স্বাস্থ্য সেবা ফার্মেসি Shasto Seba Pharmacy

  • Home
  • Bangladesh
  • Savar
  • স্বাস্থ্য সেবা ফার্মেসি Shasto Seba Pharmacy

স্বাস্থ্য সেবা ফার্মেসি  Shasto Seba Pharmacy All Kinds of Medicine and Surgical equipment Wholesale and Retail hare... Successful Distributor some medicine company.

বিয়ের পর প্রত্যেক দম্পতির স্বপ্ন থাকে কোলজুড়ে আসবে নতুন অতিথি। কেউ বিয়ের পর পরই সন্তান নিয়ে নেন। আবার অনেকে দেরি করে সন্...
28/01/2023

বিয়ের পর প্রত্যেক দম্পতির স্বপ্ন থাকে কোলজুড়ে আসবে নতুন অতিথি। কেউ বিয়ের পর পরই সন্তান নিয়ে নেন। আবার অনেকে দেরি করে সন্তান নেন। আবার কেউবা বিয়ে করেন দেরিতে।
সন্তান নেওয়ার একটি নির্দিষ্ট বয়স আছে। ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবনা ও আর্থ-সামাজিক বাস্তবতায় অনেকেই সন্তান নিতে চান দেরি করে। কর্মজীবী নারীদের ক্ষেত্রে এমনটি বেশি ঘটে থাকে।
আবহাওয়া, জলবায়ু ও খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তনের কারণে আমাদের দেশে ৩৫ বছর বয়সের পর মা হওয়ার ক্ষেত্রে ঝুঁকি বাড়ছে। বেশি বয়সে মা হলে কিছু বাড়তি জটিলতার সৃষ্টি হয়।
প্রথম সন্তান নেওয়ার জন্য মেয়েদের ২৫ বছর উপযুক্ত সময়। আর ৩৫ বছর বয়সের পর সন্তান না নেওয়াটাই ভালো। সাধারণত ৩৫ বছর বয়স পর্যন্ত ঝুঁকিহীন হয়ে সন্তান জন্ম দেওয়া যায়। এর পর বয়স যত বাড়তে থাকে, তত বেশি শরীরিক সমস্যা দেখা দেয়।
অনেক ক্ষেত্রে ৩৫ বছর পেরিয়ে গেলে দেখা যায় সন্তান আর হতে চায় না। গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশন এসব নানা রোগ দেখা দেয়। এ ছাড়া অস্বাভাবিক শিশু জন্ম নেওয়ার আশঙ্কাও থাকে। আর ৪০ বছরের বেশি বয়স হলে আপনার গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা থাকে মাত্র ৫ শতাংশ।
আসুন ৩৫ বছরের পর বা বেশি বয়সে মা হওয়ার ক্ষেত্রে ঝুঁকিসমূহ জেনে নিই-
#গর্ভধারণে দীর্ঘসূত্রতা
একজন নারী জন্মের সময় কিছুসংখ্যক ডিম্বাণু নিয়ে জন্মায়, যা সময়ের সঙ্গে নিঃশেষ হতে থাকে। ৩০ বছরের পর থেকেই ডিম্বাণুর সংখ্যা ও গুণগত মান কমতে থাকে। এতে করে এ সময়ে গর্ভধারণ করার চেষ্টার পরও দিনের পর দিন ব্যর্থ হতে পারে। তাই ৩০ বছরের পর কেউ যদি মা হওয়ার জন্য ছয় মাস চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
#জেস্টেশনাল ডায়াবেটিস
গর্ভকালে অনেক মা ডায়াবেটিসে ভুগে থাকেন। বেশি বয়সে গর্ভধারণ করলে এর আশঙ্কা আরও বেড়ে যায়। কনসিভ করার আগে থেকেই কিছু মা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত থাকতে পারেন। এ ক্ষেত্রে কনসিভ করার আগ থেকেই তাকে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। মনে রাখতে হবে গর্ভাবস্থা অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস শিশুর বিকলাঙ্গতা, ওজন বৃদ্ধি ও অধিক মৃত্যু-ঝুঁকির কারণ হতে পারে।
#উচ্চ রক্তচাপ
বয়স্ক মায়েদের গর্ভকালে উচ্চ রক্তচাপে ভোগার আশঙ্কা বেড়ে যায়। গর্ভকালের সময় নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষার মাধ্যমে উচ্চ রক্তচাপজনিত জটিলতা এড়ানো যায়।
#অধিক গর্ভপাতের আশঙ্কা
এ সময়ে অধিক গর্ভপাতের কারণের মধ্যে রয়েছে মায়ের বিভিন্ন অসুখ যেমন অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, থাইরয়েড গ্রন্থির অসুখ ইত্যাদি। এ ছাড়া বাচ্চার জিনগত ত্রুটি বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে বাড়ে, যা গর্ভপাতের কারণ ঘটায়।
#সিজারের আশঙ্কা বৃদ্ধি
গর্ভকালে বিভিন্ন জটিলতা দেখা দেওয়ার কারণে বয়স্ক মায়েদের সিজারের আশঙ্কা বেশি থাকে।
#ভ্রূণের জিনগত ত্রুটি
বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ভ্রূণের জিনগত ত্রুটি হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। মায়ের বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে ডাউন সিনড্রোম (ক্রোমোজোমাল ত্রুটিপূর্ণ নবজাতক) নিয়ে শিশু জন্মানোর হারও বেড়ে যায়। গবেষণায় দেখা গেছে, ২৫ বছর বয়সী মায়েদের ডাউন সিনড্রোম সন্তান হওয়ার ঝুঁকি থাকে প্রতি ২৫০০ জনের মধ্যে একজনের, যা ৪০ বছর বয়সী মায়েদের ক্ষেত্রে গিয়ে দাঁড়ায় প্রতি ১০০ জনে একজন। এমনিয়টিক ফ্লুইড (গর্ভস্থ বাচ্চার চারদিকের পানি) নিয়ে পরীক্ষা করে কনসিভের তিন থেকে চার মাসের মধ্যে ভ্রুণের জীনগত ত্রুটি শনাক্ত করা সম্ভব।
#অন্যান্য জটিলতা
এ ছাড়া মাল্টিপল প্রেগন্যান্সি (একাধিক সন্তান গর্ভধারণ), সময়ের আগেই সন্তান হওয়া, গর্ভস্থ শিশুর মৃত্যু, কম ওজনের শিশু জন্মদান ইত্যাদি জটিলতা বয়সের সঙ্গে বাড়ে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা, মাসিক অনিয়মিত হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া, ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ ও থাইরয়েডের সমস্যা থাকলে প্রেগন্যান্সির আগেই ওষুধের মাধ্যমে কন্ট্রোলে রাখতে হবে।
এ ছাড়া কনসিভ করার পর পরই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে থাকুন।
৩৫- এর পর মা হতে চাইলে
কেউ যদি ৩৫ বছরের পর মা হতে চান তা হলে উপরোল্লিখিত ঝুঁকি থাকবে এটিই স্বাভাবিক। এ ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
ডা. নুসরাত জাহান।
সহযোগী অধ্যাপক (অবস-গাইনি),
কেয়ার মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।
কলেজ গেট।

Collected

16/12/2022
https://youtu.be/zlbysdfJjEg
13/12/2022

https://youtu.be/zlbysdfJjEg

চোখ উঠা চোখের নোংরা পানি বা ধুলাবালি বা দূষিত বাতাস প্রবেশের ফলে চোখ ওঠে কনজাংটিভাইটিস বাররেট পিকাই বলে কনজংটিভ .....

  Me**es: #অনিয়মিত_পিরিয়ড :যেকোনো বয়সী নারীর অনিয়মিত ঋতুস্রাব হতে পারে। নারীর ঋতুচক্র বা পিরিয়ড সাধারণত ২৮ দিন পরপর হয়। ...
22/10/2022

Me**es:

#অনিয়মিত_পিরিয়ড :

যেকোনো বয়সী নারীর অনিয়মিত ঋতুস্রাব হতে পারে। নারীর ঋতুচক্র বা পিরিয়ড সাধারণত ২৮ দিন পরপর হয়। ২৮ দিনের ৭ দিন আগে বা পরে, অর্থাৎ ২১ থেকে ৩৫ দিন পরপর হলেও তা যদি নিয়মিত ব্যবধানে হয়, তাকেও স্বাভাবিক হিসেবে ধরা হয়। তবে ২১ দিনের আগে বা ৩৫ দিনের পরে হলে এবং তা যদি ৩ দিনের কম বা ৭ দিনের বেশি স্থায়ী হয়, তখন তাকে অনিয়মিত ঋতুচক্র বলে।

অনেক কারণে অনিয়মিত ঋতুস্রাব হতে পারে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো:

