Hijama Health Care

Hijama Health Care হিজামা ব্যথা, প্রদাহ, অনিয়মিত রক্ত প্রবাহের জন্য ওষুধের বিকল্প একটি প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি ।

01/10/2024

আয়না ঘরের রূপকাররা-ই সবচেয়ে নিকৃষ্টতম অমানুষ

01/10/2024

পৃথিবীর সবচেয়ে নির্মম টর্চার সেল "আয়না ঘর "

24/09/2024

অসাধারণ একটি বিষয়; সবাইকে পড়তে অনুরোধ করছি.............................................................

"দাস এক্সপেরিমেন্ট" নামে একটা জার্মান সিনেমা আছে। বাস্তব ঘটনার ওপর ভিত্তি করে নির্মিত এই সিনেমার গল্প শুরু হয় কয়েকজন লোক দিয়ে, যারা স্বেচ্ছায় টাকার লোভে সাইকোলজিক্যাল একটা এক্সপেরিমেন্টের জন্য রাজি হয়। তাদের মধ্য থেকে চৌদ্দজন বাছাই করে নেওয়া হয়। চৌদ্দজনকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। ওদের সময় হচ্ছে পনেরদিন। এই পনেরদিন ওদের একভাগ কারাগারের কয়েদি হিসেবে অভিনয় করবে, বাকিরা থাকবে কারাগারের গার্ড এবং ওদের সবসময় সিসিটিভির মাধ্যমে মনিটর করা হবে। শর্ত ছিল, কোনো গার্ড কোনো কয়েদিকে শারীরিক আঘাত করতে পারবে না। কোনোরকম ভায়োলেন্স এলাউড না। প্রথম প্রথম ঠিকঠাক থাকলেও কিছুটা সময় যাওয়ার পর গার্ডরা কয়েদিদের ওপর ক্ষমতা প্রয়োগ করা শুরু করে। সিনেমার শেষদিকে পুরো এক্সপেরিমেন্টেরই বারোটা বেজে যায়।

লক্ষ করুন, ওরা জানে ওরা আসল গার্ড নয়। যারা কারাগারে বন্দি, ওরাও প্রকৃত বন্দি নয়। ওদের শুধু অভিনয় করতে বলা হয়েছে। কয়েকটা দিন। অথচ বাহাত্তর ঘন্টা পার হওয়ার আগে শুধুমাত্র বন্দিদের ওপর নিজেদের ক্ষমতা জাহির করার জন্য ওরা কারাগারের লাইট অফ করে, গ্যাস ছেড়ে, কয়েদিদের জামা কাপড় খুলে ন্যাংটো করে, শোয়ার একমাত্র বিছানাটাও বের করে নেয় যাতে কেউ ঘুমাতে না পারে। শুধু তাই না, সময় গড়ানোর সাথে সাথে কয়েদি একজনকে গোপনে হাত পা বেঁধে অত্যাচার করে, মুখের ওপর প্রস্রাব করে, এক তরুণীকে ধ র্ষ ণে র চেষ্টা করে এবং একজনকে হ ত্যাও করে।

মারিয়া আব্রামোভিচ উনিশশো চুয়াত্তর সালে তর্কসাপেক্ষে পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ংকর সত্যের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছিলেন মানুষকে, একটা এক্সপেরিমেন্ট দিয়ে। ঐ এক্সপেরিমেন্টের নাম ছিল, রিদম জিরো। লোকজনে ভর্তি একটা রুমের ভেতর মারিয়া স্ট্যাচুর মতোন দাঁড়িয়েছিলেন। সামনে টেবিলে রাখা ছিল বাহাত্তরটা অপ্রাসঙ্গিক অগুরুত্বপূর্ণ একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কহীন কিছু জিনিসপত্র। লিপস্টিক, রুটি, ছুরি, কেঁচি, পিস্তল, গোলাপ সহ অনেক কিছু। বলা হয়েছিল, রাত আট’টা থেকে দু’টো পর্যন্ত ছয় ঘণ্টা মানুষ যা ইচ্ছে তা করতে পারবে তাঁর সঙ্গে। অনুমতিপত্রে স্বাক্ষর ছিল মারিয়ার। প্রথম আড়াই-তিন ঘণ্টা মারিয়াকে ফুল দিয়েছিল মানুষ। চুল আঁচড়ে দিয়েছিল। ভালোবেসেছিল। যতই সময় গড়ালো, ততই ওরা হিংস্র হয়ে উঠল। শেষ দুই ঘণ্টায় মারিয়াকে থাপ্পড় মারা হয়, পরনের জামা ছিঁড়ে নগ্ন করে দেওয়া হয়, ছুরি দিয়ে আঘাত করা হয়, এমনকি শেষদিকে একজন পিস্তল নিয়ে মারিয়ার গলায় ঠেসে ধরে ট্রিগার টানতে যাচ্ছিল প্রায়।

মারিয়া ওদের কোনো ক্ষতি করেছিল? ওদের কারোর জায়গা জমি নিজের বলে দাবী করেছিল? ওদের কাউকে থুথু মেরেছিল? লাথি দিয়েছিল? প্রতারণা করেছিল? মারিয়া ওদের কাউকে চেনেও না। কিন্তু ওরা মারিয়াকে থাপ্পড় মে রে ছি ল, থুথু ছিটিয়েছিল গায়ে, জামা কাপড় ছিঁড়ে নিয়েছিল, আঘাত করেছিল অনর্গল। এক্সপেরিমেন্ট শেষে মারিয়া যখন হেঁটে সামনে যাচ্ছিল, তখন তাকে আঘাত করা একটা মানুষও চোখের দিকে তাকাতে পারেনি তাঁর। লজ্জায়।

ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী পৃথিবীর প্রথম হ ত্যা কারীর নাম কাবিল। তিনি হত্যা করেছিলেন নিজ ভাই হাবিলকে। কারণ, হাবিলের কোরবানী আল্লাহ কবুল করেছিলেন, তার কোরবানী কবুল করেননি। মানুষ সম্পর্কে একটু পড়াশোনা করলে আপনি জানবেন, মানুষ অন্যকে ঘৃণা করে, অপছন্দ করে, হত্যা করে নানান কারণে। তার মগজ বেশী, আমার কম কেন? তার বুদ্ধি বেশী, আমার কম কেন? তার অর্থ বেশী, আমার কম কেন? তার সম্মান বেশী, আমার কম কেন?

দাস এক্সপেরিমেন্ট কিংবা রিদম জিরো আপনাকে জানাবে, একটা মানুষের আরেকটা মানুষকে ঘৃণা, অপছন্দ, হ ত্যা করতে আসলে কোনো কারণই লাগে না। মানুষ কোনোরকম কারণ ছাড়াই আরেকটা মানুষকে অপছন্দ করে, ঘৃণা করে, হ ত্যা করে। কেননা মানুষের স্বভাবই অমন। মানুষ কোনোদিনই শান্তিকামী ছিল না, নয় এবং থাকবেও না। এরা সবসময়ই হিংস্র, লোভী, বর্বর, অমানবিক ও ভণ্ড। সুযোগের অভাবে সবাই মানুষ।

সংগৃহিত।

21/09/2024

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলো এই দেশের মুসলিমদের ও বাংলাদেশি মানুষের শত্রু।

18/09/2024

জামাতে ইসলাম এর প্রতিষ্ঠাতা: আবুল আলা মওদূদী'র ভ্রান্ত আক্বীদা সমূহ:

আবুল আলা মওদূদীর ভ্রান্ত এবং কুফুরী আক্বীদা সমূহ রেফারেন্সসহ নিম্নে পেশ করা হলোঃ-*
১। মওদূদী বলেছে, সমস্ত নবী গোনাহগার। -- (তাফহীমাত ২য় খন্ড ৫৭ পৃঃ)
২। মওদূদী বলেছে, নবী ও সাহাবীদের মধ্যে লোভ , লালসা , ঘৃনা-বিদ্ধেষ , কার্পন্য , স্বার্থপরতা ও প্রতিহিংসা ছিল , যারা ফলে ওহুদ যুদ্ধে পরাজিত হয়েছেন। ---( তাফহীমুল কুরআন ২য় খন্ড পৃঃ ৬০ , ৯৯ নং টীকা।)
৩। কুরআন নাযিল হওয়ার একশত বছর পরে তা পরিবর্তন হয়ে গেছে। --- (কুরআনের চারটি মৌলিক পরিভাষা পৃঃ ১৪ ও ১৫)
৪।মওদূদী বলেছে, আমাদের নবী তাঁর রেসালতের দায়িত্ব আদায়ে ভূল ত্রুটি করেছেন। ---- (তাফহীমুল ১৯ খন্ড পৃঃ ২৮৬ , ৪নং টীকা , কুরআনের চারটি মৌলিক পরিভাষা পৃঃ ১১৮)
৫। নবী আঃ এর মত লম্বা দাড়ি রাখা বা অন্যান্য কর্ম নবী আঃ এর মত করা মারাত্মক ধরনের বিদাত ও দ্বীনের বিপজ্জনক বিকৃতি।
---- (রাসায়েল ও মাসায়েল ১ম খন্ড পৃঃ ১৮২ ও ১৮৩ নং)
৬। হাদীসের দ্বারা যদি বেশি কিছু অর্জিত হয় তবে সহীহ হওয়ার ধারনার উপর দৃঢ় বিশ্বাস ইয়াকিন রাখা যায় না। ----( তরজমানুল কুরআন পৃঃ ২৬৭ খন্ড ২৬ সংখ্যা ৩)
৭। আল্লাহ পাকের বিধান অস্বীকার করে মওদূদী বলেছিলো - " যে ক্ষেত্রে নর-নারীর অবাধ মেলামেশা সেক্ষেত্রে যেনার কারনে ( আল্লাহ পাক উনার আদেশ কৃত ) রজম শাস্তি প্রয়োগ করা জুলুম "( তাহফীমাত ২/২৮১)
নোট- অথচ জেনাকারীদের জন্যে রজমের শাস্তি স্বয়ং আল্লাহ পাক নিজেই দিয়েছেন।
৮। ফেরেশতা ঐ জিনিস যাকে গ্রীক, ভারত ইত্যাদি দেশের মুশরিকরা দেব-দেবী হিসাবে স্থির করেছে।----( তাজদীদ ও ইহইয়ায়ে দীন ১০ পৃ)
৯।হযরত আদম আলাইহিস সালাম মানবিক দুর্বলতায় আক্রান্ত ছিলেন ----( তাহফীমুল কুরআন উর্দু ,৩/১২৩)
১০। হযরত নূহ আলাইহিস সালাম এর চিন্তা ধারার দিক থেকে দীনের চাহিদা থেকে সরে গিয়েছিলেন------( তাহফীমুল কুরআন ২/৩৪৪, ৩য় সংস্করন ,১৯৬৪ ইং )
১১। নবী হওয়ার পূর্বে হযরত মুসা আলাইহিস সালাম দ্বারা একটি কবীরা গুনাহ হয়েছিলো ---( রাসায়েল ও মাসায়েল ১/৩১)
১২। মহানবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মানবিক দুর্বলতা থেকে মুক্ত ছিলেন না | অথাৎ তিনি মানবিক দুর্বলতার বশিভুত হয়ে গুনাহ করেছিলেন---( তরজমানুল কুরআন , ৮৫ সংখ্যা , ২৩০ পৃষ্ঠা , তরজমানুস সুন্নাহ ৩/৩০৫ )
১৩। কোরআনুল করীম নাজাতের জন্য নয়; নিছক হেদায়াতের জন্য -----(তাফহীমুল কোরআন ১ম খন্ড,৩২

18/09/2024

জীবনকে এক পেয়ালা চায়ের সাথে তুলনা করা যেতে পারে। যতই তৃপ্তির সাথে আমরা তা পান করি ততই দ্রুত তলার দিকে অগ্রসর হতে থাকি।

08/09/2024

অনেক বড় এক কোম্পানী হঠাৎ করে ব্যবসায় লোকসান করে বসলো।এক দুপুরে সেই কোম্পানীর কর্মচারীরা বাইরের ক্যান্টিনে লাঞ্চ করে ফেরার সময় অফিসের প্রবেশমুখে একটি নোটিশ দেখতে পেল।নোটিশে লেখা ছিল,

'আমাদের কোম্পানীর লোকসানের জন্য যে ব্যক্তিটি দায়ী যে গতকাল মারা গেছে।সেমিনার রুমে একটি কফিনে তার লাশ রাখা হয়েছে।যে কেউ তা দেখতে চাইলে আমন্ত্রিত।'

একজন সহকর্মীর মত্যুর খবর শুনে প্রথমে লোকেরা দুঃখ পেল।তবে এরপর তারা কৌতুহলী হয়ে উঠলো এই ভেবে যে আসলে কে হতে পারে সেই ব্যক্তি।

তারা সবাই সেমিনার রুমে এসে একত্রিত হলো,সবাই ভাবতে লাগলো,'আসলে কে সেই লোক যে আমাদের সাফল্যের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল? তবে সে যেই হোক, এখন অন্তত সে আর বেঁচে নেই।

একে একে তারা যখন কফিনের কাছে গেল এবং ভেতরে তাকালো হঠাৎ তারা কেমন যেন বাকশূন্য হয়ে গেল, হতভম্ভ হয়ে গেল। যেন তাদের খুব আপন কারো লাশ সেখানে রাখা ছিল।

কফিনের ভেতর আসলে রাখা ছিল একটা আয়না।যেই ভেতরে তাকিয়েছিলো সে তার নিজে চেহারাই দেখতে পাচ্ছিলো।আয়নার একপাশে একটা কাগজে লেখা ছিল,

তোমার সাফল্যের পথে বাধা দিতে সক্ষম শুধুমাত্র একজনই আছে গোটা পৃথিবীতে, আর সে হচ্ছো 'তুমি' নিজে।

তুমিই সেই একমাত্র ব্যক্তি যে তোমার জীবন পরিবর্তন আনতে পারে, তোমাকে সুখী করতে পারে, তোমাকে সাহায্য করতে পারো,সুখী করতে পারো।তোমার জীবন তখন বদলে যায় না যখন তোমার অফিসের বস বদলায়,যখন তোমার অভিভাবক বদলায়,তোমার বন্ধুরা বদলায়, তোমার জীবন তখনই বদলায় যখন তুমি নিজে বদলাও।তোমার সক্ষমতা সম্পর্কে তোমার নিজের বিশ্বাসের সীমাটা যখন তুমি অতিক্রম করতে পারো, শুধু তখনই তোমার জীবন বদলায়,পূরন হয় জীবনের লক্ষ্য গুলো।। নিজের আলোয় আলোকিত করো চারপাশ।।

30/08/2024

নারীর লজ্জা হচ্ছে লজ্জাবতী গাছের মতো।
হাত লাগলেই শেষ।
সেইটা স্বামীর হাত হোক বা অন্য কোনো পুরুষের।
এই হাত লাগা শুধু শারীরিক স্পর্শে না,
পুরুষের সঙ্গতায়ও নারীর লজ্জা কেটে যায়।
যে মেয়ে যত বেশি পুরুষের সংস্পর্শে যাবে,
তার লজ্জা তত কমবে।
যেমন-চিত্র নায়িকারা।
বিকিনি পড়তেও দ্বিধা করেনা।
পুরুষের মাঝে থেকে চক্ষু লজ্জা উঠে গেছে।
কনজারভেটিভ ফ্যামিলির মেয়েকে ওড়না ছাড়া
দাঁড়াতে বললেও সে লজ্জায় মরে যাবে।
ইদানিং ফেসবুক এই লজ্জা নিবারণের
ভূমিকা পালন করছে।-
ফেসবুকে বন্ধু বেশি।
অতি-আধুনিকরা ছেলে বন্ধুর সঙ্গে
পিরিয়ড নিয়ে কথা বলে।
ফ্ল্যার্ট করতে গিয়ে শরীর নিয়ে নগ্ন কথা
বলে- মাইন্ড করলে বলে '' জাস্ট
কিডিং, টেক ইট ইজি।'
ইজিলি নিতে নিতে সেই অশালীন
বিষয় আর অশালীন লাগে না।
লজ্জা শেষ !
আবার ফেসবুকে প্রেমিক বেশি!!
কেউ প্রেমে পড়েছে তো,
প্রেমিক রোমান্সের ছলে অশ্লীল কথা বলে।
স্বামীর মতো।
এরপর ব্রেকআপ হয়।
আবার কারো প্রেমে পড়ে।
আবারো চুম্মা-চাটি,আরো কত কি করে !!
আবার ব্রেকাপ।
লজ্জা -শরমের মাথা খেয়ে মেয়েটা এক সময় নির্লজ্জ
হয়ে যায়।
'প্রেম নারীর লজ্জাশীলতাকে গ্রাস করে,
পুরুষের সব বিলীন হয়ে যায়।
নারীর কাছে পুরুষের উপস্থিতি ইয়াবার মতো।
প্রথমে একটা খেলেই পিনিক আসে।
পরে ২০-২৫ টা খেলেও কাজ হয় না।
ব্যস !
এক সময় পুরুষের প্রতি ফিলিংস কাজ করেনা।
প্রেমিকের ভালবাসা তার কাছে পানসে লাগে।
একটার পর একটা পুরুষ বদল করে।
কিন্তু স্থির হতে পারে না।
জানাশোনা শেষ হলেই - আর ভালো লাগে না।
বোরিং লাগে।
কারণ, ডিফারেন্ট টেস্ট নিতে নিতে ভালবাসার
অনুভূতিই শেষ !
মুরব্বীরা বলতেন বিয়ের পরে মেয়ের
লজ্জা কমে।
বাচ্চা হবার পরে আরো কমে যায়।
তখন বুঝতাম না।
ভাবতাম লজ্জা 'ফোঁড়ার' মতো কিছু।
বিয়ের পরে গলে যায়।
tongue emoticon
এখন বুঝি।
আগে মেয়েদের কাছে স্বামীই ছিলো পুরুষ।
তাই বিয়ের পরের কথা এসেছে।
এখন বিয়ে লাগে না পুরুষের কাছে
আসতে- ফেসবুক হলেই চলে।
ফেসবুক সেই স্বামীর ভূমিকা পালন করে।

লেখাটি না বুঝলে আরেকবার পড়ুন,
তারপরে মন্তব্য করুণ।

আর যাদের এই লেখা পড়ে গায়ে লাগবে লেখাটা বিশেষ ভাবে তাদের জন্য🙆‍♀️🙏

23/08/2024

বাঁধ নির্মাণ নিয়ে আমার এক ভাইয়ের লেখা..

বাঁধের সামনে বাঁধ নির্মাণ কি উপর্যুক্ত সমাধান?
ভৌগলিকভাবে বাংলাদেশ সমুদ্র তীরে অবস্থিত এবং ভাটির দেশ। সুতরাং প্বার্শবর্তী অঞ্চল গুলোতে উৎপন্ন অধিকাংশ নদী উক্ত অঞ্চলে প্রবেশ করবে এবং সমুদ্রপৃষ্ঠে পতিত হবে। সমগ্র ঘটনাকে একটা ঢালুতল হিসেবে কল্পনা করা যেতে পারে যেখানে পানি গড়িয়ে পরছে। বাংলাদেশ মূলত অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় এই ঢালু পথ হিসেবে ভূমিকা পালন করে।

মূলত এই কারনেই ইন্ডিয়ার বাঁধের সামনে আরেকটি বাঁধ নির্মান উপযুক্ত সিদ্ধান্ত নয়। কেননা ভাটি অঞ্চলের হওয়ায় ইন্ডিয়ার বাধ খুলে দিলে আমাদের বাঁধ তা প্রতিরোধ করতে পারবে কিন্তু সে পানি বিপরীতে তাদের অঞ্চলে পাঠানো যাবে না। অর্থাৎ পালটা বাঁধ নির্মানের মাধ্যমে ভারতকে থ্রেটে রাখা যাবে না।

আর একটি বাঁধ মানে বিস্তীর্ণ পরিমান অঞ্চলকে স্রেফ ধ্বংস করে দেওয়া। বাঁধ নির্মাণ মানে প্রকৃতির গতিপথ বাধাগ্রস্থ করা। আর এই বাধা দূর করতে পানি ছড়িয়ে যাবে বাঁধের আশেপাশের অঞ্চলে। ফলাফল বন্যা এবং প্রক্রিয়া চলমান থাকলে হ্রদ কিংবা হাওর। বাংলাদেশের কাপ্তাই বাঁধের ক্ষেত্রেও একই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। পানি প্রবাহে বাধা প্রদানের কারনে তৈরি হয়েছে বিস্তীর্ণ এক জলাভূমি।

বাঁধের সামনে বাঁধ তৈরি হলেও তা তৈরি হবে আমাদের মাটিতে। কাজেই পানি ছড়িয়ে পরার কারনে পরিবেশ বিপর্যস্ত হলে তা আমাদের মাটিতেই হবে। আর ভাটির দেশ হওয়ায় পানিকে উলটো গতিপথে পাঠানো সম্ভব না। তাছাড়া বাংলাদেশ এত বিশাল পরিমান অঞ্চল নেই যা হ্রদ হতে দিয়ে বাধ নির্মান করা যাবে।

তাহলে সমাধান কি? সমাধান খুব সম্ভবত অনেকের পছন্দ হবে না। কিন্তু শেষ এবং আদি সমাধান এটাই যে, ২০১৪ সালে ইউক্রেন, ক্রিমিয়া অঞ্চলে প্রবাহিত একটি নদীর উপর বাঁধ নির্মান করে। ভৌগলিকভাবে নদীটি ক্রিমিয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ন পানির উৎস বিবেচিত হওয়ায় বাঁধ নির্মান করে পানি আটকে দেওয়া একপ্রকার দমন-পীড়ন নীতি ছিলো। পরবর্তীতে রাশিয়া উক্ত বাঁধ ভেঙে দেয় ।

মূলত বাঁধ ভেঙে ফেলাই এবসোলুট সমাধান। আর আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী ভাটির দেশে প্রবাহিত নদীপথকে বন্ধ করা বেআইনী । কাজেই এখানে আপনাকে জবাবদিহিতার চিন্তা করতে হবে না। আর গান্ধীবাদী কিংবা বুদ্ধের শান্তির বাণী পালন করে এক গালে চড় খেয়ে আরেক গাল এগিয়ে দেওয়া কোনো সমাধান নয় । বরং এটা শত্রুর কাছে নিজেকে ধ্বংস করে দেওয়ার নামান্তর। মূলত পৃথিবীতে লড়াই ছাড়া কোনো জাতী-ই টিকতে পারে না। এই কারনেই দেখা যায় এক গালে চড় খেলে আরেক গাল এগিয়ে দেওয়ায় বিশ্বাসী শান্তিবাদী জাতিগুলো যুদ্ধক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অত্যাচারী। চীন, ভারত কিংবা ক্রুসেডারদের দিকে খেয়াল করুন, এর উপযুক্ত উদাহরণ পাবেন। একইভাবে পরপর দুইটি লম্বা সময়ের যুদ্ধের পরও আফগানীরা টিকে আছে তাদের লড়াকু মনোভাবের কারনে। বিপরীতে “বই হাতে উঠলে অস্ত্র নিচে নামতে বাধ্য” টাইপের শিশুসুলভ কথা আওড়ানো দলগুলোর ক্রেডিট প্রায় শূন্য। কারন মুক্তিযুদ্ধের সময় যোদ্ধারা বন্দুক না নিয়ে বই হাতে নিলে আজ তারা এইসব শিশুসুলভ কথাবার্তা আওড়ানোর জন্য বেঁচেও থাকতো না।

মূলত যুদ্ধ মানবজাতির জন্য এক অনিবার্য সত্য। আপনি জুলুম করতে চাইলেও যুদ্ধ করতে হবে এবং জুলুম রোধ করতে চাইলেও যুদ্ধ করতে হবে। তাহলে কি আমি সরাসরি যুদ্ধের কথা বলছি? মোটেও না। যোদ্ধা জাতিগুলো যতটা না যুদ্ধ করে তার থেকে বেশি পরিচিত থাকে তাদের মিস্টিকের জন্য। তারা একটি মিস্টিক তৈরি করে যা অন্য জাতি কে তাদের উপর আক্রমণ করার পূর্বে চিন্তিত করে তোলে। ষষ্ঠ শতাব্দীর আরব, ভাইকিংস, সেক্সন, জারের রাশিয়ান ওয়ার মেশিন, জানিসারি ইত্যাদি সকল যোদ্ধারা শত্রুর চক্রান্ত থেকে অধিকাংশ সময় মুক্ত ছিলো নিজেদের মিস্টিকের জন্য। শত্রু চক্রান্ত করার আগে ভাবতো আমরা যদি দশটা ইটও ছুড়ে মারি তাহলে তারা এর বিপরীতে আটটা ইট হলেও ছুড়বে। সুতরাং তাকে আক্রমণ করা কিংবা ক্ষেপিয়ে তোলা সঠিক সিদ্ধান্ত নয়।

আপনি মূলত রাশিয়া এবং আমেরিকার ক্ষেত্রে মিস্টিকের সূত্র মিলাতে পারেন। আমেরিকা পৃথিবীর এতো দেশে আক্রমণ করলেও রাশিয়ায় আক্রমণ করেনা। এমনকি সে চীনেও আক্রমণ করেনা যদিও এগুলো তার জন্য হুমকিস্বরূপ। কারন তাদের উপর আক্রমণ করা মানে সাক্ষাত নিজের উপর বিপদ ডেকে আনা। যদিও এমন হতে পারে যে তাদের সামরিক শক্তি কম এবং তর্কের খাতিরে আমরা ধরে নিচ্ছি যে তাদের সামরিক শক্তি সত্যিই কম। কিন্তু এরপরও আক্রমণ করা মানে তাদের পক্ষ থেকে কোনো না কোনো পালটা আক্রমনের শিকার হওয়া।

বিপরীতে আমাদের এই অঞ্চলের মানুষ এই মিস্টিক তৈরি করতে পারেনি। ১৯৭১ এর পর থেকে সেনাবাহিনীকে দুর্বল করার প্রচেষ্টা এবং সেনাবাহিনীকে সম্পূর্ন হটিয়ে দেওয়ার চক্রান্তের পর প্রতিবেশি দেশগুলোর নিকট তারা পরিচিত হয়েছে শুট করা কিংবা টার্গেট প্রেকটিসের উপকরন হিসেবে। আর এর পরবর্তীতে বর্ডারে গুলি করে মেরে ফেললেও প্রতিবেশীর কাছে কোনোরূপ জবাবদিহিতা কিংবা পালটা আক্রমণ না করা তাদের এই বিশ্বাস তৈরি করেছে যে এদের মেরে ফেললেও সমস্যা নেই। এভাবেই আমাদের মিস্টিক তৈরি হয়নি আর যতটুকু হয়েছে ভেঙে দেওয়া হয়েছে তাও।

সত্যি বলতে ইন্ডিয়া যদি চীন, নর্থ কোরিয়া কিংবা আফগানেও বাঁধ খুলে বন্যা তৈরি করার সুযোগ পায় তাহলেও সে করবে না। কারন তার বিশ্বাস এতে সে চরম বাধা এবং পালটা আক্রমণের শিকার হবে। আমাদেরও এই মিস্টিক অর্জন করতে হবে। আমাদেরও নিজেদের এমনভাবে তৈরি করতে হবে যেন শত্রু আমাদের কথা কল্পনা করেই ভয় পায়। সে যেন মনে করে বাঁধ ছাড়লে বর্ডারে জওয়ানদের তাজা রাখা হবেনা, সেভেন সিস্টার্সকে শান্ত থাকতে দেওয়া হবে না, গুপ্তহামলার বাহিনীগুলোকে ভদ্রভাবে সাজিয়ে রাখা হবেনা।

এরকমটা করা গেলে মিস্টিক পূনরুদ্ধার করা সম্ভব, শত্রুর বুকে ভীতি তৈরি করা সম্ভব। তাছাড়া বাকি সব সমাধান মেকি। যুদ্ধে ভায়োলেন্স বলতে কিছু থাকেনা কিন্তু যদি থাকে তাহলে “ভায়োলেন্স ইজ দা আল্টিমেট ওয়েপন”

14/07/2024

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বিয়ে করেছিলেন ১৪ বছর বয়সে তখন তাঁর স্ত্রীর বয়স ছিল ৮ বছর। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিয়ে করেছিলেন ২২ বছর বয়সে তখন তাঁর স্ত্রীর বয়স ছিল ১১ বছর। বঙ্কিমচন্দ্র বিয়ে করেছিলেন ১১ বছর বয়সে তখন তাঁর স্ত্রীর বয়স ছিল মাত্র ৫ বছর ৷

দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর বিয়ে করেছিলেন ১৪ বছর বয়সে তখন তাঁর স্ত্রী সারদা দেবীর বয়স ছিল মাত্র ৬ বছর। শিবনাথ শাস্ত্রী বিয়ে করেছিলেন ১৩ বছর বয়সে,তখন তাঁর স্ত্রীর বয়স ছিল ১০ বছর।

রাজনারায়ণ বসু বিয়ে করেছিলেন ১৭ বছর বয়সে তখন তাঁর স্ত্রীর বয়স ছিল ১১ বছর। জ্যোতিন্দ্রনাথ ঠাকুর বিয়ে করেছিলেন ১৯ বছর বয়সে,তখন তাঁর স্ত্রীর বয়স ছিল মাত্র ৮ বছর। সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর বিয়ে করেছিলেন ১৭ বছর বয়সে তখন তাঁর স্ত্রীর বয়স
ছিল মাত্র ৭ বছর।

লিনা মেদিনা ৫ বছর ৭ মাস ২১ দিন বয়সে সন্তানের জন্ম দেয়ায় বিশ্বরেকর্ড করা সর্বকনিষ্টা মা উল্লেখ করে তার বন্ধনা করা হয়। দ্বিতীয় কিং রিচার্ড ত্রিশ বছর বয়সে ফরাসি রাজকুমারী ৭ বছর বয়সী ইসাবেলাকে বিয়ে করেন।

পর্তুগালে রাজা ডেনিস বারো বছর বয়সী সেন্ট এলিজাবেথকে বিবাহ করেছিলেন। নরওয়ের ষষ্ঠ
রাজা হাকোন দশ বছরের রাণী মার্গারেটকে বিবাহ করেছিলেন।

এসেক্সের কাউন্ট আগ্নেসের বিয়ের পাকা কথা হয় মাত্র তিন বছর বয়সে। বারো বছর বয়সে তার বিবাহ হয় পঞ্চাশ বছর বয়সী সঙ্গির সাথে। রোমানোস ইতালির রাজকন্যা চার বছর বয়সী বার্থা ইউডোকিয়াকে বিবাহ করেন।

ইতিহাসের পাতায় এরকম অসংখ্য নজির আছে। এগুলো আমাদের ইতিহাসের অংশ। এসব আমাদের ভুলে যাওয়া সমীচিন নয়।

একসময় সতীদাহ প্রথা ছিল। জীবন্ত নারীকে সহমরণে তার মৃত স্বামীর সঙ্গে চিতায় আত্মহুতি দিতে হতো। কিন্তু সতীদাহ বা সহমরণই হিন্দু ধর্মের বৈশিষ্ট্য বলার অর্থ হিন্দুর প্রতি ঘৃণা ও বিদ্বেষ চর্চা করা। হিন্দু শাস্ত্রের ধূয়া তুলে হিন্দুর প্রতি ঘৃণা ও সহিংসতা একালে কেউ প্রদর্শন করে না।

কারণ,সমাজ,আইন,সংস্কৃতি ও ইতিহাস ইত্যাদি সম্পর্কে আমাদের চেতনা উপলব্ধি ও বিচার ক্ষমতা অনেক বিকশিত হয়েছে। আগের মতো নাই। ইতিহাস
ও সমাজ স্থির কিছু নয়,বদলায়। ইতিহাস নিয়ে আলোচনা হবে। কিন্তু দেশ ও কাল বিবেচনায় না নিয়ে রবীন্দ্রনাথকে দোষী করলে সেটা কাণ্ডজ্ঞানের অভাব হবে। তাই না ?

তাহলে ইসলামের নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে নিয়ে এত বিতর্ক কেন হবে ?

বঙ্গবন্ধু ১৩ বছর বয়সে তিন বছর বয়সি রেণুর সাথে বিয়ে হয়। বিয়ের ৯ বছর পর বঙ্গবন্ধুর ২২ বছর বয়সে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছার ১২ বছর বয়সে ফুলশয্যা হয়।

আয়শা রাযিঃ ৯ বছর বয়সে মুহাম্মাদ (সাঃ)-এর সাথে সংসার শুরু করায় মুহাম্মদ (সাঃ)-কে নিয়ে এতো বিতর্ক কেন ?

আসলে রাসুলুল্লাহ (সাঃ)-কে নিয়ে অহেতুক সমালোচনার প্রধান কারণ হলো তার অতুলনীয় উত্তম চরিত্র মাধুরী। যে চরিত্রে মুগ্ধ হয়ে দেড় হাজার বছর ধরে মানুষ অনবরত ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় নিচ্ছে। রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-কে নিয়ে বিতর্কিত করে তারা বিশ্বব্যাপী ইসলাম গ্রহনের অগ্রযাত্রা রুখে দিতে চায়।

নূপুর শর্মারা যা-ই বলুক না কেন ?
স্বয়ং আল্লাহ তা'য়ালা তার হাবীবের চরিত্রের
শ্রেষ্ঠত্বের ঘোষণা দিয়েছেন।

اِنَّکَ لَعَلٰی خُلُقٍ عَظِیۡمٍ

কিয়ামত পর্যন্ত এই চরিত্র মাধুরী পৃথিবীর সকল মানুষের কাছে প্রধান আকর্ষণ হয়ে থাকবে। দলে দলে মানুষ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উম্মত হবেই,হবে,ইনশা-আল্লাহ।

তোমাকে ভালোবাসি হে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তোমার জন্য আমার বাবা-মা কোরবান।

মুহতারাম ইমরান বিন সিকান্দার হাফিজাহুল্লাহ

04/07/2024

এক যুবক তার দাদাকে জিজ্ঞেস করল,
"দাদু, প্রযুক্তি ছাড়া অতীতে কীভাবে বসবাস করতেন।।.
কম্পিউটার ছাড়া
ড্রোন ছাড়া
বিটকয়েন ছাড়া
ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়া
টিভি ছাড়া
এয়ার কন্ডিশনার ছাড়া
গাড়ি ছাড়া
মোবাইল ছাড়া? "

দাদা উত্তর দিলেন:
"ঠিক যেমন তোমার প্রজন্ম আজ বেঁচে আছে . . .
কোন প্রার্থনা নেই,
কোন সহানুভূতি নেই,
কোন সম্মান নেই,
জিএমআরসিতে,
প্রকৃত শিক্ষা নেই,
দরিদ্র ব্যক্তিত্ব,
মানুষের কোন দয়া নেই,
লজ্জা নেই,
কোন শালীনতা নেই,
সততা নেই।।

১৯৩০-১৯৮০ সালের মধ্যে জন্ম নেওয়া মানুষ আমরা ধন্য ছিলাম। আমাদের জীবন তার জলজ্যান্ত প্রমাণ। "

¶ খেলার সময় আর বাইক চালানোর সময়, আমরা কখনো হেলমেট পরি নাই।
¶ স্কুলের পরে আমরা আমাদের হোমওয়ার্ক নিজেরা করেছি এবং সূর্যাস্ত পর্যন্ত আমরা সবসময় মাঠে খেলি
¶ আমরা বাস্তব বন্ধুদের সাথে খেলেছি, ভার্চুয়াল বন্ধুদের সাথে নয়।
¶ যদি আমাদের তৃষ্ণা থাকতো, তাহলে আমরা ঝরনা, জলপ্রপাত থেকে, ফসেট ওয়াটার পান করতাম, মিনারেল ওয়াটার নয়।
¶ আমরা কখনও চিন্তিত হই না এবং অসুস্থ হই এমনকি আমরা একই কাপ বা প্লেট আমাদের বন্ধুদের সাথে ভাগ করে নিয়েছি।
¶ প্রতিদিন রুটি পাস্তা খেয়ে আমরা কখনো ওজন বৃদ্ধি পাইনি।
¶ খালি পায়ে হেঁটেও আমাদের পায়ের কিছুই হয়নি।
¶ সুস্থ থাকার জন্য আমরা কখনো ফুড সাপ্লিমেন্ট ব্যবহার করিনি।
¶ আমরা নিজেদের খেলনা বানিয়ে সেগুলো নিয়ে খেলতাম।
¶ আমাদের বাবা-মা ধনী ছিলেন না। তারা আমাদের ভালবাসা দিয়েছে, বস্তুগত উপহার নয়।
¶ আমাদের কখনও সেল ফোন, ডিভিডি, পিএসপি, গেম কনসোল, এক্সবক্স, ভিডিও গেম, পিসি, ল্যাপটপ, ইন্টারনেট চ্যাট ছিল না . . . কিন্তু আমাদের প্রকৃত বন্ধু ছিল।
¶ আমরা আমাদের বন্ধুদের আমন্ত্রণ ছাড়াই পরিদর্শন করেছি এবং তাদের পরিবারের সাথে খাবার ভাগ করে নিয়েছি এবং উপভোগ করেছি। পরিবারের সাথে সময় কাটানোর সুযোগ নিতে বাবা-মা কাছাকাছিই বসবাস করতেন।
¶ সাদা কালো ছবি হয়তো আমাদের কাছে ছিল, কিন্তু এই ছবিগুলোতে আপনি রঙিন স্মৃতি খুঁজে পাবেন।
¶ আমরা একটি অনন্য এবং সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রজন্ম, কারণ আমরাই শেষ প্রজন্ম যারা তাদের বাবা-মায়ের কথা শুনেছিল।

এবং আমরাই প্রথম যারা তাদের সন্তানদের কথা শুনতে বাধ্য হয়েছি।

collected

29/06/2024

অবসরপ্রাপ্ত ডি আইজি অবসরের অনেক বছর পর তার শহরের একটি থানায় গেলো জিডি করতে। এক সময়ে যার টেলিফোন আসলে থানার ওসি sp এর বুক কাফন শুরু হতো, ঐ দিন কেউ তাকে সালাম দিলো না, কেউ এগিয়ে এলো না, কারণ কেউ তাকে চিনতে পারেনি। থানায় যারা কাজ করছেন সবাই নতুন।আলাপের ফাঁকে তিনি নিজেকে পুলিশের সাবেক ডি আইজি হিসেবে পরিচয় দেন। পরিচয় পাওয়ার পর একজন অফিসার তাকে এক কাপ চা অফার করেন এবং কৌতূহলবশত জিজ্ঞেস করেন, " স্যার অবসরের পর আপনার দিনকাল কেমন যাচ্ছে?”

সাবেক ডি আইজি বলেন,"প্রথম ২/১ বছর খুব খারাপ লেগেছে। নতুন পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে কষ্ট হয়েছে।এখন আমি বুঝতে পেরেছি, দাবা খেলা শেষ হওয়ার পরে রাজা এবং সৈনিকদের একই বাক্সে রাখা হয়। পদ, পদবী, উপাধি, শান-শাওকাত সবই অস্থায়ী। মানুষের ভালোবাসাটা স্থায়ী, বিনয় ও সদাচরণ দিয়ে যা অর্জন করতে হয়।”

*সময় যার যার জীবনের হিসেব বুঝিয়ে দেয়*

Address

Sonargaon

Telephone

+8801713295555

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hijama Health Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Hijama Health Care:

Share

Category