আল হিজামা থেরাপি ক্লিনিক "Al Hijama Therapy Clinic"

  • Home
  • Bangladesh
  • Sylhet
  • আল হিজামা থেরাপি ক্লিনিক "Al Hijama Therapy Clinic"

আল হিজামা থেরাপি ক্লিনিক "Al Hijama Therapy Clinic" "The Best Medical Institute Based On Sunnah"

21/09/2024
20/05/2023
বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় হিজামাসন্তান নিঃসন্দেহে আল্লাহ্‌র দেয়া এক নিয়ামত এবং এক বিশাল দায়িত্ব। বিয়ের পর বাবা-মা হওয়া য...
07/05/2023

বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় হিজামা

সন্তান নিঃসন্দেহে আল্লাহ্‌র দেয়া এক নিয়ামত এবং এক বিশাল দায়িত্ব। বিয়ের পর বাবা-মা হওয়া যেমন নিতান্তই স্বাভাবিক, তেমনি বহু দম্পতি সন্তানধারণে নানা রকম সমস্যার সম্মুখীনও হয়ে থাকেন। বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় বেশ কিছু পদ্ধতি আছে তবে আমাদের দেশে এই সমস্যায় হিজামার প্রচলন তেমন শোনা যায় না যদিও এখন আমাদের দেশেই এই চিকিৎসা নেয়া সম্ভব। এ থেকে ভালো ফলও পাওয়া যাচ্ছে।

হিজামা ও গর্ভধারণ বন্ধ্যাত্বের পেছনে অনেক কারণ থাকে। যেসব কারণে নারীরা এর স্বীকার হন তার বেশিরভাগই ফ্যালোপিয়ান টিউবের সাথে সম্পৃক্ত। এই টিউবের কাজ হচ্ছে ডিম্বাশয় থেকে জরায়ুতে ডিম বহন করে নিয়ে যাওয়া। যদি কোন কারণে এই টিউব বন্ধ থাকে বা এতে কোন পরিবর্তন ঘটে তাহলে ডিম জরায়ুতে যেতে পারেনা, ফলে গর্ভধারণ হয় না। পুরুষের বন্ধ্যাত্বের পেছনেও অনেক কারণ থাকে, যার মাঝে আছে দুর্বল স্পার্ম/শুক্রাণু যা ভালো মতো ’সাঁতার’ কাটতে পারেনা কিংবা সমস্যা অণ্ডকোষে।

হিজামা করা হলে কোন বদ্ধ রক্ত থাকলে সেটা ও তার সাথে দূষিত পদার্থ শরীর থেকে বের হয়ে যায়। পুরো শরীরে বিশুদ্ধ রক্ত প্রবাহিত হতে পারে এবং শুক্রাণু ও ডিম্বাণু মিলিত হওয়ার সুযোগ পায়। স্ত্রী জননেন্দ্রিয়ে রক্ত প্রবাহ বাড়ে। ফলে শরীর যদি সঠিক পুষ্টি, ভিটামিন, মিনারেল পায় তাহলে শরীরের জন্য শুক্রাণু ও ডিম্বাণু উৎপাদন করা সহজ হয়। সুতরাং গর্ভাশয়ের পরিচর্যায় হিজামা অনেক উপকারী হতে পারে। পুরুষের বন্ধ্যাত্ব দূর করতেও হিজামা খুব উপকারী। এটা প্রোস্টেটের সমস্যা দূর করে এবং যৌণাঙ্গের সংক্রমণ সারায়। আমরা আরও জানি যে, মানসিক উদ্বিগ্নতা গর্ভধারণের পথে বাধা সৃষ্টি করে। মানসিক চাপ, কষ্ট, উদ্বিগ্নতা, বিষন্নতা থেকে মুক্তি পেতে এবং উর্বরতার মাত্রা বাড়াতে হিজামা চিকিৎসার শরণাপন্ন হওয়া যায়। তাই বলা যায় হিজামা ও গর্ভধারণ ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত এবং হিজামা শরীরকে গর্ভধারণের জন্য উপযোগী হতে সাহায্য করে। হিজামা ও গর্ভাবস্থা গর্ভধারণে সাহায্য করলেও গর্ভাবস্থায় এটা চালিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেয়া হয় না অনেক সময়। তবে গর্ভবতী নারীরা তাদের অন্য কোন শারীরিক সমস্যার চিকিৎসায় এর সাহায্য নিতে পারেন।

গর্ভধারণের উদ্দেশ্যে কখন হিজামা করানো হয়

হিজামা চিকিৎসকরা গর্ভধারণের উদ্দেশ্যে মাসিকের ২য় ও ৩য় দিনে হিজামা করান। বন্ধ্যাত্ব দূর করতে হিজামা বিভিন্নভাবে সাহায্য করে। এটা থাইরয়েডের সমস্যা সারাতে পারে ও ফ্যালোপিয়ান টিউবের ব্লক দূর করতে পারে। লিউটেয়াল ফেজ-এ (Luteal phase) ত্রুটি থাকার কারণে গর্ভধারণে দেরী হতে পারে, হিজামা এটাও দূর করতে পারে। অনেকসময় অনিয়মিত মাসিকের কারণে বন্ধ্যাত্ব ঘটে। মাসিকের ব্যথা ও অনিয়মিত মাসিকের সমস্যা দূর করতেও হিজামা সাহায্য করতে পারে।

এছাড়াও অনিয়মিত মাসিক সমস্যায় ও কাপিং থেরাপি খুবই উপকারী।

আরবি চন্দ্র মাসের হিসাব অনুযায়ী চলিত মাসে হিজামার সুন্নাহ তারিখ। ১৭ রবিউল আউয়াল , ১৪ই অক্টোবর, শুক্রবার।১৯ রবিউল আউয়াল, ...
14/10/2022

আরবি চন্দ্র মাসের হিসাব অনুযায়ী চলিত মাসে হিজামার সুন্নাহ তারিখ।

১৭ রবিউল আউয়াল , ১৪ই অক্টোবর, শুক্রবার।
১৯ রবিউল আউয়াল, ১৬ই অক্টোবর, রবিবার।
২১ রবিউল আউয়াল, ১৮ই অক্টোবর, মঙ্গলবার।

হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন "যে কেউ ১৭, ১৯ বা ২১ তারিখে (আরবি, চন্দ্র মাস) হিজামা (কাপিং) সঞ্চালন করে তারপর এটি হয়েযায় প্রত্যেক রোগের জন্য একটি প্রতিকার।"
[আবু দাউদ]

** হিজামা (CUPPING) করতে যোগাযোগ করুন।

আল- হিজামা থেরাপি ক্লিনিক
সেবা মেডিকেল সার্ভিসেস, করনশি রোড, গোয়ালাবাজার, ওসমানীনগর, সিলেট।
যোগাযোগঃ
01716749474 হিজামা স্পেশালিষ্টঃ মোস্তাক আহমেদ চৌধূরী
01720605998 অফিস।

"হিজামা" আধুনিক পরিভাষায় যাকে "কাপিং থেরাপি" (Cupping Therapy) ও বলা হয়।বিশ্বের প্রাচীনতম, বিজ্ঞান ও সুন্নাহ্ ভিত্তিক এক...
08/09/2022

"হিজামা" আধুনিক পরিভাষায় যাকে "কাপিং থেরাপি" (Cupping Therapy) ও বলা হয়।
বিশ্বের প্রাচীনতম, বিজ্ঞান ও সুন্নাহ্ ভিত্তিক একটি চিকিৎসা পদ্ধতি।

▶️ হযরত আনাস রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

“কেউ হিজামা করতে চাইলে সে যেন আরবী মাসের ১৭, ১৯ কিংবা ২১ তম দিনকে নির্বাচিত করে। রক্তচাপের কারণে যেন তোমাদের কারো মৃত্যু না হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখবে।”
(সুনানে ইবনে মাজা, হাদীছ নম্বর: ৩৪৮৬)

এ পদ্ধতি, যা নবী (সা:)নিজেও নিয়েছেন এবং অন্যদেরকে এটার প্রতি উৎসাহিত করেছেন।

হিজামার উপকারিতা:
♦ হিজামার সূক্ষ্ম আচর/স্ক্র্যাচের ফলে সাব এপিথেলিয়াল ক্যাপিলারি ইনজুরি হয়, ফলে এন্ডোথেলিয়াম থেকে নাইট্রিক অক্সাইড তৈরি হয়, এই নাইট্রিক অক্সাইডের কারণেই-

⭕ হিজামা যে যে রোগের জন্য করাতে পারেন-
হিজামা ইমিউনিটি বুস্ট করে করোনা ইনফেকশান প্রতিরোধে সাহায্য করে।
হিজামা নাইট্রিক অক্সাইড বুস্ট করে, এর ফলে করোনা রোগীরঃ

♦ করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে ডিরেক্ট এন্টি ভাইরাল ইফেক্ট দেয়।
♦ "হিজামা সমস্ত রোগের জন্য উপকার করে"
♦সুস্থ মানুষের জন্যেও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
♦ অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এর নিয়ন্ত্রন করে।
♦ ফুসফুসের শ্বাস প্রশ্বাস এর সাথে রক্তের অক্সিজেনের মাত্রা সমন্বয় করে।
♦ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখে
♦নাইট্রিক অক্সাইড রক্তনালীকে প্রসারিত রাখে।
♦ নাইট্রিক অক্সাইড অনাকাংক্ষিত ব্লাড ক্লট প্রিভেন্ট করে।

♦শরীরকে ডিটক্সিফাই করে।
♦রক্ত সঞ্চালন সক্রিয় করে।
♦হরমোন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
♦সৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে।
♦দেহের জীবনীশক্তি ও যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে।
♦রক্ত, ত্বক, কিডনি, লিভার ও হার্ট পরিষ্কার করে।
♦দেহের সব ধরণের ব্যাথা দূর করে।

♦উচ্চরক্তচাপ (High Blood Pressure)
♦সব ধরনের বাতের ব‍্যাথা।
♦ডায়াবেটিস ও মুটিয়ে যাওয়া।
♦কোমরের ব‍্যাথা ও হাটুর ব‍্যাথা।
♦ঘাড়ের ও মাংসপেসির ব‍্যাথার স্থায়ী নিরাময়।
♦চুল পড়া ও মাইগ্রেন জনীত দীর্ঘমেয়াদী মাথা ব‍্যাথা।
♦ব্রন,মেসতা,ও রক্তদূষন।
♦খেলোয়ার,আর্মি ও পোলিশ
বাহিনীর স্পোর্টিস ইন্জুরি।
♦হরমোন ও মেয়েদের অন‍্যান‍্য সমস‍্যা। ♦কোলস্টোরলের সমস্যা।
♦হৃদ রোগ ও প‍্যারালাইসিস।
♦ঘুম জনিত সমস্যা (insomnia)
♦যে কোন রকমের চর্মরোগ Skin Diseases)
♦জয়েন্টের ব্যথা (Gout Pain)
♦রক্ত জমাট বাধা বা অবস ভাব।
♦ব্যথায় পায়ের পাতা ফেলতে সমস্যা
♦কোন অংগ অবশ হয়ে যাওয়া(Paralysis)
♦স্মৃতিহীনতা (Parkinson's disease)
♦️থাইরয়েডের সমস্যা (Thyroid Problem) ♦সাইনুসাইটিস (Sinuses problem)
এ সকল সমস্যার স্থায়ী নিরাময় হয়, ইনশা-আল্লাহ।

⭕একজন সুস্থ মানুষও সুন্নাহ হিসেবে হিজামা করানোর মাধ্যমে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে নিতে পারেন।

#বিভিন্ন_রিসার্চ_থেকে_জানা_যায় যে, কোন সুস্থ মানুষ যদি বছরে 2-3 বার হিজামা থেরাপি নেন, তবে তিনি 80--90 ভাগ রোগ-ব্যাধি থেকে মুক্ত থাকবেন। তাই,সুস্থ্য-অসুস্থ্য যে কেউ এই চিকিৎসা অনায়াসেই নিতে পারে। তাছাড়া, একটি সুন্নাতকে জিন্দা করার জন্য হলেও আমাদের প্রত্যেকেরই মাঝে মাঝে হিজামা থেরাপি নেওয়া উচিৎ।

শুধু তাই নয়, হিজামার উপকারিতা পেয়ে মুসলিম অমুসলিম নির্বিশেষে বিশ্বসেরা অনেক সেলিব্রেটি নিয়মিত হিজামা করান। কিন্তুু আমরা মুসলিমরা আজ এই সুন্নাহ চিকিৎসা হারিয়ে ফেলেছি। এখনো আরবদেশ গুলোতে এই চিকিৎসা বিদ্যমান আছে। তাই আসুন রাসূল (সাঃ) এর মৃতুপ্রায় সুন্নাহ চিকিৎসা পুনরুজ্জীবিত করি। আসুন আমরা হিজামার মাধ্যমে চিকিৎসা গ্রহন করে সুন্নাতকে জিন্দা করি ।

#হিজামা_সংক্রান্ত_কয়েকটি_সহিহ_সমূহ:🤍

🛑মহানবী (সা.) বলেন, ‘জিব্রাইল (আ.) আমাকে জানিয়েছেন যে, মানুষ চিকিৎসার জন্য যত উপায় অবলম্বন করে, তার মধ্যে হিজামাই হলো সর্বোত্তম।’ (মুস্তাদরাকে হাকিম, হাদিস : ৭৪৭০)

🛑 রাসূল (সা.)বলেন, ‘আমি মেরাজের রাতে যাদের মাঝখান দিয়ে অতিক্রম করেছি, তাদের সবাই আমাকে বলেছে, ‘হে মুহাম্মদ, আপনি আপনার উম্মতকে হিজামার আদেশ করবেন’।’’ (তিরমিজি শরিফ, হাদিস : ২০৫৩)

🛑 মহানবী (সা.) বলেন, ‘গরম বৃদ্ধি পেলে হিজামার সাহায্য নাও। কারণ কারো রক্তচাপ বৃদ্ধি পেলে তার মৃত্যু হতে পারে। (মুস্তাদরাকে হাকিম, হাদিস : ৭৪৮২)

🛑 রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘হিজামাকারী কতই না উত্তম লোক। সে দূষিত রক্ত বের করে মেরুদণ্ড শক্ত করে এবং দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে।’
(তিরমিজি শরিফ, হাদিস : ২০৫৩)

🛑 হযরত জাবির (রাদি.) থেকে বর্ণিত : রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, “নিশ্চয় হিজামায় শেফা রয়েছে।”
সহীহ মুসলিম, হাদীস : ২২০৫)

#প্রতিটি সুস্থ্য মানুষের জন্যেও হিজামা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ও রোগপ্রতিষেধক হিসাবে কাজ করে ও শরীরের দূষিত্ব বর্জ্য (Toxin) বের করে আনে যার ফলে রক্ত সঞ্চালন ভালো ভাবে করতে পারে।

বছরে ৩-৪ বার হিজামা করানো উত্তম। কারণ হিজামা মাধ্যমে অনেক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে,
দেহের জীবনী শক্তি ও যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে ও সৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে এবং শরীরের রক্ত পরিষ্কার , ত্বক সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়, কিডনি, লিভার ও হার্ট পরিষ্কার করে
দেহের সব ধরণের ব্যাথা দূর
হরমোন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে

সুস্থ্য-অসুস্থ্য যে কেউ এই চিকিৎসা অনায়াসেই নিতে পারে। তাছাড়া, একটি সুন্নাতকে জিন্দা করার জন্য হলেও আমাদের প্রত্যেকেরই মাঝে মাঝে হিজামা থেরাপি নেওয়া উচিৎ।

এক. এতে সুন্নাহ পালন হবে দুই. নিয়মিত সুন্নাহ হিজামা করালে চুল বৃদ্ধি পায়, চুল পড়া কমে, স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পায়,। অলসতা, অবসাদগ্রস্ততা বিদূরিত হয়, রোগজীবাণু সহজেই আক্রান্ত করতে পারে না, রক্ত পরিশুদ্ধ হয়, শরীর রোগ প্রতিরোধক্ষম হয়ে উঠে অনেকটা disease-proof এর মত।

★হিজামা'র বিশেষ কিছু উপকারিতা:★

তাই সুস্থ মানুষ হিজামা করালে, হিজামা কাপিং এর উপকারিতা রয়েছে।
=========================
👉 লিভারকে পরিস্কার করে ,
👉 শরীরের ব্যথা/ জ্বালাপোড়া হৃাস করে,
👉 ঘুমের উন্নতি করে,
👉 শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে,
👉 রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে,
👉 পায়ের দুর্গন্ধ দূর করে,
👉 কিডনি পরিষ্কার করে,
👉 বৃদ্ধ মানুষের বাত/ব্যথা নিপীড়ন করে ,
👉 ত্বক পরিষ্কার করে।
👉 যৌন দুর্বলতা দূর করে।
👉 শরীরের জয়েন্টগুলোতে ব্যাথা,ঘাড় এবং ব্যাক পেইন দূর করতে সাহায্য করে।
হাড় মচকানো, কঠিন ব্যাথা, জয়েন্ট, মাথা, ঘার, পেট,
পিঠ, কোমর, হাটু, বাত,
স্পোর্টস ইনজুরি ও মাংসপেশীর ব্যাথা সহ অন্যান্য অঙ্গের ব্যাথা) হিজামা নিন সুস্থ থাকুন।

♦ ডায়বেটিস, মাইগ্রেন, টনসিল, ব্রন, গ্যাস্ট্রিক, অবস/ প্যারালাসিস মুটিয়ে যাওয়া, চর্মরোগ, চুলপড়া, উচ্চরক্তচাপ, ঘুমের ব্যাঘাত, ফোঁড়া-পাঁচড়া, চোখ-কানের সমস্যা ও মাদকাসক্তি সহ বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে হিজামা একটি সফল চিকিৎসা ব্যবস্থা।

#সুন্নাহ_হিজামা বা ওয়েট কাপিংঃ হিজামাই ডিটক্সিফিকেশনের একমাত্র নেচারাল পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ন Organs কে হিজামার মাধ্যমে স্টিমুলেশন করে blood circulation বাড়ানোর মাধ্যমে শরীর কে সতেজ ও অধিক কর্মক্ষম করে।

★হিজামা সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুনঃ
https://www.facebook.com/AlHijamaTherapyClinic
আল হিজামা থেরাপি ক্লিনিক।
এপয়েন্টমেন্ট নিতে কল করুন,
☎️ Helpline : 01720605998, 01725913355

♌যেহেতু মাথায় হিজামা করার বিশেষ কিছু উপকারিতা আছে এইজন্য সেটা আলাদা ভাবে উল্লেখ করা হল।**

▶️ আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস (রা:) বর্ণনা করেন ।রাসুলূল্লাহ সা: যখন ইহরাম অবস্থায় তখন একগুঁয়ে মাথাব্যথার জন্য হিজামা ব্যবহার করেন।
(সহীহ বুখারী /৫৭০১)

☪️সালমা (রা:) বলেন. যখন কেউ রাসুলুল্লাহ (সা:) এর নিকট এসে মাথাব্যথার কথা বলতেন,
তিনি তাদেরকে হিজামা লাগানোর কথা বলতেন ।
(আবু দাউদ ৩৮৫৮)

⚕️ কালো যাদু বা কুফরী বিনষ্ট করার উদ্দেশ্য **
ইবনুল কাইয়ুম (রহ:) মন্তব্য করেন রাসুলুল্লাহ (সা:) যখন যাদু দ্বারা পীড়িত হোন তখন তিনি মাথায় শিঙ্গা লাগান। এবং এটাই সবচেয়ে উত্তম ঔষধ যদি সঠিক ভাবে করা হয়। ( যাদুল মায়াদ ৪/১২৫-১২৬)

**মাথায় হিজামা লাগানোর দ্বারা বিশেষভাবে কিছু রোগের উপকার হয় সেটা আলাদাভাবে উল্লেখ করা হল।**

১। মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘ মেয়াদী মাথাব্যথা এবং সাধারন মাথাব্যথা।
২। উচ্চ রক্তচাপ।
৩। রক্তদূষন।
৪। ঘুমের ব্যঘাত।
৫। স্মৃতি ভ্রষ্টতা।
৬। ঘাড়ে ব্যথা।
৭। হরমোনাল সমস্যা ।
৮। সাইনুসাইটিস।
৯। মানসিক সমস্যা।
১০। চুল পড়া।
১১। পারকিনসন্স ডিজিজ।
১২। ব্রেইন ডিজিজ।
১৩। মাদকাসক্তি।
১৪। প্যরালাইসিস।
১৫। যাদু টোনার সমস্যা ইত্যাদি।

⭕হিজামা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক চিকিৎসা এবং এর সাথে কোন মেডিসিন গ্রহণ করতে হয় না।

⭕ব্যাথার ঔষধ খেলে কিডনি, লিভার ড্যামেজ হবার প্রবল আশংকা থাকে। অথচ হিজামা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ও নিরাপদ চিকিৎসা।

✳️ সুতরাং চিকিৎসাক্ষেত্রে হিজামার গুরুত্ব যে কত বেশি তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

♻️ হিজামার আগে করনীয় বিষয় সমূহ

১। হিজামার পুর্বে দুই ঘন্টা পর্যন্ত খাবার থেকে বিরত থাকবেন।
২। গোসল করে নিবেন।

৩। পুরুষরা মাথা মুন্ডিয়ে আসলে ভাল। যেহেতু মাথায় হিজামা করলে বিশেষ কিছু উপকারিতা পাওয়া যায়।

🔰 #হিজামার পরে করনীয় বিষয় সমূহ # #

১। ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত গোসল করা যাবে না এবং হিজামার জায়গায় পানি লাগানো যাবে না।
২। ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত কোন ব্যয়াম এবং স্ত্রী সহবাস করা যাবে না।
৩। ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত লম্বা সফর করা যাবে না।
৪। ৪৮ ঘন্টা পর্যন্ত কোন গরম সেক ইত্যাদি দেয়া যাবে না।।

নিচে আমার পেইজের লিংক দিলাম আরো জানার জন‍্য ঘুরে আসতে পরেন
https://www.facebook.com/AlHijamaTherapyClinic

অথবা কল করে বিস্তারিত জেনে নিন ।
☎️ Phone: 01720605998,
📱-01716749474 (whatsapp & Cellular)

সুন্নাতি এই চিকিৎসা টি শেয়ার করে অন্যকে জানিয়ে দিতে পারেন..🤍
🌀you can share with others...💖

কালো যাদু : একটি মেয়ের মর্মান্তিক কাহিনী প্রথমে ছবি গুলো দেখে নেন; বাকিটা খুব সহজে বুঝবেন। শাইত্বন আর যাদুকরের চক্রান্ত ...
02/08/2022

কালো যাদু : একটি মেয়ের মর্মান্তিক কাহিনী
প্রথমে ছবি গুলো দেখে নেন; বাকিটা খুব সহজে বুঝবেন। শাইত্বন আর যাদুকরের চক্রান্ত কত সুক্ষ্ম কৌশল। কিন্তু মহান আল্লাহু তাআলা তাদের এই সুক্ষ্ম কৌশলকে স্পষ্ট করে দেন কুরআন ও সুন্নাহর মাধ্যমে।
ভিক্টেমের নাম: মোছা সানজিদা আক্তার, তার মায়ের নাম পারভীন আক্তার; তাবিজে তা-ই লেখায় আছে। তারা শহরের বাসিন্দা। বাবা সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল। সানজিদা তার বাবার একমাত্র সন্তান, তাই আদর-সোহাগ ভালোবাসা কোনোর কমতি নেই। বড়লোকের পরিবারে সন্তান হিসাবে সানজিদার অর্থনীতিকের ও চাপে কোনো দিন পরে নি। তাই স্বপ্ন পূরন করতে কোনো বাধা নেই তার। দেশের উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তার পড়াশোনা চলছে ইন্টার ফাস্টে। মা-বাবা কিছুটা ধার্মিক হলেও সানজিদা পুরোই আধুনিক! সানজিদার জন্মদিন এই বছরে পালিত হয় কিছুদিন আগে। জন্মদিনে বাবার পক্ষ থেকে Iphone 11 pro গিফট পায় সানজিদা। মায়ের পক্ষ থেকে নিউ ল্যাপটপ আর বন্ধু-বান্ধুবী থেকে বিভিন্ন নামি-দামি উপহার। তার মাঝে মূর্তিমান এই সোপিজটি; যেটাকে কেন্দ্র করে মূল ঘটনা!
জন্মদিনের এক বন্ধু তাকে এই শোপিজটি গিফট করে। ছেলেটি ছিলো খুবই সুন্দর। টগবগে এক যুবক। অনেক মেয়ে তার পিছু পিছু ঘুরে অবৈধ প্রেমের সম্পর্কের জন্য। ছেলেও সুযোগ বুঝে স্বার্থ পূর্ন করে।
এই ছেলে সানজিদার জন্মদিনের অনেক পূর্বে সানজিদাকে প্রেমের অফার দেয় কিন্তু সে রাজী হয়নি।
তাই সে সুবাধে এই ব্ল্যাক ম্যাজিক করে ছেলেটি।
জন্মদিনের রাত অতিবাহিত হওয়ার পরের দিন সন্ধ্যার সময় সানজিদা অসুস্থতা অনুভব করে। অতঃপর তার নিজের মাঝে প্রচুর ডিপ্রেশন ফিল করতে পায়, যা সে কখনও করে নি। অতঃপর সেদিন থেকে বমি করে রক্তের, প্রচুর শরির জ্বালাপোড়া উঠে অস্থিরতা অনুভব করতে করতে একটা সময় সানজিদার মা ও বাবার সাথে খারাপ খারাপ আচরন শুরু করে।
কোনো এক রাতে তার মা'কে সে মারে কিন্তু সানজিদার মা-বাবা বুঝতে পারছে মেয়েটি মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত হয়েছে। তাই তাকে দ্রুত ডাক্তার দেখানোর কথা হলো রাতে, পরের দিন সকালে ডাক্তার এর কাছে নিয়ে যাওয়া হবে। তাই রাতে সকলে যার যার রুমে ঘুমিয়ে গেলেও সানজিদার আর ঘুম আসছে না! এদিকে ডিপ্রেশন, অপর দিকে অসুস্হতা।
হটাৎ তার কাছে পৃথিবীটা সংকীর্ণ হয়ে গেলো! তাই বাধ্য হয়ে সুইসাইডের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে সানজিদা। সিলিং ফ্যান নেই এসি আছে, তাই ফ্যানের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে মরতে পারবে না। অনেকক্ষণ বসে বসে চিন্তা করছে! কানের মাঝে আর অন্তরের মাঝে কে যেনো বলছে আর ওয়াসওয়াসা দিচ্ছে দ্রুত আত্মহত্যা কর! সমাধান পাবি! অল্প কিছুক্ষণের মাঝে শ্বয়তান-জ্বীনের ওয়াসওয়াসায় কাবু হয়ে গেলো সানজিদা! তাই দ্রুত গতিতে টয়লেটে ঢুকে হারপিক খাওয়া শুরু করলো সানজিদা! হারপিকের কার্যকারিতা যখন শুরু করছে, তখন সে জোড়ে চিৎকার শুরু করে দিয়েছে! মা-বাবা দ্রুত টয়লেটে ঢুকে দেখে তাদের মেয়ে মৃত্যুপথের যাত্রী! অতি দ্রুত এম্বুলেন্স এর সাহায্যে হসপিটালে ভর্তি করে চিকিৎসা প্রদান করে হারপিকের ইফেক্ট নষ্ট করা হলো।
৩ দিন হসপিটালে ভর্তি! ৪র্থ দিন সকালে সানজিদাকে রিলিজ করে দেওয়া হবে। তাই হটাৎ ৩য় দিন রাতে সানজিদা হসপিটালের নার্সকে মারধোর করে পালিয়ে যায়! ৫ দিন ধরে নিখোঁজ সানজিদা! এদিকে মা-বাবা সন্তান হারিয়ে রাস্তার পাগলের মতো হয়ে যাচ্ছে ক্রমশ!
সানজিদার পরিবার জ্বীন বা যাদু এসব মোটেও বিশ্বাস করে না। মহল্লার লোকেরা বুঝানোর চেষ্টা করছে কবিরাজ বা হুজু্রের কাছে যাও।
সানজিদার মা এক জনপ্রিয় কবিরাজের কাছে যায় তার মেয়ের সন্ধ্যান ও সুস্হতার জন্য। কবিরাজ বলল, তার মেয়ে মারা গেছে। সানজিদার মায়ের অবস্থা মানসিক ভাবে আরো ভেঙ্গে পড়লো। আরেক কবিরাজের কাছে গেলো। বলল, বেঁচে আছে, আসবে সে। আপনার ঘরে তার ব্যবহৃত কাপড় সহ আরো অনেক কিছু লাগবে। সময় ২৪ ঘন্টার ১ দিন। ফি - ৪০ হাজার টাকা।
ঠিক আছে, রাজি। টাকাও দিয়ে আসলো। এদিকে ২৪ এর স্থানে ৪৮ ঘন্টা! ২ দিন হয়ে গেলো। তারপরও সানজিদার খবর নেই। আরেক কবিরাজের কাছে গেলো ১২ ঘন্টা সময় লাগবে। ফি ৫০ হাজার ৫শত ৫ টাকা। সাথে একটি ছাগল। তাও করলো। আসার নাম-গন্ধ নেই! ১ দিন চলে গেলো। এই ভাবে বহু কবিরাজের কাছে গেলো কিন্তু সমাধান নেই।
মেয়ে নিখোঁজ ৪ দিন হয়ে গেলো! ৫ম দিন এর রাতে বড় এক মুখলেস আলেমের নিকট যায়। তখন ওনি বলে আপনারা আল্লাহর নিকট দুআ করুন আর কিছু আমল দিয়েছে। ফি ফিরে আসলে গরিবদেরকে সাদকাহ্ করবেন এইটুকু। এই আমলের ৫ দিন শেষ। ৬ষ্ঠ দিনের সূর্য উদিত হলো। আর সানজিদার মায়ের নিকট ফোন আসে তার মেয়ে এক দূর সম্পর্কের আত্মীয়ের বাসায় গতরাতে আসছে।
অতঃপর তারা বাসায় গিয়ে মেয়েকে নিয়ে আসে আর ঐ আলেমের নিকট যায়। আলেম বলল, আপনি দ্রুত রুকইয়াহ করুন অভিজ্ঞ রাক্বীর মাধ্যমে। ভাগ্যক্রমে ঐ মেয়ের কাজিন আমার লিস্টে ছিলো। দ্রুত যোগাযোগ করে পরিবার থেকে। আমি প্রথমে মেয়ের নিকট যেতেই পারিনি। বাসায় ঢুকার পর মেয়ে রুকইয়াহ এর কথা শোনে রুমের দরজা লাগিয়ে বসে আছে, রুকইয়াহ করবে না, রাক্বীকে বলো বাসা থেকে চলে যেতে। আর না হলে আমি মরে যাবো। অতঃপর আমি বাসা থেকে বের হয়ে যায়। তারপর সে দরজা খুলে ২ ঘন্টার পর। মেয়ের অভিভাবক মেয়েকে বসিয়ে রেখে আমাকে মেসেজ করে। তখন আবার যাই। মেয়ে আমাকে দেখেই বলছে সে আমাকে মেরে ফেলবে! সে পুঁড়ে ফেলবে আমাকে! এই ছেলেকে বের করে দাও মা! বের করে দাও বাবা প্লিজ! আমি পরিবারকে বিষয়টি ইঙ্গিতে বুঝিয়ে বললাম। তাকে পুরোটাই খাদেম জ্বীন-শাইত্বন নিয়ন্ত্রণ করছে। অতঃপর ওনাদের পূর্ন সাপোর্ট পাওয়ার পর মহান আল্লাহর নাম নিয়ে রুকইয়াহ্ শুরু করি। এদিকে মেয়ের কন্ঠে জ্বীন-শাইত্বনের চিৎকার বাসার দরজা জানালাগুলো থর থর করে কাপছে! দীর্ঘ ৬ ঘন্টার রুকইয়াহ করার পর জ্বীন বলছে৷ রুকইয়াহ বন্ধ করেন! আমি যাদুর বিষয়ে বলতে আগ্রহী!
আমি ঠিক আছে বল :
আমি শুকুম্রার চন্দ্রদাঁস। আমি সনাতন ধর্মের লোক। আমার পেশা যাদুর খাদেম। আমার গুরু জয় দ্বীপ্ত দাস। ওনার ঠিকানা রাঙ্গামাটি। এর বেশি বললে গুরু আমাকে মেরে ফেলবে!
আমি : তাহলে কে পাঠিয়েছে তোরে!?
জ্বীন : আমাকে আমার গুরু পাঠিয়েছে এই মেয়ে কে হত্যা করার জন্য!
আমি : ঠিক আছে আমিও তোরে হত্যা করবো।
জ্বীন - মুসলিম যুবক বাবা তোর পায়ে পড়ি! আমারে মারিস নে! আমি সব বলছি।
আমি : বলার দরকার নেই তোরে মেরে ফেলবো এটাই কথা।
জ্বীন - এই মেয়ের জন্মদিনে তার বন্ধু তাকে যাদু করে একটি মূর্তিমান বস্তু তাকে গিফট করেছে! এটার ভিতরে যাদু আছে আর বাকিগুলো আছে জোড় কবরে! মূর্তিটা নষ্ট করে দে। আমি কবরের টা নষ্ট করে দিবো। আমি চলে যাবো বাবা! তারপরও হত্যা করিস না।
আমি : মূর্তি কোথায়!?
জ্বীন - বাবা তার রুমের সুকেশ এর ভিতরে ৩য় নাম্বার থাকের বাম পাশে।
আমি ঢুকলাম অতঃপর ঠিক লোকেশনে : এই মূর্তিমান সুপিজ টি পাই৷ যার বিস্তারিত ছবিতে আছে।
অতঃপর কবরস্থানের যাদু নষ্ট করা হয়।
এখন মেয়েটি অনেকটাই সুস্থ আছে। তবে হারপিকের প্রভাবে লিভারে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভবনা প্রবল ডাক্তারের অভিমত।
এখন মহান আল্লাহ তাআলা হায়াত দিলে হয়তো সে বাঁচবে। আর আমি অধম সর্বপরি প্রচেষ্টা করেছি।
নোট - এই সমস্ত মূর্তি মুসলিমদের ঘরে ঘরে এখন সাজানোর বস্তু হয়ে গেছে! অথচ এই বিষয়ে আমরা কোনো চিন্তাও করি না। অবৈধ সম্পর্কের ইতি টানুন এখনি। আর নতুবা এইভাবে আপনি ও বলিদান হতে পারেন কারোর প্রেমের ছোবলে। আর জন্মদিন তো মুসলিমদের ঘরে ঘরে রেওয়াজে পরিণত হয়েছে! যার জন্য অনেকেই এই ভাবে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।
সাবধান অবৈধ সম্পর্কের গিফট কিংবা সম্পর্ক দুটিই অবৈধ। সুতরাং নিজেকে বাঁচার জন্য এসব পরিহার করুন।
সংগৃহীত: রাক্বী আমীর হামজা |
নিয়মিত কুরআন-সুন্নাহ অনুসরণ করে আমল করুন। মাসনূন যিকির-আযকার পাঠ করুন। বিশেষ করে নিয়মিত আয়াতুল কুরসী, সূরা ফালাক্ব ও সূরা নাস পাঠ করুন। তাহলে জ্বীন-যাদু থেকে আল্লাহ হেফাযতে রাখবেন ইনশাআল্লাহ।

collected

হযরত আনাস র. হতে বর্ণিত, রসূল স. বলেছেনঃ তোমরা গরম বৃদ্ধি পেলে হিজামা করাও, কারণ রক্তচাপ বৃদ্ধি পেলে মৃত্যু হতে পারে।আল ...
12/07/2022

হযরত আনাস র. হতে বর্ণিত, রসূল স. বলেছেনঃ তোমরা গরম বৃদ্ধি পেলে হিজামা করাও, কারণ রক্তচাপ বৃদ্ধি পেলে মৃত্যু হতে পারে।
আল হাকিম, হাদীস নম্বরঃ ৭৪৮২
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
যে সকল সমস্যায় হিজামা উপকারীঃ
১. মাথা ব্যথা, ঘাড় ব্যথা, পিঠের ব্যথা, কোমর ব্যথা পায়ের ব্যথা, জয়েন্ট পেইন (আর্থ্রাইটিস) সহ সকল ধরনের ব্যথায়।
২. এ্যাজমা, ব্রংকাইটিস, COPD, সাইনুসাইটিস, টনসিলাইটিস, ফ্যারিঞ্জাইটিস, নিউমোনিয়া, লাং ইনফেকশান।
৩. হাই কোলেস্টেরল, হাই ট্রাইগ্লিসারাইড, হার্ট ব্লক, হাইপ্রেশার, অতিরিক্ত ওজন।
৪. গ্যাস্ট্রাইটিস (গ্যাসের সমস্যা), বুক জ্বালা পোড়া, পেটের ব্যাথা, ফিসার, পাইলস, ফ্যাটি লিভার, IBS, ।
৫. এটি হেপাটাইটিস বি এর ভাইরাল লোড কমায়।
৬. ঘুমের সমস্যা, স্ট্রেস, পারকিনসন্স ডিজিজ, মানসিক সমস্যা।
৭. স্পোর্টস ইনজুরি
৮. Erectyle dysfunction, ejaculatory dysfunction, অন্যান্য যৌন সমস্যা।
৯. থাইরয়েডের সমস্যা।
১০. Gout
১১. রক্তশুন্যতা, থ্যালাসেমিয়াতে আয়রন ওভারলোড কমাতে
১২. PCOS, মাসিকের সমস্যা সহ মেয়েদের অন্যান্য সমস্যা
১৩. অস্টিওপোরোসিস, রিউমাটয়েট আর্থ্রাইটিস সহ আরও অনেক রোগে উপকারী।
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
অনেকেই বলতে পারেন হিজামা কিভাবে এত রোগ ভাল করে?
হিজামা শরীরের একটি বেসিক মেকানিজম এক্টিভেট করে। তা হচ্ছে এন্ডোজেনাস নাইট্রিক অক্সাইড পাথওয়েকে বুস্ট করে দেয়। এই নাইট্রিক অক্সাইডকেই বিজ্ঞানীরা মিরাকল মলিকিউল বা হিলিং মলিকিউল নাম দিয়েছেন। যেকোন ডিজিজের নাম এর সাথে effect of nitric oxide লিখে গুগোল সার্চ করলেই আমদের কথা সত্যতা পাবেন।
হিজামাতে যে লাইট স্ক্র‍্যাচ হয় এতে ক্যাপিলারি ইনজুরি হয়, এবং এই ক্যাপিলারির এন্ডোথেলিয়াম থেকেই নাইট্রিক অক্সাইড তৈরি হয়।
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
হিজামা একটি জনপ্রিয় সুন্নাহ ও বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি।
এটা রোগের জন্য চিকিৎসা, সুস্থ ব্যাক্তির জন্য রোগ প্রতিরোধক। হিজামা এন্টি এইজিং ট্রিটমেন্ট অর্থাৎ সারা দুনিয়ায় মানুষ বয়সকে ধরে রাখতে এবং স্ট্যামিনা বাড়ানোর জন্য হিজামা পছন্দ করে থাকেন।
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
এ্যাপয়েন্টমেন্ট করতে ফোন করুনঃ
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
+8801716749474 (হিজামা স্পেশালিষ্ট)
+8801725913355 (সেবা মেডিকেল সার্ভিসেস)
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
ঠিকানাঃ সেবা মেডিকেল সার্ভিসেস, ডায়াগনস্টিক সেন্টার। করনসী রোড, গোওয়ালাবাজার, ওসমানীনগর, সিলেট।
এ্যাপয়েন্টমেন্টঃ +8801725913355 / +8801720605998
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

Address

Koronshi Road, Goalabazar, Osmaninagar
Sylhet
3124

Opening Hours

Monday 10:00 - 20:00
Tuesday 10:00 - 20:00
Wednesday 10:00 - 20:00
Thursday 10:00 - 20:00
Friday 14:00 - 20:00
Saturday 10:00 - 20:00
Sunday 10:00 - 20:00

Telephone

+8801716749474

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আল হিজামা থেরাপি ক্লিনিক "Al Hijama Therapy Clinic" posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to আল হিজামা থেরাপি ক্লিনিক "Al Hijama Therapy Clinic":

Share