24/07/2025
কোন সমস্যাগুলো আপনার সাথে মিলে? যা জীবনকে শেষ করে দিচ্ছে?
রুকইয়াহ কেন্দ্রিক সমস্যা ও অসুস্থতাগুলো ছড়িয়ে পড়েছে ঘরে ঘরে। মহামারীর ন্যায়....
আমাদের সমাজে পারিবারিক, শারীরিক ও মানসিক অসংখ্য সমস্যার অন্যতম কারণ বদনজর যাদুতে আক্রান্ত হওয়া। দীর্ঘদিন বদনজর যাদুতে আক্রান্ত হলে একজন ব্যক্তি পদে পদে বাঁধা ও অসুস্থতার কারণে জীবনের অধিকাংশ সফলতা ও সুখগুলোকে হারিয়ে ফেলে। এ নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি ও চিকিৎসা গ্রহণের বিকল্প নেই।
🛑 একজন ব্যক্তি বদনজর যাদুতে আক্রান্ত কিনা তা মৌলিকভাবে কয়েকটি লক্ষণ থেকে প্রাথমিক ধারণা করা যায়–
🎯 মানসিকভাবে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেওয়া। যেমনঃ
1. মানসিকভাবে বিভিন্ন প্রকারের তীব্র কষ্ট যন্ত্রণায় ভোগা, যা ব্যখ্যা করেও বুঝানো যায় না।
2. খিটখিটে মেজাজ বা বদমেজাজ।
3. অস্থিরতা কাজ করা, ডিপ্রেশনে ভোগা, দীর্ঘ সময় মন খারাপ থাকা, ভয়, ফোবিয়া বা প্যানিক অ্যাটাকের সমস্যা থাকা, একটুতেই নার্ভাসনেস কাজ করা।
4. শুচিবায়ু বা ওসিডিতে আক্রান্ত হওয়া।
5. ভেতর থেকে প্রায়ই কান্না পাওয়া বা অস্বাভাবিক হাসতে/ চিৎকার করতে মনে চাওয়া।
6. অস্বাভাবিক রাগ, জেদ, অভিমান কাজ করা। একটুতেই কান্না, হতাশা বা আভিমান কাজ করা।
7. মনের ভেতর থেকে গালাগাল, ভাঙচুর বা পাগলামি করতে মনে চাওয়া।
8. বাজে কিছুর প্রতি এমন আসক্তি যা চেষ্টা করেও ছাড়া সম্ভব হচ্ছে না।
9. নামাজ ইবাদতে কোনো স্বাদ না পাওয়া। অন্তরের আবেগ অনুভূতি শক্তি কমে যাওয়া।
10. মানুষ দেখলে বিরক্ত লাগা। সামাজিকতা ও দায়িত্ব থেকে পালিয়ে বেড়ানোর প্রবণতা বৃদ্ধি পাওয়া।
11. অন্তরে আনন্দ- খুশি, ভালো লাগা কিছুই কাজ না করা।
12. দুনিয়ার প্রতি বিতৃষ্ণা থেকে কোনো কিছুই ভালো না লাগা।
13. পুরুষের ভেতর পুরুষালি দৃঢ়তা, ব্যক্তিত্ব হ্রাস পাওয়া এবং নারীদের ভেতরে নারীসুলভ কোমলতা, লাজুকতা কমতে শুরু করা।
🎯 বিভিন্ন শারীরিক লক্ষণ দেখা দেওয়া। যেমনঃ
14. সবসময় দুর্বল লাগা, ক্লান্ত, অবসাদ লাগা।
15. বিভিন্ন অস্বাভাবিক কষ্ট যেমন- বুকে চাপ, জ্বালাপোড়া, শ্বাসকষ্ট, প্রায়ই অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, মৃগীরোগ, খিঁচুনি ইত্যাদি হওয়া।
16. পেট কেন্দ্রিক সমস্যা যেমন– দীর্ঘমেয়াদি গ্যাস্ট্রিক, পেট ফোলা, কোষ্ঠ্যকাঠিন্য, ঘন ঘন ঢেঁকুর, পেটে ব্যথা জ্বালাপোড়া, আইবিএস, দীর্ঘমেয়াদি পেট কেন্দ্রিক রোগ বা সমস্যা হওয়া যা সমাধান হচ্ছে না।
17. খাবারের রুচি কমে যাওয়া বা অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়া।
18. দীর্ঘসময় মনোযোগ দিতে না পারা, কাজ করতে গেলে বা পড়তে গেলে মাথা কাজ না করা, শরীর চলতেই চায় না ইত্যাদি।
19. অকারণে বিভিন্ন ব্যথা যেমন- মাথা ব্যথা, শরীর ব্যথা, মাইগ্রেন ইত্যাদি।
20. শারীরিক জ্বালাপোড়া, অস্থিরতা, জ্বর ভাব, শরীরে অনুভূত অস্বাভাবিক বিভিন্ন অনুভূতি।
21. রাতে ঘুম না হওয়া বা অত্যাধিক ঘুম বেড়ে যাওয়া।
22. গুরুত্বপূর্ণ চিন্তা বা কাজ করতে গেলেই মাথা কাজ না করা বা শরীর চলতে না চাওয়া। কোনো কারণ ছাড়াই কাজে ভুল হওয়া বা কাজ করতে গেলে অসুস্থ/ দ্রুত ক্লান্ত হয়ে যাওয়া।
🎯 শরীরের নার্ভগুলো অতি সংবেদনশীল হয়ে যাওয়া বা সংবেদন হারিয়ে ফেলা। ব্যক্তি আক্রান্ত হওয়ার ফলে তা তার ইন্দ্রীয়গুলোকে প্রভাবিত করে। যেমনঃ
23. কাজে অতিমাত্রায় তাড়াহুড়ো প্রবণতা বা অস্বাভাবিক ধীরতা।
24. অল্প কাজ করলে বা দায়িত্ব নিলেই স্ট্রেস লেভেল বেড়ে যাওয়া।
25. সামান্য আঘাতেই প্রচুর ব্যথা যন্ত্রণা হওয়া। স্কিন অতিরিক্ত সেন্সিটিভ বা ভোতা অনুভূতিহীন হয়ে যাওয়া।
26. একটুতেই মেজাজ হারিয়ে ফেলা।
27. উজ্জ্বল আলো সহ্য না হওয়া।
28. উচ্চ শব্দ সহ্য না হওয়া।
29. পরিশ্রম করা ও ধৈর্য্য ধরার শক্তি হারিয়ে ফেলা।
30. ঘ্রাণ/ গন্ধের ক্ষেত্রে অথবা খাবার পছন্দের ক্ষেত্রে সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি পাওয়া।
🎯 জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাঁধাগ্রস্থ হওয়া বা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া ব্যর্থ হওয়া। যেমনঃ
31. বিয়ে অকারণে বাঁধাগ্রস্থ হওয়া।
32. অস্বাভাবিকভাবে রিযিক/ ইনকাম/ ব্যবসার বরকতে ধ্বস নামা।
33. পড়তে গেলে মাথা কাজ না করা।
34. কাজ করতে গেলে একটুতে শরীর অসুস্থ হয়ে পড়া, কাজে অনীহা ও মন না বসা, অস্থিরতা বেড়ে যাওয়া।
35. গুরুত্বপূর্ণ কাজ, পড়াশুনা বা দায়িত্ব আসলে শারীরিক অসুস্থতা/ বাঁধা, মানসিক অনীহা, অস্থিরতা বেড়ে যাওয়া।
36. স্বাভাবিক চেষ্টার পরও সন্তান না হওয়া বা মিসক্যারেজ হওয়া।
37. অদৃশ্য বলয়ে জীবন আটকে যাওয়া। যেমনঃ যাদু/ বদনজরের প্রভাবে আক্রান্ত ব্যক্তি এক অদৃশ্য লাইফস্টাইলে আটকে যান। ফলে অলসতা উদাসীনতা ও ডিপ্রেশনের সাথেই ব্যক্তির জীবন চলে যায়।
🎯 বিভিন্ন প্রকার আসক্তি। যাদু বদনজরের সমস্যা যেকোনো স্বাভাবিক আসক্তির তীব্রতাকে বাড়িয়ে নিয়ন্ত্রণহীন করে ফেলে। যেমনঃ
38. আসক্তি এত গভীর হওয়া যে চেষ্টা সত্ত্বেও বের হওয়া যাচ্ছে না। এটা হতে পারে কোনো বাজে কাজ– ম|স্ট|রবেশন, পর্ণগ্র|ফি, বিকৃত যৌনত|, সমক|মিত| বা অন্যান্য অশ্লীলতার প্রতি আসক্তি।
39. কোনো হারাম কাজ অথবা ব্যক্তির প্রতি অস্বাভাবিক আসক্তি।
40. শত চেষ্টা এবং পরিকল্পনা করেও, কোনোভাবেই এই অভ্যাসময় আসক্তিগুলো থেকে বের হতে না পারা।
🎯 ব্যক্তিত্ব বা আচরণে পরিবর্তন। যাদু/ বদনজরের প্রভাবে ব্যক্তির আচরণ, রাগ, ধৈর্য্যশক্তি, স্থিরতা, চিন্তাশক্তি ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হয়। যেমনঃ
41. ব্যক্তির ভেতর তাড়াহুড়ো প্রবণতা বা অতিরিক্ত ধীরতা বাড়তে পারে।
42. নিয়মিত গোসল করতে না চাওয়া, পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতায় অনীহা।
43. কোনো কিছু গুছিয়ে না রাখা এবং এব্যাপারে জেদ প্রদর্শন করা।
44. কাজে প্রোএক্টিভনেস এবং প্রোডাক্টিভিটি কমে যাওয়া।
45. মানুষের স্বাভাবিক ফিতরাত বিরুদ্ধ আচরণ করা। পুরুষের ভেতর মেয়েলি আচরণ, চিন্তা, ব্যক্তিত্ব চলে আসা। নারীর ভেতর পুরুষালি আচরণ প্রকট হতে থাকা।
🎯 রোগ হওয়া। যাদু/ বদনজরের প্রভাবে বিভিন্ন রোগ দেখা দিতে পারে। যেমনঃ
46. এমন অসুস্থতা মেডিকেল টেস্টে যার কোনো কারণ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
47. এলার্জি, থাইরয়েড, PCOS, ক্যান্সার, চর্মরোগ, যৌনবাহিত রোগ, IBS, মেটাবলিক ডিজিজ সহ বিভিন্ন হরমোনাল রোগ যাদু/ বদনজরের প্রভাবে হতে পারে।
48. বিভিন্ন যৌন রোগ ও অক্ষমতা যাদু, বদনজরের প্রভাবে হতে পারে।
🎯 সৌন্দর্য ও ফিটনেসের উপর প্রভাব। যেমনঃ
49. যাদু/ বদনজরের প্রভাবে আক্রান্ত ব্যক্তির চেহারা ক্লান্ত- বিধ্বস্ত, অসুস্থ লাগতে পারে।
50. শরীর অস্বাভাবিকভাবে শুকিয়ে যাওয়া কিংবা অনিয়ন্ত্রিতভাবে বেড়ে যাওয়া।
51. চেহারায় ও আচরণে কনফিডেন্স লেভেল কমতে থাকা।
52. মুখে ব্রণ হওয়া, গোঁটা হওয়া।
53. চেহারায় কালচে দাগ কিংবা আস্তরণ পড়া।
54. অস্বাভাবিকমাত্রায় চুল পড়া।
55. শরীরে তীব্রমাত্রায় দুর্গন্ধ হওয়া।
56. শরীরের তাপমাত্রা প্রায়ই বাড়তি থাকা কিংবা শীতল থাকা।
57. সুষম খাবার খাওয়ার পরও শরীর শুকিয়ে যাওয়া, স্বাস্থ্য না হওয়া। ক্ষেত্রবিশেষে যৌক্তিক কারণ ব্যতীতই অত্যাধিক স্বাস্থ্য বেড়ে যাওয়া।
🎯 যাদু/ বদনজরে আক্রান্ত ব্যক্তি বিভিন্ন স্বপ্ন দেখতে পারেন। যেমনঃ
58. অশ্লীল স্বপ্ন, ঘনিষ্ঠ হওয়ার স্বপ্ন দেখা।
59. ভীতিকর জন্তু আকৃতির কিছু ধাওয়া করার স্বপ্ন দেখা।
60. স্বপ্নে প্রায়ই কিছু না কিছু খেতে দেখা।
61. স্বপ্নে খেতে দেখে ঘুম থেকে উঠার পর মুখের ভিতর বালু, মাটি, চুল ইত্যাদি জিনিস পাওয়া।
62. স্বপ্নে বিভিন্ন প্রাণী বারবার দেখা। যেমন- সাপ, কুকুর, নেকড়ে, চিল, কাক, শকুন, বাজপাখি, টিকটিকি, ইঁদুর, বিচ্ছু, বিষাক্ত পোকা ইত্যাদি।
63. পরিচিত/ অপরিচিত কোনো ব্যক্তিকে স্বপ্নে বারবার দেখা।
64. বিভিন্ন স্থান বা অবস্থা দেখা। যেমন- কবর, লাশ, পানি, জলাভূমি, ভূমিকম্প, ঘরবাড়ি ধ্বসে যাওয়া, নিজেকে উড়তে দেখা ইত্যাদি।
🎯 ঘর কেন্দ্রিক বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেওয়া। যেমনঃ
65. ঘরে বিভিন্ন প্রাণীর উপদ্রব বেড়ে যাওয়া। যেমন- মাছি, টিকটিকি, ইঁদুর, বিচ্ছু, বিষাক্ত পোকা, তেলাপোকা, পিঁপড়া, সাপ, কাক ইত্যাদি।
66. ঘর থেকে প্রায়ই বিভিন্ন কিছু চুরি হওয়া। যেমন- জামা-কাপড়, প্রয়োজনীয় কাগজ, চিরুনী, দৈনন্দিন ব্যবহার্য সামগ্রী ইত্যাদি।
67. ঘর থেকে খাবার গায়েব হয়ে যাওয়া। যেমন- মাছ, মিষ্টি ইত্যাদি।
68. প্রায়ই জামা-কাপড়ের কিছু অংশ কাটা অবস্থায় পাওয়া।
69. ঘরের সদস্যদের এবং ছোট বাচ্চাদের চুল কেটে নেওয়া।
70. ঘরে উৎকট দুর্গন্ধ হওয়া।
71. ঘরের মেঝেতে রক্ত, প্রস্রাব ছিটানো অবস্থায় পাওয়া।
72. ঘরে ঢুকলে শরীর ভারী লাগা, মন অবসাদ লাগা।
73. ঘরের ভিতর পরিবারের সদস্যদের মধ্যে অকারণে ঝগড়াঝাটি হওয়া, কিন্তু বাইরে গেলে ভালো থাকা।
74. ঘরে ঢোকা মাত্র অসুস্থ হয়ে যাওয়া এবং ঘরে অস্বাভাবিক গরম লাগা।
75. ঘরে অদৃশ্য কোনো কিছুর উপস্থিতি অনুভব করা, ফিশফিশ আওয়াজ কিংবা অদৃশ্য প্রাণীর ডাক শোনা।
76. ঘরের ছাদ থেকে গভীর রাতে বিভিন্ন আওয়াজ শোনা।
77. ঘরের দরজা বন্ধ করা সত্ত্বেও নিজে থেকে খুলে যাওয়া।
78. ঘরের ভিতর কারণ ছাড়াই জিনিসপত্র পড়ে যাওয়া।
79. ঘরে থাকলেই তীব্র অশান্তি কাজ করা এবং ঘর থেকে বের হয়ে যেতে চাওয়া।
🎯 উদ্দেশ্য কেন্দ্রিক সমস্যা ও লক্ষণ। যেমনঃ কাউকে যদি নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে যাদু করা হয় অথবা কোনো নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর বদনজর, যাদু কাজ করে তাহলে তার সেই সংক্রান্ত সমস্যাগুলো বেশি হতে পারে।
80. কেউ বিচ্ছেদের যাদুতে আক্রান্ত হলে স্বামী- স্ত্রীর মধ্যকার সম্পর্ক দ্রুত অবনতি ঘটতে পারে। অহেতুক সন্দেহপ্রবণতা, রাগ ঝগড়া বেড়ে যাওয়া, শারীরিক সম্পর্ক কমে যাওয়া বা সম্পর্কের পর যন্ত্রণার ব্যথা অনুভূত হওয়া, সৌন্দর্য কমতে শুরু করা, কোমর ব্যথা বৃদ্ধি পাওয়া ইত্যাদি হতে পারে।
81. কেউ তীব্র নজর বা অসুস্থতার যাদুতে আক্রান্ত হলে তিনি একের পর এক রোগ, জ্বর, ব্যথা ও অসুস্থতায় ভুগতেই থাকেন।
82. কেউ পড়াশোনার উপর যাদুতে আক্রান্ত হলে তিনি পরীক্ষার আগে অসুস্থ হয়ে পড়বেন, পড়তে গেলে চিন্তা ঘোলা হয়ে যাওয়া, অস্থিরতা বেড়ে যাওয়া, পড়া মাথায় না ঢোকা সহ বিভিন্ন সমস্যায় ভুগতে থাকেন।
83. কেউ পাগল করার যাদুতে আক্রান্ত হলে তার মানসিক ভারসাম্যহীনতা, বাইপোলার ডিজঅর্ডার, সিজোফ্রেনিয়া সহ বিভিন্ন মানসিক রোগ বেড়ে যেতে পারে।
84. কেউ সিহরুল কতলে আক্রান্ত হলে তার মাঝে আত্মহত্যা প্রবণতা, নিজের ক্ষতি করা, তীব্র আচরণগত প্রতিক্রিয়া দেখানো, মানসিকভাবে মৃত্যু যন্ত্রণা বেড়ে যাওয়া, ক্যান্সারের মত মরণঘাতি রোগসহ বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
85. কারো সন্তান না হওয়ার উপর যাদুর সমস্যা থাকলে তার বন্ধ্যাত্বের সমস্যা, গর্ভপাত হওয়া, সহবাসে বাঁধা সৃষ্টি, জরায়ুতে বিভিন্ন রোগ দেখা দিতে পারে।
86. কেউ বাঁধাগ্রস্থ করার যাদুতে আক্রান্ত হলে তার বিয়ে, ইনকামসহ বিভিন্ন কাজে কোনো কারণ ছাড়াই একের পর এক বাঁধা আসতে পারে।
উপরোল্লেখিত কারণগুলো ছাড়াও বিভিন্ন উদ্দেশ্যে যাদু বা নজর বিভিন্ন লক্ষণ সৃষ্টি করে।
রুকইয়াহ শারইয়্যাহর মাধ্যমে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা গ্রহণ করে এই সমস্যাগুলো থেকে সুস্থতা লাভ করা সম্ভব।
রুকইয়াহ সেবা নিতে যোগাযোগ করুন
📞01316475820 WhatsApp