● অতিরিক্ত মানসিক চাপ

● শরীরের ওজন বেড়ে যাওয়া

● হঠাৎ ওজন অনেক কমিয়ে ফেলা

● মাত্রাতিরিক্ত শরীরচর্চা

● পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম

● জরায়ুর টিউমার ও এন্ডোমেট্রিওসিস

● থাইরয়েডের সমস্যা

● জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল এবং কপার টি ব্যবহার

● যেসব মা সন্তানকে বুকের দুধ দেন

● কিশোর বয়সে ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোনের তারতম্যের কারণে।

অনিয়মিত ঋতুস্রাবে যেসব সমস্যা হতে পারে

● এক মাসে রক্তপাত বেশি তো অন্য মাসে একেবারে কম হতে পারে।

● বেশি সময় ধরে রক্তপাত হওয়া এবং পরিমাণে বেশি রক্ত যাওয়া।

● সন্তান ধারণের ক্ষমতা কমে যাওয়ার ঝুঁকি।

● কিছু ক্ষেত্রে অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ।

● মানসিক অশান্তি এবং মেজাজ খিটখিটে হওয়া।

চিকিৎসকের কাছে যাবেন কখন

● ২১ দিনের আগে বা ৩৫ দিনের পর ঋতুস্রাব হলে।

● দুই ঋতুচক্রের মধ্যবর্তী সময়ের ব্যবধান দিন দিন পরিবর্তিত হতে থাকলে।

● পিরিয়ডের স্থায়িত্ব যদি ৩ দিনের কম বা ৭ দিনের বেশি হয়।

● ঋতুস্রাবের সময় অতিরিক্ত রক্তপাত এবং পেটে অসহ্য ব্যথা অনুভব করলে।

● বছরে তিনবার বা তার কম ঋতুস্রাব হলে।

প্রতিরোধ

● স্বাস্থ্যকর জীবনাচরণে গুরুত্ব দিতে হবে।

● মানসিক চাপমুক্ত থাকুন, অতিরিক্ত উদ্বেগ পরিহার করুন।

● ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

● নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। তবে তা যেন অতিরিক্ত না হয়।

● ফাস্ট ফুড বা জাঙ্ক ফুড এড়িয়ে চলুন। পুষ্টিকর ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ খাবার খাবেন।
𝐿𝒾𝓀𝑒 𝓉𝒽𝒾𝓈 𝓅𝒶𝑔𝑒... 👇🏻
স্বাস্থ্য সেবা ফার্মেসি Shasto Seba Pharmacy

13/10/2022

ইসলামিয়া ডিজিটাল ল্যাব এন্ড হাসপাতালের ৮ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প এর আয়োজন করা হয়েছে। আগামী ১৪ হতে ১৫ তারিখ শুক্র ও শনিবার এই হাসপাতালে ফ্রি ডাক্তার সেবা ও টেষ্টে ছাড়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

ঠিকানাঃ পাকিজা মিলের উত্তর পাশে, সাভার।

সিরিয়াল দিতে যোগাযোগ করুন।
হোয়াটসঅ্যাপ, ইমো ও টেলিগ্রাম
+8801712210371

13/10/2022
কনজাংটিভাইটিসের(চোখ ওঠা) সিজন এখন। চারদিকে প্রচুর লোকজন আক্রান্ত এই রোগে। তাই এই সমস্যা দেখা দিলেই কষ্ট না পেয়ে বা নিজে ...
25/09/2022

কনজাংটিভাইটিসের(চোখ ওঠা) সিজন এখন। চারদিকে প্রচুর লোকজন আক্রান্ত এই রোগে। তাই এই সমস্যা দেখা দিলেই কষ্ট না পেয়ে বা নিজে কিছু করতে না গিয়ে নিকটবর্তী চক্ষু চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
সবসময় চেষ্টা করবেন হাত, চোখ পরিষ্কার রাখতে। পরিষ্কার করা ছাড়া চোখে হাত দিবেন না। চোখকে ধুলাবালি থেকে মুক্ত রাখুন। হ্যান্ড স্যানিটাইজার, টিস্যু সাথে সাথে রাখুন। আক্রান্ত ব্যাক্তির সংস্পর্শে আসা পরিহার করুন। এটি কিন্তু অতিমাত্রায় ছোঁয়াচে।
নিজে সতর্ক হোন,অন্যকে সতর্ক করুন।

চোখ ওঠা রোগে কী করবেন?

চোখ যে শুধু মনের কথা বলে তা নয়, চোখ আপনার রোগের কথাও বলে। চোখের সাদা অংশটি লালচে হলে, চোখ দিয়ে পানি পড়লে, প্রদাহ হলে তাকে চোখ ওঠা বা কনজাংটিভাইটিস বলে।

চোখ ওঠার লক্ষণ ও উপসর্গ
১. চোখের সাদা অংশ লাল হয়ে যাওয়া;
২. চোখের পাতা ফুলে যাওয়া;
৩. চোখ দিয়ে পানি পড়া;
৪. চোখে জ্বালাপোড়া করা, খচখচ করা;
৫. ঘুম হতে ওঠার পর চোখের দুই পাতা একসঙ্গে লেগে থাকা;

কীভাবে চোখ উঠার জীবাণু ছড়ায়

১. চোখ ওঠা খুবই ছোঁয়াচে রোগ। সাধারণত ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে এটি হয়। অপরিষ্কার হাত, আক্রান্ত ব্যক্তির স্পর্শে, আক্রান্ত ব্যক্তির তোয়ালে, গামছা ব্যবহারে চোখ উঠতে পারে।
২. অ্যালার্জি ধুলাবালির মাধ্যমে;

চিকিৎসা :-
যেসব কারণে চোখ ওঠে, সেসব বিষয় থেকে দূরে থাকতে হবে।
১. হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে চোখ পরিষ্কার রাখতে হবে এবং চোখের পাতাগুলো খোলা রাখতে হবে।
২. চোখে কালো চশমা পরতে পারেন।
৩. পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও ভিটামিনযুক্ত খাবার খান।


কখন চিকিৎসকের কাছে যাবেন:-
১. যখন আপনার চোখ থেকে ঘন হলুদ কিংবা সবুজাভ হলুদ রঙের ময়লা পদার্থ বের হয়;
২. চোখ ব্যথা থাকলে;
৩. চোখে ঝাপসা দেখতে পেলে অথবা দেখতে সমস্যা হলে;

৪. চোখের সাদা অংশ ফুলে উঠলে কিংবা লাল হয়ে গেলে।

যা করবেন না :-
১. কোনো চিকিৎসকের অনুমতি ছাড়া চোখের ড্রপ ও ওষুধ ব্যবহার করা যাবে না।

প্রতিকার :-
১. চোখ ওঠা খুবই ছোঁয়াচে রোগ। পরিবারের একজনের থেকে অন্যজনের হতে পারে। সুতরাং এসব ক্ষেত্রে রোগ প্রতিরোধের জন্য পরিবারের সবাই কাপড়, তোয়ালে ও অন্যান্য জিনিস আলাদা ব্যবহার করুন।
২. চোখে হাত দেবেন না;
৩. ঘন ঘন সাবান দিয়ে হাত ভালোমতো পরিষ্কার করুন;
৪. যেসব জিনিসে অ্যালার্জিক তা থেকে দূরে থাকুন;
৫. সাথে জ্বর সর্দি কাশি থাকলে তার চিকিৎসা নিন।
৬. আক্রান্ত হলে ঘরে বিশ্রাম নিন।
কোনো কারণে চোখ ভেজা থাকলে চোখ টিস্যু পেপার দিয়ে মুছে নিতে হবে। ব্যবহারের পর টিস্যু পেপারটি অবশ্যই ময়লার ঝুড়িতে ফেলে দিতে হবে। নইলে ব্যবহার করা টিস্যু পেপার থেকে সংক্রমণ ছড়াতে পারে।
৭● নিজের ব্যবহার করা প্রসাধনসামগ্রী ও ব্যক্তিগত কাপড়চোপড় অন্য কাউকে ব্যবহার করতে দেওয়া যাবে না। একইভাবে অন্যের ব্যবহৃত প্রসাধনসামগ্রী ও ব্যক্তিগত জিনিসপত্র রোগীর ব্যবহার করা চলবে না।

৮ ● চোখ ঘষে চুলকানো যাবে না। অন্য কারও আই ড্রপ ব্যবহার করা উচিত হবে না। এতে আবার কনজাংটিভাইটিস হতে পারে।

ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত চোখ কিছুদিন পর ভালো হয়ে যায় ঠিক, কিন্তু আশপাশে অনেককেই আক্রান্ত করে বা করতে পারে।
সবাই সচেতন থাকুন, সুস্থ থাকুন। ধন্যবাদ

---------------------------------------------------------------
ডা: আসিফ আনোয়ার

ভাইস চেয়ারম্যান : বিডি হেলথ সেন্টার।
প্রভাষক : আদ- দ্বীন মেডিকেল কলেজ হস্পিটাল।
-------------------------------------------------------------

আসসালামু আলাইকুম আসা করি সবাই ভালো আছেন। 🙋‍♂️ কুরিয়ারে সারা বাংলাদেশে ডায়কেয়ার পাঠানো হয়।৬০পিছের পট ৬৬০টাকা। কুরিয়ার চার...
15/09/2022

আসসালামু আলাইকুম আসা করি সবাই ভালো আছেন। 🙋‍♂️
কুরিয়ারে সারা বাংলাদেশে ডায়কেয়ার পাঠানো হয়।
৬০পিছের পট ৬৬০টাকা। কুরিয়ার চার্জ দিতে হবে।

✓✓✓ বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন
হোয়াটসঅ্যাপ, ইমো ও টেলিগ্রাম
+8801712210371

আপনারা জানেন OCP এর মধ্যে Combined Pill এ মোট ২৮ টি পিল থাকে এর মাঝে ২১ টি (হরমোন) সাদা পিল  এবং ৭ টি আয়রন পিল। ২১ টি হর...
11/09/2022

আপনারা জানেন OCP এর মধ্যে Combined Pill এ মোট ২৮ টি পিল থাকে এর মাঝে ২১ টি (হরমোন) সাদা পিল এবং ৭ টি আয়রন পিল।

২১ টি হরমোন পিল মহিলাদের জন্মনিয়ন্ত্রণে কাজ করে।

আর বাকি ৭ টি আয়রন পিল মাসিকের সময় যে রক্ত যায় শরীরে যেন তার কারনে রক্তের ঘাটতি না আসে এবং পিল খাওয়ার যে সাইকেল সেটা যেন ঠিক থাকে এজন্য অন্য ৭ টি ও খেতে হয়।

17/07/2022

Collected....
সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছিঃ 😢😢
সূর্য সরাসরি বিষুবরেখার উপর অবস্থান করার ফলে আগামী কয়েকদিন এশিয়ার বেশীরভাগ জায়গায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাবে।
- দুপুর ১২টা থেকে ৩ টা পর্যন্ত বাসায় অথবা অফিসের কক্ষে থাকার চেষ্টা করুন।এই সময় তাপমাত্রা ৩৫ - ৪০ ডিগ্রী পর্যন্ত উঠানামা করবে।
এর ফলে ডি-হাইড্রেশন ও সান স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। একারণে নিজে সহ পরিবারের সবাইকে পরিমান মতো পানি পান করান।
️- প্রত্যেকে দৈনিক কমপক্ষে ৩ লিটার করে পানি পান করুন। ব্লাড প্রেসার চেক করুন যতবার সম্ভব। অনেকের হিট স্ট্রোক ও হতে পারে।যতবার সম্ভব ঠান্ডা গোসল দিন। ফল ও শাকসবজি বেশি করে খান এবং খাবার ম্যানু থেকে #মাংস_বাদ_দিন। হিট ওয়েভ কোন ছেলেখেলা নয়।
- নিজের ঠোট ও চোখের মনি স্বাভাবিক আছে কিনা চেক করুন। ভালো থাকুন! সুস্থ থাকুন!
ধন্যবাদ..

চুলে জট লেগে থাকা এখন কমবেশি সবারই সমস্যা। ধুলোবালি, কেমিক্যালযুক্ত হেয়ার প্রোডাক্টস এর ব্যবহার আর অত্যধিক তাপ আমাদের চু...
08/07/2022

চুলে জট লেগে থাকা এখন কমবেশি সবারই সমস্যা। ধুলোবালি, কেমিক্যালযুক্ত হেয়ার প্রোডাক্টস এর ব্যবহার আর অত্যধিক তাপ আমাদের চুলের অবস্থা তো তেজপাতা বানিয়েই ফেলে। ফলাফল = চুল আঁচড়াতে বসলেই দেখা যায় একগাদা চুল ছিঁড়ে যায়। চুলকে সফট অ্যান্ড শাইনি করার জন্য আমরা কত পার্লারে যাচ্ছি, ট্রিটমেন্ট করাচ্ছি। আবার হাজার হাজার টাকা খরচ করে কত রকমের প্রোডাক্টস কিনছি। কিন্তু আমরা কিন্তু অনেকেই জানি না চুলের যত্নের জন্য আমাদের সবার বাসাতেই খুব সহজলভ্য একটা উপাদান আছে, ইন ফ্যাক্ট সহজলভ্য বললেও কম হয়ে যাবে আসলে, সেটা হলো চাল! হ্যা, আমি ভাতের চালের কথাই বলছি। ভাবছেন চালের সাথে চুলের কি সম্পর্ক? আজকে আমি আপনাদের সাথে একদম সহজ একটা হেয়ার কেয়ার টেকনিক শেয়ার করতে যাচ্ছি যেটা আমি আমার নিজের চুলে করে থাকি। সেটা হল রাইস ওয়াটার ট্রিটমেন্ট!

চলুন তাহলে আর দেরি না করে দেখে নিই ফারমেন্টেটেড রাইস ওয়াটার ট্রিটমেন্টের জন্য আমাদের কী কী লাগছে।

দেড় কাপ চাল
১ লিটার পানি
কি অবাক হলেন তো? ব্যস এই দুটো জিনিসেই আপনার কাজ হয়ে যাবে! আর কিচ্ছু লাগবে না!

এবার ঐ দেড় কাপ চাল একবার ধুয়ে নিন। তারপর একটা মাঝারি সাইজের গামলায় ঐ এক লিটার পানি নিয়ে তাতে চালটুকু ভিজিয়ে নিন।
এবার ভালো একটা ঢাকনা দিয়ে ঐ চালসহ পানিটুকু ঢেকে রেখে দিন, ২৪ ঘণ্টার জন্য। মাঝেমাঝে হাত দিয়ে চাল আর পানিটুকু নেড়েচেড়ে দিবেন। এখন এই ২৪ ঘণ্টায় ফার্মেন্টেশন ঘটবে, ফলে রাইস ওয়াটার টা কিছুটা অ্যাসিডিক হবে এবং এর pH লেভেল এমন লেভেলে যাবে যা আমাদের চুলের ন্যাচারাল pH লেভেলের ভারসাম্য ঠিক করে। সেই সাথে চালে থাকা ন্যাচারাল ভিটামিনস, মিনারেলস এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্টস পানিটায় ধীরে ধীরে ইনফিউজড হতে থাকবে। এবার গোসলের সময় আপনার রেগুলার শ্যাম্পু দিয়ে শ্যাম্পু করে নিন।

তারপর ঐ রাইস ওয়াটারের গামলাটা থেকে ছাঁকনির সাহায্যে চালটা ছেঁকে নিন আর পানিটুকু আরেকটা গামলায় ঢেলে নিন। এবার ঐ রাইস ওয়াটারের গামলাটি পায়ের উপর রেখে মগের সাহায্যে আস্তে আস্তে আপনার মাথার স্ক্যাল্পসহ পুরো চুলে আস্তে আস্তে ঢালতে থাকুন। ঢালা শেষ হলে চুলের আগাটুকু ঐ রাইস ওয়াটারে ভিজিয়ে রাখুন, এতে করে চুলের আগাটুকু ডপ কন্ডিশনড হবে এবং আগা ফেটে যাওয়া চুলগুলো ও অনেকটাই ভদ্রস্থ দেখাবে। আধ ঘণ্টা পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে চুল ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন এবং পুরোনো নরম টিশার্ট দিইয়ে আলতো হাতে চুল মুছে ফ্যানের বাতাসে শুকিয়ে নিন । এই ফারমেন্টটেড রাইস ওয়াটার হেয়ার ফলিকলগুলোকে ডিপলি নারিশ করে, হেয়ারফল কমায়, চুলে জট বাঁধতে দেয় না এবং স্কাল্পকে প্রয়োজনীয় পুষ্টি জুগিয়ে চুলকে করে তোলে হেলদি, সফট, শাইনি আর গর্জিয়াস!

একটানা কমপক্ষে দুই মাস, সপ্তাহে দুই থেকে তিনদিন এই ফারমেন্টেড রাইস ওয়াটার চুলে ব্যবহার করেই দেখুন । তফাৎটা নিজের চোখেই দেখতে পাবেন । Stay Beautiful, Stay Gorgeous.

Address

Savar
Savar
1433

Opening Hours

Monday 09:00 - 12:00
Tuesday 09:00 - 12:00
Wednesday 09:00 - 12:00
Thursday 09:00 - 12:00
Friday 09:00 - 12:00
Saturday 09:00 - 12:00
Sunday 09:00 - 12:00

Telephone

+8801712210371

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when স্বাস্থ্য সেবা ফার্মেসি Shasto Seba Pharmacy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to স্বাস্থ্য সেবা ফার্মেসি Shasto Seba Pharmacy:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram