Twin Brother's Medicine Corner

Twin Brother's Medicine Corner No Confusion

একজন ডাক্তার শুধু প্রেসক্রিপশন লেখেন না, কখনও কখনও তিনি লিখে দেন মানবতার নতুন ইতিহাস।ঠিক এমনই একজন মানুষ ভারতের বরাক উপত...
05/11/2025

একজন ডাক্তার শুধু প্রেসক্রিপশন লেখেন না, কখনও কখনও তিনি লিখে দেন মানবতার নতুন ইতিহাস।
ঠিক এমনই একজন মানুষ ভারতের বরাক উপত্যকার ক্যানসার বিশেষজ্ঞ ডা. রবি কান্নান (Dr. Ravi Kannan) — যিনি প্রমাণ করেছেন, চিকিৎসা মানে শুধু চিকিৎসা নয়, সেটি এক ধরণের ভালোবাসা, করুণা ও মানবতার অনুশীলন।

ধর্মনগরের এক ক্যানসার রোগী রমেশ নমঃশূদ্র (ছদ্মনাম), শেষ চিকিৎসার জন্য হাজির হন শিলচরের কাছাড় ক্যানসার হাসপাতালে। হাতে টাকা নেই, ঘরবাড়ি বিক্রি শেষ, শেষমেশ নিজের সাত বছরের ছেলেকে বন্ধক রেখে মাত্র ৫ হাজার টাকা সংগ্রহ করেছিলেন তিনি।
চিকিৎসার শেষ দিনে যখন ডাক্তার কান্নান পরবর্তী তারিখ লিখতে যাচ্ছিলেন, রমেশ কাঁদতে কাঁদতে বলেন —
“স্যার, আর তারিখ দেবেন না... আমার আর আসা হবে না।”

একজন চিকিৎসক হিসেবে কান্নান থেমে যান।
তিনি জানতে চান — “কেন?”
রমেশ জানালেন, “সব বিক্রি শেষ। এখন শুধু ছেলেটা বন্ধক আছে। ওকেও না ছাড়ালে বাঁচতে পারব না।”

সেই মুহূর্তে কান্নানের চোখে জল এসে যায়।
তিনি তৎক্ষণাৎ ৫ হাজার টাকা দিয়ে দেন, বলেন —
“তোমার চিকিৎসা এখন থেকে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে হবে।”
এরপর স্থানীয় বিধায়কের সহায়তায় তিনি ছেলেটিকেও মুক্ত করে দেন।

সেই দিন থেকেই ডা. কান্নান বুঝেছিলেন —
চিকিৎসা শুধু শরীরের জন্য নয়, এটা সমাজেরও একটি দায়িত্ব।
তাঁর উদ্যোগে হাসপাতালে চালু হয় একটি নতুন নিয়ম —
যে রোগী নির্ধারিত তারিখে না আসে, তার বাড়িতে ফোন যায় — “আপনি আসেননি কেন? সমস্যা কী?”
রোগীর না আসা মানে, হয়তো তিনি টাকাহীন, হয়তো পথহীন — আর কান্নান তাদের পাশে দাঁড়াতে চান, যেভাবে রমেশের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন।

আজ পর্যন্ত তিনি ৭,০০০-এরও বেশি ক্যানসার রোগীর অস্ত্রোপচার করেছেন সম্পূর্ণ বিনা পারিশ্রমিকে।
তিনি নেন না বড় হাসপাতালের মতো বেতন, নেন না কোনো বিলাসী সুযোগ।
তিনি শুধু নেন মানুষের দোয়া, রোগীর হাসি আর সন্তুষ্টির নিঃশব্দ আশীর্বাদ।

ডা. রবি কান্নান ২০২3 সালে পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত হন — কিন্তু তাঁর নিজের কথায়,

“এই সম্মান আসলে আমার নয়, সেই রমেশের — যিনি আমাকে মানবতা শিখিয়েছিলেন।”

আজকের পৃথিবীতে, যেখানে চিকিৎসা অনেক সময় পণ্য হয়ে দাঁড়ায়,
সেখানে রবি কান্নান দেখিয়ে দিলেন —
মানুষের প্রতি ভালোবাসা এখনো চিকিৎসার সবচেয়ে কার্যকর ওষুধ।

🌿আজ সকালে ময়মনসিংহ রাজিব বাসে ঢাকা আসছিলাম।গাজীপুর চৌরাস্তা থেকে ডা:এজাজুল ইসলাম বাসে ওঠেন.এর আগে উনার সম্পর্কে অনেক পজি...
16/10/2025

🌿আজ সকালে ময়মনসিংহ রাজিব বাসে ঢাকা আসছিলাম।গাজীপুর চৌরাস্তা থেকে ডা:এজাজুল ইসলাম বাসে ওঠেন.এর আগে উনার সম্পর্কে অনেক পজিটিভ কথা শুনেছি..আজ নিজ চোখে দেখলাম উনার সাধারণ চলাফেরা। সিট না পেয়ে ড্রাইভারের সাথের বসার জায়গায় বসছিলেন আমি আমার সিট ছেড়ে উনাকে বসতে বললাম উনি বসলেন না ওখানেই বসলেন।বাসে আরো অনেকেই উনার সম্মানে সিট ছেড়ে উনাকে বসতে বললেও উনি ওখানেই বসলেন বরং আমার সাথের সিট খালি হওয়ায় আবারো উনাকে ডাকলাম উনি উনার পাশের আরেকজনকে বসতে বললেন..বর্তমানে হাসপাতাল বা রাস্তায় ডাক্তারের সাথে হাটা বা কথা বলা অথবা বসা অকল্পনীয় অথচ উনি এত বড় ডাক্তার গুনি অভিনেতা হয়েও এত সাধারণ চলাফেরা বাসের সবাইকে বিমহিত করেছে..আসলে সত্যিই উনি গ-রি-বে-র ডাক্তার🌱🍃

সংগৃহীত-

ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন আল্লাহ তাকে জান্নাত নসিব করুন আমিন। 🤲জলাতঙ্ক (রেভিস) রোগে আক্রান্ত হয়ে পরাপারে চল...
15/10/2025

ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন আল্লাহ তাকে জান্নাত নসিব করুন আমিন। 🤲
জলাতঙ্ক (রেভিস) রোগে আক্রান্ত হয়ে পরাপারে চলে গেলেন কাজী মনিরুজ্জামান মান্না (৩৪)। তার বাসা ঝালকাঠি শহরের বাকলাই ফাঁড়িতে।
কয়েক দিন পূর্বে বিকাশের ঝালকাঠি ব্রাঞ্চে সুপারভাইজার হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন মান্না। ব্যক্তি জীবনে তিনি অবিবাহিত। একদম শৈশবে বাবাকে হারান মান্না। গত একমাস আগে সন্ধ্যায় নিজ এলাকয় একটি বিড়ালকে আদর করছিলেন। বিড়ালটি হঠাৎ তাকে কামড় দেয়। এসময় আসপাশ থেকে মানুষ এসে তার হাত থেকে বিড়ালটিকে ছাড়িয়ে দেয়। অনেকে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে বলেন তাকে। তবে পরে দেখবেন বলে বিষয়টিকে হালকা ভাবে নেন মান্না। গতকাল অফিসে বসে অবস্থা শঙ্কাপূর্ণ হলে বাসায় আসেন এবং চিকিৎসকের কাছে যান৷ এসময় এ রোগের চিকিৎসা নেই বলে জানান ডাক্তার এবং হাতে সর্বোচ্চ ৭ দিন আছে বলে জানিয়ে দেন।
এলাকয় একজন সদালাপী ও পরোপকারী হিসেবে পরিচিত মান্না। তার মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

-সংগৃহীত

🧪 কোন রোগের জন্য কোন টেস্ট করাবেন? জেনে নিন, ভুল চিকিৎসা হতে নিরাপদে থাকুন!! 🧬প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হয় 🔹 জ্বর বা ইনফেক...
18/08/2025

🧪 কোন রোগের জন্য কোন টেস্ট করাবেন? জেনে নিন, ভুল চিকিৎসা হতে নিরাপদে থাকুন!! 🧬

প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হয়

🔹 জ্বর বা ইনফেকশন হলে:
✅ CBC (Complete Blood Count)
✅ ESR
✅ Dengue, Malaria বা Typhoid Test (উপসর্গ অনুযায়ী)

🔹 ডায়াবেটিস সন্দেহ হলে:
✅ Fasting Blood Sugar (খালি পেটে)
✅ 2 Hours After Breakfast (2HABF)
✅ HbA1c (গত ৩ মাসের গ্লুকোজের গড়)

🔹 থাইরয়েড সমস্যা হলে:
✅ TSH
✅ T3, T4

🔹 লিভারের সমস্যা বা হেপাটাইটিস সন্দেহ হলে:
✅ LFT (Liver Function Test)
✅ HBsAg
✅ Anti-HCV

🔹 কিডনির সমস্যা হলে:
✅ Creatinine
✅ Urea
✅ Urine R/E (Urine Routine and Microscopy)

🔹 হার্টের সমস্যা বা বুক ধড়ফড় করলে:
✅ ECG
✅ Troponin I
✅ Lipid Profile
✅ Echocardiogram (ডাক্তারের পরামর্শে)

🔹 পেট ব্যথা, গ্যাস্ট্রিক বা হজমে সমস্যা হলে:
✅ USG Whole Abdomen
✅ Endoscopy (প্রয়োজনে)
✅ H. Pylori Test

🔹 মেয়েদের PCOS বা অনিয়মিত পিরিয়ড হলে:
✅ USG Lower Abdomen
✅ LH, FSH
✅ Prolactin
✅ TSH
✅ AMH (বাচ্চা নেওয়ার পরিকল্পনা থাকলে)।

🔹 প্রেগন্যান্সি টেস্ট:
✅ Urine β-hCG
✅ USG Pregnancy Profile

🔹 আর্থ্রাইটিস বা হাড়ের ব্যথা হলে:
✅ RA Factor
✅ CRP
✅ Uric Acid
✅ X-ray (প্রয়োজনে)।

🔹 রক্তস্বল্পতা (অ্যানিমিয়া) সন্দেহে:
✅ CBC
✅ Serum Iron
✅ Ferritin
✅ Vitamin B12

💡 মনে রাখবেন:
বিনা কারণে টেস্ট করানো যেমন ঠিক নয়, তেমনি দেরি করাও বিপজ্জনক। আপনার শরীরের সংকেতকে অবহেলা করবেন না। ভালো চিকিৎসার শুরু হয় সঠিক টেস্টের মাধ্যমে। তাই উপসর্গ দেখলেই দেরি না করে একজন রেজিস্টার্ড ডাক্তারের পরামর্শ নিন এবং প্রয়োজনীয় টেস্ট করান।

🩺 সচেতন থাকুন, সুস্থ থাকুন! 🥰

- সংগৃহীত

ডাক্তার পি.সি. পাল।(পরেশ চন্দ্র পাল)মানবতার সেবায় নিবেদিত প্রাণ চিকিৎসক🫡___________________________________রাজধানী পুরান...
31/07/2025

ডাক্তার পি.সি. পাল।
(পরেশ চন্দ্র পাল)
মানবতার সেবায় নিবেদিত প্রাণ চিকিৎসক🫡
___________________________________

রাজধানী পুরান ঢাকার ছেলে হলেও যৌবন কাল হতে আজ অবদি বসবাস করছেন চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার বৈলছড়ী গ্রামে। এর পেছনে রয়েছে হৃদয়স্পর্শী ঘটনা প্রবাহ।

বাঁশখালীর মানুষ ১৯৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধের আগে ও পরে সঠিক চিকিৎসা সেবা হতে বঞ্চিত ছিল । তখন এম.বি.বি.এস পাস করা চিকিৎসক সোনার হরিণ! উপযুক্ত চিকিৎসার অভাবে সাধারণ রোগেও মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এমন সময়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এম.বি.বি.এস পাস করা ডাঃ পি.সি. পাল অনুন্নত বাঁশখালীতে এসে দক্ষিণ চট্টগ্রামের অবহেলিত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন উন্নত ও আধুনিক চিকিৎসা সেবার ব্রত নিয়ে।

তিনি ১৯৪১ সালে রাজধানীর পুরান ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৭ সালে এম.বি.বি.এস ডিগ্রী সমাপ্ত করে ঢাকা পি.জি হাসপাতালে কর্মরত ছিলেন।
মাত্র কয়েক বছর পর পেশাগত দায়িত্ব পালনে বন্দর নগরী চট্টগ্রামে আসেন।
মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে তিনি ছাড়া তাঁর বাবা-মা-ভাই-বোন সহ পুরো পরিবার ভারতে আশ্রয় নিতে বাধ্য হন।

অনেক প্রতিকূল পরিস্থিতি সত্ত্বেও তিনি চট্টগ্রামে
থেকে গেলেন কিছু মানুষের অকৃত্রিম ভালবাসার টানে।
পরে বৈলছড়ি কে.বি বাজারের পশ্চিম পার্শ্বস্থ এক সম্ভ্রান্ত হিন্দু পরিবারের মেয়ে বিয়ে করে সেখানেই বসতি শুরু করেন।

মুলতঃ এর পর হতেই বাঁশখালীর প্রত্যেক অঞ্চলে পৌঁছে যায় নির্লোভ প্রকৃতির এ মেধাবী মানুষটির চিকিৎসা সেবা।
তিনি জানিয়েছেন,বর্তমানে নতুন নতুন রোগ সৃষ্টি ও
এর প্রতিষেধক নিয়ে প্রতিদিন অন্তত ২ ঘন্টা গবেষণা বা স্টাডি করেন।
তিনি যথেষ্ট ধার্মিক,তিনি বিশ্বাস করেন, নিয়মিত ধর্মচর্চা মানুষের মনন ও স্মৃতি শক্তির ভারসাম্য ঠিক রাখে।

উনি শুধু চিকিৎসাসেবায় নয়, সমাজসেবায়ও ওনার যথেষ্ট অবদান আছে। বর্তমানে উনি চাইলে রোগীর ফি ৭০০থেকে ১০০০ টাকা নিতে পারতেন কিন্তু মানবতার সেবায় উনি নিচ্ছেন মাত্র ২০০/১০০। আবার এলাকার কারো কারো কাছ থেকে টাকাই নেন না। উনি বৈলছড়ী গ্রাম কে আলোকিত করেছেন। উনার আলোয় আলোকিত হয়েছে সমাজ। গুণী ব্যক্তিত্বকে সম্মান করলে সকলে উপকৃত হন।

৮৪ বছর বয়সী এ মানুষটি আমৃত্যু বাঁশখালী তথা দক্ষিণ চট্টগ্রামের মানুষদের চিকিৎসা সেবা দিতে সর্বোচ্চ ত্যাগী মনোভাব পোষণ করেন।
তিনি সকলের আশীর্বাদ প্রার্থনা করেন।

সংগ্রহ-©Jiten Kanti 🥰

বাংলাদেশের একমাত্র বিষাক্ত ও বিষধর ঢোড়া সাপ: ‘লাল গলা ঢোড়া’ থেকে সাবধান!সাধারণত ঢোড়া প্রজাতির সাপকে বিষহীন ও নিরীহ হিসেব...
28/07/2025

বাংলাদেশের একমাত্র বিষাক্ত ও বিষধর ঢোড়া সাপ: ‘লাল গলা ঢোড়া’ থেকে সাবধান!

সাধারণত ঢোড়া প্রজাতির সাপকে বিষহীন ও নিরীহ হিসেবেই চেনেন সবাই। কিন্তু চমকে দেওয়ার মতো তথ্য হলো—বাংলাদেশে একটিমাত্র ঢোড়া সাপ রয়েছে যেটি বিষাক্ত এবং বিষধর, যার নাম Heller’s Redneck Keelback। বাংলায় যাকে ডাকা হয় লাল গলা ঢোড়া নামে।

এই সাপের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো এর গলার অংশে লালচে রঙের ছোপ এবং চোখার মতো আচরণ। এটি দেখতে যেমন আকর্ষণীয়, তেমনি বিপজ্জনক। সবচেয়ে আতঙ্কের বিষয় হলো—এই সাপের বিষ এতটাই মারাত্মক যে এর এন্টিভেনাম (বিষ প্রতিষেধক) বাংলাদেশে নেই। বর্তমানে এর এন্টিভেনাম পাওয়া যায় শুধুমাত্র জাপানে, যা বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য এক চরম উদ্বেগের কারণ।

কোথায় দেখা যায়?

এই সাপ মূলত পাহাড়ি অঞ্চল, বনাঞ্চল এবং কিছু কিছু জলাভূমিতে দেখা যায়। বিশেষ করে পার্বত্য চট্টগ্রামের কয়েকটি অঞ্চলে এই প্রজাতির অস্তিত্ব পাওয়া গেছে।

কেন ভয়ংকর?

বন্যপ্রাণী গবেষকদের মতে, Heller’s Redneck Keelback সাপের বিষ নিউরোটক্সিক ও হেমোটক্সিক, যা মানুষের স্নায়ুতন্ত্র ও রক্ত কোষে ভয়াবহ প্রভাব ফেলতে পারে।

বিশেষজ্ঞদের মতে,

> “যেহেতু এই সাপকে অনেকেই ঢোড়া ভেবে অবহেলা করেন, তাই কামড়ের পর প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিতে দেরি হয়। এর ফলে ঝুঁকি আরও বাড়ে।”

জনসচেতনতা জরুরি

বাংলাদেশে বিষধর সাপগুলোর মধ্যে গোখরা ও চিতালাইয়ের নাম জানা থাকলেও লাল গলা ঢোড়া সম্পর্কে সচেতনতা তুলনামূলক কম। অথচ এই সাপের কামড় জীবনঘাতী হতে পারে।

প্রাণিবিজ্ঞানীদের সুপারিশ:

সাপ দেখলে নিজে ধরার চেষ্টা করবেন না

বন বা ঝোপঝাড়ে চলাচলে সতর্ক থাকুন

বিষাক্ত সাপ কামড়ালে দ্রুত চিকিৎসা নিন, এবং প্রয়োজনে আন্তর্জাতিক সহায়তা চাওয়া জরুরি

করণীয়:

সরকারি ও বেসরকারি স্বাস্থ্য সংস্থাগুলোর প্রতি অনুরোধ—এই সাপের এন্টিভেনাম বাংলাদেশে আনার ব্যবস্থা করা হোক, এবং এলাকাভিত্তিক সচেতনতা তৈরি করা হোক।

‘লাল গলা ঢোড়া’ নিঃসন্দেহে প্রাকৃতিক বৈচিত্র্যের এক অংশ, তবে সচেতন না থাকলে এটি প্রাণঘাতী হয়ে উঠতে পারে। সাপ থেকে নয়, অজ্ঞতা থেকে সাবধান হওয়া জরুরি।
©

Address

Sylhet

Telephone

+8801742974335

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Twin Brother's Medicine Corner posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram