Khan Homeo Chamber

Khan Homeo Chamber Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Khan Homeo Chamber, Doctor, উপশহর রোড, সোনারপাড়া, শিবগঞ্জ, সিলেট, Sylhet.

꧁ প্রতিষ্ঠাতা : মরহুম ডাঃ নজমুল হক খান ꧂

꧁ ডাঃ এনায়াত হক খান ꧂
ডি.এইচ.এম.এস

꧁ডাঃ রাহেনা বেগম খান ꧂
ডি.এইচ.এম.এস

꧁ সেবাই পরম ধর্ম। ꧂

ডান কাত হয়ে ঘুমানোর বৈজ্ঞানিক মু’জিযা আপনার সময়ের মাত্র ৬০ সেকেন্ড নিন চলুন একসাথে জেনে নিই...১. কেউ কেউ পেটের উপর ভর ...
07/10/2025

ডান কাত হয়ে ঘুমানোর বৈজ্ঞানিক মু’জিযা আপনার সময়ের মাত্র ৬০ সেকেন্ড নিন চলুন একসাথে জেনে নিই...

১. কেউ কেউ পেটের উপর ভর করে ঘুমান।
২. কেউ কেউ পিঠের উপর শুয়ে ঘুমান।
৩. কেউ কেউ বাম কাত হয়ে ঘুমান।
৪. কেউ কেউ ডান কাত হয়ে ঘুমান।

১. পেটের উপর ঘুমানো:
এই অবস্থায় ঘুমালে নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়, কারণ দেহের ওজন এবং হাড়ের কাঠামো ফুসফুসের উপর চাপ ফেলে।তাই, পেটের উপর ঘুমানো স্বাস্থ্যসম্মত নয়।

৩. বাম কাত হয়ে ঘুমানো:
সাধারণভাবে খাবার হজম হতে ২ থেকে ৪ ঘণ্টা সময় লাগে।কিন্তু বাম কাত হয়ে ঘুমালে হজম হতে লাগে ৫ থেকে ৮ ঘণ্টা, কারণ ডান ফুসফুস বড় হওয়ায় তা হৃদয় এবং যকৃৎকে চাপ দেয়। ফলে যকৃৎ, যা শরীরের সবচেয়ে বড় অঙ্গ, সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না এবং অস্বস্তি তৈরি হয়।অতএব, বাম কাত হয়ে ঘুমানোও স্বাস্থ্যসম্মত নয়।

৪. ডান কাত হয়ে ঘুমানো:
ডান কাত হলে, বাম ফুসফুস যেহেতু ছোট ও হালকা, তাই চাপ কম পড়ে।আর যকৃৎ শরীরের নিচে স্থির হয়ে থাকে, ফলে হজম দ্রুত হয়। তাই, এটাই ঘুমানোর সবচেয়ে উত্তম উপায়—স্বস্তিদায়ক এবং উপকারী।

হাদীস দ্বারা প্রমাণ:

রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন:

“যখন তুমি শোবার যায়, তখন নামাযের ওযু করো, তারপর ডান কাত হয়ে শুয়ে পড়ো এবং বলো:

اللَّهُمَّ أَسْلَمْتُ وَجْهِي إِلَيْكَ، وَفَوَّضْتُ أَمْرِي إِلَيْكَ...”

সহীহ বুখারী ও মুসলিম (মত:আলাইহি)

প্রাচীন বাণী:
পিঠের উপর ঘুমানো: রাজাদের ঘুম
পেটের উপর ঘুমানো: শয়তানের ঘুম

বাম কাত হয়ে ঘুমানো: ধনীদের ঘুম (অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে)
ডান কাত হয়ে ঘুমানো: পরহেযগার ও আলেমদের ঘুম
আর এটি-ই ছিল রাসূলুল্লাহ ﷺ -এর ঘুমানোর ভঙ্গি।

এই কল্যাণকর জ্ঞান ছড়িয়ে দিন, কারণ কল্যাণের দিকনির্দেশক তার কার্যসম্পাদনকারীর মতোই পুরস্কার পাবেন।

★ কিডনির জন্য বিপজ্জনক ডায়েটকিডনিতে পাথর সৃষ্টি করতে পারে এমন কিছু খাবার ও অভ্যাস থেকে দূরে থাকুন।১. অতিরিক্ত লবণ ও ঝাল–...
05/10/2025

★ কিডনির জন্য বিপজ্জনক ডায়েট

কিডনিতে পাথর সৃষ্টি করতে পারে এমন কিছু খাবার ও অভ্যাস থেকে দূরে থাকুন।

১. অতিরিক্ত লবণ ও ঝাল–মশলাদার খাবার:
আচার, ফাস্টফুড, প্যাকেট চিপস, ভাজাপোড়া ইত্যাদি।

২. অক্সালেট বেশি খাবার:
পালং শাক, ঢেঁড়স, মিষ্টি আলু, বিট, বাদাম (চিনাবাদাম, কাজুবাদাম), চকলেট, অতিরিক্ত চা/কফি।

৩. ইউরিক এসিড বাড়ায় এমন খাবার:
লাল মাংস (গরু, খাসি), অর্গান মিট (লিভার, কিডনি, মগজ), সামুদ্রিক মাছ (স্যারডিন, অ্যাঙ্কোভি, শুঁটকি জাতীয়), অতিরিক্ত ডাল (বিশেষ করে মসুর, ছোলা), কোলা, সফট ড্রিঙ্ক, এনার্জি ড্রিঙ্ক, অ্যালকোহল।

৪. অতিরিক্ত দুগ্ধজাত খাবার:
বেশি দুধ, দই, পনির।

৫. অতিরিক্ত ভিটামিন C সাপ্লিমেন্ট:
শরীরে অক্সালেটের পরিমাণ বাড়ায়।

★ কিডনির জন্য উপকারী খাবার

১. প্রচুর পানি পান করুন:
দিনে ২.৫–৩ লিটার পানি → প্রস্রাব পাতলা রাখে ও পাথর গঠনে বাধা দেয়।

২. সাইট্রাস ফল:
লেবু, কমলা, মাল্টা → এতে থাকা সাইট্রেট পাথর ভাঙতে সাহায্য করে।

৩. মূত্রবর্ধক ফল–সবজি:
তরমুজ, শসা, লাউ, ঝিঙে → প্রস্রাবের পরিমাণ বাড়ায় ও কিডনি পরিষ্কার রাখে।

৪. অন্যান্য ফল:
আপেল, পেয়ারা, কলা, পেঁপে, আমড়া।

৫. পূর্ণ শস্য (Whole Grains):
ভাত, গম, ওটস → পরিমিত পরিমাণে।

৬. স্বল্প প্রোটিন:
হালকা মুরগির মাংস, মাছ (পরিমিত), অল্প পরিমাণে ডাল।

৭. কম লবণ ও কম তেল:
কিডনির ওপর চাপ কমায় ও কার্যক্ষমতা বজায় রাখে।

* খারাপ খাবার → বেশি লবণ, লাল মাংস, পালং শাক, বাদাম, চকলেট, সফট ড্রিঙ্ক।

* ভালো খাবার → পানি, লেবুর পানি, তরমুজ/শসা, আপেল/কলা/পেঁপে, হালকা ভাত–সবজি–মাছ।

মাত্র ১০ মিনিট দড়ি লাফালেই যত ক্যালরি খরচ হয়, ঠিক ততটাই ক্যালরি খরচ হয় আধা ঘণ্টা দৌড়ালে।কারণ, দড়ি লাফানো একসাথে শরীরের অ...
05/10/2025

মাত্র ১০ মিনিট দড়ি লাফালেই যত ক্যালরি খরচ হয়, ঠিক ততটাই ক্যালরি খরচ হয় আধা ঘণ্টা দৌড়ালে।

কারণ, দড়ি লাফানো একসাথে শরীরের অনেকগুলো পেশি কাজে লাগায়, দ্রুত হার্টবিট বাড়ায় আর সেটাকে অনেকক্ষণ ধরে রাখে।

অ্যারিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষণা বলছে দড়ি লাফানো আসলে লম্বা সময় দৌড়ানোর মতোই কাজ দেয়।

শুধু তাই নয়, এটা শরীরের স্ট্যামিনা বাড়ায়, হার্টকে শক্তিশালী করে আর শরীরকে আরও ফিট রাখে।

তাই যাদের সময় কম, তাদের জন্য দড়ি লাফানো হলো সবচেয়ে কার্যকর ব্যায়ামগুলোর একটি।

★ থাইরয়েড হরমোন ও হৃদরোগমানুষের গলার সামনের দিকে চামড়ার নিচে অবস্থিত একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থি হলো থাইরয়েড গ্রন্থি। এই গ...
04/10/2025

★ থাইরয়েড হরমোন ও হৃদরোগ

মানুষের গলার সামনের দিকে চামড়ার নিচে অবস্থিত একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থি হলো থাইরয়েড গ্রন্থি। এই গ্রন্থি থেকে থাইরক্সিন (Thyroxine) নামের এক ধরনের হরমোন নিঃসৃত হয়, যা রক্তের মাধ্যমে শরীরের প্রতিটি কোষে পৌঁছে যায়। থাইরক্সিন শরীরের বিপাকীয় ক্রিয়া ও শারীরিক কর্মতৎপরতা নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

* হাইপারথাইরয়েডিজম (Hyperthyroidism) :-

যখন কোনো কারণে থাইরয়েড গ্রন্থি স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি পরিমাণে হরমোন নিঃসরণ করে, তখন সেটিকে হাইপারথাইরয়েডিজম বলা হয়। এতে শরীরের বিপাকীয় গতি অত্যধিক বেড়ে যায়, এবং ব্যক্তি সহজেই অস্থিরতা, অতিরিক্ত উত্তেজনা ও গরম সহ্য করতে না পারার মতো সমস্যায় ভোগেন।

* হৃদরোগের ওপর প্রভাব :-

অতিরিক্ত থাইরয়েড হরমোনের প্রভাবে হৃদপিণ্ডে নানা ধরনের পরিবর্তন ঘটে:

• হৃদস্পন্দন দ্রুত ও জোরে হতে থাকে
• রক্তচাপ বৃদ্ধি পায়
• হৃদস্পন্দন অনিয়মিত হতে পারে
• গুরুতর অবস্থায় হার্ট ফেলিওর দেখা দিতে পারে

এ সময় হৃৎপিণ্ডের মাংসপেশিতে রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটে, যার ফলে হৃদযন্ত্রের ওপর চাপ বাড়ে। রক্তের তরলতা কমে যায় এবং শরীরের ভেতর রক্তচাপ আরও বৃদ্ধি পায়।

* রোগের প্রবণতা :-

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নারী-পুরুষ উভয়ের মধ্যেই এ রোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।

* লক্ষণ :-

থাইরয়েড হরমোনের অস্বাভাবিকতার কারণে শরীরজুড়ে নানা উপসর্গ দেখা যায়। এর মধ্যে হৃদরোগসংক্রান্ত সমস্যা সবচেয়ে স্পষ্টভাবে প্রকাশ পায়। রোগের প্রাথমিক পর্যায়েই এ লক্ষণগুলো দেখা দিতে পারে—

• বুক ধড়ফড় করা
• ভয় বা উৎকণ্ঠা অনুভব
• হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া
• বুকে অস্বস্তি বা চাপ অনুভব
• রক্তচাপ বৃদ্ধি
• কাজের সময় শ্বাসকষ্ট বা শ্বাস ঘন ঘন হওয়া
• অতিরিক্ত গরম লাগা ও ঘেমে যাওয়া
• হাত-পায়ের তালু সবসময় ভেজা থাকা
• শরীর বা মুখ ফুলে যাওয়া
• ক্ষুধামন্দা ও পেটে গ্যাস হওয়া
• পেটের উপরিভাগের ডান দিকে চাকা বা ব্যথা অনুভব

বয়স্কদের ক্ষেত্রে অনিয়মিত হৃদস্পন্দনের কারণে হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের ঝুঁকিও দেখা দিতে পারে।

সুখবর হলো — প্রায় ৯০% রোগী যথাযথ চিকিৎসার মাধ্যমে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন।

* জটিলতা :-

অতিরিক্ত থাইরয়েড হরমোন কিডনিতেও প্রভাব ফেলে। এর ফলে—

• কিডনি শরীরে লবণ ও পানি ধরে রাখে
• ইরাইথ্রোপয়েটিন (Erythropoietin) নামক হরমোনের মাত্রা বেড়ে যায়
• রক্তে লোহিত কণিকার পরিমাণ বৃদ্ধি পায়
• ফলস্বরূপ রক্তচাপ বেড়ে যায়

তাই থাইরয়েডের ভারসাম্যহীনতা শুধু বিপাকীয় কার্যক্রম নয়, হৃদরোগ ও কিডনি কার্যকারিতাকেও গভীরভাবে প্রভাবিত করে। নিয়মিত চিকিৎসা ও হরমোন পরীক্ষার মাধ্যমে এ সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

* হোমিওপ্যাথিক ঔষধসমূহ :-

Thyroidinum, Calcarea Carb, Lycopus Virginicus, Iodum, Spongia Tosta, Lachesis, Natrum Muriaticum, Sepia, Nux Vomica, Pulsatilla, Arsenicum Album, Digitalis, Crataegus Oxyacantha, Baryta Carb, Belladonna, Glonoinum, Cactus Grandiflorus, Adonis Vernalis, Ferrum Metallicum, Aurum Metallicum

★ থাইরয়েড কী?থাইরয়েড একটি বৃহৎ গ্ল্যান্ড যা আমাদের গলার মাঝামাঝি ও নিচের অংশে থাকে। এই অত্যন্ত গুরুত্ব পূর্ণ গ্রন্থি থেক...
20/09/2025

★ থাইরয়েড কী?

