Tangail Medical College & Hospital

Tangail Medical College & Hospital এখানে মেডিক্যাল কলেজের সকল প্রকার নো? Monsur Ali Medical College, Patuakhali Medical College, Rangamati Medical College).

In 2008, Before 9th Parliamentary Election of Bangladesh, Prime Leader of Bangladesh Awami League and nation's former Prime Minister Sheikh Hasina promised the people of Tangail to establish a Government financed medical school in Tangail city. As her party continued to rule as Government of Bangladesh for 2nd consecutive time in 2014, a decision was taken in August 2014 by the government to start Tangail Medical College alongside five other new medical colleges (Jamalpur Medical College, Manikganj Medical College, Shaheed M. TMC is the 24th public medical college of Bangladesh.

Tangail er science and melay akti owsam dans. .Please see https://youtu.be/CZq63kcaQsw
11/01/2018

Tangail er science and melay akti owsam dans. .
Please see

https://youtu.be/CZq63kcaQsw

পুরাই মাথা নষ্ট ভাই গ্রামের ছেলেটির নাচ দেখে Bangladeshi School Funny Stage Dance 2018 https://youtu.be/CZq63kcaQsw পুরাই মাথা নষ্ট ভাই গ্রামের ছেলেটির নাচ দ....

01/12/2017

If you have some great footage that you want to share, let us know. I am sure there is some sort of way we can let the world know about your awesome video. Much love and respect!

You are welcome to sample our videos, using 30 seconds of clips or less. That follows fair use laws. Don't steal entire videos from "Zit and Pimple College."

This channel is not intended to give any medical advice. We are here for entertainment purposes only. Please consult a surgeon, doctor, dentist, PA, nurse or real medical professional if you actually need real medical advice!

Any thoughts on a medicaid career in billing?

01/12/2017
01/12/2017
16/09/2017

আপনার ব্লাড গ্রুপ কী ‘o’; O ব্লাড গ্রুপের মানুষরা এক্কেবারে আলাদা
16/সেপ্টেম্বর/2017, 10:05Zoombangla
শুধু স্বাস্থ্যের কথা বিবেচনা করলে, যাঁদের শরীরে O গ্রুপের রক্ত, নানাবিধ সমস্যা দেখা দিতে পারে। অন্য গ্রুপের তুলনায় এঁদের আলসার হওয়ার সম্ভাবনা যেমন বেশি, দেখা গিয়েছে, থাইরয়েডের অসুখেও এঁরা ভোগেন। আবার শরীরে হরমোনের মাত্রাও এঁদের কম হয়। আয়োডিনের ঘাটতিও দেখা যায়। আবার এঁদের শরীর বেশি জলও ধরে রাখে। সহজেই এঁরা স্থুল হয়ে পড়েন। শরীরে দেখা দিতে পারে অবাঞ্ছিত টিউমারও।

তার পরেও, O গ্রুপের রক্তের অধিকারীরা কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, সমাজের নানা ক্ষেত্রে এঁদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে দেখা গিয়েছে। নেতৃত্ব দেওয়ার স্বাভাবজাত ক্ষমতা রয়েছে। যে কোনও ক্ষেত্রেই এঁরা অত্যন্ত মনোযোগী। ব্যক্তিত্বসম্পন্ন। নানাবিধ গুণেরও সমন্বয় দেখা যায়।

অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়লে, এঁরা ভীষণ রেগে যান। অস্বাভাবিক আচরণ করতে থাকে। পাশাপাশি এঁরা অতিমাত্রায় আবেগতাড়িত। খাওয়াদাওয়া নিয়ে এঁদের মাথাব্যথা থাকে না। পর্যাপ্ত ব্যয়ামও করেন না। যে কারণে স্বাস্থ্য ভালো যায় না।

জাপানিরা কিন্তু O গ্রুপের মানুষজনকে খুবই গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। বিশেষত, চাকরির ইন্টারভিউয়ে ব্লাড গ্রুপ O কি না, অবধারিত ভাবে এই প্রশ্নটা থাকবেই। এর কারণ, জাপানিরা মনে করেন, O গ্রুপের অধিকারীরা খুবই দায়িত্ববান হয়। কাজ ফেলে রাখা পছন্দ করেন না। যুক্তিবাদী। অগোছালো নন, পরিকল্পনা করে চলেন।

সবচেয়ে বড় কথা, এবং যেটা সবাই জানেন, এঁরা সার্বিক দাতা, আর কোনও গ্রুপের রক্তের ক্ষেত্রে এটা খাটে না। তাই শুধু রক্তের প্রয়োজনের নিরিখেই বোঝা যায় O গ্রুপের লোকজন কতখানি গুরুত্বপূর্ণ।

বাংলাদেশের প্রতি মিয়ানমারের বর্তমান শক্তি ও শক্তি দেখানোর উৎপত্তিতে কারা? 0 6,859  Less than a minuteমিয়ানমার কেন বাং...
07/09/2017

বাংলাদেশের প্রতি মিয়ানমারের বর্তমান শক্তি ও শক্তি দেখানোর উৎপত্তিতে কারা?
 0
 6,859  Less than a minute
মিয়ানমার কেন বাংলাদেশের সীমানায় বার বার তাদের সামরিক হেলিকপ্টার নিয়ে ডুকে!জানতে হলে পড়ুন মিয়ানমারের বর্তমান শক্তি ও শক্তির উৎপত্তিতে কারা?
এর পর ও সামরিক শক্তিতে মিয়ানমার বাংলাদেশের ও উপরে।বিশ্বে ৪৪তম,বাংলাদেশ ৫৫তম।
বাংলাদেশের জনগণ জন্মগতভাবেই শান্তিপ্রিয়। আক্রমন নয়, কেবলমাত্র আক্রান্ত হলেই বাঙালী প্রতিহত করায় বিশ্বাসী। আর তাই আমরা দেখতে পাই- একদিকে বৌদ্ধ অধ্যুষিত বার্মায় মুসলমানদের ঘর-বাড়ি, মসজিদ জ্বালিয়ে দিয়ে তাদেরকে দেশ থেকে উচ্ছেদ করা হচ্ছে, অন্যদিকে মুসলমান অধ্যূষিত বাংলাদেশে বৌদ্ধ উপজাতীদেরকে রাজার হালে রাখা হয়েছে। এরপরও পার্বত্য এলাকায় এইসব সন্ত্রাসী বৌদ্ধ ত্রাশের রাজত্ব কায়েম করেছে।
এইসব উপজাতী সন্ত্রাসীদের কারনে পার্বত্য এলাকার বাঙালীরা আজ নিজ দেশে পরবাসী। এদেশের সরকার পাহাড়ীদের জন্য বিশেষ কোটা তৈরি করেছে, যার ফলে যোগ্য বাঙালীদেরকে বঞ্চিত করে অযোগ্য-অপদার্থ উপজাতীদেরকে সরকারী চাকরীতে ঢুকানো হচ্ছে। এমনকি বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীগুলোতে পর্যন্ত এইসব উপজাতীরা ঢুকে গেছে বিশেষ কোটার সুবিধা নিয়ে। এরা যে সূচ হয়ে ঢুকে হয়ে একদিন ফাল হয়ে বেরোবে না তার কি গ্যারান্টী? একদিন যে এই বার্মার দ্বারাই বাংলাদেশের জনগণ শাসিত হবে না তার কোন নিশ্চয়তা নেই।
উত্তর কোরিয়ার সহায়তায় গোপনে পারমানবিক অস্ত্র তৈরির আয়োজন করছে বার্মা। এটা এতদিন সন্দেহের পর্যায়ে থাকলেও এখন এটা বেশ ভিত্তি পেয়েছে। কিছুদিন আগে একটা জাতীয় দৈনিকে এব্যাপারে একটা অনুসন্ধানী প্রতিবেদনও ছাপানো হয়েছে। অত্যন্ত গোপনীয়তা রক্ষা করে বার্মা তাদের সামরিক শক্তিমত্ত্বা বৃদ্ধি করছে। বাংলাদেশের পাশ্ববর্তী সীমান্ত অঞ্চলে নতুন করে একাধিক বিমান ও নৌ ঘাঁটি স্থাপন করার পেছনে তাদের উদ্দেশ্যটা কি তা সহজেই অনুমেয়।
কিন্তু বাংলাদেশ সরকারের এব্যাপারে খুব একটা মাথা ব্যথা আছে বলে মনে হয় না। বার্মা আসলে কি চায়? বার্মা চায় বাংলাদেশের পার্বত্য জেলাগুলো (খাগড়াছড়ি, বান্দরবান, রাঙামাটি) এবং সম্ভব হলে কক্সবাজার তাদের নিয়ন্ত্রণে নিতে। বিভিন্ন কারনে পার্বত্য জেলাগুলোর গুরুত্ব অপরিসীম। এই অঞ্চলটির দখল নিতে পারলে হতদরিদ্র দেশ বার্মা অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে অনেক লাভবান হবে।
পার্বত্য জেলাগুলোর অধিবাসী উপজাতীরাও খুব স্বাভাবিকভাবেই তাদের জাতভাই বার্ম

22/08/2017

সর্পদংশনে প্রাথমিক চিকিৎসা

সর্পদংশনে আমাদের দেশে এক জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যা। আমাদের দেশে প্রতি বছর প্রায় আট হাজার মানুষ সর্পদংশনের শিকার হয়। যদিও আধুনিককালে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে সর্পদংশনের চিকিৎসা করা হয়। তথাপি আমাদের জনসাধারণের ঐতিহ্যগত লোক চিকিৎসার প্রতি দৃঢ়বিশ্বাস ও পাশাপাশি চিকিৎসা পেশায় জড়িতদের সর্পদংশনের বৈজ্ঞানিক চিকিৎসা সম্পর্কে সচেতনতার অভাবে সর্পদংশনের শিকার প্রায় ২০ শতাংশ লোকই মৃত্যুবরণ করে।

অথচ সর্পদংশনের প্রাথমিক চিকিৎসা সম্পর্কে ব্যাপক জনসচেতনতা বৃদ্ধি করার পাশাপাশি চিকিৎসকদের সর্পদংশনের বৈজ্ঞানিক চিকিৎসার সাথে পরিচিত করার মাধ্যমে এই মৃত্যুর হার অনেকাংশ কমিয়ে আনা সম্ভব। এখানে সর্পদংশনের প্রাথমিক চিকিৎসার কিছু করণীয় ও বর্জনীয় কাজের তালিকা দেয়া হলো।

করণীয়

১. সর্পদংশনে আক্রান্ত ব্যক্তিকে সর্পদংশনের নিরাময়যোগ্য আধুনিক চিকিৎসার ব্যাপারে আশ্বস্ত করুন। কারণ সর্পদংশনে আক্রান্ত ব্যক্তি মৃত্যুভয়ে অত্যন্ত উদ্বিগ্ন থাকে।

২. পা আক্রান্ত হলে হাঁটা যাবে না।

৩. হাত আক্রান্ত হলে এড়িয়ে চলতে হবে হাতের সমস্ত নাড়াচাড়া।

৪. প্রয়োজনে আক্রান্ত হাত বা পায়ের সাথে একটি বন্ধফলক এঁটে দিয়ে তা উপযুক্ত বাঁধন যেমন : দড়ি, গামছা প্রভৃতি দ্বারা বেঁধে রহিত করতে হবে সব নাড়াচাড়া। কারণ আক্রান্ত স্থানের অযাচিত নাড়াচাড়া পুরো শরীরে বিষ ছড়ানোর জন্য সহায়ক হিসেবে কাজ করে।

৫. যদিও কোনো কোনো ক্ষেত্রে রোগীর মানসিক স্বস্তির লক্ষ্যে লোকসমাজে বহুলপ্রচলিত দু’টি পট্টি আক্রান্ত স্থানের কিছুটা আগে ও পরে এমনভাবে বাঁধতে হবে, যার মধ্য দিয়ে হাতের কনিষ্ঠা আঙুল সহজে প্রবেশ করানো যায়। এতে করে পায়ের রক্ত সঞ্চালনে কোনোরূপ বিরূপ প্রভাব পড়ে না। যদিও আধুনিক চিকিৎসায় এর কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। তদুপরি চন্দ্র বোড়া সাপের দংশনে এর ব্যবহার পুরোপুরি নিষেধ।

৬. সেই সাথে আক্রান্ত ব্যক্তিকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব উন্নত চিকিৎসার জন্য নিকটস্থ হাসপাতালে স্থানান্তর করতে হবে।

বর্জনীয়

১. আক্রান্ত স্থানের আগে ও পরে দুই বা ততধিক পট্টি শক্ত বাঁধা। কারণ এতে আক্রান্ত স্থানে রক্তের প্রবাহ বাধাপ্রাপ্ত হয়। এমনকি আক্রান্ত স্থানে স্থায়ী ক্ষতি হতে পারে।

২. আক্রান্ত স্থান ও এর চারপাশে ধারালো জিনিস দিয়ে চেরার মাধ্যমে বিষ ঝরানোর ভ্রান্ত ধারণার বশবর্তী হয়ে অযাচিত রক্ত ঝরানো।

৩. আক্রান্ত স্থানে চেরার মাধ্যমে

18/08/2017

যেভাবে ৫ মিনিটেই দাঁত ব্যথা দূর করতে পারবেন
17/আগস্ট/2017, 23:16
দাঁত ব্যথা ৫ মিনিটে দূর করার উপায় – দাঁতের রুট ক্ষতিগ্রস্ত হলে তা অসহনীয় ব্যথার সৃষ্টি করে। দাঁতের এই স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় অনেক কারণ রয়েছে।

উদাহারণস্বরুপ :

দাঁতের ক্ষয়
দাঁত পড়ে যাওয়া

ভাঙা দাঁত

মাড়ি ব্যথা

নিদ্রাহীনতা

টেমপোরোমেনডিবুলার জয়েন্ট (টিএমজে) ব্যথা

দুর্বল ফিলিং বা ক্যাপ ইনস্টল করা না থাকলে।

দাঁত ব্যথা এমনই ব্যথা, যা জীবন দুর্বিষহ করে তোলে। ঘুমানো যায় না, খাওয়া যায় না, কথা বলা যায় না।

দাঁত ব্যথায় ভুগলে, দন্ত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া সবচেয়ে ভালো। তবে কোনো কারণে যদি চিকিৎসকের কাছে যাওয়াটা সম্ভব না হয়ে ওঠে তাহলে কি করবেন? এক্ষেত্রে ঘরোয়া খুব সহজ একটি উপায় আপনার দাঁতের ব্যথা সাময়িক উপশমে সাহায্য করতে পারে। এটি দাঁত ব্যথার নিরাময়ের সবচেয়ে প্রচলিত উপায়গুলোর একটি।

উপকরণ
হাফ চা-চামচ লবঙ্গ গুঁড়া

হাফ চা-চামচ নারকেল তেল

এই ঘরোয়া ওষুধের উপকারিতা:
লবঙ্গ গুঁড়ায় ইউজিনল নামক রাসায়নিক উপাদান রয়েছে, যা ব্যথা উপশম করে। নারকেল তেলের রয়েছে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য।

প্রস্তুত প্রণালী ও ব্যবহার
একটি কাঁচের পাত্রে লবঙ্গ গুঁড়া এবং নারকেল তেল মিশ্রিত করুন। টুথব্রাশের সাহায্যে এই পেস্টটি আক্রান্ত দাঁতে প্রয়োগ করুন। দিনে ৩ বার এই ঘরোয়া ওষুধের প্রয়োগ ভালো ফলাফল দেবে।

07/08/2017

পুরুষের শরীরের ৭ ব্যথা ভুলেও উপেক্ষা নয়
07/আগস্ট/2017, 03:01Zoombangla

শরীরের সাত রকমের বেদনা সম্পর্কে কোনোভাবেই কোনো পুরুষের উদাসীন থাকা উচিৎ নয়। না হলে ঘটে যেতে পারে গুরুতর বিপদ।

পুরুষরা অনেক সময়েই ব্যস্ততার কারণে নিজেদের শরীরের দিকে নজর দিতে পারেন না। সময়ের অভাবে শরীরের অনেক সমস্যাই অনেক সময়ে তারা উপেক্ষা করে যান। সেন্ট্রাল মেডিকেল ইউনিভার্সিটি অফ বার্মিংহ্যাম-এর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শরীরের সাত রকমের বেদনা সম্পর্কে কোনো ভাবেই কোনো পুরুষের উদাসীন থাকা উচিৎ নয়। না হলে ঘটে যেতে পারে গুরুতর বিপদ। এগুলির মধ্যে কোনো কোনো ব্যথা অবশ্য মহিলাদের শরীরেও দেখা দিতে পারে, তবে প্রধানত পুরুষদের শরীরেই এই ধরনের যন্ত্রণা বাসা বাধে। কোন সাত ধরনের বেদনার কথা বলছেন ডাক্তাররা? আসুন, জেনে নেওয়া যাক—
১. কুঁচকিতে আচমকা তীব্র ব্যথা: যদি হঠাৎ করে এমন যন্ত্রণা শুরু হয়, যেন আপনার গোপনাঙ্গে কেউ প্রবল আঘাত করেছে, তা হলে চিন্তার কারণ রয়েছে। শুক্রনালির বিকৃতি, কিংবা যৌনাঙ্গে ব্যাকটেরিয়া ঘটিত ইনফেকশনের কারণে এই ধরনের যন্ত্রণা হতে পারে।

২. কোমরে তীব্র যন্ত্রণা: যদি গরম সেঁক কিংবা পেন কিলারেও এই জাতীয় ব্যথা না কমে, তবে এই ব্যথার কারণ হতে পারে অ্যাবডমিনাল অ্যানিরিজম (সেই ধমনীর স্ফীতি যার মাধ্যমে তলপেটে রক্ত প্রবাহিত হয়)। এ ছাড়া কিডনিতে পাথর জমার ফলেও এই ধরনের ব্যথা দেখা দিতে পারে। ওষুধ কিংবা অপারেশনের মাধ্যমে এই জাতীয় ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

৩. পায়ের পাতায় কিংবা গোড়ালিতে একটানা ব্যথা: পা-এ গোড়ালির আশেপাশে যদি ক্রমাগত ব্যথা হয়ে চলে, যখন বিশ্রাম নিচ্ছেন তখনও যদি ব্যথা না কমে, তবে চিন্তার কারণ রয়েছে। স্ট্রেস ফ্র্যাকচারের ফলে এই ধরনের ব্যথা সৃষ্টি হতে পারে। এমনটা হলে পায়ের উপর চাপ পড়তে পারে, এমন কাজ যতটা সম্ভব কম করুন। ব্যথা কমে গেলে আবার স্বাভাবিক জীবনযাপন করুন।

৪. তলপেটে অসহ্য যন্ত্রণা: হঠাৎ করেই কি তলপেটে ছুরি মারার মতো তীব্র ব্যথা হচ্ছে? তা হলে অ্যাপেনডিক্সের সমস্যা, কিংবা প্যাংক্রিয়াটাইটিস-এ আক্রান্ত হয়ে থাকতে পারেন আপনি। গলব্লাডারে স্টোনও তৈরি হয়ে থাকতে পারে। অধিকাংশ সময়ে অপারেশনই এই সমস্ত সমস্যা থেকে মুক্তির একমাত্র উপায়।

৫. হঠাৎ হঠাৎ বুকে তীব্র ব্যথা: বুকে হঠাৎই প্রচণ্ড যন্ত্রণা শুরু হল, কিছু ক্ষণ বাদেই ব্যথা আবার চলেও গেল— এমনটা যদি মাঝেমধ্যেই হতে থাকে, তা হলে হার্টের সমস্যা তার সম্ভাব্য কারণ হতে পারে। সে ক্ষেত্রে যত দ্রুত সম্ভব, ডাক্তারের দ্বারস্থ হওয়া প্রয়োজন।

৬. কাফ মাসল-এ ফোলা ভাব: পায়ে হাঁটুর নীচের অংশ যদি ফুলে যায়, এবং ভিতরে যদি জ্বালার অনুভূতি থাকে, তা হলে তা হতে পারে ডিপ-ভেন থ্রম্বোসিসের লক্ষণ। এই রোগে পায়ের নিম্নাংশে ধমনীর মধ্যে রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা দেখা যায়। সাধারণত ডাক্তারের পরামর্শ মেনে ওষুধ খেলেই এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

৭. প্রস্রাবের সময়ে যন্ত্রণা কিংবা জ্বালা: মূত্রথলির ইনফেকশন কিংবা ক্যানসারের ফলে প্রস্রাবে জ্বালা বা যন্ত্রণার অনুভূতি হতে পারে। এমনটা হলে কালবিলম্ব না করে ডাক্তারের কাছে যান, এবং পরামর্শ মেনে চিকিৎসা করান।

সূত্র : এবেলা

07/08/2017

মোবাইল ফোনের কল রেট পরিবর্তনের উদ্যোগ
07/আগস্ট/2017, 07:46amadershomoy.biz

ডেস্ক রিপোর্ট : মোবাইল ফোনে কথা বলার খরচ পুনর্নির্ধারণের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। এখন একই মোবাইল ফোন অপারেটরের নিজেদের গ্রাহকদের (অন-নেট) সঙ্গে কথা বলার সর্বনিম্ন খরচ ২৫ পয়সা, সেটি এখন বৃদ্ধি পেয়ে ৩৫ পয়সা হতে পারে। আবার অন্য অপারেটরে (অফ-নেট) ফোন করার খরচ ৬০ পয়সা থেকে কমিয়ে ৪৫ পয়সা নির্ধারণ করতে চায় নিয়ন্ত্রক সংস্থা। একই সঙ্গে মোবাইল ফোনে কল করার সর্বোচ্চ মূল্য ২ টাকা থেকে কমিয়ে দেড় টাকা করার প্রস্তাব করেছে বিটিআরসি।

সম্প্রতি বিটিআরসির কমিশন বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগে পাঠানো হয়েছে। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অনুমোদনের পর এটি যাবে অর্থ মন্ত্রণালয়ে। কারণ, এ সিদ্ধান্তের সঙ্গে সরকারের আয়-ব্যয়ের হিসাব জড়িত আছে। কলরেট পুনর্নির্ধারণের ফলে টেলিযোগাযোগ খাতের সামগ্রিক আয় বাড়বে বলে বিটিআরসি মনে করে। তবে খাতসংশ্লিষ্টদের কাছ থেকে নেতিবাচক মনোভাব পেলে এসব সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার সুযোগ আছে বলেও নিয়ন্ত্রক সংস্থার সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে।

বর্তমানে মোবাইল ফোনে কল করার সর্বনিম্ন সীমা ২৫ পয়সা, আর সর্বোচ্চ সীমা ২ টাকা। অর্থাৎ এ সীমার মধ্যে থেকে অপারেটররা বিভিন্ন প্যাকেজে কল করার মূল্য নির্ধারণ করে। বিটিআরসির নতুন প্রস্তাব বাস্তবায়িত হলে কলরেটের সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ সীমা হবে যথাক্রমে ৩৫ পয়সা ও ১ টাকা ৫০ পয়সা।

বিটিআরসির প্রস্তাব অনুযায়ী, অন-নেট কলের ক্ষেত্রে অর্থাৎ গ্রাহক নিজস্ব নেটওয়ার্কে কল করলে তার পুরোটাই যাবে সংশ্লিষ্ট অপারেটরের কাছে। আর অফ-নেট কলের ক্ষেত্রে বিদ্যমান নিয়ম অনুযায়ী যে অপারেটরের নেটওয়ার্কে কল যাবে, তারা প্রতি মিনিটের জন্য ১৮ পয়সা করে পাবে। এ ছাড়া যে অপারেটরের নেটওয়ার্ক থেকে কল তৈরি হয়, তাদের থেকে ইন্টার কানেকশন এক্সচেঞ্জও (আইসিএক্স) আগের মতোই ৪ পয়সা করে পাবে। অর্থাৎ অফ-নেট কলের ক্ষেত্রে মূল অপারেটরের ব্যয় হবে ২২ পয়সা।

খাতসংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কলরেট পরিবর্তনের নতুন সিদ্ধান্ত কার্যকর হলে ছোট অপারেটর থেকে বড় অপারেটরে কল করার খরচ কমবে। যেমন টেলিটক থেকে গ্রামীণফোনে কল করতে এখন ন্যূনতম খরচ ৬০ পয়সা। সেটি এখন কমে ৪৫ পয়সা হবে। এতে গ্রাহকসংখ্যায় পিছিয়ে থাকা অপারেটররা তুলনামূলক বেশি সুবিধা পাবে। যদিও অফ-নেট কল থেকে ছোট অপারেটরদের আয় কমে যাবে। কারণ, এ ধরনের কলের জন্য ২২ পয়সা খরচ বাদ দিয়ে বাকি ৩৮ পয়সা এখন তারা পায়। নতুন নিয়ম কার্যকর হলে সে আয় কমে ২৩ পয়সা হবে।

বিটিআরসির হিসাব অনুযায়ী, বর্তমানে টেলিটকের গ্রাহকসংখ্যা ৩৭ লাখ, যা কার্যক্রম থাকা অপারেটরের মধ্যে সর্বনিম্ন। সবচেয়ে বেশি ৫ কোটি ৯৩ লাখ গ্রাহক আছে গ্রামীণফোনের। এ ছাড়া এয়ারটেলের সঙ্গে একীভূত হওয়া রবির ৩ কোটি ৫০ লাখ আর বাংলালিংকের ৩ কোটি ১৩ লাখ গ্রাহক আছে।

জানতে চাইলে মোবাইল ফোন অপারেটরদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশের (অ্যামটব) মহাসচিব টি আই এম নুরুল কবীর প্রথম আলোকে বলেন, কলরেট বৃদ্ধির যে প্রস্তাব বিটিআরসি দিয়েছে, সেটির সঙ্গে অ্যামটব একমত। কারণ, বাংলাদেশে ভয়েস কলের রেট বিশ্বের মধ্যে সর্বনিম্ন। সেটি যদি একটু সহনীয়ভাবে পুনর্নির্ধারণ করা হয়, সেটা সব পক্ষের জন্যই ভালো হবে। আর কলরেট বাড়লে তার বড় একটি অংশ পাবে সরকারই।

তবে সর্বনিম্ন কলরেট বাড়ানোর সিদ্ধান্তে দ্বিমত পোষণ করে কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান প্রথম আলোকে বলেন, সর্বনিম্ন রেট বাড়ানোর কোনো যৌক্তিকতা নেই। এটি ঠিক রেখে বা কমিয়ে অন্য রেট কমালে কোনো আপত্তি নেই। আর মোবাইল ফোন অপারেটর ও সরকার টেলিযোগাযোগ খাত থেকে এখন যথেষ্ট আয় করে। তাই মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত গ্রাহকদের কাছে কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হবে না।

বিটিআরসি ২০১০ সালে আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়নের (আইটিইউ) সহায়তায় প্রথম ভয়েস কলের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন সীমা বেঁধে দেয়। কলরেট নির্ধারণে সে সময় নিয়ন্ত্রক সংস্থা একটি ‘কস্ট মডেলিং’ করেছিল।

ভয়েস কল রেটের মিনিটপ্রতি

বর্তমান ও প্রস্তাবিত মূল্য

সর্বনিম্ন (অন–নেট)

বর্তমান মূল্য ২৫ পয়সা

প্রস্তাবিত ৩৫ পয়সা

সর্বনিম্ন (অফ–নেট)

বর্তমান মূল্য ৬০ পয়সা

প্রস্তাবিত ৪৫ পয়সা

সর্বোচ্চ কল রেট

বর্তমান মূল্য ২ টাকা

প্রস্তাবিত মূল্য ১.৫ টাকা । প্রথম আলো

04/08/2017

স্বপ্ন টা কেমন ছিল, তা ঘুম ভাঙ্গার পর বুঝা যায়। ঠিক তেমনি কাছের মানুষ কেমন ছিল, তা শুধু হারিয়ে যাবার পর বুঝা যায়।

Address

Tangail Sador
Tangail
TANGAIL

Telephone

0921-63027

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tangail Medical College & Hospital posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category