GHOST FM -ভূতের গল্প -Vuter Golpo

GHOST FM -ভূতের গল্প -Vuter Golpo Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from GHOST FM -ভূতের গল্প -Vuter Golpo, AIDS Resource Center, Sirajganj.

19/11/2024

আমার নানা গরু পালত । আমার নানার মোট ৪ টা গরু ছিল। আমার নানা অবসরপ্রাপ্ত স্কুল টিচার। অবসর এর পর তিনি সময় কাটানোর জন্য মূলত গরু কিনেন।। তো আমার নানা প্রতিদিন সকালে গরু গুলো মাঠে দিয়ে আসতেন। দুপুরে যেয়ে নিয়ে আসতেন। বিকেলের দিকে গোয়ালে রাখতেন। প্রতিদিন এর মতো সেদিনও নানা গরু নিয়ে মাঠে গেলেন সকালে তো নানা এক এক দিন এক এক জায়গায় গরু দিয়ে আসতেন। ঘটনা যেদিন ঘটে সেদিন আমার নানা তার গরু নিয়ে বাড়ি থেকে প্রায় ১০-১৫মিনিট দূরে এক মাঠে দিয়ে আসে। (আমি মাঠের বর্ননা দিয়ে নেই। মাঠ এ যেতে একটা বিশাল বাগান পার হয়ে দিঘির পাড় পেরিয়ে তারপর যেতে হয় সরু রাস্তা দিয়ে। নানা গরু দিয়ে আসার সময় সমস্যা হয়নি। দুপুরে গরু আনতে নানার মনে ছিল না সেদিন। হঠাৎ নানার আসর নামাজ এর পরে খেয়াল হয় সন্ধ্যা নেমে আসছে গরু এখনও গোয়াল এ নেওয়া হয়নি। নানা তাড়াহুড়ো করে যায় গরু আনতে। বলে রাখি তখন শীত কাল। শীতে দিন ছোট থাকে। নানা যেতে যেতে প্রায় সন্ধ্যা নামতে শুরু করে। নানা গরু নিয়ে যখন দিঘির পাড় এ আসে তখন নানা দেখে নানা কে কেউ পিছন থেকে "ও দাদা ও দাদা" বলে ডাকছে। নানা পিছনে তাকালে দেখে কালো হনুমানের সাইজের একটা প্রানী খুব বড় বড় লোম আর খুবই অদ্ভুত ভয়ানক দেখতে ছিল। তারপর আমার নানা তাকে এড়িয়ে গেলে সেটি আমার নানার সামনে এসে বলে " কিরে দাদা গরু নিয়ে কই যাস বললি না যে, একটা গরু দিবি একটা গরু দিবি "। তারপর আমার নানা বলে যে ভালো চাস তো দূরে যা। তারপর মাগরিব আযান এর ধ্বনি আসতে শুরু হলে সেটা আমার নানা কে বলে "দাদা আমি গরু নিতে আমু রাইতে"। আমার নানা দোয়া পড়তে পড়তে চলে আসে। সেদিন রাতে আমার নানা ঘুমিয়ে ছিল। আমার নানা সবসময় বারান্দার ঘরে চৌকি পেতে ঘুমাতেন। শীতের রাত চারদিকে কুয়াশা ঝি ঝি পোকা ডাকছে গভীর রাত নানা গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন। এমন সময় সেই ডাক " ও দাদা ও দাদা, আমারে গরু দে নাইলে আমারে বিয়া কর" নানা তখন ঘুম চোখে তাকালে দেখেন সেই প্রাণী টি লাল শাড়ি পড়ে ভনভন করে ঘুরছে..

বাকী অংশ কমেন্ট এ...?

17/11/2024

আমি কিশোরগঞ্জ এ থাকি। বরপুল এর পাশে একটা গ্রামে আমার বাড়ি। ত যথারীতি গ্রামে টয়লেট গুলো ঘর থেকে একটু দূরে থাকে। আমার প্রতিবেশি দের বাড়ি তে মেহমান আসে। তাদের বাড়ির পিছনে ছিল একটা বিরাট বাসের জার এবং এই জার এর ভিতরে ছিল পুরোনো একটা খাল। ত সেই দিন ছিল শনিবার। মেহমান দের মধ্যে ছিল একটা মেয়ে। বয়স হবে 19 এর মত। মেয়েটির রাতে টয়লেট পায়। বাড়ির পিছনে টয়লেট এ সে একাই চলে যায়। টয়লেট এর ভিতরে গিয়ে সে দরজা বন্ধ করে দেই।কিছু খন এর মধ্যে কেউ একজন দরজা মধ্যে খুব জুড়ে আওয়াজ করতে থাকে। মেয়েটি দরজা খুলে দিয়ে দেখে কেউই নেই। খাল এর কাদা পচা গন্ধ আসছে। হঠাৎ খুব জুড়ে একটা বাতাস আসে। আর মেয়েটার ভিতরে একটা ছেলে শয়তান জিন বর করে। তখন ও ঘরে এসে জুড়ে জুড়ে হাসতে তাকে। সবাই ঘুম থেকে উঠে দেখে ও চুল খুলে চুলের মধ্যে টানতে টানতে হাসতে তাকে। আর তার চোখ একদম লাল। তখন তার পরিবারের সদস্যরা বুঝতে পারে যে তাকে কোনো খারাপ জিন ধরেছে। তারা তখন দোয়া পরে ফু দিতে তাকে তখন জিন রাগে মেয়েটি কে আঘাত করতে থাকে। তখন তারা মেয়েটি কে বেঁধে বিছানায় শুয়েই দেই। সকালে উঠে তারা মেয়েটি কে এক উজার কাছে নিয়ে যায়। তখন ত জিন এর কি এক অদ্ভুত চিৎকার। এখানে কেনো এনেছিস আমাকে। তোদের কে আজ মেরেই ফেলব।বলেই মেয়ের মা এর চুল ধরে টানতে তাকে। তারপর উজা এসে কিছু একটা নাকের কাছে ধরে। তখন ই মেয়েটি চুল ছেরে দিয়ে বেহুঁশ হয়ে যায়। তখন তার জ্ঞান ফিরে। তখন উজা তাকে জিজ্ঞেস করে জে কেন মেয়েটিকে ধরলে। তখন জিন বলে ভালো করসি। ওকে আমি আমার সাথে নিয়ে যাব।বলেই অনেক জুড়ে হাসতে তাকে। তখন উজার রাগ উঠে যায়। উজা লাঠি দিয়ে আঘাত করতে তাকে। কিছু খন এর মধ্যে জিন কান্না করে দেই এবং তখন তাকে জিজ্ঞেস করলে সে বলে সব।জিন বলে যে আমি শুয়ে ছিলাম ওই মেয়ে আমার মাথায় পা দিয়ে আঘাত করছে। তাই আমি ওকে ধরছি। আর ওকে আমার ভালো লেগেছে ওকে আমি আমার সাথে নিয়ে যাব। তখন উজা তাকে কিছু একটা নাকের কাছে ধরে তখনই মেয়েটি জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। উজা দোয়া পরে জিন টিকে আবার আনে এবং সব জিজ্ঞেস করে। তখন জিন টা জানালো তার নাম মবিন। এই বাশ বাগানে অনেক বছর আগে থেকেই সে থাকে।

বাকী অংশ কমেন্ট এ

ঘটনা টি নারায়ণগঞ্জ একটা হাসপাতালের। হাসপাতাল টি যে জায়গা করা হয়েছে জায়গা টা খুব একটা ভালো না। সেখানে আগে শ্মশান ছিল। রাত...
16/11/2024

ঘটনা টি নারায়ণগঞ্জ একটা হাসপাতালের। হাসপাতাল টি যে জায়গা করা হয়েছে জায়গা টা খুব একটা ভালো না। সেখানে আগে শ্মশান ছিল। রাতে মানুষ জায়গায়টায় ভয়ে যেত না। এবং রাত হলে শেয়াল ডাকত সেখানে।
তো সে জায়গা ভরাট করে হাসপাতাল দেয়া হয়েছিল। হাসপাতালে ৩-৪ বছর কোন সমস্যা হয়নি। কিন্তু ইদানীং সেখানে রাত্রে হলে একজন নার্স কে দেখা যায় যার মুখে কোন নাক মুখ চোখ কিছু নেই। নার্স টা কে রাত্রে ১২টা/১টার পরে হাসপাতালের ওয়াশ রুম থেকে বের হতে দেখা যায়। কিন্তু সে নার্স হাসপাতালের কেউ নাহ। কেউ তাকে চিনে নাহ। যারা ১ম নতুন রোগী সে হাসপাতালে যায় তাদের আত্মীয় স্বজনরা রাতে ওয়াশ রুম থেকে বের হয়ে হঠাত সে আগন্তুক নার্স টা কে দরজার সামনে দেখে হাতে কাচি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে মুখে চোখ নাক কান৷ কিছুই নেই সাদা করে লম্বা । অনেক এ এটা দেখে ওয়াশরুম এর দরজার সামনেই অজ্ঞান হয়ে পড়ে যায়। হাসপাতাল কতৃপক্ষ তাদের হাসপাতালের বদনাম হবে দেখে বিষয় টা বিভিন্ন ভাবে এড়িয়ে যায়।
একদিন এক লোক টনসিল অপারেশন এর জন্য হাসপাতাল এ ভর্তি হয়। তো সেই লোক রাত্রে আনুমানিক ২টার দিকে ওয়াশ রুম ভিতর ডুকে দেখে ভিতরে একটা সাদা রঙ এর নার্স ওপাশ ফিরে দাঁড়িয়ে আছে মুখ কমেডের দিকে ফেরানো। তো সে লোক টা একটু খারাপ প্রকৃতি টাইপের লোক ছিল। সে হাসপাতালে ব্যাপারে কিছু জানত না। সে লোক টা কি করল খারাপ উদ্দেশ্য হটাত করে নার্স টার গায়ে হাত দিল পিছন থেকে..
নার্স টা সোজা দাঁড়িয়ে ছিল নড়াচড়া করছিল না মূর্তি মত। তো সে লোক টা করল কি জোর করে নার্স টার ঘাড় ধরে তার দিকে ফেরায় এবং সে যখন মুখ বাড়িয়ে দেয় নার্স এর মুখের দিকে তখন সে দেখতে পায় যে সাদা পলিথের মত অনেক টা ফোলা ফোলা সাদা থল থলে থেতলানো একটা মুখ। চোখ নাক কিচ্ছু নাই। তো সে এইটা দেখে চিতকার দিয়ে এক লাফ দেয় এবং সে যখন দরজা খুলতে যাবে তখন সে...বাকি অংশ কমেন্টে...?

16/11/2024

বাংলাদেশের সবচেয়ে ভয়া' নক ভূতের ঘটনা
১৯৯৭ সালের নভেম্বর মাসে, ঝিনাইদহ জেলার এক নির্জন গ্রামে ঘটে যায় এক ভৌতিক ঘটনা, যা আজও গ্রামের মানুষের মনে ভীতি সৃষ্টি করে। গ্রামের নাম ছিল মধুপুর, যেখানে ছিল গভীর বনের মধ্যে একটি পুরোনো নদী, যার পানি ছিল সবসময়ই কুচকুচে কালো। এক শীতের রাতে, গ্রামের বৃদ্ধ মাছুম কাকা, যিনি প্রায়ই গভীর রাত পর্যন্ত নদীতে মাছ ধরতেন, সে রাতেও একাই গিয়েছিলেন নদীর ধারে।

রাত তখন অনেক গভীর, আকাশে একটিও তারা ছিল না, কেবল ঘন কুয়াশা আর ঠাণ্ডা হাওয়ায় বাতাস গায়েব হয়ে গিয়েছিল। মাছুম কাকা নদীর পাড়ে বসে জাল পেতে মাছ ধরছিলেন। তখন হঠাৎ, নদীর দিক থেকে এক অদ্ভুত ঠাণ্ডা বাতাস এসে তাকে ঘিরে ফেলল। এর মধ্যে কিছুটা অস্বাভাবিক লাগলেও, মাছুম কাকা ভেবেছিলেন, হয়তো কুয়াশার কারণে এমনটা হচ্ছে। কিন্তু হঠাৎ নদীর পাড়ে কিছু একটা অদ্ভুত ঘটনা ঘটল।

তিনি দেখতে পেলেন, নদীর কালো পানির মাঝখান থেকে এক অদ্ভুত, অন্ধকার ছায়া ধীরে ধীরে উঠে আসছে। ছায়াটি প্রথমে মানুষের মতো মনে হলেও, কিছুতেই মানুষের দেহ ছিল না। শুধু এক ভয়ানক কালো রূপ, যেন কিছু অজানা শক্তি তার মধ্যে বাসা বেঁধেছে। ছায়াটি ক্রমাগত মাছুম কাকার দিকে এগিয়ে আসতে লাগল। আতঙ্কে সাদা হয়ে গেল মাছুম কাকার মুখ। সেই ছায়ার আওয়াজ শুনে তার সারা শরীরে তীব্র শিহরণ নেমে আসল।
বাকী অংশ কমেন্ট এ..

15/11/2024

শীতের রাতে টাংগাইল জেলার ভুয়াপুর গ্রাম যেন একদম নীরব। চারপাশে তুষারের সাদা চাদর, বাতাসে ঝিরঝির করে শীতের হাওয়া। গ্রামের সবাই ঘরে তালা দিয়ে ঘুমাচ্ছিল, কিন্তু একমাত্র রমিজ মিয়া ছাড়া কেউ আর বাইরে ছিল না। রমিজ মিয়া ছিল এক ধরনের লোক, যাকে গ্রামে সবাই জানতো, কিন্তু কেউ বিশেষ কিছু মনে করতো না। খুব সাধাসিধে, শান্ত-শিষ্ট একজন মানুষ। তবে তার মধ্যে একটুও ভয় ছিল না, তাই একদিন রাতে, শীতের তীব্রতায়ও, রমিজ মিয়া বাজার থেকে ফিরে আসছিল।

ভুয়াপুরের রাস্তা ছিল পুরনো, একদম আঁকাবাঁকা। রাত গভীর হয়ে আসছিল, আর রমিজ মিয়া বাড়ির দিকে হেঁটে চলছিল। হঠাৎ, তার চোখে পড়ল গ্রামের পুরনো মন্দির। মন্দিরটা অনেক দিন ধরেই বন্ধ ছিল। লোকেরা বলত, সেখানে কিছু অদ্ভুত ঘটনা ঘটেছিল, তবে কেউ বিশেষ পাত্তা দেয়নি। রমিজ মিয়া কিছু ভাবল না, সে চলে গেল মন্দিরের কাছে। তবে একসময়, কিছু অদ্ভুত ঘটনা ঘটে।

মন্দিরের সামনে দাঁড়িয়ে, রমিজ মিয়া হঠাৎ শুনতে পেল কিছু অদ্ভুত আওয়াজ—একটা গা-ছমছমে শব্দ, যেন মন্দিরের ভেতর থেকে কেউ তাকে ডাকছে। সে ভয় পায়নি, বরং চিন্তা করতে শুরু করল, “এটা কি সত্যিই কিছু ভয়ংকর হতে পারে?” কিন্তু তার মনের মধ্যে অদ্ভুত এক অনুভূতি হচ্ছিল। মন্দিরের দরজা খোলার সঙ্গে সঙ্গেই একটা ঠাণ্ডা হাওয়া তাকে আঘাত করে।

অদ্ভুতভাবে, মন্দিরের ভেতর সব কিছু অন্ধকার ছিল। ঠিক তখন, তার চোখে পড়ল মন্দিরের কোণায় এক ঝাপসা সিলুয়েট। রমিজ মিয়া মনে করল, সে ভুল দেখছে। কিন্তু না, সেটা সত্যি ছিল! একটা মুখাবয়ব যেন ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসছিল মন্দিরের ভেতর থেকে। সেই মুখ ছিল এক পুরনো গ্রামবাসীর, যার নাম ছিল কালু মিয়া। লোকেরা বলত, কালু মিয়া এক সময় মন্দিরে গিয়ে অদ্ভুত সব কাজ করত, পরে একদিন তার আত্মা হারিয়ে যায়। তবে কেউ জানত না, তার মৃত্যু কীভাবে হয়েছিল।

“ক...কালু মিয়া?” রমিজ মিয়া বলল, ঠাণ্ডা সুরে।

তখন, সেই অদ্ভুত মুখটি যেন তার দিকে এগিয়ে আসতে শুরু করল। "তুমি আমার মুক্তি দেবে?"—কালু মিয়ার কণ্ঠে যেন কিছু এক অদ্ভুত আবেদন ছিল। রমিজ মিয়া পিছু হটতে চাইল, কিন্তু পা যেন চলছিল না। তার সারা শরীর একবারে যেন জড়িয়ে গেল শীত আর অদৃশ্য শক্তিতে।
বাকী অংশ কমেন্ট এ..

#ভূতের #ভূত #ভূতেরগল্প

11/03/2024

ঘটনা টি আমার এক ভাবীর সাথে হয়েছিলো।
মার্চ মাসের 4 তারিখ 2019 সাল আমার ভাই এর বিয়ে হয়। ভাবির নাম তানিয়া বয়স সবে আঠারো। বিয়ের তিন দিন পর থেকেই তার সাথে অস্বাভাবিক কিছু ঘটতে থাকে। ভাইয়া সকালে কাজে চলে গেলে রাত 8 টায় বাড়ি ফিরতো বাসায় ভাবি ভাইয়ার আম্মু দাদি এবং তিন বছর এর একটা বোন থাকতো।
ভাবি কাজ শেষ করে মাগরিব এর পর বিছানায় শুয়ে ছিলো দাদি ডাকতেই দাদির ঘর এ যাওয়ার জন্য বিছানা থেকে উঠলো। অস্বাভাবিক ভাবে ভাবি যে জায়গায় শুয়ে ছিলো সেই যায়গা টা ভেজা ছিলো কিন্তু ভাবি 4 ঘনটা আগেই গোসল করে নিয়েছিলো। বেপার টা নিয়ে তেমন ভাবলো না ফ্রেশ হয়ে দাদির ঘরে গেলো সে রাতে তেমন কিছুই হয় নি,, তারপর পর থেকে প্রতিদিন মাগরিব এর পর ভাবি যেখানে বসে থাকতো বা শুয়ে থাকতো সেই যায়গা টি ভেজা থাকতো,,, কিন্তু অন্য কেও দেখতো নাহ ভাবি অনেক বার সবাইকে বলছিলো তারা পাত্তা দেয় নি তেমন,,, ভাবির শরীর সাদা হতে লাগলো দিন দিন। মৃত মানুষের মতো,, তারপর থেকে ভাবি ভাইয়াকে দেখলে অনেক উত্তেজিত হয়ে যায়,, তবে মাগরিব এর পর ই শুধু এই সমস্যা হয়। একদিন রাতে ভাবি ঘুমিয়ে যাবার পর ভাইয়া কাজ থেকে বাসায় এসে ঘুমানোর জন্য ভাবির পাশে বসলেই ভাবি আক্রমণ করে বসে,,,ভাইয়ার গলা চেপে ধরে ভাইয়ার চিৎকারে আম্মু দাদি ছুটে যায়,, গিয়ে ছারিয়ে অন্য ঘরে নিয়ে যায় রাত কেটে যাবার পর ভাইয়ার ছোট বোন ভাবি কে ডাকতে যায় তখনই ভাবি ভাইয়ার ছোট বোন কে থাপ্পর দেয়,, থাপ্পর টা এত জোরেই ছিলো আঙুলের দাগ বসে গেছিলো দাদি এটা দেখে জিজ্ঞেস করতে যায় ভাবি কে গিয়ে বললো তুমি ওরে কেন মারছো?
ভাবি উত্তর দিলো ও যেনো আমার সামনে না আসে ওর সাথে ফেরেস্তা আছে ও আমার কাছে আসলেই আমার শরীর জলে খুব জলে নিয়ে যাও ওরে বলেই পাগল. এর মতো করতে থাকে দাদি ভয় পেয়ে যায়,,,,ভাইয়াকে বলতেই ভাইয়া শান্ত করতে আসলে ভাবির চোখ সাদা হয়ে যায় জোরে চিৎকার দিয়ে বলতে থাকে ছুবি না আমায়!!!!
ভাইয়ার আম্মু কবিরাজ নিয়ে আসে কবিরাজ সব কিছু দেখে যানায় ভাবির উপর কালো জাদু করা হয়েছে,,,,কবিরাজ তাকে ঠিক করতে পারবে না বলে দিলো তারপর ভাবির বাড়িতে যানানো হয় ভাবিকে তারা বাসায় নিয়ে যায়,,,
অনেক দিন পর জানা যায় স্কুল লাইফ এ ভাবিকে একটা ছেলে অনেক ভালোবাসতো তবে ভাবির বিয়ে হয়ে যাওয়ায় ছেলে টি ভাবির ওপর কালো জাদু করেছিলো,, ছেলে টি আরো বলেছিলো একটি তাবিজ মাছের পেটে এবং একটি পাখির পায়ে বেধে উরিয়ে দিয়েছে...

বাকী অংশ কমেন্ট এ..

09/03/2024

বাহিরে ঝুউউম বৃষ্টি। রুমে টর্চ লাইট জ্বালিয়ে দেয়া আছে। আমি ও আমার বোন অন্য একটি টর্চ লাইট দিয়ে বাইরে থাকা বিল্ডিং গুলোর দিকে টর্চের আলো ছুড়ে দিচ্ছি। বিল্ডিং গুলোর কয়েকটি রুম এ আলো জ্বলে আছে। হঠাৎ করেই চোখ পরল একটি আট তলা বিল্ডিং এর উপর। বিল্ডিং টার সব জায়গায় আলো পরলেও
তিন তলায় কোনো ভাবেই আলো পরছেনা। আমি ও আমার বোন অবাক। আমরা আরো অবাক হ‌ই তিন তলায় যে সিঁড়ির জানালা আছে সেখান দিয়ে মোমবাতি জ্বালিয়ে রাখা আর দেখা গেল একটা কালো ছায়া উপরের দেয়াল ধরে ঝুলে আছে। এই ঘটনার পরে আমরা অনেক কেই বলি। অনেকেই বলল অনেক বছর আগে নাকি এই বাড়ির বাড়িওয়ালার মেয়ে আত্ম* .'হ'ত্যা. করে।

এই ঘটনার প্রায় চার বছর পর, একদিন রাতে এই বাড়ির একদম উপরের তলার রান্না ঘরের জানালার দিকে আমি তাকিয়ে ছিলাম। তখন রাত বারোটা বাজে। প্রথমে রান্না ঘরে একটা মেয়ে ঢুকল। বের হলো। তারপর লাইট জ্বালিয়ে ঢুকল আবার লাইট অফ করে বের হয়ে গেল। এরকম সাত আট বার করল। এইবার সে ঢুকল কিন্তু বের হলো না। চুলার সামনে আসলো। একটা হাঁড়ি একবার এক পাশের চুলায় রাখল আবার অন্য পাশে। এমন সাত আট বার করতেই থাকে। আমি অনেক অবাক হয়ে গেলাম। সবচেয়ে অবাক লাগার বিষয় হচ্ছে হঠাৎ উনি এত দ্রুত কাজ করা শুরু করে যা একটা সাধারণ মানুষের দ্বারা অসম্ভব।
বাকী অংশ কমেন্টে..

ঘটনা পাঠিয়েছেন: আদিবা।

09/03/2024

আমার খালার বিয়ের প্রায় ১৫ বছর পরেও কোনো সন্তান ছিলো না তার পর অনেক চিকিৎসার পরে তাদের তিনটা জমজ মেয়ে সন্তান হয় ইনা মিনা আর দিনা তাদের যখন তিন বছর বয়স খালা তাদের খেলতে দিয়ে পাশের রুমে রান্নার কাজ করছিলো তখন হঠাৎ করেই খালা শুনতে পায় তিনটে বাচ্চা বলাবলি করছে আমি এই বাড়ি থেকে পাঁচটা আম নিয়ে যাবো আরেক জন বলছে আমি তিন ভরি সোনা নিয়ে যাবো আর তৃতীয় জন বলছে আমি এই বাড়ি থেকে ২ বস্তা চাল নিয়ে যাবো তখন খালা পাশের রুম থেকে এসব শুনে অবাক হয়ে যায় সে মনে মনে ভাবে যে যে বাচ্চা গুলো ঠিক মতো কথা বলতে পারে না তারা এসব কি বলছে তার পর সাত বছর পর যখন তাদের বয়স ১০ বছর এক দিন ইনা মিনা দিনা আর তার বান্ধবীরা আম খাচ্ছিলো ইনা গাছে উঠেছিলো তখন সে গাছ থেকে আম গুলো পেড়ে খাচ্ছিলো আর বলছিলো তোদের আম দিবো না এই বলে সে গাছ থেকে নামার সময় পা পিছলে পড়ে যায় এবং তার মাথা একটা শক্ত কিছুর সাথে আঘাত পায় সেখানেই প্রচুর রক্ত পাত হয়ে ইনা মারা যায় তখন মিনা আর দিনা কান্নাকাটি করতে করতে তাদের মাকে খবর দেয় তাদের মা এসে বলে কি করে হলো এসব তখন সবাই বলে আম খেতে গাছ উঠেছিলো গাছ থেকে পড়ে গিয়ে এমন হয়েছে তার পর খালা আমার আঁটি গুনে দেখে সেখানে পাচটা আমের আটি আছে এই ঘটনার পর খালা বেশ অবাক হয়ে যায় এবং বাকি দু মেয়েকে আরো চোখে চোখে রাখে এমন করে আরো দু বছর কেটে যায় ধান কাটার সময় সবাই ধান কেটে ঘরে তোলে নতুন ধানের খির রান্না করা হয় সেই খির খাওয়া সময় মিনার গলায় আটকে গিয়ে শ্বাস বন্ধ হয়ে সে মারা যায় পর দিন সকালে ধান রাখার ঘরে গিয়ে খালা অবাক হয়ে যায় সে দেখে দু বস্তা ধান নেই..
এসব ঘটনার পর খালা দিনাকে আরো চোখে চোখে রাখা শুরু করলো তাকে কারো সাথে মিশতে দিতো না বাহিরে যেতে দিতো না এভাবে দিনা বড় হয়ে যায় এবং তার বিয়েও ঠিক হয়...

বাকী অংশ কমেন্টে..

08/03/2024

প্রায় ১০০ বছর আগের ঘটনা আমার দাদার বাবা কেরোসিন তেল বিক্রি করতেন হাট বাজারে। অল্প টাকা দিয়েই তাদের সংসার কোনরকমে চলে যেত। একদিন উনার স্ত্রী বললো উনার মায়ের জন্য খুব মন কেমন করছে অনেক দিন মায়ের খোজ নেই তো দাদার বাবা শ্বশুর বাড়ি চললো শাশুড়ীর খোজ নিতে কেমন আছেন। তো উনার শশুর বাড়ি প্রায়ই ১২০ মাইল দূরে নদী পার হয়ে, ফসলের মাঠ পার হয়ে, কাচা রাস্তা ধরে হেটে, মানুষ এর বাড়ির উপর দিয়ে গিয়ে জংগলের ভিতর দিয়ে যেতে হয়!তখন গাড়ি চলাচল ছিল না। দূর কে দূর মানুষ হেটে চলে যেত।
উনি যেতে যেতে প্রায়ই রাত হয়ে যায় ২দিন ধরে হাটছেন। অবশেষে জংগলে এসে পৌছান জংগল পের হলেই একটা নদী পড়ে আর সে নদী টা পার হলেই শ্বশুর বাড়ি। উনি হারিকেন হাতে জংগলে হাটতেছেন তখন ছিল বৈশাখ মাস হঠাৎ কাল বৈশাখী ঝড় শুরু হলো চারপাশে শুধু গাছ আর গাছ আর গভীর ঘন অন্ধকার জংগল। উনি কোন উপায় না পেয়ে ঝড়ের হাত থেকে বাঁচতে একটা শেয়ালের গুহায় ঢুকে জান। গুহা টা ছিল অনেক বড় মাটির নীচে। হারিকেনের আলোয় উনি দেখেন গুহার ভিতর একটা লাশ শুয়ে আছে। আর লাশের চারপাশে অনেক গুলো সোনা ভর্তি সোনার কলসি। উনি ভয়ে পেয়ে যান। উনি ভয়ে ভয়ে একটা কলসির ভিতর হাত ঢুকান যখন ই একটা সোনার কয়েন নেন তখনই লাশ টা উঠে বসে যায়!...হঠাৎ জংগলের ভিতর থেকে কয়েকটা শেয়াল ডেকে উঠলো..
বাকী অংশ কমেন্ট এ..

ঘটনা সংগ্রহ করেছি একজন জেলের কাছ থেকে। জেলের নাম: আশরাফ।

(ঘটনা ভালো লাগলে লাইক কমেন্ট করুন আর আপনার সাথে ঘটে যাওয়া যেকোন ভৌতিক ঘটনা পাঠিয়ে দেন মেসেজে। অবশ্যই ফলো করতে ভুলবেন না🙂)

08/03/2024

নোয়াখালী জেলার মাইজদী নামক একটা ছোট্ট গ্রামে আমার বিয়ে হয়। ঘটনা যখন ঘটে তখন ছিল রমজান মাস এর ১ম রোজার দিন ঘটনা ঘটে। ইফতার এর পর সবাই পাশের বাড়িতে গিয়েছিল কারন তাদের মেয়ের জন্মদিন এর অনুষ্ঠান ছিল সবাই সেখানে গিয়েছে। আমার শরীর খারাপ ছিল তাই আমি যাই নাই আমি বাসায় শুয়ে ছিলাম। বাসায় তখন আমি একাই ছিলাম। কারেন্ট ছিল না হঠাৎ দেখি সাদা কাপড় এ পড়া কে যেন হেটে হেটে আসছে আমি মনে করলাম আমার শাশুড়ী। আমি বললাম আম্মা আপনি ফিরে এসেছেন যে! বাকীরা কোথায়? এত তাড়াতাড়ি অনুষ্ঠান শেষ হয়ে গেল? অন্ধকারে দেখলাম সে সাদা কাপড়ে মোড়া জিনিস টা আমার দিকে আসতে থাকে কোন কথা না বলে আগাতে থাকে। আমি তখন ভয় পেয়ে যাই। সেটা এসে খাটের উপর বসে আমি নড়াচড়া করতে পারতেছিলাম না কথা ও বন্ধ হয়ে গেছে আচমকা সে জিনিস টা আমার গলা চেপে ধরে এক হাতে। আমি মা,রা যাচ্ছিলাম নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আছে এমন সময় আমি জোরে আল্লাহ নাম বলে এক চিৎকার দিলাম হঠাৎ ই কারেন্ট চলে আসলো লাইটের আলোয় আমি স্পষ্ট তার চেহারা টা দেখতে পেলাম চোখ দুটো বের হয়ে আছে! চোখের মণি সাদা আর জিহবা ঝুলে আছে মনে খুব ভয়ংকর কিন্তু গায়ের রঙ ধবধবে সাদা চেহারা খুব সুন্দর পরীদের মতো৷ লাইটের আলো পড়াতে মনে হলো তার আলো সহ্য হয়নি সে বাতাসে ভেসে দরজার কাছে গিয়ে মিলিয়ে গেল। আমি যেন হাফ ছেড়ে বাঁচি। আমি এক দৌড়ে গিয়ে দরজা খুলে বাইরে গিয়ে চিতকার শুরু করে দি। আমার চিতকার শুনে পাশের বাড়ি থেকে সবাই আসে। তারপর সবাইকে সব কিছু খুলে বলি সবাই বললো এটা আমার মনের ভুল। আর রমজান মাসে শয়তান ভূত জ্বীন বন্দি থাকে। আমিও মেনে নিলাম ঘটনা টা মন থেকে ঝেড়ে ফেললাম মনের ভুল। বেশ কিছুদিন কেটে যায় আমিও সব ভুলে যাই কিন্তু চাঁদরাতের দিন আমি ঘর ঘোচাচ্ছি তখন আমার হাসবেন্ড এর কাপড় ঘোচাতে গিয়ে তার শার্ট এর পকেটে একটা মেয়ের ছবি পাই৷ধবে ধবে সাদা সুন্দর চোখ জোড়া সুন্দরী মেয়েটি!
ছবি টা দেখে চমকে উঠি। সেই মেয়েটির ছবি আমার হাসবেন্ড এর পকেটে!..

বাকী অংশ কমেন্ট এ..

07/03/2024

আমি সিনথিয়া ইজমা ঘটনাটি আমার সাথেই হয়ে ছিলো তখন আমি নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলাম,,,আমার বাড়ি থেকে স্কুল এ যেতে নদী পার হয়ে আরও কিছুক্ষণ হাটতে হয়,,,ওই হেটে যাওয়ার যায়গা টা অনেকটা নির্জন,, প্রতিদিন এর মতই আমি আমার বান্ধুবী আরিফার সাথে স্কুল এ গেলাম স্কুল ছুটির পর আমরা প্রাইভেট পরি প্রাইভেত পরে বাড়ি ফিরতে সন্ধ্যা হয়ে যায়,,, সেদিন আরিফা তার নানু বাসায় চলে যায় স্কুল শেষেই বিধায় আমাকে প্রাইভেট পরে সন্ধায় একা একাই বাড়ি ফিরতে হয়,,,বেশ কিছুদিন কনো সমস্যা হয় নি আমি আমার মা বাবার সাথে একি ঘরে রাতে থাকতাম আর অন্য ঘরে আমার ভাইয়া ভাবি থাকত,, ভাবী তার বাপের বাসায় যাওয়ায় ভাইয়া ও রাতে বাসায় ফিরে নি আমি সুযোগ বুঝে রাতে ফ্রি ফায়ার খেলার জন্য ভাইয়ার রুম এ একা ঘুমাই,,, 11 টা পরযন্ত গেম খেলে ঘুমিয়ে যাই,,হঠাৎ ঘুম ভেঙে যায় আমার কারো ফিসফিস শব্দ শুনে,,,, চারজারের নিল আলোয় রুম আলোকিত থাকার কারনে বুঝতে অসুবিধা হলো না রুম এ কেউ নেই।।ফোন হাতে নিয়ে সময় দেখলাম 3 টা বাজতে 2 মিনিট বাকি,,,শুয়ে পরলাম আবারো হঠাৎ ই বুঝতে পারলাম আমার ঘারে কেউ আচর কাটলো এতটাই জোরে ছিলো যে হাত দিয়ে বুঝলাম ঘারে তরল জাতীয় কিছু ছিল ফোন এর লাইট অন করে হাতে র'ক্ত দেখে চমকে গেলাম,,চোখ ঘুরিয়ে দেখলাম মশারির বাহিরে কালো এক অবয়ব..

বাকী অংশ কমেন্ট এ..

06/03/2024

ভৌতিক অভিজ্ঞতা
পাঠক থেকে সংগ্রহীত

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে খুবই ভালো আছেন।আমিও ভালোই আছি। আজকে আমি আমার নিজের সাথে ঘটে যাওয়া একটা রহস্যময় ঘটনা বলবো। আমি ঘটনাটি বলার আগে একটা কথা বলি, আমি এখন বর্তমানে অষ্টম শ্রেণির একজন ছাএ আমার যদি লেখায় কোনো ভুল হয় তাহলে ভাই অবশ্যই আপনি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।বেশি দেরি না করে আমি ঘটনাটি শুরু করি। ঘটনাটি ঘটেছিল আমার সাথে ১ মাস আগে সময়টা ছিল তখন ঠিক বিকাল ৫ঃ৩০ মিনিট আমি ছাদে বসে ফোনে গান শুনছিলাম। কিছুক্ষণ পর যখন মাগরিবের আযান শুরু হয় তখনও আমার হুস নেই।আমি ফোনে অনবরত গান শুনে যাচ্ছিলাম। গান শুনতে শুনতে একপর্যায়ে আমি গানের সঙ্গে আরও জোরে বিকট একটা চিৎকার শুনতে পেলাম এবং সেই সঙ্গে কুকুরের চিৎকারের শব্দ শুনতে পাচ্ছিলাম। আমি তখন বিষয়টিকে স্বাভাবিক মনে করেছিলাম টবং আমি গান শুনছিলাম।কিছুক্ষণ পরে আম্মু আমাকে ফোন দিয়ে বাসায় আসার জন্য বললো। আমি বাসায় চলে আসি। সেদিনের মতো আমার সাথে আর কিছু হয়নি কিন্তু একদিন আমি রাত ৯ঃ০০ টা বাজে ছাদে যাই সেদিন কেনো জানিনা খুব ছাদে যেতে ইচ্ছে করেছিল। আমি ছাদে উঠে পরি। আমি সেদিনের মতোই কানে হেডফোন দিয়ে গান শুনছিলাম অনবরত গান শুনেই যাচ্ছিলাম ঠিক কিছুক্ষণ পরেই আমার মনে হলো কেউ আমার পাশে এসে যেন দাড়ালো আমি ততক্ষণাত আমার হেডফোন খুলে পেছনে তাকালাম। কিছুই দেখতে পেলাম না আবার হঠাৎ মনে হলো কেউ যেন আমার পা ধরে টানছে আমি সেই মহুর্তে আমার হেডফোন খুলে আবার পেছনে তাকালাম।

বাকি অংশ কমেন্ট এ

Address

Sirajganj

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when GHOST FM -ভূতের গল্প -Vuter Golpo posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share