Ma Pharmacy and Doctor's Chamber".

Ma Pharmacy and Doctor's Chamber". follow ur page and stay with us

15/06/2025

কাঁচ কলার উপকারিতা ও গুণাগুণ অনেক। কলা আমাদের সকলের নিকট পরিচিত একটি ফল। কলা খেতে পছন্দ করেন না এমন কাউকে হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না। কলা যেমন সুস্বাদু তেমনি এতে রয়েছে বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান। আসুন জেনে নেই কাঁচ কলার উপকারিতা ও গুণাগুণ সম্পর্কে-

কাঁচ কলার উপকারিতা ও গুণাগুণঃ
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতেঃ

কাঁচা কলা খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ার কোনও সম্ভাবনাই থাকে না। বরং সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে এই ফলটি। তাই তো ডায়াবেটিক এর রোগীরা নিশ্চিন্তে কাঁচা কলা খেতে পারেন।

ওজন কমাতেঃ

কাঁচা কলায় উপস্থিত রেজিস্টেন্স স্টার্চ হজম হতে সময় নেয়। ফলে বহুক্ষণ ক্ষুধা পায় না। আর ক্ষুধা না পেলে খাবার খাওয়ার পরিমাণও কমতে শুরু করে। ফলে শরীরে ক্যালরির প্রবেশ ঘটে কম। আর এমনটা দীর্ঘ দিন ধরে যখন হতে থাকে, তখন ওজন কমতে সময় লাগে না।

রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়াতেঃ

বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত একটি করে কাঁচা কলা খাওয়া শুরু করলে দেহের ভেতর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে, যার প্রভাবে শরীরে উপস্থিত ক্ষতিকর টক্সিক উপাদানের মাত্রা যেমন কমে যায়, তেমনি রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

পেটের রোগেঃ

কাঁচা কলায় রয়েছে প্রচুর মাত্রায় ফাইবার, যা শরীরে প্রবেশ করা মাত্র হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটানোর পাশাপাশি ডাইজেস্টিভ ট্র্যাকের কর্মক্ষমতা বাড়াতে এবং বাওয়েল মুভমেন্টের উন্নতি ঘটাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই শুধু পেট খারাপ নয়, যারা প্রায়শই গ্যাস-অম্বলের সমস্যায় ভুগে থাকেন, তারা কাঁচা কলাকে কাজে লাগাতে পারেন।

পুষ্টির ঘাটতি দূর করতেঃ

খাবারে উপস্থিত পুষ্টিকর উপাদানগুলি যাতে ঠিক মতো শরীরের কাজে লাগতে পারে, সেদিকে খেয়াল রাখে কাঁচা কলায় উপস্থিত বেশ কিছু উপাদান। ফলে নিয়মিত এই ফলটি খেলে অনায়াসেই পুষ্টির ঘাটতি দূর হয়। আর এমনটা হওয়া মাত্র শরীরের কর্মক্ষমতা যে বৃদ্ধি পায়, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে নাব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করতেঃ

গবেষণায় দেখা গেছে কাঁচা কলায় উপস্থিত পটাশিয়াম, শরীরে প্রবেশ করার পর ব্লাড ভেসেলের কর্মক্ষমতাকে বাড়িয়ে তোলে। সেই সঙ্গে শিরা-উপশিরার ভেতরে তৈরি হওয়া প্রেসারকেও কমিয়ে ফেলে। ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে চলে আসতে সময় লাগে না।

হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতেঃ

পাকা কলার মত কাঁচ কলাতেও প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে। বিভিন্ন গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, প্রতিদিন ৪,৭০০ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম গ্রহণে হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস হয়। তবে পটাসিয়াম সবার জন্য নিরাপদ নয়। উচ্চ রক্তচাপ অথবা কিডনির রোগে আক্রান্ত রোগীদের তাই কাঁচ কলা পরিমাণমতো খাওয়া দরকার।

30/05/2025

আসসালামু আলাইকুম। চলুন নারীদের স্বাস্থ্য নিয়ে একটু সচেতন হই :

🩺 মেয়েদের স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়ে আমাদের কিছু জরুরি কথা বলা উচিত! 🩺

আমাদের সমাজে অনেক মেয়ে প্রতিদিন নানা ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে — কিন্তু সচেতনতার অভাবে অনেক সময় সেটাকে গুরুত্ব দেওয়া হয় না।

🔴 যেসব স্বাস্থ্যঝুঁকি মেয়েদের বেশি ভোগায়:

1. রজঃস্রাবজনিত স্বাস্থ্য সমস্যা – সঠিক জ্ঞান ও পরিচ্ছন্নতার অভাবে অনেক মেয়ে সংক্রমণে ভোগে।

2. গর্ভকালীন জটিলতা – পুষ্টির অভাব, অপ্রয়োজনীয় ওষুধ সেবন এবং চিকিৎসা অবহেলায় মায়েরা ঝুঁকিতে পড়ে।

3. ব্রেস্ট ও সার্ভিকাল ক্যানসার – সময়মতো চেকআপের অভাবে অনেকেই দেরিতে জানতে পারেন, যা প্রাণঘাতী হতে পারে।

4. মানসিক স্বাস্থ্য – পড়ালেখা, কর্মজীবন ও পারিবারিক চাপে অনেক নারী বিষণ্ণতা বা উদ্বেগে ভোগেন।

5. অল্প বয়সে বিবাহ ও মাতৃত্ব – এটি শুধু শারীরিক নয়, মানসিক দিক থেকেও মেয়েদের জন্য ভয়ঙ্কর হতে পারে।

💡 কি করা দরকার? ✅ স্বাস্থ্য সম্পর্কে খোলামেলা আলোচনা চালু করতে হবে। ✅ স্কুল ও কলেজে স্বাস্থ্যশিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে। ✅ নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও টিকাদান নিশ্চিত করতে হবে। ✅ মানসিক স্বাস্থ্যকে গুরুত্ব দিতে হবে।

👩‍⚕️ একজন সুস্থ নারী মানেই একটি সুস্থ জাতি। আসুন, নারীস্বাস্থ্যের বিষয়ে সচেতন হই, কথা বলি, আর পরিবর্তনের পথে এগিয়ে যাই।

10/05/2025

✍️ সরকারি হাসপাতাল কিংবা প্রাইভেট ক্লিনিক, যেখানেই রোগী নিয়ে যান না কেন, নিচের পরামর্শগুলো অনুসরণের চেষ্টা করেই দেখুন না, কী ফল পাওয়া যায় !

✅ ১. সরকারি হাসপাতালে অপরিচিত যে লোকটি উপযাজক হয়ে আপনার ঘনিষ্ট হিসাবে ডাক্তারকে পরিচয় দিবে বা আপনার জন্য এখানে সেখানে ছুটোছুটি করবে, বুঝে নেবেন সে একজন দালাল। শুরুতেই তাকে মার্ক করে রাখুন। এড়িয়ে চলুন। তাতে টাকা, সম্মান ও রোগী তিনটাই বাঁচবে।

✅ ২. জরুরী বিভাগ থেকে ভর্তির পর কাগজটি নিজ হাতে বহন করে নিজের ওয়ার্ডে যাবার অভ্যাস করুন। অথবা বহনকারী লোকটি আপনাকে বড়সড় খরচ করিয়ে শুইয়ে দিতে পারে।

✅ ৩. ইমার্জেন্সীর ইএমও বা ওয়ার্ডের ডিউটি ডাক্তাররা ( ইন্টার্ন বা ইউনিটের সিএ, রেজিস্টার, আইএমও ) উচ্চশিক্ষিত ও আপনার রোগীর চিকিৎসা দেয়ার জন্য যথেষ্ঠ কোয়ালিফাইড।

সেখানে গিয়ে নিজের ক্ষমতা, শিক্ষাগত যোগ্যাতা, স্মার্টনেসের প্রমাণ দিতে যাবেন না। আপনি যতটুকু ভদ্রলোক হবেন, তারা তার চাইতে বেশি ভদ্র লোকের মত আপনাকে চিকিৎসা দিবে।

✅ ৪. হাসপাতালের সব সিরিয়াস রোগীর চিকিৎসা শুরু হয় ইএমও/ ইন্টার্ন/সিএ/আইএমও / রেজিস্ট্রারের হাত দিয়েই। তারা জানে কীভাবে রোগীকে দ্রুত সময়ে প্রাণ রক্ষাকারী চিকিৎসা দিতে হয়। বড় স্যার কখন দেখবে, কেন এখনো প্রফেসর / কন্স্যালট্যান্ট/ বড় ডাক্তার আসছে না বলে অতি স্মার্টনেসের পরিচয় দিবেন না। এতে চিকিৎসা প্রদানকারী চিকিৎসকের প্রতি আপনার অনাস্থা প্রকাশ পাবে। সেক্ষেত্রে আপনার জন্য প্রয়োজনীয় ইমার্জেন্সী চিকিৎসা দেয়াটা তার পক্ষে বিব্রতকর হয়ে উঠলে আপনারই ক্ষতি।

✅ ৫. শুক্রবার সাধারণত হাসপাতালের কন্স্যালটেন্ট/প্রফেসর এর রাউন্ড বন্ধ থাকে। বন্ধের দিনে ইএমও/ আইএমও/ এইচএমও/ ইন্টার্নরা থাকেন। এসময় ডাক্তার নাই, ডাক্তার দেখে নাই বলে হুলস্থুল বা চেচামেচী করে কাউকে বিব্রত করবেন না বা অন্য রোগীর অসুবিধা সৃষ্টি করবেন না। ডাক্তাররাও মানুষ। মনে রাখবেন, সরকারের অন্য সব বিভাগ সপ্তাহে ২ দিন ছুটি পায়, আর হাসপাতালের ডাক্তারদের ছুটি ১ দিন।

✅ ৬. হাসপাতাল থেকে সাপ্লাইকৃত ঔষুধ ডাক্তাররা দিবে না। সংশ্লিষ্ট ঔষুধের জন্য নার্স বা ইনচার্জকে ভদ্র ভাষায় বলুন।

✅ ৭. রোগীর পাশ থেকে আপনার সমস্ত আত্মীয় স্বজনকে সরিয়ে ফেলুন। তারা রোগীর কোনো কল্যাণে আসবে না। তাদের জন্য চিকিৎসা প্রদানে দেরি হয়, এতে এমনকি রোগী মারাও যেতে পারে। রোগীর পাশে মানুষ যত কম থাকবে, তত রোগীর তাড়াতাড়ি সুস্থ্য হবার সম্ভাবনা বাড়বে।

✅ ৮. সরকারী হাসপাতালে বেডের জন্য অযথা অনুযোগ / অনুরোধ করে করে চিকিৎসক বা নার্সদের অস্থির করে তুলবেন না। হাসপাতালে কেউ অযথা বেড দখল করে শুয়ে থাকেনা। সবাই অসুস্থ্য রোগী। সেখানে মুচি ডোম শুয়ে থাকলেও তাকে নামিয়ে আপনাকে উঠানো যাবেনা। বেড না থাকলে একজন ডাক্তারের মা নিজে অসুস্থ্য হয়ে আসলেও তাকে মেঝেতেই থাকতে হবে। সকল রোগী সমান। আর, রোগী বেড বা মেঝে যেখানেই থাকুক, সবাইকে সমান চিকিৎসাই দেওয়া হয়।

✅ ৯. কোন ধরনের রাজনৈতিক পরিচয় দিয়ে অতিরিক্ত এটেনশন আদায়ের চেষ্টা করবেন না। যদি কোন রোগী বা তাদের আত্মীয় স্বজন হাসপাতালের ডাক্তার, নার্স বা ষ্টাফদের খুব বেশী বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়, অতিরিক্ত ঝামেলা এড়ানোর জন্য তখন হয়তো তারা সবাই ঐ রোগীকে এড়িয়ে চলতে পারেন। এটা খুবই স্বাভাবিক। এতে কিন্তু ক্ষতিটা আপনারই।

✅ ১০. রোগী কী খাবে… বলে বারবার বিরক্ত করবেন না। যদি স্যালাইন চলে তাহলে ভেবে নিন তাকে আলাদা করে খাওয়াতে হবেনা। খাবার বন্ধ রাখা হয় রোগীর ভালোর জন্যই। কিছুক্ষণ না খেলে আপনার রোগী মারা যাবেনা।

✅ ১১. ক্যানুলা খুলে গেছে, স্যালাইন অফ কেন, ঔষুধ কখন খাবে, কিভাবে খাবে, ঔষুধটা চেক করে দিন তো…. এই প্রশ্নগুলো নার্সকে ভদ্রভাষায় জিজ্ঞাসা করুন। সাধারণত এগুলো তাদের দায়িত্ব। তারা শিক্ষিত ও অভিজ্ঞতাসম্পন্ন। তাদের সম্মান করুন। এগুলো ডাক্তারের কাজ নয়।

✅ ১২. চিকিৎসককে সুন্দর ও ভদ্র ভাষায় সম্বোধন করুন। একইভাবে মহিলা ও পুরুষ নার্সকে " নার্স'" সম্বোধন করুন। আয়া বা কর্মচারীদেরকেও সুন্দর ভাষায় সম্বোধন করবেন। এগুলো আপনাকে ছোট করবে না বরং সম্মানীয় বানাবে। ডাক্তার, নার্স ও কর্মচারীরাও আপনাকে সাহায্য ও সম্মান করবে।

✅ ১৩. সরকারি হাসপাতাল কিন্তু আপনার ট্যাক্সের টাকায় তৈরী! এই হাসপাতালকে নিজের টাকায় বানানো বাড়ির মতই পরিষ্কার ও সুন্দর রাখতে চেষ্টা করুন। আপনি যেখানে থুথু বা নোংরা ফেলবেন, অন্যেরা সবাই আপনার ফেলা জায়গাতেই আরো থুথু বা ময়লা ফেলে ভাসিয়ে দেবে। অপরাধের শুরুটা কিন্তু আপনিই করলেন!

✅ ১৪. হাসপাতালের ডাক্তারদের উপর বিশ্বাস রাখুন। আপনিই লাভবান হবেন। কারণ আপনাকে সেবা কম দিলে ডাক্তাররা লাভবান হবে না।

✅ ১৫. রোগী মারা গেলে ডাক্তারকে গালিগালাজ না করে স্ব-স্ব ধর্মের সৃষ্টিকর্তার কাছে অনুযোগ বা অভিযোগ করুন। ডাক্তার একজন মানুষ। তিনি চেষ্টা করেছেন কিন্তু সৃষ্টিকর্তা আপনার রোগীর সুস্থ্যতা চাননি।

সংগৃহীত, সংযোজিত ও পরিমার্জিত।🙏

04/05/2025

এক নজরে দেখুন কোন আল্ট্রাসনোগ্রাফি টেস্টের আগে কী প্রস্তুতি নিবেন-

১) Whole Abdomen আল্ট্রাসনোগ্রাফির প্রস্তুতি

সকালে খালি পেটে আসা উত্তম। অথবা পরীক্ষাটি করার ৬ ঘণ্টা পূর্বে খাওয়া- দাওয়া বন্ধ করতে হবে। পরীক্ষার পূর্বে প্রস্রাবের চাপ থাকা বাঞ্ছনীয়। প্রস্রাবের চাপ না থাকলে কয়েক গ্লাস পানি পান করে অপেক্ষা করুন।

২) Hbs Upper Abdomen আল্ট্রাসনোগ্রাফির প্রস্তুতি

এইচবিএস আপার এবডোমেন আল্ট্রাসনোগ্রাফির জন্য ৫/৬ ঘণ্টা খালি পেট লাগবে।

৩) KUB/Lower Abdomen/TVS/Pelvis Organ আল্ট্রাসনোগ্রাফির প্রস্তুতি

পরীক্ষাটি যেকোনো সময় করা যায়। পরীক্ষার পূর্বে প্রস্রাবের চাপ থাকতে হবে। প্রস্রাবের চাপ না থাকলে কয়েক গ্লাস পানি পান করে অপেক্ষা করুন।

৪) Pregnancy Profile (৩ মাসের কম সময়ের হলে) আল্ট্রাসনোগ্রাফির প্রস্তুতি

পরীক্ষাটি যেকোনো সময় করা যায়। পরীক্ষার পূর্বে প্রস্রাবের চাপ থাকতে হবে। প্রস্রাবের চাপ না থাকলে কয়েক গ্লাস পানি পান করে অপেক্ষা করুন।

৫) যেসব আল্ট্রাসনোগ্রাফিতে পূর্বপ্রস্তুতির প্রয়োজন নেই
Neck, Testis/Scrotum, P***s, Pregnancy Profile (৩ মাসের উপরে হলে), O***y, Breast, Duplex Study ইত্যাদি।

09/03/2025

ছোট মেয়েদের জন্য পরিস্থিতি কতটা খারাপ হলে আপনার চিন্তা বা সতর্কতা কতটা সিরিয়াস হতে হবে, তার মাত্র কয়েকটি উদাহরণ দিচ্ছি আব্বা আম্মারা।

১। আপনি থাকেন ফ্ল্যাট বাড়িতে, অনেক উপরের তলায়। আপনার কম বয়সী মেয়ে একা সিঁড়ি বেয়ে বা লিফটে করে উপরে উঠে। নিচে অনেকগুলো ফ্ল্যাটে মানুষ থাকে। আপনার মেয়ে মোটেই নিরাপদ নয়। নিচের কাউকে বিশ্বাস করার কোন কারণ নেই।

২। কোচিং সেন্টারে মেয়ে পড়তে যায়। এক ব্যাচ চলে গেছে। আর এক ব্যাচ আসবে। কোচিং সেন্টার ফাঁকা। আপনার মেয়ে আগেভাগে চলে গেছে একা। সেন্টারে আছে শুধু টিচার। আপনার মেয়ে মোটেই নিরাপদ নয়। কাউকেই বিশ্বাস করা যাবে না।

৩। মেয়েকে এমন কোনো বান্ধবীর বাসায় থাকার জন্য পাঠাবেন না, যার ভাই এবং পিতা বাসায় থাকে।

৪। মেয়েকে স্কুলে এমন আগেভাগে পাঠাবেন না, যেখানে ক্লাসে বা স্কুলের কোন জায়গায় সে একা হয়ে যায়।

৫। বিবাহিত ভাই বোনের বাসায়ও ছোট মেয়েকে থাকার জন্য পাঠানো যাবে না, যেখানে অন্য পুরুষ বসবাস করে।

৬। লম্বা ফসলের ক্ষেত, যেখানে দাঁড়ালে দেখা যায় না, যেমন, পাট, ইক্ষু ক্ষেত, এমন ক্ষেতের পাশ দিয়ে মেয়েকে একা যাওয়া আসা করতে দেবেন না।

মেয়ে একা অরক্ষিত হয়ে যায় বা যেতে পারে, এমন কোন জায়গায় পাঠানো যাবে না। একমাত্র নিজের পিতামাতা ছাড়া দুনিয়ার কাউকে বিশ্বাস করা যাবে না। ছোট এবং কিশোরী মেয়েকে সারাক্ষণ ট্র‍্যাকিং এ রাখুন।

কী করবেন!! বিপদ হলে তো আপনাদের যাবে। আপনারা মেয়ের বাপ মা। কারো কিছু যায় আসবে না। বাকি জীবন মাথা কুটে মরতে হবে আপনাদের।

শুধু বলার জন্য নয়, আমি অনেক অনেক আগে থেকেই এগুলো মেইনটেইন করেছি এবং করে যাচ্ছি। আল্লাহ সহায়।

সারাক্ষণ আল্লাহর কাছে নিজের সন্তানের কল্যাণ, মঙ্গল, নেয়ামত, বরকত ও হেফাজতের জন্য প্রার্থনা করুন।

31/01/2024

আসসালামু আলাইকুম। প্রস্রাব ইনফেকশন কথাটির সঙ্গে আমরা সকলেই পরিচিত। চলুন জেনে নেওয়া যাক প্রস্রাব ইনফেকশন হয়েছে বুঝার উপায় বা লক্ষণ সমূহ :
* প্রস্রাবের সময় ব্যথা বা জ্বালাপোড়া হওয়া।
*স্বাভাবিকের চেয়ে ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া।
*রাতে বারবার প্রস্তাবের বেগ হওয়া।
* অস্বাভাবিক গন্ধযুক্ত বা ঘোলাটে প্রস্রাব হওয়া।
*হঠাৎ প্রস্রাবের বেগ হওয়া এবং প্রস্রাব ধরে রাখতে কষ্ট হওয়া।
*তলপেটে ব্যথা হওয়া।
* প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত যাওয়া।
* কোমরের পিছনে পাঁজরের নিচে অংশ ব্যথা হওয়া।
* শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে কমে যাওয়া।
* ক্লান্তি ও বমি বমি লাগা।
উপরের লক্ষণগুলো ছাড়াও বয়স বেঁধে কিছু ভিন্ন লক্ষণ দেখা দিতে পারে। উপরের লক্ষণ গুলো দেখা দিলে আমরা অনেকেই ভয় পেয়ে যাই। আমরা সহজেই ভেবে ফেলি হয়তোবা আমাদের কিডনিতে বড় ধরনের কোন সমস্যা হয়ে গেছে।
ইউরিনে ইনফেকশন এর লক্ষণ গুলো দেখা দিলে উপেক্ষা না করে যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। ডাক্তার রোগ নির্ণয়ের জন্য কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানোর মাধ্যমে এন্টিবায়োটিক সেবনের পরামর্শ দিতে পারেন। তবে আমরা অনেকেই একটু সুস্থ অনুভব করলে ঔষদের পুরো কোর্সটি কমপ্লিট করিনা যার ফলে পুনরায় রোগটি আবার আমাদের শরীরে বাসা বেধে থাকে। তাই আমাদের উচিত ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ফুল কোর্স ঔষধ সেবন করা। প্রস্রাবের যেকোনো সমস্যায় আপনারা ইউরোলজি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে পারেন।

18/10/2023

আসসালামু আলাইকুম। অনেক সময় আমাদের শরীরের বিভিন্ন স্থানে যেমন হাতের-পায়ের জয়েন্টে ব্যথা হতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক হাঁটুর ব্যথায় করণীয় বিষয় সমূহ :
১.সিঁড়ি বেয়ে উঠানামা যতটা সম্ভব পরিহার করুন।
২.হাঁটার সময় উঁচু-নিচু পথ দেখে চলুন।
৩.উপরে উঠতে ভালো হাঁটু ব্যবহার করুন।
৪.হাঁটু ভাঁজ করে কোন কাজ করবেন না।
৫.উঁচু কমোড ব্যবহার করুন।
৬.ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করুন।
৭.চিকিৎসকের দ্বারা নির্দেশিত উপায়ে ব্যায়াম করুন।
অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী অনুশীলন এবং ঔষধ সেবন করতে হবে।

25/04/2023

আসসালামু আলাইকুম। ডায়াবেটিস হলে আমরা অনেক ঘাবড়ে যাই, কি হয়ে গেল,ভবিষ্যতে কি হতে পারে? বিভিন্ন বিষয়ে দুশ্চিন্তায় পড়ে যাই। দুশ্চিন্তা না করে সঠিক সময়ে অভিজ্ঞ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।চলুন জেনে নেওয়া যাক ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী ডায়াবেটিস হলে আমাদের করণীয় বিষয় গুলো :
১. কর্মক্ষম থাকুন , মেদ ভুরি কমান, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন, সকালে হাঁটার অভ্যাস করুন।

২.ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা মেনে চলুন :চিনি, মিষ্টি জাতীয় খাবার পরিহার করুন। প্রচুর পানি ও শাকসবজি খাবেন।

৩.এক বেলা ভাত, ২ বেলা রুটি খাবেন।

৪.উচ্চ রক্তচাপ,অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস ও ব্যথার ওষুধ কিডনি রোগের অন্যতম প্রধান কারণ।

৫.বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী সময়মত প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করুন চিকিৎসা নিন।

৬.ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ না করলে চোখের সমস্যা, হৃদরোগের সমস্যা, লিভারের সমস্যা, কিডনির সমস্যা, পায়ের ক্ষত, নানাবিদ সমস্যা দেখা দিতে পারে।

বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখুন, সুস্থ জীবন উপভোগ করুন।

ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী অতি দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। তবে একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে আপনি যে সমস্যার জন্য চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন, তা সঠিকভাবে গুছিয়ে ডাক্তারের নিকট তুলে ধরার চেষ্টা করবেন অপ্রধান ও আনুষাঙ্গিক সমস্যাগুলো পরে বলবেন। কতদিন ধরে ভুগছেন তা স্পষ্ট করে উল্লেখ করুন। চিকিৎসকের সামনে গিয়ে ঘাবড়ে যাবেন না, চিকিৎসকের প্রতি আস্থা রাখুন।

17/04/2023

ঈদ কোথায় কোরবেন.....

13/04/2023

সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে :হালকাভাবে খান, গভীরভাবে শ্বাস নিন,পরিমিত ভাবে জীবন যাপন করুন, প্রফুল্লতা গড়ে তুলুন,নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ নিন, জীবনের প্রতি আগ্রহ বজায় রাখুন। শারীরিক সুস্থতা সুখের প্রথম প্রয়োজন।

13/04/2023

মাসজিদ আল-হারামের ইমাম শাইখ মাহির রমজানের শেষ দশ দিনের জন্য চমৎকার এক আমলের ফর্মুলা দিয়েছেন।

১. প্রতিদিন এক দিরহাম (এক টাকা) দান করুন, যদি দের আমলের সমপরিমাণ সাওয়াব পাবেন ইনশাআল্লাহ্। কারণ রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, "ভালো কাজের পথপ্রদর্শনকারী আমলকারীর সমপরিমাণ সাওয়াব পাবে, কিন্তু আমলকারীর সাওয়াবে কোনো ঘাটতি হবে না।" (মুসলিম, ২৬৭৪)

আল্লাহ আমাদের সবাইকে বেশি বেশি আমল করার তৌফিক দান করুন।। আমিন।

13/04/2023

ভেঙ্গে পড়োনা, নিরাশ হয়োনা, সাহায্য আসবেই, এটা আল্লাহর ওয়াদা। জেনে রেখো আল্লাহর সাহায্য অতি নিকটে।

[ সূরা বাকারা: ২১৪ ]

Address

Harinathpur Sokal Bazar, Kazipur
Sirajganj
5850

Opening Hours

Monday 07:00 - 09:00
Tuesday 07:00 - 09:00

Telephone

+8801719930324

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ma Pharmacy and Doctor's Chamber". posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Ma Pharmacy and Doctor's Chamber".:

Share