Dr. T. Tamanna

Dr. T. Tamanna Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr. T. Tamanna, Obstetrician-gynaecologist, MH Tower, Jogaimore, Sirajganj.

প্রাইভেসির কারনে রোগীর ছবি পোস্ট করলাম না । আজ একটা চমৎকার ঘটনার সাক্ষী হলাম !! আমার এক ছোট‌ ভাই - বন্ধুর মা অসুস্থ, হাস...
18/09/2025

প্রাইভেসির কারনে রোগীর ছবি পোস্ট করলাম না । আজ একটা চমৎকার ঘটনার সাক্ষী হলাম !!

আমার এক ছোট‌ ভাই - বন্ধুর মা অসুস্থ, হাসপাতালে ভর্তি তাই দেখতে গেছিলাম । দেখলাম একটা অসুস্থ রোগীর পাশে একটা বিড়াল অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে । ওনার পাশে এক বৃদ্ধার কাছে জানতে পারলাম ওনার তিন ছেলে দুই মেয়ে কিন্তু অসুস্থ হয়ে চারদিন হাসপাতালে ভর্তি, কেউ কেউ দেখতে এসেছে ক্ষনিকের জন্য কিন্তু এসে কয়েক ঘন্টা পাশে থাকেনি । হয়তো তারা অনেক ব্যাস্ত। বাড়িতে তার একটা পোষা বিড়াল ছিলো " মিনু " । মিনুকে বাড়িতে খেতে দেওয়ার মতো অনেক মানুষ আছে কিন্তু মিনু পুরা দুইদিন কিচ্ছু খাইনি আর কান্না করেছে মানে দিনরাত ডেকেছে । পরে তার একটা নাতি হাসপাতালে দেওয়ার পরে মিনু শান্ত হয় , আর এই দুই দিন এক রাত মিনু তার পাশেই আছে ।

হাসপাতালে মিনু প্রথম দিন আসলেও বাইরে গিয়ে আবার গন্ধ শুঁকে চলে আসে । আর মিনু কে দেখে চান মিয়া বেশ ভালোই মনোবল দেখাচ্ছেন হাসিখুশি আছেন । এজন্যই হয়তো কেউ বলেছিলেন ," বিশ্বাসঘাতক মানুষের থেকে অবলা প্রাণীকে ভালোবাসা উত্তম । বিপদের দিনে পাশে থাকে "
Copy post

16/09/2025

সেদিন চেম্বারে একজন রোগীর মাকে খুব বকাঝকা করলাম।

মেয়েটা ক্লাস নাইনে পড়ে, তাকে দিনে প্রায় ১৬ ঘন্টা তার মা ব্যস্ত রাখেন।

রুটিনটা বলিঃ
সকাল ৬টাঃ ঘুম থেকে ওঠা
৭টাঃ স্কুলের জন্য বাসা থেকে বের হওয়া
১টাঃ স্কুল শেষে বাসায় ফেরা
২টাঃ দুপুরের খাবার
৩টাঃ কোচিং
৬টাঃ কোচিং থেকে বাসায় ফেরা
৬ঃ৩০ প্রাইভেট টিউটরের কাছে পড়তে বসা
৯ঃ৩০ নিজে পড়া রিভিশন দেয়া
১১টাঃ রাতের খাবার

এটা তার সপ্তাহে ৬ দিনের রুটিন।

মেয়েটা সারাক্ষন ঝিমায়। তার কোন এনার্জি নেই, কোন ফোকাস নেই, জীবন নিয়ে চিন্তা করার কোন সময় নেই। স্মৃতিশক্তি বেশ খারাপ হয়ে গেছে, হাত পা সারাক্ষনই ব্যথা করে। কোন কিছুই একবার বললে ভাল করে বোঝে না।

পিরিয়ড ভীষন অনিয়মিত, কিন্তু ওভারিতে সিস্ট নেই, এনিমিয়াও নেই। ওজন বেড়েছে গত তিন বছরে ২৩ কেজি, কিন্তু ইটিং ডিজর্ডার। কিছু ব্যাপার অবজার্ভ করে বোঝা গেল, ক্রনিক স্ট্রেস, ভিটামিন ডি ডেফিসিয়েন্সি।

আচ্ছা, আপনারা কি ভাবেন শিশুদের?? তারা আপনাদের সো কল্ড আশা আকাঙ্ক্ষা পুরনের মেশিন?? আপনি জীবনে যা করতে পারেন নি, সেই অপূর্ণ আকাঙ্ক্ষা পুরনের হাতিয়ার??

সে একটা জীবন না?? তার একটা শরীর, একটা মন এবং একটা আত্মা কি নেই??

বিশেষভাবে, মেয়েরা তো কিশোর বয়সে এতটা মানসিক চাপ নেয়ার অবস্থায় থাকে না। তাদের এস্ট্রোজেন-প্রজেস্টেরন লেভেল বাড়ে, তারা আনন্দে থাকতে চায়, উচ্ছল থাকতে চায়। সেটাকে জোর করে বিষন্নতায় পরিনত করলে তারা রোগীতে পরিনত হবে আপনার অজান্তে।
প্রতিটি ডিপ্রেশন-ইনফারটিলিটিতে ভোগা মেয়ের কান্নার পেছনে কোন না কোন অসচেতন অভিভাবকের ভুমিকা থাকে।
কথাটা মনে রাখলে ভাল করবেন।
মেটাবলিক ও হরমোনাল ডিজিজের সফল ব্যবস্থাপনা করতে
আপনার প্রয়োজনীয় বি ভিটামিন্স, ম্যাগনেসিয়াম নিন।
খাবারের অন্তত ৫০ শতাংশ শাকসবজি ও ডাল-বীজ জাতীয় খাবার থেকে নিন, পাশাপাশি গ্রহন করুন যথেষ্ট ফার্স্ট ক্লাস প্রোটিন, চেষ্টা করুন ইলিশ বা দেশীয় নদীর মাছ খেতে।

Fun postনরমাল ডেলিভারিতে বাচ্চা সুস্থ হলেও বাবার এখনো জ্ঞান ফেরেনি 😒😒
02/09/2025

Fun post

নরমাল ডেলিভারিতে বাচ্চা সুস্থ হলেও বাবার এখনো জ্ঞান ফেরেনি 😒😒

এই সূঁই টা শুধু ব্যথার নয়, এর আড়ালে লুকানো থাকে একজন মায়ের প্রচুর সাহস আর ত্যাগ। ❤️Respect C-section Mothers 🫡💙
31/08/2025

এই সূঁই টা শুধু ব্যথার নয়, এর আড়ালে লুকানো থাকে একজন মায়ের প্রচুর সাহস আর ত্যাগ। ❤️
Respect C-section Mothers 🫡💙

"রানী মুখার্জি কী খাটো! এতো উঁচু হিল পরেও নায়কের বুকের সমান! নায়িকা নায়িকা লাগেই না।""কাজল তো একেবারে কুচকুচে কালো! হাত ...
28/08/2025

"রানী মুখার্জি কী খাটো! এতো উঁচু হিল পরেও নায়কের বুকের সমান! নায়িকা নায়িকা লাগেই না।"
"কাজল তো একেবারে কুচকুচে কালো! হাত পা কী কালো! একে নায়িকা বানাইসে কে?"
"সুস্মিতা সেনের চেহারায় তো কোন মায়ার ছিরি নাই। কেমন ব্যাটা ব্যাটা লাগে! কী দেখে নায়িকা বানাইসে ওকে?"
ছোটবেলায় বড়দের সাথে যখন বসে টিভি দেখতাম, এসব কমেন্ট আমাকে শোনানোর জন্য না বললেও আমার কানে ঠিকই আসতো। শুধু কানে না, আমার মনে গেঁথে গেছিল কথাগুলো। বড়রা তো ভুল বলে না, তাহলে নিশ্চয়ই বেটে, কালো, একটা নির্দিষ্ট বিউটি স্ট্যান্ডার্ডের বাইরের মানুষ অসুন্দর। মানুষকে জাজ করা তো পরে শিখেছি, আগে নিজেকে জাজ করা শিখেছি। মেয়ে মানুষ হিসেবে আমার 'খুঁত" গুলো চোখে ধরিয়ে দেয়ার মানুষের তো অভাব ছিল না! বলা বাহুল্য, তারা ওসব নিতান্ত "ভালো চায়" বলে বলতো। তাতে আমাদের কী ভালো হত? নিজেকে সুন্দর ভাবতে না পারা, ফলে অন্যের ভেতরেও খুঁত ধরে বেড়ানোর অভ্যাস।
বড়দের এই "ভালো চাওয়ার" লিস্ট আরও লম্বা! ওরা আপনার লুক নিয়ে বাজে মন্তব্য করবে আপনার "ভালো চায়" বলে। আপনার দুর্বলতা নিয়ে সকলের কাছে ঢোল পেটাবে, আপনার কাটা ঘায়ে লবণ ছেটাবে "ভালো চায়" বলে। আপনার ব্যক্তিগত বিষয়ে নাক গলাবে "ভালো চায়" বলে। এতো এতো "ভালো চাওয়া" মানুষের কারণে আমরা নিজের ভালোটা বোঝা ভুলে যাই। অনেক বছর লেগেছে আমার নিজেকে "সুন্দর" ভাবতে। আয়নার সামনে দাঁড়ালে সমাজের, "ভালো চাওয়া" মানুষের দেখিয়ে দেয়া "খুঁত" গুলোই শুধু চোখে পড়তো। অনেকটা সময় লেগে গেছে বুঝতে, আমি অসুন্দর নই, ওদের দৃষ্টি অসুন্দর। ঠিক যেমন রঙকানা লোকে বাছা বাছা কিছু সব রঙ চেনে, ওরাও বাছা বাছা সৌন্দর্য চেনে। সংকীর্ণ মানসিকতা।
আচ্ছা, আমরা ওদের মতো রঙকানা নইতো? আমরা মনের ভুলে, নিজের অজান্তে ছোটদের সামনে বলে ফেলি নাতো? "এহ আমার কপালটা কী বড়!" "হলুদ রঙটা পরিস না, আরও কালো দেখাবে।" "কত মোটা হয়ে গেছে পলাশের বউ!" "এই বুঁচি এদিকে আয়!" "রাফি তো ওর ওয়াইফের চেয়েও খাটো!"
বলবেন না। মনে আসলেও মুখে আসতে দেবেন না। বিশেষ করে শিশুর সামনে তো অবশ্যই না! সৌন্দর্যের মাপকাঠির বিষাক্ত চক্রটা আমাকে, আপনাকে ভাঙতে হবে। আমাদেরকে প্রোটেক্ট করতে হবে, শেখাতে হবে নেক্সট জেনারেশনকে- সকল সৃষ্টি সুন্দর। কাক সুন্দর, দেশি কুকুর সুন্দর, পোকা সুন্দর, বাদুড় সুন্দর, সাপ সুন্দর, গাছ সুন্দর, যেকোনো উচ্চতা সুন্দর, সকল স্কিন কালার সুন্দর, সব রকম চুল সুন্দর - সকল সৃষ্টি সুন্দর।

25/08/2025

মায়ের জরায়ুতে ভ্রূণ সংস্থাপিত হওয়ার পর থেকে গর্ভকালীন ৮ম সপ্তাহের শিশুকে ভ্রূণ এবং এর পর থেকে ভূমিষ্ঠ হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত শিশুকে ফিটাস বলে। মাতৃগর্ভে শিশু প্রায় ৯ মাস (৩৬-৪০ সপ্তাহ) এবং ধারাবাহিকভাবে বিকশিত হয়। এসময় যেসব পরিবর্তন ঘটে তার সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেয়া হলো।

১ম সপ্তাহ: নিষেক, ক্লিভেজের ফলে নিষেকের ৪-৫ দিন পর ব্লাস্টোসিস্টের উৎপত্তি। কোষ সংখ্যা ১০০ এর অধিক। ৬-৯ দিন পর ইমপ্ল্যান্টেশন।

২য় সপ্তাহ: এক্টোডার্ম, এন্ডোডার্ম ও মেসোডার্ম গঠন। এ পর্যায়ের পর মানব ভ্রূণ নিয়ে গবেষণা নিষিদ্ধ।

৩য় সপ্তাহ: গর্ভবতীর মাসিক বন্ধ। গর্ভাবস্থায় এটিই প্রথম লক্ষণ। মেরুদণ্ড, মস্তিষ্ক এবং সুষমা স্নায়ুর উৎপত্তি শুরু। ভ্রূণ ২ মিলিমিটার।

৪র্থ সপ্তাহ: হৃৎপিণ্ড, রক্তনালি, রক্ত এবং অন্ত্রের উৎপত্তি শুরু। আমবিলিক্যাল কর্ড বৃদ্ধিরত। ভ্রূণ ৫ মিলিমিটার।

৫ম সপ্তাহ: মস্তিষ্ক বৃদ্ধিরত। পদকুঁড়ি (limb bud) এর উৎপত্তি যা থেকে হাত এবং পা তৈরি হবে।

৬ষ্ঠ সপ্তাহ: চোখ এবং কান গঠনের সূত্রপাত।

৭ম সপ্তাহ: মুখমণ্ডল তৈরি হয়। চোখে রঙ দেখা যায়।

১২তম সপ্তাহ: সকল অঙ্গ, পেশি, হাড়, হাত ও পায়ের আঙ্গুলসহ পরিণত ভ্রূণ। জনন অঙ্গ সুগঠিত।

২০তম সপ্তাহ: ভ্রু এবং অক্ষিপক্ষ (চোখের পাতার লোম) সহ লোমের উৎপত্তি শুরু। হাতের আঙ্গুলের রেখার বিকাশ।

২৪তম সপ্তাহ: চোখের পাতা খুলতে পারে।

২৬তম সপ্তাহ: অপ্রাপ্তকালে জন্ম হলে বেঁচে থাকার যথেষ্ট।

২৮তম সপ্তাহ: বলিষ্ঠভাবে নড়াচড়ায় সক্ষম। স্পর্শ ও অতিশব্দ অনুভব করে এবং মূত্র ত্যাগ করে।

৩০তম সপ্তাহ: মাথা নিচ দিকে, জন্মের জন্য প্রস্তুত।

৩৮তম সপ্তাহ: সাধারণত ৯ মাসের শিশু জন্মগ্রহণ করে।

25/08/2025
ছবিটা কোন এক তোলা হাসপাতালে এবং গল্পটি কেউ লিখেছে। যারা টেস্ট করাবে তারা সিরিয়াল ধরে বসে আছেন। ছবিতে কাঁধে ব্যাগ নেওয়া ভ...
22/08/2025

ছবিটা কোন এক তোলা হাসপাতালে এবং গল্পটি কেউ লিখেছে।

যারা টেস্ট করাবে তারা সিরিয়াল ধরে বসে আছেন। ছবিতে কাঁধে ব্যাগ নেওয়া ভদ্রলোকটা তার স্ত্রী"র সাথে ছিলেন, তার স্ত্রী অসুস্থ ওনাকে দেখেই বুঝা যাচ্ছিলো।
আমার পাশাপাশি তারা বসে ছিলো হাত ধরে, প্রথম থেকেই ওনার স্ত্রী'র ব্যাগ ওনার কাঁধে ওনি নিয়ে নেয়, ওনার হাসবেন্ড ওনাকে একটু পর পর পানি দিচ্ছে একটু পরপর কিছু খাবে কিনা জিজ্ঞেস করছে, দু'ষ্টুমি করতেছে যাতে ওনার মন একটু ভালো হয়, টেস্ট রুমের পাশে ঘুরঘুর করতেছিলো অনেকক্ষণ, আর স্ত্রী'র মন ভালো করার জন্য চেষ্টা করতেছিলেন।

অনেকে বলে নিজের ভালোবাসার মানুষের ব্যাগ carry করা লজ্জার বিষয় কিন্তু ওনি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ব্যাগ কাঁধে নিয়ে পুরো হাসপাতাল ঘুরলেন।

Man can do anything for the one they love, putting their male ego aside. They don't care about what people will say.

~Aka Rani Das.

* আপনি বাসায় থাকেন, বাচ্চা পালেন আর আপনার স্বামী বিশাল অফিসে কাজ করে। * আপনি থালা বাসন মাজেন, রান্না করেন, আপনার স্বামী ...
21/08/2025

* আপনি বাসায় থাকেন, বাচ্চা পালেন আর আপনার স্বামী বিশাল অফিসে কাজ করে।
* আপনি থালা বাসন মাজেন, রান্না করেন, আপনার স্বামী বাহিরে হাজারটা মানুষের সাথে উঠা-বসা করে।
* আপনি ঘর ঝাড়ু দেন, ফার্নিচার ক্লিন করেন, আপনার স্বামী ১৬-১৭ ঘন্টা ঘাম ঝড়িয়ে টাকা কামাই করে আনে।
*আপনি ঘড় মুছেন, বিছানা ক্লিন করেন আর ওইদিকে আপনার স্বামী বাইরে সম্মান অর্জন করে, ব্যবসা করে, টাকা বাড়ায় আর সাথে দাম্ভিকতা বাড়ে।

এরপর আপনি চিন্তা করেন সে বাসায় এসে আপনাকে মাথায় তুলে রাখবে? আপনার মর্যাদা আপনাকে দেবে?? পার্থক্য দেখেছেন? আকাশ পাতাল!!
কই সে! আর কই আপনি!!

আপনি যদি সারাদিন শুধু থালা-বাসন, ঝাড়ু, মুছা আর রান্না নিয়েই ডুবে থাকেন আর স্বামী যদি বাইরে গিয়ে নিজের নাম-সম্মান, টাকা আর প্রভাব বাড়ায়—
তাহলে তার চোখে আপনি কেবল একজন “কাজের মানুষ” হয়ে থাকবেন, সমান মর্যাদার সঙ্গী না।

আপনি ভাবেন আপনার চোখের পানি দেখে তার মায়া লাগবে? ভালোবাসার সৃষ্টি হবে??!
না। হবে না। হয় না। দেখেছেন কখনো হতে??

তাই, নিজেকে অই মানুষটা বানান যার অস্ত্র চোখের পানি না!
মর্যাদা কেউ দেয় না, নিজেকেই তৈরি করতে হয়।
আপনি যদি শুধু সহ্য করতে জানেন — তবে আপনাকে “অবহেলা” করা হবে।
কিন্তু আপনি যদি নিজের পরিচয় বানান, নিজের শক্তি দেখান — তবে আপনাকেও “সম্মান” করা হবে।

একজন স্বামী যতই বাইরে লড়াই করুক,
তার চেয়েও কঠিন যুদ্ধ আমরা প্রতিদিন লড়ি ঘরের ভেতর।
কিন্তু সেই যুদ্ধকে যদি “মূল্য” না দিতে শেখেন— তাহলে কখনো মর্যাদা পাবেন না।

সে আপনি ডাক্তার, ইন্জিনিয়ার, জজ, ব্যরিষ্টার যাই হোন না কেন,,,, আপনি একই সাথে ঘরে বাইরে, বাচ্চা, সংসার, চাকরি যত কিছুই সামলান না কেন,,,, নিজের সম্মান নিজেকে আগে দিতে শিখতে হবে নতুবা কেউ আপনাকে সম্মান দিবে না...

একদিন আসুক, যেদিন আপনি বলতে পারবেন
“আমার পরিচয় শুধু কারো স্ত্রী না, আমি আমিই।”

21/08/2025

একটি জীবন অনেক আশা

21/08/2025

'মা'। ছোট্ট একটি শব্দ। কিন্তু এর পরিধি এবং ব্যাপ্তির কোনো সীমা-পরিসীমা নেই। এই অনুভূতি প্রকাশও করা যায় না। মা হওয়ার অনুভূতির নির্দিষ্ট কোনো সংজ্ঞা নেই। যার যার অনুভূতিই, তার কাছে মাতৃত্বের সংজ্ঞা হয়ে দাঁড়ায়। মা হওয়ার পর এবং আগের অনুভূতি- দুটিই বিচিত্র। প্রথমবার মা হওয়ার অনুভূতি পৃথিবীর সব অনুভূতিকে হার মানায়। প্রথমবার সন্তানের মুখ দেখা, তার ছোট ছোট আঙুল ছোঁয়ার অভিজ্ঞতা মায়ের আত্মায় অন্যরকম এক শিহরণ জাগায়। নারীত্ব আর মাতৃত্ব এক হয়ে অদ্ভুত এক আবহের সৃষ্টি হয়।

Address

MH Tower, Jogaimore
Sirajganj
6700

Opening Hours

Monday 16:00 - 21:00
Tuesday 16:00 - 21:00
Wednesday 16:00 - 21:00
Thursday 16:00 - 21:00
Saturday 16:00 - 21:00
Sunday 16:00 - 21:00

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. T. Tamanna posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram