Wafi Health

Wafi Health আপনার পরিবারের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে ওয়াফি হেলথ নিয়ে এসেছে ওয়াফি হেলথ কার্ড।

ভাইরাস নামক এক প্রকার জীবাণু দ্বারা ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগ হয়। ইহা সংক্রামক ব্যাধি।Clinical Feauters (রোগশয্যা সম্বন্ধীয় বৈশিষ...
30/10/2024

ভাইরাস নামক এক প্রকার জীবাণু দ্বারা ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগ হয়। ইহা সংক্রামক ব্যাধি।

Clinical Feauters (রোগশয্যা সম্বন্ধীয় বৈশিষ্ট্য):

(ক) হঠাৎ করে অসাচ্ছন্দ্যবোধ এবং মাথা ব্যথা। (খ) সর্বশরীরে ব্যথা (গ) ক্ষুধামন্দা, কতকসময় বমি বমি ভাব, মি। (ঘ) জ্বর ১০৪' পর্যন্ত। ঠান্ডায় কাঁপুনি ধরে এবং কাঁপে। মাঝে মাঝে জ্বরাদির পূর্বে কাঁপুনি দিয়া জ্বর আসে। (৪) তালু, টনসিল, অস্বাভাবিকভাবে রক্তসঞ্চয়ের জন্য অসুস্থ হতে পারে। (চ) কাশ অনুৎপাদিত ও শ্রুতিকটু হতে পারে। (ছ) জটিল অবস্থা হতে পারে ব্রঙ্কাইটিস, ব্রহ্মোনিউমোনিয়া, ব্রক্কোলাইটিস, ইনফ্লুয়েঞ্জার পর দুর্বলতা, অবসাদ। (জ) মুখ লাল হয়।

লক্ষণ

বাংলাদেশে 'সাধারণত: তিন প্রকারের ইনফুয়েঞ্জা দেখা যায়। যথা-

(ক) জ্বর সংক্রান্ত (ফেবরাইল টাইপ): ইহার প্রধান লক্ষণ জ্বর এবং ইহা হঠাৎ আরম্ভ হয়। ইহা প্রাথমিক অবস্থায় মাথা ধরা, শীত অনুভব হওয়া ইত্যাদি লক্ষণ প্রকাশ পায়। জ্বরের মাত্রা দ্রুত বাড়ে। প্রায় সপ্তাহ খানিক এই

জ্বর থাকে।

(খ) শ্বাস-প্রশ্বাস সংক্রান্ত (রেসপিরেটরি টাইপ): এই ধরনের ইনফ্লুয়েঞ্জায় আক্রান্ত রোগীর জ্বর বৃদ্ধি পায় এবং

তাড়াতাড়ি দুর্বল হয়। কাশি অত্যধিক বৃদ্ধি পায়, শ্বাস-প্রশ্বাস বাড়ে। কাশের জন্য বুকে ব্যথা হয়। সময় মত

চিকিৎসা না হলে ধীরে ধীরে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে। (গ) কঠিন আকার (মেলিগন্যান্ট টাইপ) ইনফুয়েঞ্জা যখন মহামারী আকারে দেখা দেয় তখন এই ধরনের রোগ দেখা যায়। অল্প সময়ের মধ্যে রোগী কোলাপস হয়।

ইনফুয়েঞ্জার পর রোগীর অন্যান্য বহুবিধ রোগের উপসর্গ দেখা দিতে পারে।

উপদেশ: রোগ যাতে ব্যাপক হারে বিস্তার লাভ করতে না পারে তাই রোগীকে ভিন্নভাবে রাখা উচিত।

ইনফ্লুয়েঞ্জা (Influenza)ভাইরাস নামক এক প্রকার জীবাণু দ্বারা ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগ হয়। ইহা সংক্রামক ব্যাধি।Clinical Feauters (...
22/10/2024

ইনফ্লুয়েঞ্জা (Influenza)
ভাইরাস নামক এক প্রকার জীবাণু দ্বারা ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগ হয়। ইহা সংক্রামক ব্যাধি।
Clinical Feauters (রোগশয্যা সম্বন্ধীয় বৈশিষ্ট্য):
(ক) হঠাৎ করে অসাচ্ছন্দ্যবোধ এবং মাথা ব্যথা। (খ) সর্বশরীরে ব্যথা (গ) ক্ষুধামন্দা, কতকসময় বমি বমি ভাব, বমি। (ঘ) জ্বর ১০৪° পর্যন্ত। ঠাণ্ডায় কাঁপুনি ধরে এবং কাঁপে। মাঝে মাঝে জ্বরাদির পূর্বে কাঁপুনি দিয়া জ্বর আসে। (ঙ) তালু, টনসিল, অস্বাভাবিকভাবে রক্তসঞ্চয়ের জন্য অসুস্থ হতে পারে। (চ) কাশ অনুৎপাদিত ও শ্রুতিকটু হতে
পারে। (ছ) জটিল অবস্থা হতে পারে ব্রঙ্কাইটিস, ব্রঙ্কোনিউমোনিয়া, ব্রঙ্কোলাইটিস, ইনফ্লুয়েঞ্জার পর দুর্বলতা, অবসাদ। (জ) মুখ লাল হয়।
লক্ষণ
বাংলাদেশে 'সাধারণত: তিন প্রকারের ইনফ্লুয়েঞ্জা দেখা যায়। যথা-
(ক) জ্বর সংক্রান্ত (ফেবরাইল টাইপ) ইহার প্রধান লক্ষণ জ্বর এবং ইহা হঠাৎ আরম্ভ হয়। ইহা প্রাথমিক অবস্থায় মাথা ধরা, শীত অনুভব হওয়া ইত্যাদি লক্ষণ প্রকাশ পায়। জ্বরের মাত্রা দ্রুত বাড়ে। প্রায় সপ্তাহ খানিক এই জ্বর থাকে।
(খ) শ্বাস-প্রশ্বাস সংক্রান্ত (রেসপিরেটরি টাইপ) এই ধরনের ইনফ্লুয়েঞ্জায় আক্রান্ত রোগীর জ্বর বৃদ্ধি পায় এবং তাড়াতাড়ি দুর্বল হয়। কাশি অত্যধিক বৃদ্ধি পায়, শ্বাস-প্রশ্বাস বাড়ে। কাশের জন্য বুকে ব্যথা হয়। সময় মত চিকিৎসা না হলে ধীরে ধীরে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে।
(গ ) কঠিন আকার (মেলিগন্যান্ট টাইপ): ইনফ্লুয়েঞ্জা যখন মহামারী আকারে দেখা দেয় তখন এই ধরনের রোগ
দেখা যায়। অল্প সময়ের মধ্যে রোগী কোলাপস হয়।।

দীর্ঘস্থায়ী পুরাতন হাঁপানী রোগীদের নিরাশ হওয়া উচিত নয়। যদিও সম্পূর্ণ আরোগ্য লাভ করিবার ক্ষমতা নাই তবে কিছু সংখ্যক রোগী অ...
22/10/2024

দীর্ঘস্থায়ী পুরাতন হাঁপানী রোগীদের নিরাশ হওয়া উচিত নয়। যদিও সম্পূর্ণ আরোগ্য লাভ করিবার ক্ষমতা নাই তবে কিছু সংখ্যক রোগী অনেকটা নাটকীয় ভাবে রোগমুক্ত পাইয়া থাকে। যে সমস্ত খাদ্য খাইলে, কোন কিছু গন্ধ শুকিলে বা ধুলা প্রশ্বাসে টানিলে হাঁপানীর আক্রমণ হয়, সেই সমস্ত কাজ না করিবার জন্য পরামর্শ দেওয় হয়। পুরাতন রোগীদের রাতে হালকা খাবার খাওয়া উচিত। হঠাৎ করিয়া যেন ঠান্ডা না লাগে সেইজন আবহাওয়ার উপযুক্ত পোশাক পরিধান করা কর্তব্য। শ্রমজনিত অবসাদ পরিহার করিতে সচেষ্ট থাকতে হইবে উৎকণ্ঠা, উদ্বেগ, দুঃশ্চিন্তা, মানসিক পীড়ন উপশমের জন্য প্রশান্তিকর ঔষধ হাঁপানির চিকিৎসায় একটি সহায়ন ঔষধ। নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস সংশ্লিষ্ট ব্যায়াম পুরাতন রোগীদের বক্ষ পিঞ্জরের বিকৃতি প্রতিরোধ করে।

লক্ষণ

১। হঠাৎ এই রোগে আক্রান্ত হইয়া দম বন্ধ হইবার উপক্রম হয়। ২। ঘুমের ঘোরে এই রোগ শুরু হইলে রোগী হঠাৎ উঠিয়া বসে এবং অত্যন্ত শ্বাসকষ্ট অনুভব করে।

৩। ৪। শ্বাস ফেলিবার সময় রোগী কষ্ট অনুভব করে। পুরাতন রোগী এই অবস্থা এড়ানোর জন্য ঘর হইতে বাহিরে মুক্ত স্থানে আসে। শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণ ও ফেলার কাজ দূর হইতে বুঝা যায়।

৫। মাঝে মাঝে জ্বর হয়। জ্বর হইলে শ্বাস-কষ্ট বৃদ্ধি হয়।

৬। রোগীর কাশ থাকে, তবে কফ সহজে বাহির হয় না।

৭। ২/৩ ঘণ্টা কষ্ট অনুভব করিবার পর রোগী হঠাৎ ভাল হইয়া যায়। ৮। অনেক ক্ষেত্রে ইহা বিরামহীনভাবে চলে, ইহাকে স্টেটাস এ্যাজমাটিকাস বলে।

৯। অনেক ক্ষেত্রে মৃদুভাবে হাঁপানি, চলিতে থাকে। এই অবস্থায় রোগী চলাফেলা করে, তবে বেশি পরিশ্র হাঁপাইয়া পড়ে, ইহাই হইল ক্রোণিক এ্যাজমা।

১০। শ্বাস টানিতে বলিলে পাঁজরের মাংসপেশী ও গলার গোড়ার মাংসপেশী নীচ দিকে যায় এবং নিঃশ্বাস ছাড়ি সময় আবার উঁচু হইয়া উঠে।

১১ । বুকে কান পাতিলে গলায় ও বুকে শাঁই শাঁই শব্দ শোনা যায়।

লক্ষ্যনীয়: অনেক সময় ছোট ছেলেমেয়েদের ব্রঙ্কাইটিস বা ব্রঙ্কোনিউমোনিয়া হইলে কাশির সঙ্গে হাঁপানি দেখা যা
মূলতঃ উহা হাঁপানি নহে। রোগ আরোগ্যের সঙ্গে সঙ্গে ঐ টান থাকে না।

💸 টাকা এবং 🕒 সময় - দুটোই আমাদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ।🌟 Wafi Health BD নিয়ে এসেছে 🚪🏠 **ডোর টু ডোর** সেবা এবং বিশেষ ডিসকাউ...
21/10/2024

💸 টাকা এবং 🕒 সময় - দুটোই আমাদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ।
🌟 Wafi Health BD নিয়ে এসেছে 🚪
🏠 **ডোর টু ডোর** সেবা এবং বিশেষ ডিসকাউন্টের সুবিধা।
🏥 আপনার কাঙ্খিত প্রত্যেকটি সেবা এখন আমাদের মাধ্যমে পেতে পারেন!
🎁 **এখনই গ্রহণ করুন ফ্রি ডায়াবেটিস মেশিন!**
🔍 আমাদের সার্ভিস সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন:
🌐 [ওয়েবসাইট ভিজিট করুন](https://wafihealthbd.com)।

যক্ষা বা টিবি, Tuberculosisযক্ষা একটি সংক্রামক ব্যাধি, যা প্রধানত ফুসফুসকে আক্রান্ত করে। যক্ষা বলতে সাধারণ ভাবে আমরা ফুস...
21/10/2024

যক্ষা বা টিবি, Tuberculosis

যক্ষা একটি সংক্রামক ব্যাধি, যা প্রধানত ফুসফুসকে আক্রান্ত করে। যক্ষা বলতে সাধারণ ভাবে আমরা ফুসফুসের যক্ষাকেই বুঝি। তবে ফুসফুস ছাড়াও শরীরে অন্যত্র যক্ষা হতে পারে। যেমন- লসিকাগ্রন্থি, হাড় ও গিট, অস্ত্র, হৃদপিন্ডের আবরণ ও মস্তিস্কের আবরণ (মেনিনজেস) ইত্যাদিতেও যক্ষা হতে পারে। কারণ ( Cause) : যক্ষা রোগের জন্য দাষী জীবাণুটির নাম 'মাইকোব্যাকটেরিয়াম টিউবারকিউলোসিস'

(Mycobacterium tuberculosis)। এটি এক প্রকার ব্যাকটেরিয়া। এই জীবাণু যক্ষা রোগীর কফের সঙ্গে বের হয়ে আসে এবং বাতাসের মাধ্যমে অন্য লোকের ফুসফুসে প্রবেশ করে রোগের সৃষ্টি করে। অনেক সময় যক্ষা জীবাণু আক্রান্ত গরুর কাঁচা দুধের মাধ্যমে মানুষের শরীরে প্রবেশ করে এই রোগ সৃষ্টি করে। তাই কাঁচা দুধ পান করা নিরাপদ নয়। যক্ষা যে কোন বয়সে হতে পারে। দরিদ্র এবং নিম্ন মানের জীবন- যাপনের সঙ্গে যক্ষার ঘনিষ্ট সম্পর্ক রয়েছে। অপুষ্টি এবং ঘনবসতিপূর্ণ বাসস্থান রোগ বিস্তারে সহায়তা করে। সচেতনতার অভাব এবং কুসংস্কার এই রোগ প্রতিরোধের প্রধান অন্তরায়।

লক্ষণ ও উপসর্গ (Symptom & Sign) : * রোগী দীর্ঘদিন যাবৎ খুসখুসে কাশিতে ভুগতে থাকে।

* ধীরে ধীরে ক্ষুধামন্দা, ওজন কমে যাওয়া ও সন্ধ্যার দিকে অল্প অল্প জ্বর হতে থাকা। * ঠিকমতো চিকিৎসা না হলে শেষের দিকে কাশির সঙ্গে রক্ত যাওয়া, ফুসফুসে পানি জমা, শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা

ইত্যাদি নানা ধরনের উপসর্গ দেখা দিতে পারে। * শিশুদের ক্ষেত্রে সাধারণত জ্বর আসা, খাওয়ার অরুচি, ওজন কমে যাওয়া এসব লক্ষণ দেখা যায়। খুব কম শিশুরই কাশির সাথে রক্ত যায়।

যদিও যক্ষার জ্বর সাধারণত বিকালে ও রাত্রে বাড়ে তবুও যে কোন প্রকার সাধারণ জ্বরকে এই রোগ বলে ভুল হতে পারে। আমাদের দেশে অনেক ক্ষেত্রেই প্রথমে যক্ষাকে টাইফয়েড রোগ ভেবে ভুল চিকিৎসা করা হয়। কোনো রোগীর জ্বর সাধারণ চিকিৎসার পরও তিন সপ্তাহের বেশি স্থায়ী হলে যক্ষা হলে যক্ষা বলে সন্দেহ করা উচিত। দীর্ঘদিন স্থায়ী গলা ভাঙ্গা বা স্বর বসে যাওয়াও যক্ষা রোগের লক্ষণ হতে পারে।

হাই প্রেশার হলো নীরব ঘাতক। এই রোগ ধীরে ধীরে শরীরের একাধিক অঙ্গের বারোটা বাজায়। তাই চেষ্টা করুন এই সমস্যাকে বশে রাখার। আর...
20/10/2024

হাই প্রেশার হলো নীরব ঘাতক। এই রোগ ধীরে ধীরে শরীরের একাধিক অঙ্গের বারোটা বাজায়। তাই চেষ্টা করুন এই সমস্যাকে বশে রাখার। আর এই কাজে সাফল্য পেতে চাইলে সবার প্রথমে কাঁচা নুন খাওয়ার অভ্যাস ছাড়তে হবে। এমনকী রান্নাতেও বেশি লবণ দেবেন না। পাশাপাশি এড়িয়ে চলুন ফাস্টফুড এবং প্রসেসড ফুড। তার বদলে ভরসা রাখুন মরশুমি তাজা ফল, শাক ও সবজিতে। তাতেই এই অসুখকে বশে রাখতে পারবেন।

রক্তে কোলেস্টেরল লেভেল বাড়লে রক্তনালীতে তা জমে যেতে পারে। যার জন্য বিপদে ফেলতে পারে হার্ট অ্যাটাক ও পেরিফেরাল আর্টারি ড...
19/10/2024

রক্তে কোলেস্টেরল লেভেল বাড়লে রক্তনালীতে তা জমে যেতে পারে। যার জন্য বিপদে ফেলতে পারে হার্ট অ্যাটাক ও পেরিফেরাল আর্টারি ডিজিজের মতো সমস্যা। তাই চেষ্টা করুন যে ভাবেই হোক কোলেস্টেরলকে বশে রাখার। আর সেই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে শাক, সবজি, আটার রুটি, ব্রাউন রাইস, ডাল, বিনসের মতো ফাইবার সমৃদ্ধ কিছু খাবার। কারণ, এ সব খাবারে উপস্থিত ফাইবার অন্ত্রে কোলেস্টেরলকে বেঁধে ফেলে। তার পর মলের মাধ্যমে বের করে দেয়।


অপরদিকে কোলেস্টেরলে ভুক্তভোগীরা জাঙ্ক ফুড, বাড়ির অত্যধিক তেল-মশলা সমৃদ্ধ খাবার, রেডমিট এবং মাংসের মেটে এড়িয়ে চলুন।

‘ডায়াবিটিস রোগীদের সবার প্রথমে মিষ্টি, কোল্ড ড্রিংকস, ফাস্টফুড, রিফাইন ফুড এবং প্রসেসড খাবারের থেকে দূরে থাকতে হবে। তার ...
18/10/2024

‘ডায়াবিটিস রোগীদের সবার প্রথমে মিষ্টি, কোল্ড ড্রিংকস, ফাস্টফুড, রিফাইন ফুড এবং প্রসেসড খাবারের থেকে দূরে থাকতে হবে। তার বদলে হাই ফাইবার ডায়েটে রাখুন ভরসা। তাই রোজ নিয়ম করে শাক, সবজি এবং ফল খাওয়া শুরু করে দিন। এর পাশাপাশি মাছ, মাংস, ডিমও নিয়মিত খেতে হবে। আর আমিষ না খেলে দুধ, পনির, ছানা, সোয়াবিন, টোফুর মতো খাবার থেকে প্রোটিন সংগ্রহ করতে পারেন। তাতেই সুস্থ থাকবেন।’

আমরা জানি প্রতিটি মানুষের কাছে 💸 টাকা এবং 🕒 সময় দুটোই খুবই গুরুত্বপূর্ণ।তাই Wafi Health BD আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে 🚪🏠ড...
17/10/2024

আমরা জানি প্রতিটি মানুষের কাছে 💸 টাকা এবং 🕒 সময় দুটোই খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
তাই Wafi Health BD আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে 🚪🏠ডোর টু ডোর
সেবা এবং ডিসকাউন্টের সুবিধা
🏥 আপনার কাঙ্খিত প্রত্যেকটি সেবা পেয়ে যাচ্ছেন আমাদের কাছে।
আমাদের সার্ভিস সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে
🌐 ওয়েবসাইট ভিজিট করুন: https://wafihealthbd.com

শীতে শ্বাসকষ্ট এর লক্ষণ ও উপসর্গ১) কারো যদি শ্বাসকষ্টের সমস্যা থেকে থাকে তবে তার নিঃশ্বাসের দুর্বলতা, শ্বাস নিতে কষ্ট হও...
17/10/2024

শীতে শ্বাসকষ্ট এর লক্ষণ ও উপসর্গ
১) কারো যদি শ্বাসকষ্টের সমস্যা থেকে থাকে তবে তার নিঃশ্বাসের দুর্বলতা, শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া, বুকে আঁটসাঁট ভাব, দ্রুত শ্বাস–প্রশ্বাস ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে।

২) অ্যাজমা বা হাঁপানি থেকে থাকলে শীতের শুরুতে এর লক্ষণগুলো প্রকট আকার ধারণ করে। ঘন ঘন কাশির প্রবণতা বেড়ে যায় বিশেষ করে রাতে বা ভোরের দিকে। সেই সাথে বুকে টান ও চাপ ধরা ভাব থাকতে পারে।

৩) অ্যালার্জিক রাইনাইটিস এর সমস্যা থেকে থাকলে ক্রমাগত হাঁচি হতে পারে সেই সাথে সর্দি বা নাক বন্ধ থাকতে পারে। চোখে চুলকানি বাড়তে পারে, চোখ থেকে পানি ঝড়ার প্রবনতাও দেখা যায়।
এই সমস্যার কারণসমূহ কী হতে পারে
১) শীতের বাতাস প্রায়শই শুষ্ক ও ঠান্ডা থাকে। নাকের ভেতর রক্তনালী রয়েছে যা ফুসফুসে পৌঁছানোর আগে বাতাসকে উষ্ণ এবং আর্দ্র করে, কিন্তু মুখ দিয়ে সরাসরি নেয়া বাতাস ঠান্ডা এবং শুষ্ক থাকে এতে শ্বাস নিলে শ্বাসনালীতে অস্বস্তি হয় যার ফলে শ্বাসকষ্ট হতে পারে।

২) ঘরের অভ্যন্তরে অতিরিক্ত ধুলোবালি যেমন আসবাবপত্রের ধুলো, পোষা প্রানীর গায়ের লোম, অথবা নানান জাতের ছত্রাক বাতাসে উড়ে বেড়ায়। এই ধরনের ধুলোবালির মধ্যে থাকলে শ্বাসকষ্ট বেশি হতে পারে।

৩) ঠান্ডা এবং ফ্লু ভাইরাস শীতকালে বৃদ্ধি পায়, এবং শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ায় যা হাঁপানি এবং অ্যালার্জিক রাইনাইটিসের প্রভাবকে খারাপ করতে পারে।

৪) শ্বাসনালী একধরনের প্রতিরক্ষামূলক শ্লেষ্মা বা মিউকাস স্তর দিয়ে আবৃত থাকে, যা ধূলিকণা ফুসফুসে প্রবেশ করতে দেয় না। ঠাণ্ডা আবহাওয়ায়, শরীর বেশি মিউকাস তৈরি করে, তবে এটি স্বাভাবিকের চেয়ে ঘন এবং আঠালো হয়ে থাকে। অতিরিক্ত মিউকাস, সর্দি বা অন্য সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে।

শ্বাসকষ্ট ঝুঁকির কারণ
পরিবারে রক্ত সম্পর্কিত কারো যদি হাঁপানি বা অ্যালার্জিক রাইনাইটিস এর ইতিহাস থেকে থাকে তাহলে এমন ব্যক্তিদের হাঁপানি বা অ্যালার্জিক রাইনাইটিস হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
যারা নিয়মিত দূষিত পরিবেশে থাকে, তামাকের ধোঁয়া বা কর্মক্ষেত্রে বিষাক্ত কালো ধোয়ার সংস্পর্শে আসে তাদের শ্বাসনালী দুর্বল হয়ে যায় এবং শীতে বেশি সংবেদনশীল হয়ে পরে।
শিশু এবং প্রবীণদের শীতকালে শ্বাসকষ্ট জনিত বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হয়। জীবনধারা পরিবর্তন
যে সমস্ত কারণে শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা শুরু হয় সেই কারণগুলোকে চিহ্নিত করে তা এড়িয়ে চলতে হবে। ঘরের বাতাস বিশুদ্ধ ও ধুলাবালি মুক্ত রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করা যেতে পারে। এছাড়াও স্বাস্থ্যকর জীবনধারা বজায় রাখলে অনেকক্ষেত্রেই নিরাপদ থাকা যায়।

স্ক্যাবিস কী?এটি হল ক্ষুদ্র ইচ মাইট (আটপাযুক্ত পোকা) দ্বারা সংঘটিত অত্যন্ত সংক্রামক একটি রোগ। একে খালি চোখে দেখা যায় না,...
17/10/2024

স্ক্যাবিস কী?
এটি হল ক্ষুদ্র ইচ মাইট (আটপাযুক্ত পোকা) দ্বারা সংঘটিত অত্যন্ত সংক্রামক একটি রোগ। একে খালি চোখে দেখা যায় না, কিন্তু মানুষের ত্বককে এরা প্রজনন ক্ষেত্র হিসেবে ব্যবহার করে। যখন এই পোকাগুলো ত্বকের নিচে প্রবেশ করে ডিম পাড়ে তখন চুলকানির সৃষ্টি হয়, যা সাধারণত রাতে বৃদ্ধি পায়। শিশু ও বয়স্কদের উপর এদের আক্রমণের প্রবণতা বেশি। ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের ফলে এটি আরো জটিল হতে পারে, এর থেকে ত্বকে ক্ষতের সৃষ্টি, হার্টের রোগ, সেপ্টিসেমিয়া (রক্তে ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণের প্রবেশ), এমনকি কিডনির সমস্যা পর্যন্ত হতে পারে।
শরীরের যেসব স্থানে স্ক্যাবিস দেখা যায়
হাত ও পায়ের আঙুলের ফাঁকে
কব্জিতে
বগল ও ঊরুসন্ধিতে
একপর্যায়ে সারা শরীরেই
যথাযথ চিকিৎসা করা হলে এই ইচ মাইটগুলোর মৃত্যু হয় ও সংক্রমণ সেরে যায়। কিন্তু চিকিৎসা না করলে এই পোকাগুলো অনায়াসে আরো বংশবিস্তার করে ও সমস্যার বৃদ্ধি ঘটায়।

লক্ষণ ও উপসর্গগুলো কী হতে পারে?
১) প্রচন্ড চুলকানি বিশেষ করে রাতে। চুলকানি সাধারণত প্রথমে হাতের আঙ্গুলের ফাঁকে তারপর সেখান থেকে ঘাড়ে, নাভির আশে পাশে চামড়ায়, লজ্জাস্থানের আশেপাশে ও পায়ে ছড়িয়ে পড়তে পারে।

২) চুলকানোর জায়গা একটু ফোসকা পড়ে লাল হয়ে ফুলে যাওয়া।

৩) অতিরিক্ত চুলকানির কারণে চামড়া ফেটে যাওয়া।

৪) আগে থেকে আপনার কোনো চামড়ার অসুখ থাকলে সেটা আরো খারাপ হওয়া।

৫) ত্বকে ফুসকুড়ি ওঠা বা ত্বক আঁশের মত হয়ে যাওয়া।

৬) ত্বকে ক্ষতের সৃষ্টি।
প্রয়োজন অনুযায়ী যথাযথ ক্রিম, লোশন ও ট্যাবলেট ব্যবহারের মাধ্যমে স্ক্যাবিসের জটিলতা এড়ানো সম্ভব। চিকিৎসকের জন্য উপযুক্ত লোশন ও ক্রিমের নির্দেশ দেবেন। সংক্রমিত ব্যক্তির পরিবারের অন্যান্য সদস্য ও পার্টনারের জন্যও একই চিকিৎসার পরামর্শ দেওয়া হয়। চিকিৎসা বন্ধ করে দেওয়ার পর আবার চুলকানি বা ফুসকুড়ি দেখা দিলে পুনরায় চিকিৎসা শুরু করার দরকার হতে পারে।

এই সম্পর্কে কয়েকটি সাবধানতা অবলম্বন করা যেতে পারে
আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত পোশাক, বিছানার চাদর সবকিছু গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে এবং ভালোভাবে রোদে শুকাতে হবে।
পরিষ্কার বিছানা ও কাপড়ের ব্যবহার।
50 ডিগ্রি সেলসিয়াস বা তার বেশি তাপমাত্রায় কাপড় ধোয়া।

মাইগ্রেন পেইন এর ট্রিগার ফ্যাক্টরসস্ট্রেসবেশিরভাগ (প্রায় ৭০%) মানুষের ক্ষেত্রে শারীরিক ও মানসিক স্ট্রেস মাইগ্রেন পেইনকে ...
17/10/2024

মাইগ্রেন পেইন এর ট্রিগার ফ্যাক্টরস
স্ট্রেস
বেশিরভাগ (প্রায় ৭০%) মানুষের ক্ষেত্রে শারীরিক ও মানসিক স্ট্রেস মাইগ্রেন পেইনকে ট্রিগার করে। কাজের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত স্ট্রেস নিলে মাইগ্রেন শুরু হতে পারে। এক্ষেত্রে যা করতে পারেন তা হচ্ছে, প্রায়োরিটি অনুযায়ী কাজের একটি লিস্ট করে নেওয়া এবং সেটি স্ট্রিকলি ফলো করা। এতে টাস্ক অসম্পূর্ণ থেকে যাওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়, যার কারণে মানসিকভাবেও আপনি স্বস্তিতে থাকতে পারবেন। স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট কিন্তু অনেক বড় একটি গুণ। এই গুণটি রপ্ত করে ফেলতে হবে আমাদের সবারই।
আমরা যখন ঘুমাই, তখন আমাদের শরীরের সেলগুলো রিপেয়ার হয়, শরীর হিলিং প্রসেসের মধ্যে দিয়ে যায়। তাই আমরা নতুন করে কাজ করার শক্তি পায়। একইভাবে আমাদের ব্রেনও রেস্ট পায়। তাই নিয়মিত ঘুমের রুটিনে ব্যাঘাত হলে মাইগ্রেন অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ে। এই সমস্যা থেকে বাঁচতে প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে যাওয়া, ঘুমানোর আগে স্ক্রিন টাইম না রাখা, ৭-৮ ঘন্টা ঘুমানো, এই নিয়মগুলো মেনে চলা যেতে পারে।

হরমোন
সাধারণত ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের মধ্যে মাইগ্রেনের সমস্যা বেশি দেখা যায়। বিশেষ করে পিরিয়ডের আগে হরমোনাল কারণে মাইগ্রেন অ্যাটাক বেশি হয়ে থাকে। মেন্সট্রুয়াল ফ্লো শুরু হওয়ার আগে আগে ইস্ট্রোজেন লেভেল ড্রপ করে। আর এই হরমোনের লেভেল কমে গেলে অনেকের ক্ষেত্রেই মাইগ্রেন পেইন শুরু হয়।

ক্যাফেইন
যে পরিমাণ ক্যাফেইন আপনি নিয়মিত ইনটেক করেন, তার থেকে কম বা বেশি হয়ে গেলে অনেক সময় মাইগ্রেন ট্রিগার হতে পারে। তাই এই বিষয়টি খেয়াল রাখলে মাইগ্রেন অ্যাটাকের ঝুঁকি কমিয়ে আনা যায়। অতিরিক্ত চা-কফি খাওয়া, ধূমপান এগুলো এড়িয়ে চলুন।

Address

Uposohor, Block/C, Road/38, House No/28
Sylhet
3100

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Friday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801913117013

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Wafi Health posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Wafi Health:

Share