Dr. Rokhsana Ferdous

Dr. Rokhsana Ferdous Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr. Rokhsana Ferdous, Medical and health, Tangail.

ডেংগু জ্বর ও আমাদের করণীয় বর্তমানে দেশে ডেংগু পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।হাসপাতালে প্রতিদিন অসংখ্য বাচ্চা জ্বর আর ড...
09/07/2023

ডেংগু জ্বর ও আমাদের করণীয়

বর্তমানে দেশে ডেংগু পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।হাসপাতালে প্রতিদিন অসংখ্য বাচ্চা জ্বর আর ডেংগুর মারাত্মক উপসর্গ নিয়ে ভর্তি হচ্ছে।ডেংগু জ্বর হলেই আমরা প্লাটিলেট নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়ি।কিন্তু তার চেয়েও যেটা লক্ষণীয় সেটা হচ্ছে হেমাটোক্রিট আর শ্বেত রক্তকণিকার পরিমাণ,এগুলো দেখে বোঝা যায় রোগী আগামী ২৫/৪৮ ঘন্টার মধ্যে ক্রিটিকেল সময়ে যেতে চলেছে।

ডেংগু হলে বাচ্চাদের সাধারণত উচ্চ মাত্রার জ্বর থাকে, সেই সাথে প্রচন্ড অবসাদগ্রস্থ হয়ে পড়ে।অনেকের শরীর ব্যাথা,মাথা ব্যাথা,বমি বমি ভাব,বমি হতে পারে।এ সময় বাচ্চাদের প্রচুর পরিমাণ তরল জাতীয় খাবার খাওয়াতে হবে এবং প্রাস্রাবের পরিমাণ কমে যাচ্ছে কিনা সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।জ্বর হলেই বাচ্চাদের ডাক্তারের পরামর্শ মোতাবেক পরীক্ষা করানো উচিত। সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত একটা জীবন বাঁচাতে পারে।

ডেংগু প্রতিরোধে সবাই সচেতন হই,কোন প্রাণ যেন অকালে ঝরে না পড়ে।'তিন দিনে এক দিন, জমা পানি ফেলে দিন'...এটা মেনে এডিস মশার বিস্তার রোধে সবাই এগিয়ে আসি।

ডা. রোখসানা ফেরদৌস
এম.বি.বি.এস., বি.সি.এস (স্বাস্থ্য)
এম ডি -পেডিয়াট্রিক্স ফেইজ এ রেসিডেন্ট,
শিশু-মাতৃ স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট, মাতুয়াইল,ঢাকা।

17/02/2023

Let's smile a little more today...A smile can bring a great change...😊

নবজাতকের যত্ন ও স্বাভাবিক নবজাতক চেনার উপায়ঃজন্মের পর পর একটি শিশুর যত্ন কিভাবে নিবে এবং তার জন্য কোনটি স্বাভাবিক, কোনটি...
19/10/2022

নবজাতকের যত্ন ও স্বাভাবিক নবজাতক চেনার উপায়ঃ

জন্মের পর পর একটি শিশুর যত্ন কিভাবে নিবে এবং তার জন্য কোনটি স্বাভাবিক, কোনটি অস্বাভাবিক এটা নিয়ে পরিবারের লোকজন চিন্তিত হয়ে পড়েন।এজন্য সুস্থ নবজাতক চেনাটা জরুরি। একজন সুস্থ নবজাতকের মধ্যে নিচের লক্ষ্মণগুলো দেখা যাবেঃ

১.কান্নাঃ একজন সুস্থ নবজাতক জন্মের প্রথম ১ মিনিটে কান্না করবে। জন্মের প্রথম ১ মিনিটকে আমরা গোল্ডেন ১ মিনিট বলে থাকি কেননা এই সময়ের মধ্যে কান্না না করলে অনেক সময়ই বাচ্চার মস্তিষ্কের ক্ষতি হতে পারে।

১. ওজনঃ একজন সুস্থ নবজাতকের ওজন ২ কেজি থেকে ৪ কেজির কম হয়ে থাকে।২ কেজি থেকে কম ওজন হলে তাকে কম ওজনের মধ্যে ধরা হয় এবং এই সব বাচ্চার জন্য স্পেশাল যত্নের প্রয়োজন পড়ে।

২. ত্বকের রংঃ একজন সুস্থ নবজাতকের ত্বকের রঙ থাকবে গোলাপি। তবে হাত ও পায়ের আংগুল হালকা নীল থাকতে পারে যাকে বলা হয় এক্রাল সায়ানোসিস।

৩.প্রস্রাবঃ একজন সুস্থ নবজাতক জন্মের ৪৮ ঘন্টার মধ্যে প্রস্রাব করবে।

৪.পায়খানাঃ বাচ্চার প্রথম পায়খানা যা কালো রঙের হয়,যাকে আমরা মিউকোনিয়াম বলে থাকি, সেটি সাধারণত জন্মের প্রথম ২৪ ঘন্টার মধ্যে হয়ে থাকে।

৫.শ্বাসের গতিঃ একজন সুস্থ নবজাতকের শ্বাসের গতি মিনিটে ৩০-৬০ বার হবে।

৬. হার্ট বিটঃমিনিটে ১০০-১৬০ বার।

৭.ঘুমঃ একজন সুস্থ নবজাতক দিনে ১৮-২০ ঘন্টা ঘুমাতে পারে।

৮. তাপমাত্রা ঃ ৯৭.৫-৯৯' ফারেনহাইট হতে পারে।

এই স্বাভাবিক বিষয় গুলোর ব্যতিক্রম দেখা দিলে আমাদের যত দ্রুত সম্ভব একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

ডা. রোখসানা ফেরদৌস
সহকারী সার্জন,
নাগরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, টাংগাইল।

ছুটির দিনে কিংবা কর্মব্যস্ত দিনের ফাঁকে কিছুটা সময় বের করে আপনার সন্তানকে নিয়ে কোথাও ঘুরতে বের হবেন।বাইরের প্রাকৃতিক খোল...
19/08/2022

ছুটির দিনে কিংবা কর্মব্যস্ত দিনের ফাঁকে কিছুটা সময় বের করে আপনার সন্তানকে নিয়ে কোথাও ঘুরতে বের হবেন।বাইরের প্রাকৃতিক খোলামেলা পরিবেশ তার শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খুবই সহযোগী ভূমিকা পালন করে।বাহিরে কোথাও যাওয়া সম্ভব না হলে কোন প্লে জোনেও নিয়ে যেতে পারেন।এতে অন্য অনেক বাচ্চাদের সাথে মিশার সুযোগ পাবে যা শিশুর সামাজিক মেলামেশার দক্ষতা বৃদ্ধি করবে।মনে রাখতে হবে, একজন শিশু কিন্তু পরিপূর্ণ একজন মানুষ, তারও আবেগ,মান অভিমান, ভাল লাগা, মন্দ লাগা সবই আছে।তাই শিশুর শরীরের সাথে সাথে তার মনে যত্ন নেয়াটাও খুব জরুরি।

07/07/2022

শিশুর জ্বরে করণীয়

সাম্প্রতিক সময়ে অনেক শিশুই জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে।স্বাভাবিক ভাবেই জ্বরে আক্রান্ত শিশুর মা বাবা অত্যন্ত চিন্তিত থাকেন এবং প্রাথমিক পর্যায়ে কি করবেন সেটা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দে ভোগেন।শিশুর জ্বর আসলে প্রথমেই যেটা করতে হবে, প্যারাসিটামল ওসুধ পর্যাপ্ত পরিমাণে দিতে হবে যাতে জ্বরটা কমানো যায়।কোন অবস্থাতেই অতিদ্রুত জ্বর কমানোর ওসুধ বা এন্টিবায়োটিক ওসুধ দিয়ে দেয়া উচিত নয়।
দ্বিতীয়ত,অসুস্থ হলে বাচ্চার ক্ষুধামন্দা দেখা দেয়,কিছুই খেতে চায় না।এ ক্ষেত্রে শিশুকে জোরাজোরি করা উচিত নয়।তবে বাচ্চাকে এসময় প্রচুর পরিমাণে পানি এবং তরল জাতীয় খাবার দেয়া উচিত। এর সাথে অবশ্যই বাচ্চার প্রস্রাবের পরিমাণ ঠিক আছে কিনা সেটা খেয়াল রাখতে হবে।সেই সাথে একজন চিকিৎসক এর পরামর্শ নিয়ে কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করে জ্বরের কারণ নির্ণয় করে পরবর্তী চিকিৎসা করাতে হবে।শিশুর জ্বরকে হালকা ভাবে নেয়া উচিত নয়।করোনা,ডেংগু, প্রস্রাবের ইনফেকশন,শ্বাসতন্ত্রের ইনফেকশন সহ বিভিন্ন কারণে শিশুর জ্বর হতে পারে।কাজেই কারণ নির্ণয় না করে ফার্মেসী বা নিজের ইচ্ছায় তাকে এন্টিবায়োটিক দেয়া উচিত নয়।এতে হিতে বিপরীত হতে পারে। বাচ্চা আমাদের সবারই খুব প্রিয়,খুব ভালবাসার সম্পদ।তাই সুস্থ থাকুক প্রতিটি শিশু।

ডা. রোখসানা ফেরদৌস
এম.বি.বি.এস., বি.সি.এস (স্বাস্থ্য)
এম.ডি.(শিশুরোগ -কোর্স)
নাগরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, টাংগাইল।

Address

Tangail

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Rokhsana Ferdous posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Rokhsana Ferdous:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram