Healthy LifeStyle

Healthy LifeStyle Here I will regularly discuss health and motivational topics.

মুড অফ, কাজে মন বসছে না ⁉️মোকাবিলা করবেন যেসব উপায়ে! এমন এক একটা দিন আসে যেদিন অফিসের নানা জটিলতায় মুড অফ হয়ে যায়। কোননো...
10/11/2023

মুড অফ, কাজে মন বসছে না ⁉️
মোকাবিলা করবেন যেসব উপায়ে!


এমন এক একটা দিন আসে যেদিন অফিসের নানা জটিলতায় মুড অফ হয়ে যায়। কোননো কাজ করতে ইচ্ছে হয় না, কাজে উৎসাহও আসে না। কর্মজীবিদের জন্য এটা খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। অফিস শেষেও মন খারাপের রেস থেকে যায়। এমন হলে মন ভালো করতে কয়েকটি উপায় অনুসরণ করতে পারেন যেমন :

১| ডিভাইসগুলো দূরে রাখুন।
দিনের শেষে, সব ধরনের ডিভাইস থেকে নিজেকে দূরে রাখুন৷ আপনার কাজ বা সহকর্মীদের কোনো বিষয় নিয়ে চিনতে দূরে সরিয়ে মানসিক শান্তিকে অগ্রাধিকার দিন।

২| হাঁটতে বের হোন -
মন খারাপ কাটাতে কর্মক্ষেত্রের বাইরে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করুন বুক ভরে নিঃশ্বাস নেন। এমনকি কাজে বিরতির সময় বাইরেও খেতে যেতে পারেন। এসব কাজে আপনার মুড ভালো হয়ে যাবে।

৩| কারও সাথে কথা বলুন
আপনার খারাপ লাগা নিয়ে কারও সাথে কথা বলুন যারা আপনার প্রিয় মানুষ। এতে আপনার মন কিছুটা ভালো হতে পারে।

৪| শখের কাজগুলো করুন
মুড খারাপ হলে কিছুটা সময় নিজেকে দিন। যেসব কাজ করতে আপনার ভালো লাগে সেগুলো করুন।

৫| ব্যায়াম করুন প্রতিদিন
ব্যায়াম করা মন খারাপের দিনের জন্য উপকারী হতে পারে। কারণ এটি আপনার শারীরিক স্বাস্থ্যের পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যেরও উন্নতি সাধন করে। দৈনন্দিন রুটিনে ব্যায়াম বা যোগব্যায়াম করতে পারেন। এতে কাজের প্রতি আপনার ফোকাস করতে সহায়তা করবে।
৬| বিরতি নিন এবং আবার কাজ করুন
কাজ এবং ব্যক্তিগত জীবন দুটোকে আলাদা রাখুন। যখন কাজ করতে আপনি স্বাচ্ছন্দবোধ করবেন না তখন নিজেকে অন্য কাজে সামিল করুন। এজন্য নিজেকে অপরাধী ভাবার কোনো কারণ নেই বরং কাজটি পরে করলে আপনি আরও আনন্দময় করে ঠিকভাবে করতে পারবেন। এসব নিয়ম গুলো ফলো করলে মুড অফ কমে যাবে আমাদের জীবন থেকে।

© Healthy LifeStyle

তীব্র গরমে বিপর্যস্ত জনজীবন।  এ সময় শরীর থেকে অতিরিক্ত পানি ঘাম হয়ে বের হয়। এতে শরীরে সোডিয়াম ও পটাশিয়ামের ভারসাম্য নষ্ট...
07/06/2023

তীব্র গরমে বিপর্যস্ত জনজীবন। এ সময় শরীর থেকে অতিরিক্ত পানি ঘাম হয়ে বের হয়। এতে শরীরে সোডিয়াম ও পটাশিয়ামের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। এর ফলে শরীরে অস্বস্তি, ক্লান্তির মত একাধিক উপসর্গ দেখা দেয়। তাই শরীর হাইড্রেটেড এবং সুস্থ রাখতে আপনাকে এই টিপসগুলো ফলো করুন। এতে করে আপনি অবশ্যই নিজেকে সুস্থ রাখতে পারবেন। ☘️

Healthy LifeStyle


Having a healthy body and a calm mind are the most important assets in your life.✨💙Healthy LifeStyle
01/06/2023

Having a healthy body and a calm mind are the most important assets in your life.✨💙
Healthy LifeStyle

যেসব অভ্যাস আপনার হার্টকে ভালো রাখবে!  হৃদরোগ হুট করে হয় না। দীর্ঘদিন ধরে নানা অভ্যাসের কারণে হয় এই সমস্যা। প্রতিদিনের ক...
28/05/2023

যেসব অভ্যাস আপনার হার্টকে ভালো রাখবে!

হৃদরোগ হুট করে হয় না। দীর্ঘদিন ধরে নানা অভ্যাসের কারণে হয় এই সমস্যা। প্রতিদিনের কিছু ভালো অভ্যাস এই সমস্যা থেকে আমাদের মুক্তি দিতে পারে। তাই হার্ট কে সুস্থ সুন্দর রাখতে কিছু ভালো পরিবর্তন আনা জরুরি। এতে হৃদযন্ত্র ভালো থাকবে। আপনিও সুস্থ থাকবেন। নিচে কিছু টিপস দেওয়া হলো :

যেমন :

১. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করুন। প্রতি সপ্তাহে নিজের ব্লাডপ্রেশার চেক করে নিন। এতে করে আপনার ভিতর সবসময় সুস্থ থাকার প্রবণতা তৈরি হবে।

২. নিয়মিত ব্যায়াম করুন। ব্যায়াম শরীর ও হার্টের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই ব্যায়াম করায় অবহেলা করবেন না। ছুটির দিন হলেও নিয়ম করে ব্যায়াম করুন। এতে হৃদরোগজনিত সমস্যা তৈরির ঝুঁকি কম হবে।

৩.জাঙ্কফুড এড়িয়ে চলুন। জাঙ্কফুড বা ফাস্টফুড এমন সব খাবার থেকে নিজের লোভ সামলাতে চেষ্টা করুন। এই জাতীয় খাবারে কোলেস্টেরলের ও ফ্যাটের পরিমাণ বেশি থাকে। যা হার্টের জন্য খুবই বিপদজনক হয়ে দাড়ায়। তাই এসব খাবার থেকে নিজেকে দূরে রাখুন।

৪. কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখুন। কিছু কিছু খাদ্য অবশ্যই বর্জন করতে হবে। কোলেস্টেরল কমানোর অনেক উপায় রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে স্যাচুরেটেড ফ্যাট জাতীয় খাবার না খাওয়া, নিয়মিত ব্যায়াম, অ্যালকোহল এবং ধূমপান এড়াতে হবে। ওষুধ খেয়েও কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানো যায়। কোলেস্টেরলের সমস্যা এখন সব পরিবারে। চিকিৎসক ও পুষ্টিবিদের মতে, আমাদের লাইফস্টাইলের কিছু ভুলভ্রান্তিই এই সমস্যার কারণ।

৫.আ্যলকোহল ত্যাগ করুন! ধুমপান, মধ্যপান, তামাক জাতীয় খাবার থেকে নিজেকে দূরে রাখুন। এসব মাদক শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকর। হার্ট ভালো রাখতে আ্যলকোহল বর্জন করুন ।

৬.মানসিক স্ট্রেস কমান। মানসিক চাপ মুক্ত থাকার চেষ্টা করুন সবসময়। কারণ স্ট্রেস আমাদের হৃদরোগজনিস সমস্যার জন্য অনেকটাই দায়ী।

৭. স্বাস্থ্যকর খাবার খান। পুষ্টিকর খাবার আমাদের শরীর মনের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এসব খারাপ শরীরের ইমিউনিটি বাড়ানোর জন্য সহযোগিতা করে এবং হার্টকে পুরাপুরি সুস্থ রাখে। তাই সবসময় স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন।

৮. অতিরিক্ত খাবার খাওয়া যাবে না। কখনও পেটভর্তি খাবার খাবেন না। অল্পেঅল্প করে খাবার খান। এতে হজমে সমস্যা কম হবে।

Healthy LifeStyle

মন ভালো রাখতে যেসব পরিবর্তন জরুরি !! মাঝেমধ্যে সবারই মন খারাপ থাকে। কারও কারও আবার প্রায়ই মন খারাপ থাকে। মন ভালো রাখতে অ...
25/05/2023

মন ভালো রাখতে যেসব পরিবর্তন জরুরি !!

মাঝেমধ্যে সবারই মন খারাপ থাকে। কারও কারও আবার প্রায়ই মন খারাপ থাকে। মন ভালো রাখতে অনেক সময় কোন চেষ্টাই কাজে দেয় না। সেক্ষেত্রে দৈনন্দিন জীবনে কিছু পরিবর্তন আনা জরুরি। কিছু টিপস এপ্লাই করলে আমরা এই মন খারাপ থেকে পরিত্রাণ পেতে পারি। যেমন :

1. স্বাস্থ্যকর খাদ্যভ্যাস : প্রতিদিনের খাওয়া দাওয়াতে প্রথমেই বদল আনা দরকার। মনের ভালো থাকা নির্ভর করে বেশ কয়েকটি হরমোনের ওপর। তৈলাক্ত খাবার দাবার বেশি খেলে শরীরে চাপ পড়ে। এর থেকে মনের ওপরেও চাপ তৈরি হয়।

2. নিয়মিত ব্যায়াম করুন : একটা সুস্থ সুন্দর জীবন উপভোগ করতে হলে ব্যায়ামের বিকল্প নেই। ব্যায়াম করলে শারীরিক এবং মানসিকভাবে এনার্জিটিক থাকা যায়। সবসময় পজিটিভ চিন্তা ভাবনা আমাদের মাঝে বুস্ট হয়। সেই সাথে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। আর মনের দিক থেকেও বেশ সুন্দর থাকা যায়। তাই নিয়মিত ব্যায়াম করার অভ্যাস গড়ে তুলুন।

3. কাজে মনোনিবেশ বাড়ান : কাজে মনোনিবেশ খুব জরুরি। এতে মনের ভার অনেকটাই হালকা হয়। বেশিরভাগ সময়ে মন খারাপ হলে কাজেরই ক্ষতি হয় বরং কাজেই ডুবে থাকলে অনেকটা ভালো থাকে মন।

4.বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন : নিয়মিত পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে শুরুতে প্রতিদিন অন্তত ৩০-৪০ মিনিট পড়তে পারেন। তবে যারা যার পছন্দ অনুযায়ী বই পড়বেন। এতে করে আপনার মস্তিষ্ক আজেবাজে চিন্তা ভাবনা থেকে দূরে থাকবে। এটি দুর্দান্ত শুরু হতে পারে, যা আপনার নিয়মিত বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে সহায়তা করবে।

5.প্রকৃতির মাঝে সময় কাটান : সুস্থ, স্বাভাবিক জীবনযাপনের জন্য প্রকৃতির সঙ্গে বসবাসের চেয়ে ভাল ওষুধ আর নেই । বিশ্বাস করুন বা না-ই করুন, বিষণ্ণতা থেকে ছুটি পেতে চাইলে প্রকৃতির সান্নিধ্যে থাকার চেয়ে বিকল্প কিছুই নেই। তাই নিয়মিত প্রকৃতির সান্নিধ্যে একান্ত সময় কাটান। এতে মন ভালো থাকবে।

6. পর্যাপ্ত ঘুমের অভ্যাস করুন : দৈনিক ছয় থেকে আট ঘণ্টা ঘুমানো আবশ্যক। ভালো ঘুম আমাদের শরীরের ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলে। সুনিদ্রা আমাদের শরীর ও মনের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা বলে বুঝানো যাবে না। নিজের পজিটিভ এক্টিভিটিস বাড়ানোর জন্য সুনিদ্রা খুব জরুরি বিষয়। তাই দৈনিক একই সময়ে ঘুমাতে যাওয়া এবং ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস গড়ে তুলুন।

Healthy LifeStyle

সুস্থ থাকার জন্য শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য খুব দামী বা হিসাব করে খা...
24/05/2023

সুস্থ থাকার জন্য শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য খুব দামী বা হিসাব করে খাবার -দাবারের দরকার নেই। বাসায় বসে খুব কম দামী খাবার ই পারে আমাদের ইমিউনিটি সিস্টেম বাড়াতে। আসুন জেনে নেওয়া যাক ৫ টি খাবার খালি পেটে খেলে ইমিউনিটি বাড়াবে শরীরে।
––––––––––––––––––––––––––––––
১. রসুন : স্বাস্থ্য রক্ষায় রসুন খাওয়ার চল বহুদিনের। প্রাচীন কাল থেকে মানুষ রসুন খেয়ে আসছে। প্রাচীন কাল থেকেই বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় রসুন ব্যবহার হয়ে আসছে। রসুনের অনেক গুনা-গুন। তার মধ্যে বেশি গুন হলো খালি পেটে রসুন খেলে শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেম বাড়ে।

২. আদা: হয়তো রান্নার কাজে ব্যবহার হয় আমাদের দেশে। কিন্তু আদায় রয়েছে অনেক গুনা-গুন যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। আদা ভেষজ হিসেবেও বেশ উপকারী। আদা হ্রদ রোগ এবং ক্যানসার রোগে বেশ সুন্দর ভূমিকা পালন করে। সেই সাথে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়িয়ে তুলে।

৩. মধু : স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং যাবতীয় রোগ নিরাময়ে মধুর গুন অপরিসীম। মধুতে যেসব উপকরণ রয়েছে, তার মধ্যে প্রধান উপকরণ সুগার। সুগার বা চিনি আমরা অনেকেই এড়িয়ে চলি। কিন্তু মধুতে গ্লুকোজ ও ফ্রুকটোজ এ দুটি সরাসরি মেটাবলাইজড হয়ে যায় এবং ফ্যাট হিসেবে জমা হয় নাহ। মধুর রয়েছে অনেক ঔষুধিগুন যেমন পচন নিবারক ( এন্টিসেপটিক ) কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ এবং ব্যাকটেরিয়াবিরোধী। প্রতিদিন সকাল বিকাল খালি পেটে দুই চামচ করে মধু খেলে শরীরের ইমিউনিটি বাড়বে।

৪. আমলকী : আমলকীর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ক্যান্সার প্রতিরোধী গুণ। গবেষণায় বলা হয়, আমলকী ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধিতে বাধা দেয়। প্রতিদিন সকালে আমলকীর জুস খাওয়া পেপটিক আলসার প্রতিরোধে কাজ করে। আমলকী শরীরের বিষাক্ত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে এবং ওজন কমায়। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে আমলকী অনেক সুন্দর ভূমিকা পালন করে। তাই প্রতিদিন খালি পেটে দু তিনটি আমলকী খেলে শরীর থাকে সতেজতা।

৫. খেজুর : খেজুরকে বলা হয় আদর্শ খাবার। খেজুর খেলে দেহে শক্তি বৃদ্ধি পাবে - প্রতিদিন খালি পেটে খেজুর খেলে সারাদিন শরীরে ভরপুর এনার্জি থাকবে। যেহেতু এই মিষ্টি ফলে প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে, তাই এটি শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ায় এবং দেহকে এনার্জিতে ভরিয়ে তোলে। হজম ভাল হবে যাঁরা পেটের সমস্যায় ভুগছেন, তাঁরা অবশ্যই সকালে খেজুর খান। নিয়মিত সুস্থ থাকতে এই ৫টি খাবার আপনার জীবনকে আরও বেশি সুন্দর করে তুলবে।

Healthy LifeStyle

মানসিক রোগ বা ডিপ্রেশন নিয়ে সমাজে আমাদের কিছু ভুল মিথ প্রচলিত ধারণা রয়েছে। ডিপ্রেশন কোন রোগের মধ্যে পরে না। এগুলো বড়ো লো...
23/05/2023

মানসিক রোগ বা ডিপ্রেশন নিয়ে সমাজে আমাদের কিছু ভুল মিথ প্রচলিত ধারণা রয়েছে। ডিপ্রেশন কোন রোগের মধ্যে পরে না। এগুলো বড়ো লোকদের রোগ। ডিপ্রেশন রোগীরা সহজে ভালো হয় না ইত্যাদি। আসুন জেনে নেওয়া যাক ডিপ্রেশন সম্পর্কে ৫টি ভুল ধারণা।

১. বৃদ্ধদের ডিপ্রেশন হয় না : আমাদের সমাজের মানুষের বৃদ্ধদের ডিপ্রেশন নিয়ে হাসিঠাট্টা করে কিংবা কেউ বিশ্বাস ই করতে চায় না যে বৃদ্ধ মানুষরা যখন তাদের সন্তান অনেক দূরে থাকে তাদের কাছ থেকে তখন ডিপ্রেশনে পড়ে। তারা তখন কথা বলার জন্য সঙ্গ চায় আদর, যত্ন ভালোবাসা পেতে চায়। যখন তারা বৃদ্ধ বয়সে এসব না পায় তখন ডিপ্রেশনে পড়তে পারে। তাই মা -বাবা বৃদ্ধ হলে তাদেরকে সময় দিন।

২. ডিপ্রেশন চিকিৎসায় ভালো হয় না : মানসিক রোগ, ডিপ্রেশন সম্পর্কে আরও একটি ভয়ংকর ধারণা হলো ডিপ্রেশনের কোন চিকিৎসা নেই। এটা ভালো হয় না। কিন্তু ডিপ্রেশনের চিকিৎসা আমাদের দেশে অবিশ্বাস্য ভাবে ভালো এবং বেশ কার্যকর। বিশেষ করে অসুস্থতার প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসা নিলে মানসিক রোগ বা ডিপ্রেশন সহজে আরোগ্য হয়।

৩. ডিপ্রেশন মানেই মাদকাসক্ত : ডিপ্রেশন রোগীরা মাদকাসক্ত হবে বিষয়টা এমনটা নয়। কারণ একটা মানুষ যখন মানসিক অশান্তিতে ভোগে তখন তার এই পীড়ার জন্য সে অনেক সময় সিগারেট, তামাক বা মাদকদ্রব্য সেবন করতে পারে। এটা হয় ডিপ্রেশনের চরম পর্যায়ে পৌঁছে গেলে। তবে আমাদের দেশের মানুষরা ডিপ্রেশন রোগীদেরকে সবসময় খারাপ চোখে দেখে। তারা অনুমেয় করে নেয় যে ছেলেটা /মেয়েটা নেশা করে আজকে তার এই অবস্থা হয়ে গেছে। এই ধারণা থেকে বের হয়ে আসতে হবে।

৪. শিশুরা অবসাদগ্রস্ত হয় না : শিশুরাও অবসাদগ্রস্থ হয়। তাদেরও ভিষণরুপে মানসিক শান্তি নষ্ট হতে পারে। যখন অভিভাবকরা ক্লাসে টপ করার জন্য শিশুদের চাপ প্রয়োগ করে তখন তারা নার্ভাস হয়ে অনেক সময় ডিপ্রেশনে পড়তে পারে। তবে তাদের ডিপ্রেশন গুলো খুব সিম্পল। কিন্তু যখন দিন দিন চাপ বাড়বে তখন এডাল্টের মতো হয়ে যেতে পারে কিছু গবেষণায় এটা দেখা গেছে। তাই শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্যের উপর নজর দিতে হবে। তাদেরকে অবসাদ মুক্ত সুন্দর জীবন উপভোগ করার দায়িত্ব অভিভাবকদের।

৫. ব্যর্থতা ডিপ্রেশনের কারণ : অনেক মানুষ রয়েছে তাদের ব্যক্তিগত জীবনে উন্নতি করতে পারছেন না। ব্যর্থতা আমাদের জীবনের একটা পার্ট। প্রতিটি মানুষ ই কমবেশি সবার জীবনে একবার হলেও ব্যর্থ হয়েছে। কিন্তু ব্যর্থ হলেই সে যে ডিপ্রেশনে পড়তে পারে বিষয় টা এরকম নয়। হ্যা হতে পারে যখন নির্দিষ্ট করে কোন ড্রিমের পিছনে বার বার দৌড়িয়েও সেটা পূর্ণ না হয়। তখন মন খারাপ হতে পারে। আবার যদি ব্যবসায়িক বড়ো কোন বিপর্যয় ঘটে তখন এসব কারণে ডিপ্রেশড হতে পারে। কিন্তু যখন ব্যর্থতাকে দায়ী করে ডিপ্রেশনের সাথে ট্যাগ দিবে তখন এটা ভুল মিথ প্রচলিত ধারণা।

Healthy LifeStyle

Address

Savar
1340

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Healthy LifeStyle posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category