Dr. U K Paul

Dr. U K Paul Medical Services

03/09/2022

ডাঃ ইউ. কে. পাল
এম.বি.বি.এস, সি.সি.ডি
ডি-কার্ড (কার্ডিওলজি)
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
হৃদরোগ, বাতজ্বর, মেডিসিন ও ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ
সহকারী অধ্যাপক হূদরোগ বিভাগ
সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, সিলেট।

সুনামগঞ্জ চেম্বারঃ প্রতি শুক্রবার
হিউম্যান ল্যাব, পুরাতন বাসস্ট্যান্ড, সুনামগঞ্জ
রোগী দেখবেনঃ বিকাল ৪টা- সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।
মেডি-কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টার
প্রিয়াঙ্গন মার্কেট, হাছননগর, সুনামগঞ্জ
রোগী দেখবেনঃ সকাল ১১ঃ৩০- বিকাল ৩টা পর্যন্ত।
সিলেট চেম্বারঃ নুরজাহান হসপিটাল (প্রা) লিমিটেড
সিরিয়ালের জন্য :
01738100823, 01627785218

Medical Services

03/09/2022
হৃদরোগের ঝুঁকি এড়াতে যেসব নিয়ম মানবেন! বিশ্বে এক তৃতীয়াংশ মৃত্যুর জন্যে দায়ী হার্ট অ্যাটাক বা হৃদরোগ। প্রায়শই হার্ট ...
03/09/2022

হৃদরোগের ঝুঁকি এড়াতে যেসব নিয়ম মানবেন!

বিশ্বে এক তৃতীয়াংশ মৃত্যুর জন্যে দায়ী হার্ট অ্যাটাক বা হৃদরোগ। প্রায়শই হার্ট অ্যাটাকের প্রাথমিক উপসর্গগুলো আমাদের চোখ এড়িয়ে যায়। জীবনযাত্রা সম্পর্কে সচেতন না হলে একটা বয়সের পর থাবা বসাতে পারে হৃদরোগ। বিশেষ করে উচ্চরক্তচাপ, কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস থাকলে এই বিষয়ে আরও সতর্ক হওয়া জরুরি।

বিশ্বে এক তৃতীয়াংশ মৃত্যুর জন্যে দায়ী হার্ট অ্যাটাক বা হৃদরোগ। প্রায়শই হার্ট অ্যাটাকের প্রাথমিক উপসর্গগুলো আমাদের চোখ এড়িয়ে যায়। জীবনযাত্রা সম্পর্কে সচেতন না হলে একটা বয়সের পর থাবা বসাতে পারে হৃদরোগ। বিশেষ করে উচ্চরক্তচাপ, কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস থাকলে এই বিষয়ে আরও সতর্ক হওয়া জরুরি।

ব্রিটিশ হার্ট ফাউন্ডেশনের এক গবেষণা মতে, হৃদরোগের প্রাথমিক উপসর্গ খেয়াল না করলে তার ফলে কেবল মৃত্যু নয়, বেঁচে থাকলেও অনেক জটিলতা নিয়ে বাঁচতে হয়।

আমাদের হৃদপিণ্ডে যে রক্ত প্রবাহিত হয়, তা হৃদযন্ত্রে আসে ধমনী দিয়ে। সেটি যখন সরু হয়ে যায়, তখন নালীর ভেতরে রক্ত জমাট বেধে যেতে পারে। ফলে নালীর ভেতর দিয়ে রক্ত প্রবাহ বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এতে হৃদযন্ত্রের পেশীগুলো দুর্বল হয়ে যায়, ফলে আর সে অক্সিজেন প্রবাহিত করতে পারে না। হৃদপিণ্ডের ভেতর দিয়ে অক্সিজেন প্রবাহিত না হতে পারলেই হার্ট অ্যাটাক হয়।

যাদের উচ্চ রক্তচাপ বা রক্তে শর্করা মাত্রা বেশি বা যাদের স্থুলতার সমস্যা রয়েছে, তাদের এমনিতেই হৃদরোগের আশঙ্কা বেশি। হার্ট অ্যাটাক যে কোনও বয়সে, যে কোনও সময় হতে পারে। অনেকে মনে করেন ছেলেদের হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতা বেশি। কিন্তু মেয়েদের ক্ষেত্রেও ঝুঁকি থাকে। তবে হৃদযন্ত্রে কোনও রকম জটিলতা তৈরি হলে, তা আগাম জানান দেয় শরীর। লক্ষণগুলো জেনে রাখুন।

প্রাথমিক লক্ষণগুলো মধ্যে রয়েছে- বুকে ব্যথা - চাপ চাপ ব্যথা, বুকের এক পাশে বা পুরো বুক জুড়ে ভারী ব্যথা। শরীরের অন্য অংশে ব্যথা মনে হতে পারে ব্যথা শরীরে এক অংশ থেকে অন্য অংশে চলে যাচ্ছে, যেমন হতে পারে বুক থেকে হাতে ব্যথা হতে পারে। সাধারণত বাম হাতে ব্যথা হয়, কিন্তু দুই হাতেই ব্যথা হতে পারে। মাথা ঘোরা বা ঝিমঝিম করা। ঘাম হওয়া। নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসা। বমি ভাব হওয়া। বুক ধড়ফড় করা বা বিনা কারণে অস্থির লাগা।

শ্বাস-প্রশ্বাসে যদি কষ্ট হয়, তা হলে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা থাকে। শ্বাস নিতে কষ্ট হলে, দম আটকে আসলে অবিলম্বে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন। হৃদযন্ত্রের কোনও রকম সমস্যা হল, ফুসফুসও অক্সিজেন কম পায়। তাই এই লক্ষণ দেখা দিতে পারে। আমাদের পরিবর্তিত জীবনযাত্রা, অত্যধিক ব্যস্ততা, মানসিক চাপ এগুলোও কিন্তু হৃদরোগের কারণ হতে পারে। কিন্তু কয়েকটি নিয়ম মেনে চললে হৃদরোগের ঝুঁকি এড়ানো সম্ভব।

মাছ-মাংস যেমন খাচ্ছেন, তার সঙ্গে সপ্তাহে অন্তত কয়েকদিন বেশি পরিমাণে সবুজ শাক-সব্জি ও ফাইবারযুক্ত খাবার খান। এই সব খাবার কোলেস্টেরলের পরিমাণ কম করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। খাদ্যতালিকায় ওটমিল, ব্রাউন রাইস, বিনস, মুসুর ডাল, বাদাম, বীজ ও নানা ধরনের ফল রাখুন।

ওজন বেড়ে যাওয়া কিংবা ওবেসিটির মতো সমস্যা থেকেও কিন্তু হৃদরোগের আশঙ্কা থেকে যায়। তাই এ সব থেকে দূরে থাকতে নিয়মিত শরীরচর্চা করুন। এর সঙ্গে হাঁটাহাঁটিও করা জরুরি। একটানা হাঁটার সময় না পেলে সকাল, দুপুর ও রাত মিলিয়ে আধ ঘণ্টা হাঁটুন। তবে প্রতিদিন নিয়ম মেনে করতে হবে। হাঁটার সময় হাতে পরে নিন ফিটনেস ট্র্যাকার, কতটা হাঁটছেন কিংবা কত ক্যালোরি ঝরাচ্ছেন, দেখা যাবে সেখানেই।

পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতির কারণে নানা বিষয় নিয়েই আমরা অত্যধিক চাপে থাকি। ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি তো বাড়েই, সেই সঙ্গে উচ্চ রক্তচাপ, বেশি খাওয়া, ধূমপান, ঘুমের সমস্যা, ক্লান্তি দেখা দেয়। সেই জন্য কোনও ধরনের মানসিক চাপ বা উদ্বেগকে প্রশ্রয় না দেওয়ার চেষ্টা করুন। মনঃসংযোগ বাড়াতে ধ্যান করতে পারেন। বই পড়া কিংবা গান শোনার অভ্যাস থাকলে, সেগুলোও চাপমুক্ত করতে সহায়তা করে।

ধূমপান করলে হৃদযন্ত্রের ধমনী সংলগ্ন কোষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়, এমনকি রক্ত জমাট বেঁধে যায়। অতিরিক্ত ধূমপান করলে বাড়ে হৃদস্পন্দনও। তাই হৃদরোগ থেকে দূরে থাকতে ধূমপানের অভ্যাস ত্যাগ করুন।

রাতে ঠিক মতো ঘুম না হলে কিন্তু হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। ফলে স্ট্রোক, হার্ট ফেল করা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে। নিয়মিত যদি ঠিক মতো ঘুম না হয়, তা হলে রক্তে অক্সিজেন সরবরাহ ভাল মতো হয় না। কাজেই শরীর তখন স্ট্রেস হরমোন নিঃসরণ ঘটায়, যার ফলে হৃদরোগের আশঙ্কা থাকে।

চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ কখনো বাদ দেওয়া যাবে না। উচ্চ রক্তচাপের কোনো সতর্কসংকেত নেই। তাই প্রত্যেকেরই রক্তচাপ নিয়মিত পরীক্ষা করা উচিত। সাধারণত ৩০ বছর বয়স থেকে রক্তচাপ নিয়মিত পরীক্ষা শুরু করা উচিত।

নূরজাহান হসপিটাল এ নিয়মিত রোগী দেখছেন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা: ইউ. কে. পাল | বুক ব্যাথা, শ্বাস কষ্ট, বুক ধরফর, হার্ট এ্যাটাক...
03/09/2022

নূরজাহান হসপিটাল এ নিয়মিত রোগী দেখছেন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা: ইউ. কে. পাল | বুক ব্যাথা, শ্বাস কষ্ট, বুক ধরফর, হার্ট এ্যাটাক, হার্ট ফেইলিওর, হাইপারটেনশন, বাথ জর, কোলেস্টরল ও যেকোনো হার্ট এর সমস্যার চিকিৎসা প্রদান করেন | ডাক্তার এর পরামর্শ নিতে আজই কল করুন 01738100823

Address

Women’s Medical College
Sylhet
3100

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. U K Paul posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category