Mohammad Mohibul Hasan

08/10/2024

💓 The Dynamic Motion Inside Your Body 🌬️

From the rhythmic beating of your heart to the rise and fall of your diaphragm as you breathe, your body is in constant motion. The lungs expand and contract, drawing in oxygen, while the heart pumps it through your bloodstream.

At the same time, peristalsis—a wave-like motion in your intestines—moves food through your digestive system. All of this motion happens without you even noticing, keeping you alive and healthy!






https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Sylhet.Bismillah786MedicalHall

https://www.facebook.com/MoHaMMaD.MoHIBuL.HaSaN

27/05/2024

🔶 ডায়াবেটিক ফুট আলসার (ডায়াবেটিকদের পায়ের সমস্যা) কি?

ডায়াবেটিক ফুট আলসার হলো একটি সাধারণ অথচ অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস মেলিটাসের গুরুতর জটিলতা। সাধারণত, একটি ক্ষতর নিরাময় হলো নষ্ট হওয়া কোষীয় ছাঁচ মেরামতের একটি ক্রমাগত প্রক্রিয়া। যাইহোক, কিছু রোগ নিরাময়ের এই স্বাভাবিক প্রক্রিয়াকে বাধা দেয়। এর ফলে ক্ষত সারতে দেরি হয়ে যায়। ডায়াবেটিস মেলিটাস হল এক ধরনের ব্যাধি যা নিরাময় প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করে সুস্থ গ্রানুলেশন (পুনর্গঠন) টিস্যু গঠনে বিলম্ব করে।

🔶 এর প্রধান লক্ষণ এবং উপসর্গগুলি কি কি?

ডায়াবেটিক ফুট আলসার সবসময় বেদনাদায়ক নাও হতে পারে। যদি তার সাথে জড়িত স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত না হয় তবে তারপর সেই ব্যক্তি ব্যথা অনুভব করবে। যেহেতু এটি একটি গুরুতর পরিস্থিতি, তাই এটা অবিলম্বে চিকিৎসা করা উচিত। ডায়াবেটিক আলসারটি, পুরু চামড়ার একটি সীমানার সঙ্গে একটি লাল গর্তের মত দেখায়। গুরুতর ক্ষেত্রে, এই লাল গর্তে অন্তর্নিহিত টেন্ডনস এবং হাড় খুব গভীর হয়। জ্বালার কারণে ফোলা, তাপ, এবং ব্যথা হতে পারে। শেষ পর্যায়ে, নির্গমন, দুর্গন্ধ, এবং বিকৃত গ্রানুলেশন টিস্যু দেখা যায়।

🔶 এর প্রধান কারণগুলি কি কি?

ডায়াবেটিক ফুট আলসার সবচেয়ে সাধারণভাবে ইন্সুলিন ব্যবহারকারী রোগীদের মধ্যে দেখা যায়। বেশি ওজনের হওয়া, তামাক ব্যবহার এবং অ্যালকোহল খাওয়া হল ঝুঁকির কারণগুলি যা ডায়াবেটিক আলসারকে বাড়িয়ে তোলে। কখনও কখনও, আপনি সেই এলাকার সংবেদন অনুপস্থিতির কারণে আলসার লক্ষ্য করতে পারবেন না। কম রক্ত ​​সঞ্চালন মেরামত হওয়ায় বাঁধা দিয়ে পরিস্থিতি আরও খারাপ করে।

এটি একটি ছোট আলসার হিসাবে শুরু হয়, যা সাধারণত সংবেদনের অনুপস্থিতির কারণে অলক্ষিত হয়, এবং গভীর ডায়াবেটিক আলসার গঠন করে। যদি দীর্ঘদিন চিকিৎসা না করা হয় তবে আলসারের সংক্রমণ স্থায়ী হতে পারে এবং ফলস্বরূপ পূঁজ (ফোঁড়া) গঠন হয়। এই ফোঁড়া অস্টিওমিএলাইটিস নামক হাড়ের সংক্রমণ করাতে পারে। চিকিৎসায় আরও দেরি হলে প্রভাবিত এলাকায় গ্যাংরিন হতে পারে, যার অর্থ পায়ের পাতা কাটতে হতে পারে।

🔶 এটি কিভাবে নির্ণয় এবং চিকিৎসা করা হয়?

সাধারণত, ডাক্তাররা ক্ষত পরীক্ষা করে ডায়াবেটিক ফুট আলসার নির্ণয় করে। আপনার ডাক্তার আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা পরীক্ষা করবেন এবং আপনার পায়ের প্রেসার পয়েন্টে পরীক্ষা করতে আপনার চলাফেরার প্যাটার্ন, প্রতিক্রিয়া এবং পায়ের পাতায় উত্তেজনাও পরীক্ষা করবেন।

আপনার ডাক্তার নিম্নলিখিত পরীক্ষাগুলির পরামর্শ দিতে পারেন:

▪️রক্ত পরীক্ষা
▪️ক্ষত পরীক্ষা
▪️এমআরআই এবং সিটি স্ক্যান
▪️এক্স-রে

ফুট আলসারটির নিরাময়ের করার জন্য প্রথম পদক্ষেপ ফহলো রক্তে শর্করার মাত্রার কঠোর নিয়ন্ত্রণ। ফুট আলসারের চিকিৎসার মূল উদ্দেশ্য হল যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বৃদ্ধি নিরাময় করা, যাতে ক্ষত সংক্রমণের সম্ভাবনা কমানো যায়। বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করে, এই আলসারগুলির উপর চাপ কমানো হয় এবং মৃত টিস্যু অপসারণ করা হয়। আলসারের সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে ক্ষতটিকে ঢেকে রাখা উচিত।
ডায়াবেটিক ফুট আলসার চিকিৎসার অন্যান্য পদ্ধতিগুলি হল:

▪️হাইপারবারিক অক্সিজেন থেরাপি
▪️নেগেটিভ প্রেসার উন্ড থেরাপি
▪️ডিব্রাইডেড এলাকার রিভাস্কুলারাইজেশন
▪️ওজোন থেরাপি
▪️চাপ মুক্ত করা
▪️সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে এন্টিবায়োটিকের মতো ওষুধ দেওয়া।






https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Sylhet.Bismillah786MedicalHall

https://www.facebook.com/MoHaMMaD.MoHIBuL.HaSaN

26/05/2024

🚨 Understanding Gastric Ulcers 🚨

পাকস্থলীর আলসার বা গ্যাসট্রিক আলসার হলো পাকস্থলীর ভেতরের আস্তরণে হওয়া এক ধরনের ঘা বা ক্ষত। এ ধরনের আলসার পাকস্থলী ছাড়াও পরিপাকতন্ত্রের অন্যান্য জায়গায় হতে পারে। যেমন: পাকস্থলীর পর থেকে শুরু হওয়া অন্ত্রের প্রথম অংশে এমন ঘা হয়, যাকে বলা হয় ডিওডেনাল আলসার। ডিওডেনাল আলসার ও পাকস্থলীর আলসার—এই দুই প্রকার আলসারকে অনেক সময় পেপটিক আলসারও বলা হয়।

🔶 পাকস্থলীর আলসারের সবচেয়ে কমন লক্ষণ হলো বিশেষ এক ধরনের ব্যথা। পেটের আলসারে পেটের মাঝ বরাবর জ্বালাপোড়া করতে থাকে বা সারাক্ষণ ভোঁতা এক ধরনের ব্যথা হতে থাকে। তবে সবার ক্ষেত্রেই যে ব্যথা থাকে তা নয়। কারও কারও ক্ষেত্রে অন্যান্য লক্ষণও থাকতে পারে। যেমন—

▪️বদহজম
▪️বুক জ্বালাপোড়া করা
▪️বমি বমি ভাব

🔶 আপনার যদি পাকস্থলীর আলসারের কোনো লক্ষণ আছে বলে মনে হয় তবে ডাক্তার দেখিয়ে নিশ্চিত হয়ে নিন। এছাড়া নিচের যেকোনো লক্ষণ দেখা দিলে জরুরি ভিত্তিতে ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন—

▪️রক্তবমি হলে। বমির সাথে উজ্জ্বল লাল রঙের রক্ত যেতে পারে। অথবা খয়েরী রঙের চাকাচাকা বা দানাদার রক্ত মিশ্রিত থাকতে পারে, যা দেখতে অনেকটা কফির দানার মতো।
▪️কালো, আঠালো, আলকাতরার মতো পায়খানা হলে।
▪️পেটে হঠাৎ করে তীব্র ও তীক্ষ্ণ ব্যথা হলে, যা সময়ের সাথে ক্রমশ বাড়তে থাকে।

এসব লক্ষণ শরীরের অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ (Internal Bleeding) এর মতো কোনো মারাত্মক জটিলতার কারণে দেখা দিতে পারে। তাই দেরি না করে দ্রুত হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা শুরু করা প্রয়োজন।

🔶 পাকস্থলীর আস্তরণকে পেটের ভেতরে তৈরি হওয়া এসিডের সংস্পর্শ থেকে রক্ষা করার জন্য এদের মাঝে একটি প্রলেপ থাকে। প্রলেপটি মূলত মিউকাস নামের শ্লেষ্মার মতো পদার্থ দিয়ে তৈরি একটি স্তর। কোনো কারণে এই স্তরটি ক্ষতিগ্রস্ত হলে এসিড সরাসরি পাকস্থলীর আস্তরণের সংস্পর্শে এসে একে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এভাবে পেটের আলসার তৈরি হয়।

প্রলেপটি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণের মধ্যে রয়েছে—

▪️হেলিকোব্যাকটার পাইলোরি (H. pylori) নামক ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ।
▪️আইবুপ্রোফেন, ন্যাপ্রক্সেন, এসিক্লোফেনাক বা অ্যাসপিরিনের মতো নন স্টেরয়ডাল অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি ড্রাগস বা NSAIDs গ্রুপের ঔষধ বহুদিন ধরে বা উচ্চ ডোজে সেবন।

আগে ধারণা করা হতো যে মানসিক চাপ থেকে কিংবা নির্দিষ্ট কিছু খাবার খাওয়ার ফলে পাকস্থলীতে আলসার হয়ে থাকে। কিন্তু এগুলোর পক্ষে কোনো অকাট্য প্রমাণ মেলেনি। সাধারণত ৬০ বছর বা তদূর্ধ্ব বয়সীদের ক্ষেত্রে রোগটি বেশি দেখা যায়। নারীদের চেয়ে পুরুষেরা সাধারণত পাকস্থলীর আলসারে বেশি আক্রান্ত হয়।

🔶 সঠিক চিকিৎসা পেলে অধিকাংশ পেটের আলসারই এক থেকে দুই মাসের মধ্যে সম্পূর্ণ সেরে ওঠে। কোন রোগীকে কী চিকিৎসা দেওয়া হবে তা সাধারণত নির্ভর করে কী কারণে আলসার হয়েছে তার ওপর। পাকস্থলীর আলসারের চিকিৎসায় সাধারণত নিচের পদ্ধতিগুলো ব্যবহার করা হয়—

১. বেশিরভাগ মানুষের চিকিৎসায় প্রথমে প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর (PPI) গ্রুপের ঔষধ সেবনের পরামর্শ দেওয়া হয়। এগুলোকে আমরা সাধারণত গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ হিসেবে চিনি। PPI পাকস্থলী হতে গ্যাস্ট্রিক এসিডের নিঃসরণ কমিয়ে দেয়, ফলে আলসার বা ক্ষতস্থানটি নিজে নিজে সেরে ওঠে।

২. হেলিকোব্যাকটার পাইলোরি (H. pylori) ব্যাকটেরিয়া দ্বারা ইনফেকশনের কারণে আলসার হয়ে থাকলে PPI এর পাশাপাশি অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের পরামর্শ দেয়া হয়। অ্যান্টিবায়োটিক এই ব্যাকটেরিয়াগুলোকে মেরে ফেলার মাধ্যমে বার বার আলসার হওয়া প্রতিরোধ করে।

৩. নন স্টেরয়ডাল অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ড্রাগস বা NSAIDs গ্রুপের ঔষধ সেবনের ফলে আলসার হলে সেক্ষেত্রেও PPI সেবন করতে হয়। সেই সাথে আপনি NSAIDs জাতীয় ঔষধ সেবন চালিয়ে যাবেন কি না সেই বিষয়েও ডাক্তার আপনার সাথে কথা বলে সিদ্ধান্ত নিবেন। প্রয়োজনে এসব ঔষধের পরিবর্তে প্যারাসিটামলের মতো ঔষধ সেবনের পরামর্শ দেওয়া হতে পারে।

চিকিৎসা নিয়ে সেরে ওঠার পরেও পাকস্থলীতে আবার আলসার হতে পারে। তবে যে কারণে আলসার হয়েছিলো তা নির্মূল করা সম্ভব হলে সাধারণত পরবর্তীতে আলসারের সমস্যা আর ফিরে আসে না।

🔶 পাকস্থলীর আলসারে সাধারণত বিশেষ জটিলতা দেখা যায় না। তবে কিছু ক্ষেত্রে এসব জটিলতা মারাত্মক রূপ ধারণ করতে পারে। এই জটিলতাগুলো এতটা গুরুতর যে, এগুলো থেকে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

পেটের আলসারের প্রধান জটিলতাগুলোর মধ্যে রয়েছে—

▪️আলসার বা ক্ষতস্থান থেকে রক্তক্ষরণ হওয়া।
▪️আলসারের জায়গাটিতে পাকস্থলীর আস্তরণ ফুটো হয়ে যাওয়া—একে ডাক্তারি ভাষায় পারফোরেশন (Perforation) বলে।
▪️আলসারের কারণে পরিপাকনালীর ভেতর দিয়ে খাবারের চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়া—একে বলা হয় গ্যাস্ট্রিক অবস্ট্রাকশন।






https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Sylhet.Bismillah786MedicalHall

https://www.facebook.com/MoHaMMaD.MoHIBuL.HaSaN

19/05/2024

https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Sylhet.Bismillah786MedicalHall

https://www.facebook.com/MoHaMMaD.MoHIBuL.HaSaN

Send a message to learn more

18/05/2024

⚠️ Finger avulsion while trying to jump a fence!
Yeah, he did put it in a plastic bag along with the tendon.

Notice the thick ring that got caught on the fence, resulting in this severe degloving injury that led to the complete amputation of the finger, including the tendon.

While it was smart of him to bring the finger along with him, there is definitley no way a replantation of the digit will be attempted. Due to the nature and extent of the injury, the repair would have many more risks than benefits. Could the surgery be attempted, yes! However, a finger is not a vital part of the body. Yes, the quality of life for the patient would be greatly improved with all digits on the hand. However, the multiple surgeries he would have to go through (replantation, revascularization, muscle repair, etc.), which may all fail in the end, would definitley be a bigger risk in comparison to partial amputation of the index finger.

Management of finger amputations varies in relation to the number of fingers amputated, the phalangeal level at which the amputation has occurred and the integrity of the soft tissue remaining.

If the amputation is extensive, the detached extremity is preserved under sterile and moist condition for a possible replantation.
A soft tissue graft taken from other body parts may be required in case of abundant tissue loss. The goal of surgery is to create a suitable anatomy to eventually fit a finger prosthesis if replantation is not possible.






https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Sylhet.Bismillah786MedicalHall

https://www.facebook.com/MoHaMMaD.MoHIBuL.HaSaN

17/05/2024

♦️ Why does an immobile scapula create shoulder pain?

To raise our arms high, the scapula needs to glide across the rib cage in a rotation-like motion.

This movement is primarily driven by the serratus anterior and opposed by the levator scapulae and rhomboid muscles.

The levator is a tonic muscle, meaning that if it's not exercised enough, it becomes overly tight. The rhomboids are generally content with this tightness because it makes their job easier.

Unfortunately, this compromises the movement of the scapula, and without it, our shoulder joint must operate in an exaggerated range of motion, which leads to pain.






https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Sylhet.Bismillah786MedicalHall

https://www.facebook.com/MoHaMMaD.MoHIBuL.HaSaN

08/05/2024

🔍 Understanding Polycystic Kidney Disease (PKD) 🔍

Dive into the complexities of PKD, a genetic disorder characterized by the growth of numerous cysts in the kidneys. These cysts can lead to enlarged kidneys and disrupt their function over time.

🔶 পলিসিস্টিক কিডনি রোগ (PKD) কি?

পলিসিস্টিক কিডনি ডিজিজ (PKD) হল একটি জেনেটিক ব্যাধি যা পরিবারে এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্মে উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত হয়। পিকেডিতে, সিস্টগুলি কিডনির ক্ষুদ্র ফিল্টার থেকে উদ্ভূত হয়, যাকে নেফ্রন বলা হয়। একটি কিডনি আকারে বড় হয় এবং 30 পাউন্ড পর্যন্ত ওজনের সিস্টের ক্লাস্টার তৈরি হয়। এই ধরনের সিস্ট শরীর থেকে বর্জ্য ফিল্টার করার জন্য কিডনির স্বাভাবিক ক্রিয়াকলাপে হস্তক্ষেপ করে এবং অবশেষে দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ (CKD), কিডনি ব্যর্থতা বা শেষ পর্যায়ে রেনাল ডিজিজ (ESRD) হয়।

🔶 পলিসিস্টিক কিডনি রোগের (PKD) কারণ কী?

PKD-এর কোনো বাহ্যিক কারণ নেই। যাদের পিকেডি আছে তারা এটি নিয়ে জন্মগ্রহণ করেন। পিকেডি প্রায় সবসময়ই পিতামাতা বা উভয় পিতামাতার কাছ থেকে বংশধরদের কাছে উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত হয়। এটি মূলত PKD1, PKD2 এবং PKHD1 নামক জিনের মিউটেশন বা অস্বাভাবিক পরিবর্তনের কারণে ঘটে। যাদের অস্বাভাবিক PKD1 এবং PKD2 আছে তাদের একটি অটোসোমাল ডমিনেন্ট PKD থাকবে এবং যাদের অস্বাভাবিক PKHD1 আছে তাদের অটোসোমাল রিসেসিভ PKD থাকবে। এটি যেকোনো বয়স, লিঙ্গ, জাতি, জাতি বা জাতীয়তার মধ্যে নিজেকে উপস্থাপন করতে পারে। পুরুষ এবং মহিলা PKD দ্বারা সমানভাবে প্রভাবিত হতে পারে। আপনার যদি পিকেডির সাথে রক্তের আত্মীয় থাকে, তবে আপনার পিকেডি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে বা এটির কারণ হওয়া জিনটি বহন করে। আপনি যদি PKD সৃষ্টিকারী জিনটি বহন করেন, কিন্তু আপনার রোগটি না থাকে তবে আপনাকে বাহক বলা হয়। এটি অটোসোমাল রিসেসিভ পিকেডির মাধ্যমে সম্ভব।

পলিসিস্টিক কিডনি রোগ সাধারণত উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া যায়। যদিও, কিছু ক্ষেত্রে, এটি অন্যান্য গুরুতর কিডনি সমস্যাযুক্ত লোকেদের মধ্যে বিকাশ হতে পারে। PKD এর তিনটি প্রধান প্রকারের মধ্যে রয়েছে:

অটোসোমাল ডমিনেন্ট PKD (ADPKD)- অটোসোমাল ডমিনেন্ট PKD, যাকে প্রাপ্তবয়স্ক PKDও বলা হয়, প্রায় 90 শতাংশ ক্ষেত্রে দায়ী। যাদের পিতা-মাতার পিকেডি আছে তাদের এই অবস্থা হওয়ার সম্ভাবনা 50 শতাংশ।

লক্ষণগুলি সাধারণত পরবর্তী জীবনে দেখা দেয়, 30 থেকে 40 বছর বয়সের মধ্যে, যদিও অল্প সংখ্যক লোক শৈশবকালেও লক্ষণগুলি অনুভব করতে শুরু করতে পারে।

অটোসোমাল রিসেসিভ পিকেডি (ARPKD)- ADPKD এর তুলনায় অটোসোমাল রিসেসিভ পিকেডি অনেক কম সাধারণ। এটি উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া যায়, তবে ARPKD বিকাশের জন্য, উভয় পিতামাতাকেই এই রোগের জন্য জিন বহন করতে হবে।

ARPKD এর বাহকদের যদি শুধুমাত্র একটি জিন থাকে তবে তারা কোনো উপসর্গ দেখাবে না। যাইহোক, তাদের ARPKD থাকবে যদি তারা প্রতিটি পিতামাতার কাছ থেকে দুটি জিন উত্তরাধিকার সূত্রে পায়।

অর্জিত সিস্টিক কিডনি রোগ- অর্জিত সিস্টিক কিডনি রোগ (ACKD) উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া যায় না এবং এটি সাধারণত জীবনের পরবর্তী পর্যায়ে ঘটে।

এই অবস্থাটি সাধারণত এমন লোকেদের মধ্যে দেখা যায় যাদের ইতিমধ্যেই কিডনির অন্যান্য সমস্যা রয়েছে। কিডনি ফেইলিউর এবং ডায়ালাইসিস করা লোকদের মধ্যে এটি বেশি দেখা যায়।

🔶 পলিসিস্টিক কিডনি রোগ (PKD) প্রতিরোধ করা যেতে পারে?

আপনার যদি পলিসিস্টিক কিডনি রোগ থাকে এবং আপনি সন্তান নেওয়ার কথা ভাবছেন, তাহলে একজন জেনেটিক কাউন্সেলর আপনাকে আপনার সন্তানদের মধ্যে এই রোগটি ছড়িয়ে দেওয়ার ঝুঁকি মূল্যায়ন করতে সাহায্য করতে পারেন। যে শিশুর অন্তত একজন পিতা-মাতার পিকেডি আছে তাদের পিকেডি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। যদিও এটির জেনেটিক উৎসের কারণে রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়, তবে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনধারা বজায় রাখা কিডনিকে দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করতে সাহায্য করতে পারে।

কিডনি যতটা সম্ভব সুস্থ রাখলে এই রোগের কিছু জটিলতা প্রতিরোধ করা যেতে পারে।

▪️আপনার ডাক্তারের নির্দেশ অনুযায়ী রক্তচাপের ওষুধ সেবন করুন।
▪️একটি স্বাভাবিক রক্তে শর্করার মাত্রা বজায় রাখুন।
▪️প্রচুর পরিমাণে ফল, শাকসবজি এবং গোটা শস্যযুক্ত কম লবণযুক্ত খাবার খান।
▪️একটি স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা, আপনার ডাক্তারকে জিজ্ঞাসা করুন আপনার জন্য সঠিক ওজন কতটুকু হতে পারে।
▪️ব্যায়াম নিয়মিত, সপ্তাহের বেশিরভাগ দিন কমপক্ষে 30 মিনিটের মাঝারি শারীরিক কার্যকলাপের লক্ষ্য রাখুন।
▪️আপনি যদি ধূমপান করেন তবে ছেড়ে দিন।
▪️অ্যালকোহল ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।

🔶 সম্পূর্ণরূপে পলিসিস্টিক কিডনি রোগ নিরাময় সম্ভব?

পলিসিস্টিক কিডনি রোগ সম্পূর্ণ নিরাময় বা প্রতিরোধ করা যায় না। যাইহোক, পিকেডি আক্রান্ত ব্যক্তির জীবনকে দীর্ঘায়িত করতে এবং জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে গবেষণা এখনও চলছে। গবেষণায় আরও বলা হয়েছে যে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করলে কিডনিতে সিস্টের বৃদ্ধি ধীর হয়ে যেতে পারে।

🔶 কিডনি সিস্ট অপসারণের পদ্ধতি কি কি?

কিডনি সিস্ট যা কিডনির কার্যকারিতাকে প্রভাবিত করে, সেগুলির চিকিৎসার নিম্নলিখিত বিকল্পগুলি হতে পারে;

▪️কিডনির সিস্ট অপসারণের জন্য অস্ত্রোপচার।
▪️সিস্ট থেকে তরল ছিদ্র করা এবং নিষ্কাশন করা এবং তারপর সিস্ট গুলি সঙ্কুচিত করার জন্য অ্যালকোহল দিয়ে ভর্তি করা।

🔶 পলিসিস্টিক কিডনি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির আয়ু কত?

অটোসোমাল প্রভাবশালী PKD একটি প্রগতিশীল রোগ। 2 বছরের কম বয়সী লোকেদের মধ্যে ডায়ালাইসিস করার সম্ভাবনা 40% এর কম অনুমান করা হয়, 50 থেকে 75 বছর বয়সের মধ্যে 70 থেকে 75% পর্যন্ত বেড়ে যায়। PKD60 রোগীদের গড় বয়স 74 বছর এবং PKD2 রোগীদের জন্য 55 বছর। PKD1 রোগীদের জীবনকাল 1 বছর এবং PKD53.0 রোগীদের জন্য 69.1 বছর।






https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Sylhet.Bismillah786MedicalHall

https://www.facebook.com/MoHaMMaD.MoHIBuL.HaSaN

03/05/2024

https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Sylhet.Bismillah786MedicalHall

https://www.facebook.com/MoHaMMaD.MoHIBuL.HaSaN

28/04/2024

Liver cirrhosis is a chronic and progressive condition characterized by the scarring of the liver tissue. This scarring impairs liver function and can lead to serious complications over time.

🔵 Causes:

1. Alcohol Abuse: Excessive alcohol consumption over many years is a leading cause of liver cirrhosis.
2. Chronic Viral Hepatitis: Hepatitis B and C infections can cause ongoing inflammation and damage to the liver, eventually leading to cirrhosis.
3. Non-alcoholic Fatty Liver Disease (NAFLD) and Non-alcoholic Steatohepatitis (NASH): Accumulation of fat in the liver, often associated with obesity, diabetes, and metabolic syndrome, can progress to cirrhosis.
4. Autoimmune Hepatitis: The body's immune system mistakenly attacks the liver, leading to inflammation and cirrhosis.
5. Biliary Cirrhosis: Damage to the bile ducts can cause bile to build up in the liver, leading to cirrhosis.

🔵 Symptoms:

1. Fatigue and weakness
2. Loss of appetite and weight loss
3. Nausea and vomiting
4. Abdominal pain and swelling
5. Jaundice (yellowing of the skin and eyes)
6. Easy bruising and bleeding
7. Itchy skin
8. Confusion and cognitive difficulties (in advanced stages)

🔵 Diagnosis:

1. Physical Examination: A doctor may detect an enlarged liver or spleen, jaundice, or signs of fluid buildup in the abdomen.
2. Blood Tests: Liver function tests and tests for specific liver enzymes can indicate liver damage.
3. Imaging Tests: Ultrasound, CT scan, or MRI can show the size, shape, and texture of the liver, helping to diagnose cirrhosis.
4. Liver Biopsy: A small sample of liver tissue is taken and examined under a microscope to confirm the diagnosis and assess the extent of liver damage.

🔵 Treatment:

◾Addressing Underlying Causes: Treatment may involve lifestyle changes (such as abstaining from alcohol), antiviral medications (for hepatitis B and C), or managing conditions like diabetes and obesity.
◾Medications: Medications may be prescribed to manage symptoms, reduce complications, and slow the progression of cirrhosis.
◾Liver Transplant: In severe cases, where liver function is significantly impaired and complications are life-threatening, a liver transplant may be necessary.
◾ Complication Management: Treatment may also focus on managing complications such as ascites (fluid buildup in the abdomen), hepatic encephalopathy (confusion and cognitive impairment), and variceal bleeding.

🔵 Complications:

◾Portal Hypertension: Increased pressure in the portal vein can lead to complications such as varices (enlarged veins) and ascites.
◾Hepatic Encephalopathy: Buildup of toxins in the blood due to impaired liver function can affect brain function.
◾Ascites: Accumulation of fluid in the abdominal cavity.
◾Variceal Bleeding: Enlarged veins in the esophagus or stomach can rupture and cause severe bleeding.
◾Hepatorenal Syndrome: Impaired kidney function due to liver dysfunction.

🔵 Prevention:

◾Moderate Alcohol Consumption: Limiting alcohol intake can help prevent alcohol-related liver cirrhosis.
◾Vaccination: Vaccination against hepatitis B can prevent infection, and screening for hepatitis C can lead to early treatment and prevent progression to cirrhosis.
◾Healthy Lifestyle: Maintaining a healthy weight, eating a balanced diet, exercising regularly, and avoiding risky behaviors can help prevent liver disease.

Liver cirrhosis is a serious condition that requires ongoing medical management and lifestyle modifications to slow its progression and prevent complications. Early diagnosis and intervention are crucial for improving outcomes and quality of life for individuals with cirrhosis.






https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Sylhet.Bismillah786MedicalHall

https://www.facebook.com/MoHaMMaD.MoHIBuL.HaSaN

18/04/2024

https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Sylhet.Bismillah786MedicalHall

https://www.facebook.com/MoHaMMaD.MoHIBuL.HaSaN

18/04/2024

https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Sylhet.Bismillah786MedicalHall

https://www.facebook.com/MoHaMMaD.MoHIBuL.HaSaN

10/04/2024

💫🤲🏾🌙 Eid Mubarak! 🌙 ✨📿

As Ramadan comes to an end, we pray that Allah (SWT) provides swift justice to our hurting ummah across the world.

We pray He accepts our fasting and continues to allow for us to be closer to our faith and deen even after this blessed month. Ameen.






https://www.facebook.com/MMH.HealthCare

https://www.facebook.com/Sylhet.Bismillah786MedicalHall

https://www.facebook.com/MoHaMMaD.MoHIBuL.HaSaN