19/05/2025
১. জাবির বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, "নিশ্চয়ই হিজামাতে শেফা রয়েছে।" (সহীহ বুখারী, ৫৬৯৬)
২. আনাস বিন মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, "তোমাদের চিকিৎসার মধ্যে হিজামাই হলো সর্বোত্তম।" (সহীহ বুখারী, ৫৩৭২)
৩. আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, "যদি তোমাদের কোনো চিকিৎসায় কল্যাণ থাকে, তবে তা হিজামাতেই আছে।" (সহীহ বুখারী, ৫৬৯৭)
৪. ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, "মেরাজের রাতে আমি ফেরেশতাদের যে দলের পাশ দিয়ে গিয়েছি, তাঁরা সকলেই আমাকে হিজামার কথা বলেছেন।" (সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৪৭৭)
৫. ইবনে উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, "খালি পেটে হিজামা করা উত্তম। এতে শেফা ও বরকত রয়েছে এবং এটি স্মরণশক্তি ও বুদ্ধি বৃদ্ধি করে।" (সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৪৮৭)
৬. আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, "যে ব্যক্তি ১৭, ১৯ ও ২১ তারিখে হিজামা করাবে, তার সকল রোগের শেফা হবে।" (সুনানে আবু দাউদ, ৩৮৬১)
৭. জাবির বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, "রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর কাঁধের ব্যথার জন্য হিজামা করিয়েছিলেন।" (সুনানে আবু দাউদ, ৩৮৫৯)
৮. আনাস বিন মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ "রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর ঘাড়ের দু'পাশের রগে এবং কাঁধে তিনবার হিজামা করিয়েছিলেন।" (সুনানে আবু দাউদ, ৩৮৬০)
৯. সালামা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ "রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের খাদেম বলেন, যখনই কেউ তাঁর কাছে মাথাব্যথার অভিযোগ করত, তিনি তাকে হিজামা করার পরামর্শ দিতেন।" (সুনানে আবু দাউদ, ৩৮৫৮)
১০. আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ "জিবরীল (আঃ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে কণ্ঠার দু'পাশে এবং কাঁধের মাঝে হিজামা করার পরামর্শ দিয়েছিলেন।" (সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৪৮৩)