Saleheen Life

Saleheen Life Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Saleheen Life, Medical and health, Level 3, KF Tower, Temuki Point, Sadar, Sylhet.
(3)

এটা হোয়াটসঅ্যাপ : +88 01711-753835
বিস্তারিত সমস্যা লিখুন, অপেক্ষা করুন। অনেক বেশি মেসেজ থাকায় একটু রিপ্লাই পেতে দেরি হতে পারে।

আমাদের গ্রুপ ভিজিট করুন: Saleheen Life Ruqyah Center

ইসলামিক কাউন্সিলিং কি!! “ইসলামিক কাউন্সেলিং (Islamic Counselling)” বলতে বোঝায় — কুরআন, হাদীস, ও ইসলামী মূল্যবোধের আলোকে ...
26/10/2025

ইসলামিক কাউন্সিলিং কি!!

“ইসলামিক কাউন্সেলিং (Islamic Counselling)” বলতে বোঝায় — কুরআন, হাদীস, ও ইসলামী মূল্যবোধের আলোকে মানসিক, পারিবারিক ও আধ্যাত্মিক সমস্যার সমাধানের পরামর্শ প্রদান। এটি সাধারণ সাইকোলজিক্যাল কাউন্সেলিংয়ের মতো হলেও, এখানে আল্লাহর নির্দেশনা, তাওয়াক্কুল (আল্লাহর উপর ভরসা), তাওবা, সালাত, ও দু’আ ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

---

🕌 ইসলামিক কাউন্সেলিংয়ের মূল উদ্দেশ্য

1. আত্মার প্রশান্তি অর্জন করা – “أَلَا بِذِكْرِ اللَّهِ تَطْمَئِنُّ الْقُلُوبُ”
“নিশ্চয়ই আল্লাহর স্মরণেই অন্তর শান্ত হয়।” (সূরা রা’দ ১৩:২৮)

2. পাপ থেকে ফিরে আসা ও তাওবা করা
মানসিক কষ্ট অনেক সময় আত্মিক দূরত্বের ফল হয়। কাউন্সেলিং এ দিকটি তুলে ধরে।

3. আল্লাহর সন্তুষ্টির পথে সমাধান খোঁজা
প্রতিটি সমস্যার সমাধান এমনভাবে করা হয় যাতে শরীয়াহ বিরোধী কিছু না হয়।

4. ধৈর্য, কৃতজ্ঞতা ও তাওয়াক্কুল শেখানো
মানসিক স্থিতি গড়ে তোলে।

---

🌿 ইসলামিক কাউন্সেলিংয়ে যেসব বিষয় আলোচিত হয়

মানসিক চাপ, ভয় বা দুশ্চিন্তা

পরিবারে কলহ বা বিবাহজনিত সমস্যা

জ্বীন বা হ্যাসদের প্রভাব নিয়ে উদ্বেগ

আত্মমর্যাদা ও আত্মবিশ্বাসের ঘাটতি

দুঃস্বপ্ন, ভয়, গিল্ট, বা অতীতের ট্রমা

জীবনের উদ্দেশ্য ও আল্লাহর প্রতি সম্পর্ক

---

💡 কাউন্সেলিংয়ের পদ্ধতি

1. কুরআন-সুন্নাহ ভিত্তিক দিকনির্দেশনা দেওয়া

2. রুকইয়াহ শর’ইয়া (শরীয়াহসম্মত দোয়া ও আয়াত) প্রয়োগ করা

3. দু’আ, সালাত, ইস্তেগফার, ও যিকর শেখানো

4. মনস্তাত্ত্বিক পদ্ধতি (যেমন: cognitive restructuring) ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে মিলিয়ে ব্যবহার

আপনার যদি মনে হয় আপনার কাউন্সেলিং প্রয়োজন তাহলে দেরি বা করে এখনই নক দিন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ এ
01711-753835

কাউন্সেলিং নিয়ে বিস্তারিত জানতে পেজের সাথেই থাকুন Saleheen Life

25/10/2025

আলহামদুলিল্লাহ
সকাল বেলা ময়মনসিংহে পৌছালাম।
রুকইয়াহ হোম সার্ভিস নিতে বুকিং করুন
01711-753835

আমার শাশুড়ি বাসা থেকে চলে যাওয়ার পর , আমার হাসব্যান্ড এটা পাইছে ওর বালিশের মাজে।। শুয়ে ছিল হটাৎ হাতে শক্ত লাগে, পরে দ...
25/10/2025

আমার শাশুড়ি বাসা থেকে চলে যাওয়ার পর , আমার হাসব্যান্ড এটা পাইছে ওর বালিশের মাজে।। শুয়ে ছিল হটাৎ হাতে শক্ত লাগে, পরে দেখে এই তা%*বিজ টা।।।

পাওয়ার পর সাথে সাথেই আমাকে বলেনি, আমি রিয়েক্ট করবো ভেবে।। দুপুরে পাইছে , রাতে আমার কাছে শেয়ার করছে।।। আমার চোখের পানি আমি ধরে রাখতে পারিনি, কারণ আমার হাসব্যান্ড এর ইনকামে, আমার হাতের রান্না খেয়ে সে আমাদের কে আলাদা বিয়ের পর থেকেই করতে চায় ।। এর আগেও আমার হাসবেন্ড এর লুঙ্গি থেকে সুতা নেওয়ার সময় দেখে ফেলছিলাম দুইজনেই। অস্বীকার করার উপায় ছিল না।

বাসায় আসলে আমি রান্না করে খাবার বেড়ে নিয়ে রুমে দিয়ে আসি, একা কাজ করলেও তারে কিছু বলি না করতে।। এসব কথা থাক, আসল কথায় আসি ।

আমার জামাই তাকে জিজ্ঞেস করছে, বালিশের ভিতর তা&*বিজ রাখছে কেনো??
সে বলে তোর শরীর ব*ন্ধ করে দেওয়ার জন্য তা%*বিজ রাখছি।

আপনি যদি এরকম সমস্যার সম্মুখীন হোন, তাহলে দ্রুত অভিজ্ঞ রাক্বীদের মাধ্যমে ডায়াগনোসিস করে চেক করুন সমস্যা আসলে কী.? জ্বী*ন যা*দু বা বদনজরের কোনো ইফেক্ট আছে কি না, তা নিশ্চিত হোন।

ডায়াগনোসিস রুকইয়াহ করতে হোয়াটসঅ্যাপ: 01711-753835

বিস্তারিত জানতে ফলো করুন : Saleheen Life

25/10/2025

বাসার ছাদে রাতে হাটাহাটি বা দৌড়াদৌড়ি আওয়াজ শুনা বাসাবাড়িতে
জ্বিন থাকার লক্ষণ।

25/10/2025

আগামীকাল সকাল থেকে থাকছি ময়মনসিংহ
রুকইয়াহ হোম সার্ভিসের শিডিউল নিতে বুকিং করুন
01711-753835

25/10/2025

ইন্না-লিল্লাহ
ES~কন নিষিদ্ধের জন্য মেহনতকারীদের মধ্যে অধিকাংশই জাদুর আঘাতে ভুগছেন।
🥹

25/10/2025

অধিকাংশ বিচ্ছেদের যাদুর কারিগর শ্বাশুড়ি!

স্বামী স্ত্রী একসাথে সুখে, শান্তিতে সময় কাটাবে অনেক শ্বাশুড়ি তা সহ্য করতে পারে না।

নিয়ত কি?? নিয়্যাত অর্থাৎ উদ্দেশ্য— ইসলামি জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তিগুলোর একটি। কোনো কাজের মূল্য নির্ভর করে সেই...
25/10/2025

নিয়ত কি??

নিয়্যাত অর্থাৎ উদ্দেশ্য— ইসলামি জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তিগুলোর একটি। কোনো কাজের মূল্য নির্ভর করে সেই কাজের পেছনের নিয়্যাতের উপর।

রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,
“সমস্ত কাজই নিয়্যাতের উপর নির্ভর করে। মানুষ তার নিয়্যাত অনুযায়ীই প্রতিদান পাবে।” (বুখারী ও মুসলিম)

এই হাদীস আমাদের শেখায় যে, বাহ্যিকভাবে কাজ যত বড়ই হোক না কেন, যদি নিয়্যাত আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য না হয়, তবে সেই কাজের কোনো মূল্য নেই। আবার সামান্য কাজও যদি খাঁটি নিয়্যাত নিয়ে করা হয়, সেটি আল্লাহর কাছে মহান ইবাদতে পরিণত হয়।

যেমন— কেউ দান করলো নাম প্রচারের জন্য, তার কোনো সওয়াব নেই। কিন্তু কেউ দান করলো শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য, তার জন্য রয়েছে পরকালীন পুরস্কার।

নিয়্যাত বিশুদ্ধ রাখার উপায় হলো:
১. প্রতিটি কাজের আগে নিজেকে প্রশ্ন করা — “আমি কার জন্য করছি?”
২. প্রশংসা নয়, আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের চেষ্টা করা।
৩. ছোট কাজেও নিয়্যাত ঠিক রাখা — যেমন সালাম দেয়া, হাসা, কাউকে সাহায্য করা।
৪. রিয়াকরি বা দেখানোর মানসিকতা থেকে দূরে থাকা।

নিয়্যাত হচ্ছে ঈমানের প্রাণ।
একটি সঠিক নিয়্যাত সাধারণ কাজকে ইবাদতে পরিণত করে,
আর একটি ভুল নিয়্যাত বড় আমলকেও নষ্ট করে দেয়।

♦️স্বামী স্ত্রী বিচ্ছেদের পরিনতি♦️পরিচয় গোপন রাখা এক ডিভোর্সি বোনের খোলাচিঠি:জানিনা, আমি কেন লিখছি। হয়তো এজন্য কারণ আমি ...
24/10/2025

♦️স্বামী স্ত্রী বিচ্ছেদের পরিনতি♦️

পরিচয় গোপন রাখা এক ডিভোর্সি বোনের খোলাচিঠি:

জানিনা, আমি কেন লিখছি। হয়তো এজন্য কারণ আমি চাই আর কেউ আমার মতো ভুল না করুক। হয়তো এজন্য কারণ আমি চাই ঠুনকো কারণে সংসারগুলো ভেঙে না পড়ুক।

আমি ঊনিশ বছর বয়সী একজন নারী। আমাদের বিয়ে হয়েছিল আমার পছন্দে। সংসারও টিকে ছিল দের বছর। আমাদের একটা ছেলেও আছে, ওর বয়স এক বছর।

আমার স্বামীর স্বভাব-চরিত্র সবই বেশ ভালোই ছিল। শুধু একটু জেদি । অবশ্য তাও সবসময় না, মাঝেমধ্যে। মানুষ ভাবে ওর বদ জেদের জন্যই বুঝি আজ এই অবস্থা, কিন্তু আমি জানি, আমাদের সমস্যার শুরুটা ওর দিক থেকে হয় নি।

সব সংসারেই তো টুকটাক কিছু সমস্যা থাকে। ওরকম আমাদের মধ্যেও মাঝেসাঝে ঝগড়া-ঝাটি হতো। কিন্তু ঝগড়া বাধলেই আমি তল্পিতল্পা গুছিয়ে বাপের বাড়ির দিকে হাঁটা দিতাম। বাপের বাড়িতে বোনরাও আসতো, আর ভাইরা তো ছিলই। ওদের কাছে কেদেকেটে সব বলতাম। তখন সবাই ওকে ফোন করে কথা শোনাত। আমার ছোট বোন তো রীতিমত অপমান করত!

আমার কাছেও মনে হতো, ঠিকই আছে। কত বড় সাহস, আমার সাথে লাগতে আসে। আমাকে নিজের মতো চালাতে চায়। আমার মধ্যে কেমন একটা জেদ কাজ করতো। ওর কাছে ছোট হব, ওর কাছে নিজের ভুল স্বীকার করব, মাফ চাইব, এটা ভাবতেই পারতাম না। উল্টো বড় গলা করে বলতাম, “ডিভোর্স দাও! তোমার মতো লোকের সাথে কে সংসার করে?”

নাহ, ডিভোর্স আমি কখনোই মন থেকে চাই নি। ওটা ছিল মুখের কথা।

ওর সামনে ছোট হওয়ার চাইতে ডিভোর্স চাওয়াই আমার কাছে সঠিক মনে হতো।

একদিনের কথা এখনও মনে পড়ে। সেদিন ছোট একটা ব্যাপার নিয়ে তর্ক করতে করতে দুজনেই খুব উত্তেজিত হয়ে পড়েছি। রাগে আমার শরীর কাঁপছে। যা মুখে আসছে তাই বলছি। তুই-তোকারি, গালিগালাজ, অপমান কিচ্ছু বাদ যায় নি। এক পর্যায়ে সহ্যের বাধ ভেঙে ও আমার গায়ে হাত তুললো!

এর আগে কিংবা পরে কখনোই ও আমার গায়ে হাত তুলে নি। কিন্তু ঐ একটা থাপ্পড়, ওটাই যথেষ্ট ছিল।

আমি বাপের বাড়ি চলে গেলাম। আর হ্যাঁ বরাবরের মতো এবারও নিজের দিকটা না বলে খালি ওর দিকটাই বলে গেলাম। মানুষের দোষ দিয়ে আর কী লাভ! সবাইকে যা বলেছি, সেটার উপর ভিত্তি করেই তারা বিচার করেছে। পরিবারের সবাই বললো, এমন ছেলের সাথে সংসার করার কোনো দরকার নাই। মামলা ঠুকে দাও।

আমি সবার পরামর্শে মামলা করলাম।

ওর নামে নারী নির্যাতনের কেইস করা হল। খুব দ্রুতই ওকে পুলিশ ধরে নিয়ে গেল। ওর পরিবার থেকে মুরুব্বিরা এসে বার বার অনুরোধ করল, আমি যেন এই কেইস তুলে নিই।

ভেতরে ভেতরে আমিও চিন্তা করতাম, আচ্ছা, আমার স্বামী কি আসলেই জালেম? ও কি কোনদিন নিজে থেকে আমার গায়ে হাত তুলেছে? আমি যদি ওকে এত কথা না শোনাতাম, তাহলে কি ও আমার গায়ে সেদিন হাত তুলতো?

আমার বাবা মা আমাকে বুঝিয়েছিল, আমি যদি এতকিছুর পর ফিরে যাই, তাহলে ও ভাববে, আমি বুঝি অসহায়। আমাকে আরো পেয়ে বসবে। আমার উপর ইচ্ছামত ছড়ি ঘুরাবে। একবার গায়ে হাত তুলেছে মানে বার বার একই কাজ করবে। কাজেই নিজে থেকে ফিরে যাওয়ার তো প্রশ্নই আসে না।

কিন্তু আমার মনের ভেতর কে যেন চিৎকার করে বলতো, ও তো এমন লোক না। ও যেদিন আমার গায়ে হাত তুলেছিল, সেদিনই হাটু জোর হয়ে আমার কাছে মাফ চেয়েছে। এসব ভেবে ভেবে আমি মামলা তুলে নিলাম। তবে ওর কাছে ফেরত গেলাম না।

কিছুদিন পর দুই পরিবার থেকে বিচার-সালিশ হল। সবার কাছে ও দোষী প্রমাণিত হল। সবাই ওকে নানা কথা বোঝাল, উপদেশ দিল। তারপর আবার সংসার শুরু করলাম।

এর পরের কয়েক মাস ভালোই চলছিল, কিন্তু হুট করে আবার কী একটা নিয়ে আমাদের ঝগড়া বেধে গেল। ব্যস, কাপড়চোপড় গুছিয়ে আবার আমি বাপের বাড়ি গিয়ে উঠলাম। এর মধ্যে শুনলাম ও নাকি খুব অসুস্থ ! আমি বাসায় ফিরতে চাইলে আমার পরিবার বললো, এভাবে একটা ঝগড়ার পর একা একা ফিরলে সেটা ভালো দেখায় না। আর আমার বোনদের কথা ছিল, ওসব অসুস্থ-টসুস্থ কিছু না, সব বাহানা!

[বিঃদ্র: নতুন নতুন গল্প পরতে চাইলে ফ্রেন্ডলিষ্টে রিকুয়েষ্ট দিয়ে সাথে থাকুন এবং আমার ID থেকে গুরে আসতে পারেন নতুন ID আসা করি সামনে অনেক ভালো ভালো গল্প পাবেন]

আমরা চাচ্ছিলাম ঐ পক্ষ থেকে কিছু আত্মীয়-স্বজন এসে ওর ভুল স্বীকার করে আমাকে হাতেপায়ে ধরে নিয়ে যাক। কিন্তু এবার কেউই আসলো না।

এরও কিছুদিন পর ও আমাকে ডিভোর্স লেটার পাঠিয়ে দিল। ডিভোর্স লেটার দেখে আমাদের পরিবারের সবাই খুব খেপে গেল। কতবড় সাহস, মেয়েকে এত কষ্টে রেখেছে, তার উপর ডিভোর্স লেটার পাঠায়। সবার কথায় আমার কাছেও মনে হলো, ঠিকই তো, কত বড় সাহস! আমাকে ডিভোর্স দিতে চায়? ওর সব ভুলগুলো চোখের উপর ভাসতে লাগলো।মা বাবা মনে করিয়ে দিলো, ও হলো সেই ছেলে যে কিনা আমার গায়েও হাত তুলেছে।

প্রতিশোধের আগুনে জ্বলতে জ্বলতে আমিও ঠিক করলাম, এবার ডিভোর্সই দেব। কে চায় এমন ফালতু লোকের সংসার করতে? কোর্টে গিয়েও ওকে হেনস্থা করার চেষ্টা করলাম। আমার মাসিক খরচ বাড়িয়ে একটা আকাশছোঁয়া অংক দাবি করলাম! আমি চাচ্ছিলাম ওর যেন দেয়ালে পিঠ ঠেকে যায়। যেন নিজে থেকে আমার কাছে এসে আবার সংসার করতে চায়। আসলে ডিভোর্স হোক আমি কখনোই চাই নি৷ কিন্তু জিদ আমাকে খেয়ে নিচ্ছিল। আগ বাড়িয়ে ওকে ডিভোর্স তুলে নিতে বলা আমার পক্ষে অসম্ভব! ওর কাছে ছোট হওয়া আমি মানতেই পারি নি।

কিন্তু আশ্চর্য ব্যাপার, ও আমার আকাশছোঁয়া সমস্ত দাবি মেনে নিলো। আমাদের ছেলেকে আমি পেয়ে গেলাম। ভরণপোষণ, মাসিক খরচ, ওর সম্পত্তি সব! বিনিময়ে ও পেলো শুধু ডিভোর্স।

আমাদের ডিভোর্স হয়েছে আজ সাড়ে তিন বছর।

ও আবারও বিয়ে করেছে। সুখেই আছে বোঝা যায়। আসলে ওর মতো নির্ঝঞ্ঝাট স্বামীকে নিয়ে মেয়েরা হয়তো সুখেই থাকবে।

এখন আমার নিজের কথা ভেবে আফসোস হয়। মানুষের মুখের কথা কখনো কখনো ছুরির চেয়েও ধারালো হতে পারে। ও আমাকে একবার থাপ্পড় মেরেছিল ঠিকই, কিন্তু আমি কথার তীরে ওকে ছিন্নবিছিন্ন করে ফেলতাম। শারীরিক নির্যাতন করি নি সত্যি, কিন্তু মানসিকভাবে কষ্ট দিতাম। এসব কথা আমার মা বাবাকে কখনোই বলা হয় নি। নিজের দোষের কথা মানুষ কতটাই বা বলে!

মাঝে মাঝে ভাবি, ইশ, আমার পরিবার যদি একটু নিজে থেকে বুঝে আমাকে সংসার করার উপদেশ দিতো। যখন আমি ওর কাছে ফিরে যেতে চাইতাম, তখন ওর খারাপটা না বলে যদি একটু ভালো দিকগুলোর কথা মনে করাতো! আমি যদি নিজের জিদ নিয়ে পড়ে না থেকে, একটু ওর কাছে নত হতাম! তাহলে হয়তো আজ আমাকে এই দিন দেখা লাগতো না।

আজ আমার ভাইবোন বন্ধুবান্ধব সবার নিজেদের সংসার আছ কিন্তু ছোট্ট ভুলে সব শেষ হয়ে গেছে তাই দোয়া করি আর কারো জীবনে এমন না হোক।

বিচ্ছে*দ করার আগ মুহুর্তে একবার হলেও ডায়াগনোসিস রুকইয়াহ করে চেক করুন জ্বী*ন জা*দু বদনজরের ইফেক্ট সংসারে আছে কি না। এরপর সিদ্ধান্ত নিন।

আপনি যদি এরকম সমস্যার সম্মুখীন হোন, তাহলে দ্রুত অভিজ্ঞ রাক্বীদের মাধ্যমে ডায়াগনোসিস করে চেক করুন সমস্যা আসলে কী.? জ্বী*ন যা*দু বা বদনজরের কোনো ইফেক্ট আছে কি না, তা নিশ্চিত হোন।

ডায়াগনোসিস রুকইয়াহ করতে হোয়াটসঅ্যাপ: 01711-753835

বিস্তারিত জানতে ফলো করুন : Saleheen Life

Group: Saleheen Life Ruqyah Center

24/10/2025

আলহামদুলিল্লাহ
রবিবার সকাল থেকে ময়মনসিংহ থাকবো।
রুকইয়াহ হোম সার্ভিস
নিতে চাইলে বুকিং করুন 01711-753835

24/10/2025

হঠাৎ অসুস্থ বোধ করা, মুখ শুকিয়ে যাওয়া, অকারণে ক্লান্তি বা মাথাব্যথা, কারও প্রশংসার পর শরীর খারাপ লাগা,
বদনজরের লক্ষন

একদিন গরম পানি' আর বড়ই পাতা, পৃথিবীর সব মায়া ধুয়ে দিবে!😥
24/10/2025

একদিন গরম পানি' আর বড়ই পাতা, পৃথিবীর সব মায়া ধুয়ে দিবে!😥

Address

Level 3, KF Tower, Temuki Point, Sadar
Sylhet
3100

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Saleheen Life posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram