07/01/2025                                                                            
                                    
                                                                            
                                            মেটা নিউমোভাইরাস 
যা জানা জরুরী :
🤏ফুসফুসের সংক্রমণকারী ভাইরাস।
🤏অনেক পুরনো ভাইরাস। ২০০১ সালে প্রথম সনাক্ত হয় নেদারল্যান্ড এ।
🤏সাধারণত শীতকালে দেখা দেয় তবে ডিসেম্বর হতে এপ্রিলের মধ্যেও সংক্রমণ এর তথ্য রয়েছে।
🤏এক হতে পাঁচ বছরের কম বয়সী বাচ্চাদের এই ভাইরাসের সংক্রমণ বেশি হয়।
🤏শিশুদের জ্বর,  সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদির অন্যতম কারন এই ভাইরাস।
🤏গবেষণায় দেখা যায় প্রায় শিশুর শরীরেই এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে এন্টিবডি রয়েছে।এন্ডিবডি থাকলেও বারবার ইনফেকশন হয়। 
🤏এই ভাইরাসের দুইটি  জেনো টাইপ ও সাব গ্রুপ রয়েছে।
🤏হাসপাতালে ভর্তি শিশুদের মধ্যেও এই ভাইরাস পাওয়া যায় (১০-১৫%)।
🤏 রক্তরোগ ও ক্যান্সার রয়েছে এমন রোগীদের ঝুঁকি বেশি।ডায়াবেটিস ও এইডস হলেও জটিলতা বাড়ে।
🤏ইয়ং, কর্মঠ ও বয়স্কদের মধ্যেও ছড়াতে পারে হাচি কাশির মাধ্যমে।যেমন টা শীতকালের অন্য ভাইরাস দ্বারা হয়ে থাকে।
🤏 শিশুদের শ্বাসযন্ত্রের প্রদাহ ( ব্রংকিওলাইটিস)  ও নিউমোনিয়ার জন্য দায়ী এই ভাইরাস।
🤏বয়স্কদের বারবার কাশি হওয়ার বা ভাইরাস  সংক্রমণ হয় মেটানিউমোভাইরাসের কারনে।বছরে কয়েকবার আক্রান্ত হয় কেউ কেউ।
🤏 যেসব শিশুদের হার্টের দুর্বলতা  বা শ্বাসকষ্টের সমস্যা রয়েছে তাদের জটিলতা হয় বেশি।অপরিনত বাচ্চাদের ক্ষেত্রে সংক্রমণ হয় বেশি মাত্রায়।
🔦কি কি লক্ষ্মণ দেখা দেয় :
জ্বর,সর্দি, কাশি, নাক বন্ধ হওয়া,  শ্বাসকষ্ট,  দুর্বলতা,  মাথাব্যথা,  অরুচি ইত্যাদি।
এখন করনীয় : 
▪️লক্ষ্মণ দেখা দিলে আলাদা হয়ে থাকা 
▪️নাক মুখ ঢেকে মাস্ক পরা।
▪️বিজ্ঞানভিত্তিক উপায়ে হাত ধোয়া ও চর্চা করা।
▪️ব্যক্তিগত জিনিসপত্র শেয়ার না করা।
▪️শ্বাসকষ্ট বা বেশি খারাপ লাগলে আস্থাভাজন চিকিৎসক এর পরামর্শ নেওয়া।
আতংকিত না হয়ে সচেতন হউন।স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন।
লক্ষ্মণ ভিত্তিক চিকিৎসাই মূল চিকিৎসা অদ্যাবধি।
©