হোমিওপ্যাথি ডাক্তার সিলেট Best Homeopathy doctor Sylhet

  • Home
  • Bangladesh
  • Sylhet
  • হোমিওপ্যাথি ডাক্তার সিলেট Best Homeopathy doctor Sylhet

হোমিওপ্যাথি ডাক্তার সিলেট Best Homeopathy doctor Sylhet স্বাস্থ্য বিষয়ক যে কোন টিপস পেতে লাইক দিন।
হোমিওপ্যাথি ডাক্তার সিলেট Best Homeopathy doctor Sylhet
(1)

পায়ের গোড়ালির হাড় বৃদ্ধির হোমিও চিকিৎসা। 🔵 হিল স্পুর  যাকে পায়ের গোড়ালির হাড় বৃদ্ধি পাওয়াও বলা হয়। মানবদেহের অন্যান...
07/12/2025

পায়ের গোড়ালির হাড় বৃদ্ধির হোমিও চিকিৎসা।

🔵 হিল স্পুর যাকে পায়ের গোড়ালির হাড় বৃদ্ধি পাওয়াও বলা হয়। মানবদেহের অন্যান্য রোগের মধ্যে এটিও অন্যতম। অনেকেই এই সমস্যায় ভুগে থাকেন।

🛑পায়ের গোড়ালির হাড় বৃদ্ধি কী?

🔵 পায়ের গোড়ালির হাড় বৃদ্ধি হলো, পায়ের পাতার গোড়ালির হাড় অস্বাভাবিক বৃদ্ধি, যার ফলস্বরূপ হাঁটলে, দাঁড়ালে বা দৌড়ালে ব্যথা হয়। এই অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারণ হলো, গোড়ালিকে ঘর্ষণ ও চাপ থেকে রক্ষা করে যে পেশী, টেন্ডন অথবা লিগামেন্টগুলো, সেগুলোর ক্ষতি বা আঘাত পাওয়ার দরুন ক্যালসিয়াম জমা হওয়া।

🔵 এটা সাধারণত শিশুদের চাইতে মাঝবয়সী ব্যক্তিদের মধ্যে দেখা যায়। পুরুষ ও নারী উভয়কেই সমানভাবে আক্রমণ করে । যাদের গোড়ালিতে ব্যথা রয়েছে, তাদের মধ্যে ৫৯ শতাংশ ব্যক্তির পায়ে গোড়ালির হাড় বৃদ্ধি দেখা যায়।

🛑এর প্রধান লক্ষণ ও উপসর্গগুলো কী কী?

🔵 প্রাথমিক উপসর্গ হলো, গোড়ালিতে ব্যথা হয়। কিন্তু সচরাচর হিল স্পার ব্যথার জন্য দায়ী হয় না। বেড়ে ওঠা হাড় যখন আশেপাশের টিস্যুর উপর চাপ সৃষ্টি করে, তখন আপনি ব্যথা অনুভব করেন। তীব্র ব্যথা অনুভূত হয় যখন ভোরবেলায় বিছানা ছাড়ার সময় প্রথমবার পা মাটিতে রাখা হয়, যেটা ধীরে ধীরে কমে যায়।

🔵 আপনার গোড়ালিতে ফোলাভাব এবং সংবেদনশীলতা হতে পারে।

🔵 প্ল্যান্টার ফ্যাসাইটিসের সঙ্গে গোড়ালির হাড় বৃদ্ধি উপসর্গগুলোর অনেক মিল রয়েছে। প্ল্যান্টার ফ্যাসাইটিস হলো গোড়ালি থেকে পায়ের আঙুল পর্যন্ত যে সংযোগকারী টিস্যুগুলো বিস্তৃত থাকে, তাতে প্রদাহ বা আঘাত।

🛑এর প্রধান কারণগুলো কী কী?

🔵 বেশিরভাগ ক্ষেত্রে প্ল্যান্টার ফ্যাসাইটিসই পায়ের গোড়ালির হাড় বৃদ্ধি (হিল স্পুর)-র প্রধান কারণ। যদি কোনো কারণে প্ল্যান্টার ফ্যাসিয়া আঘাত পায়, পায়ের পাতাকে ধকল থেকে রক্ষা করা কানেক্টিভ টিস্যুগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় নেয় সারতে, আর ছোট হাড় গজানো শুরু হয়ে যায়।
পায়ের গোড়ালির হাড় বৃদ্ধির অন্যান্য কারণ হলো-

🔵 পায়ের পাতার পেশী ও লিগামেন্টে অত্যাধিক ধকল।
অতিমাত্রায় প্রসারণ।
🔵 দৌড় ও ঝাঁপের মতো অ্যাথলিটদের শারীরিক সক্রিয়তা।
🔵 প্রলম্বিত বা দীর্ঘক্ষণ ধরে দাঁড়িয়ে থাকা।
🔵 যেসব ব্যক্তির গোড়ালি চ্যাপ্টা অথবা ধনুকাকৃতি।
🔵 বেসামালভাবে হাঁটা।
🔵 ভুল মাপের জুতো পরা।
🔵 বেশি ওজন।
🔵 গর্ভাবস্থা
🔵 আর্থ্রাইটিস এবং ডায়াবেটিসের মতো অসুখ।

🛑করণীয় -
🔵 পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেয়া।
🔵 গোড়ালিতে ব্যথার জায়গায় বরফ সেঁক দেয়া।
🔵 সঠিক মাপের জুতা পরা।
🔵 শক্ত জায়গায় খালি পায়ে হাঁটা এড়ানো।
🔵 পেশী প্রসারণ ব্যায়াম করা।
🔵 ওজন বেশি হলে ওজন কমানো।

🛑 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাঃ

🔵 Rhus Tox - হিল ব্যথার জন্য শীর্ষ ৫ হোমিওপ্যাথিক ওষুধের মধ্যে একটি এটি প্রধানত ক্যালকেনিয়াল স্পারে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য ব্যবহৃত হয় যারা দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় গোড়ালিতে ব্যথা অনুভব করেন। ক্যালকেনিয়াল স্পার হল গোড়ালির হাড়ের (ক্যালকেনিয়াম) একটি হাড়ের বৃদ্ধি, যা সাধারণত অনুপযুক্ত জুতাগুলির কারণে ঘটে। Rhus Tox হিলের হাড়ের চারপাশের লিগামেন্ট এবং পেশী নিরাময়েও সাহায্য করে, হিলের অতিরিক্ত আঘাত রোধ করে।
Rhus Tox ক্যালকেনিয়াল স্পার রোগীদের জন্য তিনটি ক্ষেত্রে কাজ করে: ব্যথা হ্রাস, পেশী বা লিগামেন্ট শক্তিশালীকরণ, এবং স্পার ডিসলুশন (হাড়ের বৃদ্ধির দ্রবীভূতকরণ)।

🔵 আর্নিকা
এটি হিল ব্যথার জন্য শীর্ষ 5 হোমিওপ্যাথিক ওষুধগুলির মধ্যে একটি হিসাবে বিবেচিত হয়। আর্নিকা নামে পরিচিত একটি উদ্ভিদের পেশীর স্ট্রেন, ক্ষত এবং মচকে যাওয়ার চিকিৎসায় ব্যবহারের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। হেলেনালিন, আর্নিকা উদ্ভিদে পাওয়া একটি প্রদাহ-বিরোধী রাসায়নিক, প্রদাহ হ্রাস করে ক্ষত এবং ফোলা কমাতে দেখানো হয়েছে। এটি গোড়ালির ব্যথার সাথে সম্পর্কিত প্রদাহ কমাতে ক্রিম, লোশন বা টিংচার হিসাবে একমাত্রিকভাবে প্রয়োগ করা যেতে পারে।

🔵 ক্যালকেরিয়া ফ্লুর
এটি ক্যালকেনিয়াল স্পার-সম্পর্কিত হিল অস্বস্তির সাথে সম্পর্কিত হিল ব্যথার জন্য সেরা হোমিওপ্যাথিক ওষুধগুলির মধ্যে একটি।
ক্যালকেরিয়া ফ্লুর বেদনাদায়ক এবং ব্যথাহীন ক্যালকেনিয়াল স্পার উভয়ের জন্যই উপকারী। এটি গোড়ালির ব্যথার জন্য শীর্ষ ৫টি হোমিওপ্যাথিক ওষুধের মধ্যে একটি কারণ এটি ক্যালকানেল স্পার্সে ব্যথা উপশমকারী এজেন্ট হিসেবে সবচেয়ে ভালো কাজ করে।

🔵 আরেনিয়া ডায়াডেমা
অ্যারানিয়া ডায়াডেমা হল গোড়ালির ব্যথার জন্য একটি হোমিওপ্যাথিক ওষুধ যাতে রোগী অসাড়তা এবং ঠান্ডা বাতাসের প্রতি সংবেদনশীলতা অনুভব করেন। এটি গোড়ালির ব্যথার জন্য সেরা হোমিওপ্যাথিক ওষুধগুলির মধ্যে একটি যা মধ্যরাতে এবং শেষ বিকেলে ফোটে।

লক্ষণ অনুযায়ী Ledum pal, Arnica Mont, Ruta G, Calcarea Flour
ঔষধগুলো সেবন করলে রোগটি ভালো হয়ে যায়।

Dr.Hasanul Banna Alamin
DHMS, BHMEC (DHAKA)
BSc (Honours), MSc (First Class)
Homeopathic Physician & Consultant
01729-841398
BHMEC REG: 46200

#পায়ের_গোড়ালির_হাড়_বৃদ্ধির_হোমিও_মেডিসিন
#পায়ের_গোড়ালির_হাড়_বৃদ্ধির_হোমিও_চিকিৎসা

পায়ের তলায় কড়ার হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা । পায়ের কড়া হোমিও ঔষধ। 🟦 রোগ বিবরন : ঘর্ষন লাগা বা বারে বারে চাপ পড়া প্রভূতি ক...
07/12/2025

পায়ের তলায় কড়ার হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা । পায়ের কড়া হোমিও ঔষধ।

🟦 রোগ বিবরন : ঘর্ষন লাগা বা বারে বারে চাপ পড়া প্রভূতি কারনে কড়া পড়ে। জুতার ঘর্ষনে পায়ের আঙ্গুলে কোন বস্তু অনেক দিন হস্ত দ্বারা শক্ত করিয়া ধরার কারনে হাতে আঙ্গুলে কড়া হইয়া থাকে। সাইকোসিস ধাতুগত দোষের কারনে পায়ের তলায় কড়া পড়িয়া থাকে।
চিকিৎসা

🟥 এন্টিম ক্রুড (Antim Crut) : পায়ের তলায় শক্ত কড়া হাঁটতে গেলে ভীষন কষ্ট, কাটিয়া দিলে আবার বাড়ে। কোন কোন রোগীর পায়ের গোড়ালী কাঠের মত শক্ত ।ইত্যাদি লক্ষনে ফলপ্রদ।

🟥 এনাকার্ডিয়াম অক্সি (Anacardium Oce) : পায়ের তলায় কড়ার একটি চমৎকার ঔষধ।

🟥 এসিড এসেটিক(Acid Acetic) : বহুমূত্র রোগীদের পায়ের তলায় কড়ার একটি উত্তম ঔষধ।

🟥 ফেরাম পিক্রিক (Ferrum Pic) : জুতার চাপে বা অন্য কোন কারনে পায়ের পাতায় বা আঙ্গুলে কড়া হইলে ফেরাম পিক্রিক উপকারী।

🟥 সাইলেসিয়া (Silicea) : পায়ের তলায় দুর্গন্ধ ঘাম, রোগীদের পায়ের তলায় কড়ায় ইহা উপকারী।

🟦 বাইওকেমিক চিকিৎসাঃ

🟥 ফেরাম ফস (Ferrum Phos) : টাটানি ব্যথাযুক্ত কড়ায় ক্যালি মিউরসহ পর্যায়ক্রমে সেবন ফেরাম ফস 1x চুর্ণ ভ্যাসেলিনের সংগে অভাবে নারিকেল তৈল মিশাইয়া বাহ্যিক প্রয়োগ উপকার হয়।

🟥 ক্যালকেরিয়া (Calcaria Phos ) : বেদনা বিহীণ শক্ত কড়ায় ইহা উপকারী।

🟦 পথ্য ও আনুষাঙ্গিক ব্যবস্থা
কড়ার স্থান গরম জলে কিছুক্ষন ভিজাইয়া রাখিয়া ধারালো ছুরি দিয়া কাটিয়া রাখা ভাল। হাইড্র্যাসটিস Q ২০ ফোঁটা অর্ধ আউন্স ভ্যাসেলিনের সংগে মিশাইয়া কড়ার উপর বাহ্যিক প্রয়োগ উপরের উল্লেখিত ঔষধ লক্ষন অনুসারে সেবন করিলে উক্ত পীড়া আরোগ্য হয়। মাংস, ডিম, টক খাওয়া নিষিদ্ধ।

#পায়ের_তলায়_কড়ার_হোমিওপ্যাথি_চিকিৎসা
#পায়ের_কড়া_হোমিও_ঔষধ
#পায়ের_তলায়_কড়া_হোমিও_চিকিৎসা

পায়ের তলায় জ্বালা হোমিও ঔষধ । জ্বালা-পোড়ার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।🟥 জ্বালাপোড়া খুবই বিব্রতকর একটি পরিস্হিতি।নানা কারণে জ...
07/12/2025

পায়ের তলায় জ্বালা হোমিও ঔষধ । জ্বালা-পোড়ার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।

🟥 জ্বালাপোড়া খুবই বিব্রতকর একটি পরিস্হিতি।নানা কারণে জ্বালাপোড়া হতে পারে। স্নায়ুতন্ত্রের অসুখ, ডায়াবেটিস, কয়েক রকমের রোগজীবাণুর সংক্রমণ, হরমোনের তারতম্য কিংবা যক্ষ্মা ও ক্যানসারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধপথ্যের প্রতিক্রিয়ার ফলে শরীরের বিভিন্ন অংশে যন্ত্রণা হয়ে থাকে। বয়স্ক নারীদের হরমোনের তারতম্য হলে কিংবা কয়েকটি ভিটামিন ও খনিজ উপাদানের ঘাটতির কারণেও হাতে-পায়ে জ্বালা করতে পারে।

🟥 স্নায়বিক রোগের কারণে সাধারণত পায়ের পাতা থেকে জ্বালাপোড়া শুরু হয়। এরপর ধীরে ধীরে পায়ের আঙুল, গোড়ালি এবং ওপরের দিকে সেই যন্ত্রণা ছড়াতে থাকে। একসময় হাতের বিভিন্ন অংশে জ্বালা-যন্ত্রণা করে। এ ধরনের সমস্যায় আন্দাজে ওষুধ সেবন না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। সমস্যার যথাযথ কারণ নির্ণয় করে তার চিকিৎসা করাতে হবে।

🟥 ৫০ বা তার চেয়ে বেশি বয়সী নারীদের ক্ষেত্রে মাথাসহ সারা শরীরে জ্বালাপোড়া বা অস্বস্তি হলে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। এমন সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তিকে আশ্বস্ত করতে হবে। তেমন জটিল কোনো কারণ ছাড়াই এ ধরনের জ্বালাপোড়া হতে পারে। তবে বেশি সমস্যা হলে অনেক সময় ওষুধের প্রয়োজন হয়। চিকিৎসায় এ সমস্যা অনেকটাই সেরে যায়।
ভিটামিন ও খনিজ উপাদানের ঘাটতির কারণে হাতে-পায়ে জ্বালাপোড়া হলে এর পাশাপাশি শারীরিক দুর্বলতাও থাকতে পারে। যেমন পা ফেলতে বা ওঠানামা করতে অসুবিধা হতে পারে। এমন হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। শরীরে প্রয়োজনীয় উপাদানের অভাব এড়াতে সব বয়সী মানুষেরই সুষম খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখা উচিত।

🟥 পায়ের তলায় জ্বালা হোমিও ঔষধ

🟥 লক্ষন সাদৃশ্যে অন্য ঔষধ আসতে পারে এখানে সর্ব্বোচ ব্যবহৃত ঔষধগুলোর বর্ননা দেওয়া হল।

👉 Cantharis vesicator –পোড়ার ব্যথা এবং জ্বালাপোড়া কমাতে ক্যান্থারিস ঔষধটির কোন তুলনা হয় না। এটি পোড়ার ব্যথা এবং জ্বালাপোড়া এত দ্রুত দূর করে যে, পৃথিবীর কোন ঔষধই ইহার সমতুল্য হইতে পারে না। এটি একই সাথে খেতে হবে এবং পানি অথবা ভ্যাসলিনের সাথে মিশিয়ে বাইরে লাগাতে হবে। দীর্ঘ সময় প্রখর রৌদ্রে থাকার কারণে যে-সব সমস্যা (sunstroke) হয়, তাতেও ক্যান্থারিস প্রয়োগ করতে পারেন

👉 Urtica urens – আর্টিকা ইউরেন্স
এটি কিডনীর পাথরের একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। নিয়মিত খেলে পাথর ছোট হতে থাকে এবং প্রস্রাবের সাথে অটোমেটিকভাবে বেরিয়ে যায়।
এটিও পোড়ার এবং এমনকি রোদে পোড়ার ক্ষেত্রে একটি ভালো ঔষধ। ৬ বা ৩০ শক্তিতে খেলে এবং পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগালে জ্বালা এবং ব্যথা দূর করে দেয় এবং তাড়াতাড়ি ঘা শুকাতে সাহায্য করে।
আর্টিকা ইউরেন্স ঔষধটি বুকের দুধ বৃদ্ধির জন্য একটি অসাধারণ ঔষধ।

👉 Arsenicum album-
আর্সেনিকের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো উৎকন্ঠা, অস্থিরতা, জ্বালাপোড়া ভাব, খুঁতখুঁতে স্বভাব, কাজে কর্মে একবারে নিখুঁত (perfectionistic), মৃত্যুকে ভয় পায় আবার আত্মহত্যা করতেও চায়, রাত ১টা থেকে ২টা পযর্ন্ত বিষন্নতা বেড়ে যায়, অজানা অমঙ্গলের ভয়, মনে হয় মানুষ খুন করেছে এমন টেনশান করতে থাকে, মনে হয় এখনই পুলিশ এসে তাকে গ্রেফতার করবে ইত্যাদি ইত্যাদি।মাথার চামড়া শুকনা, খসখসে, স্পর্শ করলে ব্যথা লাগে, বেশ গরম, রাতের বেলা ভীষণ চুলকায় ইত্যাদি লক্ষণ থাকলে আর্সেনিক খেতে হবে।

👉 Picricum Acidum-
পিক্রিক এসিড পোড়ার একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। এক ড্রাম পিক্রিক এসিডকে এক লিটার পানির সাথে মিশিয়ে দ্রবণ তৈরী করতে হবে। এই সলিউশনে তুলা ভিজিয়ে সমগ্র পোড়া অংশ পরিস্কার করতে হবে। ফোস্কা গেলে দিতে হবে তবে চামড়া সরানো যাবে না। পরিষ্কার গজ অথবা তুলা ভিজিয়ে পোড়া স্থানে লাগিয়ে দিয়ে তাকে ব্যান্ডেজ দিয়ে ভালো মতো বেঁধে দিতে হবে। এভাবে তিন /চার দিন পর পর ব্যান্ডেজ খুলে পাল্টে দিতে হবে। পাশাপাশি পিক্রিক এসিড রোজ তিনবেলা করে খাওয়া উচিত। এটি একই সাথে জ্বালা-পোড়া নিবারক, ব্যথানাশক, এন্টিসেপটিক এবং এন্টিবায়োটিকের কাজ করে থাকে।

✅ সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ/নির্দেশনা ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন করা উচিত নয়।

✅ আপনারা যদি মনে করেন লেখাগুলো আপনার জন্য উপকারি তাহলে আরেক ভাইয়ের জন্যও হয়তো উপকারি হবে , আপনি কষ্ট করে লেখাটি শেয়ার করলে অন্য ভাইও লেখা পড়ে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে পারবেন।

Dr.Hasanul Banna Alamin
DHMS, BHMEC (DHAKA)
BSc (Honours), MSc (First Class)
Homeopathic Physician & Consultant
01729-841398
BHMEC REG: 46200

#পায়ের_তলায়_জ্বালা_হোমিও_ঔষধ
#পায়ের_তলায়_জ্বালা_হোমিওপ্যাথিক_ঔষধ
#পায়ের_তলায়_জ্বালা_হোমিওপ্যাথি_ঔষধ
#জ্বালাপোড়ার_হোমিওপ্যাথিক_চিকিৎসা।
#পায়ের_তলায়_জ্বালাপোড়ার_হোমিওপ্যাথিক_চিকিৎসা।

পায়ের গোড়ালির বেদনার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ও ঔষধসমূহ। 🟦 পায়ের গোড়ালির বেদনার হোমিও ঔষধসমূহঃ 1. Rhus tox 30 / 200ব্যবহ...
06/12/2025

পায়ের গোড়ালির বেদনার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ও ঔষধসমূহ।

🟦 পায়ের গোড়ালির বেদনার হোমিও ঔষধসমূহঃ

1. Rhus tox 30 / 200
ব্যবহার: সন্ধিতে ব্যথা, সকালে বেশি, নড়াচড়া করলে কমে।
ব্যথা ঠান্ডায় বাড়ে, গরমে বা গরম পানিতে আরাম।
2. Bryonia alba 30 / 200
ব্যবহার: বিশ্রামে আরাম, নড়লে ব্যথা বাড়ে।
শুকনো জ্বর বা শরীর গরম হলে ভালো কাজ দেয়।
3. Ruta graveolens 30
ব্যবহার: টেনিস এলবো বা কনুই, কবজি ও আঙুলের ব্যথায় কার্যকর।
অতিরিক্ত কাজের ফলে ব্যথা হলে উপকারী।
4. Calcarea fluorica 6X
ব্যবহার: হাড়ে ক্যালসিয়াম জমে গাঁটে ব্যথা হলে।
অস্থিসন্ধি শক্ত হয়ে গেলে বা গোড়ালি শক্ত হলে।
5. Ledum palustre 30
ব্যবহার: পায়ের আঙুল বা হাটুতে ঠান্ডাজনিত ব্যথা।
ঠান্ডায় ব্যথা বাড়ে কিন্তু ঠান্ডা জলে আরাম লাগে (বিরল উপসর্গ)।
6. Causticum 30
ব্যবহার: ব্যথার সাথে সাথে দুর্বলতা বা অবশভাব।
হাতের আঙুল বা কবজিতে শক্তভাব বা দুর্বলতা।
7. Actaea Racemosa 30
ব্যবহার: গাঁটে ব্যথা, বিশেষ করে মহিলাদের হরমোন সংক্রান্ত ক্ষেত্রে।

#পায়ের_গোড়ালির_বেদনার_হোমিওপ্যাথিক_চিকিৎসা
#পায়ের_গোড়ালির_বেদনার_হোমিও_ঔষধসমূহ

শরীরে পানি জমা/ শোথ রোগের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ও পা ফোলা কমানোর হোমিও ঔষধ । শরীরে পানি কমানোর হোমিও ঔষধ🟥 শোথ রোগ কি ?দেহ...
06/12/2025

শরীরে পানি জমা/ শোথ রোগের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ও পা ফোলা কমানোর হোমিও ঔষধ । শরীরে পানি কমানোর হোমিও ঔষধ

🟥 শোথ রোগ কি ?

দেহের কোষের দোষে, হৃৎপিন্ডের পীড়া, যকৃতের দোষ, অধিক মদ্যপান, সর্বাঙ্গীণ দুর্বলতা, অজীর্ণ, আমাশয়, রক্ত স্বল্পতা বা কোন কঠিন রোগ ভোগের সর্বশরীরে পানি জমা (শোথ) আলাদা কোন রোগ নয়, এটি অন্য রোগের লক্ষণ মাত্র। শোথ হইবার নানা বিধ কারণ থাকিতে পারে। হোমিওপ্যাথির আবিষ্কারক হ্যানিম্যান বলেছেন দেহের ভিতরে প্রদাহ, অধিক রক্তক্ষরণ, মূত্র গ্রন্থির পীড়ায় শরীরে পানি জমে। যদি নিজেকে মাঝে মাঝে স্ফীত মনে হয় বা হাত, পা ও মুখমণ্ডল ফোলা ফোলা লাগে তবে ধারনা করা যেতে পারে শরীরে কোনো কারণে পানি জমছে।

🟥 শোথের লক্ষণসমুহ

১। আক্রান্ত স্থান স্ফীত হয় এবং সর্বাঙ্গ ধীরে ধীরে ফুলে উঠে।
২। আক্রান্ত স্থানে আঙ্গুল দিয়ে টিপলে গর্ত হয় এবং আঙ্গুল তুলে নিলে অনেকক্ষণ পর্যন্ত ঐ গর্ত থাকে পরে মিলে যায়।
৩। চর্ম ফ্যাকাসে, উজ্জল ও শীতল হয়।
৪। অতিশয় দুর্বলতা, ক্ষুধাহীনতা ও পিপাসা বৃদ্ধি পায়।
৫। উদরাময়, মুত্র স্বল্পতা ও লালবর্ণের মুত্র।
৬। শোথ কোন নির্দিষ্ট রোগ নয়,অন্যরোগের উপসর্গ।
৭। রক্তে জলীয় অংশ বৃদ্ধি পাওয়ার জন্য দেহ কোষগুলো প্রথমে আক্রান্ত হয়। দিনের বেলায় পদদ্বয়ে শোথ বৃদ্ধি এবং রাতে পায়ের শোথ ভাব কম থাকে।
৮। শ্বাসকষ্ট, উদরাময়, হাঁপানি বোধ। ঘর্মরোধ, পিপাসা এবং নড়াচড়া করতে কষ্ট।

🟥 শোথের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত ঔষধের বর্ণনা

🟦 ডিজিটেলিসঃ এই ঔষধ ব্যবহারের পূর্বে প্রথমে হৃৎপিণ্ডের নাড়ীর গতি ভাল করিয়া জানা আবশ্যক, কারন ইহাতে নাড়ী ও হৃৎপিণ্ড অত্যন্ত দুর্বল থাকে, নাড়ীর প্রতিঘাত (beat) মিনিটে ৩০/৪০ বার পর্যন্ত এবং ৩য়, ৫ম, অথবা ৭ম আঘাত বিলুপ্ত হয়, হৃৎপিণ্ডের ও নাড়ীর এই প্রকার অবস্থা না থাকিলে ডিজিটেলিস প্রয়োগে বিশেষ ফল হইবে না। সাধারণ শোথ ও উদরীতে কেবলমাত্র রোগীর প্রস্রাবের উপর লক্ষ্য রাখিয়া অনেক স্থলে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।

🟦 লিয়াট্রিসঃ সর্বাঙ্গীণ শোথ অর্থাৎ সমস্ত শরীর ফুলা প্রস্রাব পরিমানে কম। এর ফলে প্রস্রাবের পরিমান বৃদ্ধির মাধ্যমে শোথ রোগ আরোগ্য হয়।

🟦 অক্সিডেনড্রনঃ সমস্ত অঙ্গ প্রতঙ্গের শোথ ও ফোলা, পেটে পানি জমা, শ্বাস কষ্ট, প্রস্রাব অল্প ইত্যাদি লক্ষনে ব্যাবহার করলে যথেষ্ট উপকার পাওয়া যায়।

🟦 এপোসাইনামঃ হৃৎপিন্ডের রোগসহ সকল প্রকার শোথেই ইহা উপকারী। ইহাতে মতিস্কের অত্যন্ত গোলযোগ থাকে, মাথা খুব ভারী হয়, নাড়ী অত্যন্ত ক্ষীণ, কোষ্ঠবদ্ধ, প্রস্রাব অতি অল্প, প্রস্রাব ঘোলা ও গরম, প্রস্রাবে ঘন শ্লেষ্মা, অনেক সময় প্রস্রাব অসাড়ে নির্গত হয়, বুকে পিঠে চাপবোধ, কিছু খাইলে নিশ্বাস ফেলিতে কষ্ট হয়, নিশ্বাস জোরে টানিয়া ফেলে, বুকে বেদনা ও হৃৎপিণ্ডের মধ্যে এক প্রকার অব্যক্ত যন্ত্রণা হয়, নাড়ী সবিরাম কিম্বা অত্যন্ত দুর্বল অথবা একেবারে পাওয়া যায় না। শোথ রোগের জন্য এটি একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ। অত্যন্ত পানি পিপাসা ও পানের পরই বমি বমি ভাব। প্রস্রাবের পরিমান কম, শ্বাস-প্রশ্বাসে কষ্ট। হৃদরোগ বা কিডনির পীড়া জনিত শোথে ইহা অধিক উপকারী। পেট বেদনা করে, রোগী যেদিকে চাপিয়া শোয় সেই দিক অধিক ফোলে।

🟦 লাইকোপোডিয়ামঃ লিভার পীড়াগ্রস্ত ব্যাক্তিগণের শোথরোগে লাইকোপোডিয়াম উপকারী। কোনও শোথ রোগে পায়ে অধিক ফোলা থাকিলেও সেই ফোলার উপর ঘা থাকিলে ইহা আরও অধিক উপযোগী।লাইকোপোডিয়ামে রোগীর উপরার্ধ যেমন– হাত, মুখ, বুক, গলা ইত্যাদি শুষ্ক শীর্ণ এবং নিম্নাঙ্গ যেমন পেট, পাছা, পা ইত্যাদি খুব ভারিবোধ ও অত্যন্ত ফোলা-ফোলা দেখায়। হৃৎপিণ্ডের পীড়াজনিত শোথে ইহা আর্সেনিক প্রভৃতি অন্যান্য ঔষধ অপেক্ষাও অনেক সময়ে অধিক উপকার করে পেরিকার্ডিয়ামের ও প্লুরার শোথেও লাইকোপোডিয়াম উপকারী।

🟦 এপিস মেলঃ ইহাতে রোগীর পিপাসা থাকে না, প্রস্রাব অল্প পরিমাণে হয়, গায়ের চামড়া সাদাটে বা স্বচ্ছ দেখায়, চোখ, পা অধিক ফোলে রোগী আদৌ শুইতে পারে না।
অত্যন্ত শ্বাসকষ্ট, একবার শ্বাস লইয়া মনে করে পরের বারে আর শ্বাস লইতে পারিবে না এই তাহার শেষ নিঃশ্বাস। চোখের নীচের পাতা অধিক ফোলে।

🟦 ঈগল ফোলিয়াঃ সর্বপ্রকার যান্ত্রিক রোগ সংযুক্ত শোথ, উদরী, স্বল্প প্রস্রাব, চোখ, মুখ, হাত পা, পেটফোলা, জ্বর, অরুচি এবং বহুদিন যাবৎ প্লীহা, পেটের অসুখ, আমাশয় ইত্যাদিতে ভুগিয়া বা মাঝে মাঝে ঐরূপ হইয়া ক্রমশঃ ফুলিয়া পড়িলে ইহাতে উপকার হইবে। বেরি-বেরি রোগের ফোলাতেও ইহাতে উপকার হয়।

🟦 ডিজিটেলিসঃ হৃৎপিন্ডের পীরা জনিত শোথ, শ্বাস-প্রশ্বাসে অত্যন্ত কষ্ট, নাড়ির গতি অসম। চলিতে চলিতে হঠাৎ নাড়ি থামিয়া যায়। আবার চলিতে থাকে। তৃতীয় পঞ্চম কিংবা সপ্তম স্পনদন বিল্যুপ্ত হলে এটাই প্রধান ঔষধ।

🟦 আর্সেনিক এলবামঃ হাত, পা, পেট, সমস্ত দেহের শোথ বিশেষ করে মুখের চামড়া ফ্যাকাসে, নীল বা সবুজ আভা। খুব দুর্বলতা সামান্য নড়াচড়া করলে অবসন্নতা। রাতে মনে হয় দম বন্ধ হয়ে যাবে, অস্থিরতা। খুব পিপাসা কিন্তু অল্প অল্প জলপান, হৃদপিণ্ডের শোথ।

🟦 এমন বেঞ্জোয়িকামঃ যে সকল ব্যাক্তির প্রস্রাবে এলবুমেন থাকে, প্রস্রাব অত্যন্ত অল্প পরিমাণে হয়,প্রস্রাব ধরিয়া রাখিলে ভিতরে ধোঁয়ার মত পদার্থ দেখিতে পাওয়া যায়,অত্যন্ত কটু গন্ধ থাকে, প্রস্রাব কখনও কখনও লালবর্ণ হয় এবং লালবর্ণের ঘন তলানি পড়ে, তাহাদের পীড়ায় ও শোথে ইহা অধিক উপকারী।

🟦 সাইরিকাঃ ইহা হৃৎপিণ্ডের ও কিডনি সম্বন্ধীয় কতিপয় পীড়ায়, শোথরোগে ও বাতে ব্যবহৃত হয়। ইহা সেবনে ঘর্ম ও প্রস্রাবের পরিমাণ বৃদ্ধি হয়, সেইজন্য ইহা সকল প্রকার শোথে, বিশেষতঃ হৃৎপিণ্ডের ও কিডনির পীড়া জনিত শোথরোগে অধিক উপকারী।

🟦 এম্পিলপসিসঃ প্রস্রাবের দোষজনিত শোথ, হাইড্রোসিল এবং স্ক্রুফুলাস ব্যক্তির পুরাতন গলাধরায় ইহা অধিক উপকারী। তদ্ভিন্ন চক্ষুর পিউপিল বিস্তৃত, বামদিকের পাঁজরায় কষ্টাল প্রদেশে স্পর্শ কাতরতা তীক্ষ্ণ বেদনা, কনুইয়ের হাড়ে ও পিঠে এবং সমস্ত অঙ্গে বেদনা, বমি ও বাহ্যের সহিত কোঁথানি, পেটে গড়গড় শব্দ এই ঔষধের বিশিষ্ট লক্ষণ।

🟦 কোয়ার্কাস গ্ল্যাণ্ডিয়মঃ পুরাতন প্লীহা ও প্লীহাজনিত শোথ রোগে ইহা পূর্বে ব্যবহৃত হইত। মাথাঘোরা মাথায় শব্দ, কানে কম শোনা, কালা হওয়া, লিভার পীড়া ও শোথ,ম্যালেরিয়া জ্বরসহ পেটফাঁপা ইত্যাদিতে ইহা ব্যবহার্য।

🟦 থেরিডিয়নঃ স্নায়ুরবোধ শক্তির আধিক্য। ক্ষয়রোগ ধাতুগ্রস্ত ব্যক্তির উপরে ইহার বিশেষ কাজ। শির ঘূর্ণন, বমিসহ মাথা ঘোরা, হৃদপ্রদেশে অদ্ভুদ ধরণের বেদনা, রক্তস্রাবী যক্ষ্মারোগ, গণ্ডমালা প্রভৃতি বহু রোগে ইহা দ্বারা উপকার পাওয়া যায়।যে সকল ক্ষেত্রে নির্বাচিত ঔষধ দীর্ঘদিন কাজ করে না সেখানে ইহা বিশেষ উপকারী। পায়ের ফুলা, নিম্নাঙ্গে কামড়ানি বেদনা।

🟦 আর্জেন্ট ফসঃ শোথ রোগে ইহাতে প্রস্রাব নিঃসরণে সহায়তা করে।

🟦 এসেটিক এসিডঃ সর্বাঙ্গীণ শোথ কিম্বা উদরীর সহিত উদরাময় ও বমন কেবলমাত্র এসেটিক এসিডেই আছে, অন্য ঔষধে নাই।

🟦 হেলিবোরাসঃ হৃৎপিন্ডের গোলযোগের কারণে শোথ ও উদরীরোগে প্রস্রাব কালবর্ণ কিম্বা ঘোলা, পরিমাণে অত্যন্ত অল্প, প্রস্রাব ধরিয়া দেখিলে তাহাতে ধোঁয়ার মত পদার্থ ভাসে, তলানি কফি গুঁড়ার মত, বাহ্য আমমিশ্রিত, এই সমস্ত লক্ষণে হেলিবোরাস উপকারী।বক্ষশোথ নিশ্বাসে ও বসিতে কষ্ট দমবন্ধভাব হয়।

🟦 ল্যাথাইরাসঃ পা ঝুলাইয়া চেয়ারে বা বেঞ্চিতে বসিয়া কাজ করিলেই পা ফুলিয়া উঠে।

🟦 স্যাম্বুকাসঃ কিডনির তরুণ প্রদাহ জনিত শোথরোগে ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগসহ প্রচুর পরিমাণে প্রস্রাব হয় ও ঘন সেডিমেণ্ট থাকে।

🟥 শোথ রোগের রোগীর জন্য পরামর্শ
গর্ভাবস্থায় ও মাসিক চলাকালে হাতে-পায়ে ও মুখমণ্ডলে পানি আসতে পারে। এছাড়া অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস, ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, মেনোপজ কিংবা থাইরয়েড, লিভার বা কিডনি সমস্যারলক্ষণও হতে পারে শরীরে পানি জমা। এরজন্য চিকিৎসা নেওয়া প্রয়োজন।
তবে প্রাথমিকভাবে রেহাই পেতে রয়েছে ঘরোয়া কিছু পন্থা। স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে এসব উপায় উল্লেখ করা হয়। প্রচুর পানি পান করুন, যথেষ্ট পরিমাণে পানি পান করলে পানি জমা কমানো যায়। তবে সতর্ক থাকতে হবে যেন সমস্ত দিনের মধ্যে সুষমভাবে পানি পান করা হয়। কারণ একেবারে অধিক পানি পান করলে উল্টো প্রতিক্রিয়া হতে পারে।
লবণ ও চিনি খাওয়া কমান- লবণ কোষে পানি ধরে রাখে এবং লবণের আধিক্য শরীরে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি করে। অপর দিকে, চিনি দেহে ইনসুলিনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়, ফলে দেহ থেকে সোডিয়াম তথা লবণ নিষ্কাশন কমিয়ে দেয়। বেছে নিন প্রাকৃতিক মূত্রবর্ধক। ফার্মেসিতে ছুটে যাওয়ার আগে রান্নাঘরের দিকে একবার নজর দিন। ঘরেই তৈরি করে নিতে পারেন প্রাকৃতিক মূত্রবর্ধক। বাঁধাকপির কাঁচাপাতা, সবুজ চা, অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার, ধনিয়াপাতা, জিরা ইত্যাদি হতে পারে ঘরোয়া সমাধান।
রসুনঃ সকালে খালি পেটে রসুন খেলে উপকার হতে পারে।এটি চর্বি ভাঙতেও সহায়তা করে।
বরফঃ একটি পাতলা কাপড়ে বেশ কয়েকটি বরফের টুকরা নিয়ে পানি জমা জায়গায় চেপে ধরুন। এটি কিছুটা প্রশান্তিদায়ক হতে পারে।
অ্যালকহল বর্জন করুন, অ্যালকোহল পান হতে পারে শরীরে পানি জমার কারণ। এটি শরীরে জোর করে অধিক পানি জমিয়ে রাখে।

#শরীরে_পানি_জমা_রোগের_হোমিওপ্যাথিক_চিকিৎসা
#শরীরে_পানি_জমা_রোগের_হোমিওপ্যাথি_চিকিৎসা
#শরীরে_পানি_জমা_রোগের_হোমিও_চিকিৎসা
#শোথ_রোগের_হোমিওপ্যাথিক_ঔষধ
#শোথ_রোগের_হোমিওপ্যাথিক_ঔষধ
#শোথ_রোগের_হোমিওপ্যাথিক_ঔষধ
#পা_ফোলা_কমানোর_হোমিও_ঔষধ
#শরীরে_পানি_কমানোর_হোমিও_ঔষধ

লিউকোরিয়া  ( Leucorrhoea ) কি? ,কারণ ,লক্ষণ, ও হোমিওপ্যাথিক  ঔষধ । সিলেট হোমিও ডাক্তার🟦 জরায়ু হইতে যোনিদ্বার দিয়া সাদ...
05/12/2025

লিউকোরিয়া ( Leucorrhoea ) কি? ,কারণ ,লক্ষণ, ও হোমিওপ্যাথিক ঔষধ । সিলেট হোমিও ডাক্তার

🟦 জরায়ু হইতে যোনিদ্বার দিয়া সাদা, হলদে কিম্বা দুধের মত এক প্রকার তরল স্রাব নির্গত হইলে তাহাকে শ্বেত প্রদর, ইংরাজিতে-- লিউকোরিয়া বলে ।

🟦 পীড়ার কারণঃ

হৃৎপিণ্ড কিম্বা ফুসফুসের কোন পীড়ায় যথারীতি রক্তসঞ্চালন ক্রিয়ার ব্যাঘাত, পুরাতন কোষ্ঠবদ্ধ, অত্যধিক রতিক্রিয়া, হস্তমৈথুন, জরায়ুতে প্রেশার প্রয়োগ, স্বাস্থ্যের অবনতি, দুর্ব্বলতা, রক্তহীনতা,
জরায়ুর স্থানচুতি, অনিয়মিত ঋতু, ক্লোরোসিস, স্ক্রুফুলা, টিউবাকিউলসিস প্রভৃতি পীড়া ইত্যাদিতে লিউকোরিয়া হয়।ক্রিমির নিমিত্ত ছোট ছোট বালিকাদের কখনও কখনও শ্বেত-প্রদরের মত স্রাব হয়

🟦 লক্ষণঃ

পীড়া আরম্ভের পূর্ব্বে প্রথমে কোমরে ও কুঁচকীর স্থানে টানিয়া ধরার মত একপ্রকার বেদনা ধরে, তলপেট ভারী ও প্রস্রাব অল্প পরিমাণে হয়, প্রস্রাবে কোথানি থাকে; তলপেটে চাপ দিলেও বেদনা বোধ হয়, সামান্য জ্বরভাব থাকে, এই অবস্থা প্রকাশিত হইবার ৩/৪ দিন পরেই জরায়ু হইতে যোনিদ্বার দিয়া এক প্রকার স্রাব নিঃসরণ হইতে আরম্ভ হয়। আব প্রথমে তরল, স্বচ্ছ ও আঠার মত চট্‌চটে থাকে, কাপড়ে সাদা সাদা দাগ লাগে, ক্রমশঃ ঘন ও পূযের মত হয়। পীড়া আরম্ভ হইতে
৮/১০ দিন পরে জ্বরের হ্রাস হয় এবং কাহারও কাহারও স্রাবের পরিমাণ ক্রমশঃ হ্রাস হইয়া পীড়া আরোগ্য হয়, কাহারও কাহারও পীড়া পুরাতন আকারে থাকিয়া যায়, রোগিনীকে অনেক দিন পর্য্যন্ত কষ্টভোগ করিতে হয় । পীড়া পুরাতন আকার ধারণ করিলে ডিম্বের সাদা অংশের মত, হলদে, সবুজ, রক্ত মিশ্রিত, হলদে-সবুজ মিশ্রিত, পনিরের মত, দুধের মত এবং কখনও তরল, কখনও গাঢ় ইত্যাদি নানা প্রকারের স্রাব হইতে থাকে। কোন কোন স্থলে স্রাবে যোনিদ্বার হাজিয়া যায়, ঘা হয়, জ্বালা করে। এই স্রাব ঋতুর পূর্ব্বে ও পরে অধিক হয়, লিউকোরিয়া — প্রমেহ হইতে সম্পূর্ণ বিভিন্ন পীড়া।

🟦 হোমিওপ্যাথিক ঔষধঃ

পলসেটিলা, ক্যালকেরিয়া হিপার, সাইলি, বোভিষ্টা, বোরাক্স, সিপিয়া, স্যাবাইনা, ক্রিয়োজোট, কার্বো এনিমেলিস, ন্যাট্রাম -মিউর, এলিউমিনা, হাইড্রাসটিস্, সলফার, ভাইবর্ণম-অপুলাস প্রভৃতি ।

Dr.Hasanul Banna Alamin
DHMS, BHMEC (DHAKA)
BSc (Honours), MSc (First Class)
Homeopathic Physician & Consultant
01729-841398
BHMEC REG: 46200





#সিলেটহোমিওডাক্তার


no 1 homeopathy doctor in sylhet

পীড়ার উপসর্গ বৃদ্ধির সময় ।১. গরমে রোগ বৃদ্ধি হলে Chamo২.যে দ্রব্যে হ্রাস সেই দ্রব্যেই বৃদ্ধি হলে - Tuberculinum / Ars. l...
04/12/2025

পীড়ার উপসর্গ বৃদ্ধির সময় ।

১. গরমে রোগ বৃদ্ধি হলে Chamo
২.যে দ্রব্যে হ্রাস সেই দ্রব্যেই বৃদ্ধি হলে - Tuberculinum / Ars. lod.
৩. Acid Nit প্রয়োগে বৃদ্ধি না হয়ে রোগ আরোগ্য হয় না ।
8. আক্রান্ত স্থান চেপে ধরে শুয়ে থাকলে বৃদ্ধি পায় - Kali Carb
৫. জ্বর বিকাল ৪-৮টায় বৃদ্ধি হলে - Heleborus.
৬. সর্দি-কাশি বিকাল ৪-৮ টায় বৃদ্ধি হলে- Asafoetida.
৭. দিন ও রাত ১১টায় বৃদ্ধি হলে - N. Mur.
৮. রাত দুপুর ও দিন দুপুরে বৃদ্ধি হলে- Ars. Alb.
৯. বিকাল ৪-৬টায় অস্থিরতা বৃদ্ধি হলে Carbo Veg.
১০. সকাল থেকে সন্ধ্য পর্যন্ত বৃদ্ধি হলে - Medo.
১১. সন্ধ্যা হতে ভোর পর্যন্ত বৃদ্ধি হলে Syphilinum.
১২. ঝড়-বৃষ্টির কয়েকদিন পূর্ব হতেই বৃদ্ধি হলে - Psorinum.
১৩. বর্ষায় বৃদ্ধি হলে - N. Sulph.
১৪. সমুদ্র উপকূলে বা সমুদ্র গোসলে বৃদ্ধি হলে - Natrum Mur
১৫. পরিষ্কার আবহাওয়ায় কাঁচা সর্দি বৃদ্ধি হলে- Causticum.
১৬. জলস্রোত দেখে বা শুনে রোগ বৃদ্ধি হলে- Hydrophobinum.
১৭. সন্ধ্যায় বৃদ্ধি হলে- Causticum.
১৮. বেলা ৩টায় বৃদ্ধি হলে - Phos / Thuja / Bell.
১৯. অমাবস্যা ও পূর্ণিমায় বৃদ্ধি হলে - Silicea.
২০. সঞ্চালনে বৃদ্ধি হলে - Bryo.
২১. ভোর রাতে বৃদ্ধি হলে - Kali group/ Ammon Carb
২২. মিষ্টি খেলে বৃদ্ধি হলে - Laccan / Arg. Nit.
২৩. মিষ্টি খেলে বুক পুড়ে যায়- Zincnm Met.
২৪. একদিন সকালে অন্য দিন বিকালে বৃদ্ধি হলে - Puls.
২৫. ঘাম ও শয্যাতাপে বৃদ্ধি হলে - Merc. Sol.
২৬. সান্ত্বনায় রোগ বৃদ্ধি হলে - Lilium Tig.
২৭. সান্ত্বনায় বিরক্ত হলে - N. Mur.
২৮. সকল যন্ত্রণা রাতে বাড়ে- Asafoctida.
২৯. ঝড় ও বন্যার সময় রোগ লক্ষণ বৃদ্ধি ও নানা প্রকার আশঙ্কা হলে— Phos.

অস্থিক্ষতে সমগুণ সম্পন্ন হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সমূহঅস্থিক্ষত ( অস্টিওপরোসিস  ) — নির্দোষ কিংবা উৎকট উভয়প্রকার ক্ষতেই ( Benig...
04/12/2025

অস্থিক্ষতে সমগুণ সম্পন্ন হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সমূহ

অস্থিক্ষত ( অস্টিওপরোসিস ) — নির্দোষ কিংবা উৎকট উভয়প্রকার ক্ষতেই ( Benign and malignant ) সাইলিসিয়া উত্তম কাৰ্য্য করে। অগ্নিক্ষতে কিংবা অস্থি পচনে, অস্থির সংযোগ স্থলের কিম্বা মেরুদণ্ডের অস্থির ক্ষতে, দুষ্টব্রণে, কার্ব্বাংকালে, বঙক্ষন সন্ধির পীড়ায় ( Hip joint
জংঘার উপরিস্থান) ইত্যাদিতে এবং বিশেষতঃ উপরি উক্ত ক্ষতের সহিত যদি নালী ঘ৷ বৰ্ত্তমান থাকে কিংবা আশঙ্কা থাকে তাহা হইলে সাইলিসিয়াকে সৰ্ব্বপ্রধান স্থান দিবে। সাইলিসিয়ার পুঁজ তরল এবং দুর্গন্ধযুক্ত রক্তমিশ্রিত কিংবা চর্বির ন্যায় । সাদা সাদা দানাযুক্ত ( The pus thin and offensive, and often mixed with blood and sometimes with little particles looking like cheese,) এই প্রকার পুঁজ যুক্ত ক্ষত শীঘ্র আরোগ্য হয় না, গরম প্রলেপে উপশম হয় এবং ঠাণ্ডায় বৃদ্ধি পায়। সাইলিসিয়ার ইহা হইতেছে একটা বিশেষত্ব।

১। এসাফিটিডা - অস্থিক্ষতের ইহা একটি উপযুক্ত ঔষধ । ক্ষত হইতে তরল দুর্গন্ধ পূঁজ স্রাব হয়। ক্ষতের চারি পার্শ্ব অত্যন্ত যন্ত্রণা যুক্ত এবং স্পর্শাধিক্য ও ক্ষত চারি পার্শ্বের অংশ হইতে কিঞ্চিৎ উঁচু এবং ঈষৎ কৃষ্ণ বর্ণ রং যুক্ত। বহিদিকে ছিদ্র এবং পূজস্রাবযুক্ত টিবিয়া অস্থিক্ষতে, ক্ষতের চারি পার্শ্ব এত ভীষণ স্পর্শাধিক্য এবং যন্ত্রণা যুক্ত হয় যে, হন্ত কিংবা কাপড়ের সামান্য স্পর্শ পর্যান্ত সহ করিতে পারে না। সাফিটিডার ক্ষতের স্পর্শাধিকাতা একটি বিশেষ বিশেষত্ব। জঙ্ঘার সম্মুখাংশের অগ্নি ক্ষতে ইহা অধিক প্রয়োগ হয়।

২। ফসফরাস- অস্তি রোগে যদিও ইহা একটি সাইলিসিয়ার সমকক্ষ ঔষধ কিন্তু ইহা সংরাচর টিউবারকিউলার রোগী দিগের উত্তম কার্য করে।

৩। অরম মেটালিকম—পারদের অপব্যবচারে দোষ থাকিলে এবং মানসিক লক্ষণ অত্যন্ত বিষাদ ও হতাশ যুক্ত হইলে ইহা অধিক নির্ব্বাচিত হয়।

8। অ্যাঙ্গুস্টুরা ( angustura ) — বিশেষত: হস্ত পদ ইত্যাদি
স্থানের দীর্ঘ অস্থিতে ক্ষত হইলে ইহা অধিক কার্য্য করে।

৫। স্ট্রনসিয়ানা কার্ব ( Strontiana Carb ) - Femure অর্থাৎ উরুর হাড়ের ক্ষতে ইহা অধিক ফলপ্রদ কিন্তু ক্ষতের সহিত জলবৎ তরল উদরাময় বর্তমান থাকে ।

৬। এসিড ফ্লোরিক ( Acid Flouric ) – উপদংশ দোষজনিত অস্থিক্ষতে প্রয়োগ হघ। যন্ত্রণা উত্তাপে বৃদ্ধি হয়, ঠাণ্ডায় উপশম হয় ।

৭। ব্যাসিলিনাম -সকল প্রকার দূষিত ক্ষতে নির্বাচিত ঔষধ ব্যবহার কালীন ব্যাসিলিনাম ২০০ ক্রম ১৫ দিন অন্তর একবার করিয়া দেওয়া কৰ্ত্তব্য।

ক্লিনিকেল মেটেরিয়া মেডিকা

Dr.Hasanul Banna Alamin
DHMS, BHMEC (DHAKA)
BSc (Honours), MSc (First Class)
Homeopathic Physician & Consultant
01729-841398
BHMEC REG: 46200



#অস্থিক্ষতে_হোমিওপ্যাথিক_ঔষধ_সমূহ
#অস্থিক্ষতেরহোমিওপ্যাথিকঔষধসমূহ

🟢 পাথরকুচি পাতার উপকারিতা। ✅ কিডনি ও প্রস্রাবের সমস্যা1. কিডনির পাথর গলাতে সাহায্য করে।2. প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া কমায়।3. ...
04/12/2025

🟢 পাথরকুচি পাতার উপকারিতা।

✅ কিডনি ও প্রস্রাবের সমস্যা

1. কিডনির পাথর গলাতে সাহায্য করে।

2. প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া কমায়।

3. মূত্রনালীর ইনফেকশন সারায়।

4. প্রস্রাবে রক্ত আসা কমায়।

5. প্রস্রাবের স্বাভাবিক প্রবাহ বজায় রাখে।

6. কিডনির কার্যক্ষমতা বাড়ায়।

7. কিডনিতে জমা বিষাক্ত পদার্থ বের করে।

8. ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ক্লিন রাখে।

9. অতিরিক্ত প্রস্রাব হওয়া কমায়।

10. প্রস্রাব বন্ধ হয়ে যাওয়া খুলে দেয়।

✅ হজম ও পেটের সমস্যা

11. অম্বল দূর করে।

12. বদহজম কমায়।

13. গ্যাস্ট্রিক সমস্যা সারায়।

14. ক্ষুধা বাড়ায়।

15. কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

16. ডায়রিয়া সারায়।

17. আমাশয়ে উপকারী।

18. বমি কমায়।

19. পেটব্যথা উপশম করে।

20. আলসার সারাতে সাহায্য করে।

✅ লিভার ও রক্ত

21. লিভার পরিষ্কার করে।

22. জন্ডিস সারায়।

23. রক্ত পরিষ্কার রাখে।

24. রক্তাল্পতা কমায়।

25. অতিরিক্ত রক্তপাত বন্ধ করে।

26. রক্তে চর্বি কমায়।

27. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।

28. শরীরে শক্তি বাড়ায়।

29. রক্ত সঞ্চালন ভালো করে।

30. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।

✅ শ্বাসযন্ত্র

31. কাশি সারায়।

32. হাঁপানি নিয়ন্ত্রণ করে।

33. শ্বাসকষ্ট দূর করে।

34. গলা ব্যথা কমায়।

35. ফুসফুস পরিষ্কার করে।

36. দীর্ঘস্থায়ী কাশি কমায়।

37. গলা শুকিয়ে যাওয়া কমায়।

38. গলায় কফ জমা পরিষ্কার করে।

39. সর্দি কমায়।

40. ঠান্ডাজনিত সমস্যায় আরাম দেয়।

✅ দাঁত ও মুখগহ্বর

41. দাঁতের ব্যথা কমায়।

42. মাড়ি শক্ত করে।

43. মুখের দুর্গন্ধ দূর করে।

44. দাঁতের ক্ষয় প্রতিরোধ করে।

45. মুখের ঘা সারায়।

✅ ত্বক ও ক্ষত

46. ক্ষত দ্রুত শুকায়।

47. ফোঁড়া সারায়।

48. পোকামাকড়ের কামড় সারায়।

49. চর্মরোগ সারায়।

50. ব্রণ দূর করে।

51. চুলকানি কমায়।

52. ত্বক উজ্জ্বল করে।

53. একজিমায় উপকারী।

54. ফুসকুড়ি কমায়।

55. পোড়া ঘায়ে লাগালে আরাম দেয়।

✅ মাথা, স্নায়ু ও মানসিক স্বাস্থ্য

56. মাথাব্যথা কমায়।

57. মস্তিষ্ক সক্রিয় রাখে।

58. মানসিক চাপ কমায়।

59. অনিদ্রা দূর করে।

60. মাথা ঠান্ডা রাখে।

61. মাথা ঘোরা কমায়।

62. স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।

63. ক্লান্তি কমায়।

64. ডিপ্রেশনে উপকারী।

65. স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।

✅ অস্থি, পেশী ও জয়েন্ট

66. হাড় শক্ত করে।

67. বাত ব্যথা কমায়।

68. গাউট রোগ সারায়।

69. জয়েন্টের ব্যথা দূর করে।

70. শরীর ব্যথা কমায়।

71. পেশীর টান কমায়।

72. হাড়ের ক্ষয় প্রতিরোধ করে।

73. পিঠ ব্যথায় উপকারী।

74. আর্থ্রাইটিসে উপকারী।

75. হাড় ফাটলে দ্রুত জোড়া লাগে।

✅ চুল ও সৌন্দর্য

76. চুল পড়া কমায়।

77. চুল ঘন করে।

78. মাথার খুশকি কমায়।

79. মাথার ত্বক ফাঙ্গাস সারায়।

80. চুলে উজ্জ্বলতা আনে।

✅ নারী ও পুরুষ স্বাস্থ্য

81. মাসিকের অতিরিক্ত রক্তপাত বন্ধ করে।

82. প্রসব পরবর্তী জটিলতা কমায়।

83. সাদা স্রাব কমায়।

84. নারীর হরমোন সুষম রাখে।

85. পুরুষের যৌনশক্তি বাড়ায়।

86. শুক্রাণুর গুণগত মান ভালো রাখে।

87. যৌন দুর্বলতা দূর করে।

88. সন্তান ধারণে সহায়তা করে।

89. মূত্রজনিত সমস্যা কমায়।

90. প্রোস্টেট সমস্যায় উপকারী।

✅ অন্যান্য স্বাস্থ্য উপকারিতা

91. জ্বর কমায়।

92. শরীর ঠান্ডা রাখে।

93. শরীরের টক্সিন দূর করে।

94. অ্যালার্জি কমায়।

95. ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে।

96. হঠাৎ মাথা ঘোরানো সারায়।

97. হার্ট সুস্থ রাখে।

98. চোখের প্রদাহ কমায়।

99. কানের ব্যথায় উপকারী।

100. শরীর ফ্রেশ রাখে।

101. দীর্ঘদিন সুস্থ থাকার ক্ষমতা বাড়ায়।

---

🟢 খাওয়ার নিয়ম

1. কিডনির পাথরে → ২–৩টি পাতা চিবিয়ে খেতে হবে অথবা রস করে ২ চা চামচ সকালে খালি পেটে।

2. কাশি ও হাঁপানি → পাতার রস ১ চা চামচ মধুর সাথে দিনে ২ বার।

3. জন্ডিসে → ৩–৪টি পাতা বেটে রস খালি পেটে খেতে হবে।

4. ডায়রিয়া/আমাশয়ে → পাতার রস অল্প গরম পানির সাথে খেতে হবে।

5. ক্ষত ও ফোঁড়ায় → পাতা বেটে ক্ষতে সরাসরি লাগাতে হবে।

6. কানে ব্যথায় → পাতার রস গরম করে ২–৩ ফোঁটা কানে দিতে হবে।

7. চুলে ব্যবহারে → পাতার রস নারিকেল তেলের সাথে মিশিয়ে মাথায় লাগাতে হবে।

8. সাধারণ টনিক হিসেবে → দিনে ১–২টি কচি পাতা খাওয়া যেতে পারে।

---

⚠️ সতর্কতা:

দিনে ৪–৫টির বেশি পাতা খাওয়া উচিত নয়।

গর্ভবতী মহিলা ও শিশুদের ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া খাওয়ানো যাবে না।

দীর্ঘমেয়াদি ব্যবহার চাইলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।

হোমিওপ্যাথি ঔষধ এসিটিক এসিড - Homoeopathic Medicine Acetic Acid🛑 এসিটিক এসিডের কার্য একটু গভীর, তবে ইহাকে এন্টিসোরিক বলা...
02/12/2025

হোমিওপ্যাথি ঔষধ এসিটিক এসিড - Homoeopathic Medicine Acetic Acid

🛑 এসিটিক এসিডের কার্য একটু গভীর, তবে ইহাকে এন্টিসোরিক বলা চলে না । যত প্রকার এসিড জাতীয় ঔষধ আছে, তাহাদের সকলের অবসাদই প্রধান লক্ষণ। এসিটিক এসিডের রোগীর অবস্থাও বড় দুর্বল ও অবসাদযুক্ত। বহুমূত্র ও শোথে (ফোলারোগে) প্রয়োজন হয় ।

🛑 হ্রাসবৃদ্ধি—ঠাণ্ড। ভাল লাগে, তাপ আদৌ সহ্য করিতে পারে না । প্রধান লক্ষণ—দুর্বলতা, রক্তহীনতা, অত্যন্ত পিপাসা, শীর্ণতা এবং অক্ষুধা।

🛑 তুলনার ঔষধ— যথা—এপিস, এপোসাইনাম, ফসফরিক এসিড।

🛑 শোথে—ঠাণ্ডা ভাল লাগে, তাপ আদৌ সহ্য করিতে পারে না—এপিসেও ঠাণ্ডা ভাল বোধ হয়। কিন্তু এসিটিক এসিডে পিপাসা আছে, এপিসে তাহা নাই। এপোসাইনামেরও পিপাসা আছে—তবে খাওয়ার পরেই বমি হইয়া যায় ।

🛑 বহুমূত্র রোগ—কেবল ফসফরিক এসিডের সঙ্গে ভ্রম হইবার কথা, তবে ফসফরিক এসিডে পিপাসা বড় একটা থাকে না। তাহা ছাড়া ক্ষুধা বেশী, এসিটিক এসিডে ক্ষুধা নাই; ফসফরিক এসিডে বামদিকে শুইলে বাহ্যের বেগ আসে--এ কয়টি কথা মনে থাকিলেই হয়। ফসফরিক এসিড শীতকাতর—ঠাণ্ডা সহ্য করিতে পারে না।

🛑 রোগীতত্ত্ব—শ্রীযুক্ত রামদয়াল রায়, নিচিতপুর নিবাসী, জাতি সৎগোপ, ১৯১৭ সালের বৈশাখ মাসে ভয়ানক শোথরোগে আক্রান্ত হয়, অন্যান্য চিকিৎসার মধ্যে এলোপ্যাথি বাদে বাকি দেশীয় নানা চিকিৎসা হইয়াছিল—সকলেই লবণ ও জল বন্ধ রাখিয়া চিকিৎসা করিতে থাকায় এবং প্রকৃত প্রস্তাবে চিকিৎসায় বিশেষ কোনও রকম ফল না হওয়ায় আমাদিগকে ডাকা হয়। লক্ষণ – ফোলার সীমা বলিতে পারা অসম্ভব, বিশেষতঃ তাহার পুরুষাঙ্গ ও অণ্ডকোষ ভীষণভাবে ফোলায় বড়ই ব্যাকুল হইয়াছিল, অত্যন্ত পিপাসা, রক্তহীনতা, স্নান না করিলে আদৌ থাকিতে পারে না, সমস্ত রাত্রি খোলা বাতাসে না থাকিলে থাকিতে পারে না, ইত্যাদিতে এসিটিক এসিডের ৩ শক্তি ও পরে ৬ এবং ৩০ শক্তিতে নির্মল ভাবে আরোগ্য হয়, শেষে সালফার প্রয়োগের প্রয়োজন হইয়াছিল। রোগীর বিশেষ অসুবিধা ভাবিয়া লবণ ও জল বন্ধ করা হয় নাই। এসিটিক এসিডের ৩, ৬, ৩০, ২০০ শক্তি প্রায়ই ব্যবহার করা হয়। অন্য শক্তিতে আমার নিজের অভিজ্ঞতা নাই। ফলতঃ অবস্থা বিশেষে আরও উচ্চতর শক্তিতে ফল না হইবার কথা নয় ।

🛑 কেহ যদি মনে করেন যে, অন্যান্য সকল চিকিৎসাতেই শোথ রোগে লবণ ও জল বন্ধ করিবার উপদেশ থাকা সত্ত্বেও লবণ জল বন্ধ না করিয়া চিকিৎসা করা কি সঙ্গত? তদুত্তরে ইহাই বলা যায় যে, কোনও রোগীর ব্যক্তিগত ভাবে যে যে আচরণে বা যে যে খাদ্যে বৃদ্ধি দেখা যায়, তাহার তাহাই বন্ধ করা উচিত, অমুক রোগে অমুক দ্রব্য নিষেধ বলিয়া কোনও কথা প্রকৃত হোমিওপ্যাথ হইয়া বলা সঙ্গত নহে। আমাদের 'রোগ' চিকিৎসা নহে, 'রোগীর' চিকিৎসা, কাজেই রোগীবিশেষের ব্যক্তিগত লক্ষণের ও হ্রাসবৃদ্ধির উপর লক্ষ্য করিয়া বিধি নিষেধ নির্দেশ করাই সঙ্গত। ম্যালেরিয়া জ্বরে স্নান করা কেহই সঙ্গত মনে করিবেন না, কিন্তু আমি নিজে বহুবার বেশ দেখিয়াছি যে, পালসেটিলার রোগীকে স্নান নিষেধ না করিয়াও সে আরাম হইয়া গিয়াছে, কেননা রোগীর স্নান করিবারই ইচ্ছা, কাজেই তাহার পক্ষে স্নানই পথ্য—ম্যালেরিয়া জ্বর বলিয়া স্নান নিষেধ করা হোমিওপ্যাথের কর্তব্য নয় ।

Dr.Hasanul Banna Alamin
DHMS, BHMEC (DHAKA)
BSc (Honours), MSc (First Class)
Homeopathic Physician & Consultant
01729-841398
BHMEC REG: 46200



#হোমিওপ্যাথি_ঔষধ_এসিটিক_এসিড

Address

লোহারপাড়া গল্লির মুখে, শাহিন স্কুলের পাশে , আম্বরখানা, সিলেট । 01646265036
Sylhet
3100

Opening Hours

Monday 08:00 - 00:00
Tuesday 08:00 - 00:00
Wednesday 08:00 - 00:00
Thursday 08:00 - 00:00
Friday 08:00 - 00:00
Saturday 08:00 - 00:00
Sunday 08:00 - 00:00

Telephone

+8801646265036

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when হোমিওপ্যাথি ডাক্তার সিলেট Best Homeopathy doctor Sylhet posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to হোমিওপ্যাথি ডাক্তার সিলেট Best Homeopathy doctor Sylhet:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram