AL-jayed pharmacy

AL-jayed pharmacy Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from AL-jayed pharmacy, Medical and health, balagonj, Sylhet.

মাইক্রোস্কোপে আঙুলের ফিঙ্গারপ্রিন্টের নমুনা! রেখাগুলি ভালো করে দেখুন...বিষ্ময়করভাবে আলাদা আলাদা প্যাটার্নে সাজানো! সামান...
07/09/2022

মাইক্রোস্কোপে আঙুলের ফিঙ্গারপ্রিন্টের নমুনা! রেখাগুলি ভালো করে দেখুন...
বিষ্ময়করভাবে আলাদা আলাদা প্যাটার্নে সাজানো!

সামান্য ১ ইঞ্চি জায়গায় যিনি কোটি কোটি মানুষের আঙুলের নকশাকে আলাদা প্যাটার্নে সাজাতে পারেন, তিনি সর্বশক্তিমান, মহান স্রষ্টা।
সারা দুনিয়ার ৭৫০ কোটি বনি আদম একসাথে আঙ্গুলের ছাপ দিলেও মিলবেনা..!
মহান আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআনে বলেন;

"মানুষ কি মনে করে যে, আমি (আল্লাহ) তার অস্থিসমূহ একত্রিত করব না? শুধু তাই নয়; আমি তার আঙ্গুলিসমূহ (আঙ্গুলের ছাপ) সঠিকভাবে সন্নিবেশ করতে সক্ষম।"
(সূরা কিয়ামাহ : ৩-৪)

আমাদের একটু সচেতনতাই পারবে আমাদের আগামী দিনের বেচে থাকার অনুপেরণা 👇
06/09/2022

আমাদের একটু সচেতনতাই পারবে আমাদের আগামী দিনের বেচে থাকার অনুপেরণা 👇

সুস্থ ও নীরোগ থাকার ১০ টি উপায় কি কি ??? স্বাস্থ্য শুধুমাত্র রোগ থেকে মুক্তি বা নীরোগ দেহ বা শারীরিক সুস্থতা নয়, স্বাস্থ...
05/09/2022

সুস্থ ও নীরোগ থাকার ১০ টি উপায় কি কি ???

স্বাস্থ্য শুধুমাত্র রোগ থেকে মুক্তি বা নীরোগ দেহ বা শারীরিক সুস্থতা নয়, স্বাস্থ্য হল ব্যক্তির সামাজিক, মানসিক, ও শারীরিক গুণাবলির এমন একটি সমন্বয়, যা তাকে পরিপূর্ণ জীবন যাপনে সহায়তা করে - বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। স্বাস্থ্য মানুষের জীবনের সবথেকে বড় সম্পদ। আমরা সবাই চাই সুস্থ নীরোগ সুন্দর জীবন । তাই আমাদের খাদ্য, পানীয়, আলো-বাতাস, স্নান, পোশাক, সুনিদ্রা, বিশ্রাম ইত্যাদির দিকে খেয়াল রাখা দরকার ।
এখন আমরা জানব যে আমাদের শরীর সুস্থ, নীরোগ রাখার উপায় গুলি কি কি? সব সময় এগুলি মেনে চলার চেষ্টা করবেন, তাঁর ফলে আপনি পাবেন সুস্থ, নীরোগ, পৃথিবীতে বাঁচার জন্য দীর্ঘ জীবন।

১) খাদ্য – খাদ্য হল আমাদের শরীরের প্রধান শক্তির উৎস। আমাদের বয়স ও শরীরের ক্ষমতা অনুসারে সহজপাচ্য, পুষ্টিকর, লঘু খাদ্য গ্রহণ করা দরকার। শিশুদের ও বয়স্কদের পরিমাণ অনুসারে খাবার খাওয়া উচিত। আমরা যে সমস্ত খাবার খাই তাহলো, ক) প্রোটিন – শরীরের তাপ উৎপাদন, ক্ষয়পুরন, শরীরের উপাদান নির্মাণ করে। সিম, ডাল, কাঁঠাল, বাদাম, তিল, মাশরুম প্রভৃতি থেকে প্রোটিন পাই। খ) ফ্যাট বা চর্বি জাতীয় – শরীরে মেদ বা চর্বি তৈরি করে। মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ঘি, ছানা, ইত্যাদি থেকে ফ্যাট পাওয়া যায়। গ) কার্বোহাইড্রেট – শরীরের কাজ করার ক্ষমতা, তাপ উৎপাদন, দেহে তেজ তৈরি করে। আলু, ভুট্টা, গম, আপেল, মসুর, আখ, মধু, ডিমেতে পাওয়া যায়। ঘ) ভিটামিন – ভিটামিনের আরেক নাম খাদ্যপ্রাণ। এর ওভাবে শরীর দুর্বল হয়ে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা কমে যায়। বিভিন্ন রোগ আক্রমণ করে। ভিটামিন পাওয়া যায় আম, গাজর, ডাল, সবুজ শাকসবজি, সয়াবিন, কলা, দৈ, মাখন, ডিম, মাংসতে। ঙ) লবণ – লবণ আমাদের দেহের জন্য দরকারি উপাদান। আমরা শাকসবজি, ফলমূল এবং আরও নানা খাবার থেকে লবণ পাই। আমাদের এই খাবার গুলি খেতে হবে।

২) স্নান করা – শরীর সুস্থ রাখার জন্য আমাদের প্রতিদিন নিয়মিত স্নান করা উচিৎ। স্নান করার জন্য পরিষ্কার ও বিশুদ্ধ জল ব্যবহার করবেন। খারাপ, পচা জল ব্যবহার করবেন না। যদি করেন তাহলে আপনার বিভিন্ন চর্ম রোগ হবে। ঠাণ্ডা, পরিষ্কার, নিরাপদ, জল ব্যবহার করবেন। যদি পারেন একটু সকাল সকাল স্নান করবেন। সকালে স্নান করা স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। ঠাণ্ডা জলের সাথে কিছুটা গরম জল ব্যবহার করতে পারেন। খুব বেশি সময় জলে থাকবেন না। স্নানের আগে ভাল করে সর্ষের তেল মেখে নেবেন। স্নানের সময় জীবাণু নাশক সাবান মাখুন।

৩) পরিষ্কার পোশাক – আমরা প্রতিদিন যে জামা কাপড় ব্যবহার করি তা নিয়মিত পরিষ্কার করা দরকার। জামা কাপড়ের মাধ্যমে বিভিন্ন চামড়া বা ত্বকের রোগ ছড়ায়। একই পোশাক পর পর কয়েক দিন ব্যবহার করবেন না। পরের বার ব্যবহার করার আগে ধুয়ে নেবেন। না ধুলে আগের ঘাম, দুর্গন্ধ থেকে চামড়ার সমস্যা দেখা যাবে। বেশি পুরনো জামা কাপড় ব্যবহার করবেন না। যদি পারেন ৬ থেকে ৯ মাসের মধ্যে পুরনো জামা কাপড় বদলে ফেলুন। পুরনো কাপড় ব্যবহার করলে আপনার পুরনো চামড়ার সমস্যা ফিরে আসবে।

৪) জল, আলো, বাতাস – জল আমাদের খাদ্য পরিপাক, অন্যান্য কাজে সাহায্য করে। জল খেতে হলে বিশুদ্ধ জল খান। জল ফুটিয়ে ঠাণ্ডা করে খাওয়া সবথেকে ভাল।খাবার খাওয়ার আধঘণ্টা পরে ঠাণ্ডা জল খান। জাদের পেতের সমস্যা আছে তারা সামান্য গরম জল খাবেন। জলের বিকল্প হিসাবে বিভিন্ন ফলের রস, আখের রস, ডাবের জল খেতে পারেন। যে ঘরে সহজে আলো ও বাতাস প্রবেশ করতে পারে সে ঘরে থাকবেন। উপযুক্ত আলো স্বাস্থ্যকর, শরীরের সুস্থতার জন্য রদের দরকার। সেকারণে ছোট শিশুদের সকালের রোদে রাখা হয়। কম বা বেশি আলো দৃষ্টিশক্তি খারাপ করে দেয়। উপযুক্ত আলো আমাদের দৃষ্টিশক্তি ঠিক রাখে। জীবন ধারণ ও শ্বাস গ্রহণ করার জন্য আমরা বাতাসের উপর নির্ভর করি। নির্মল ও বিশুদ্ধ বাতাস মানুষকে সুন্দর ও স্বাস্থ্যবান করে। বিশুদ্ধ বায়ুতে উপযুক্ত পরিমাণ অক্সিজেন থাকে।

৫) শরীরচর্চা – বর্তমান জীবনে কারোর কাছে অতিরিক্ত সময় থাকেনা। সবাই নিজের কাজ নিয়ে থাকেন। শরীরের গঠন তাই ঠিকভাবে হয়না। শরীর ঠিক রাখতে প্রতিদিন শরীরচর্চা করা দরকার। প্রতিদিন সকালে বা সন্ধ্যায় কম করে ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট হাঁটতে পারেন। হাঁটা হল সবথেকে সেরা ব্যায়াম। কিছু সময় সাঁতার কাটতে পারেন। বিভিন্ন যোগ ব্যায়াম করবেন ।

৬) মানসিক চিন্তা – আমরা অনেক সময় মানসিক চিন্তার কাড়নে অসুস্থ হয়ে পড়ি। আমদের জীবনে অনেক রকম ঘটনা ঘটে থাকে। মনে রাখবেন অতীতে যা হয়েছে সেটা আপনার হাতে আর নেই। সেটাকে আপনি আর পালটাতে পারবেন না। তাই এমন ঘটনা বেশি দিন মনে রাখবেন না। একটা লক্ষ নিয়ে সেদিকে আগিয়ে যান। অতিরিক্ত চিন্তা করলে আপনার মাথার বুদ্ধি, স্মৃতি, কমে যায়। তখন কোন কাজ করতে মন চায়না। কখন কি কাজ করতে হবে তা ভুলে যান। এরকম হলে কাজের কথা একটা ডাইরিতে লিখে রাখবেন। চিন্তা হল পৃথিবীতে সব থেকে বড় অসুখ। আজ থেকে চিন্তা ছেড়ে সুখী ভাবে বাঁচুন ।

৭) শরীরের যত্ন – সুস্থ, নীরোগ থাকার জন্য আমাদের শরীরের যত্ন নেওয়া একান্ত দরকার। প্রতিদিন মিয়মিত স্নান করা, দাঁত মাজা, চোখ-মুখ পরিষ্কার রাখতে হবে। খাবার পর দাঁত ব্রাশ করবেন। শিশুরা অতিরিক্ত চকলেট বা মিষ্টি খাবার খেলে দাঁতের সমস্যা হতে পারে। কান পরিষ্কার রাখবে, কানে ঠাণ্ডা লাগাবেন ন। ঠাণ্ডা পরিষ্কার জল দিয়ে চোখ পরিষ্কার করবেন। ভিটামিন এ চোখের জন্য উপকারী। হাতের নখের দ্বারা জীবাণু আমাদের শরীরে প্রবেশ করে। তাই নিয়মিত হাত ও পায়ের নখ কাটবেন।

৮) সুঅভ্যাস গঠন – আমাদের উচিত কুঅভ্যাস ত্যাগ করা, সুঅভ্যাস গঠন করা। সুঅভ্যাস গুলি হল – নিজের কাজ নিজে করা, ছবি আঁকা, গান করা, ভোরে ঘুম থেকে ওঠা, খেলাধুলা করা, দেহ পরিষ্কার রাখা। সমাজ ও পরিবার থেকে মানুষ এগুলো পায়।

৯) রোগের ধারনা – আমরা যখন সুস্থ থাকি তখন কাজে উৎসাহ থাকে, কিন্তু যদি আমরা অসুস্থ হই তখন কাজে উৎসাহ থাকেনা। প্রধানত দুটি কারণের ফলে আমাদের রোগ সংক্রমণ হয়। ক) সংক্রমিত – আন্ত্রিক, কলেরা, এইডস ইত্যাদি। এই রোগগুলি এক জীব থেকে আরেক জীবে ছড়িয়ে পরে। দূষিত জল পান করা, খাদ্যে জীবাণুর সংক্রমণ ইত্যাদির ফলে এইসব রোগ হয়। খ) অসংক্রমিত – মধুমেহ, হৃদরোগ, মানসিক চাপ, ভিটামিন ও খনিজ লবণের অভাব, অপুষ্টি, জিনগত পূর্ব পুরুষদের থেকে আসা রোগ। শরীর অসুস্থ হলে ডাক্তার দেখিয়ে রোগের পরিচর্যা করবেন।

১০) বিনোদন – সবশেষে বলি জীবনে কাজের চাপ থাকবে, তাঁর মধ্যে থেকে একটু আনন্দ খুঁজে নিতে হবে। গান শোনা, জোকস পড়া, মাসে একবার বেড়াতে যেতে পারেন। মুখে যেন সব সময় একটা হাসি থাকে। প্রতিদিন নতুন নতুন কিছু শিখুন। আজ থেকে নিজে নতুন ভাবে চলতে শুরু করুন।

আমাদের লেখা আপনার কেমন লাগছে ও আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান । আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন । স্বাস্থ্য বিষয়ে আরও পোস্ট পড়তে নিচে স্বাস্থ্য লেখাটির উপর ক্লিক করুন । পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।

04/09/2022
কোন মেয়েই প্রেগনেন্সিকালীন স্মৃতি ভোলে না। যদি সেটা খারাপ স্মৃতি হয়, তাহলে আরো ভোলে না। এমনকি সেই সময় তার কী খেতে ইচ্ছা ...
04/09/2022

কোন মেয়েই প্রেগনেন্সিকালীন স্মৃতি ভোলে না। যদি সেটা খারাপ স্মৃতি হয়, তাহলে আরো ভোলে না। এমনকি সেই সময় তার কী খেতে ইচ্ছা হইসিলো, কিন্তু বাচ্চার বাপ সেটা খাওয়ায় নাই, সেটাও তার টনটনে মনে থাকে।

আমি অধিকাংশ মেয়েকে দেখেছি গ্রেগনেন্সির সময় কবে রিকশায় করে বাসে উঠে কষ্ট করে কোথায় যেতে হইছিলো, কবে কে তাকে যত্ন করে পৌঁছে দেয় নাই, কবে কে তাকে কলিজার সিঙ্গারা খাওয়ায় নাই অথচ তার জান ফেটে যাচ্ছিলো খাওয়ার জন্য, কবে কে রান্না করে দেয় নাই, কে কবে কাছে এসে থাকে নাই, কবে জামাই সময় দেয় নাই, ডাক্তারের কাছে সাথে যায় নাই- সব তারা টুকিটাকি বিস্তারিত মনে রেখেছে। আমিও অনেক কিছু মনে রেখেছি। বলা যায় প্রায় সবই। এবং সেই সময়টায় যারা আমাকে কষ্ট দিয়েছে তাদের আমি আজীবনের জন্য অপরাধী করে রেখেছি। তারা কোনোদিনই আমার কাছে ক্ষমা পাবে না।

হরমোনাল পরিবর্তনের কারনে প্রেগনেন্সির সময় মেয়েদের মনোজগতে একটা বিশাল পরিবর্তন আসে। নিজের শরীরের অস্বাভাবিক পরিবর্তন, শরীর খারাপ লাগা, চলাফেলার সীমাবদ্ধতা, বাচ্চাকে নিয়ে টেনশন- সবকিছু মিলিয়ে একটা যা তা অবস্থা হয়। এই সময়টায় ডিপ্রেশনে ভোগে অধিকাংশ মেয়ে।

প্রেগনেন্সি মানে শুধু পুষ্টিকর খাওয়া আর বিশ্রাম না। প্রেগনেন্সিতে মনের যত্ন খুব জরুরি। যদিও এই সমাজ সংসার মেয়েদের মনের কচুটা বোঝে। প্রেগনেন্ট মেয়েকে থোড়াই তারা সম্মান করতে জানে। বরং জানে কীভাবে তাকে নানাভাবে হেনস্থা করা যায়। তাই নিজেরটা নিজে বুঝে নেন। নিজের যত্ন নিজে করেন।

বিভিন্ন ফলের গুণাগুণ ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।আরো জানার জন্য আমাদের সুস্বাস্থ্য পেজ টি Follow করে পাশে থাকুন ---Like, Share...
04/09/2022

বিভিন্ন ফলের গুণাগুণ ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।
আরো জানার জন্য আমাদের সুস্বাস্থ্য পেজ টি Follow করে পাশে থাকুন ---
Like, Share and Follow for more updates

04/09/2022

Address

Balagonj
Sylhet
3120

Opening Hours

Monday 09:30 - 23:30
Tuesday 09:00 - 23:30
Wednesday 09:00 - 23:30
Thursday 09:30 - 23:30
Friday 09:30 - 23:30
Saturday 09:30 - 23:30
Sunday 09:30 - 23:30

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when AL-jayed pharmacy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram