Care Hospital, Sylhet

Care Hospital, Sylhet General Hospital with 24 hours healthcare facility.

&Gynae



and trauma

গুলেন বারি সিনড্রোম গুলেন বারি সিনড্রোম (Guillain-Barré Syndrome বা GBS) একটি বিরল এবং গুরুতর নিউরোলজিক্যাল রোগ, যেখানে ...
25/10/2025

গুলেন বারি সিনড্রোম

গুলেন বারি সিনড্রোম (Guillain-Barré Syndrome বা GBS) একটি বিরল এবং গুরুতর নিউরোলজিক্যাল রোগ, যেখানে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভুলবশত পেরিফেরাল নার্ভাস সিস্টেমের (মস্তিষ্ক ও মেরুদণ্ডের বাইরে থাকা স্নায়ুতন্ত্র) ওপর আক্রমণ করে। এটি সাধারণত সংক্রমণ বা ইনফেকশনের পর দেখা যায়।

​এই আক্রমণের ফলে স্নায়ুগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যার ফলে মস্তিষ্ক ও শরীরের পেশিগুলোর মধ্যে যোগাযোগ ব্যাহত হয়। এর প্রধান লক্ষণ হলো হাত-পায়ে অসাড়তা, ঝিনঝিন করা এবং দ্রুত বাড়তে থাকা পেশির দুর্বলতা। এই দুর্বলতা পায়ের নিচ থেকে শুরু হয়ে উপরের দিকে ছড়াতে পারে, যা গুরুতর ক্ষেত্রে পক্ষাঘাত এবং শ্বাসকষ্টের কারণ হতে পারে।

আক্রান্তদের হাসপাতালে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখে চিকিৎসা (যেমন: প্লাজমা থেরাপি, ইন্ট্রাভেনাস ইমিউনোগ্লোবুলিন) করা জরুরি। সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে বেশিরভাগ রোগীই ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠেন।

আজ বিশ্ব এনেস্থিসিয়া দিবস। নিরাপদ সার্জারীতে এনেস্থেটিস্ট (Anaesthetist) একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তাদের প্রধা...
16/10/2025

আজ বিশ্ব এনেস্থিসিয়া দিবস। নিরাপদ সার্জারীতে এনেস্থেটিস্ট (Anaesthetist) একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তাদের প্রধান দায়িত্ব হলো অস্ত্রোপচারের আগে, চলাকালীন এবং পরে রোগীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।

​অস্ত্রোপচারের আগে:
এনেস্থেটিস্ট রোগীর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে, চিকিৎসার ইতিহাস জেনে এবং ঝুঁকির মাত্রা মূল্যায়ন করে রোগীর জন্য সবচেয়ে নিরাপদ এনেস্থেশিয়া পরিকল্পনা তৈরি করেন।

​অস্ত্রোপচারের সময়:
তারা এনেস্থেশিয়া প্রদান করেন (সাধারণ, আঞ্চলিক বা লোকাল), যা রোগীকে ব্যথা থেকে মুক্তি দেয় এবং প্রয়োজনে ঘুম পাড়িয়ে রাখে। পুরো অপারেশনের সময় এনেস্থেটিস্ট রোগীর হৃদস্পন্দন, রক্তচাপ, শ্বাস-প্রশ্বাস এবং অক্সিজেনের মাত্রা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করেন এবং কোনো জটিলতা দেখা দিলে দ্রুত ব্যবস্থা নেন।

​অস্ত্রোপচার পরবর্তী:
এনেস্থেটিস্টরা অস্ত্রোপচারের পরে রোগীর জ্ঞান ফেরানো এবং ব্যথা ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন, যা নিরাপদ এবং আরামদায়ক রিকোভারীর জন্য অপরিহার্য। সংক্ষেপে, একজন এনেস্থেটিস্ট রোগীর সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।

29/09/2025
24/09/2025

▶️স্ট্রোক

​স্ট্রোক একটি জরুরি স্বাস্থ্যগত অবস্থা। সঠিক সময়ে চিকিৎসা না পেলে এটি মস্তিষ্কের স্থায়ী ক্ষতি করতে পারে বা মৃত্যু ঘটাতে পারে।

▶️স্ট্রোকের লক্ষণ:
🟢​Face Drooping (মুখ বেঁকে যাওয়া): রোগীকে হাসতে বললে মুখের এক পাশ ঝুলে যায়।
🟢​Arm Weakness (হাত দুর্বল হয়ে যাওয়া): রোগীকে দুটো হাত উপরে তুলতে বললে একটি হাত নিচে নেমে আসে।
🟢​Speech Difficulty (কথা বলতে অসুবিধা): কথা জড়িয়ে যায় বা রোগী কথা বলতে পারে না।

▶️স্ট্রোক হলে কী করা উচিত, তা নিচে সহজ বাংলায় ধাপে ধাপে বলা হলো:
​১. তাৎক্ষণিকভাবে জরুরি সেবা বা হাসপাতালে যোগাযোগ করুন।

​২. রোগীর অবস্থা পর্যবেক্ষণ করুন এবং শান্ত থাকুন।
​রোগীকে নিরাপদ জায়গায় শুইয়ে দিন। তার মাথা সামান্য উঁচু করে পাশ ফিরিয়ে দিন, যাতে শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক থাকে।
​যদি রোগীর বমিভাব হয়, তাহলে মাথা একপাশে কাত করে দিন যাতে বমি শ্বাসনালীতে না যায়।

​৩. রোগীকে কিছু খাওয়াবেন না বা পান করতে দেবেন না।
​স্ট্রোকের রোগীকে কিছু খেতে বা পান করতে দিলে তা শ্বাসনালীতে আটকে গিয়ে বিপদ হতে পারে। হাসপাতালে পৌছা পর্যন্ত তাকে কিছু দেবেন না।

​৪. রোগীর ওষুধ বা কোনো চিকিৎসা নিজে থেকে দেবেন না।

​৫. হাসপাতালে চিকিৎসকের জন্য অপেক্ষা করুন।
​হাসপাতালে পৌঁছানোর পর ডাক্তারকে সমস্ত লক্ষণ এবং রোগীর চিকিৎসার ইতিহাস সম্পর্কে জানান।

​স্ট্রোকের ক্ষেত্রে প্রতিটি মিনিট মূল্যবান। যত দ্রুত চিকিৎসা শুরু হবে, সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা তত বেশি।
​মনে রাখবেন, স্ট্রোকের একমাত্র চিকিৎসা হলো দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যাওয়া। বাড়িতে বসে কোনো ধরনের ঘরোয়া প্রতিকার বা চিকিৎসা চেষ্টা করা উচিত নয়।
#স্টোক #ব্রেইন স্টোক

▶️​অ্যাপেন্ডিসাইটিসঅ্যাপেন্ডিসাইটিস হলো অ্যাপেন্ডিক্স নামের ছোট থলির প্রদাহ বা সংক্রমণ। এটি পেটের ডানদিকের নিচের অংশে তী...
16/09/2025

▶️​অ্যাপেন্ডিসাইটিস

অ্যাপেন্ডিসাইটিস হলো অ্যাপেন্ডিক্স নামের ছোট থলির প্রদাহ বা সংক্রমণ। এটি পেটের ডানদিকের নিচের অংশে তীব্র ব্যথা সৃষ্টি করে। সময়মতো চিকিৎসা না হলে অ্যাপেন্ডিক্স ফেটে যেতে পারে, যা পেটের ভেতরে মারাত্মক সংক্রমণ ঘটাতে পারে।

▶️​অ্যাপেন্ডিসাইটিসের চিকিৎসা

​অ্যাপেন্ডিসাইটিসের প্রধান চিকিৎসা হলো অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে অ্যাপেন্ডিক্স অপসারণ, যাকে অ্যাপেন্ডেক্টমি বা এপেন্ডিসেক্টমি বলা হয়।

🔵​ল্যাপারোস্কোপিক অ্যাপেন্ডেক্টমি: এটি একটি আধুনিক পদ্ধতি যেখানে পেটে কয়েকটি ছোট ছিদ্র করে একটি ক্যামেরা ও বিশেষ যন্ত্রপাতির সাহায্যে অ্যাপেন্ডিক্স অপসারণ করা হয়।

🔵​ওপেন অ্যাপেন্ডেক্টমি: এই পদ্ধতিতে পেটের ডানদিকে একটি বড় কাটার মাধ্যমে অ্যাপেন্ডিক্স অপসারণ করা হয়।

​অ্যাপেন্ডিসাইটিসের লক্ষণ দেখা গেলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত, কারণ সময়মতো চিকিৎসা না হলে এটি জীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।

▶️​ল্যাপারোস্কোপিক অ্যাপেন্ডিসেক্টমির সুবিধা:

🟢​ক্ষুদ্র ক্ষত এবং কম ব্যথা: এই পদ্ধতিতে পেট কেটে বড় ক্ষত তৈরি করা হয় না। সাধারণত পেটে কয়েকটি ছোট ছিদ্রের (০.৫ থেকে ১ সেমি) মাধ্যমে অস্ত্রোপচার করা হয়। এর ফলে ব্যথা অনেক কম হয় এবং পরবর্তীতে বড় কোনো দাগও থাকে না।

🟢​দ্রুত আরোগ্য লাভ।

🟢​হাসপাতালে কম সময় থাকা।

🟢​সংক্রমণের ঝুঁকি হ্রাস: ছোট ক্ষতের কারণে সংক্রমণের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়।

🟢​সুন্দর কসমেটিক ফলাফল: অস্ত্রোপচারের পর পেটে ছোট ছোট দাগ থাকে যা ধীরে ধীরে মিলিয়ে যায়। বড় ধরনের কোনো দাগ থাকে না, যা দেখতে ভালো লাগে।

​ল্যাপারোস্কপিক এপেন্ডিসেক্টমি ওপেন সার্জারির তুলনায় আধুনিক এবং উন্নত একটি পদ্ধতি।

নাকের অপারেশনের পর নাক বন্ধ থাকলে কি করবেন?ডা. মো. আব্দুল হাফিজ শাফী
10/09/2025

নাকের অপারেশনের পর নাক বন্ধ থাকলে কি করবেন?

ডা. মো. আব্দুল হাফিজ শাফী

সেবা সমূহ:▶️পিত্তথলি ও পিত্তনালীর পাথর▶️ এপেন্ডিসাইটিস▶️পাকস্থলী, অন্ত্র ও পায়ুপথের ক্যান্সার▶️ব্রেস্ট ক্যান্সার▶️হার্ন...
24/08/2025

সেবা সমূহ:

▶️পিত্তথলি ও পিত্তনালীর পাথর

▶️ এপেন্ডিসাইটিস

▶️পাকস্থলী, অন্ত্র ও পায়ুপথের ক্যান্সার

▶️ব্রেস্ট ক্যান্সার

▶️হার্নিয়া, হাইড্রোসিল ও অন্ডকোষের টিউমার

▶️শরীরের বিভিন্ন স্থানে হওয়া টিউমার

বাংলাদেশে মহিলাদের মারাত্মক দুটি ক্যান্সার হচ্ছে-🔴ব্রেস্ট ক্যান্সার🔴সারভাইক্যাল ক্যান্সার/ জরায়ু মুখের ক্যান্সারব্রেস্ট ...
14/08/2025

বাংলাদেশে মহিলাদের মারাত্মক দুটি ক্যান্সার হচ্ছে-

🔴ব্রেস্ট ক্যান্সার
🔴সারভাইক্যাল ক্যান্সার/ জরায়ু মুখের ক্যান্সার

ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্ত করা গেলে সফল চিকিৎসার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তাই, এর বিপদ সংকেতগুলো সম্পর্কে জানা অত্যন্ত জরুরি। নিচে ব্রেস্ট ক্যান্সারের কিছু গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ সম্পর্কে জানানো হলো:

▶️​স্তনে বা বগলে চাকা: স্তনে বা বগলের নিচে কোনো পিন্ড বা চাকা অনুভব করা ব্রেস্ট ক্যান্সারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ।

▶️​স্তনের ত্বকে পরিবর্তন:
​স্তনের ত্বক যদি কমলার খোসার মতো খসখসে বা গর্তযুক্ত দেখায়, তবে এটি ব্রেস্ট ক্যান্সারের একটি লক্ষণ হতে পারে। সাথে ​লালচে ভাব বা স্ফীতি: স্তনের ত্বকে লালচে ভাব, ফুসকুড়ি, বা অস্বাভাবিক ফুলে যাওয়া থাকতে পারে।

▶️​স্তনবৃন্ত বা এরিওলায় পরিবর্তন:
​আগে স্বাভাবিক থাকা স্তনবৃন্ত যদি হঠাৎ করে ভেতরে ঢুকে যায় বা উল্টে যায়, তবে এটি একটি সতর্কীকরণ সংকেত।

▶️​অস্বাভাবিক তরল নি:সরণ: স্তনবৃন্ত থেকে রক্ত, হলুদ বা অন্য কোনো অস্বচ্ছ তরল নির্গত হওয়া (গর্ভধারণ বা স্তন্যপান করানো ছাড়া)।

▶️​ব্যথা: স্তনে দীর্ঘস্থায়ী বা তীব্র ব্যথা, যা মাসিক চক্রের সাথে সম্পর্কিত নয় এবং সময়ের সাথে বাড়তে থাকে।

​যদি এই লক্ষণগুলোর মধ্যে কোনোটি আপনার মধ্যে দেখা যায়, তবে ভয় না পেয়ে দ্রুত একজন সার্জনের সাথে যোগাযোগ করা উচিত। তিনি সঠিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত করতে পারবেন এটি সাধারণ কোনো সমস্যা নাকি ক্যান্সারের লক্ষণ।

🎁 নিরাপদ প্রসবের জন্য ৫টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ▶️ নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও ডাক্তারের পরামর্শ: গর্ভকালীন সময়ে একজন বিশেষজ্...
10/08/2025

🎁 নিরাপদ প্রসবের জন্য ৫টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়

▶️ নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও ডাক্তারের পরামর্শ: গর্ভকালীন সময়ে একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের তত্ত্বাবধানে থাকা অত্যন্ত জরুরি। নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা (antenatal check-up) করানো, ডাক্তারের দেওয়া ভিটামিন ও অন্যান্য ওষুধ খাওয়া এবং তার পরামর্শ মেনে চলা মায়ের ও শিশুর স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এতে যেকোনো জটিলতা আগে থেকেই শনাক্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয়।

▶️পুষ্টিকর খাবার ও স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন: গর্ভাবস্থায় মাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। সুষম খাদ্য তালিকায় প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন এবং মিনারেল থাকা আবশ্যক। নিয়মিত হালকা ব্যায়াম ও পর্যাপ্ত বিশ্রামও জরুরি। গর্ভাবস্থায় ধূমপান, মদ্যপান এবং অতিরিক্ত ক্যাফেইনযুক্ত খাবার পরিহার করা উচিত।

▶️প্রসবের স্থান নির্বাচন: নিরাপদ প্রসবের জন্য এমন একটি হাসপাতাল বা স্বাস্থ্যকেন্দ্র বেছে নেওয়া উচিত যেখানে দক্ষ ডাক্তার, প্রশিক্ষিত নার্স এবং জরুরি সেবা দেওয়ার মতো সব ব্যবস্থা রয়েছে। বাড়িতে প্রসব করানো ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে, যদি না কোনো জটিলতা না থাকে এবং একজন প্রশিক্ষিত ধাত্রী উপস্থিত থাকে।

▶️প্রসবকালীন জরুরি অবস্থার প্রস্তুতি: প্রসবের সময় যেকোনো জরুরি অবস্থা মোকাবিলা করার জন্য আগে থেকেই প্রস্তুতি থাকা প্রয়োজন। যেমন: প্রসবের তারিখের কাছাকাছি সময়ে যানবাহনের ব্যবস্থা রাখা, হাসপাতালে যোগাযোগ করা এবং কিছু জরুরি কাগজপত্র ও জিনিসপত্র গুছিয়ে রাখা। রক্তের গ্রুপ জেনে রাখা এবং রক্তদানের ব্যবস্থা করাও অনেক সময় জরুরি হয়ে পড়ে।

▶️প্রসব-পরবর্তী যত্ন (Postnatal Care): প্রসবের পরেই মা ও শিশুর যত্ন নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রসবের পর মায়েদের রক্তপাত, সংক্রমণ এবং উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই প্রসব-পরবর্তী সময়েও নিয়মিত ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা, তার দেওয়া পরামর্শ মেনে চলা এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা আবশ্যক। একইসঙ্গে নবজাতকের যত্নের দিকেও বিশেষ নজর দিতে হবে।

12/06/2025

🔴 হিটস্ট্রোক
প্রচণ্ড দাবদাহে হঠাৎ করে কোনো ব্যক্তি অজ্ঞান হয়ে যেতে পারেন, একে বলে হিটস্ট্রোক।

🟢 কীভাবে বুঝবেন?
প্রচণ্ড ক্লান্তি ভাব, মাথা ঝিমঝিম, মাথাব্যথা, ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়া, হাত ও পায়ের মাংসপেশিতে অস্বস্তি, বুক ধড়ফড়, অতিরিক্ত তৃষ্ণা, শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া, দুর্বলতা ইত্যাদি হতে থাকে। তারপর এক সময় রোগী অচেতন হয়ে পড়তে পারেন।

🔵 কী করবেন?
১. দ্রুত আক্রান্ত ব্যক্তিকে ঠান্ডা বা শীতল কোনো স্থানে নিয়ে যেতে হবে।

২. শরীরের অতিরিক্ত কাপড়চোপড় সরিয়ে ফেলতে হবে।

৩. প্রচুর পানি, ফলের জুস অথবা শরবত, খাবার স্যালাইন পান করতে হবে।

৪. সমস্ত শরীর ভেজা কাপড় দিয়ে মুছে দিতে হবে।

৫. রোগী অচেতন হলে মুখে পানি জোর করে দেওয়ার চেষ্টা না করে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।

Address

Nayasharak
Sylhet
3100

Telephone

+8801706153585

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Care Hospital, Sylhet posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Care Hospital, Sylhet:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category