Shimantik Hospital Kaliganj, Zakiganj, Sylhet.

Shimantik Hospital Kaliganj, Zakiganj, Sylhet. If you need a proper check-up – you have to visit us.

❤️
19/09/2022

❤️

#জন্মের_পর_কে ওয়ান(K-One) ইঞ্জেকশন
#দেওয়া_জরুরি_কেন?

শিশুর জন্মের পর প্রথম কয়েক দিনের মধ্যে হঠাৎ শরীরের যেকোনো স্থান দিয়ে রক্তক্ষরণ হতে পারে।সাধারণত রক্তক্ষরণ ছাড়া শিশুর অন্য কোনো শারীরিক সমস্যা থাকে না।এটিকে বলে হেমোরেজিক ডিজিজ অব নিউবর্ন (নবজাতকের রক্তক্ষরণ)।
শরীরে ভিটামিন 'কে'-এর অভাবে এ রোগ দেখা দেয়।

#যেসব_রক্তক্ষরণ_হতে পারে-

নানা কারণে জন্মের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে,দ্বিতীয় দিন থেকে এক সপ্তাহের মধ্যে বা পরে রক্তক্ষরণ হতে পারে।

◑এ সময় নাভি দিয়ে,

◑পায়খানার সঙ্গে,

◑নাক দিয়ে রক্তপাত হতে দেখা যায়।

◑অনেক সময় চামড়ার নিচে রক্তপাতের কারণে লাল লাল দাগ দেখা দিতে পারে।

◑এ ছাড়া বিপজ্জনক হলো মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ।

#কে_ওয়ান_ব্যবহারে_যা_হয়-

নবজাতকের এই রক্তক্ষরণ প্রতিরোধে সহজ একটি চিকিৎসা পদ্ধতি হলো ভিটামিন 'কে' ইনজেকশন প্রয়োগ।
জন্মের পর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে এ ইনজেকশন দিতে হয়। ইনজেকশন মাংসপেশিতে একবার প্রয়োগ করলেই যথেষ্ট। তবে মুখে খাওয়ালে তিন ডোজ নিতে হবে।
প্রথম ডোজ নিতে হবে জন্মের চার ঘণ্টার মধ্যে।দ্বিতীয় ডোজ চতুর্থ দিনে এবং তৃতীয় ডোজ ২৮তম দিনে।

ইনজেকশন নেওয়ার পরও রক্তক্ষরণের কোনো লক্ষণ দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

এছাড়াও ভিটামিন "কে" শিশুর হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।এটি হাড়ের ফ্র্যাকচার কমাতে সাহায্য করে।ভিটামিন-কে শিশুর হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। ভিটামিন-কে কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ ও হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধে সাহায্য করে।

সর্বোপরি বলব,ভিটামিন "কে" নবজাতকের জন্য অত্যন্ত জরুরি।

#সংগৃহীত

আগামীকাল ৫/৯/২০২২।সীমান্তিক হাসপাতাল কালিগঞ্জ এর শুভ উদ্বোধন।উদ্বোধন করবেন ÷                  ড.আহমদ আল কবির            ...
04/09/2022

আগামীকাল ৫/৯/২০২২।
সীমান্তিক হাসপাতাল কালিগঞ্জ এর শুভ উদ্বোধন।

উদ্বোধন করবেন ÷
ড.আহমদ আল কবির
চীফ পেট্রোন সীমান্তিক।
তিনি একাধারে অর্থনীতিবিদ, গবেষক, সমাজ সেবক, শিক্ষানুরাগী, মিডিয়া ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
ভূমিকা রেখেছেন মহান মুক্তিযুদ্ধেও।
আপনাদের সকলের উপস্থিতি ও সহযোগিতা কামনা করছি।

Please don’t through your baby in up 😢রাজিব ও ময়না দম্পতির সংসারে প্রথম সন্তান আসল। মেয়ের নাম রাখা হল "ইরা"। অনেক ফুটফুট...
02/09/2022

Please don’t through your baby in up 😢

রাজিব ও ময়না দম্পতির সংসারে প্রথম সন্তান আসল। মেয়ের নাম রাখা হল "ইরা"। অনেক ফুটফুটে মেয়ে।দেখতে অনেক মায়াবী। গালে নরম মাংস।যে কেউ দেখলেই আদর করতে চাইবে, গালের মাংস ধরে টানাটানি করবে। প্রথম সন্তান,যত্নের কোন ঘাটতি রইল না।সুস্থ্য স্বাভাবিকভাবেই বড় হতে লাগল সে।

মেয়ের বয়স পাঁচ মাস।শীতকাল তখন।উঠোনে মেয়েকে নিয়ে রোদ পোহাচ্ছে ময়না। সকালের রোদ বাচ্চার জন্য খুব উপকারী। বাচ্চাকে
রোদে শুইয়ে রাখল। হঠাৎই সেখানে আসল পাশের ঘরের রবিন। ইরার চাচা হয় রবিন। এসেই ইরাকে কোলে নিল।আদর করতে লাগল। হাসানোর চেষ্টা করল।কিছুক্ষণ পর সে ইরাকে আকাশের দিকে ছেড়ে দিয়ে আবার বল ক্যাচ ধরার মত করে ধরছে। এতে যেন ইরা আরও খুশি হচ্ছে। ময়নাও দেখে হাসছে। মেয়ে হাসলে যেকোন মায়েরই ভালো লাগে।
ময়নারও ভালো লাগছে। আর রবিন কেন! সবাই ই তো এভাবে খেলা করে বাচ্চাকে নিয়ে।রবিন আবার ইরাকে আকাশের দিকে ছেড়ে দিল। ঠিকঠাক মত ক্যাচও
ধরল।
কিন্তু এবার আর ইরা হাসছে না। চোখ বন্ধ করে আছে। রবিন ভয় পেয়ে গেল। ময়নাকে ডাক দিল। ময়না দৌড়ে এসে কোলে নিল ইরাকে।নানান নামে ডাকতে শুরু করল। হাত দিয়ে চোখ খুলার চেষ্টা করল। কিন্তু না! ইরা চোখ খুলছে না। চিৎকার করে
কেঁদে উঠল ময়না। বাড়ির সব মানুষ এসে ভীড় করল। সবাই সাধ্যমতো চেষ্টা করল ইরাকে জাগানোর। কিন্তু কেউই পারল না তাকে জাগাতে। উঠোনে শুয়ে গড়াগড়ি খেতে লাগল ময়না। তাড়াতাড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হল ইরাকে। ইমার্জেন্সিতে নেওয়ার পর ডাক্তার পরীক্ষা নিরীক্ষা করে বলে দিলেন ইরা মারা গেছে। আর হাসবে না সে। চিরদিনের জন্য তার হাসি বন্ধ হয়ে গেছে। অজ্ঞান হয়ে যায় ময়না।
একমাত্র মেয়েকে হারানোর ব্যাথা সে নিতে পারছে না। ঘরের পিছনে কবর দেওয়া হয় ইরাকে। মাঝে মাঝেই রাতে পাগলের মত আচরণ করে ময়না। মেয়ের
কবরের কাছে দৌড়ে চলে যায়। বিড়বিড় করে কথা বলে! ইরাকে ভুলতে পারছে না।খাওয়া দাওয়া করছে না। শুকিয়ে যাচ্ছে।অগত্যা ময়নাকে নিয়ে শহরে পাড়ি জমায় রাজিব।

ব্যাখ্যাঃ
বাচ্চাদের আকাশে তুলে আবার কোলে নিয়ে আমরা অনেক আনন্দ পাই।বাচ্চারাও পায়। কিন্তু বাচ্চাদের শরীরের অংগপ্রত্যংগ ম্যাচিউর হতে অনেকদিন সময় লাগে। খুব সহজেই সেগুলো আঘাতপ্রাপ্ত হতে পারে। ইরাকে যখন বারবার উপরে তুলা হচ্ছিল তখন গ্রাভিটির এগেইনস্টে তাকে বারবার উপরে তোলায় তার ব্রেইনের সাথে মাথার খুলির হাড্ডির বারবার ধাক্কা লাগছিল। যেহেতু তার ব্রেইন টাও নরম আর
মাথার হাড্ডিটাও নরম তাই হাড্ডির সাথে বারবার ধাক্কা লেগে তার ব্রেইনের ধমনী ছিড়ে যায়। ধমনী শিরাতে রক্ত চলাচল করে। ব্রেইনের ধমনী ছিড়ে রক্তক্ষরণ শুরু হয় মাথার ভিতরে।রক্তে থাকে গ্লুকোজ। গ্লুকোজ না পেলে ব্রেইন ৪-৫ মিনিটের ভিতর মারা যায়। সাথে জীবন্ত মানুষটাও।রক্ত সব ধমনী দিয়ে বের হয়ে আল্টিমেটলি ব্রেইন ডেথ হয় বাচ্চার।
তাই এসব ব্যাপারে জানুন, সতর্ক হোন,নিজে বাঁচুন,আপনার প্রিয়জনকেও বাঁচান। শেয়ার করে সবাই কে জানিয়ে দিন।

#সংগৃহীত

👉(Abnormalities Genetics) এর সব চেয়ে বড় জাদুঘর হলো,(The University of Amsterdam's anatomical and embryological museum).....
01/09/2022

👉(Abnormalities Genetics) এর সব চেয়ে বড় জাদুঘর হলো,
(The University of Amsterdam's anatomical and embryological museum)..!

Picture- Collected(Online)

কফের সাথে রক্ত পরলে যা করবেন..!=============================অনেকের কাশতে কাশতে কফের সঙ্গে রক্ত বেরিয়ে আসে । আর একে কোনভা...
01/09/2022

কফের সাথে রক্ত পরলে যা করবেন..!
=============================
অনেকের কাশতে কাশতে কফের সঙ্গে রক্ত বেরিয়ে আসে । আর একে কোনভাবেই অবহেলা করা যাবে না । শীতকাল অনেকের কম-বেশি কাশির সমস্যা হয় । অনেকের আবার কাশতে কাশতে কফের সঙ্গে রক্ত বেরিয়ে আসে । আর একে কোনভাবেই অবহেলা করা যাবে না । সঠিক সময়ে চিকিৎসা নিলে এই সমস্যার সমাধান সহজেই কমানো সম্ভব ।

#রক্তবমি_আর_কফে_রক্ত_আসা_কি_এক ? একেবারেই না ! রক্তবমি আর কফে রক্ত আসা একেবারেই আলাদা ব্যাপার । অনেকে এই দু’টো ব্যাপারকে এক ভেবে থাকেন । কফে রক্ত আসার ক্ষেত্রে মূলত আঠালো কফ ও তাতে রক্তের ছিটাকেই বোঝায় । কখনো এই রক্তের পরিমাণ বেশি হয়ে যায় । রক্তবমির ক্ষেত্রে সমস্যা পাকস্থলীতে হয় । কখনো এই রক্ত কালো হতে পারে, কখনো স্বাভাবিক রঙের হতে পারে ।

সাধারণত, হজমের সমস্যা এবং পাকস্থলীর নানা সমস্যার কারণেই এমনটা হয়ে থাকে । অন্যদিকে কফে রক্ত আসার পেছনে থাকে পুরোপুরি অন্য কারণ ।

#কাশির_সঙ্গে_রক্ত_কখন_যায় ? মূলত ফুসফুস ও শ্বাসনালির যেকোনো অংশ থেকে রক্তক্ষরণ হলেই, তা কাশির সঙ্গে কফের মাধ্যমে বেরিয়ে আসে । কারণ কফের উৎপত্তি হয় এখানে । তাই শুধুমাত্র টিবি বা যক্ষ্মা রোগ নয়, অন্য কারণেও যেকোনো কারণে ফুসফুসের রক্তনালির ক্ষতি হলে তা থেকে রক্ত বের হতে পারে । অন্য যে কারণগুলোতে রক্ত যেতে পারে তা জেনে নিন ।

#ব্রঙ্কাইটিস : ব্রঙ্কাইটিস হলো শ্বাসনালির প্রদাহ । এটি বেশিরভাগক্ষেত্রে সহজেই সেরে যায় । তবে চিকিৎসকের কাছে যাওয়া খুবই প্রয়োজন ।

#ব্রঙ্কিয়েকটেসিস : এই অসুখে শ্বাসনালির স্থায়ী ক্ষতি হয় । এক্ষেত্রে শ্বাসনালির মধ্যে বারবার সংক্রমণ হয় । সেকারণে রোগীকে প্রায় সারাজীবনই কষ্টে ভুগতে হয় ।

#নিউমোনিয়া : এটি ফুসফুসের একধরণের প্রদাহ ও সংক্রমণ । বিভিন্ন কারণে এই অসুখ হতে পারে । ডায়াবেটিস থাকলে সমস্যা আরো মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে ।

#ফুসফুসের_ক্যান্সার : শুধু ফুসফুসেই যে এই ক্যান্সার হতে পারে এমন নয় । অর্থাৎ শরীরের অন্য কোনো অংশের ক্যান্সারও ফুসফুসে ছড়িয়ে যেতে পারে । এছাড়া হার্টের ভাল্বের কিছু সমস্যা, হার্টের প্রদাহ হলেও কাশির সঙ্গে রক্তপাত হতে পারে ।

#নারীদের_ক্ষেত্রে : নারীদের ক্ষেত্রে ইউটেরাসের ভিতরের আবরণ মাঝে মাঝে ফুসফুসে চলে আসে । ফলে প্রতিবার স্বাভাবিক মাসিকের সময় হলে সেখান থেকে রক্তপাত হয়, যা কফের সঙ্গে বেরিয়ে আসে ।

#বিবিধ : আবার অন্ত্রের কৃমি ফুসফুসে গেলেও রক্তপাতের আশঙ্কা থাকে । হৃদরোগের চিকিৎসায় যারা অ্যাসপিরিন জাতীয় ওষুধ নিয়মিত দীর্ঘদিন ধরে খেলে শরীরের যেকোন জায়গার পাশাপাশি ফুসফুস থেকেও রক্তপাতের আশঙ্কা বাড়ে । কোকেন জাতীয় মাদক দ্রব্য ব্যবহারকারীর ক্ষেত্রেও এই একই আশঙ্কা দেখা যায় । এছাড়া আঘাতজনিত কারণেও রক্তপাতের আশঙ্কা থাকে ।

#সমস্যাটি_চিহ্নিত_করবেন_কীভাবে ? এগুলোর মধ্যে আপনার কফে রক্ত আসার কারণ কোনটি সেটা জানতে চিকিৎসকেরা- (১) আপনার পরিবারে এমন সমস্যা আগেও ছিল কি না সেটা জানার চেষ্টা করবেন ।

(২) সমস্যা আরও ভালোভাবে বুঝতে এক্স রে, সিটি স্ক্যান ও ইউরিন টেস্ট করতে হতে পারে ।

(৩) বাড়তি কিছু পরীক্ষা, এই যেমন- ব্রোংকোসকপি ( নাক বা মুখের মধ্য দিয়ে পাইপ প্রবেশ করিয়ে ভেতরটা দেখা হবে, যাতে করে সেখানে কোনো সমস্যা আছে কি না তা বোঝা যায়), পালস অক্সিমেট্রি (শরীরে অক্সিজেনের পরিমাণ বোঝার জন্য), নানারকম রক্তপরীক্ষা ইত্যাদি করবেন ।

(৪) এই সমস্যার প্রতিকার হিসেবে রক্তপাত বন্ধ করতে চিকিৎসকেরা আপনাকে কিছু ওষুধ দিতে পারেন । তবে সবক্ষেত্রে ওষুধ কাজ করবে এমনটা নয় । সেক্ষেত্রে, কেমোথেরাপি বা স্টেরয়েড নেওয়ার প্রয়োজন পড়তে পারে ।

তবে হ্যাঁ, এই সবগুলো পদ্ধতি ব্যবহার করে সমস্যার সমাধান করা সম্ভব, যদি আপনি দ্রুত চিকিৎসকের সাথে দেখা করেন । যতটা দেরি করা হবে, এক্ষেত্রে সমস্যা আরও বেশি বাড়বে । তাই, আপনার যদি কফে রক্ত আসার এমন সমস্যা থাকে, তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের সাথে কথা বলুন ।

সূত্র : ঢাকা ট্রিবিউন ।
_______________________________

কাশির সঙ্গে রক্ত চিকিৎসা কী ?
===========================
শীতকাল মানেই কমবেশি কাশির উপদ্রব ঘরে ঘরে । অনেক কারণেই কাশতে কাশতে কফের সঙ্গে রক্ত বেরিয়ে আসতে পারে । আর রক্ত ওঠা মানেই, সমস্যাকে একদম অবহেলা নয় । সঠিক সময়ে চিকিৎসার আওতায় এলে এমন বহু সমস্যারই সমাধান সম্ভব । জানাচ্ছেন রায়গঞ্জ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের টিবি ইউনিটের মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ দেবব্রত রায় ।

কাশির সঙ্গে রক্ত পড়তে দেখলে ঘাবড়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক । কাশি বা কফের সঙ্গে রক্ত—যার পোশাকি নাম হিমোপটিসিস । এই সমস্যা ব্যক্তি জীবনে সত্যিই আতঙ্ক তৈরি করে । পুরানো সাহিত্য ও সিনেমাতে কারও টিবি বা যক্ষ্মা রোগটি হয়েছে, এটা বোঝানোর জন্য কাশতে কাশতে মুখ দিয়ে গলগল করে রক্ত বেরিয়ে আসছে— এই দৃশ্য দেখানোর চল ছিল । সেই থেকেই শুরু । এরপর আমরা ধরেই নিয়েছি যে কাশিতে রক্ত এসে যাওয়া মানেই টিবি বা যক্ষ্মা রোগের লক্ষণ । সমস্যাটা সবসময় ওভাবে না দেখলেই ভাল ।

#কাশির_সঙ্গে_রক্ত_কখন_কেন ? কাশির সঙ্গে রক্ত বের হয় মূলত ফুসফুস এবং শ্বাসনালীর যে কোনও অংশ থেকে । সুতরাং এই অংশগুলোর যে কোনও জায়গা থেকে যে কোনও কারণে রক্তক্ষরণ হলেই, তা কাশির সঙ্গে কফের মাধ্যমে বেরিয়ে আসে । কারণ, কফের উৎপত্তিস্থলও এই একই অঞ্চল । তাই শুধুমাত্র টিবি বা যক্ষ্মা রোগ নয়, যে কোনও কারণে ফুসফুসের রক্তবাহী জালিকা ক্ষতিগ্রস্ত হলে তা থেকে রক্তপাত ঘটতে পারে ।

উন্নত দেশগুলিতে যেখানে টিবি রোগের প্রকোপ মারাত্মক নয়, সেখানে স্বভাবতই টিবি রোগজনিত কারণে রক্তপাতও কম দেখতে পাওয়া যায় । অন্যদিকে আমাদের দেশে যেখানে টিবি একটি বড় জনস্বাস্থ্য সমস্যা, সেখানে শতকরা ৮০ শতাংশ ক্ষেত্রেই টিবি রোগটিই এর জন্য দায়ী । এছাড়াও অন্যান্য অনেক কারণই থাকতে পারে এই রক্তপাতের পিছনে—

#ব্রঙ্কাইটিস : ব্রঙ্কাইটিস হল শ্বাসনালীর প্রদাহ । এটি একেবারেই সাধারণ অসুখ । বেশিরভাগক্ষেত্রে সহজেই সেরে যায় । তবে এক্ষেত্রেও চিকিৎসকের কাছে যাওয়া বাঞ্ছনীয় ।

#ব্রঙ্কিয়েকটেসিস : এই অসুখে শ্বাসনালীর স্থায়ী ক্ষতি হয় । এক্ষেত্রে এই জায়গার স্থিতিস্থাপকতা নষ্ট হওয়ার কারণে শ্বাসনালীর মধ্যে মৌচাকের মধুর মতো ক্ষরণ জমতে থাকে এবং তাতে বারে বারে সংক্রমণ হয় । সেই কারণে রোগীকে প্রায় সারাজীবনই ভুগতে হয় ।

#নিউমোনিয়া : এটি ফুসফুসের একধরনের প্রদাহ এবং সংক্রমণ । বিভিন্ন কারণে এই অসুখ হতে পারে । ডায়াবেটিস থাকলে সমস্যা আরও মারাত্মক আকার ধারণ করার আশঙ্কা থাকে ।

#ফুসফুসের_ক্যান্সার : কঠিন এমনকী প্রাণঘাতী অসুখ । এটি ফুসফুসের নিজস্ব ক্যান্সার হতে পারে । আবার শরীরের অন্য কোনও অংশের ক্যান্সারও ফুসফুসে ছড়িয়ে গেলেও হতে পারে । এ তো গেল সরাসরি ফুসফুসের অভ্যন্তরীণ কারণজনিত রক্তপাত । এমনকী হার্টের ভালভের কিছু সমস্যা, হার্টের প্রদাহ হলেও কাশির সঙ্গে রক্তপাত হতে পারে ।

#মহিলাদের_ক্ষেত্রে : মহিলাদের ক্ষেত্রে পালমোনারি এন্ডোমেট্রিয়োসিস বলে একটি রোগ হয় । এই রোগে ইউটেরাসের ভিতরের আবরণ কোনও না কোনওভাবে ফুসফুসে চলে আসে । ফলে প্রতিবার স্বাভাবিক মেনস্ট্রুয়েশনের সময় হলে সেখান থেকে রক্তপাত হয়, যা কফের সঙ্গে বেরিয়ে আসে । ফুসফুসের কাঠামোগত কিছু বৈচিত্র্যের কারণেও এমনটা ঘটতে পারে । অনেকসময় আবার অন্ত্রের কৃমি কোনওভাবে ফুসফুসে গিয়ে বাসা বাঁধলেও রক্তপাতের আশঙ্কা থাকে । শরীরের কিছু কিছু প্রতিরোধের কারণেও এমনটা ঘটতে পারে । হৃদরোগের চিকিৎসায় যাঁরা অ্যাসপিরিন জাতীয় ওষুধ নিয়মিত দীর্ঘদিন ধরে খাচ্ছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে যে কোনও জায়গার পাশাপাশি ফুসফুস থেকেও রক্তপাতের আশঙ্কা বাড়ে । কোকেন জাতীয় দ্রব্য ব্যবহারকারীর ক্ষেত্রেও এই একই আশঙ্কা দেখা যায় । এতসব কারণ ছাড়াও আঘাতজনিত কারণেও রক্তপাতের আশঙ্কা থেকে যায় । আশ্চর্যের ব্যাপার হল, শত পরীক্ষানিরীক্ষা করেও কিছু ক্ষেত্রে এই সমস্যার নির্দিষ্ট কোনও কারণই নির্ণয় করা যায় না ।

#কোথা_থেকে_রক্ত ? রক্তপাতের ধরন এবং পরিমাণ দেখেই অনেক সময় আন্দাজ করা যায় যে ঠিক কোন জায়গা থেকে এমনটা ঘটছে । কখনও কখনও কফের সঙ্গে মেশানো অবস্থায় কেবলমাত্র ছিটেফোঁটার আকারে রক্ত দেখতে পাওয়া যায় । এটা আসে সামান্য গভীর কোনও জায়গা থেকে । প্রতিদিন যদি ২০০ মিলি-এর কম পরিমাণ রক্ত বের হয়, তবে সেটা আসে অপেক্ষাকৃত গভীরতর এবং বড় কোনও ক্ষত থেকে । ২০০ মিলির বেশি রক্ত এলে বুঝতে হবে সমস্যাটা সত্যিই ভীষণ গভীরে । এক্ষেত্রে কোনও রক্তবাহী নালী ফেটে যাওয়ার ফলেও এমন ঘটনা ঘটতে পারে । সবচেয়ে ভয় এই তৃতীয় গোত্রের রোগীদের নিয়েই । সঠিকভাবে চিকিৎসা না করালে ৭০ শতাংশ রোগীর ক্ষেত্রে সমস্যা জটিল আকার ধারণ করে । তাই কফের সঙ্গে রক্ত কম আসুক বা বেশি, একবারেই অবহেলা করা চলবে না । কেন না ব্রঙ্কাইটিসের মতো আপাতনিরীহ রোগ থেকে ক্যান্সারের মতো প্রাণঘাতী রোগও কিন্তু এসবের কারণ হতে পারে । সুতরাং দেরি না করে সত্ত্বর চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন ।

#রোগনির্ণয় : ডায়াগনোসিসের ক্ষেত্রে কতকগুলি প্রশ্ন ভীষণই প্রাসঙ্গিক—  কত দিন থেকে কাশি চলছে ?
 কত দিন থেকে রক্তপাত হচ্ছে ?
 কতটা পরিমাণ রক্তপাত হচ্ছে ?
 দিনে কতবার এমন হচ্ছে ?
 আগে কখনও এমন হয়েছে কি না ?
 আনুষঙ্গিক অন্যান্য উপসর্গ যেমন— জ্বর, বুকে ব্যথা ইত্যাদি আছে কি না ?
 আগে কোনও দিন টিবি জাতীয় রোগ হয়েছে কি না ?
 ডায়াবেটিস আছে কি না ?
 কোনও কারণে অ্যাসপিরিন বা ক্লোপিটোগ্রেল জাতীয় ওষুধ খাচ্ছেন কি না ?
 ধূমপানের অভ্যেস আছে কি না ? থাকলে তা কতদিনের এবং কী পরিমাণে ?
সঠিকভাবে ইতিহাস বলতে পারলে অভিজ্ঞ চিকিৎসকেরা তা থেকেই অনেকটা কারণ আন্দাজ করতে পারেন । সাধারণত রোগীর যেসব পরীক্ষা করানো হয়ে থাকে—
 বুকের এক্স-রে
 সিটি স্ক্যান
 ব্রঙ্কোস্কোপি
 ব্রঙ্কোস্কোপি থেকে প্রাপ্ত রসের নানা রকমের পরীক্ষা ।
 কফের পরীক্ষা—টিবি এবং ক্যান্সারের জন্য
 প্রয়োজনে বায়োপ্সি
 এছাড়া রক্তের রুটিন পরীক্ষা তো আছেই
 প্রয়োজনে এন্ডোস্কোপিও করা হয় ।
কাশি ও বমিতে রক্তের পার্থক্য
অনেকক্ষেত্রে কাশির সঙ্গে আসা রক্ত (হাইমোপটিসিস) এবং বমির সঙ্গে আসা রক্তের (হাইমোটেমেসিস) পার্থক্য নির্ণয় করা দুষ্কর হয়ে পড়ে । তবে সতর্কভাবে কিছু নজর রাখলে পার্থক্য বুঝতে অসুবিধে হয় না—
কফে রক্ত
 রক্ত টকটকে লাল ।
 সাধারণত খাবারের কণা মিশ্রিত থাকে না ।
 সঙ্গে থাকে কাশি, বুকের ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, জ্বর জাতীয় অন্যান্য উপসর্গ ।
বমিতে রক্ত
 রক্ত মেটে, কফি রঙের হয় ।
 অনেকক্ষেত্রেই খাবারের কণা মিশ্রিত থাকে ।
 সঙ্গে থাকে পেটে ব্যথা, ক্ষুধামান্দ্য, বুক জ্বালা, কখনও কালো পায়খানার ইতিহাস ।
তাই সবশেষে বলা, কাশিতে রক্ত বেরলেই ফেলে না রেখে সরাসরি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে যান । মনে বিশ্বাস রাখুন, সঠিক চিকিৎসায় সেরে ওঠা যায় ।

সূত্র : বর্তমান পত্রিকা ।

 #শিশুসম্পর্কিত ফ্লাশলাইট জ্বালিয়ে নবজাতকের ছবি তোলা থেকে বিরত থাকুন।ক্যামেরার ফ্ল্যাশলাইটে চোখের গুরুত্বপূর্ণ কোষ ঝলসে ...
31/08/2022

#শিশুসম্পর্কিত

ফ্লাশলাইট জ্বালিয়ে নবজাতকের ছবি তোলা থেকে বিরত থাকুন।

ক্যামেরার ফ্ল্যাশলাইটে চোখের গুরুত্বপূর্ণ কোষ ঝলসে যাওয়ায় চিরদিনের মতো। অন্ধ হয়ে গেল ছোট্ট প্রাণ।

পারিবারিক জমায়েতে ছবি তুলছিলেন এক বন্ধু। মায়ের কোলে শুয়ে থাকা খুদের ছবিও তোলেন তিনি। কিন্তু অসাবধানে ক্যামেরার ফ্ল্যাশলাইট অফ করতে ভুলে যান। তার মুখ থেকে মাত্র ১০ ইঞ্চি দূর থেকে ক্যামেরা তাক করে শাটার টিপতেই ফ্ল্যাশের তীব্র আলো জ্বলে ওঠে। ছবি তোলার পর শিশুর মধ্যে অস্বস্তি লক্ষ্য করেন তার বাবা-মা। বোঝা যায়, তার দেখতে অসুবিধা হচ্ছে।

চক্ষু বিশেষজ্ঞের কাছে নিয়ে যাওয়া হলে দেখা যায়, ফ্ল্যাশের ঝলকে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তার চোখের ভিতরে থাকা ম্যাকিউলা-র কোষ। উল্লেখ্য, এই ম্যাকিউলা অংশেই বাইরের আলোকরশ্মি প্রথম ফোকাস করে। এর সাহায্যেই সমান্তরাল দৃষ্টি ক্ষমতা তৈরি হয়। চিকিত্‍সকদের মতে, শিশুটির ডান চোখের দৃষ্টি সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে গিয়েছে। বাঁ চোখের দৃষ্টিশক্তিও যথেষ্ট ক্ষীণ। জানা গিয়েছে, সার্জারির সাহায্যেও এই ক্ষতি মেরামত করা সম্ভব নয়।

প্রসঙ্গত, শিশুর ৪ বছর বয়স না হওয়া পর্যন্ত ম্যাকিউলার গঠন সম্পূর্ণ হয় না। এই কারণে অতি উজ্জ্বল আলোর নীচে অত্যন্ত স্পর্শকাতর হয়ে পড়ে শিশু। বিশেষজ্ঞদের সতর্কবাণী: জোরালো আলোর সামনে নিজে থেকেই শিশু চোখ বন্ধ করে নিলেও সেকেন্ডের ভগ্নাংশ সময়েও সেই আলো প্রবেশ করলে চোখ পাকাপাকি ভাবে নষ্ট হতে পারে। তাঁরা জানিয়েছেন, সমস্যা এড়াতে শিশুকে স্নান করানোর সময় শৌচালয়েও উজ্জ্বল আলো ব্যবহার করা অনুচিত।

#সংগৃহীত

পারকিনসন্স রোগঃপারকিনসন্স একটি স্নায়ুবিক রোগ যা মস্তিষ্কের ডোপামিন প্রস্তুতকারী স্নায়ুকোষের কার্যক্ষমতাকে ধীরে ধীরে হ্রা...
30/08/2022

পারকিনসন্স রোগঃ
পারকিনসন্স একটি স্নায়ুবিক রোগ যা মস্তিষ্কের ডোপামিন প্রস্তুতকারী স্নায়ুকোষের কার্যক্ষমতাকে ধীরে ধীরে হ্রাস করে,
ফলে মস্তিস্কের ডোপামিনের পরিমান কমে যায়।

ডোপামিন মস্তিষ্কের একধরনের রাসায়নিক পদার্থ যা আমাদের শারীরিক চলনে সাহায্য করে।

কারণসমূহঃ
১ মস্তিষ্কের ডোপামিনের পরিমান কমে যাওয়া।
২ মস্তিষ্কে আঘাত।
৩ বংশগত।

প্রধান লক্ষনঃ
* হাঁটা চলার ধীরগতি।
* হাত-পা কঁপা।
* মাংশপেশী শক্ত হওয়া।
* শরীরের ভারসাম্যহীনতা।

করণীয়ঃ
° চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত ঔষধ সেবন
করা।
° প্রতিদিন হালকা ব্যায়াম করা।
° নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করা।
#❤️

30/08/2022
❤️
27/08/2022

❤️

Some important medical abbreviation
27/08/2022

Some important medical abbreviation

এইগুলোর নাম হলো হরমোন। এগুলো আমাদের শরীরে তৈরী হয়ে অনেক উপকার করে।কেউ যদি এগুলো বেশি পরিমাণে তৈরী করাইতে চায় নিজের শরীরে...
27/08/2022

এইগুলোর নাম হলো হরমোন। এগুলো আমাদের শরীরে তৈরী হয়ে অনেক উপকার করে।
কেউ যদি এগুলো বেশি পরিমাণে তৈরী করাইতে চায় নিজের শরীরে তাহলে বেশি করে আনন্দে থাকতে হবে। ভ্রমণ করলেও এগুলো বেশি করে তৈরী হয়।
মাঝেমধ্যে পরিবার নিয়ে ঘুরাঘুরি করলে শারীরিক, মানসিক ও পারিবারিকভাবে ভালো থাকা যায়।

সতর্কতা মূলক পোষ্ট। অবশ্যই এই লেখাটি পরবেন।ব্লিচিং পাউডারের সাথে যদি ডেটল বা স্যাভলন মিশাই তখন কি হবে ??করোনাকালীন সময়ে ...
26/08/2022

সতর্কতা মূলক পোষ্ট।

অবশ্যই এই লেখাটি পরবেন।

ব্লিচিং পাউডারের সাথে যদি ডেটল বা স্যাভলন মিশাই তখন কি হবে ??
করোনাকালীন সময়ে ব্লিচিং পাউডার (ক্যালসিয়াম ক্লোরো হাইপোক্লোরাইট) সবচেয়ে পরিচিত এবং সহজলভ্য জীবানুনাশক। কিন্তু অনেকের মনে হতে পারে, ব্লিচিং পাউডারের সাথে অন্য যেকোন পরিষ্কারক (ডেটল,স্যাভলন)কিংবা জীবানুনাশক (স্যানিটাইজার) মিশিয়ে নিলে এর শক্তি বাড়তে পারে। হয়ত আরো বেশি জীবানু ধ্বংস হবে। এই ক্রান্তিলগ্নে এটা একেবারেই স্বাভাবিক একটি চিন্তা।

কিন্তু না
এটা করবেন না।
ব্লিচিং পাউডারের সাথে যে কোন পরিষ্কারক বা জীবানুনাশক মেশালে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বিষাক্ত ক্লোরিন গ্যাস উৎপন্ন হয়। আর ক্লোরিন গ্যাস যা মাত্র ৩০ সেকেন্ডেই চোখ, ন্যাজাল প্যাসাজ (নাক) এবং ফুসফুসকে মারত্মক ক্ষতিগ্রস্ত করবে।
কেউ যদি মাত্র ৩০ সেকেন্ডও এই গ্যাস নিশ্বাসের সাথে গ্রহণ করে তবে তার ফুসফুস স্বাভাবিক হতে ৭-৮ ঘন্টা সময় লাগবে। এই বিষাক্ত গ্যাস ফুসফুসে ঢোকার সাথে ফুসফুস মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং অক্সিজেন নেয়া বন্ধ করে দিবে।
এমনকি ভিনেগার (সিরকা) ও মেশানো যাবেনা ব্লিচিং পাউডারের সাথে।

🚩স্বল্প পরিসরে কয়েকটি বিক্রিয়া উল্লেখ করছি

🚫। ব্লিচিং পাউডার + সেনিটাইজার (Rubbing alcohol) = বিষাক্ত ক্লোরোফরম

🚫। ব্লিচিং পাউডার + ভিনেগার = বিষাক্ত ক্লোরিন গ্যাস

🚫। ব্লিচিং পাউডার + গ্লাস ক্লিনার (Ammonia) = ক্লোরো-অ্যামিন ( যার জন্য শ্বাসকষ্ট ও বুকব্যথা হতে পারে)

🚫। হাইড্রোজেন পার-অক্সাইড + ভিনেগার = পার-অক্সি-এসিটিক এসিড (ক্ষয়কারক)

🚫। ব্লিচিং পাউডার + হারপিক = বিষাক্ত ক্লোরিন গ্যাস

কোন রাসায়নিক দ্রব্যাদিকেই সাধারণভাবে নেওয়া যাবেনা। না জেনে করা ছোট কোনকিছু থেকেই ঘটে যেতে পারে বড় রকমের দূর্ঘটনা।

নিজে সতর্ক থাকুন, অন্যকে সতর্ক করার চেষ্টা করুন।

#সংগৃহীত

🙏
17/08/2022

🙏

First normal delivery doneshimantik hospital kaliganj ❤️❤️
17/08/2022

First normal delivery done
shimantik hospital kaliganj ❤️❤️

17/08/2022
08/08/2022
শীঘ্রই শুভ উদ্বোধন হতে যাচ্ছে
04/08/2022

শীঘ্রই শুভ উদ্বোধন হতে যাচ্ছে

Address

Kaliganj Bazar Road
Sylhet

Telephone

+8801317015917

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shimantik Hospital Kaliganj, Zakiganj, Sylhet. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category