থাইরয়েড একটি বৃহৎ গ্ল্যান্ড যা আমাদের গলার মাঝামাঝি ও নিচের অংশে থাকে। এই অত্যন্ত গুরুত্ব পূর্ণ গ্রন্থি থেকে থাইরক্সিন নামের হরমোন নিঃসৃত হয়। থাইরয়েড হরমোন তৈরীর জন্য আয়োডিন লাগে, এবং সারা দুনিয়ার পরিসংখ্যানে আয়োডিনের অভাবই হাইপোথাইরয়েডিজমের সর্বপ্রধান কারণ। এমন একটি কারণ যা দূর করা কঠিন নয়। অথচ এখনো এই দূরণীয় কারণের প্রকোপ পৃথিবীতে লক্ষ লক্ষ শিশুর মানসিক জড়তা ঘটিয়ে চলেছে। আয়োডিনের অভাবই প্রধান কারণ হলেও হাইপোথাইরয়েডিজমের একমাত্র কারণ নয়। নানান কারণে থাইরয়েড গ্রন্থিতে হর্মোন উৎপাদনের অভাব হতে পারে, যার পরিণাম সাময়িক অথবা স্থায়ী হতে পারে। যেমন হাইপারথাইরয়েডিজমের ট্রিটমেন্ট করবার সময় তেজস্ক্রীয় আয়োডিন-১৩১ প্রয়োগ করা হয় যা থাইরয়েড গ্রন্থিতে জমা হয় ও থাইরয়েড গ্রন্থির তীব্র ক্ষতি করে যার স্থায়ী ফল হিসাবে আয়াট্রোজেনিক (অর্থাৎ ঔষধজনিত বা চিকিৎসাঘটিত) হাইপোথাইরয়েডিজম ঘটে এবং তখন বাকী সারা জীবন এই রোগীদের থাইরয়েড হর্মোন ওষুধ হিসাবে খেতে হয়।

থাইরয়েড গন্থি থেকে ২ ধরনের হরমোন বের হয়।

• T3 (০.১%)
• T4 (৯৯.৯%)

থাইরয়েড আমাদের গলায় অবস্থিত ছোট্ট একটি গ্রন্থি যা আমাদের দেহে থাইরয়েড হরমোন তৈরি করে। থাইরয়েড হরমোন দুই ধরণের হয়ে থাকে। একটি হলো T3(০.১%) এবং অপরটি T4(৯৯.৯%)। এই হরমোন দুটি আমাদের শরীরের অনেক গুরত্বপূর্ণ কাজ করে থাকে।
হাইপোথালামাস, পিটুইটারি এই ২ টির যে কোন একটিতে সমস্যা থাকলে, শরীরে থাইরয়েড হরমোনের পরিমাণের তারতম্য ঘটে। এছাড়া আয়োডিন এর অভাব হলেও থাইরয়েড হরমোনের পরিমান কমে যায়। যদি শরীরে থাইরয়েড হরমোনের পরিমাণ কমে যায় তবে তাকে বলে হাইপোথাইরয়েডিসম আর যদি বেড়ে যায়, তাকে বলে হাইপারথাইরয়েডিসম। এই দুটোই শরীরের জন্য বেশ ক্ষতিকর। সঠিক সময়ে চিকিৎসা না হলে থাইরয়েডের সমস্যায় মৃত্যু পর্যন্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তবে দেখে নেয়া যাক থাইরয়েড সমস্যা প্রকাশ করে যে লক্ষণগুলো।

★ থাইরয়েডের লক্ষন সমূহ :

• মেজাজ খিটমিটে থাকা,
• খুব সহজে রাগান্বিত হওয়া,
• মাথা হালকা বোধ হওয়া,
• মাথা ঘোরানো বা মাথাব্যথা,
• সব কিছুকে স্নায়ু রোগের লক্ষণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
• শারীরিক দুর্বলতা,
• শারীরিক অক্ষমতা,
• শক্তি প্রয়োগের কাজ করতে অপারগতা ইত্যাদি হলো • • শারীরিক কাঠামোগত অসুস্থতার লক্ষণ।
• বারবার প্রস্রাবের বেগ হওয়া,
• প্রস্রাব করার পরও পেটে প্রস্রাব জমা থাকার মতো ভাব হওয়া ইত্যাদি মূত্ররোগের লক্ষণ।

* চর্ম রোগের লক্ষণ :-
• চামড়া পাতলা হয়ে যাওয়া,
• খসখসে হয়ে যাওয়া,
• পশম ঝরে পড়া, চামড়ায় দাগ পড়া,
• চুলকানি হওয়া লক্ষ করা যায়।

* স্ত্রীরোগের লক্ষণ :-
• ঋতুস্রাবের সমস্যা,
• পিরিয়ডের সময় অত্যধিক ব্যথা অনুভূত হওয়া,
• অত্যধিক পরিমাণে রক্তস্রাব হওয়া,
• বন্ধ্যত্ব দেখা দেওয়া।

উল্লেখিত লক্ষণসমূহ যদিও বিভিন্ন শারীরিক সিস্টেমের (তন্ত্রের) সমস্যা কিন্তু একটি মাত্র কারণে কোনো ব্যক্তির শরীরে এগুলো পর্যায়ক্রমে বা এলোমেলোভাবে পরিলক্ষিত হতে পারে এবং তা হলো থাইরয়েড হরমোনজনিত সমস্যা। থাইরয়েড হরমোনজনিত সমস্যায় আরও অনেক উপসর্গ দেখা দিতে পারে যেমন- অত্যধিক গরম বা অত্যধিক ঠাণ্ডা অনুভূত হওয়া, শারীরিক ওজন কমে যাওয়া বা শারীরিক ওজন বৃদ্ধি পেতে থাকা।

★ এবার মুলত ২ প্রকার থাইরয়েড লক্ষণ হলো :-

- হাইপারথাইরয়েডসিম অর্থাৎ থাইরয়েড হরমোনের পরিমাণ বেশি হলে এর লক্ষন সমূহ:

• অতিরিক্ত ঘাম হওয়া শুরু হয়।
• রোগী একেবারেই গরম সহ্য করতে পারেন না।
• হাত ও পায়ে হালকা কাঁপুনি অনুভব করা। অর্থাৎ কোনো কিছু করতে গেলে বা ধরতে গেলে হাত কাঁপা।
• কোনো কাজ বা সিদ্ধান্ত নিতে গেলে অতিরিক্ত নার্ভাস বোধ করা।
• সব সময় মেজাজ প্রচণ্ড খারাপ থাকা এবং খিটখিটে হয়ে যাওয়া।
• সাধারণের তুলনায় হার্টবিট বেশি মাত্রায় বেড়ে যাওয়া।
• হঠাৎ করে কোন কারন ছাড়াই ওজন কমতে শুরু করা।
• অল্প পরিশ্রমে ক্লান্ত হয়ে যাওয়া ও দুর্বলতা অনুভব করা।
• কাজেকর্মে মনোযোগী হতে না পারা বা একদিকে মনোনিবেশ করতে না পারা।
• চোখ বড় বড় হয়ে যাওয়া।
• ঘুম অনেক কম হওয়া ও অনিদ্রার সমসায় ভোগা।

এই দুইটির সমস্যা থাকলেও থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা কম বা বেশি হতে পারে।

• হরমোনের মাত্রা কম → হাইপোথাইরয়েডিজম
• হরমোনের মাত্রা বেশি → হাইপারথাইরয়েডিজম

- হাইপোথাইরয়েডিসম অর্থাৎ থাইরয়েড হরমোনের পরিমাণ কম হলে এর লক্ষন সমূহ:

• অল্প পরিশ্রমে ক্লান্ত হয়ে যাওয়া ও সব সময় দুর্বলতা অনুভব করা।
• স্মৃতিশক্তি অনেক কমে যাওয়া এবং কোনো কিছু মনে করতে না পারা।
• একেবারেই ঠান্ডা সহ্য করতে না পারা।
• ত্বক একেবারে বিবর্ন ও শুস্ক রুক্ষ হয়ে যাওয়া।
• মাংসপেশি এবং জয়েন্ট গুলোতে জড়তা বা ব্যাথা অনুভব করা।
• বিষণ্ণতায় ভোগা।
• চুল পাতলা হয়ে যাওয়া এবং মাত্রাতিরিক্ত আগা ফাটা ও চুল পরে যাওয়া অথবা নখে ফাটা দাগ পরা।
• সাধারণ হাঁটাচলায় কষ্ট হওয়া।
• হঠাৎ করে কোনো কারণ ছাড়াই ওজন বেড়ে যাওয়া।

★ হাইপারথাইরয়েডিসম এ রোগীর লক্ষণ গুলো হলোঃ

১. বুদ্ধি কম
২. হজমে সমস্যা, যেহেতু মেটাবলিজম কম হয় তাই কোষ্ঠকাঠিন্য
৩. অরুচি
৪. মানসিক বিকৃতি
৫. শরীর শুকিয়ে যাওয়া
৬. লোম না উঠা
৭. ত্বক খসখসে
৮. শীর্ণতা

★ থাইরয়েড এর হোমিওপ্যাথিক ঔষধসমূহ :

(১) Thyroidinum : Hypothyroidism এর সাপোর্টিভ রেমেডি,TSH কমাতে ও থাইরয়েড ফাংশন উন্নত করতে সহায়তা করে।

(২) Natrum Mur : মানসিক দিক থেকে সংবেদনশীল ও বিষণ্ণ- হতাশা, সহজে কাঁদা- মাথা ব্যথা ও চুল ঝরা- হজম সমস্যা, কোষ্ঠকাঠিন্য। রোগী একা থাকতে পছন্দ করে, সহজে কাঁদে।

(৩) Lycopodium : ক্ষুধা কম, হজম সমস্যা, গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য- ওজন বৃদ্ধি- মানসিকভাবে আত্মবিশ্বাস কম, চিন্তাশীল- পেটে গ্যাস বা ফুলে যাওয়া।

(৪) Thuja : গলায় গ্রন্থি বা পলিপ, দাগ বা ত্বকের সমস্যা- কম্পিউটার/স্ট্রেসজনিত হাইপোথাইরয়েডিজম- চুল শুষ্ক, সহজে পড়ে যাওয়া।

(৫) Spongia Tosta : হাইপারথাইরয়েডিজমের জন্য কণ্ঠস্বর পরিবর্তন, গলা খুসকি, গলার গ্রন্থি শক্ত, কাঠের মতো অনুভূত হয়, হাত কাঁপুনি, অতিরিক্ত ঘাম- দ্রুত ওজন কমে যাওয়া, অনিদ্রা।

(৬) Medorrhinum : মানসিক অস্থিরতা, নার্ভাসনেস- শারীরিক দুর্বলতা- দ্রুত ওজন কমে বা বেড়ে যাওয়া- হরমোনজনিত অস্বাভাবিকতা।

(৭) Calcarea Fluorica : মূলত গলার গ্রন্থি ফোলা, (এক বা দুই পাশে গলার ফোলা) শক্ত কোষ্ঠকাঠিন্য এবং a**l fissure-এ সাহায্য করে। গলা ফোলা, শক্ত কিন্তু ব্যথাহীন, এছাড়া হাড় ও লিগামেন্টের স্থিতিশীলতা বাড়ায় এবং দাঁতের এনামেল দুর্বলতা কমাতে সহায়ক।

(৮) Graphites : হাইপারথাইরয়েডিজমের ও গলার গ্রন্থি ফোলায় উপকারী,কোষ্ঠকাঠিন্য প্রবল, মল শক্ত, বের হতে কষ্ট হয়, এনাল ফিশার ও চামড়া ফাটার প্রবণতা থাকে, রোগী মোটাসোটা না।

(৯) Calcarea carb : গলার থাইরয়েড বড় কিন্তু নরম প্রকৃতির, কোষ্ঠকাঠিন্য, মল শক্ত এবং ধীরে ধীরে হয়, রোগী ধীর, অলস এবং রোগী মোটা, ঘাম বেশি হয়, ঠান্ডা সহ্য করতে পারে, চুল ও দাঁত পড়া বা দুর্বলতা দেখা দিতে পারে, স্থূল বা মাঝারি আকারের শরীর, সহজে ক্লান্তি অনুভব করে।

(১০) Sepia : বিশেষত মহিলাদের জন্য, মাসিক অনিয়ম বা হরমোনজনিত সমস্যা, গলা বা থাইরয়েড ফোলা সাধারণত নরম, অবসাদ, উদাসীনতা, একা থাকতে পছন্দ, চুল পড়া, মুখে বাদামী দাগ বা ত্বকের পরিবর্তন, ওজন কমে বা স্বাভাবিক থাকলেও দুর্বলতা অনুভব হয়।

(১১) Iodum: গ্রন্থি বড় হয়ে শক্ত হয়ে থাকে, রোগী খুব দুর্বল, ওজন কমে যায়, সবসময় খেতে চায়, গরম সহ্য করতে পারে না, ঠান্ডা পছন্দ করে। অস্থির, সহজে ক্লান্ত, মানসিক চাপ ও উদ্বেগ থাকে।

বিঃদ্রঃ এছাড়াও একজন ডাক্তারকে অবশ্যয় রোগীর লক্ষণ অনুযায়ী ঔষধ প্রয়োগ করতে হবে।

16/09/2025

إِنَّا لِلّهِ وَإِنَّـا إِلَيْهِ رَاجِعُونَ

ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহির রাজিউন
সোনারপাড়া নিবাসী (নবারুন-৯৬) সোনার পাড়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সাবেক ইমাম ও হাফেজ ফখর উদ্দীন (ফকন মেছাব) ইন্তেকাল করেছেন।

জানাজার নামাজ আগামীকাল বাদ যোহর সোনারপাড়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে। এতে আপনাদের উপস্থিতি ও দোয়া কামনা করি।

মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনা করি আল্লাহ তায়ালা মরহুমকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন।

সারা জীবন তো হার্টের রিং বসানোর কথা শুনেছেন, এবার বাস্তবে দেখুন। তার চেয়েও দামি লাখ টাকার উপর রিং আছে। তেল চর্বি জাতীয়...
12/09/2025

সারা জীবন তো হার্টের রিং বসানোর কথা শুনেছেন, এবার বাস্তবে দেখুন। তার চেয়েও দামি লাখ টাকার উপর রিং আছে। তেল চর্বি জাতীয় খাবার, ফাস্টফুড, অ্যালকোহল, সিগারেট, অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ইত্যাদি হার্টের ছোট ছোট রক্তনালী ব্লকের জন্য দায়ী। আমাদের লাইফ স্টাইল এবং ভেজাল যুক্ত খাবারের কারণে বর্তমানে এত পরিমাণ হার্টের রোগী বেড়েছে।

হাতে দেখা যাচ্ছে একটি ছোট্ট ধাতব জাল – এর নাম হার্ট স্টেন্ট।
আকারে ছোট হলেও এর দাম প্রায় ৭৫,০০০ টাকা বা তারও বেশি হতে পারে।

এই স্টেন্ট বসানো হয় যখন হার্টের রক্তনালী ব্লক হয়ে যায়। উদ্দেশ্য একটাই রক্তপ্রবাহ স্বাভাবিক রাখা, যাতে হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের মতো প্রাণঘাতী অবস্থা এড়ানো যায়।

★ কেন এমন অবস্থা হয়?
• তেল-চর্বি জাতীয় খাবার
• ফাস্টফুড ও জাঙ্কফুড
• ধূমপান ও অ্যালকোহল
• উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস
• অনিয়ন্ত্রিত ও অলস জীবনযাপন

★ কী করলে ঝুঁকি কমবে?
• পরিমিত খাবার খান, সবজি ও ফল বেশি খান
• নিয়মিত ব্যায়াম করুন
• ধূমপান ও অ্যালকোহল থেকে দূরে থাকুন
• ডায়াবেটিস ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন
• মানসিক চাপ কমান

মনে রাখবেন, সুস্থ জীবনযাপনই হলো আসল সমাধান। ছোট্ট এই রিং যদি একদিন আপনার জীবনের জন্য অপরিহার্য হয়ে ওঠে, তবে খরচ, কষ্ট আর ঝুঁকি—সবই বহন করতে হবে আপনাকেই।

নিজের হৃদয়কে ভালোবাসুন – এখন থেকেই সচেতন হোন!

(হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সমূহ) :

1. Crataegus Oxyacantha (Mother Tincture / Q)

- একে বলা হয় “হার্ট টনিক”
- হার্টের পেশি শক্ত করে
- রক্তপ্রবাহ বাড়ায়
- বুক ধড়ফড়, দুর্বলতা, শ্বাসকষ্টে ভালো কাজ করে

2. Cactus Grandiflorus

- মনে হয় বুক শক্ত করে চেপে ধরা হয়েছে
- হার্টের স্প্যাজম বা ব্যথা
- বুকের মাঝে ভারী চাপ

3. Digitalis Purpurea

- হার্টবিট দুর্বল হয়ে আসা
- শ্বাসকষ্ট
- সামান্য নড়াচড়ায় বুক ধড়ফড়

4. Aurum Metallicum

- বুক ব্যথা, মানসিক চাপ ও ডিপ্রেশনে আক্রান্ত রোগীর জন্য উপযোগী
- হার্ট দুর্বল হয়ে যাওয়া

5. Arsenicum Album

- বুক ধড়ফড়, শ্বাসকষ্ট
- উদ্বেগ, দুর্বলতা, মানসিক অস্থিরতায় ভালো

6. Nux Vomica

- অতিরিক্ত ফাস্টফুড, মদ্যপান, ধূমপানজনিত হার্ট সমস্যা
- হজমের সমস্যা ও টক্সিন জমার কারণে হার্টে চাপ

বিঃদ্রঃ এছাড়াও একজন ডাক্তারকে অবশ্যয় রোগীর লক্ষণ অনুযায়ী ঔষধ প্রয়োগ করতে হবে।

রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন:“সূর্য ও চাঁদ কারো মৃত্যুর জন্য বা জন্মের জন্য গ্রহণ করে না। বরং এগুলো আল্লাহর নিদর্শনসমূহের অন্তর্...
07/09/2025

রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন:

“সূর্য ও চাঁদ কারো মৃত্যুর জন্য বা জন্মের জন্য গ্রহণ করে না।
বরং এগুলো আল্লাহর নিদর্শনসমূহের অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং তোমরা যখন এগুলো দেখবে, তখন সালাত আদায় করো এবং দোয়া করতে থাকো,
যতক্ষণ না তা শেষ হয়।”

- (সহিহ বুখারি, হাদিস: ১০৪৪; সহিহ মুসলিম, হাদিস: ৯০১)

কাউকে ব্লাডের জন্য কল দেওয়ার আগে কয়েকটা জিনিস মাথায় রাখবেন।১- ডোনারের যাতায়াত খরচ২- যে বেলায় ব্লাড দিবে ঐ বেলার খাওয়ার খ...
05/09/2025

কাউকে ব্লাডের জন্য কল দেওয়ার আগে কয়েকটা জিনিস মাথায় রাখবেন।

১- ডোনারের যাতায়াত খরচ
২- যে বেলায় ব্লাড দিবে ঐ বেলার খাওয়ার খরচ
৩- ডাব, স্যালাইন পানি, কিছু ফলমূল কিনে দেওয়ার খরচ দেয়াটা কমনসেন্সের ব্যাপার এবং পরবর্তী ২৪ ঘন্টা ডোনারের খোঁজ খবর রাখবেন।
পারলে কোন এক সময় বাসায় দাওয়াত দিবেন।

অনেকে ভালবাসা নিয়ে আসে ব্লাড দিতে, কিন্তু পরবর্তী ব্যবহারে মন খারাপ করে ফেলে। যারা ব্লাড দেয় তারা বেশিরভাগই স্টুডেন্ট, মেসে থেকে পড়াশুনা করে। তারা প্রতিনিয়ত ব্লাড দেয়। হয়তো পরের দিন এক্সাম, তবুও ব্লাড দেয়। অনেক সময় প্রয়োজনীয় খাদ্য ইনটেক করার মত সুযোগ কিংবা সামর্থ্য থাকে না।

কিন্তু রোগীর রিলেটিভদের ব্যবহার বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বিবেকহীনতার পরিচয় দেন। নামীদামী হাসপাতালে ভর্তি করাতে পারেন,একদিনে ৩/৪ হাজার টাকা করে কেবিন ভাড়া দিতে পারেন। কিন্তু যে মানুষটা তার সবথেকে মূল্যবান জিনিস দিয়ে আপনাকে হেল্প করছে,তার কদর করবেন না, তা হতে পারেনা।

যে দেশে ২৫০মিলি গ্রাম পানির বোতল কিনে খেতে হয়,সে দেশে বিনা টাকায় ৪৫০ মিলি গ্রাম রক্ত দাতাকে সম্মান করা আপনার কর্তব্য।

কেলয়েড (Keloid) রোগ কী?কেলয়েড হলো ত্বকের কোনো ক্ষত, কাটা-ছেঁড়া, ছিদ্র (যেমন কানে দুলের ছিদ্র), পোড়া দাগ বা অপারেশনের জ...
04/09/2025

কেলয়েড (Keloid) রোগ কী?

কেলয়েড হলো ত্বকের কোনো ক্ষত, কাটা-ছেঁড়া, ছিদ্র (যেমন কানে দুলের ছিদ্র), পোড়া দাগ বা অপারেশনের জায়গায় অতিরিক্ত মাংস বৃদ্ধি। এটি সাধারণ ক্ষতের মতো নয়; বরং ক্ষত সেরে যাওয়ার পর অস্বাভাবিকভাবে অতিরিক্ত কোলাজেন ফাইবার জমে শক্ত, মোটা, উঁচু গুটি তৈরি হয়।

রোগের বৈশিষ্ট্য :

• ত্বকের ওপর গোল, শক্ত, উঁচু গুটি বা প্লাকের মতো দেখায়।
• সাধারণত চকচকে বা মসৃণ লালচে-বাদামি রঙের হয়।
• ধীরে ধীরে আকারে বড় হতে থাকে, এমনকি মূল ক্ষতের সীমার বাইরে পর্যন্ত ছড়িয়ে যেতে পারে।
• অনেক সময় ব্যথা, চুলকানি বা অস্বস্তি থাকে।

কেলয়েড হওয়ার সাধারণ কারণ :

• কান ছিদ্র, নাক ছিদ্র বা শরীরে ইনজুরি
• অপারেশনের সেলাইয়ের জায়গা
• পোড়ার দাগ
• মুখে ব্রণ বা ফোঁড়ার দাগ

হোমিও ঔষধ :

Silicea : পুরোনো ইনফেকশন, পুঁজ না বের হওয়া, বা ফোঁড়ার মতো প্রবণতা থাকলে।

Hepar Sulph : জায়গায় ব্যথা বেশি, ইনফেকশন হয়ে পুঁজ হওয়ার প্রবণতা থাকলে।

Calcarea Fluorica : কানে শক্ত গুটি বা কেলয়েড জাতীয় মাংস বৃদ্ধি রোধে ভালো।

Graphites : যদি কান দিয়ে আঠালো স্রাব বের হয়, চামড়া শক্ত হয়ে যায়, চুলকায়।

Staphysagria : অপারেশন/কাটাছেঁড়া/ছিদ্র করার পর অস্বাভাবিক মাংস বৃদ্ধি, অতিসংবেদনশীলতা ও ব্যথা থাকলে উপকার দেয়। যেমন কানের ছিদ্রের পর মাংস ফুলে ওঠা, ব্যথা হওয়া, জ্বালাপোড়া ইত্যাদিতে এই ঔষধ ভালো কাজ করতে পারে।

তাছাড়া ইচ্ছা করলে আপনিও আমাদের থেকে জার্মানী ঔষধ দ্বারা চিকিৎসা সেবা ও পরামর্শ নিতে পারেন। আমাদের চিকিৎসা সেবা সারা দেশে এবং দেশের বাহিরে পার্সেলে ঔষধ পাঠানোর ব্যবস্থা রয়েছে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে।

বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন।
প্রয়োজনে -imo & WhatsApp এড করতে পারেন-01670101818
ডাঃ রাহেনা বেগম খান
ডাঃ এনায়াত হক খান

★★★ভালো লাগলে শেয়ার করুন★★★

Address

উপশহর রোড, সোনারপাড়া, শিবগঞ্জ, সিলেট
Sylhet
3100

Opening Hours

Monday 08:00 - 12:00
16:00 - 21:00
Tuesday 08:00 - 12:00
16:00 - 21:00
Wednesday 08:00 - 12:00
16:00 - 21:00
Thursday 08:00 - 12:00
16:00 - 21:00
Friday 08:00 - 12:00
16:00 - 21:00
Saturday 08:00 - 12:00
16:00 - 21:00
Sunday 08:00 - 12:00
16:00 - 21:00

Telephone

+8801600356186

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Khan Homeo Chamber posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Khan Homeo Chamber:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category