Maimuna Homoeo Pharmacy-মায়মুনা হোমিও ফার্মেসী

  • Home
  • Bangladesh
  • Sandwip
  • Maimuna Homoeo Pharmacy-মায়মুনা হোমিও ফার্মেসী

Maimuna Homoeo Pharmacy-মায়মুনা হোমিও ফার্মেসী জার্মানি, আমেরিকান, সুইজারল্যান্ড ও ইন্ডিয়ানসহ সকল প্রকার হোমিও ঔষধ পাইকারি ও খুরচা বিক্রয়কেন্দ্র।

অভিজ্ঞ চিকিৎসক দ্বারা জার্মানি, আমেরিকা, সুইজারল্যান্ডের ঔষধ দিয়ে সব ধরনের নতুন ও পুরাতন রোগীর চিকিৎসা করা হয়।

আইবিএস Irritable bowel syndrome (IBS) চিকিৎসায় হোমিও সমাধান। আইবিএস হচ্ছে পেটের পীড়ার কয়েকটি উপসর্গ বা লক্ষণের সমষ্টি। ...
08/11/2023

আইবিএস Irritable bowel syndrome (IBS) চিকিৎসায় হোমিও সমাধান।

আইবিএস হচ্ছে পেটের পীড়ার কয়েকটি উপসর্গ বা লক্ষণের সমষ্টি। এ রোগে পেট অধিকতর স্পর্শকাতর হয় বলে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ক্রিয়াশীল হয়ে থাকে।

পাশ্চাত্যে প্রতি ১০০ জনে অন্তত ১০-১৫ জন এ রোগে ভোগেন। এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, বাংলাদেশে প্রতি ১০০ জন পুরুষের মধ্যে ২০ জন ও প্রতি ১০০ জন নারীর মধ্যে ২৭ জন এ রোগে আক্রান্ত।

এখন পর্যন্ত এ রোগের প্রকৃত কারণ জানা যায়নি। তবে এটা খাদ্যনালীর বা অন্ত্রের একটা রোগ। এ রোগটি সাধারণত ২০ থেকে ৪০ বছর বয়সের মধ্যে মানবদেহে বাসা বাঁধে। নারী-পুরুষ সবার মধ্যে এ রোগ হয়ে থাকে।

মোট জনসংখ্যার ২০ শতাংশ মানুষের মধ্যে এ রোগ নিরবে ছড়িয়ে পড়ে যা অধিকাংশ মানুষ টের পায় না। অর্থাৎ পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে অপ্রমাণিত থেকে যায়।
এক্ষেত্রে পুরুষের চেয়ে নারীরা অগ্রগামী। তবে শুধু প্রাপ্ত বয়স্কদের এ রোগ হবে, শিশু কিংবা কিশোরদের হবে না, এ কথা ঠিক নয়। এটি এমন একটি রোগ যা যেকোনো বয়সে হতে পারে।
এক গবেষণায় দেখা যায়, আমেরিকায় প্রাপ্ত বয়স্কদের মধ্যে প্রতি পাঁচ/ছয়জনের একজনের দেহে এ রোগ ধরা পড়ে।
আইবিএস কি ?�আইবিএস হলো মানবদেহের একটি বিশৃঙ্খল অবস্থা যা পেটে ব্যথা (অ্যাবডোমিনাল পেইন) এবং ঘন ঘন পায়খানায় (টয়লেটে) ছুটে যাওয়ার ইচ্ছার মাধ্যমে প্রকাশ পায়। এটি একটি অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ ইন্টেস্টাইন রোগ (ভাওয়েল ডিজিজ)। অধিকাংশ মানুষের মধ্যে এ রোগটির লক্ষণ অল্প অল্প দৃষ্টিগোচর হয়ে থাকে। এটির প্রাথমিক বৈশিষ্ট্য হলো গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল বিশৃঙ্খলা। পেটের নিম্নভাগ হালকা ব্যথা (ডিসকম্পোর্ট) সহ ঘন ঘন মল (স্টুল) বের করে দেওয়ার প্রবণতা। বিভিন্ন সময়ে মলের পরিমাণ ও ঘনত্ব বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে। কখনো কোষ্টবদ্ধ (শক্তমল) আবার কখনো উদরাময় (নরম বা পানির মতো তরল মল)। অনেক সময় মল বের হওয়ার আগে কিংবা পরে যথেষ্ট পরিমাণ মিউকাস ক্ষরণ হয়ে থাকে।
আইবিএসের প্রকারভেদ:�যে সমস্ত লক্ষণ খুব ঘন ঘন দেখা দেয়, তার ভিত্তিতে এ রোগটি নিম্নরূপে শ্রেণী বিভক্ত করা হয়। �১. স্প্যাস্টিক কোলন: পেটে ব্যথা এবং কোষ্টবদ্ধতা এটির প্রধান বৈশিষ্ট্য। সাধারণত পেটের বামপাশে অস্বস্তি থাকে এবং টয়লেট সেরে নেওয়ার পর কিছুটা শান্তি পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে অনেক সময় কোষ্টবদ্ধতার পর উদরাময় দেখা যেতে পারে। �২. ফানসান্যাল ডায়রিয়া: ঘন ঘন উদরাময় হওয়ার প্রবণতা। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে খুব ভোর বেলায় ঘুম থেকে জেগে ওঠার পরপরই পায়খানায় ছুটে যেতে হয়। মল পাতলা পানির মতো হতে পারে। এক্ষেত্রে রোগী দীর্ঘ সময় পর্যন্ত টয়লেটে যাতায়াত করে থাকে। �৩. ফোরগাট ডিসমোটিলিটি: পেটে প্রচণ্ড গ্যাস হওয়া এবং খাবার গ্রহণের পরে পেটে অস্বস্তিবোধ। প্রায়ই পেট ফেঁপে আকারে বড় হয়ে থাকে এবং ডানপাশে ব্যথা হয়। � �আইবিএস কি কি কারণে হয়ে থাকে:�আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান এখনো এ রোগের প্রাইমারি বা প্রাথমিক কারণ খুঁজে পায়নি। তবে সেকেন্ডারি অনেক বিষয় এ রোগ জন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রে অনেকাংশে দায়ী বলে গবেষণায় পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে একটা বিষয় সাধারণ মানুষের জানা থাকা দরকার। সেটি হলো- মানবদেহের নার্ভ সিগন্যাল ও হরমোন ব্যবহারের মাধ্যমে ইন্টেস্টাইন ও ব্রেইনের মধ্যে গভীর সংযোগ বিদ্যমান। ওই সিগন্যালগুলো বাউয়েল ফানকসান ও লক্ষণসমূহকে প্রভাবিত করে। মানুষ যখন প্রচণ্ড মানসিক চাপে থাকে তখন নার্ভগুলো অত্যন্ত একটিভ বা কর্মদীপ্ত হয়ে যায়। ফলে ইন্টেস্টাইন বা অন্ত্রসমূহ সংবেদনশীল হয়ে পড়ে।
এ রোগের উল্লেখযোগ্য সেকেন্ডারি কারণসমূহ উপস্থাপন করা হলো:�১. মানসিক চাপ �২. বিভিন্ন খাদ্য হজম না হওয়া/এলার্জি �৩. খাদ্যাভ্যাস হঠাৎ পরিবর্তন করা (অতিরিক্ত গরম কিংবা ঠাণ্ডা খাবার গ্রহণ) �৪. অনিয়মিত খাদ্য সঠিক সময়ে গ্রহণ না করা�৫. দীর্ঘ সময় পেট খালি রাখা এবং গ্যাসে পরিপূর্ণ হওয়া�৬. পরিমিত ঘুম না হওয়া�৭. পর্যাপ্ত পানি পান না করা�৮. হঠাৎ বড় কোনো মানসিক আঘাত, ভয় বা শোক�৯. নার্ভাস সিস্টেমের দুর্বলতা �১০. ভীষণ ক্রোধ এবং উদ্বেগ�১১. কোলন বা মলাশয়ের মধ্যে অস্বাভাবিক গাঁজন প্রক্রিয়া�১২. অতিরিক্ত অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ ব্যবহার। যেমন- অ্যান্টিবায়োটিক, অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট (বিষন্নতার জন্য), সরবিটল (ফলজাত চিনি যা দিয়ে সিরাপ জাতীয় ওষুধ তৈরি হয়)�১৩. মাসিক ঋতু চলাকালীন হরমোনাল পরিবর্তন হওয়া
আইবিএসের গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণসমূহ:�এ রোগের লক্ষণসমূহ সব মানুষের ক্ষেত্রে একই হয় না। লক্ষণসমূহ ব্যক্তিভেদে ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। কখনো হালকা আবার কখনো কঠিনভাবে প্রকাশ পায়। তবে অধিকাংশ মানুষের মধ্যে লক্ষণসমূহ খুবই হালকাভাবে প্রকাশিত হয়।
নিম্নলিখিত লক্ষণগুলো যদি তিন মাস সময়ের মধ্যে প্রতি মাসে কমপক্ষে তিন দিন দেখা যায়, তাহলে চিকিৎসকরা আইবিএস বলে থাকেন।

উল্লেখযোগ্য লক্ষণসমূহ নিম্নরূপ:�১. পেটে ব্যথা হওয়া ও টয়লেট সেরে নেওয়ার পর ব্যথা হ্রাস পাওয়া। �২. প্রতিনিয়ত গ্যাস হওয়া এবং পেটের মধ্যে কলকল শব্দ হওয়া�৩. হজমের গোলোযোগ, কোষ্টবদ্ধতা ও পর্যায়ক্রমে উদরাময়�৪. পেট ফাঁপা, গলায় জ্বালা অনুভব ও বমি বমি ভাব�৫. ঘন ঘন মলদ্বার দিয়ে গ্যাস বের হওয়া কিংবা ঢেকুর তোলা �৬. ঘন ঘন পাতলা মল কিংবা পানির মতো তরল উদরাময়�৭. পায়খানায় যাওয়ার বেগ সামলাতে না পারা এবং মলদ্বারে ব্যথা। �৮. কোষ্টবদ্ধ অবস্থায় মলের বেগ না আসা কিংবা খুবই শক্তমল কষ্টে অল্প অল্প বের হওয়া�৯. ক্ষুধা মন্দা হওয়া বা মোটেই না থাকা। আবার কখনো অতিরিক্ত ক্ষুধা থাকা�১০. প্রতিবার মলত্যাগের আগে বা পরে এবং মলের সঙ্গে মিউকাস ক্ষরণ�১১. ওজন হ্রাস পাওয়া�১২. মানসিক বিশৃঙ্খলা (যেমন- খিটখিটে মেজাজ, উত্তেজনা, অবসাদ ও উদ্বিগ্নতা)�১৩. কখনো কখনো যৌন ক্ষমতা হ্রাস পাওয়া�১৪. প্রচণ্ড শারীরিক দুর্বলতা, মস্তিষ্ক ক্লান্তি ও কাজের প্রতি অমনোযোগিতা।

প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা-নিরীক্ষা:�সত্যিকার অর্থে চিকিৎসা বিজ্ঞানে এখনো পর্যন্ত আইবিএসের নির্দিষ্ট কোনো প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা নেই। তবে উপরোক্ত লক্ষণসমূহ বিচার বিশ্লেষণ করে চিকিৎসক আইবিএস নির্ধারণ করেন।
তাছাড়া পারিবারিক ইতিহাস, রোগীর বয়স ও উপরোক্ত লক্ষণগুলো বিবেচনার ভিত্তিতে নিম্নোক্ত পরীক্ষাসমূহের প্রয়োজন হয়ে থাকে:�১. ব্লাড টেস্ট (সিবিসি অর্থাৎ রক্ত কণিকা পরীক্ষা)�২. ফুড এলার্জি টেস্ট�৩. স্টুল ব্লাড ও কালচার টেস্ট (ইনফেকসান পরীক্ষা)�৪. কোলোনোস্কোপি (কোলন বা মলাশয়ের অবস্থা পরীক্ষা)�৫. অ্যান্ডোসকপি (পাকস্থলীর অবস্থা পরীক্ষা) ক্ষেত্র বিশেষে প্রয়োজন হতে পারে �৬. এসজিওটি এবং এসজিপিটি (লিভার এনজাইম পরীক্ষা)�৭. থাইরয়েড টেস্ট (ক্ষেত্র বিশেষে প্রয়োজন হতে পারে)
চিকিৎসক আইবিএস নির্ণয়ের পর যা বর্জনীয়:�১. মশলা ও ঝালযুক্ত খাবার�২. ফ্যাট বা চর্বিযুক্ত খাবার�৩. দুধ ও দুধ জাতীয় খাদ্য (টক দই ব্যতিত)�৪. গম ও গমের তৈরি খাদ্য (সাদা আটা, ময়দা)�৫. সাদা চিনি ও চিনি দিয়ে তৈরি খাদ্য�৬. সোডা ও সোডা দিয়ে তৈরি খাদ্য �৭. দুধ চা ও কফি�৮. অনিয়মিত খাবার এবং একসঙ্গে বেশি খাবার�৯. অনিদ্রা বা অনিয়মিত নিদ্রা�১০. জাঙ্ক ফুড/প্রক্রিয়াজাত খাবার�১১. ঘন ঘন অ্যান্টিবায়োটিক, অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট ও সরবিটল গ্রহণ�১২. অতিরিক্ত তেল বা তেলে ভাজা খাবার�১৩. অ্যালকোহল/মদ্যপান �১৪. কার্বোনেটেড ব্যাভারেজ ড্রিংকিং�১৫. শাক-সবজি (সবুজ পাতা শাক)�১৬. কিছু কিছু ফল যা হজম হয় না/এলার্জি (ব্যক্তিভেদে ভিন্ন ভিন্ন ফল)
হোমিওপ্যাথি এমন একটি চিকিৎসা ব্যবস্থা যা কখনো রোগের চিকিৎসা করে না, শুধুমাত্র রোগীর চিকিৎসা করে থাকে। দৈহিক ও মানসিক অবস্থায় ফিরে পায় এবং সম্পূর্ণ আরোগ্য লাভ করে। হোমিওপ্যাথি মানবদেহে সুষ্ঠুভাবে মেটাবলিজম বা রাসায়নিক পরিবর্তন ক্রিয়া সুসম্পন্ন করে। ফলে ডিজেনারেটিভ জটিলতা বাধাপ্রাপ্ত হয়।
হোমিও সমাধান পেতে যোগাযোগ করুনঃ
Maimuna Homoeo Pharmacy-মায়মুনা হোমিও ফার্মেসী
আবাসিক গলি, উপজেলা কমপ্লেক্স, সন্দ্বীপ, চট্টগ্রাম।
মোবাইলঃ 01815-503316, 01741-800483.

বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকবৃন্দঃ
ডাঃ কাজী এম এন আবছার
ডি,এইচ,এম,এস (বি.এইচ.বি) ঢাকা
বি,এইচ,বি রেজিঃ নংঃ ৮৯৮

ডাঃ কাজী সাঈদ আহম্মদ (Dr-Kazi Sayed )
ডি,এইচ,এম,এস (বি.এইচ.বি) ঢাকা
বি,এইচ,বি রেজিঃ নংঃ ৩৭৩১৪

International Homoeopathic Scientific Seminar & Physicians Summit-2023Organized by:Combined Homoeopathic Physician Counc...
28/02/2023

International Homoeopathic Scientific Seminar & Physicians Summit-2023

Organized by:
Combined Homoeopathic Physician Council (CHPC) Banngladesh.
Venue: Hotel Shaikat, Parki Hall, Station Road, Chattogram.
Date: 25 Feb 2023 (Saturday)

20/09/2022
জন্ডিসজন্ডিস (Jaundice)  আসলে কোন রোগ নয়, এটি রোগের লক্ষণ মাত্র। জন্ডিস হলে রক্তে বিলরুবিনের মাত্রা বেড়ে যায় ফলে ত্বক...
09/06/2022

জন্ডিস

জন্ডিস (Jaundice) আসলে কোন রোগ নয়, এটি রোগের লক্ষণ মাত্র। জন্ডিস হলে রক্তে বিলরুবিনের মাত্রা বেড়ে যায় ফলে ত্বক বা চোখের সাদা অংশ ও অন্যন্য মিউকাস ঝিল্লি হলুদ হয়ে যায়।রক্তে বিলিরুবিনের ঘনত্ব 1.2 mg/dL এর নিচে থাকে (25 µmol/L এর নিচে)। আর 3 mg/dL বা 50 µmol/L এর বেশি হলে জন্ডিস হয়।

রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে গেলে জন্ডিস দেখা দেয়।রক্তের লোহিত কণিকাগুলো স্বাভাবিক নিয়মেই ভেঙ্গে গিয়ে বিলিরুবিন তৈরি করে যা লিভারে প্রক্রিয়াজাত হয়ে পিত্তরসের সাথে পিত্তনালীর মাধ্যমে পরিপাকতন্ত্রে প্রবেশ করে। অন্ত্র থেকে বিলিরুবিন পায়খানার মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। বিলিরুবিনের এই দীর্ঘ পথে কোনো অসঙ্গতি দেখা দিলে রক্তে বিলিরুবিন বেড়ে যায় আর দেখা দেয় জন্ডিস। এই রোগে চামড়া পাণ্ডুর বা ফ্যাকাশে দেখায় তাই একে পাণ্ডুরোগ বলা হত।

লক্ষণ:

জন্ডিস হলে প্রথমে যে লক্ষণ দেখা যায়, খাবারে অরুচি, অতিরিক্ত দূর্বলতা, চোখ এবং প্রস্রাব হলুদ হওয়া। একই সাথে কারো কারো বমি বা বমি বমি ভাব হতে পারে। এছাড়াও কারো কারোর ক্ষেত্রে মলত্যাগে কিছু পার্থক্য দেখাদেয়। এগুলো মূলত ভাইরাসজনিত জন্ডিসের লক্ষণ।

আর ভাইরাসের বাহিরে জন্ডিসের লক্ষণগুলো হল- শরীর চুলকানি, জ্বর, আবার কারো কারোর ক্ষেত্রে লিভারে সমস্যা থাকলে সেটা আরও খারাপের দিকে যেতে পারে।

কারণ :

লিভারের রোগ জন্ডিসের প্রধান কারণ। হেপাটাইটিস এ, বি, সি, ডি এবং ই ভাইরাসগুলো লিভারে প্রদাহ সৃষ্টি হয় যাকে বলা হয় ভাইরাল হেপাটাইটিস। জন্ডিসের প্রধান কারণ এই হেপাটাইটিস ভাইরাসগুলো। তবে উন্নত দেশগুলোতে অতিরিক্ত মধ্যপান জন্ডিসের একটি অন্যতম কারণ।

এ ছাড়া অটোইমিউন লিভার ডিজিজ এবং বংশগত কারণসহ আরও কিছু অপেক্ষাকৃত বিরল ধরনের লিভার রোগেও জন্ডিস হতে পারে। ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায়ও অনেক সময় জন্ডিস হয়। তা ছাড়া থ্যালাসিমিয়া ও হিমোগ্লোবিন ই-ডিজিজের মত যে সমস্ত রোগে রক্ত ভেঙ্গে যায় কিংবা পিত্তনালীর পাথর বা টিউমার এবং লিভার বা অন্য কোথাও ক্যান্সার হলেও জন্ডিস হতে পারে। তাই জন্ডিস মানেই লিভারের রোগ এমনটি ভাবা ঠিক নয়।

রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে গেলে জন্ডিস দেখা দেয়। এই বিলিরুবিন এর মাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণ:

১. লিভার প্রদাহ: লিভার প্রদাহে বিলিরুবিনের উৎপাদন বেড়ে যায়। ফলশ্রুতিতে রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে গিয়ে জন্ডিস সৃষ্টি হয়।

২. পিত্তনালীর প্রদাহ: পিত্তনালীর প্রদাহে বিলিরুবিন শোষণ ব্যাহত হয়। ফলে বিলিরুবিন বৃদ্ধি পেতে থাকে।

৩. পিত্তনালীর ব্লকঃ পিত্তনালীতে ব্লক হলে লিভার বিলিরুবিন সরাতে ব্যর্থ হয়। বেড়ে যায় জন্ডিসের সম্ভাবনা।

৪. গিলবার্ট’স সিনড্রোম: এই অবস্থায় এনজাইমের কার্যক্ষমতা কমে যায়। এর ফলে পিত্তের রেচনতন্ত্রে সমস্যা হয় এবং বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে যায়।

৫. ডুবিন-জনসন সিনড্রোম: এই বংশগত রোগে লিভার থেকে বিলিরুবিন শোষণ হতে বাঁধা দেয়। ফলশ্রুতিতে জন্ডিস হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।

চিকিৎসার্থে যোগাযোগ করুন-
#মাইমুনা_হোমিও_ফার্মেসী।
আবাসিক গলি (সোনালী ব্যাংক সংলগ্ন), উপজেলা কমপ্লেক্স, সন্দ্বীপ টাউন। বিকাল ৩টা থেকে মাগরিব পর্যন্ত।
মোবাইলঃ 01741800483, 01815503316.

বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকবৃন্দঃ

#ডাঃ_কাজী_নুরুল_আবছার
বি.এস.এস, এম.এম (ঢাকা)
ডি.এইচ.এম.এস (বি.এইচ.বি) ঢাকা
কনসালটেন্ট (হোমিওপ্যাথি)
(দীর্ঘ ২২ বৎসরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন)

#ডাঃ_কাজী_সাঈদ_আহম্মদ Dr-Kazi Sayed
বি.এ (অনার্স), এম.এ (কোর'আনিক সাইন্স)
ডি.এইচ.এম.এস (বি.এইচ.বি) ঢাকা
গভঃ রেজিঃ নং- 37314
কনসালটেন্ট (হোমিওপ্যাথি)
#ট্রেইন্ড_ইন-
ডিপ্লোমা ইন এম্ব্রায়োলজি।
ডিপ্লোমা ইন ফিজিওলজি।
#ইউরোপিয়ান_ওপেন_ইউনিভার্সিটি (জার্মানী)

CPR এর পূর্ণরূপ হল "কার্ডিওপালমোনারি রিসাসিটেশন"। এটি কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট এবং শ্বাসকষ্টের মতো জরুরি অবস্থায় মানুষের জীব...
31/05/2022

CPR এর পূর্ণরূপ হল "কার্ডিওপালমোনারি রিসাসিটেশন"। এটি কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট এবং শ্বাসকষ্টের মতো জরুরি অবস্থায় মানুষের জীবন বাঁচাতে পারে।

কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হলে হৃদস্পন্দন ও রক্ত প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে ব্যক্তি ১৫ সেকেন্ডের মধ্যে অচেতন হয়ে যায়। ৩০-৬০ সেকেন্ডের মধ্যে রোগীর শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে যায়। ফলে অক্সিজেনের অভাবে মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে মৃত্যু ঘটে। দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যথাযথ চিকিৎসা শুরু করার পূর্ব পর্যন্ত সিপিআর ব্যক্তির রক্ত চলাচল ও শ্বাস-প্রশ্বাস চালু রাখতে সাহায্য করে।

সিপিআর প্রয়োগ পদ্ধতি :

সিপিআর কোনও ওষুধ বা ইনজেকশন নয়। এটি এক ধরনের পদ্ধতি, যা রোগীর শরীরে ব্যবহার করা হয়।
আগে থেকে জানা থাকলে যে কেউ-ই সিপিআর প্রয়োগ করতে পারবেন।

১. প্রথমেই আক্রান্ত ব্যক্তির আশপাশের কোনো বিপদসংকুল পরিবেশে যেমন বৈদ্যুতিক তার বা কোনো বিষাক্ত কিছু আশপাশে থাকলে তা সরিয়ে নেয়া।

২. আক্রান্ত ব্যক্তির জ্ঞান থাকলে তাকে স্বাভাবিকভাবে চিৎ করে শুইয়ে দিতে হবে। যাতে তিনি ধীরস্থিরভাবে শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে পারেন।

৩. জ্ঞান না থাকলে তার শ্বাস নেয়ার পথ যেমন- নাক, মুখ ও গলার ভেতরের অংশ পরিষ্কার আছে কিনা দেখতে হবে। তার মাথা পেছনের দিকে টেনে, থুঁতনি ওপরের দিকে তুলে শ্বাসনালি খুলে দিতে হবে। যদি কফ-রক্ত বা অন্য কোনো কিছু এপথে আটকে থাকে, তবে তা সরিয়ে শ্বাস নেয়ার পথ করে দিতে হবে ।

৪. ব্যক্তির এক পাশে এসে বুক বরাবর বসে এক হাতের তালুকে বুকের মাঝ বরাবর ও একটু বামদিকে স্থাপন করতে হবে। তার উপর অপর হাত স্থাপন করে উপরের হাতের আঙুল দিয়ে নিচের হাতকে আঁকড়ে ধরতে হবে। হাতের কনুই ভাঁজ না করে সোজাভাবে বুকের ওপর চাপ দিতে হবে।

৫. এমন গতিতে চাপ প্রয়োগ করতে হবে যেন প্রতি মিনিটে ১০০-১২০টি চাপ প্রয়োগ করা যায়। এভাবে প্রতি ৩০টি চাপ প্রয়োগের পর আক্রান্তের মুখে মুখ রেখে দু’বার ফুঁ দিতে হবে। এটাকে বলে রেসকিউ ব্রেথ। এমনভাবে চাপ প্রয়োগ করতে হবে যেন বুকের পাঁজর ২ থেকে ২.৫ ইঞ্চি নিচে নামে। যাতে চাপ হৃৎপিণ্ডের ওপর চাপ পড়ে।

৬. হাসপাতালে পৌঁছানোর আগ পর্যন্ত বা জ্ঞান ফিরে আসা অথবা স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস চালু হওয়া পর্যন্ত একইভাবে সিপিআর চালিয়ে যেতে হবে।

৭. জ্ঞান ফিরলে বা শ্বাস-প্রশ্বাস চালু হলে তাকে একপাশে কাত করে শুইয়ে দিতে হবে। এর পর হাসপাতালে নিয়ে পরবর্তী চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।

Address

মাইমুনা হোমিও ফার্মেসী, আবাসিক গলি, উপজেলা কমপ্লেক্স, সন্দ্বীপ টাউন
Sandwip

Opening Hours

Monday 15:00 - 18:30
Tuesday 15:00 - 18:30
Wednesday 15:00 - 18:30
Thursday 15:00 - 18:30
Friday 15:00 - 18:30
Sunday 15:00 - 18:30

Telephone

+8801815503316

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Maimuna Homoeo Pharmacy-মায়মুনা হোমিও ফার্মেসী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Maimuna Homoeo Pharmacy-মায়মুনা হোমিও ফার্মেসী:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram