Dr. Abdullah Shafi

Dr. Abdullah Shafi Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr. Abdullah Shafi, Doctor, Shahzadpur.

লঙ্কা-হলুদ থেকে আদা-রসুন—এই অতিসাধারণ খাবারই আপনাকে ফিট রাখবে সারাবছররোগবালাই হাত থেকে মুক্তি পাওয়া সহজ নয়। কখনও গ্যাস-অ...
05/01/2024

লঙ্কা-হলুদ থেকে আদা-রসুন—এই অতিসাধারণ খাবারই আপনাকে ফিট রাখবে সারাবছর

রোগবালাই হাত থেকে মুক্তি পাওয়া সহজ নয়। কখনও গ্যাস-অম্বলে ভোগেন, কখনও কোমরে ব্যথায় কাবু হয়ে পড়েন। বছরের শুরুটা যদি স্বাস্থ্যকর উপায়ে করেন, তাহলে সারা বছর ফিট থাকবেন। আপনার হেঁশেলেই রয়েছে সুস্বাস্থ্যের চাবিকাঠি।

নতুন বছর অনেক আশা নিয়ে আসে। গোটা বছরটা যাতে সুস্থভাবে, আনন্দের সঙ্গে বাঁচা যায়, সেটাই কামনা করেন সকলে। কিন্তু রোগবালাই হাত থেকে মুক্তি পাওয়া সহজ নয়। কখনও গ্যাস-অম্বলে ভোগেন, কখনও কোমরে ব্যথায় কাবু হয়ে পড়েন।

বছরের শুরুটা যদি স্বাস্থ্যকর উপায়ে করেন, তাহলে সারা বছর ফিট থাকবেন। আপনার হেঁশেলেই রয়েছে সুস্বাস্থ্যের চাবিকাঠি। এমন বেশ মশলা রয়েছে, যা রোজের ডায়েটে রাখলে রোগের হাত থেকে মুক্তি পাবেন।

আজকাল ডায়াবেটিসের রোগী ঘরে-ঘরে। কিন্তু রোজের ডায়েটে দারুচিনি রাখলে সুগারের বাড়বাড়ন্তকে বশে রাখতে পারবেন। চা-কফি বা কোনও ডেজার্ট‌ে চিনির বদলে দারুচিনি ব্যবহার করুন। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে মেথি দানাও খেতে পারেন।

ডাল হোক বা তরকারি কিংবা মাংসের ঝোল, হলুদ গুঁড়ো ছাড়া চলবে না। রোজ কাঁচা হলুদ বা হলুদ গুঁড়ো রোজ খেলে শারীরিক প্রদাহ কমবে। হলুদের মধ্যে থাকা কারকিউমিন নামের যৌগ দেহে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি উপাদান হিসেবে কাজ করে।

দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে রোজ তুলসি পাতা চিবিয়ে খান। এতে সর্দি-কাশির হাত থেকেও মুক্তি পাবেন। বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া ও ইস্টের হাত থেকে আপনার সুরক্ষিত রাখে।

কাঁচা লঙ্কা হোক বা শুকনো লঙ্কা, রোজ খেলে মিলবে উপকারিতা। লঙ্কার মধ্যে ক্যাপসাইসিন নামের যৌগ রয়েছে, যা খিদে কমাতে এবং ফ্যাট গলাতে সাহায্য করে। পাশাপাশি ক্যানসারের ঝুঁকি কমায় এই উপাদান।

রোজ এক কাপ আদা দিয়ে চা পান করুন। আদা মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে। শারীরিক ব্যথা-যন্ত্রণা, সর্দি-কাশির হাত থেকে রক্ষা করে আদা।

হাই ব্লাড প্রেশার থেকে কোলেস্টেরল, দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমাতে রোজ এক কোয়া রসুন খান। রসুন হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। এমনকি অ্যান্টি-ক্যানসার উপাদান হিসেবে কাজ করে রসুন।

ঘড়ঘড়ে হোক বা খুকখুকে, কাশি এড়াতে হেঁশেলের এই ৩ উপাদানই যথেষ্টঠান্ডা-গরম আবহাওয়াই জ্বর-সর্দির সমস্যা বাড়ায়। প্যারাসিটাম...
04/01/2024

ঘড়ঘড়ে হোক বা খুকখুকে, কাশি এড়াতে হেঁশেলের এই ৩ উপাদানই যথেষ্ট

ঠান্ডা-গরম আবহাওয়াই জ্বর-সর্দির সমস্যা বাড়ায়। প্যারাসিটামল খেলে জ্বর কমানো গেলেও খুকখুক কাশি বেশি ভোগায়। কাশির সমস্যা চট করে পিছু ছাড়তে চায় না। কারও কাশির সঙ্গে কফ বেরোতে থাকে। আবার কারও শুকনো কাশি হয়।

নতুন বছরে অন্তত শীতটা জাঁকিয়ে পড়বে। কিন্তু বছরের দ্বিতীয় দিনেই সান্ত্বনার শীত। আজ মহানগরের তাপমাত্রা ১৫.৫ ডিগ্রি হলেও, এই সুখ বেশি দিন নেই। পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাবে ফের তাপমাত্রা বাড়ার ইঙ্গিত দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। ১৭ থেকে ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছবে কলকাতার তাপমাত্রা। ৪-৬ জানুয়ারি পশ্চিমাঞ্চলে বিক্ষিপ্ত হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। যদিও ২৫ ডিসেম্বর থেকে তাপমাত্রা ক্রমাগত ঊর্ধ্বমুখী থেকেছে। কিন্তু জানুয়ারিতে শীত উধাও উদ্বেগের বিষয় হলেও, এই ঘন ঘন আবহাওয়া পরিবর্তন বাঙালির ঘরে ঘরে জ্বর-সর্দি ডেকে আনে। কেউ-কেউ শীতভর সর্দি-কাশিতে ভোগে। তবে, অধিকাংশ নাক টানে তাপমাত্রার এদিক-ওদিক হলেও।

ভোরের দিকে হাওয়া বইছে। সকালবেলা প্রচণ্ড গরম। গায়ে সোয়েটার রাখা যাচ্ছে না। আবার সন্ধের পর থেকে গায়ে শাল চাপাতে হচ্ছে। এই ঠান্ডা-গরম আবহাওয়াই জ্বর-সর্দির সমস্যা বাড়ায়। প্যারাসিটামল খেলে জ্বর কমানো গেলেও খুকখুক কাশি বেশি ভোগায়। কাশির সমস্যা চট করে পিছু ছাড়তে চায় না। কারও কাশির সঙ্গে কফ বেরোতে থাকে। আবার কারও শুকনো কাশি হয়। যেহেতু হাওয়া দফতর তাপমাত্রা ওঠানামার পূর্বাভাস দিয়ে দিয়েছে, তাই আপনাকেও কাশি প্রতিরোধের উপায় তৈরি রাখতে হবে। এই মরশুম কাশির হাত থেকে কীভাবে বাঁচবেন, রইল টিপস।

মধু: অ্যালার্জি, ভাইরাল ইনফেকশন বা ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের কারণে কাশির সমস্যা দেখা দেয়। কাশির সঙ্গে গলা ব্যথা, টনসিল ফুলে যাওয়ার মতো সমস্যাও দেখা দেয়। এই অবস্থায় রোজ এক চামচ করে মধু খেলে সর্দি-কাশির হাত থেকে দূরে থাকতে পারেন। কাশির সঙ্গে কফ বেরোলে গরম জলে মধুর সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে পান করুন।

আদা: ঘরোয়া উপায়ে নিজেকে সুস্থ রাখতে রোজ এক টুকরো করে কাঁচা আদা খান। কাশিতে ভুগলে আপনি গরম গরম আদা চায়ে চুমুক দিতে পারেন। গলায় আটকে থাকা সর্দিও এতে বেরিয়ে আসবে। এছাড়া আদা খেলে গ্যাস-অম্বল, ফোলাভাবের সমস্যা থেকেও মুক্তি পাবেন।

হলুদ: বছরের পর বছর ধরে কাশির চিকিৎসায় হলুদ ব্যবহার হয়ে আসছে। হলুদের মধ্যে কারকিউমিন যৌগ রয়েছে, যা দেহে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান হিসেবে কাজ করে। কাঁচা হলুদের সঙ্গে গোলমরিচের গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে সবচেয়ে ভাল ফল পাবেন। এছাড়া আপনি গরম দুধে হলুদ গুঁড়ো, গোলমরিচের গুঁড়ো ও মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। এতে জ্বর-সর্দি ও কাশি সব কিছুর হাত থেকেই মুক্তি পাবেন।

চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এই ৪ ভিটামিন নিজের ডাক্তারিতে একেবারেই খাবেন না, মস্ত বড় বিপদ হতে পারেনিয়ম করে সবজি, মাছ, ডিম খ...
04/01/2024

চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এই ৪ ভিটামিন নিজের ডাক্তারিতে একেবারেই খাবেন না, মস্ত বড় বিপদ হতে পারে

নিয়ম করে সবজি, মাছ, ডিম খেতে হবে। তবে কোনওটাই যে খুব বেশি খাবেন এমন নয়। অনেক সময় আমাদের অজান্তেই ভিটামিন কম খাওয়া হয়। অর্থাৎ আমরা মনে করছি যে যথাযথ খাবার খাচ্ছি কিন্তু তাতে আমাদের শরীর সবরকম ভাবে পুষ্টি পায় না

শরীর সুস্থ রাখতে ভিটামিনের প্রয়োজন আছে আর এই প্রয়োজনীয় ভিটামিন আসে আমাদের খাবার থেকে। রোজকার খাবারের মধ্যে ভিটামিন, প্রোটিন দুই থাকে। আর ভিটামিন বেশি থাকে শাক-সবজিতে

নিয়ম করে সবজি, মাছ, ডিম খেতে হবে। তবে কোনওটাই যে খুব বেশি খাবেন এমন নয়। অনেক সময় আমাদের অজান্তেই ভিটামিন কম খাওয়া হয়। অর্থাৎ আমরা মনে করছি যে যথাযথ খাবার খাচ্ছি কিন্তু তাতে আমাদের শরীর সবরকম ভাবে পুষ্টি পায় না

আর তাই অনেকেই বাইরে থেকে ওষুধ কিনে খান। নিজের ডাক্তারিতে এই ওষুধ কিনে খাওয়ার অভ্যাস খুবই খারাপ। এমন অভ্যাস অনেক মানুষের থাকে। এতে অজান্তেই তাঁরা নিজের বিপদ ডেকে আনেন। আর তাই কথায় কথায় ভিটামিনের ট্যাবলেট কিনে খাবেন না

ভিটামিন এ অত্যন্ত শক্তিশালী ভিটামিন যা স্নায়ুতন্ত্রকে সুস্থ রাখে। কিন্তু আমেরিকার জাতীয় ক্যানসার ইনস্টিটিউশনের গবেষণা বলছে, যাঁরা ধূমপান করেন তাঁদের ক্ষেত্রে নিয়মিত ভিটামিন ট্যাবলেট খেলে সেখান থেকে ফুসফুসে ক্যানসার হতে পারে। র্যাপ্ত ভিটামিন এ পেতে রাঙা আলু, গাজর ও বেশি করে ফল খান

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে শরীরকে চাঙ্গা রাখে ভিটামিন বি ৬। কিন্তু কোনও ব্যক্তি দিনে ১০ মিলিগ্রামের বেশি এই ভিটামিন সম্বৃদ্ধ ট্যাবলেট খেলে নার্ভের সমস্যায় ভুগতে পারেন

পাশাপাশি ত্বকের সমস্যা, বমি বমি ভাব, অম্বল হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। মাছ, আলু, পেস্তা বাদামের মতো খাবারগুলি নিজের দৈনন্দিন মেনুর সঙ্গে যোগ করে নিন। আর তা নিয়ম করে খেতে হবে

ভিটামিন সি-শরীরে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। তবে রোজ খেলে সেখান থেকে কিডনিতে পাথরের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। পেঁপে, কমলালেবু, ব্রকলি, টমেটো এসব রোজ খেলে শরীরে ভিটামিন সি- পর্যাপ্ত পরিমাণে তৈরি হবে

অনেকেরই ধারণা যে ট্যাবলেটে সব ধরনের ভিটামিনের গুণই বর্তমান, তা খেয়ে শরীরকে সুস্থ ও চাঙ্গা রাখা সম্ভব। ওষুধের দোকানে গেলে মাল্টি ভিটামিন ট্যাবলেটও পাওয়া যায় অনায়াসে। কিন্তু সে ধারণা একেবারেই ঠিক নয়। এতে হার্টের সমস্যা ও ক্যানসারের সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়

এই সব কারণের জন্যই ৪০ পেরোলে মেয়েদের কোলেস্টেরল বাড়ে, কী ভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখবেন?কোলেস্টেরলের সমস্যা আজকাল খুব কম বয়স খে...
03/01/2024

এই সব কারণের জন্যই ৪০ পেরোলে মেয়েদের কোলেস্টেরল বাড়ে, কী ভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখবেন?

কোলেস্টেরলের সমস্যা আজকাল খুব কম বয়স খেকে আসছে। এর জন্য় দায়ী আমাদের জীবনযাত্রা। রোজকার খাদ্যাভ্যাস, জীবযাত্রার কারণেই বাড়ছে শরীরের একাধিক সমস্যা। যে কারণে বাড়ছে ডায়াবেটিস, ট্রাইগ্লিসারাইড, কোলেস্টেরলের মত সমস্যা

শরীরে ভাল আর খারাপ এই দুই রকম কোলেস্টেরল থাকে। তবে অতিরিক্ত পরিমাণ ক্যালোরির খাবার খেলে, ভাজাভুজি বেশি খেলে সেখান থেকে সমস্যা আরও বেশি বাড়বে কিন্তু কমবে না

যে কারণে এখন খুব কম বয়স থেকেই কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়ার মত সমস্যা হচ্ছে। কোলেস্টেরল বাড়লে হার্টের উপর চাপ পড়ে। আজকাল অধিকাংশকেই একটানা একজায়গায় বসে কাজ করতে হয়, আর যে কারণে সমস্যা সবচাইতে বেশি হয়

দেখা গিয়েছে আজকাল ৪০ পেরোলেই মহিলাদের মধ্যে কোলেস্টেরলের সমস্যা বাড়ছে। বেশ কিছু গবেষণা বলছে এরজন্য দায়ী ইস্ট্রোজেন হরমোন। এই হরমোনের কার্যকারিতার প্রভাবে শরীরে একাধিক সমস্যা জোরদার হচ্ছে। আর তাই বাড়ছে কোলেস্টেরলও। মেনোপজের পর হরমোনের কার্যকারতার কারণেই মহিলাদের কোলেস্টেরল বাড়ে

মহিলাদের শরীরে সিংহভাগ সমস্যা আসে মেনোপজের পর। তখন রক্তে এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা অনেকটাই বেড়ে যায়। নিয়মিত পরীক্ষার মধ্যে না থাকলে এই কোলেস্টেরল বাড়তে থাকে যা মহিলারা নিজেও বুঝতে পারেন না। যেখান থেকে হার্ট অ্যাটাকের মত সমস্যা হয়

স্যাচুরেটেড ফ্যাট, ট্রান্স ফ্যাট, চর্বিযুক্ত মাংস,প্রক্রিয়াজাত খাবা, বেকড খাবার এই সব বেশি করে খেলে শরীরে অতিরিক্ত পরিমাণ চর্বি জমবেই। যে কারণে নিয়মিত শরীরচর্চা করতেই হবে। অতিরিক্ত খাওয়া দাওয়ার কারণেই ওজন বাড়ে। যাঁরা মোটা, যাঁদের ওজন বেশি তাঁদের ক্ষেত্রে সমস্যাও বেশি

পারিবারিক ইতিহাসে কোলেস্টেরলের সমস্যা থাকলে সেখান থেকেও আসতে পারে এই একই সমস্যা। আর তাই নিজেকেই সতর্ক থাকতে হবে। কোনও কারণে কোলেস্টেরল বাড়লে সেখান থেকে হৃদরোগের সম্ভাবনা অনেক বেশি বেড়ে যায়। যে কারণে ডায়েট মেনে চলা খুবই জরুরি

পেরিমেনোপজ এবং মেনোপজের সময় হরমোনের পরিবর্তন মহিলাদের কোলেস্টেরলের মাত্রাকে প্রভাবিত করতে পারে। ইস্ট্রোজেন এইচডিএল কোলেস্টেরলের সঠিক মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং মেনোপজের সময় এই হরমোনের কার্যকারিতা বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে কোলেস্টেরল বেশি বেড়ে যায়

পার্টির মেজাজে পকোড়া-মাটন খাচ্ছেন? খাওয়ার শেষে এই একটা কাজ করলে কোলেস্টেরলকে বাগে চলে আসবেবেশিরভাগ সময় দেহে খারাপ কোলেস্...
03/01/2024

পার্টির মেজাজে পকোড়া-মাটন খাচ্ছেন? খাওয়ার শেষে এই একটা কাজ করলে কোলেস্টেরলকে বাগে চলে আসবে

বেশিরভাগ সময় দেহে খারাপ কোলেস্টেরল বাড়লেও তা চট করে বোঝা যায় না। কিন্তু উচ্চ কোলেস্টেরল আপনার জীবনের আয়ু কমিয়ে দিতে পারে। খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে ওষুধের সাহায্য নিতেই হয়। পাশাপাশি খাওয়া-দাওয়ার উপর নজর দিতে হয়।

উচ্চ কোলেস্টেরল আপনার জীবনের আয়ু কমিয়ে দিতে পারে। খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে হৃদরোগের ঝুঁকিও বাড়ে। উচ্চ রক্তচাপ, হার্ট অ্যাটাক, করোনারি আর্টারি ডিজিজ, স্ট্রোকের সম্ভাবনা দ্বিগুণ হয়ে যায়।

বেশিরভাগ সময় দেহে খারাপ কোলেস্টেরল বাড়লেও তা চট করে বোঝা যায় না। পায়ে অসাড়তা, চোখের পাতায় হলদেটে দাগ, শ্বাসকষ্ট, বুকে চাপ লাগার মতো উপসর্গগুলো অনেকেই এড়িয়ে যান। কিন্তু এগুলোই উচ্চ কোলেস্টেরলের উপসর্গ।

খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে ওষুধের সাহায্য নিতেই হয়। পাশাপাশি খাওয়া-দাওয়ার উপর নজর দিতে হয়। তেল ও চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া চলে না। ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার বেশি খেতে হয়।

কোলেস্টেরলের ডায়েটে আদা রাখলে বেশি উপকার পাবেন। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, আদা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে এবং রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে। পাশাপাশি শারীরিক প্রদাহ ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

কোলেস্টেরল বাড়লে এক টুকরো কাঁচা আদা রোজ খেতে পারেন। বিশেষত, তেলে ভাজাভুজি খাবার খাওয়া পর এক টুকরো কাঁচা আদা চিবিয়ে খান। এতে কোলেস্টেরল বাড়বে এবং খাবার হজমও হয়ে যাবে।

সকালে খালি পেটে গরম জলে আদার গুঁড়ো মিশিয়ে পান করতে পারেন। কাঁচা আদা রোদে শুকিয়ে নিন। তারপর সেটা গুঁড়ো করে রেখে দিন। গরম জলে এক চা চামচ আদার গুঁড়ো মিশিয়ে পান করলে কোলেস্টেরল বশে থাকবে।

চা খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে? দুধ-চিনি ছাড়া চা খান। চায়ের জল গরম করার সময় তাতে চা পাতার সঙ্গে কাঁচা আদা থেঁতো করে দিয়ে দিন। এরপর এতে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে পান করুন। আদা দিয়ে চা খেলেও আপনার কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়বে না।

কোলেস্টেরলকে বশে রাখতে আদার তৈরি ডিটক্স ওয়াটার পান করুন। এক গ্লাস জলে এক ইঞ্চি আদা থেঁতো করে ফেলে দিন। এরপর ওই জল ভাল করে ফুটিয়ে নিয়ে পান করুন। এতে রক্তে জমে থাকা কোলেস্টেরল গলে যাবে।

শীতকালে প্রায়দিন বাঁধাকপি ও ফুলকপির তরকারি খাচ্ছেন? সুগার বেড়ে যাচ্ছে না তো!দুপুরের পাতে যে কোনও একটা পদ থাকেই বাঁধাকপি ...
02/01/2024

শীতকালে প্রায়দিন বাঁধাকপি ও ফুলকপির তরকারি খাচ্ছেন? সুগার বেড়ে যাচ্ছে না তো!

দুপুরের পাতে যে কোনও একটা পদ থাকেই বাঁধাকপি ও ফুলকপির। কখনও বাঁধাকপি দিয়ে শাক চচ্চড়ি আবার কখন মাছ ও আলু দিয়ে ফুলকপির তরকারি। কিন্তু ডায়াবেটিসের রোগীদের কি বাঁধাকপি ও ফুলকপি খাওয়া উচিত? ডায়াবেটিসের রোগীদের খাওয়া-দাওয়া নিয়ে নানা বাধা নিষেধ থাকে।

শীতের সকালে বাজার ফেরত মানুষদের ব্যাগে বাঁধাকপি ও ফুলকপি থাকবে না, তা নয়। দুপুরের পাতে যে কোনও একটা পদ থাকেই বাঁধাকপি ও ফুলকপির। কখনও বাঁধাকপি দিয়ে শাক চচ্চড়ি আবার কখন মাছ ও আলু দিয়ে ফুলকপির তরকারি। কিন্তু ডায়াবেটিসের রোগীদের কি বাঁধাকপি ও ফুলকপি খাওয়া উচিত? ডায়াবেটিসের রোগীদের খাওয়া-দাওয়া নিয়ে নানা বাধা নিষেধ থাকে। যেমন উচ্চ শর্করাযুক্ত খাবার খাওয়া চলে না। ফাইবারে ভরপুর খাবারের উপর জোর দিতে হয়। কিন্তু শীতের আনাজ হিসেবে বাঁধাকপি ও ফুলকপি খেলে কি সুগার বাড়বে? চলুন জেনে নেওয়া যাক।

পুষ্টিগুণে ভরপুর বাঁধাকপি। আর এই সবজির গ্লাইসেমিক ইনডেক্সও কম। তাই বাঁধাকপি খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার কোনও ভয় নেই। বরং, এই সবজিতে ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য উপকারী। এছাড়া এই আনাজের মধ্যে ভিটামিন সি, কে এবং ক্যালশিয়াম, ফসফরাস সবই পেয়ে যাবেন।

ডায়াবেটিসে ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখা চ্যালেঞ্জের হয়ে যায়। সেখানে ফাইবারে ভরপুর বাঁধাকপি ওজন কমাতে সাহায্য করে। অন্যদিকে, ডায়াবেটিসে স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে। বাঁধাকপিতে থাকা ভিটামিন ও ফাইটো নিউট্রিয়্যান্টস স্নায়ুর স্বাস্থ্য ভাল থাকে। পাশাপাশি ভিটামিন সি সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে সাহায্য করে। তাই ডায়াবেটিসের রোগীরা নিশ্চিন্তে বাঁধাকপি দিয়ে তৈরি পদ খেতে পারেন।

ডায়াবেটিসের রোগীদের সব সময় ক্যালোরি ডায়েট অনুসরণ করা উচিত। আর এক্ষেত্রে আপনি নির্দ্বিধায় ফুলকপি খেতে পারেন। ফুলকপির মধ্যে ডায়েটরি ফাইবার রয়েছে, যা রক্তে শর্করার মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এই সবজিতে ফ্যাট নেই বললেই চলে। তাই ফুলকপি খেলে ওজন বেড়ে যাওয়ার কোনও ভয় নেই।

ডায়াবেটিস উচ্চ রক্তচাপের সমস্যাও দেখা দেয়। এই অবস্থাকে প্রতিরোধ করার জন্য আপনি ফুলকপি খেতে পারেন। ফাইবারের পাশাপাশি ফুলকপিতে পটাশিয়াম রয়েছে। এই উপাদান রক্তচাপে নিয়ন্ত্রণে রাখে। ফুলকপিতেও ভিটামিন সি রয়েছে, যা সংক্রমণের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। শীতকালে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে আপনি ফুলকপি খেতে পারেন।

এই শীতে আপনি ফুলকপি ও বাঁধাকপি দুটোই খেতে পারেন। কিন্তু এমন কোনও পদ রান্না করে খাবেন না, যার মধ্যে বেশি তেল-মশলার প্রয়োজন। কম তেলে রান্না করা ফুলকপি ও বাঁধাকপির যে কোনও পদ আপনি খেতে পারেন। এতে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

কারি অথবা বিরিয়ানি গরিবের এই মাংস প্রোটিনে ভরপুর সেই সঙ্গে বাড়বে শক্তিওব্রকোলি, গাজর, ক্যাপসিকাম, বেলপেপার দিয়ে বানিয়ে ...
02/01/2024

কারি অথবা বিরিয়ানি গরিবের এই মাংস প্রোটিনে ভরপুর সেই সঙ্গে বাড়বে শক্তিও

ব্রকোলি, গাজর, ক্যাপসিকাম, বেলপেপার দিয়ে বানিয়ে নিতে পারেন মুখরোচক সব তরকারি। বিভিন্ন হার্বস মিশিয়ে সোয়াবিন গ্রিল করতে পারেন। পার্টিতে এভাবে সোয়াবিন খেতে বেশ ভাল লাগে। সোয়াবিন দিয়ে স্যালাডও বানিয়ে নিতে পারেন

মুরগির মধ্যে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন থাকে নিঃসন্দেহে। রোজ ৭৫ গ্রাম চিকেন খেলে শরীরে প্রোটিনের চাহিদা পূরণ হয়। এছাড়াও শরীর থাকে সুস্থ। অনেকেই ভাবেন যাঁরা নিরামিষাশী তাঁদের শরীরে প্রোটিনের অভাব হয় পর্যাপ্ত খাবার না খাওয়ার কারণে। কিন্তু জানেন কি, নিরামিষ এই খাবারের মধ্যে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন থাকে। রোজ নিয়ম করে খেলে শরীর ভাল থাকবে একই সঙ্গে শরীরে প্রোটিনের চাহিদাও পূরণ করে। এই খাদ্যটি হল সোয়াবিন। সোয়াবিন যদি ঠিক ভাবে রান্না করা হয় তাহলে তা যে মাংস নয় তা ধরতেই পারবেন না। সোয়াবিন দিয়ে কাবাব, চাঁপ, বিরিয়ানি, পোলাও, কাটলেট-সহ একাধিক মুখরোচক খাবার তৈরি করা যায়। এছাড়াও সোয়াবিনের মধ্যে চর্বি একেবারেই থাকে না। যে কারণে পেশীর শক্তি বৃদ্ধিতে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে সোয়াবিন। নইলে খেতে পারেন সোয়াচাঙ্কও।

টমেটো, পেঁয়াজ, আদা-রসুন দিয়ে কষিয়ে সোয়াবিন রান্না করলে খেতে খুবই ভাল লাগে। শুধু তাই নয়, সোয়াবিনের জন্য বিশেষ কিছু মশলাও পাওয়া যায়। রাইসের সঙ্গে সোয়াবিন মিশিয়ে যেমন পোলাও বানানো যায় তেমনই রুটির সঙ্গে খাওয়ার জন্য কারিও বানানো যায়। আবার সোয়াবিন দিয়ে কন্টিনেন্টালও বানাতে পারেন। ব্রকোলি, গাজর, ক্যাপসিকাম, বেলপেপার দিয়ে বানিয়ে নিতে পারেন মুখরোচক সব তরকারি। বিভিন্ন হার্বস মিশিয়ে সোয়াবিন গ্রিল করতে পারেন। পার্টিতে এভাবে সোয়াবিন খেতে বেশ ভাল লাগে। সোয়াবিন দিয়ে স্যালাডও বানিয়ে নিতে পারেন। সোয়াবিন সেদ্ধ করে ওর মধ্যে বেসনের কোটিং করে ভেজে নিন হালকা। এরপর লেবুর রস, গোলমরিচ, ব্রকোলি সেদ্ধ আর অলিভ অয়েল দিয়ে স্যালাড বানিয়ে খান।

দই, মশলা, পেঁয়াজ, ক্যাপসিকাম, টমেটো দিয়ে ম্যারিনেট করে রেখে বানাতে পারেন সোয়াবিনের টিক্কা। এই সব নিরামিষ খাবারে শরীর ভাল থাকে। যাঁরা নিরামিষ খান বা ডায়েটে আছেন তাঁরা সোয়াবিন দিয়ে একাধিক পদ বানিয়ে খান। এতে শরীর ভাল থাকবে আর ওজনও কমবে

শীত থেকে বাঁচতে রাতে মোজা পরেই ঘুমোচ্ছেন? বড় বিপদ ডাকছেনদিনের পর দিন নোংরা, গন্ধওয়ালা মোজা পরে ঘুমোতে যাবেন না। এতে একা...
01/01/2024

শীত থেকে বাঁচতে রাতে মোজা পরেই ঘুমোচ্ছেন? বড় বিপদ ডাকছেন

দিনের পর দিন নোংরা, গন্ধওয়ালা মোজা পরে ঘুমোতে যাবেন না। এতে একাধিক শারীরিক সমস্যা বাড়বে। শরীরে তাপমাত্রার হেরফের হবে। সেখান থেকে আসতে পারে পেটগরম, কোষ্ঠকাঠিন্যের মত সমস্যা। এমনকী ঘুমও ঠিকমতো হওয়ার সুযোগ থাকে না

ঢাকা'য় তেমন শীত এবার পড়েনি। তবে শহরতলিতে বেশ ঠান্ডা পড়েছে। এমনিতেই আমাদের রাজ্যে শীতের স্থায়িত্ব কম, মেরেকেটে ২ মাস। এবার ডিসেম্বর শেষ হতে চললেও এখনও সেই ঠান্ডা পড়েনি

আর তাই ঠান্ডা উপভোগ করতে বছরশেষে কেউ চলে গিয়েছেন পাহাড়ে তো কেউ জঙ্গলে। এমনিতেই সপ্তাহশেষ, তার উপর বছরও শেষ। ফলে সব মিলিয়ে জমজমাট পার্টি। অনেক অফিসেই এই সময় টানা ছুটি থাকে

বাঙালি অল্প শীতেই কাবু হয়ে যায়। আর সেখানে যদি তাপমাত্রা ১০ এর আশপাশে ঘোরাফেরা করে তাহলে তো কথাই নেই। সেই ঠান্ডার হাত থেকে বাঁচতে টুপি-মোজা-সোয়েটার এসব পরতেই হবে। এমন অনেকেই আছেন যাঁরা রাতেও পায়ে মোজা পরে ঘুমোতে যাচ্ছেন

আর রাতে মোজা পরে ঘুমনো মোটেই বিজ্ঞানসম্মত নয়। এতে শরীরের অনেক রকম ক্ষতির সম্ভাবনা থেকে যায়। শরীরে রক্ত চলাচল একেবারে বন্ধ হয়ে যায়। পাশাপাশি আরও কিছু সমস্যাও জাঁকিয়ে বসার সুযোগ পায়। মোজা শক্ত হয়ে বসে থাকায় রক্ত চলাচলের তেমন সুযোগ থাকে না

আর শরীরের এই অংশে দিনের পর দিন স্বাভাবিক রক্তচলাচল না হলে বড়সড় জটিলতার মুখে পড়তে পারে সজীব কোষগুলি। শুধু তাই নয়, চাপ পড়ে নার্ভেও। পরবর্তীতে সেখান থেকে একাধিক স্নায়ুর সমস্যা আসতে পারে

সুতির বা উলেন মোজা খুব কম মানুষই পরেন। অধিকাংশ বাজার থেকে কেনা সস্তার লাইনের মোজা পরেন। এই মোজাতে ঘাম বেশি হয়, পায়ে গন্ধ হয়। সেখান থেকে সংক্রমণের সম্ভাবনাও থেকে যায়। তাই সব সময় চেষ্টা করতে হবে যাতে সুতির মোজা পরতে পারেন

কাজের প্রয়োজনে অনেককেই সকাল থেকে রাত পর্যন্ত টানা মোজা পরে থাকতে হয়। আর এর ফলেও কিন্তু পায়ে ব্যাকটেরিয়া, জীবানু জন্মায়। আর তা পা থেকে পেটে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকে হাতের মাধ্যমে। তাই বাড়ি ফিরেই মোজা খুলে দিন এবং কাচুন

দিনের পর দিন নোংরা, গন্ধওয়ালা মোজা পরে ঘুমোতে যাবেন না। এতে একাধিক শারীরিক সমস্যা বাড়বে। শরীরে তাপমাত্রার হেরফের হবে। সেখান থেকে আসতে পারে পেটগরম, কোষ্ঠকাঠিন্যের মত সমস্যা। এমনকী ঘুমও ঠিকমতো হওয়ার সুযোগ থাকে না

দিনে ঘন ঘন চা খান? তবে চিনির বদলে দিয়ে দেখুন এ জিনিস…শীতের সকালে চায়ের কাপে চুমুক না দিলে ঘুম ভাঙে না? আর তাই সকাল হলেই ...
01/01/2024

দিনে ঘন ঘন চা খান? তবে চিনির বদলে দিয়ে দেখুন এ জিনিস…

শীতের সকালে চায়ের কাপে চুমুক না দিলে ঘুম ভাঙে না? আর তাই সকাল হলেই দুধ চায়ে এক চামচ চিনি দিয়ে দেন? আবার চিনি না দিলেও স্বাদ পান না? সব সমস্যারই সমাধান রয়েছে।

শীতের সকালে চায়ের কাপে চুমুক না দিলে ঘুম ভাঙে না? আর তাই সকাল হলেই দুধ চায়ে এক চামচ চিনি দিয়ে দেন? আবার চিনি না দিলেও স্বাদ পান না? সব সমস্যারই সমাধান রয়েছে।

আপনি চায়ে চিনির বদলে দিতে পারেন গুড়। যদি দিনে চার থেকে পাঁচ কাপ চা খেয়ে থাকেন, তাহলে গুড় চা আপনার জন্য একদম উপযুক্ত। চায়ে চিনির পরিবর্তে গুড় ব্যবহার করলে তা অস্বাস্থ্যকর তো হয় না, বরং কিছুটা পরিমাণে এর স্বাস্থ্য উপকারিতাও থাকে।

এত বেশি পরিমাণে চা খাওয়াটা অস্বাস্থ্যকর। ক্যাফিন ও চিনির কারণে অধিক পরিমাণে চা পান করলে শরীরের নানা ক্ষতি হতে পারে। তবে গুড়ে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ এবং বি, ফসফরাস, পটাশিয়াম, জিঙ্ক, সুক্রোজ, গ্লুকোজ, আয়রন, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও মিনারেল।

এবার ভাবছেন তো? এই যে আপনি চা-এ চিনির পরিবর্তে গুড় দেবেন, তাতে স্বাধটাও পরিবর্তন হবে। কিন্তু আদতে সুবিধা কী হবে? জানলে অবাক হবেন, চায়ে গুড় দিয়ে খেলে অনেক ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

শীতের সময় গুড়ের চা পান করলে সর্দি ও কফ থেকে স্বস্তি পাওয়া যায়। গুড়ের চায়ে আদা, গোলমরিচ ও তুলসি পাতা দিয়ে পান করুন।

গুড়ের চা পান করলে হাড় মজবুত হয়। আবার গুড়ের চায়ে কিছু আয়ুর্বেদিক উপাদান মেশালে তা আরও উপকারী হয়। এমনকি গুড়ের চা পান করলে পাচন তন্ত্র সুস্থ থাকে।

এর পাশাপাশি বুক জ্বালার সমস্যাও কমে। উল্লেখ্য গুড়ে কৃত্রিম সুইটনার কমই থাকে। চিনির তুলনায় গুড়ে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল থাকে, তাই শীতকালে গুড়ের চা পান করলে অনেক উপকার পাবেন।

এই গুড়ের চা, শীতকালে আপনার শরীরকে গরম রাখতে সাহায্য করবে। কারণ গুড় গরম প্রকৃতির হয়। তাই এটি শরীর যেমন গরম রাখে, তেমনই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি করে।

বর্ষশেষে পাতে গ্রিলড চিকেনের প্ল্যান করেছেন? খাওয়ার আগে এই তথ্য জানলে চোখ কপালে তুলবেনশরীরের বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য প্রয়ো...
31/12/2023

বর্ষশেষে পাতে গ্রিলড চিকেনের প্ল্যান করেছেন? খাওয়ার আগে এই তথ্য জানলে চোখ কপালে তুলবেন

শরীরের বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য প্রয়োজন রয়েছে প্রোটিনের। চিকেনের মধ্যে থাকে মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টস, কার্ব, ফ্যাট। আর চিকেন আমাদের অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেট ভরিয়ে রাখে। ছোট থেকে বড় সকলেই চিকেন খুব সহজে হজম করে ফেলতে পারে। যাঁরা ওজন কমাতে চান তাঁদের জন্য খুবই ভাল হল গ্রিলড চিকেন

একে উইকএন্ড, তার উপর বছরশেষ। ফলে পার্টি যে জমজমাট হবে এ নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। শীতের দেখা যদিও এবার নেই। ভরা পৌষে মার্কেট থেকে উধাও শীত। তবুও কোথাও তিল ধারণের জায়গা নেই। বছর শেষের ছুটি কাটাতে সকলেই বেরিয়ে পড়েছেন। বছরের এই শেষ মাসে কাজের চাপ একটু কম থাকে। অনেক অফিসে আবার ছুটিও থাকে। আর তাই এই সময়টা কেউ কাটান পরিবারের সঙ্গে আবার কেউ বন্ধুদের সঙ্গে। বিদেশ থেকেও অনেকেই এসময় দেশে ফেরেন। ফলে সব মিলিয়ে জমজমাট একটা আড্ডার প্ল্যান থাকেই। আর কোথাও যদি না যাওয়া হয় তাহলে বাড়িতেই এ দিন ভাল ভাল পদ রান্না হয়।

ইন্টারনেটের দৌলতে এখন সবাই সবরকম রান্না করতে পারেন সহজেই। যে কারণে কন্টিনেন্টাল থেকে চাইনিজ সব সহজেই বাড়িতে বানানো হয়ে যায়। শীতের দিনে এই কন্টিনেন্টাল খাবারের কোনও তুলনা নেই। গ্রিলড ফিশ থেকে শুরু করে পাস্তা, বার্গার-সব কিছুই বানানো যায় বাড়িতে। শীতের দুপুরে এই সব খাবার খেতেও লাগে বেশ। বিশেষত গ্রিলড চিকেন। শীতের দিনে এই চিকেন খেতে লাগে বেশ। গ্রিলড চিকেন সঙ্গে গ্রিলড ভেজিস, মেয়োনিজ ডিপ এসব দিয়ে খেতে বেশ লাগে। সঙ্গে একটুকরো কেক আর রেড ওয়াইন থাকলে তো কেনও কথাই নেই।

চিকেনের মধ্যে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন থাকে। সেই সঙ্গে থাকে অ্যামাইনো অ্যাসিডও। শরীরের বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য প্রয়োজন রয়েছে প্রোটিনের। চিকেনের মধ্যে থাকে মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টস, কার্ব, ফ্যাট। আর চিকেন আমাদের অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেট ভরিয়ে রাখে। ছোট থেকে বড় সকলেই চিকেন খুব সহজে হজম করে ফেলতে পারে। যাঁরা ওজন কমাতে চান তাঁদের জন্য খুবই ভাল হল গ্রিলড চিকেন। যে কারণে অনেকেই এই চিকেন খান। মাংসের মধ্যে প্রোটিন থাকে। যখন উচ্চ তাপমাত্রায় চিকেন গ্রিলড করা হয় তখন হেটারোসাইক্লিক অ্যামাইনাস (HCAs) নামের একটি যৌগ তৈরি হয়, যা মাংসের উপর স্তরে একটা আবরণ তৈরি করে। আর এই HCAs- ক্যানসার কোষের বিকাশে সাহায্য করে। এরপাশাপাশি মাংসের মধ্যে যে চর্বি থাকে তা আগুনে ঝলসানোর সময় পলিয়ারোমেটিক হাইড্রোকার্বন (PAHs) নামের আরও একটি যৌগ তৈরি করে। যাও ক্যানসার কোষের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। যে কারণে খুব বেশি চর্বিযুক্ত মাংস একেবারেই হ্রিলড করা ঠিক নয়। চামড়া ছাড়া একদম ছোট মুরগি গ্রিলড করতে পারেন।

গ্রিলড করার সময় যদি বার বার উল্টে পাল্টে নেন তাহলে সেই সম্ভাবনাও অনেকটা কম থাকে। এছাড়াও চিকেনের মধ্যে হার্বস মাখিয়ে নিতে পারেন এতেও ক্যানসারের সম্ভাবনা কমে। আর চিকেনের সঙ্গে সবজি গ্রিলড করে খেতে পারেন।

এই তিন শুকনো ফলেই সুগার থাকবে নিয়ন্ত্রণে, ডায়াবেটিসের রোগীরা খাচ্ছেন তো?চিনাবাদাম ফাইবার, স্বাস্থ্যকর চর্বি, প্রোটিন এবং...
31/12/2023

এই তিন শুকনো ফলেই সুগার থাকবে নিয়ন্ত্রণে, ডায়াবেটিসের রোগীরা খাচ্ছেন তো?

চিনাবাদাম ফাইবার, স্বাস্থ্যকর চর্বি, প্রোটিন এবং আলফা লাইপোইক অ্যাসিড সমৃদ্ধ। এই সব পুষ্টিগুণ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী

শুকনো ফলের মধ্যে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি এগুলি নিয়মিত সেবন করেন, তাহলে শরীরের অনেক পুষ্টির চাহিদা মেটাতে বাইরের পরিপূরক গ্রহণের প্রয়োজন নেই

ডায়াবেটিস রোগীদের খাবারে বিশেষ যত্ন নিতে হবে, তা না হলে চিনির মাত্রা বাড়তে পারে। আসুন আজ জেনে নিই এমনই ৩টি ড্রাই ফ্রুট সম্পর্কে, যেগুলো অবশ্যই ডায়াবেটিস রোগীদের খেতে হবে

চিনাবাদাম ফাইবার, স্বাস্থ্যকর চর্বি, প্রোটিন এবং আলফা লাইপোইক অ্যাসিড সমৃদ্ধ। এই সব পুষ্টিগুণ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। খাদ্যতালিকায় ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার অন্তর্ভুক্ত করার পরামর্শও দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা

বাদাম ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কারণ এতে ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে। রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও কাজ করে। এ ছাড়া এই শুকনো ফলের মধ্যে রয়েছে খুবই কম পরিমাণ

বাদামের মধ্যে থাকে ভিটামিন ডি এবং কার্বোহাইড্রেট রয়েছে। এ ছাড়া এতে পাওয়া উচ্চ চর্বি, প্রোটিন এবং ফাইবার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসারাইডের সমস্যায় আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন

আখরোটও দারুণ একটি ফল। যার কারণে ডায়াবেটিস রোগীরা দীর্ঘ সময় সুস্থ থাকবেন। কারণ আখরোটে রয়েছে ফাইবার যা রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়াতে বাধা দেয়। চিনি নিয়ন্ত্রণে রাখার পাশাপাশি এটি হজমেও সাহায্য করে

আখরোটে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, যা হার্টকে সুস্থ রাখে এবং বার্ধক্যজনিত প্রভাব প্রতিরোধ করে।

ড্রাই ফ্রুটস সব সময় সকালে খাবেন। চেষ্টা করবেন একটু ভিজিয়ে রেখে খেতে। এতে দ্রুত হজম হয় আর পরিপূর্ণ পুষ্টিগুণ পাওয়া যায়

গোড়ালি ফুলছে, ব্যথা পায়ের বুড়ো আঙুলে, শীতের এই ৫ সবজিতেই জব্দ হবে ইউরিক অ্যাসিডমাত্রাতিরিক্ত প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেলে এ...
30/12/2023

গোড়ালি ফুলছে, ব্যথা পায়ের বুড়ো আঙুলে, শীতের এই ৫ সবজিতেই জব্দ হবে ইউরিক অ্যাসিড

মাত্রাতিরিক্ত প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেলে এবং সেটা শরীর থেকে বেরোতে না পারলে, রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়ে। এর জেরেই পায়ের বুড়ো আঙুলে ব্যথা, গোড়ালি ফুলে যায় এবং অসহ্য ব্যথা হয়। শীতকাল এলে বাতের ব্যথা থেকে গাউটের সমস্যা বাড়ে।

মাত্রাতিরিক্ত প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেলে এবং সেটা শরীর থেকে বেরোতে না পারলে, রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়ে। এর জেরেই পায়ের বুড়ো আঙুলে ব্যথা, গোড়ালি ফুলে যায় এবং অসহ্য ব্যথা হয়। একে গাউটও বলা হয়।

শীতকাল এলে বাতের ব্যথা থেকে গাউটের সমস্যা বাড়ে। আপনার দেহে যদি ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেশি থাকে, তাহলে এই ঠান্ডায় ব্যথা-যন্ত্রণা বাড়বে, জায়গাটা অনমনীয় হয়ে ওঠে। যদিও শীতের সবজি দিয়েই আপনি সমস্যাকে প্রতিরোধ করতে পারবেন।

শীতকালে অ্যালকোহল জাতীয় পানীয়, ফ্যাট এবং প্রোটিন যুক্ত খাবার যত বেশি খাবেন, ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা বাড়বে। এই অবস্থায় আপনি যদি শীতের এই ৫ সবজি রোজ খান, ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন।

শীত ছাড়া তাজা পালং শাক আপনি পাবেন না। আর এই মরশুমে যদি পালং শাক খান ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়বে না। পাশাপাশি আপনি গাঁটের ব্যথা থেকে আরাম পাবেন।

শীতকালে বাজারে ব্রকোলির দেখা মেলে। এই সবজির মধ্যে ভরপুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। ভিটামিন সি গাউটের সমস্যাকে প্রতিরোধ করে। পাশাপাশি দেহে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতেও সাহায্য করে।

শসায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে, যা দেহ জমে থাকা অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড বের করে দেয়। যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে ইউরিক অ্যাসিডে ভুগছেন, তাঁদের ডায়েটেও শসা রাখা দরকার।

মটরশুঁটি ইউরিক অ্যাসিডের উপসর্গকে প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। মটরশুঁটির মধ্যে প্রোটিন রয়েছে ঠিকই, কিন্তু এটি ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়ায় না। বরং, গাউটের সমস্যাকে প্রতিরোধ করে।

কলকাতার বাজারে সচরাচর অ্যাসপারাগাস বা শতবরির দেখা পাওয়া যায় না। কিন্তু এই সবজি শরীর থেকে অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড বের করে দিতে পারে। পাশাপাশি পায়ের বুড়ো আঙুলে ব্যথা, গোড়ালি ফুলে যাওয়ার মতো সমস্যা প্রতিরোধ করে।

Address

Shahzadpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Abdullah Shafi posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Abdullah Shafi:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category