Nutri X

Nutri X .”Eat Pure Natural Nutritious
Food Be Healthy Life"TM Welcome to Nutri X page, your go-to destination for safe and organic food!
(1)

We are passionate about promoting healthy living through nutritious and sustainably sourced products that nourish both your body and the planet. At Nutri X, we believe that what you put into your body matters, and we are committed to providing you with the highest quality food options. Our page is dedicated to sharing valuable information, tips, and recipes to help you make informed choices for your well-being. Discover a wide range of safe and organic food options on our page. We carefully curate our products, ensuring they are free from harmful chemicals, pesticides, and genetically modified organisms (GMOs). From fresh fruits and vegetables to whole grains, superfoods, and plant-based alternatives, we have everything you need to create wholesome meals that support your health goals. As advocates for sustainable agriculture, we work closely with local farmers who share our vision of cultivating food in harmony with nature. Our partnerships allow us to bring you the freshest seasonal produce, grown with love and care. Join us in supporting a healthier environment and a stronger community by choosing organic, locally sourced ingredients. We understand that making healthy choices can sometimes feel overwhelming, but we're here to make it easier. Our team of nutrition experts and wellness enthusiasts will be sharing valuable content on our page, including educational articles, cooking tutorials, and expert advice on incorporating organic food into your lifestyle. We encourage you to ask questions, engage in discussions, and share your own experiences with the Nutri X community. Together, let's embark on a journey towards improved well-being and a more sustainable future. Like our page to stay connected with the latest updates, promotions, and events. Nutri X is your trusted partner in nourishing your body, mind, and soul with safe, organic, and delicious food. Join us today and let's embrace a healthier lifestyle, one bite at a time!

প্রেগনেন্সি চলাকালীন আপনার শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আপনার উপর পুরোপুরি নির্ভরশীল! আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এমন খ...
07/05/2025

প্রেগনেন্সি চলাকালীন আপনার শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আপনার উপর পুরোপুরি নির্ভরশীল! আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এমন খাবার সম্পর্কে জানতে পড়ুন..

১. রসুন
👉 সালফার এবং ভিটামিন বি৬ সমৃদ্ধ
👉 সংক্রমণের (ইনফেকশন) ঝুঁকি কমায় এবং সর্দি ও ফ্লু প্রতিরোধ করে।
২. লেবু/কমলালেবু
👉 ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভরপুর
👉 শরীরে প্রদাহ কমায় ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
👉 প্রতিদিন ১ গ্লাস লেবু/কমলা লেবুর রস খান
৩. বাদাম
👉 আমন্ড, কাজুবাদাম ও আখরোট ভিটামিন-ই তে পরিপূর্ণ
👉 এটি আপনার ইমিউন কোষকে (সেল) ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
👉 প্রতিদিন এক মুঠো ভর্তি বাদামের মিশ্রণ খান
৪. আদা
👉 এতে প্রদাহজনক, অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল ও অ্যান্টিভাইরাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
👉 সংক্রমণের (ইনফেকশন) বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং আপনাকে অসুস্থ হয়ে পরা থেকে রক্ষা করে।
👉 তরকারি, ডাল অথবা সবজিতে আদা যোগ করুন।

গোপনাঙ্গের স্বাস্থ্যবিধি গর্ভাবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে?👉 গর্ভাবস্থার যোনি পথে সংক্রমণ সাধারণ ব্যাপার এবং তাই সংক্রমণ ...
07/05/2025

গোপনাঙ্গের স্বাস্থ্যবিধি গর্ভাবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে?
👉 গর্ভাবস্থার যোনি পথে সংক্রমণ সাধারণ ব্যাপার এবং তাই সংক্রমণ প্রতিরোধ করার জন্য গোপনাঙ্গের স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
👉 এছাড়াও, গর্ভাবস্থায় হরমোনের পরিবর্তন যোনি স্রাব বাড়ায় যা সংক্রমণের ঝুঁকির কারণ।
✅ সংক্রমণরোধে
👉 দিনে দু’বার গোসল করুন এবং আপনার গোপানাঙ্গটি ভালোভাবে পরিষ্কার করুন।
👉 আপনার গোপানাঙ্গ সাধারণ পানি দিয়ে ধুয়ে ফেললেই যথেষ্ট।
👉 পরিস্কার করার পরে একটি পরিস্কার তোয়ালে দিয়ে জায়গাটি শুকিয়ে নিন।

শিশুর বয়স অনুযায়ী ঘুমের ধরণসদ্য জন্ম নেয়া: প্রায় সাড়ে দশ (১০ ) থেকে আঠার (১৮) ঘন্টা (২৪ ঘন্টার মধ্যে)। তেমন কোন নির্দিষ্...
06/05/2025

শিশুর বয়স অনুযায়ী ঘুমের ধরণ
সদ্য জন্ম নেয়া: প্রায় সাড়ে দশ (১০ ) থেকে আঠার (১৮) ঘন্টা (২৪ ঘন্টার মধ্যে)। তেমন কোন নির্দিষ্ট ধারণ ছাড়াই। আপনার সদ্য জন্ম নেয়অ শিশু কয়েক মিনিট থেকে কয়েক ঘন্টা পর্যন্ত ঘুমাতে পারে এবং মাঝে মাঝে জেগে উঠতে পারে তার ক্ষুধার প্রয়োজনে।

👉১ মাস বয়স: প্রায় সাড়ে দশ (১০ ) থেকে আঠার (১৮) ঘন্টা। আপনার শিশু দিন ও রাতের পার্থক্যকে আয়ত্ব করতে শুর করেছে। সে হয়তো বেশির ভাগ রাতের বেলা নিবে, তবুও দিনে অনেক ঘুমাবে।

👉২ মাস: প্রায় সাড়ে দশ (১০ ) থেকে আঠার (১৮) ঘন্টা। যদিও যে এখন অনেক সতর্ক ও সামাজিক, বেশির ভাগ শিশুই দুই থেকে চার বার (বা তারওবেশি) দিনে ঘুমাবে। আপনার শিশু হয়তো মধ্যরাতে খাবার অভ্যাসও পরিত্যাগ করা শুরু করবে।

👉৩ মাস: প্রায় সাড়ে দশ (১০ ) থেকে আঠার (১৬ ) ঘন্টা। এই বয়সে কিছু শিশু (সবাই নয়) টানা ৬ থেকে ৮ ঘন্টা পর্যন্ত রাতে ঘুমায়। বেশির ভাগ শিশুই দুই থেকে তিন বার দিনে ঘুমায়।

👉৬ মাস: প্রায় ১৩ থেকে ১৪ ঘন্টা। এই বয়সে রাতে শিশুরা উদাহরণ স্বরূপ ৯ থেকে ১১ ঘন্টা ঘুমায়। দিনের ভাঙ্গা ভাঙ্গা ঘুম, সকালে একবার এবং দুপুরে একবার-এ নেমে আসতে পারে (যদিও কিছু শিশু এই বয়সেও তিন থেকে চার বার ভাঙ্গা ভাঙ্গা ঘুম/ (ক্ষুদ্র নিদ্রা) ঘুমায়)।

👉৯ মাস: প্রায় ১৩ থেকে ১৪ ঘন্টা। তিন-চতুর্থাংশ শিশুরা এই বয়সে রাতে ঘুমায় (সাধারণত মধ্যরাত থেকে ভোর ৫টার মধ্যে ঘুম থেকে উঠে না) কিছু শিশু তাদের রাতের ঘুম একবারেই ঘুমায়, জেগে ওঠা ছাড়া ১০-১১ ঘন্টা ঘুমায়। এই বয়সে আপনার শিশু দুইবার ভালভাবে ঘুমাবে, দিনে এবং রাতে। তার হয়তো ঘুমাতে যেতে এবং ঘুমন্ত থাকতে কষ্ট/সমস্যা হবে।

টলতে টলতে হাটা/ নতুন হাটতে শেখা শিশু
👉১২ মাস: প্রায়১২ থেকে ১৩ ঘন্টা রাতে টানা ১০-১১ ঘন্টা ঘুমায়। উপরন্তু দিনে দু’বার ভাঙ্গা ভাঙ্গা ঘুম ঘুমায়। ঘুমের এই সময়টি ধীরে ধীরে কমতে থাকে।

👉১৮ মাস: প্রায় ১২ থেকে ১৩ ঘন্টা। এ সময়ে/এখন হয়তো আপনার টলতে টলতে হাটা শিশুর সকালের ভাঙ্গা ঘুম শেষ হয়ে গেছে, কিন্তু সে দুপুরের ভাঙ্গা ঘুম আরও কয়েক বছর ধরে রাখবে। বেশির ভাগ শিশুরা এই বয়সে রাতে ১০-১১ ঘন্টা ঘুমায়।

(স্কুলে যাওয়ার পূর্ববর্তী সময়)
👉২ বছর: প্রায় ১২ থেকে ১৩ ঘন্টা। বেশির ভাগ ২ বছর বয়সের শিশু দুপুরের ভাঙ্গা ঘুম ঘুমায় এবং রাতে ১০-১১ ঘন্টা ঘুমায়। আপনার ছোট দুষ্টু মনি তা এখন হয়তো আর ঘুমাতে চাবে না এবং বিছানায় শুইয়ে দিলে/ ঘুমাতে দিলে গড়িয়ে উঠে যাবে। মজার বিষয় হল- ২ বছর বয়সে, বেশির ভাগ শিশু জেগে থাকার থেকে ঘুমিয়ে বেশি সময় কাটায়।

👉৩ বছর: প্রায় ১২-১৩ ঘন্টা। আপনার বাচ্চা এখনও হয়তো দুপুরে গুমাবে, কিন্তু বেশির ভাগ শিশু এই বয়সে ভাঙ্গা ঘুম ঘুমায় না। প্রায়ই তারা এটি পূরণ করে রাতে একটু বেশি সময় ঘুমিয়ে। ৩ বছর বয়সের মধ্যে অনেকে শিশুদের বিছানা থেকে বড় বিছানায় স্থানান্তরিত করা হয়।
(বড় বাচ্চা/শিশু)
👉৪-৫ বছর: প্রায় ১১-১২ ঘন্টা। কিছু শিশু এই বয়সে সব ঘুম রাতেই ঘুমায় যেখানে অন্যারা দুপুরে ১ বা ২ ঘন্টার জন্য /ঘুমায়/নাক ডাকে। একটি শিশু যে কিন্ডার গর্ডেন-এ পড়ে অথবা একটি অস্বাভাবিক ব্যস্ত দিন কাটিয়েছে অন্যরা স্বাভাবিক দিনের তুলনায় জীর্ণ হয়ে যেতে পারে এবং জলদি বিছনায় যেতে পারে

👉৬ বছর: রাতের বেলা, প্রায় ১০ থেকে ১১ ঘন্টা। এই বয়সে আপনার শিশুর ভাঙ্গা ভাঙ্গা ঘুম বন্ধ হয়ে যাবে। কিছু শিশু রাতের বেলা ভয় পেতে পারে/ শুরু করবে। এগুলো ঘুমানোর সময় অস্থিরতার সৃষ্টি করতে পারে/ঘুমাতে কষ্ট হতে পারে।

👉৭ এবং ৮ বছর: প্রায় ৯ থেকে ১১ ঘন্টা। এই বয়সে বেশির ভাগ শিশুরা রাতে ৯ থেকে ১১ ঘন্টা ভালভাবে ঘুমায়। আপনি কিছু বুঝে উঠার আগেই তারা কৈশোরে পরিণত হবে এবং আপনি আশা করবেন তারা যেন ছুটির দিন সকালে না ঘুমায়।

কেন মুড সুইং হয় ?মুড সুইং মূলত হয় কারণ গর্ভাবস্থায় মায়ের শরীরে বিভিন্ন হরমোনের উৎপাদন বেড়ে যায় বিশেষ করে ইস্ট্রোজেন...
06/05/2025

কেন মুড সুইং হয় ?

মুড সুইং মূলত হয় কারণ গর্ভাবস্থায় মায়ের শরীরে বিভিন্ন হরমোনের উৎপাদন বেড়ে যায় বিশেষ করে ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরন। ইস্ট্রোজেন হরমোন মুলত কাজ করে সেরোটোনিন নামক আরেকটা হরমোনের সাথে। সেরোটোনিনকে বলা হয় Happy hormone বা যেই হরমোন সুখের অনুভূতি দেয়। গর্ভাবস্থায় প্রথম ১২ সপ্তাহে ইস্ট্রোজেনের উৎপাদন ১০০ গুণ পর্যন্ত বেড়ে যেতে পারে। এতো বেশি বেড়ে যাওয়াতে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি হয়। সেরোটোনিনের কাজেও তা ব্যাঘাত ঘটায়৷ ঠিক কি কারণে এমনটা হয় না জানা গেলেও এটা বোঝা যায় যে ইস্ট্রোজেনের পরিমাণের সাথে তা সম্পর্কযুক্ত। এই ভারসাম্যহীনতার ফলে উদ্বিগ্নতা, বিরক্তবোধ, সহজেই রেগে যাওয়া ইত্যাদি লক্ষ্মণ দেখা যায়। গর্ভের প্রথম ৩ মাস প্রোজেস্টেরন হরমোনও বাড়তে থাকে ৷ প্রোজেস্টেরন হলো relaxation hormone অর্থাৎ তা স্বস্তি বা আরামের অনুভূতি দেয় ৷ কিন্ত
এর অধিক উৎপাদন ক্লান্তিবোধ, দুঃখবোধ অনুভূতির সৃষ্টি করে ৷

একটি শিশু কান্নার মাধ্যমে তার খিদে, ভয়, অস্বস্তি অথবা যে কোন প্রয়োজন প্রকাশ করে। জন্মের পর প্রথম তিন মাস পর্যন্ত একটি শি...
05/05/2025

একটি শিশু কান্নার মাধ্যমে তার খিদে, ভয়, অস্বস্তি অথবা যে কোন প্রয়োজন প্রকাশ করে। জন্মের পর প্রথম তিন মাস পর্যন্ত একটি শিশু কোনো কারণ ছাড়াই স্বাভাবিকভাবে ২৪ ঘন্টায় ৩ থেকে ৪ বার কাঁদে। শিশু কাঁদলে সব মা-বাবাই চিন্তিত হয়ে পড়েন এবং দ্রুত কান্না থামানোর জন্য বিভিন্নভাবে চেষ্টা করেন। বিশেষভাবে মায়েরা শিশুর কান্নায় বেশি উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন এবং মনে করেন বুকের দুধে বাচ্চার হয়তো পেট ভরছে না এবং এ কারণে কান্না করছে। কিন্তু এটা সবসময় ঠিক নয়, ক্ষুধা ছাড়াও বিভিন্ন কারণে একটি শিশু অনবরত কাঁদতে পারে। সব সময় কান্নার সঠিক কারণ বোঝা সম্ভব নয়। কিন্তু আপনি যদি বাচ্চার কান্না নিয়ে বেশি চিন্তিত হন তবে কিছু সাধারণ বিষয়ের উপর লক্ষ রাখুন। শিশুর অতিরিক্ত কান্নার কিছু স্বাভাবিক কারণ তুলে ধরা হলো।

🔵 ক্ষুধা
শিশুর অতিরিক্ত কান্নার একটি বড় কারণ ক্ষুধা। ক্ষুধা পেলে শিশু অস্থির হয়ে উঠে, ঠোঁট কামড়াতে থাকে, মুখে বার বার আঙ্গুল দেয় এবং কাঁদতে শুরু করে।

🔵ভেজা ডায়াপার
অনেক মা-বাবা বাচ্চার ডায়াপার পাল্টানোর বিষয়ে খেয়াল করেন না। দীর্ঘক্ষণ নোংরা এবং
ভেজা ডায়াপার পরিয়ে রাখলে বাচ্চা অস্বস্তি বোধ করে এবং কান্নাকাটি করে। ময়লা ডায়াপার অনেকক্ষণ পরিয়ে রাখলে শিশুর র‍্যাশ হতে পারে। এ কারণেও শিশু অনেক সময় বেশি কান্না করে।

🔵 অতিরিক্ত গরম অথবা ঠান্ডা লাগলে
সাধারণত নবজাতককে উষ্ণ রাখার জন্য বাড়তি পোশাক পরানো হয়। কিন্তু অনেক সময় শিশুর অতিরিক্ত গরম লাগে এবং অস্বস্তি হয়, ফলে শিশু কাঁদতে শুরু করে। ডায়াপার অথবা পোশাক পরিবর্তনের সময় ঠান্ডা লাগলেও শিশুরা কাঁদে।

🔵 ঘুম পেলে
শিশু খুব বেশি ক্লান্ত থাকলে কাঁদতে থাকে। এই সময় শিশুর ঘুম প্রয়োজন। ঘুমালে সে স্বস্তি ফিরে পায়।

🔵 পেটে সমস্যা হলে
পেটে ব্যাথা বা কেন সমস্যা হলে শিশু অনবরত কাঁদে এবং বেশি নড়াচড়া করে বিশেষ করে পা এবং হাত ভাঁজ করে ফেলে। সাধারণত খাওয়ানোর পর পেটে গ্যাস তৈরি হলে ব্যাথা হয়, তখন শিশু অস্থির হয়ে উঠে এবং বেশি কাঁদে। মেডিকেল সাইন্স এ ধরণের সমস্যাকে ইনফ্যান্টাইল কলিগ বলে, সাধারণত তিন মাস পর্যন্ত শিশুরা এ ধরণের সমস্যায় ভোগে।

🔵 মা-বাবার সান্নিধ্য
শিশুরা কখনো একা থাকতে চায় না। সব সময় মানুষের মাঝে থাকতে পছন্দ করে। বিশেষ করে প্রথম ৩ মাসের মধ্যে একটি শিশু তার মা এবং বাবাকে চিনতে পারে, তাদের শরীরের আলাদা গন্ধ, কন্ঠ বুঝতে পারে। শিশুরা মা- বাবার কথা শুনতে চায়, তাদের সাথে সময় কাটাতে চায় এবং শিশুর যখন মা-বাবার সান্নিধ্য প্রয়োজন হয়, তখনো কাঁদতে পারে।
দাঁতে অথবা কানে ব্যাথা
ছয় থেকে আট মাস বয়সী শিশুরা অনেক সময় কোনো কারণ ছাড়া বেশি কাঁদতে পারে। আপনি যদি কান্নার সঠিক কারন বুঝতে না পারেন তবে আঙ্গুল দিয়ে আলতোভাবে শিশুর মাড়ি দেখে নিতে পারেন এবং মাড়িতে শক্ত কিছু উঠছে বলে মনে হলে বুঝবেন, শিশুর দাঁত উঠছে। দাঁত ওঠার সময় অস্বস্তি ও ব্যথা হয়। অনেক সময় ঠান্ডা সহ্য করতে না পেরে শিশুর নাক বন্ধ হয়ে যেতে পারে এবং কানে ব্যাথা হতে পারে।
🔵 অসুস্থ হলে
শিশু শারীরিকভাবে অসুস্থ হলে অনেক বেশি কাঁদে। এ সময় শরীরে জ্বর থাকতে পারে। শিশুরা অসুস্থ হলে অন্য যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি এবং দীর্ঘসময় কাঁদে, বিছানায় শুয়ে থাকতে চায় না, কোলে উঠতে চায়, খেতে চায় না, বিরক্তিবোধ করে।

🔵 অপরিচিত পরিবেশ
অনেক সময় অপরিচিত পরিবেশে শিশু বিরক্তিবোধ করে এবং ভয় পায়। বিশেষ করে বেশি হৈ চৈ পূর্ণ পরিবেশে অস্বস্তি বোধ করে এবং হঠাৎ বিকট কোনো শব্দ শুনে শিশুরা ভয় পেয়ে কেঁদে উঠতে পারে।
🔵 কখন চিকিৎসকের পরামর্শ জরুরী
যদি বাচ্চা কাঁদতেই থাকে এবং কোনোভাবে কান্না থামানো যাচ্ছে না তবে প্রথমে শরীরে কোথাও কোনো আঘাতের চিহ্ন বা জ্বর আছে কিনা তা দেখে নিন। হাত পা নড়াচড়া করে দেখুন, যদি শিশু আরো বেশি কাঁদে তবে বুঝতে হবে শরীরে ব্যাথা হচ্ছে। শিশুর পেটে হালকা চাপ দিয়ে দেখে নিন, বাচ্চা পেটের ব্যাথায় কাঁদছে কিনা। শিশুর বিছানার আশে পাশে কোনো পোকামাকড়, পিঁপড়া আছে কিনা তা ভালভাবে দেখে নিন। শিশু অস্বাভাবিকভাবে কাঁদলে যত দ্রুত সম্ভব নিকটবর্তী চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান।

গর্ভাবস্থায় মায়ের পুষ্টি চাহিদা পূরণ এবং গর্ভস্থ শিশুর সঠিক বৃদ্ধির জন্য যে বাড়তি পুষ্টির প্রয়োজন হয় এই বাড়তি পুষ্টি পূর...
05/05/2025

গর্ভাবস্থায় মায়ের পুষ্টি চাহিদা পূরণ এবং গর্ভস্থ শিশুর সঠিক বৃদ্ধির জন্য যে বাড়তি পুষ্টির প্রয়োজন হয় এই বাড়তি পুষ্টি পূরণে মাকে স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খেতে হয় যার মধ্যে মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, কলিজা, ঘন ডাল, গাঢ়-রঙিন ও সবুজ শাকসবজি এবং মৌসুমী দেশীয় ফল ইত্যাদি উল্লেখ যোগ্য । কিন্তু অনেক সময় গর্ভবতী মায়েদের পক্ষে পর্যাপ্ত পরিমাণে এসব খাবার গ্রহণ করা সম্ভব হয় না, ফলে গর্ভবতী মায়ের শরীরে বিভিন্ন প্রকার ভিটামিন ও মিনারেল এর ঘাটতি দেখা দেয়। যার কারণে মায়ের স্বাস্থ্য, গর্ভস্থ শিশু এবং পরবর্তীতে নবজাতকের স্বাস্থ্যের উপর ক্ষতিকর প্রভাব পড়তে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা অনুযায়ী এবং ইউনাইটেড নেশনস ইন্টারন্যাশনাল মাল্টিপল মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট অ্যান্টিন্যাটাল প্রিপারেশন (UNIMMAP) ফরমুলায় তৈরি মাল্টিপল মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট সাপ্লিমেন্ট ট্যাবলেটে (যেমন এসএমসি'র 'ফুলকেয়ার') গর্ভবতী মায়েদের প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় বাড়তি পুষ্টি (ভিটামিন ও মিনারেল) এর চাহিদা পূরণ করে।
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী গর্ভাবস্থা নিশ্চিত হবার পর থেকে প্রসবের আগ পর্যন্ত প্রতিদিন বিভিন্ন প্রকার ভিটামিন ও মিনারেল সমৃদ্ধ খাবারের পাশাপাশি ট্যাবলেট বা মাল্টিপল মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট সাপ্লিমেন্ট বা এ জাতিয় ট্যাবলেট সেবন করতে হবে। গর্ভাবস্থায় মাল্টিপল মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট সাপ্লিমেন্টস গ্রহণ করলে:

• কম ওজন সম্পন্ন শিশু প্রসবের ঝুঁকি কমে
• অপরিণত শিশু এবং অকাল প্রসবের ঝুঁকি কমে
• নবজাতকের মৃত্যু ঝুঁকি কমে
• ফুলকেয়ার সুস্থ শিশুর জন্ম ও গর্ভবতী মায়ের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বিশেষ ভূমিকা রাখে

(সূত্র: এন্টিনেটাল কেয়ার গাইডলাইন, ডব্লিউএইচও ২০২০)

বেশির ভাগ মায়েরই সাধারণ একটাই অভিযোগ, বাচ্চা খেতে চায় না। এক বেলার খাবার খাওয়াতেই দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা লেগে যায়। এ জন্য ম...
04/05/2025

বেশির ভাগ মায়েরই সাধারণ একটাই অভিযোগ, বাচ্চা খেতে চায় না। এক বেলার খাবার খাওয়াতেই দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা লেগে যায়। এ জন্য মা–বাবা বাচ্চাদের দোকানের প্যাকেটজাত খাবারে অভ্যস্ত করিয়ে ফেলেন। এমন উচ্চ ক্যালরির খাবার খেয়ে বাচ্চা অনেক মুটিয়ে যায়।
বাচ্চাদের খাবারে অরুচি কেন, আসুন কিছু কারণঃ-

🔵 অন্ত্রে ভালো ব্যাকটেরিয়ার অভাব
আমরা যে খাবার খাই, সেগুলো থেকে পুষ্টির শোষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে অন্ত্রের উপকারী ব্যাকটেরিয়া। এগুলোকে প্রোবায়োটিক বলে। প্রোবায়োটিকসমৃদ্ধ খাবার অন্ত্রে এই ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি করতে কার্যকরী। টক দই, ঘোল, পান্তাভাত—এগুলোতে প্রোবায়োটিক আছে। এ ছাড়া গাঁজন প্রক্রিয়ায় তৈরি প্রায় সব খাবারই প্রোবায়োটিকের জন্য সহায়ক।
🔵 জিংকের ঘাটতি
শিশুর শরীরে জিংকের ঘাটতি হলে রুচি কমে যায়। মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, কলিজা ও বাদাম জিংকের ভালো উৎস। শাকসবজি থেকেও জিংক পাওয়া যায়। তবে প্রাণিজ উৎস থেকে জিংক পাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। জিংক ক্ষুধামান্দ্য দূর করার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে সাহায্য করে। জিংকের অভাবে নখ সাদা ও ভঙ্গুর, ত্বক খসখসে ও চুল পড়ে যেতে পারে। জিংক পরিপাকতন্ত্রের ক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে খাওয়ার রুচি বাড়াতে সাহায্য করে।
🔵 ভিটামিন বি-১২
শিশুদের অরুচির আরেকটি কারণ হতে পারে ভিটামিন বি-১২–এর ঘাটতি। মাছ, মাংস, ডিম, দুধসহ প্রায় সব রঙিন শাকসবজিতে ভিটামিন বি-১২ পাওয়া যায়। তাই প্রতিদিন খাবারে মিশ্র শাকসবজি রাখতে হবে।
লাইসিন অ্যামিনো অ্যাসিড
খাবারের মাধ্যমে যে কয়টি অ্যামিনো অ্যাসিডের সরবরাহ নিশ্চিত করতে হয়, তার মধ্যে লাইসিন অ্যামিনো অ্যাসিড অন্যতম। লাইসিন ক্যালসিয়ামের শোষণ বৃদ্ধি করে দৈহিক বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে। সব ধরনের প্রোটিনজাতীয় খাবারে লাইসিন পাওয়া যায়। এ ছাড়া চালে বেশ লাইসিন পাওয়া যায়। চাল–ডাল দিয়ে খিচুড়ি রান্না খুব কার্যকর।
ভিটামিন ‘ডি’
ভিটামিন ‘ডি’–এর ঘাটতি থাকলে শিশুর শারীরিক বৃদ্ধি খুব ধীর প্রক্রিয়ায় হয়। এতে বাচ্চার খাওয়ার চাহিদা কমে যায়। ভিটামিন ‘ডি’–এর সবচেয়ে সহজলভ্য উৎস সূর্যের আলো। সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন বাচ্চার শরীরে ১৫ মিনিট করে রোদ লাগাতে হবে।
ভিটামিন ‘সি’
ভিটামিন ‘সি’–এর অভাবেও ক্ষুধামান্দ্য হতে পারে। তাই বাচ্চাকে প্রতিদিন অন্তত একবার ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সবজি বা ফল খাওয়াতে হবে।
🔵 কৃমির সংক্রমণ
কৃমির সংক্রমণ বাচ্চাদের খাওয়ার রুচি কমায়। শিশুকে বয়স অনুযায়ী নিয়মিত কৃমির ওষুধ খাওয়াতে হবে। নিয়মিত হাত–পায়ের নখ কেটে দিন। খাওয়ার আগে–পরে এবং বাথরুম ব্যবহারের পরে সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার অভ্যাস করুন। বাসি–পচা ও বাইরের খাবার খাওয়াবেন না।
মন্দ অভ্যাস
ছয় মাস বয়সের পর থেকে শিশুদের বাড়ির স্বাভাবিক খাবারে অভ্যস্ত করাতে হয়। একটা নতুন খাবার বাচ্চা তখনই খেতে চাইবে, যখন সেটা তার জিহ্বায় সুস্বাদু মনে হবে। খাবারের স্বাদ বোঝার জন্য জিহ্বায় স্বাদগ্রন্থি জন্মগতভাবে থাকে না। ধীরে ধীরে তৈরি হয়। তাই শুরুতে কোনো খাবার বাচ্চা খেতে না চাইলেও চেষ্টা করে যেতে হবে।

সুস্থ ও স্বাভাবিক সন্তান জন্মদানের প্রধান শর্ত হচ্ছে, প্রসূতি মায়ের যথাথথ পরিচর্যা। গর্ভাবস্থা অনেক মহিলা এবং তাদের পরিব...
04/05/2025

সুস্থ ও স্বাভাবিক সন্তান জন্মদানের প্রধান শর্ত হচ্ছে, প্রসূতি মায়ের যথাথথ পরিচর্যা। গর্ভাবস্থা অনেক মহিলা এবং তাদের পরিবারের জন্য একটি সুন্দর সময়, তবে এটি শারীরিক এবং মানসিক পরিবর্তনগুলির সাথেও আসে যার জন্য বিশেষ যত্ন প্রয়োজন। একজন গর্ভবতী মা হিসাবে, গর্ভাবস্থার নয় মাস জুড়ে আপনার স্বাস্থ্য এবং সুস্থতা নিশ্চিত করার জন্য আপনার পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। গর্ভাবস্থায় নিজের যত্ন নেওয়ার জন্য এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস রয়েছে।

গর্ভবতী মায়ের যে সকল কাজ অবশ্যই করতে হবে
১) নিয়মিত আপনার ডাক্তারের কাছে যান:
আপনার সমস্ত প্রসবপূর্ব পরিদর্শনে উপস্থিত থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করুন যাতে আপনার ডাক্তার শিশুর বিকাশ পর্যবেক্ষণ করতে পারে এবং আপনার যে কোনো উদ্বেগ বা উপসর্গের সমাধান করতে পারে। এই পরিদর্শনের সময়, আপনার ডাক্তার নিয়মিত পরীক্ষা প্রদান করবেন যাতে নিশ্চিত করা যায় যে সবকিছু যেমন হওয়া উচিত তেমনভাবে অগ্রসর হচ্ছে।

২) স্বাস্থ্যকর খাবার খান:
গর্ভাবস্থায় পুষ্টিকর খাবার খাওয়া মা এবং শিশু উভয়ের জন্য একটি স্বাস্থ্যকর পরিবেশ উন্নীত করতে সাহায্য করে। প্রয়োজনীয় পুষ্টি যেমন আয়রন, ফলিক অ্যাসিড, ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, ভিটামিন এ এবং ডি পাশাপাশি ফাইবার সমৃদ্ধ ফল ও শাকসবজি প্রদান করে এমন খাবার বেছে নিন। উপরন্তু, প্রচুর পানি পান করা হাইড্রেশন বজায় রাখতে সাহায্য করে যা কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা কমাতে সাহায্য করে যা প্রায়ই গর্ভাবস্থায় আসে।

৩) নিরাপদে ব্যায়াম করুন:
গর্ভাবস্থায় ব্যায়ামের অনেক সুবিধা রয়েছে যার মধ্যে উন্নত মেজাজ এবং শক্তির স্তর রয়েছে যা পরিষ্কার বা মুদি কেনাকাটার মতো দৈনন্দিন কাজগুলিতে সাহায্য করতে পারে; প্রসবের পরে বর্ধিত ওজন হ্রাস; গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের ঝুঁকি হ্রাস; উন্নত শ্রম ফলাফল; পায়ে ভেরিকোজ শিরা হওয়ার ঝুঁকি হ্রাস করা; ভাল ঘুমের গুণমান; শ্রম সংকোচনের প্রস্তুতির জন্য শক্তিশালীকরণ ক্ষমতা বৃদ্ধি; শিশুর বৃদ্ধি ইত্যাদি থেকে অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধির সময় ভঙ্গি সমর্থন করার জন্য পেটের পেশীকে শক্তিশালী করা। তবে গর্ভাবস্থায় প্রতিটি ব্যায়াম উপযুক্ত নয়, তাই একজন প্রত্যয়িত ফিটনেস প্রশিক্ষকের সাথে কথা বলুন যিনি কোনও ওয়ার্কআউট রুটিন শুরু করার আগে প্রসবপূর্ব অনুশীলনে বিশেষজ্ঞ।

৪) পর্যাপ্ত ঘুমান:
ঘুমের বঞ্চনা বা সার্কাডিয়ান ব্যাঘাত কম ওজনের শিশুর (LBT), প্রিটার্ম ডেলিভারি (PTD), প্রিক্ল্যাম্পসিয়া (PE), গর্ভকালীন ডায়াবেটিস মেলিটাস (GDM), অন্তঃসত্ত্বা বৃদ্ধি সীমাবদ্ধতা (IUGR) এর সাথে যুক্ত করা হয়েছে। গর্ভাবস্থায় বিশেষজ্ঞদের দ্বারা গর্ভাবস্থায় প্রতি রাতে ৭-৮ ঘন্টা লক্ষ্য রাখার পরামর্শ দেওয়া হয় যদি না ডাক্তাররা অন্যথায় পরামর্শ না দেন যেমন রক্তাল্পতা বা প্রিটার্ম সংকোচন ইত্যাদি কারণে। আপনি যেখানে ঘুমান তার চারপাশে আরামদায়ক পরিবেশ তৈরি করতে ভুলবেন না - আবছা আলো, শান্তিপূর্ণ পরিবেশ, আলগা। পোশাক, বেডরুমের তাপমাত্রা 16°C - 18°C এর মধ্যে আপনাকে সারাদিন ভালো ঘুম পেতে সাহায্য করে।

৫) মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন:
গর্ভাবস্থা মিশ্র আবেগ নিয়ে আসে যা আপনার নিজের সন্তানের আনন্দ থেকে শুরু করে প্রসব বেদনা এবং প্রসবকালীন উদ্বেগ, আর্থিক খরচ জড়িত ইত্যাদির সাথে যুক্ত থাকে। যেমন বই পড়া / গান শোনা / যোগ অনুশীলন - প্রতিদিন কমপক্ষে ১০ মিনিট ধ্যান করা - অনলাইন প্রসবকালীন ক্লাসে যোগদান - পরিবার/বন্ধুদের সাথে প্রায়ই কথা বলুন, যোগাযোগ করুন৷ এই কাজগুলো করলে মন ভাল থাকবে যা মানসিকভাবে সুস্থ রাখে এবং যখন বিষয়গুলি কঠিন হয়ে যায় তখন পরিস্থিতি সহজ করার ক্ষমতা রাখে। শুধু অনলাইন ডাক্তারের উপর নির্ভর না করে প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নিন!

গর্ভাবস্থা একজন মহিলার জীবনের একটি বিশেষ সময়, এবং নয় মাস ধরে নিজের যত্ন নেওয়া একটি সফল গর্ভাবস্থা এবং সুস্থ শিশুর চাবিকাঠি। উপরে বর্ণিত টিপসগুলি অনুসরণ করে, আপনি নিশ্চিত করতে পারেন যে আপনি এই উত্তেজনাপূর্ণ সময়ে নিজের এবং আপনার শিশুর যত্ন নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছেন। সঠিক যত্ন এবং সহায়তার মাধ্যমে, আপনি একটি নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর গর্ভাবস্থার জন্য অপেক্ষা করতে পারেন।

প্রতিদিন সকালে উঠেই মায়েরা যেন এক আতঙ্কে পড়ে যান সন্তানের নাস্তা বা খাবার নিয়ে। আর সন্তানের বয়স যদি হয় এক থেকে পাঁচ এর ম...
03/05/2025

প্রতিদিন সকালে উঠেই মায়েরা যেন এক আতঙ্কে পড়ে যান সন্তানের নাস্তা বা খাবার নিয়ে। আর সন্তানের বয়স যদি হয় এক থেকে পাঁচ এর মধ্যে তাহলে তো কথায় নেই। কারণ এই বয়সেই শিশুর খাবার নিয়ে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়তে হয় মায়েদের। এই চিন্তা পুরোপুরি দূর করা সম্ভব না হলেও কিছু উপায় অবলম্বন করে হয়ত কিছুটা কমিয়ে আনা যায়।

সকালে শিশুদের নাস্তায় অনেকেই অনেক রকম পন্থা অবলম্বন করেন। আবার কেউ কেউ হয়ত খুঁজেই পান না যে বাচ্চাকে কি কি খাবার খাওয়ানো যায়। সেই সাথে অনেক বাচ্চারা সকালে কিছু খেতেও চায়না। সেক্ষেত্রে তাদেরকে কেমন খাবার দেওয়া যেতে পারে চলুন জেনে নিই।

তবে মাথায় রাখবেন, শিশুদেরকে একেক দিন একেক রকম খাবার দিলে তারা আগ্রহ নিয়ে খায়।
আপনার শিশুর বয়স যদি হয় ৬মাস থেকে ১ বছর তাহলে তার জন্য উপযুক্ত কয়েকটি খাবার হলো-
খিচুড়ি- নরম করে রান্না করা খিচুড়ি শিশু অনায়াসেই খেতে পারে সকালের নাস্তায়। খিচুড়ি এমন একটি খাবার যার মধ্যে প্রায় সব ধরনের পুষ্টি উপাদানই থাকে। সকালে ভরপেট খিচুড়ি খেলে শিশুরা সারাদিন প্রচুর এনার্জি পাবে সেই সাথে খাবার সঠিকভাবে হজম হওয়ারও সময় পাবে। এতে করে শরীর সুস্থ এবং কর্মচঞ্চল থাকে।

ওটস- ওটস দিয়ে কলা কিংবা ডিম দিতে পারেন। ওটস দুধের মধ্যে ২/৩ মিনিট জাল করে নরম হয়ে এলে নামিয়ে পরিবেশন করতে হবে। ছোট বাচ্চাদের জন্য চিনি ব্যবহার করার পরিবর্তে মধু কিংবা খেজুরের গুঁড়া দিয়ে রান্না করতে পারেন।

দুধ-রুটি- দুধের মধ্যে রুটি ভিজিয়ে বাচ্চাদের খাওয়ানো যায়। এটি সহজে হজম হয় এবং বাচ্চারা পছন্দ করে খায়।

সুজির হালুয়া- ঘরে তৈরি সুজির হালুয়া ছোট বাচ্চাদের জন্য একটি উত্তম খাবার।

ফলের পিউরি- বিভিন্ন ফলের পিউরি বাচ্চাদের জন্য একটি পুষ্টিকর খাবার। তবে সকাল বেলা সরাসরি কিংবা খালি পেটে ফলের কিছু না দিয়ে অন্যান্য খাবারের সাথে এটি দিতে পারেন।

এখন আসি ১ বছর থেকে ৩ বছরের শিশুদের খাবার কেমন হওয়া উচিত।
খিচুড়ি- এই বয়সের বাচ্চাদের জন্যও খিচুড়ি একটি আদর্শ খাবার।

পাস্তা অথবা নুডুলস- সকালের নাস্তায় আপনার সন্তানকে দিতে পারেন পাস্তা অথবা নুডুলস। তবে কখনই এগুলোর প্যাকেটে থাকা এক্সট্রা মশলা বা টেস্টিং সল্ট ব্যবহার করবেন না। নুডুলসের মধ্যে ডিম গুলে দিতে পারেন সাথে কিছু সবজি। এতে শিশুর ডিমের চাহিদা পূরণ হবে সেই সাথে সবজিতে থাকা খনিজ লবণ ও ভিটামিনের প্রয়োজনীয়তা পূরণ হবে।

রুটি-সবজি- এই বয়সী বাচ্চাদের প্রায় সবারই দাঁত উঠে যায়। তাই এখন আপনি তাকে সবজি, ডিম কিংবা হালুয়া দিয়ে রুটি দিতে পারেন।

 #মা হওয়ার গল্পআমার মেয়ের জন্মের তিনদিন পর তাকে কাছে পেয়েছিলাম, সেটাও কয়েক মিনিটের জন্য। জন্মের পর শুধু মেয়ের মুখটা দেখা...
03/05/2025

#মা হওয়ার গল্প

আমার মেয়ের জন্মের তিনদিন পর তাকে কাছে পেয়েছিলাম, সেটাও কয়েক মিনিটের জন্য। জন্মের পর শুধু মেয়ের মুখটা দেখার জন্য এনআইসিউতে দেখতে যেতাম বার বার। সাড়ে সাত মাসে পানি ভেঙ্গে যাবার কারণে প্রিম্যাচিউর মেয়ে আমার ১ কেজি ৮০০ গ্রাম ওজন নিয়ে দুনিয়াতে আসে। আমার মেয়ের এখন বয়স ৫ মাস ১৫ দিন। আলহামদুলিল্লাহ্!

কিন্তু আমার মেয়ের এই হাসি মুখটা দেখতে আমার অনেক কঠিন পরিস্থিতি দেখতে হয়েছে। মেয়েটাকে যে ঠিকভাবে দুনিয়াতে আনতে পারবো সেটা নিয়েও অনেক খানি চিন্তা ছিলাম। অপারেশন থিয়েটারে যাওয়ার আগ মুহুর্তে আমার হাসিমুখ মা, বর কে দেখিয়ে গিয়েছিলাম ঠিক ই কিন্তু আমার কলিজার ভিতর কি হচ্ছিলো কেউ জানতো না।

অ্যাজমা ছিলো বলে কি জানি একটা ইনজেকশন দেয় যার জন্য অনেক খারাপ লাগছিলো। অপারেশন থিয়েটারে যাওয়ার পর আয়তুল কুরসি পরতেও জিহ্বা জড়িয়ে যাচ্ছিলো। অনেক ঘুম আসছিলো কিন্তু ঘুমাচ্ছিলাম না। একটাই কারণ আমার মেয়ের কান্না আমি নিজে শুনবো। ঠিক যেই সময়টাতে আমার মেয়ের কান্না শুনলাম, বিশ্বাস করুন. আগের রাতের এক বিরাট বিপদের মধ্যে ছিলাম সেটা মনেই ছিলো না। মেয়েটাকে শুধু প্রসবের পর একবার দেখছিলাম। তারপর সব সময় এনআইসিইউতে গিয়ে দেখতে আসতে হতো। এতুটুকু বাচ্চা আমার, বলা যায় পাখির বাচ্চা! তার মধ্যে বি এম ফ্লো নাই। এত হতাশা কাজ করতো, এফ এম নিয়ে এত নেগেটিভ কথাবার্তা শুনতাম। বাচ্চা বমি করলেও মনে হতো আমার দোষ।

বাসায় নিয়ে আসার পর কিছু ভালো ভাবে গেলেও মেইন চ্যালেঞ্জে পরলাম যখন একদিন হুট করে দেখি মেয়ে ঘুমের মধ্যে নাকে মুখে বমি করে ফেলছে। বাচ্চার নিঃশ্বাস পুরো বন্ধ হয়ে যাবার মত অবস্থা। ডাক্তার বললো Gerd বলে ব্যাপারটাকে। সাবধানতা ছাড়া কোন উপায় নেই।

তারপর সারারাত দিন জেগে থাকতাম। অনেক দোষারোপ করতাম নিজেকে। এক সময় মনে হলো নিজের সমস্যা নিজেকেই সলভ করতে হবে। শুরু করলাম পড়াশুনা। প্রি-ম্যাচিওর বাচ্চাদের জন্য যত দেশি-বিদেশী আর্টিকেল আছে, ভিডিও আছে, সব দেখা শুরু করলাম। নিজের ভিতরে অনেক খানি সাহস চলে আসলো। হতাশাগেুলোকে কাটিয়ে উঠলাম। আলহামদুলিল্লাহ্ আমার মেয়ের জন্য আমি নিজেই সবথেকে ভালোটা সবার আগে বুঝতে পারি।
আমার ম্যাটিরিনিটি লিভ প্রায় শেষের পথে। কলেজ এ জয়েন করার সময় চলে আসছে। কিন্তু আমি জানি আমি যে অবস্থাতেই থাকি না কেন আলহামদুল্লিাহ্ আমি সামলাতে পারবো ইনশাআল্লাহ্।

মা হিসেবে আমার সবথেকে বড় অর্জন কিসে জানেন? আমার মেয়েকে আমি বেড়ে উঠতে দেখছি না, তার শরীরে প্রতিটি অংশ বাড়তে দেখছি। আমার মেয়ের জন্য অনেক দোয়া করবেন। সকল সন্তানদের জন্য অগাদ ভালোবাসা।

✅ টমেটো একটি পুষ্টির সবজি এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এছাড়াও ভিটামিন এ,ভিটামিন সি, ভি...
01/05/2025

✅ টমেটো একটি পুষ্টির সবজি এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এছাড়াও ভিটামিন এ,ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, ম্যাঙ্গানিজ, ফোলেট।
গর্ভাবস্থায় খুবই গুরুত্বপূর্ণ ফোলেট যা রয়েছে টমেটোর মধ্যে।

টমেটোর অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে:
👉 রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
👉 হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
👉 ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
👉 চোখের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
👉 ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।

✅ টমেটো খাওয়ার নিয়ম
টমেটো বিভিন্ন উপায়ে খাওয়া যেতে পারে। এটি কাঁচা, রান্না করা বা শুকানো হতে পারে। টমেটো সালাদ, স্যুপ, সস, জুস এবং অন্যান্য খাবারে ব্যবহার করা যেতে পারে।

✅ টমেটো খাওয়ার কিছু টিপস:
টমেটো কেনার সময়, তাজা এবং রঙিন টমেটো বেছে নিন।
টমেটোকে সরাসরি সূর্যের আলো থেকে দূরে রাখুন।
টমেটোকে ঠান্ডা জায়গায় সংরক্ষণ করুন।
টমেটো একটি পুষ্টিকর এবং স্বাস্থ্যকর সবজি যা বিভিন্ন উপায়ে উপভোগ করা যেতে পারে।

তাই আপনার খাবারে টমোটো যোগ করতে পারেন।

একজন কর্মজীবী প্রেগনেন্ট মহিলার কাছে পুষ্টিকর সুষম খাবারের জন্য খুব কম সময় থাকতে পারে। একটি পুষ্টিকর খাবার মেনু সম্পর্কে...
01/05/2025

একজন কর্মজীবী প্রেগনেন্ট মহিলার কাছে পুষ্টিকর সুষম খাবারের জন্য খুব কম সময় থাকতে পারে। একটি পুষ্টিকর খাবার মেনু সম্পর্কে জানতে পড়ুন..

🔵 সকালের খাবার
👉 ভেজিটেবল স্যান্ডউইচ যা পুরো গম বা মাল্টিগ্রেন রুটি থেকে তৈরি এবং ১ গ্লাস দুধ অথবা
👉 ১ বাটি ওটস মিশ্র ফল সহ এবং শুকনো ফল এবং ১ গ্লাস দুধ বা
👉 মিক্সড সবজি সহ ২টি রুটি/সিদ্ধ ডিম এবং ১ গ্লাস দুধ।
🔵 মধ্য সকাল
👉 যেকোন ১টি মৌসুমি ফল খান অথবা
👉 মুঠোভর্তি ভাজা ছোলা
🔵 দুপুরের খাবার
👉 ২টি রুটি সাথে সবজি এবং ডাল অথবা
👉 তরকারি সহ ১ বাটি ভাত এবং দই অথবা
👉 ভাত/রুটির সাথে পালংশাকের সবজি/তরকারি
🔵 মধ্য সন্ধা
👉 এক মুঠোভর্তি শুকনো ফল বা ১ বাটি অন্যান্য ফলের মিশ্রণ কুড়মুড় করে খেতে পারেন অথবা
👉 ১ বাটি ভাজা মাখানা অথবা
👉 ১ বাটি সেদ্ধ ভুট্টা লেবু ও গোলমরিচ দিয়ে।
🔵 রাতের খাবার
👉 সবজি সহ হালকা খিচুড়ি বা বিভিন্ন ডালের মিশ্রণ অথবা
👉 রুটি, ডাল এবং সবজি।

Address

Jangoldi, Sherpur Sadar Sherpur
Sherpur
2100

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nutri X posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Nutri X:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram