Kanaighat (কানাইঘাট)

Kanaighat (কানাইঘাট) Surma.. (see info) Main river is surma; Jalmahal 72. Notable Beels are Amri, Manika, Chatal, Rowa. Kanaighat (Town) consists of 5 mouzas.

Kanaighat Upazila (sylhet district) with an area of 412 sq km, is bounded by Meghalaya (India) on the north, beanibazar and zakiganj upazilas on the south, Meghalaya (India) on the east, Jaintiapur and golabganj upazilas on the west. It has an area of 3.36 sq km; population 4590; male 53.7%, female 46.3%; density of population is 1366 per sq km. Literacy rate among the town people 31.5%. The town has one dakbungalow. Administration Kanaighat thana was established in 1932 and was turned into an upazila in 1980. The upazila consists of 9 union parishads, 252 mouzas and 288 villages. Historical events The annual Jalsha of the Kanaighat Madrasa was fixed on 23 March 1922. The British government imposed ban on the jalsha and declared 144 in and around the place. The organisers violated the 144 and the mob attacked the Commissioner. In this encounter six persons died and 38 injured by police firing. This is known as 'Kanaighater Larai' (fight at Kanaighat). Religious institutions Mosque 471, temple 14, church 2. Kanaighat Jami Mosque and Mangalpur Presbyterian Church are notable. Population 178654; male 50.49%, female 49.51%; Muslim 95%, Hindu 4.10%, Christian 0.2%, and tribal 0.3%; ethnic nationals: Khasi (about 30 family). Literacy and educational institutions Average literacy 41.85%; male 50%, female 33.7%. Educational institutions: college 1, secondary school 10, primary school (government) 91, primary school (non-government) 20, madrasa 37. Jhingabari Senior Madrasa (1882), Kanaighat Mansuria Senior Madrasa (1889), Gachbari Jamiul Ullum Aalia Madrasa (1901), Chotodesh High School (1948) are notable educational institutions. Cultural organazation Rural club 6, playground 4. Main occupations Agriculture 44.28%, fishing 3.36%, agricultural labourer 17.32%, wage labourer 9.39%, commerce 6.69%, service 4.17% and others 14.79%. Land use Arable land 24686.36 hectares, uncultivated 15633.35 hectares; forest 690.81 hectares, tea gardens 3. Land control Among the peasants 36% are landless, 29% marginal, 20% intermediate and 15% rich; cultivable land per head 0.14 hectares. Value of land Market value of the first grade agricultural land is about Tk 2500 to 5000 (per 0.01 hectare). Main crops Paddy, tea, potato, cassia leaf, betel nut, betel leaf. Extinct and nearly extinct crops Tobacco and jute. Main fruits Jackfruit, pineapple, lemon. Fisheries, dairies, poultries Fishery 18, dairy 26 and poultry 28. Communication facilities Roads: pucca 40 km, mud road 122 km. Traditional transport Palanquin and bullock cart. These means of transport are either extinct or nearly extinct. Cottage industries Goldsmith 30, blacksmith 85, potteries 125. Hats, bazars and fairs Hats and bazars are 13, fair 3; Kanaighat and Jingabari Bazars are notable. Main exports Tea, cassia leaf, betel leaf. NGO activities brac, asa, grameen bank. Health centres Upazila health centre 1, family planning centre 1, family planning satellite clinic 9. [Jayanta Singh Roy]
::We ♥ Kanaighat::.

 #কুড়িয়ে_পাওয়া_পাখির_বাচ্চার_যত্ন_নিবেন_কীভাবে? আমরা অনেক সময় হঠাত করেই ছোট পাখির বাচ্চা বা পাখি পেয়ে যাই। কিন্তু জানি...
11/04/2022

#কুড়িয়ে_পাওয়া_পাখির_বাচ্চার_যত্ন_নিবেন_কীভাবে?
আমরা অনেক সময় হঠাত করেই ছোট পাখির বাচ্চা বা পাখি পেয়ে যাই। কিন্তু জানিনা কিভাবে এদের খাওয়াতে হবে ও যত্ন নিতে হবে।এক্ষেত্রে আপনার যে বিষয়টি মনে রাখতে হবে সেটা হল বাচ্চাটি এখন পুরোপুরিভাবে খাবারের জন্য আপনার উপর নির্ভরশীল।
বাজারে পাখির বাচ্চাকে হ্যান্ড ফিডিং করানোর জন্য হ্যান্ড ফিডিং ফর্মুলা কিনতে পাওয়া যায়,যেমনঃ
♦KAYTEE hand feeding formula
♦Nutribird A19/A21
♦Deli nature start+
♦Cede hand feed formula
আপনি ইচ্ছা করলে নিজেই ঘরে বসে খাবার বানাতে পারেন।
#তৈরির_প্রনালীঃ
♦এক‌টি কসমস বি‌স্কিট গুড়া ক‌রে এক‌টি ডি‌মের কুসু‌মের সা‌থে মিশা‌বেন। এর মা‌ঝে ২~৩ চামচ গরম দুধ মি‌শি‌য়ে পেস্ট বানা‌বেন। ব‌্যাস সি‌রিঞ্জ দি‌য়ে মু‌খে পু‌রে দি‌বেন। দি‌নে সাত/আটবার ১~২‌মি‌লি ক‌রে খাওয়া‌তে পা‌রেন।
♦অল্প লেয়ার ফিড+ একটু ডিমের কুসুম+ অল্প একটু আদা + হিউম্যান মাল্টিভিটামিন & মাল্টিমিনারেল সিরাপ ১ ফোঁটা(যেমন Livwel৷/Zovia Gold ) সবগুলো উপকরণ হালকা পানি দিয়ে মিক্স করতে হবে। আটা যেমন খামির হয় তেমন। একদম ই পাতলা না। শুকনো ও ড্রাই থাকতে হবে।খাওয়া শেষে অল্প একটু পানি ড্রপার দিয়ে ওর মুখের সামনে ধরলেই ও খেতে পারবে।
♦ডিমের কুসুম,বিস্কুটের গুঁড়া,ছোলা(খোসা ছাড়া)/বুটের ডাল যে কোন একটি পেস্ট করে সাথে হাল্কা পানি মিক্স করে দিতে পারেন।
♦ উপরের এগুলো না ব্যবস্থা করতে পারলে,আপনি “corn flour”/ গুড়ো দুধ এর সাথে হাল্কা পানি মিক্স করে খাওয়াতে হবে...মাঝে মাঝে ভেজা পাওরুটিও খেতে দিতে পারেন।
#করনীয়ঃ
১/খাবার খুব ভাল ভাবে মিক্স করে দেয়া যেন কোন শক্ত অংশ না থাকে।কেননা শক্ত থাকলে তা পাখির গলায় আটকে যেতে পারে।
২/খাবারের সাথে পানি মিক্স করবার পূর্বে তা হাল্কা কুসুম গরম করে নিবেন।
