Dr. Tuhin Barua Tamal - Child Specialist

Dr. Tuhin Barua Tamal - Child Specialist Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr. Tuhin Barua Tamal - Child Specialist, Paediatrician, Sylhet.

অধ্যাপক ডা.  শাকিল আহমেদ স্যারের জ্বর ও ডেঙ্গু নিয়ে লিখা। খুবই প্রাঞ্জল ও তথ্যে পূর্ণ লিখাটা পড়তে পারেন:শিশুর জ্বর দুশ্চ...
19/06/2025

অধ্যাপক ডা. শাকিল আহমেদ স্যারের জ্বর ও ডেঙ্গু নিয়ে লিখা। খুবই প্রাঞ্জল ও তথ্যে পূর্ণ লিখাটা পড়তে পারেন:

শিশুর জ্বর দুশ্চিন্তা নিয়ে চিন্তা-
গতকাল থেকে বাচ্চাটার ১০৩-১০৪* ফারেনহাইট জ্বর হচ্ছে। পারাসিটামল আর আইবুপ্রফেন দেয়া হচ্ছে। নির্ধারিত ডোজে। স্পঞ্জিং চলছে- ২৪ ঘটা ধরে ২ বছরের আনা-মনি কষ্ট পাচ্ছে। খানিক নেতিয়ে গেছে। মায়ের চোখ ছলছল- বাঁধ ভেঙ্গে গালে নেমে এসেছে জল। অন্য ছেলে বাবু- ৭ বছর। তারও এরকমই জ্বর হচ্ছে। মা বললেন- আমি ১০৩ হবার পর পারাসিটামল সাপজিটরী দিয়েছি। বাবা-মা দুজনই পেশাদার। আমার কাছে বাচ্চা ছোটবেলা থেকেই নিয়ে আসেন। জানতে চাইলাম- "মুখে ঔষধ না দিয়ে পারাসিটামল সাপজিটরী পায়ু পথে দেবার কারণ কি?" জ্বর ১০৩-এর বেশী হলে তো সাপজিটরীই দিতে হয়- সবাই বলেন (চিকিৎসকদের দিকে ইঙ্গিত করলেন মনে হল) । এটাই তো সবাই বলেন। জ্বর তাড়াতাড়ি কমে।"
বোঝানোর চেষ্টা খানিক লম্বা সময় নেবে দেখে তাদেরকে ডেঙ্গু মহামারির সময়, ২০২৩ সালের আগস্টে দেশ রূপান্তর পত্রিকায় প্রকাশ হওয়া- "কথোপকথনঃ ডেঙ্গু ও শিশুর জ্বর"- পাঠক প্রিয় লেখাটা মোবাইল থেকে পাঠিয়ে দিলাম।
স্পষ্ট হল জ্বর নিয়ে তথ্য বিভ্রান্তির ব্যপকতা সমাজে পুরো মাত্রায় বিদ্যমান। এই যে পেশাদার বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ ডিগ্রিধারী মানুষ দু'জন, তাঁদের মধ্যেও আছে।
গত কিছুদিন ধরে এমন একটা জ্বরের প্রকোপ দেখছি বাচ্চাদের আক্রান্ত করছে।জ্বর বেড়ে ১০২-১০৩-১০৪ হয়ে যাচ্ছে। "বাবুর জ্বরটা যে কোন ভাবেই কমানো যাচ্ছে না।" আগের দুই বাবা-মা'র মতো পেরেশান সবাই। আপনার শিশুর জন্য দুই পর্বের লেখাটার লিংক আবার শেয়ার করলাম। নিশ্চিত করে বলতে বেশ খানিক পেরেশানি দূর হবে আপনার ---

প্রথম পর্ব-
https://www.deshrupantor.com/445316/কথোপকথন-ডেঙ্গু-ও-শিশুর-জ্বর
দ্বিতীয় পর্ব-
https://www.deshrupantor.com/445572/কথোপকথন-ডেঙ্গু-ও-শিশুর-জ্বর

পর্ব-১ : সাপোসিটরি দ্রুত জ্বর কমায় না ‘ডাক্তার সাহেব, কান্তার জ্বর 100° হওয়াতে দুচামচ প্যারাসিটামল দিলাম। জ্বর তো কম....

05/06/2025
শিশুদের ঘুম নিয়ে শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. তুহিন বড়ুয়া তমাল এর লিখা যুগান্তর পত্রিকায়।https://epaper.jugantor.com/?page=9
12/04/2025

শিশুদের ঘুম নিয়ে শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. তুহিন বড়ুয়া তমাল এর লিখা যুগান্তর পত্রিকায়।

https://epaper.jugantor.com/?page=9

14/03/2025

আগামী ১৫.৩.২০২৫ (শনিবার) ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন।

শিশুকে ভিটামিন এ খাওয়ান, শিশু মৃত্যুর ঝুঁকি কমান।

শিশুর সুস্বাস্থ্য ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সারাদেশে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন পালিত হবে। সকাল ৮টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এ কার্যক্রম পরিচালিত হবে। আপনার শিশুকে নিকটস্হ টিকাদান কেন্দ্র ও কমিউনিটি ক্লিনিকে নিয়ে আসুন এবং ভিটামিন 'এ' ক্যাপসুল খাওয়ান।

🔵 ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী শিশুদের ১টি নীল রঙের (১ লাখ আই. ইউ) ও

🔴 ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুদের ১টি লাল রঙের (২ লাখ আই. ইউ) উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

⚫ জাতীয় ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাম্পেইনের পুষ্টি বার্তাঃ

➡️ ভিটামিন 'এ' শুধুমাত্র অপুষ্টিজনিত অন্ধত্ব থেকে শিশুদের রক্ষা করে তাই নয়, ভিটামিন 'এ' শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে,ডায়রিয়ার ব্যাপ্তিকাল ও জটিলতা কমায় এবং শিশু মৃত্যুর ঝুঁকি কমায়।

➡️শিশুর বয়স ০৬ মাস পূর্ন হলে মায়ের বুকের দুধের পাশাপাশি পরিমানমত ঘরে তৈরী সূষম খাবার খাওয়ান।

➡️মা ও শিশুর পুষ্টির জন্য গর্ভবতী ও প্রসূতি মায়েদের স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি পরিমান ভিটামিন 'এ' সমৃদ্ধ প্রানিজ খাবার(মাছ,মাংস,ডিম,দুধ,কলিজা)ও উদ্ভিজ খাবার (হলুদ ফলমূল ও রঙিন শাকসবজি) খেতে দিন।

➡️পরিবারের রান্নায় ভিটামিন 'এ' সমৃদ্ধ ভোজ্য তেল ব্যবহার করুন।

💢 ভিটামিন ‘এ’ এর অভাব পূরণে সারাদেশে বছরে দুইবার ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়।💢

⚫ অসুস্হ কোনো বাচ্চাকে ভিটামিন 'এ' ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না।
⚫ ০৬ মাসের নিচে এবং ৫৯ মাসের বেশী বয়সী কোনো বাচ্চাকে ভিটামিন 'এ' ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না।

পোস্ট কৃতজ্ঞতা:
ডা. ইকবাল হাসান
এমবিবিএস, ডিএ
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা

05/03/2025

বাচ্চাদের ঘুম নিয়ে অনেকেরই প্রশ্ন।
প্রতিনিয়ত অনেকেই বাচ্চাদের ঘুম সম্পর্কে জানতে চান।

ঘুম নিয়ে কিছু কথা-

অনেক বাবা মা মনে করেন তাঁর বাচ্চা খুব বেশি ঘুমায়। আবার অনেকেই ভাবেন এতো কম ঘুমায় কেন?

আসলে বয়েস অনুযায়ী ঘুমের সময়ে ভিন্নতা রয়েছে। প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের যেমন দৈনিক ৭-৯ ঘন্টা ঘুমই যথেষ্ট বাচ্চাদের তেমন নয়। বয়েস অনুযায়ী কোন বাচ্চা কতক্ষন ঘুমাবে একটু দেখে নেয়া যাক-

০-৩ মাস বয়েসের বাচ্চা: ১৪ থেকে ১৭ ঘন্টা
৪ মাস থেকে ১১ মাসের বাচ্চা: ১২ থেকে ১৫ ঘন্টা
১ থেকে ২ বছরের বাচ্চা: ১১ থেকে ১৪ ঘন্টা
৩ থেকে ৫ বছরের বাচ্চা: ১০ থেকে ১৩ ঘন্টা
৬ থেকে ১৩ বছরের বাচ্চা: ০৯ থেকে ১১ ঘন্টা
১৪ থেকে ১৭ বছরের বাচ্চা: ০৮ থেকে ১০ ঘন্টা

আপনি এখন বয়েস অনুযায়ী দেখে নিন আপনার বাচ্চা পর্যাপ্ত সময় ঘুমাচ্ছে কিনা।

অনেক অভিভাবক প্রায়শই অভিযোগ করেন বাচ্চা অনেক রাত অব্দি জেগে থাকে। ঘুমাতে চায়না। ওদিকে আবার সকালে দেরিতে উঠে।

এইটা বাচ্চার না যতটুকু ত্রুটি তারচেয়ে বেশি দোষ অভিভাবকদের৷ আমরা অনেকেই জানিনা একটা বাচ্চার শান্তির ঘুমের জন্যে কি কি আয়োজন লাগে।

চলুন জেনে নেয়া যাক বাচ্চার নিরবচ্ছিন্ন ও পর্যাপ্ত ঘুমের জন্যে কি করা উচিৎ -

১। একটা সুনির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করুন বাচ্চার ঘুমের জন্যে। কখনো রাতের ১০ টায় ঘুমাবে কখনো রাতের ১ টায়- এরকম হবেনা।

২। যেদিন ইশকুলে যাবে সেদিন যে সময়ে বাচ্চা ঘুমাবে, যেদিন ইশকুলে যাবেনা সেদিনও একই সময় বাচ্চা বিছানায় ঘুমাতে যাবে। একই সময়ে ঘুম থেকে উঠবে।

ব্যাপারটা এমন হওয়া যাবেনা যে আজ বৃহস্পতিবার রাত, আগামীকাল শুক্রবার। তাই বাচ্চা অনেক রাত অব্দি জেগে থাকবে এবং অনেক বেলা করে ঘুম থেকে উঠবে- এরকম করা সম্পূর্ণ অনুচিত। সপ্তাহের অন্যান্য দিন বাচ্চা যখন ঘুমাতে যায়-জেগে উঠে, ইশকুল বন্ধের দিনেও একই সময়ে ঘুমাতে যাবে-জাগবে।

৩। বাচ্চা ঘুমাতে যাবার আগের ঘন্টা গুরুত্বপূর্ণ। ঘুমানোর ১ ঘন্টা আগে থেকে বাচ্চার অনেক শক্তি খরচ হয় কিংবা উত্তেজিত হয়ে পড়ে এমন কাজ করা যাবেনা। ঘুমানোর ১ ঘন্টা আগেই সকল ধরনের খেলাধুলা, লম্ফঝম্প, টিভি দেখা, মোবাইল দেখা বন্ধ থাকা লাগবে।

আমরা অনেক অভিভাবকই বাচ্চাকে পাশে রেখে মোবাইল চালাতে থাকি। এইটা পরিত্যাগ করা উচিৎ।

৪। পেটে ক্ষুধা থাকা অবস্থায় বাচ্চাকে ঘুমে পাঠানো যাবেনা। ঘুমানোর আধা ঘন্টা আগে দুধ কিংবা হালকা ছোট্ট একটা বিস্কিট খাইয়ে বাচ্চাকে ঘুমাতে পাঠানো যেতে পারে।

ঐদিকে আবার অনেক ভারী খাবার খাওয়ার সাথে সাথে বাচ্চাকে ঘুমাতে পাঠালে হিতে বিপরীত হতে পারে। সেক্ষেত্রে বাচ্চার Sound sleep না হবার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

৫। ঘুমাতে যাবার আগে ক্যাফেইন সমৃদ্ধ খাবার বাচ্চার ঘুমে সমস্যা করতে পারে। ঘুমানোর আগে বাচ্চাকে চকোলেট, কফি, চা ইত্যাদি খাওয়ানো যাবেনা।

৬। বাংলাদেশ ঘনবসতি পূর্ণ একটা দেশ। বাচ্চাদের পর্যাপ্ত খেলাধুলার জায়গা নেই।

কিন্তু একটা বাচ্চার সুন্দর ঘুমের জন্যে প্রতিদিন বাসা থেকে বের হয়ে শারিরীক পরিশ্রম হয় এমন খেলাধুলা করা উচিৎ।

৭। বাচ্চার ঘুমের রুমটা হতে হবে নিশ্চুপ আর অন্ধকার। কোনও বাচ্চা যদি অন্ধকার ভয় পায় তার জন্যে Dim Light দেয়া যেতে পারে।

৮। বাচ্চার রুমে কোনও প্রকার টিভি/মোবাইল/ট্যাব ইত্যাদি রাখা যাবেনা। যে রুমে ইলেকট্রনিক যন্ত্র চলবে সে রুমে বাচ্চার ঘুম ঠিকঠাক হবেনা।

৯। বাচ্চার রুমের তাপমাত্রা আরামদায়ক থাকা লাগবে। ২৪° সেলসিয়াস এর কম তাপমাত্রায় বাচ্চার ঘুম ভালো হবে।

১০। বাচ্চার ঘুমের রুম টা যাতে পরিবারের সকলের সময় কাটানোর রুম কিংবা কাউকে শাষণ করার রুম হিসেবে ব্যবহৃত না হয়। রাতের বেলা বাচ্চার রুম টি শুধুমাত্র ঘুমানোর জন্যেই ব্যবহার করা লাগবে।

শুভ কামনা রইলো।

___________________
ডা. তুহিন বড়ুয়া তমাল
শিশু বিশেষজ্ঞ
___________________

খুশির সীমা নাই!
23/01/2025

খুশির সীমা নাই!

05/11/2024

বাচ্চাকে রোদে রাখলে জন্ডিস সেরে যায়, এইটা ভুল ধারনা।

শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. ইসমত আলোর লিখাটা খুবি গুরুত্বপূর্ণ:

🍀🍀
নবজাতকের জন্ডিস; রোদে দিবো নাকি দিবো না???

দিপ্ত (ছদ্দনাম) ১০দিন বয়স
বাবা মা নিয়ে এলো বাচ্চা কে
নরমাল চেকাপ করানোর জন্য
পুরো বাচ্চা কাপড়ে মুড়ানো, কেবল মুখ দেখা যাচ্ছে
বাচ্চা কাছে আসতেই মনে হলো চাদেঁ মত মুখে হলুদের ঘনঘটা, পুরো কাপড় সরারনোর পর দেখা গেলো পুরো শরীর গাজরের মত কমলাভ হলুদ হয়ে আছে অর্থা নবজাতকের জন্ডিস

আমি: একি,ওর তো জন্ডিস

মা বাবা লজ্জিত হাসিঁ দিয়ে: দুই দিন ধরে আকাশ মেঘলা তো,রোদ নাই,তাই রোদে দিতে পারতেসি না,
এরজন্য ই একটু এমন হইসে,জন্মের পর থেইক্যাই রোদে দেই, ছুটির সময় ডাক্তার কইসে রোদে দিলেই ঠিক হইয়া যাইবো,আমরা প্রতিদিন রোদে দেই

কথা শুনে বুঝা গেলো ওরা জন্ডিস দেখাতে আসেনি এমন কি এই জন্ডিস নিয়ে চিন্তিত ও না

অথচ KRAMER's score অনুযায়ী স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে বাচ্চার বিলিরুবিন ১৮ ছাড়িয়ে গেছে

বাবা মা চিন্তিত নয় কারন ছুটির সময় তাকে রোদে দেয়ার মন্ত্র শিখিয়ে দেয়া হয়েছে আর এই মন্ত্রেই তারা খুশি

এমন চিত্র অহরহ দেখা যায়

🏷️নবজাতকের জন্ডিসের নেপথ্যে কিছু কথা:

আমরা জানি
RBC যখন তার জীবন চক্র পূরন করে তখন হিমোগ্লবিন ভেঙে বিলিরুবিন তৈরি হয়
(Bilirubin is a product of heme catabolism)

🔗🔗নবজাতক দের বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট আছে:

নবজাতক দের Red cell বেশি থাকে এবং সেই Red cell এর জীবন কাল বড়দের চেয়ে অনেক কম

🔍বাচ্চা যখন utero তে থাকে তখন বাইরে থেকে অক্সিজেন পায় না,সেই অক্সিজেনের ঘাটতি পুরন করতে ন্যাচারালি red blood cells বেশি তৈরি হয়,অত:পর জন্মের পর Lungs সচল হওয়ায় অক্সিজেনের জন্য extra red blood cells দরকার হয় না তখন অতিরিক্ত red blood cells গুলো সহযে ভেঙে যায় আর তৈরি হয় বিলিরুবিন


✳️✳️ Normally bilirubin passes through the liver and is excreted as bile through the intestines

কিন্তু নবজাতক দের ক্ষেত্রে
🔎newborn দের liver immature
হওয়ার কারনে বিলিরুবিন কনজুগেশনের জন্য যে uridine diphosphate glucuronosyltransferase (UDPGT) লাগে তার কার্যক্ষমতা বড়দের তুলনায় অনেক কম

🔍তাছাড়া Stool দিয়ে বের হওয়ার আগে বেশির ভাগ bilirubin intestines এ reabsorbed হয়ে যায়

🔎এবং নবজাতকদের enterohepatic circulation বেশি,gastrointestinal tract motility কম ফলশ্রুতিতে bilirubin reabsorbed হয়ে যায়

এতো গেলো নবজাতকের জন্ডিস হওয়ার ফিজিওলজিক্যাল কারণ, এছাড়াও জন্ডিস হওয়ার জন্য প্যাথোলজিক্যাল অনেক কারণ থাকে...

ফিজিওলজিক্যাল কারনে যে জন্ডিস হয় তা ৭-১৪ দিনে ঠিক হয়ে যায় আর..এখানে ই শুরু শুভংকরের ফাকিঁ...

এই ফিজিওলজিক্যাল জন্ডিস রোদে দিয়ে শুটকি মাছ বানালেও সেরে যাবে,রোদে না দিলেও কোনো প্রকার complication ছাড়াই ধীরে ধীরে ৭-১৪দিনে সেরে যাবে...

যেকোনো জন্ডিসের ক্ষেত্রে সর্বজনীন রোদে দেয়ার এই থিওরি থেকে এখন পর্যন্ত অনেক শিশু বিশেষজ্ঞ ও বের হতে পারেনি, বাকিদের কথা নাই বলি

বাচ্চা হওয়ার পর ই বাবা,মা কে রোদে দেয়ার মন্ত্র শিখিয়ে দিয়েই সবাই খালাস...

বাচ্চা হলেই ডাক্তার, নার্স,নানী,দাদী সবার ই একই কথা "রোদে দেন,রইদে দেন"

এতে করে অধিকাংশ সময়ে প্যাথলজিক্যাল জন্ডিস মিস হয়ে যায় এবং নবজাতকের জীবন বিপন্ন হয়ে উঠে

🔥Nenotatology বিভাগে Rh/ABO incompatibility,পেডিয়াট্রিক গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজি বিভাগে যত Neonatal cholestasis আর পেডিয়াট্রিক নিউরোলজি তে যত Bilirubin encephalopathy হয়ে CP/Kernicterus এর রোগী পেয়েছি তাদের প্রত্যকের বাবা মায়ের কাছে একই কথা শুনেছি "ডাক্তার রোদে দিতে বলসিলো জন্ডিসের জন্য, আমরা তো রোদে দিসি"

রোদে দিলে সব জন্ডিস ভালো হয়ে যায় এটা নন মেডিকেল কিংবা নানী-দাদী রা বললে ওকে বাট যখন ৯০% ডাক্তার ও একই কথা বলে তখন কিছুটা দু:খ হয়

সূর্যের আলো বা রোদে দেয়া Myth নাকি সত্যি???

রোদে দেয়া তখনি কার্যকর হবে যখন
💊বাচ্চার কোনো রিস্ক ফ্যাক্টর নেই
💊প্যাথোলজিক্যাল জন্ডিস নয়
💊বিলিরুবিনের মাত্রা Mild to moderate
অর্থাৎ 15 এর নীচে

💥বিভিন্ন আর্টিকেল অনুসারে
রোদ বা সূর্যের আলো ফটোথেরাপি র সমতূল্য
তখন ই হবে যখন:

🕖যখন দিনে অন্তত ৪ঘন্টা করে নবজাতক কে রোদে রাখা যাবে (১-১০দিন)
কাজেই প্রতিদিন সকালে ৩০মিনিট রোদে দেয়া র মন্ত্র টা কিঞ্চিৎ ভুল

🌅সূর্যের আলো নির্দিষ্ট মাত্রায়,সুনির্দিষ্ট পরিমানে এবং
নিয়ন্ত্রিত হারে নবজাতকের গায়ে পরলে তা নি:সন্দেহে ফটোথেরাপি র কাছাকাছি (১০০% কখনোই নয়) কিন্তু প্রকৃতিকে কে কবে পোষ মানাতে পেরেছে বলেন!!!

তার উপর সূর্যের আলো (unfiltered sunlight) থেকে
ক্ষতিকারক IR এবং UV light নিঃস্বরন হয় যার ফলে sunburn, hyperthermia হয়ে হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনা ই প্রবল

🌞সূর্যের আলো কি নিয়ন্ত্রণ করা যায়??
হ্যা যায়,
দারিদ্র্য সীমার নীচের কিছু দেশ যেখানে ফটোথেরাপি মেশিন অপ্রতুল সেসব দেশে Canopy with filter নামে commercially available window-tinting films পাওয়া যায় যা সূর্যের ক্ষতিকারক UV,IR কে filter করে কেবল 400–520 nm wave length এর green-blue light transmit করে নবজাতক পর্যন্ত পৌছায় একে Filtered natural sunlight phototherapy বলে...

🌄রোদ বা,সূর্যের আলো কি আসলেই ফটোথেরাপি র সমতুল্য??

উত্তর: সমতুল্য নয়
Filtered natural sunlight phototherapy এর সবচেয়ে বড় Drawback হলো:
🛑এটা রাতে, মেঘাচ্ছন্ন দিন এবং বিল্ডিং দিয়ে ঘিরে থাকা শহর গুলো তে পরিমিত মাত্রায় পাওয়া দুস্কর

🛑এটা তখন ই কার্যকর হবে যখন বিলিরুবিনের মাত্রা ১৫ এর কম,নবজাতকের কোনো Risk factor নেই এবং প্রতিদিন অন্তত ৪ঘন্টা রোদে দেয়া যায় (১-১০দিন)

যেকারণে যত ট্রায়াল হয়েছে দেখা গিয়েছে রোদে দেয়ার পাশাপাশি ব্যাকাপ হিসেবে conventional phototherapy ব্যবহার করা হয়েছে

⚓⚓ফটোথেরাপি কিভাবে কাজ করে??

ফটোথেরাপির রশ্মি আর্টিফিশিয়াল Blue-Green light নি:স্বরন করে যা cutaneous bilirubin কে liver bypass করে water soluble isomers এ convert করে কিডনি দিয়ে বের করে দেয়

সূর্যের Filtered Blue green light ও একই ভাবে কাজ করে, তবে আমরা যে রোদে দেই সেটা Filtered নয় আর সেখানে আছে বিপদজনক UV,IR যা দিয়ে সহজেই Dehydration, Hyperthermia, Sunburn হতে পারে

🚦🚦ফটোথেরাপি কেন নিরাপদ ও উপযুক্ত??

Phototherapy devices কোনো ultraviolet (UV) light or infrared (IR) radiation বিকিরন করে না

Phototherapy devices সুনিয়ন্ত্রিত মাত্রায় 460 nm and 490 nm এর blue–green light বিকিরণ করে
(Thereby it convert bilirubin to its water‐soluble isomers for excretio hence prevent the transfer of neurotoxic bilirubin across the blood-brain barrier in order to prevent encephalopathy and kernicterus)


যুক্তিতর্ক থাকতেই পারে তবে যেখানে ১৯৬০ সাল থেকে ফটোথেরাপি মেশিন আবিস্কার হয়ে গেছে এবং আমাদের দেশে এটা পর্যাপ্ত পরিমানে আছে তাছাড়া বর্তমানের কোনো গাইডলাইন ই রোদে দেয়া কে প্রেফার করে না সেখানে এখনো অন্ধের মত রোদে দেয়ার মন্ত্র জপে নবজাতকের জীবন বিপন্ন করা টা গর্হিত কাজ

বই পড়ি,গাইডলাইন ফলো করি
Phototherapy level,Exchange level কি সেটা জানি এবং সে অনুযায়ী কাজ করি

Dr. Ismot Alo
MBBS,MD (Paediatrics)

ছোট্ট রোগী তৃধা চেম্বারে আসলেই ছবি এঁকে নিয়ে আসে ❤️❤️
07/10/2024

ছোট্ট রোগী তৃধা চেম্বারে আসলেই ছবি এঁকে নিয়ে আসে ❤️❤️

Address

Sylhet

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Tuhin Barua Tamal - Child Specialist posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category