মাহীদ ফার্মেসী, গোবিন্দগঞ্জ

  • Home
  • Bangladesh
  • Sylhet
  • মাহীদ ফার্মেসী, গোবিন্দগঞ্জ

মাহীদ ফার্মেসী, গোবিন্দগঞ্জ Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from মাহীদ ফার্মেসী, গোবিন্দগঞ্জ, Medical Center, Gobindagonj, Sylhet.

09/05/2018

রমজান মাসে ডায়াবেটিস নির্দেশনা

12/03/2018

যে সকল ডা: আমাদের ফার্মেসীতে রোগী দেখেন→

#ডাক্তার_মো_আব্দুল_হালিম
এম বি বি এস (সি,ইউ) পি জি টি (মেডিসিন)
সি সি ডি, ই ডি সি ( বারডেম,ঢাকা)
প্রাক্তন রেজিষ্ট্রার,মেডিসিন ও ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ
বাডাস স্বীকৃত ডায়াবেটিস চিকিৎসক
মোবাইল:- 01712543258

√√ রোগী দেখার সময়:-
প্রতিদিন দুপুর ২টা-সন্ধা ৬ টা (শুক্রবার বন্ধ)

চর্ম, যৌন(সেক্স)এলার্জি ও শ্বেতী রোগ বিশেষজ্ঞ

#ডাক্তার_এফ_আর_চৌধুরী
এমবিবিএস (চট্ট)
ডি ডি ভি (পিজি হাসপাতাল)
এফ সি পি এস (ডার্মা-২)
সি সি ডি (ডি এল পি) ওপেন ইউনিভার্সিটি, ইউ কে
ডার্মাটো সার্জারিতে উচ্চতর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত, ব্যাংকক (থাইল্যান্ড)

√√ রোগী দেখার সময়:-
প্রতি রবিবার (সকাল ৯ টা — দুপুর ১ টা)

√√ টিকেট : 01711950784

#ডাক্তার_নূর_উদ্দিন_তালুকদার
এম বি বি এস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)
ডি সি এইচ,এম ডি (শিশু)
কনসালটেন্ট ও শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ

√√ রোগী দেখার সময়:-
প্রতি শুক্রবার ( সকাল ১০টা - ১টা)

প্রসূতি, স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন
#ডাক্তার_খাদিজাতুল_হুমায়রা
এম বি বি এস, ডি জি ও
কনসালটেন্ট (গাইনী ও অবস)
জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

√√ রোগী দেখার সময় :-
প্রতি শুক্রবার (সকাল ১০টা - ১টা)

ঘরোয়া উপায়ে আক্কেল দাঁতের ব্যথা দূর পুরোপুরি আক্কেল দিতেই যেন নির্দয় আক্কেল দাঁতের আবির্ভাব। মুখের অন্যান্য দাঁত ওঠার...
19/04/2016

ঘরোয়া উপায়ে আক্কেল দাঁতের ব্যথা দূর

পুরোপুরি আক্কেল দিতেই যেন নির্দয় আক্কেল দাঁতের আবির্ভাব। মুখের অন্যান্য দাঁত ওঠার সময় খুব একটা টের পাওয়া যায় না। অথচ ব্যথা ভোগ করে আক্কেল দাঁতের আক্কেল সেলামি দিতে হয়। আক্কেল দাঁত ওঠার সময় ব্যথা করে পুরো মাথা জুড়ে। অন্যান্য ব্যথা সহ্য করা গেলেও আক্কেল দাঁতের ব্যথা সহ্য করা খুবই কষ্টকর। যারা এই অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হননি তাদের পক্ষে অনুমান করাও কঠিন। তবে এর বাস্তব অভিজ্ঞতা খুবই করুন। পেইনকিলার খেয়ে কিছুক্ষণের জন্য রেহাই পাওয়া যায় বটে, পরক্ষণেই আবার ব্যথা শুরু হয়। প্রচণ্ড ব্যথায় কোনোকিছু খাওয়া যায় না। অসহ্যকর এই ব্যথা দূর করতে কার্যকরী কিছু ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করতে পারেন।

- এককাপ লবণ পানি গরম করে কুলি করতে থাকুন, দাঁত ব্যথা কমে যাবে।

- ভ্যানিলা ভিজিয়ে রাখা পানিতে তুলা ভিজিয়ে দাঁতে ধরতে পারেন। ভ্যানিলা দাঁত ব্যথা কমাতে খুব কার্যকর।

- কয়েক ফোঁটা লেবুর রস আক্রান্ত দাঁতে দিলে ব্যথা কমে যায়।

- এক টুকরা তাজা পেঁয়াজ আক্রান্ত মাড়ি দিয়ে চেপে রাখলে ব্যথা কমে যাবে।

- হাতের কাছে থাকা আপেল সিডার ভিনেগারও দাঁত ব্যথা কমাতে বেশ কার্যকর। ভিনেগারে তুলা ভিজিয়ে চেপে রাখুন কিছুক্ষণ।

- আক্রান্ত দাঁত দিয়ে এক টুকরো আদা চিবাতে পারেন। থেতো রসুন লবণ দিয়ে মেখে দাঁতে চেপে রাখলেও একইভাবে আরাম পাবেন।

- চিনি ও দুধ ছাড়া গরম চায়ের লিকার খেতে পারেন। দাঁত ব্যথায় সাময়িক আরাম পাবেন।

- লবঙ্গের তেলের সঙ্গে এক চিমটি গোলমরিচ গুঁড়ো মিশিয়ে আক্রান্ত দাঁতের গোড়ায় লাগাতে হয়। এতে বেশ ভালো ফল পাওয়া যায়।

- সরিষার তেলের সঙ্গে এক চিমটি লবণ মিশিয়ে আক্রান্ত দাঁতের গোড়ায় ডলে দিলেও ব্যথা কমে যায়।

ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমানোর কিছু উপায় জেনে নিন, সুস্থ থাকুনবিশ্বে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। ডায়াবেটিস রোগীদে...
09/04/2016

ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমানোর কিছু উপায় জেনে নিন, সুস্থ থাকুন

বিশ্বে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। ডায়াবেটিস রোগীদের এ সংখ্যাবৃদ্ধি ঠেকাতে প্রয়োজন রোগটি সম্পর্কে সচেতনতা এবং তা যেন আঘাত হানতে না পারে সেজন্য যথাযথভাবে চেষ্টা করা। এ লেখায় দেওয়া হলো ডায়াবেটিস প্রতিরোধের কিছু উপায়।
ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে হলে
ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে হলে জীবনযাত্রায় কিছু পরিবর্তন আনা জরুরি। এগুলোর মধ্যে রয়েছে-
১. শরীর সচল রাখুন। প্রতিদিন কমপক্ষে ১০ হাজার পদক্ষেপ হাঁটুন।
২. প্রক্রিয়াজাত খাবার বিশেষ করে যেসব খাবার শিল্প-কারাখানা থেকে প্যাকেটজাত হয়ে আসে, সেগুলো বাদ দিন।
৩. খাবার থেকে চিনি বাদ দিন এবং পরিশোধিত আটা বা ময়দার তৈরি খাবার বর্জন করুন।
৪. শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন।
৫. পেটের চর্বি কমান।
৬. দৈনিক কমপক্ষে ছয় থেকে সাত ঘণ্টা ঘুমান।
৭. নিয়মিত রক্ত পরীক্ষা করুন। বিশেষ করে আপনার বয়স যদি ৩০ পার হয় এবং পরিবারের সদস্যদের এ রোগের ইতিহাস থাকে তাহলে সতর্ক হয়ে যান।
ডায়াবেটিস প্রতিরোধী খাবার
কিছু খাবার ডায়াবেটিস প্রতিরোধে যথেষ্ট কার্যকর ভূমিকা রাখে। খাদ্যতালিকায় এ ধরনের খাবার নিয়মিত রাখা উচিত।
সীম
সীমে প্রচুর আঁশ ও প্রোটিন রয়েছে। এটি সহজেই মানুষের পেট পূর্ণ করার অনুভূতি দেয়, যা ক্ষুধা দূর করে। এছাড়া অন্যান্য শাক-সবজিও ডায়াবেটিস প্রতিরোধে যথেষ্ট কার্যকর ভূমিকা রাখে।
মাছ
মাছ থেকে ওমেগা-৩ পাওয়া যায়, যা কোলস্টেরল ও ট্রিগ্লাইসেরাইডস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। এতে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণও সহজ হয়।
দারুচিনি
দারুচিনিতে রয়েছে কোরামিন, যা রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। ভালো ফলাফলের জন্য এটি সকালেই খাওয়া উচিত।
স্পিরুলিনা
স্পিরুলিনাতে রয়েছে ভিটামিন এ, বি, ই ও আয়রন, জিংক, কপার ও সেলেনিয়াম। এটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে খুবই কার্যকর।
মিষ্টি আলু
মিষ্টি আলু আঁশের খুব ভালো উৎস। এতে রয়েছে পর্যাপ্ত ভিটামিন এ ও সি, যা দেহের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
দুগ্ধজাত সামগ্রী
দই, পনির ও এ ধরনের বিভিন্ন দুগ্ধজাত সামগ্রী ডায়াবেটিস প্রতিরোধে যথেষ্ট কার্যকর। তবে ডায়াবেটিস প্রতিরোধে এটি চিনি ছাড়াই খাওয়া উচিত।
হলুদ
ডায়াবেটিস প্রতিরোধে হলুদ একটি কার্যকরী উপাদান। এটি ডায়াবেটিসে আক্রান্তের সম্ভাবনাকে দেরি করিয়ে দিতে পারে। নিয়মিত খাবারের সঙ্গে সামান্য হলুদ খেলেই উপকার পাওয়া যাবে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসকে সামনে রেখে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ, শনাক্ত ও দূরীকরণে দৃঢ় পদক্ষেপ নেওয়ার তাগিদ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্...
07/04/2016

বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসকে সামনে রেখে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ, শনাক্ত ও দূরীকরণে দৃঢ় পদক্ষেপ নেওয়ার তাগিদ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।

প্রতি বছরের মতো আগামী বৃহস্পতিবার পালিত হতে যাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস, যাতে এবারের প্রতিপাদ্য করা হয়েছে ডায়াবেটিসকে।

বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে ডায়াবেটিস ‘মহামারি’ আকার ধারণ করেছে জানিয়ে আগামী বছরগুলোতে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে ইতোমধ্যে সতর্ক করেছে ডব্লিউএইচও’র আঞ্চলিক কার্যালয়।

ডব্লিউএইচও’র দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক ডা. পুনাম ক্ষেত্রপাল সিং বলেন, “ডায়াবেটিস কদাচিৎ শিরোনামে আসে; ব্যক্তি, গোষ্ঠী ও দেশগুলোর সরকার এর উপর নজর না দিলে সেটি ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের সপ্তম প্রাণঘাতী বিষয়ে পরিণত হবে। ”

১৯৪৮ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার দিন ৭ এপ্রিলকে প্রতিবছর বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস হিসেবে পালন করা হয়। জনস্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় প্রতিবছর দিবসটির একটি প্রতিপাদ্য ঠিক করা হয়।

স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উদযাপনে সচেতনতামূলক প্রচার, সেমিনার ও আলোচনাসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে বাংলাদেশ।

ডব্লিউএইচও বলছে, দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে ডায়াবেটিস সংক্রান্ত রোগে আক্রান্ত ৩৭ লাখ রোগীর প্রতি চারজনে একজনের মৃত্যুর কারণে এটি সুনির্দিষ্টভাবেই ‌‘উদ্বেগজনক’।

ডায়াবেটিসের বিস্তার যক্ষ্মাসহ বিভিন্ন সংক্রামক ব্যাধি নিয়ন্ত্রণে কঠিন পরিস্থিতি তৈরি করছে।

ডা. পুনাম সিং বলেন, “বিশ্বে ডায়াবেটিস আক্রান্ত প্রায় ৯৬ মিলিয়ন মানুষের অর্ধেকই জানে না তারা রোগটি বহন করছে। যদি ডায়াবেটিসের বিস্তার বাড়তে থাকে তাহলে তা ব্যক্তিগত, সামাজিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সংকট তৈরি করবে।”

বসে বসে কাজ করার অভ্যস্ততার সঙ্গে চিনি, লবণ ও চর্বিযুক্ত খাবার গ্রহণ এ অঞ্চলে ডায়াবেটিসকে মহামারির দিকে নিয়ে যাচ্ছে।

ডায়াবেটিস রোগের প্রায় ৯০ ভাগ ক্ষেত্রে টাইপ-২ ডায়াবেটিস দেখা যায়, যা অতিরিক্ত ওজন ও শারীরিক পরিশ্রম না করার কারণেই হয়ে থাকে।

এই ধরনের ডায়াবেটিস প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্ত করা গেলে চিকিৎসা করে তা প্রতিরোধ করা যায়। যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়া হলে ডায়াবেটিস হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, অন্ধত্ব ও নার্ভের ক্ষতিসহ শরীরের বিভিন্ন প্রধান প্রধান অঙ্গহানি ঘটাতে পারে।

ডব্লিউএইচও’র আঞ্চলিক পরিচালক বলেন, “ডায়াবেটিস প্রতিরোধে আলাদা আলাদা পদক্ষেপ আমরা নিতে পারি এবং অবশ্যই নিতে হবে। পরিমিত খাবার খাওয়া এবং চিনিসমৃদ্ধ পানীয় এড়িয়ে চলা হতে এক্ষেত্রে ভালো শুরু।”

শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় শক্তির যোগানের বাইরে অতিরিক্ত খাবার খাওয়া পরিহার করার কথাও বলেন তিনি।

ওজন নিয়ন্ত্রণে প্রাপ্তবয়স্কের জন্য সপ্তাহে অন্তত পাঁচদিন নিয়মিত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করার ওপর জোর দেন ডা.পুনাম সিং।

সরকারগুলো চিনিযুক্ত পানীয়ের ওপর করের পরিমাণ এবং স্বাস্থ্য সচেতনতামূলক কর্মকাণ্ডের প্রচারে বিনিয়োগ বাড়ালে বাস্তবক্ষেত্রে পরিবর্তন আসতে পারে বলে মনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের এই পরিচালক।

07/04/2016

শিশুর রক্তশূন্যতা: কারণ জানতে হবে
ডা. প্রণব কুমার চৌধুরী | ০৭ এপ্রিল, ২০১৬
রক্তে হিমোগ্লোবিন বা লোহিত কণিকার পরিমাণ কমে গেলে অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতা রোগ হয়। তবে বিভিন্ন বয়সে স্বাভাবিক হিমোগ্লোবিনের পরিমাণে তারতম্য থাকে। শিশুর বয়স ও লিঙ্গ অনুযায়ী তা আলাদা হতে পারে।

শিশুর রক্তশূন্যতার কারণ খুঁজতে হলে তার বয়স, লিঙ্গ, জাতিগোষ্ঠী, খাদ্যতালিকা, ওষুধ সেবনের ইতিহাস, দীর্ঘমেয়াদি সংক্রমণ, ভ্রমণবৃত্তান্ত, ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা ইত্যাদি সম্পর্কে পুঙ্খানুপুঙ্খ তথ্য জেনে নেওয়া দরকার। একই সঙ্গে পরিবারের কারও রক্তশূন্যতা ছিল কি না এবং রোগীর যকৃৎ বা প্লীহার স্ফীতি আছে কি না, তা-ও জানতে হবে। শিশুর হিমোগ্লোবিন মাত্রা প্রতি ডেসিলিটারে সাত থেকে আট গ্রামের নিচে না নামলে সাধারণত কোনো লক্ষণ দেখা যায় না।

রক্তশূন্যতার প্রধান উপসর্গগুলো হলো শিশুকে ফ্যাকাশে ও দুর্বল দেখায়, ঘুমের পরিমাণ কমে যায়, মেজাজ খিটখিটে হয়, অল্প পরিশ্রমেই হাঁপিয়ে ওঠে এবং শিশুর জিব, নখ, হাতের তালু ইত্যাদি সাদাটে হয়ে পড়ে।

রক্তশূন্যতার মাত্রা বেশি হলে শ্বাস-প্রশ্বাস ও হৃৎস্পন্দনের গতি বাড়তে পারে, শরীরে পানি আসতে পারে এবং মারাত্মক হৃদ্‌রোগের (হার্ট ফেইলিওর) মতো জটিলতাও হতে পারে।

পরিবারের কারও থ্যালাসেমিয়া বা রক্তে অস্বাভাবিক হিমোগ্লোবিনের উপস্থিতি থাকলে শিশুদের ক্ষেত্রে অবশ্যই সেটা খতিয়ে দেখতে হবে।

এ দেশে পরজীবী বা কৃমি সংক্রমণ শিশুদের রক্তাল্পতার একটি প্রধান কারণ। এমনকি সচ্ছল শহুরে পরিবারেও তা হয়। তাই শিশুর খাদ্য ও ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতার দিকে নজর দিতে হবে। শিশুর জ্বর দীর্ঘদিন স্থায়ী হলে, পেট ফুলে গেলে এবং শরীরের ওজন কমে গিয়ে ফ্যাকাশে ভাব দেখা দিলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

অভিভাবকের পুষ্টিজ্ঞানের অভাব এবং খাওয়ানোর ভুল পদ্ধতিও শিশুর রক্তাল্পতার কারণ হতে পারে।

ডা. প্রণব কুমার চৌধুরী

বিভাগীয় প্রধান, শিশুস্বাস্থ্য বিভাগ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ

নিদ্রাহীনতায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা নিয়মিত সঠিকভাবে ঘুম না হওয়ার কারণে ব্লাড প্রেসার, হার্ট অ্যাটাকসহ বড় বড়...
20/03/2016

নিদ্রাহীনতায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা

নিয়মিত সঠিকভাবে ঘুম না হওয়ার কারণে ব্লাড প্রেসার, হার্ট অ্যাটাকসহ বড় বড় সমস্যা তৈরি হয় বলে জানিয়েছেন হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজের প্রিন্সিপাল অধ্যাপক ডা. মনিরুজ্জামান ভূইঁয়া।

শনিবার (১৯ মার্চ) দুপুরে ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটি (ডিআরইউ)’র সাগর-রুনি মিলনায়তনে বিশ্ব নিদ্রা দিবস উপলক্ষে অ্যাসোসিয়েশন অফ সার্জন্স ফর স্লিপ এপনিয় (ইএনটি) বাংলাদেশের আয়োজনে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

অধ্যাপক মনিরুজ্জামান বলেন, ‘অনিদ্রা দূর করার জন্য কিছু ট্রিপস আছে। যাদের ঘুম হয় না তারা কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করতে পারেন। ব্যায়াম করতে পারেন। খাওয়ার ২ ঘণ্টা পর বিছানায় যাবেন। বেডরুমে উদ্দীপক লাইট না রেখে ডিম লাইট ব্যবহার করবেন।’

ঘুম বা নিদ্রা খুবই দরকারি একটি বিষয়। কিন্তু নানা কারণে অনেকেরই কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় ঘুম হয় না। আর তাই নিদ্রাহীনতাজনিত সমস্যা এবং এর জটিলতা বিষয়ে অবহিতকরণ এবং সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রতিবছর ১৮ মার্চ সারা বিশ্বে পালিত হয় ‘বিশ্ব নিদ্রা দিবস’। এ বছর এই দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে ‘সুখ নিদ্রা সহজলভ্যতা’।

আলোচনা সভায় বক্তারা জানান, ঘুমের সমস্যা শিশু থেকে বৃদ্ধ সকলেরই হতে পারে। বয়স ভেদে এর কারণেও ভিন্নতা থাকে। শিশুদের ক্ষেত্রে সাধারণত এডিনয়েড ও টনসিলের অস্বাভাবিক বৃদ্ধিজনিত কারণে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে থাকে।

বক্তারা বলেন, ‘বড়দের ক্ষেত্রে নাকের হাড় বাঁকা, বড় আকারের টনসিল, নাকের পলিপ এবং সর্বোপরি অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধিই এর মূল কারণ। যারা নাক ডাকেন তাদের মধ্যে অনেকেরই ঘুমের মধ্যে দমবন্ধ হওয়ার ঘটনা থাকে। এই দমবন্ধ হওয়ার বিষয়টি নিয়মিতভাবে অল্প সময়ের জন্য হতে থাকে। কারণ নির্ধারণ করে চিকিৎসা না করলে এতে করে হতে পারে নানা ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যা। সাধারণভাবে এই স্বাস্থ্য সমস্যার নাম ওএসএ (অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়া) অর্থাৎ নিদ্রাকালীন শ্বাসবদ্ধতা।’

বক্তরা বলেন, ‘এই সমস্যায় ভোগা বেশিরভাগ রোগীরই ওজন বেশি থাকে, সাথে শ্বাসের পথে বাধাগ্রস্ততা থাকে। কাজেই ওজন কমানোই প্রথম চিকিৎসা, তবে শ্বাসের পথে বাধাসৃষ্টিকারী অবধারিত সমস্যা থাকলে অপারেশন করিয়ে নিতে হবে।’

অ্যাসোসিযেশন অফ সার্জন্স ফর স্লিপ এপনিয় বাংলাদেশ (এএসএসএবির) প্রেসিডেন্ট প্রফেসর ডা. এসএম খোরশেদ মজুমদারের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে অংশ নেন- ইএনটির নির্বাহী পরিচালক ডা. মো. আবদুল্লাহ, বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের নাক, কান, গলা বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান তালুকদার ও হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজের পরিচালক বিগ্রেডিয়ার মো. (অব) ডা. শওকত আলী প্রমুখ।

রোগ সারাতে কালিজিরার গুণকালিজিরাকে বলা হয় সর্ব রোগের মহৌষধ। প্রচলিত আছে মৃত্যু ব্যতিত এটি সব রোগই সারাতে পারে। তাই এটাক...
12/03/2016

রোগ সারাতে কালিজিরার গুণ

কালিজিরাকে বলা হয় সর্ব রোগের মহৌষধ। প্রচলিত আছে মৃত্যু ব্যতিত এটি সব রোগই সারাতে পারে। তাই এটাকে খাবার না বলে পথ্য বলাই ভালো। জ্বর, কফ, শরীরের ব্যথা দূর করার জন্য কালিজিরা উপকারিতার শেষ নেই। প্রতি ১০০ গ্রাম কালিজিরায় পাবেন ৩৪৫ কিলোক্যালরি, ফ্যাট ১৫ গ্রাম, সোডিয়াম ৮৮ মিলিগ্রাম, পটাসিয়াম ১৬৯৪ মিলিগ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ৫২ গ্রাম, প্রোটিন ১৬ গ্রাম। এসব উপাদান নানা ভাবে আমাদের সুস্থ রাখতে দায়িত্ব পালন করে থাকে। তাই আসুন জেনে নেয়া যাক কালিজিরার গুণ সম্পর্কে আরও কিছু খবর।

- প্রতিদিন মাত্র দুই গ্রাম করে কালিজিরা খাওয়ার অভ্যাস থাকলে টাইপ টু ডায়বেটিসের আশঙ্কা কমে।

- দিনে দুইবার করে কালিজিরার তেল খাওয়ার অভ্যাস উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম। এই অভ্যাসে মাত্র দুই মাসের ব্যবধানে উচ্চরক্তচাপের সমস্যা দুর করা সম্ভব।

- কালিজিরায় থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোলন ক্যানসার পর্যন্ত রোধ করতে দারুণভাবে সহায়তা করে। এছাড়াও কোনো রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বিহীন উপকার করে থাকে।

- কালিজিরা মেধার বিকাশে এটি দারুণ কাজ করে। কালিজিরা নিজেই একটি অ্যান্টিবায়োটিক বা অ্যান্টিসেপটিক।

- দাঁতে ব্যথা হলে কুসুম গরম পানিতে কালিজিরা দিয়ে কুলি করলে ব্যথা কমে। জিহবা, তালু, দাঁতের মাড়ির জীবাণু মরে। তবে পরিমাণের অতিরিক্ত কালিজিরা খেলে বদহজম হতে পারে।

- কালিজিরা কৃমি দূর করার জন্য কাজ করে। তারুণ্য ধরে রাখে দীর্ঘকাল। কাজ করার শক্তিকে বাড়িয়ে দেয় দ্বিগুণ।

- দেহের কাটা-ছেঁড়া শুকানোর জন্যও কাজ করে। তাই প্রতিদিন অল্প করে কালিজিরা ভাত-রুটির সঙ্গে বা কাঁচা খেতে পারেন। এতে রয়েছে ক্ষুধা বাড়ানোর উপাদান।

- পেটের যাবতীয় রোগজীবাণু ও গ্যাস দূর করে ক্ষুধা বাড়ায়। যারা মোটা হতে চান, তাদের জন্য কালিজিরা উপযুক্ত পথ্য।

- যাদের শরীরে পানি জমে হাত-পা ফুলে যাওয়ার সমস্যা রয়েছে, তাদের পানি জমতে বাধা দেয় কালিজিরা।

- সন্তান প্রসবের পর কাঁচা কালিজিরা পিষে খেলে শিশু দুধ খেতে পাবে বেশি পরিমাণে।

- কালিজিরায় রয়েছে অ্যান্টিমাইক্রোরিয়াল এজেন্ট, অর্থাৎ শরীরের রোগজীবাণু ধ্বংসকারী উপাদান। এ উপাদানের জন্য শরীরে সহজে ঘা, ফোড়া, সংক্রামক রোগ হয় না।

ডাবের পানির উপকারিতা  ঢাকা : ডাবের পানি অত্যন্ত উপকারী একটি প্রাকৃতিক পানীয়। কোনোরকম কৃত্রিমতার ছোঁয়া ছাড়াই সরাসরি ডা...
08/03/2016

ডাবের পানির উপকারিতা


ঢাকা : ডাবের পানি অত্যন্ত উপকারী একটি প্রাকৃতিক পানীয়। কোনোরকম কৃত্রিমতার ছোঁয়া ছাড়াই সরাসরি ডাব থেকে পাওয়া যায় সুমিষ্ট পানি। বেশ কিছু গুণের কারণে ডাবের পানি সবার কাছে কদর পায়। বিশেষ করে গরমের এই সময়টাতে নিজেকে তরতাজা রাখতেও ডাবের পানির তুলনা হয় না। গরমে ক্লান্তির দুপুরে সুমিষ্ট স্বাদের পানি পান এনে দেয় অন্যরকম তৃপ্তি। শরীরের সুস্থতা থেকে শুরু করে রূপচর্চাতে ডাবের পানির অনেক অবদান। অনেক গুণের মধ্যে অন্যতম কিছু গুণাবলী তুলে ধরা হল।

- ডাবের পানি গ্যাসের প্রাকৃতিক ওষুধ হিসেবে কাজ করে। নিয়মিত ডাবের পানি করলে গ্যাসজনিত পেটের বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

- ডাবের পানি রক্তের ঘনত্ব বৃদ্ধি করে।

- নিয়মিত ডাবের পানি পান করলে মুখে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না।

- ফলের রসের থেকেও ডাবের পানির গুণাগুণ অনেক বেশি। ফলের রসের থেকে এতে অধিক পরিমাণ মিনারেল

থাকে।

- ডাবের পানির অন্যতম একটি গুণ হল- এতে ক্যালরি যেমন কম তেমনি সুগারের পরিমাণও কম। ফলে ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য এটা বিশেষ উপকারী।

- প্রত্যেক দিন এক গ্লাস ডাবের পানি আপনার শরীরের অঙ্গগুলোকে সচল রাখতে সহায়তা করবে।

- ডাবের পানিতে পটশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম থাকে যা হৃদপিণ্ডের কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে। এ কারণে হঠাৎ করে শ্বাস- প্রশ্বাসের হার বেড়ে গেলে এক গ্লাস ডাবের পানি খেয়ে নিতে পারেন।

- ডাবের পানির মধ্যে এমন কিছু উপাদান আছে যা ব্যকটেরিয়া ও ভাইরাস মারতে বেশ কার্যকরী। এ কারণে খাবারসহ অন্যান্য মাধ্যমে প্রত্যেক দিন যেসব ব্যকটেরিয়া ও ভাইরাস আমাদের পেটে প্রবেশ করে সেগুলো মারার জন্য এক গ্লাস ডাবের পানি খাওয়া যেতেই পারে।

- ত্বকের জন্য খুবই উপকারী ডাবের পানি। সচেতনরা নিয়মিত ডাবের পানি পানের মাধ্যমে নিজের ত্বকের নানান সমস্যা থেকে বাঁচাতে পারেন।

- ডাবের পানির অন্য আরেকটি গুণ হলো চুলের বৃদ্ধি ও খুশকি দূর করা। ডাবের পানি চুলের পুষ্টি যোগানোর পাশাপাশি খুশকি দূর করতেও সহায়তা করে।

সফেদার অসাধারণ গুণ  ঢাকা : অত্যন্ত সুস্বাদু ও পুষ্টিকর একটি ফল সফেদা। ছোট বড় সবার কাছে এটি প্রিয়। সুলভে পাওয়া সফেদার ...
08/03/2016

সফেদার অসাধারণ গুণ


ঢাকা : অত্যন্ত সুস্বাদু ও পুষ্টিকর একটি ফল সফেদা। ছোট বড় সবার কাছে এটি প্রিয়। সুলভে পাওয়া সফেদার স্বাদ জানলেও অনেকে এর পুষ্টিগুণ সম্পর্কে পুরোপুরি জ্ঞাত নন। প্রতি ১০০ গ্রাম খাদ্যযোগ্য সফেদায় রয়েছে খাদ্যশক্তি ৮৩ কিলোক্যালরি, শর্করা ১৯.৯৬ গ্রাম, আমিষ ০.৪৪ গ্রাম, ভিটামিন বি২ ০.০২ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি৩ ০.২ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি৫ ০.২৫২ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি৬ ০.০৩৭ মিলিগ্রাম, ফলেট ১৪ আইইউ, ভিটামিন সি ১৪.৭ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ২১ মিলিগ্রাম, আয়রন ০.৮ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেসিয়াম ১২ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ১২ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ১৯৩ মিলিগ্রাম, সোডিয়াম ১২ মিলিগ্রাম, জিংক ০.১ মিলিগ্রাম। আজ জেনে নেব, সফেদার কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে।

- সফেদায় থাকা ক্যালসিয়াম, আয়রন ও ফসফরাস আমাদের দেহের হাড়ের গঠন মজবুত করে।

- সফেদার বীজের নির্যাস কিডনির রোগ সারাতে দারুন কার্যকরী।

- সফেদা কাশি উপশমে সাহায্য করে।

- শ্বাসকষ্ট দূর করতে সফেদার খুবই কার্যকরী। আমাদের ফুসফুস ভালো রাখতেও এর ভূমিকা অসাধারণ।

- সফেদার অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান প্রদাহজনিত সমস্যা সমাধান করে। অর্থাৎ গ্যাসট্রিটিস ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।

- সফেদায় থাকা ভিটামিন এ চোখের সুরক্ষায় কাজ করে। রাতকানা রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমায়।

- আধাপাকা সফেদা পানিতে ফুটিয়ে কষ বের করে খেলে ডায়রিয়া ভালো হয়।

- সফেদা ওজন কমাতে সাহায্য করে। সফেদা নিয়মিত খেলে স্থুলতা জনিত সমস্যার সমাধান হয়।

- সফেদায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে গ্লুকোজ যা আমাদের শক্তি দান করে।

- সফেদা গাছের পাতায় রয়েছে ওষুধের গুণ। সফেদা গাছের পাতা ছেঁচে সদ্য ক্ষত হওয়া স্থানে দিলে দ্রুত রক্তপাত বন্ধ হয়।

- সফেদা ফল স্নায়ু শান্ত এবং মানসিক চাপ উপশম করে। অনিদ্রা , উদ্বেগ এবং বিষণ্নতা তাড়াতে রিয়মিত সফেদা খেতে পারেন।

08/03/2016

মেডিসিন ও ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ - ডা:মো:আব্দুল হালিম-এমবিবিএস,সিসিডি(বারডেম) ,ইডিসি(বারডেম) -ঢাকা, প্রাক্তন রেজিস্টার জালাবাদ রাগিব রাবেয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সিলেট, বাংলাদেশ ডায়াবেটিস সমিতি অনুমোদিত ডায়াবেটিস রোগ চিকিৎসক। চেম্বার-মাহীদ ফার্মেসী ও গোবিন্দগঞ্জ ডায়াবেটিস সেন্টার, রোগী দেখার সময় - শনিবার হইতে বৃহস্পতিবার - (দুপুর ২টা হইতে সন্ধা ৬টা পর্যন্ত)।

Address

Gobindagonj
Sylhet
821

Telephone

01751559636

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মাহীদ ফার্মেসী, গোবিন্দগঞ্জ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category