৩/প্রয়োজনে বেশি পরিমাণে তৈরি করে ফ্রিজে রেখে দিতে পারেন। তবে সেটা গরম পানির উপরে একটি বাটিতে বসিয়ে হালকা গরম করে নিয়ে খাওয়াতে হবে। কিন্তু সবচেয়ে ভাল হয়, একবারে বেশি করে না বানিয়ে প্রতিবার খাওয়ানোর পূর্বে পরিমান মত করে বানিয়ে খাওয়ানো।
৪/পাখির বাচ্চাকে হ্যান্ড ফিডিং করানোর সময় খাবার থলির দিকে লক্ষ রাখতে হবে যেন বেশি পূর্ণ না হয়ে যায়।
ক্ষুধা লাগলে ও নিজেই ডাকাডাকি করে । তখন খেতে দিতে হয়। সাধারণত ওরা ৩০-৬০ মিনিট অন্তর অন্তর খায়। তবে ২-৩ ঘন্টা পরে পরেও দিতে পারেন।
৫/খাবার খাওয়ানোর জন্য একটি বিশেষ ধরনের সিরিঞ্জ পাওয়া যায় সেটি বাজারে কিনে নিতে পারেন।এছাড়াও ২০ মি.লির যে সিরিঞ্জগুলো পাওয়া যায় সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন এগুলো সাধারনত ফার্মেসির দোকানেই কিনতে পাওয়া যায়। এছাড়া ফিডিং এর জন্য বিশেষ আকৃতির চামচ পাওয়া যায়।
৬/ পাখিটি যদি দূর্বল থাকে তাহলে তাকে নিয়মিত গ্লুকোজ বা স্যালাইন খাওয়াতে পারেন।
#পাখির_বাসাঃ
বাচ্চাকে যদি বাবা-মা’র সাথে রাখা সম্ভব না হয় সেক্ষেত্রে-
♦পাখির বাচ্চার জন্য এমন একটি থাকার জায়গার ব্যবস্থা করতে হবে যেটি বিড়াল/ইঁদুর/চিকা/ টিকটিকি/তেলাপোকার উপদ্রব থেকে সম্পূর্ণরুপে মুক্ত।
‌♦যেকান মা‌টির পা‌ত্রে টিস্যু পেপার দি‌য়ে এর উপর তুলা দি‌য়ে দি‌বেন যেন একটু গরম পায়।বাচ্চা রাখার জন্য এমন পাত্রের ব্যবস্থা করতে হবে যেখান থেকে যেন বের হয়ে অন্যত্র যেতে না পারে।
♦পাখির বাচ্চা যেন সঠিক তাপমাত্রা পায় সেজন্য লাইটের ব্যবস্থা করা।শীতকাল/বৃষ্টির দিনে এটির আবশ্যকতা জরুরী।কেননা বাচ্চা যখন তার বাবা-মা’র সাথে থাকে তখন তারা সঠিক তাপমাত্রা পেয়ে থাকে।কিন্তু বাইরে থাকলে এটা সম্ভব হয় না। তাপমাত্রা রেগুলেট করতে না পারলে মারা যাবে।
#সতর্কতাঃ
♦বাচ্চা পাখিকে কখনোই ভাত/চাল খাওানো যাবে না।
♦কখনোই জোর করে টিপে টিপে খাওানো যাবে না।
♦উষ্ণ যায়গাতে রাখুন।
♦প্রতিদিন ১২-১৫ মিনিটের জন্য রোদে রাখুন।
♦ঠান্ডা অবস্থায় খেতে দেয়া যাবে না।
(লেখাটি সংগৃহীত)

কানাইঘাটী বাইকার
21/03/2022

কানাইঘাটী বাইকার

20/03/2022
ডাক্তার নাকি ঔষধ কোম্পানির দালাল? 😔
09/01/2022

ডাক্তার নাকি ঔষধ কোম্পানির দালাল? 😔

08/01/2022

আজ বিকেল তিনটার দিকে হাকিম চত্বর থেকে আমার একটা সোনালি রং এর পার্স ছিনতাই হয়ে যায়। পার্সে ভার্সিটির আইডি কার্ড, এটিএম কার্ড, চার হাজার টাকা এবং কিছু দরকারি কাগজ ছিল। আমি আর আমার এক বান্ধবী খাবারের দোকানের কিছু টা সামনে চেয়ারে বসেছিলাম। আমার বান্ধবী একটা কাজে কিছুক্ষণের জন্য চলে গেলে একজন বোবা লোক আমার কাছে টাকা চাইতে আসে। তার বসয় খুব সম্ভবত ২৫/২৬ বছর, লম্বা, চিকন। সে আমাকে একটা কাজগ দেয় যেটাতে লেখা ছিল সে কানে শুনতে পায় না,কথা বলতে পারে না, আর্থিক সাহায্য দরকার। কাগজে আরো লেখা ছিল তাদের একটা সংগঠন আছে যেখানে ওনাদের মতো শারিরীক প্রতিবন্ধীদের নিয়ে কাজ করা হয়। আমি কাগজ পড়ে ওনাকে পার্স থেকে টাকা বের করে দেই। তারপর সে আমাকে আরেকটা কাগজ দেয় যেখানে তারিখ আর কতো টাকা দিচ্ছি এগুলো লেখা জন্য ছক করা ছিল। আমি ভেবেছিলাম হয়তো কতো তারিখ কতো টাকা পাচ্ছে তার হিসাব রাখার জন্য এটা লিখতে দিচ্ছে আমাকে। আমি টাকার পরিমাণ আর তারিখ লিখে ওনাকে কাগজ ফেরত দিলাম। কাজগেই খুব সম্ভবত কোনো ড্রাগ ছিল। হয়তো স্কোপোলামিন ছিল যেটা ডেভিলস ব্রেথ নামেও পরিচিত। উনি দুইবার আমাকে দুইটা কাগজ দিয়েছিলেন কিন্তু একবারো নিজ হাতে দেয় নি। ওনার কাছে একটা খাতা ছিল, খাতা খুলে আমার সামনে ধরেছিলেন কাগজ দেয়ার জন্য, আবার কাগজ ফেরত নেয়ার সময়ও খাতা খুলে সামনে ধরেছিলেন। ওনাকে কাগজ ফেরত দেয়ার পরে আমার তেমন কিছু ই মনে নেই। আমি ওখানেই বসে ছিলাম কিন্তু আমার কোনো সেন্স কাজ করছিলো না। প্রায় দশ মিনিট পরেই আমার বান্ধবী ফিরে আসে। তখন আমি রিয়ালাইজ করি আমার খুব অদ্ভুত অনুভূতি হচ্ছে, চোখ জ্বলছে। তখনও আমি বুঝতে পারি নি আমার পার্স ছিনতাই হয়ে গেছে। কিছুক্ষণ পরে ব্যাগ থেকে একটা কাগজ বের করতে গিয়ে বুঝতে পারি আমার পার্স আমার কাছে নেই। এরপর শাহবাগ থানায় ডিজি করেছি। পার্স হয়তো আর ফেরত পাবো না। এই পোস্ট টার উদ্দেশ্য হলো সবাইকে সাবধান করা। ভার্সিটি এরিয়ার মধ্যে এই চক্র প্রবেশ করেছে যা আমাদের সবার জন্য খুব ই বিপদজনক। আজ আমার আর কোনো শারিরীক ক্ষতি হয় নি এটাই অনেক। ভার্সিটি এরিয়াতেও এমন ঘটনার সম্মুখীন হবো কখনো ভাবি নি। যা ই হোক, সবার কাছে অনুরোধ সাবধানে থাকবেন।

-সপ্তবর্ণা শতাব্দী

কপি করে সবাইকে সাবধান করুন 🙏

অভিনন্দন
20/01/2021

অভিনন্দন

ছুন ফুছইন না জানি...  😷
13/12/2020

ছুন ফুছইন না জানি... 😷

26/10/2020

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি কানাইঘাটের কৃতি সন্তান অধ্যাপক ডা. মো. তাহির আর নেই

(ইন্না-লিল্লাহি...রাজিউন)

কঠিন বাস্তবতা
25/10/2020

কঠিন বাস্তবতা

প্রথমেই একটু মগজের ব্যায়াম করি। বলতে হবে নিচের কোনটিতে তুলনামূলকভাবে কম দূর্নীতি হয়েছে।ক। ১টি সফটওয়্যার তৈরিতে ৫ কোটি টা...
11/10/2020

প্রথমেই একটু মগজের ব্যায়াম করি। বলতে হবে নিচের কোনটিতে তুলনামূলকভাবে কম দূর্নীতি হয়েছে।

ক। ১টি সফটওয়্যার তৈরিতে ৫ কোটি টাকা
খ। ৪টি ওয়েবসাইট উন্নয়নে ১০ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
গ। ৫টি ডাটাবেইজ তৈরিতে ১০ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
ঘ। ৩০টি অডিও-ভিডিও বানানোর খরচ ১১ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

পারবেন না। এসব আমাদের মগজের ধারণ ক্ষমতার বাইরে। তবে এতগুলো অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন যিনি তাকে না চেনা রীতিমত অপরাধ। তিনি ডা. ইকবাল কবির। অস্ট্রেলিয়ান ভুয়া অধ্যাপকের একজন গুণমুগ্ধ ছাত্র তিনি। কথিত আছে ছাত্রের লুটপাটের টাকায় বানানো বাড়িটিতেই শিক্ষক বর্তমানে আশ্রিত আছেন। যাই হোক, মূল প্রসঙ্গে আসি।

করোনা মহামারি শুরু হওয়ার পর বিশ্ব ব্যাংকের সহায়তায় ১১শ কোটি টাকার ইমারজেন্সি রেসপন্স ফর প্যান্ডামিক প্রিপায়ার্ডনেস ( এইআরপিপি) প্রকল্প গঠিত হয়, যার প্রকল্প পরিচালক ছিলেন আমাদের আজকের তারকা ব্যক্তিত্ব ডা. ইকবাল কবির। সেই রকম র্যাপিড রেসপন্স দেখিয়েছেন তিনি, যার কিছু নমুনা উপরের নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নটিতে দেয়া হয়েছে। এছাড়াও তিনি নকল ও নিম্নমানের পিপিই, মাস্ক, হাসপাতালের বেড, ইত্যাদি কেনার ক্ষেত্রে কোটি কোটি টাকার (২৫কোটি টাকার সন্ধান পাওয়া গিয়েছে) দূর্নীতি করেছেন। অবশ্য এ বিষয়ে উনার শশুরকুল মারাত্মকভাবে সহায়তা করেছে। যতগুলো ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে বিল করে টাকা তুলে নেয়া হয়েছে, তাদের কোনটা বউয়ের, না হয় শালার, অথবা ভায়রার নামে। মিডিয়া এসব নিয়ে রিপোর্ট করতে করতে ক্লান্ত হয়ে গিয়েছে। নিচে মাত্র কয়েকটি নমুনা দিলাম।

বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে প্রচারিত কয়েকটি ভিডিও রিপোর্টের লিংক:
is.gd/Jnzofk
is.gd/YLDYlz
is.gd/99KFo1
is.gd/MmSyjD

সারাবাংলার করা সিরিজ প্রতিবেদনের লিংক: is.gd/TxnYaV
is.gd/d3Mxne
is.gd/lgaBPx
is.gd/gJBb5R

সবচে বড় সুখবরটি সবার পরে দিই, এত কিছুর পরেও এই মহামানব কিন্তু এখনো মুক্ত আলো বাতাসে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। তাঁর বিরুদ্ধে কোন রকমের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নজরে না আসলে হয়ত, বর্তমান পদ থেকেও সরানো হতো না। তবে দয়া করে উনাকে বঞ্চিত করবেন না। জেলে না ভরতে পারলে নিদেন পক্ষে করোনা মহামারি চলাকালীন সময়ে দূর্নীতিতে অপ্রতিদ্বন্দ্বী চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য একটা স্বর্ণ পদক দিন। ভুয়া অধ্যাপক স্যারের প্রতিও অশেষ কৃতজ্ঞতা। উনি আমাদের নিজের চেয়ে হাজারগুন কার্যকর একখানা বাটপার উপহার দিতে সক্ষম হয়েছেন।

এক জীবনে ৪ লাখ ২০ হাজার টাকার ফসল রক্ষা করে ব্যাঙব্যাঙেদের ভাষা বুঝতে পেরেছিলো প্রাচীন জ্যোতিষী খনা। ব্যাঙ যে বৃষ্টি আসা...
25/06/2020

এক জীবনে ৪ লাখ ২০ হাজার টাকার ফসল রক্ষা করে ব্যাঙ

ব্যাঙেদের ভাষা বুঝতে পেরেছিলো প্রাচীন জ্যোতিষী খনা। ব্যাঙ যে বৃষ্টি আসার বার্তা ছড়িয়ে দেয় সকলের মাঝে তা তিনি বলে গিয়েছিলেন তার বচনে। "ব্যাঙ ডাকে ঘ্যাঙর ঘাঙ, শীঘ্রই হবে বৃষ্টি জান"। প্রাচীনকাল থেকে ব্যাঙের অনুসরণ করে বৃষ্টির আগাম বার্তা গ্রহণ করে আসছেন কৃষকরাও।

শুধু তাই নয়, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে ব্যাঙ। বিভিন্ন কীট পতঙ্গ খেয়ে তাদের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করে কৃষি অর্থনীতিতে বড় ভূমিকা রাখছে এই ব্যাঙ। ব্যাঙ তার শরীরের কয়েকগুণ পোকা এক রাতে খেতে পারে। যার ফলে কৃষকদের বন্ধু হিসাবে সেই অনন্তকাল থেকে সহযোগিতা করে আসছে ব্যাঙ। মশা দমনেও ব্যাঙের জুড়ি নেই। খাদ্যশৃঙ্খল বাস্তুতন্ত্রে তার অবস্থান গুরুত্বপূর্ণ।
কিন্তু ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপে ব্যাঙের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। তাদের বাসস্থান, প্রজনন ক্ষেত্র নষ্ট হচ্ছে পরিবেশ দূষণের ফলে। অপরিকল্পিত শিল্পায়ন নগরায়নের ফলে দিন দিন কমছে ব্যাঙের সংখ্যা। এর ফলে পরিবেশ আর বাস্তুতন্ত্র তার নিয়ন্ত্রণ হারাচ্ছে বলে মনে করছেন প্রাণীবীদরা।

শনিবার (২৫ এপ্রিল) বিশ্ব ব্যাঙ সংরক্ষণ দিবসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগে আয়োজিত কর্মসূচিতে এসব কথা বলেন প্রাণীবীদরা। করোনা ভাইরাস পরিস্থিতির কারণে বিশ্ববিদ্যালয় ন্যাচার কনজারভেশন ক্লাব-এর আয়োজনে এবার অনলাইনের মাধ্যমে দিবসটি পালিত হয়। দিবসটি উপলক্ষে অনলাইনে সচেতনতামূলক পোস্টার প্রকাশ, ব্যাঙ নিয়ে রচনা লিখা, ডকুমেন্টারি তৈরিসহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
একটি ব্যাঙ তার পুরো জীবনে ৪ লক্ষ ২০ হাজার টাকার ফসল রক্ষা করে কৃষি অর্থনীতিতে বড় ভূমিকা রাখছে জানিয়ে প্রাণীবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক মো. মাহাবুব আলম বলেন, যদি একটি Indian Bull Frog এর ওজন ২০০ গ্রাম হয় এবং জীবনকাল ৭ বছর, যদি সে দৈনিক তার দেহের ওজনের দ্বিগুণ পোকামাকড় খায় তাহলে তার পুরো জীবনে সে (২০০*২*৭)= ২ কেজি ৮০০ গ্রাম পোকামাকড় খায়। যদি ২ কেজি ৮০০ গ্রামে ২৮০০ পোকামাকড় হয় এবং প্রত্যেকে ৫ কেজি ফসল নষ্ট করে, তাহলে, ২৮০০*৫ = ১৪ হাজার কেজি ফসল নষ্ট করে। গড়ে ১ কেজি ফসলের দাম ৩০ টাকা করে হলে, ১৪০০০*৩০= ৪ লক্ষ ২০ হাজার টাকার ফসল রক্ষা করে একটি ব্যাঙ তার পুরো জীবন দশায়।

ডেঙ্গু, চিকনগুনিয়াসহ বিভিন্ন মশাবাহিত রোগের বাহক মশার লার্ভা ব্যাঙাচি অবস্থায় খেয়ে থাকে ব্যাঙ। যা কিনা মশা দমনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
প্রকৃতিতে ব্যাঙ কমে যাওয়ায় ডেঙ্গুসহ মশাবাহিত নানা রোগ বাড়ছে জানিয়ে প্রাণীবীদ প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ফিরোজ জামান বলেন, ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা, শিল্পায়ন, নগরায়নের ফলে পৃথিবীতে ব্যাঙের আবাসস্থল দিন দিন ধ্বংস হচ্ছে। যার ফলে এই প্রাণীরা আজ সংকটাপন্ন। মশাসহ ক্ষতিকর পতঙ্গ দমনে ব্যাঙের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। শহর অঞ্চলে দিন দিন ব্যাঙ এর সংখ্যা কমছে। যার ফলে বাড়ছে মশা বাহিত রোগ। আবাসস্থল সংরক্ষণ ও পরিবেশ দূষণের পরিমাণ কমাতে পারলে সংরক্ষণ করা যাবে ব্যাঙ দের তথা তার সাথে জড়িত সকল জীবকুলকে। রক্ষা হবে পরিবেশের ভারসাম্য। এজন্য মানুষ কে পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য, সর্বোপরি নিজের জন্য হলেও এগিয়ে আসতে হবে।
বন্যপ্রাণী গবেষক প্রফেসর ড. মো. আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ব্যাঙ পরিবেশের অন্যতম একটি নির্দেশক। তাদের সঠিক বিস্তৃতি ও উপস্থিতি পরিবেশের সুস্থতা নির্দেশ করে এবং একটি এলাকার জীববৈচিত্র্যের সুস্থতা নির্দেশ করে। ব্যাঙ সংরক্ষণ করার মাধ্যমে, পরিবেশ সংরক্ষিত হবে এবং পৃথিবীর সকল ধরনের জীব নিরাপদে থাকবে। তাই মানুষের প্রয়োজনে ব্যাঙ সংরক্ষণ প্রয়োজন।
মানুষের অসচেতনতার জন্য ব্যাঙ আজ হুমকির মুখে। আর ব্যাঙ সংরক্ষণ দিবস মানুষকে মনে করিয়ে দিচ্ছে ব্যাঙ সংরক্ষণের গুরুত্ব কতটা। পৃথিবীতে প্রত্যেক জীবের বাঁচার অধিকার সমান। প্রকৃতি নিজেই করে দিয়েছে এক সাম্য অবস্থা, আর এই সাম্য অবস্থা যখনই বিঘ্নিত হয় তখনই পরিবেশে বিপর্যয় নেমে আসে। সৃষ্টিকর্তা সকল উদ্ভিদ প্রাণী মানুষের কল্যাণের জন্য সৃষ্টি করেছেন তাই মানুষের উচিত এই সমস্ত কিছু নিয়ে ভালো থাকা। বলছিলেন, বন্যপ্রাণী গবেষক প্রফেসর ড. মো. আনোয়ারুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর হুমায়ুন রেজা খান বলেন, ব্যাঙ পোকামাকড় খেয়ে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করছে। পরিবেশকে সুস্থ রাখছে। ব্যাঙ এর পরিমাণ ঠিক থাকলে এই ভারসাম্য ঠিক থাকবে আর এতে করে পরিবেশের অনন্য উপাদান ভালো থাকবে। তাই আমাদের ব্যাঙ সংরক্ষণ করা অতি জরুরী এবং গুরুত্বপূর্ণ।
ব্যাঙ আহরণ, বিদেশে পাচার বন্ধে সবাইকে সোচ্চার হওয়ারও আহ্বান জানান তারা।
উল্লেখ্য, বিশ্বব্যাপী ব্যাঙ সংরক্ষণ ও সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে এপ্রিলের শেষ শনিবার সারা পৃথিবীতে একসাথে পালিত হয় ব্যাঙ সংরক্ষণ দিবস। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের আয়োজনে ৫ম বারের মতো পালিত হলো দিবসটি
(কেফায়েত শাকিল)

লোভনীয় 'লোভাছড়া'কানাইঘাট, সিলেটধারণকাল: ২০।১০।২০১০ডিভাইস: নিকন ডি-২০০ছবি: আনিস মাহমুদ
23/06/2020

লোভনীয় 'লোভাছড়া'
কানাইঘাট, সিলেট
ধারণকাল: ২০।১০।২০১০
ডিভাইস: নিকন ডি-২০০
ছবি: আনিস মাহমুদ

Address

Sylhet
CHATULBAZAR3181,GACHBARI3183,KANAIGHAT3180,MANIKGANJ3182

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Kanaighat (কানাইঘাট) posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Kanaighat (কানাইঘাট):

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram