Mowla Homeo Clinic

Mowla Homeo Clinic অসুস্থতা আপনার
দায়িত্ব আমাদের

⚡এই যে নীল জামা, তোমার নাম কী?”একটা সাধারণ প্রশ্ন, কিন্তু তার পেছনে লুকিয়ে ছিল একটা বড় শিক্ষা...কলেজের প্রথম দিন।নতুন ...
05/07/2025

⚡এই যে নীল জামা, তোমার নাম কী?”
একটা সাধারণ প্রশ্ন, কিন্তু তার পেছনে লুকিয়ে ছিল একটা বড় শিক্ষা...

কলেজের প্রথম দিন।
নতুন একজন শিক্ষক ক্লাসে ঢুকেই একজন ছাত্রীকে লক্ষ্য করে বলেন,
“এই যে নীল জামা, তোমার নাম কী?”

মেয়েটি উত্তর দেয়, “রেশমি, স্যার।”
আর ঠিক তখনই শিক্ষক বলেন,
“এই মুহূর্তে ক্লাস ছেড়ে বেরিয়ে যাও। তোমার মুখ আর যেন না দেখি!”

রেশমি হতভম্ব। চোখে জল, কিছু না বুঝেই বেরিয়ে যায়।
ক্লাস নিস্তব্ধ। কেউ কিছু বলে না।

তারপর শিক্ষক জিজ্ঞেস করলেন, “আইন কেন তৈরি হয়?”
একজন বলল, “শৃঙ্খলার জন্য।”
অন্যজন বলল, “ন্যায়বিচারের জন্য।”

শিক্ষক বললেন,
“তোমরা সবাই ঠিক বলেছ।
কিন্তু আমি একটু আগে রেশমির সঙ্গে অন্যায় করলাম,
তবুও কেউ প্রতিবাদ করোনি কেন?”

তবু সবাই চুপ।

তিনি বললেন,
“কারণ তোমরা ভাবলে, এটা তো আমার সঙ্গে হয়নি!
এই মানসিকতাই একদিন তোমাদের বিপদের কারণ হবে।
আজ যে চুপ, কাল তার বিপদেও কেউ পাশে দাঁড়াবে না।”

শেষে শিক্ষকের হৃদয়ছোঁয়া কথা:

“চুপ থাকা মানেই সম্মতি দেওয়া।
যেখানে অন্যায় দেখবে,
সেইখানেই রুখে দাঁড়াবে—
কারণ ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানোই প্রকৃত মানবধর্ম।”

শিক্ষা:
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করা মানেই অন্যায়কে প্রশ্রয় দেওয়া।
সাহস করে প্রতিবাদ করো, অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াও।

⚡এখনকার ছেলেমেয়েরা জানেই না আমাদের ছোট বেলায় কী কী কারণে আমাদের মাইর দেয়া হতো.🥲১. মাইর খাবার পরে কাঁদলে। ২. মাইর খাবার...
04/07/2025

⚡এখনকার ছেলেমেয়েরা জানেই না আমাদের ছোট বেলায় কী কী কারণে আমাদের মাইর দেয়া হতো.🥲

১. মাইর খাবার পরে কাঁদলে।
২. মাইর খাবার পর না কাঁদলে।
৩. না-মারা সত্ত্বেও কান্নাকাটি করলে।
৪. খেলা নিয়ে বেশি মেতে থাকলে।
৫. খেলতে গিয়ে মাইর খেয়ে আসলে বা কাউকে মারার নালিশ আসলে।
৬. বড়দের আড্ডায় ঢুকলে।
৭. বড়দের কথার উত্তর না-দিলে।
৮. বড়দের কথায় ত্যাড়া উত্তর দিলে।
৯. অনেকদিন মাইর না-খেয়ে থাকলে।
১০. কেউ উপদেশ দেওয়ার সময় গুনগুন করে গান করলে।
১১. বাড়িতে অতিথি এলে বা কারও বাড়ি গিয়ে সালাম না করলে।
১২. অতিথি এলে তাকে খাবারের প্লেট দিতে যাওয়ার সময় প্লেট থেকে খাবার মুখে দিয়ে ধরা পড়লে।
১৩. অতিথিরা খাওয়ার সময় খাবারের দিকে হাঁ করে তাকিয়ে থাকলে।
১৪. অতিথি বাড়ি চলে যাওয়ার সময় তার সাথে যাওয়ার বায়না ধরলে।
১৫. খেতে না-চাইলে।
১৬. সন্ধ্যা নামার আগে বাড়ি না-ফিরলে।
১৭. প্রতিবেশীর বাড়িতে গিয়ে খেয়ে চলে এলে।
১৮. জেদ দেখালে।
১৯. কারও সাথে মারামারি করে হেরে এলে।
২০. কাউকে বেশ করে পিটিয়ে এলে।
২১. স্লো মোশনে খেলে।
২২. ফাস্ট ফরোয়ার্ড স্কেলে খেলে।
২৩. সকালে ঘুম থেকে উঠতে না চাইলে।
২৪. রাতে ঘুমোতে না-চাইলে।
২৫. শীতকালে গোসল করতে না চাইলে।
২৬. গ্রীষ্মকালে বেশিক্ষন গোসল করলে।
২৭. অন্যের গাছ থেকে আম, পেয়ারা পেড়ে খেলে।
২৮. স্কুলে টিচারদের কাছে মার খেয়েছি খবর পেলে।
২৯. জোরে উচ্চারণ করে না পড়ে চুপচাপ বসে পড়ার ভান ধরলে বা বিড়বিড় করে পড়লে।
৩০. পড়ার বইয়ের মধ্যে গল্পের বই রেখে পড়ছি ধরা পড়ে গেলে।
৩১. পরীক্ষার আগে টিভি দেখলে।
৩২. দুধ খেতে না চাইলে।
৩৩. আচার চুরি করে খেলে।
৩৪. উষ্ঠা খেয়ে পড়ে গেলে উঠিয়ে আবার মারা হতো।
৩৫. কারও বাসায় বেড়াতে গিয়ে নিজের বাসা মনে করে লন্ডভন্ড করলে।
৩৬. স্কুলের সামনের কোনো দোকান থেকে বাকিতে কিছু খেলে বা খেলনা কিনলে।
৩৭. দুপুরে না ঘুমালে।
৩৮. পাশের বাসার কেউ পরীক্ষায় বেশি নাম্বার পাইলে।
৩৯. খাতার পৃষ্ঠা নষ্ট করলে।
৪০. বই দাগাদাগি করলে।
৪১. শোকেস থেকে নতুন প্লেট, গ্লাস বের করলে।
৪২. পুকুরে ডুবাইতে ডুবাইতে চোখ লাল করে ফেললে।

02/07/2025

পৃথিবীর ইতিহাসে সর্ববৃহৎ গণঅভ্যুত্থান নিয়ে নির্মাণাধীন "দ্রোহের ৩৬" আসছে ✊💥🇧🇩

★ কোলেস্টেরল —- আমাদের শরীর যদি একটা ছোট্ট শহর হয় তবে এই শহরের প্রধান সমাজবিরোধী হচ্ছে কোলেষ্টেরল,★ ট্রাইগ্লিসারাইড —- ...
16/06/2025

★ কোলেস্টেরল —- আমাদের শরীর যদি একটা ছোট্ট শহর হয় তবে এই শহরের প্রধান সমাজবিরোধী হচ্ছে কোলেষ্টেরল,

★ ট্রাইগ্লিসারাইড —- কোলেস্টেরলের কিছু সাঙ্গ পাঙ্গ থাকে, তবে একেবারে ডান হাতের মস্তান হচ্ছে — ট্রাইগ্লিসারাইড, এদের কাজ হচ্ছে রাস্তায় মাস্তানি করে রাস্তা ব্লক করা , অর্থাৎ শহরকে অচল করার চেষ্টা করা ,

★ হৃৎপিন্ড হচ্ছে শরীর নামের শহরটির প্রাণকেন্দ্র বা মেন জায়গা। যেমন কলকাতার ধর্মতলা এলাকা, শহরের সব রাস্তাগুলি এসে মিশেছে এই হৃৎপিন্ড নামক প্রাণকেন্দ্রে ,

কিন্তু সমাজবিরোধীদের সংখ্যা বেশী হলে কি হয় আমরা সবাই জানি । এরা নিত্য নতুন হাঙ্গামা বাধিয়ে শহরের প্রাণকেন্দ্রকে অর্থাৎ হৃৎপিন্ডকে অচল করে দিতে চায় ।
তাহলে আমাদের শরীর নামক শহরে কি পুলিশ নেই ? যারা মাস্তানদের ক্রসফায়ার করবে , তাদের ছত্রভঙ্গ করে জেলে‌ ভরবে ?

হ্যাঁ, আছে, পুলিশ থাকবে না এমন জায়গা আছে?

★ একজন কড়া পুলিস অফিসারের নাম –H D L, এই পুলিশ অফিসারটি পাড়ায় পাড়ায় মাস্তানী করা মাস্তানদের রাস্তা থেকে ধরে এনে জেলে পাঠিয়ে দেয় ।

★ জেলের মধ্যে থাকে জেল সুপারিন্টেন্ডেন্ট, তার নাম– লিভার বাবু, এই লিভার বাবু ট্রাইগ্লিসারাইড সমাজবিরোধীদের পিটিয়ে বাইল সল্ট বানায়, তারপর শহরের পয়োনিষ্কাশন পাইপ লাইনের মাধ্যমে পায়খানার সাথে শহর থেকে ঘাড় ধরে বের করে দেয়,
শাস্তি পায় মাস্তানরা,

★ কিন্তু সরষের মধ্যে ভূত থাকে, কিছু নেতারা আবার এই সব মাস্তানদের হাতছাড়া করতে চায় না, ভোটের সময় তো কাজে লাগে এদের!

★ এইরকম একজন নেতার নাম—L D L, তিনি ক্ষমতার জোরে নানান কায়দাকানুন করে এই সব মাস্তানদের কোর্ট থেকে জামিন করিয়ে আবার রাস্তায় নামিয়ে দেয়,

আবার মাস্তানদের মাতলামো আর বাঁদরামো আরম্ভ হয়, আবার রাস্তা ব্লক হয়, আবার পুরো শহরে জ্যাম লেগে যায়,

★ আবার সেই কড়া পুলিস অফিসার H D L বাবু পিস্তল উঁচিয়ে কিছু পুলিস নিয়ে দৌড়ে আসে।
কিন্তু তারা L D L নেতা, আর কোলেস্টেরল মাস্তানদের যৌথ শক্তির সাথে কখনও কখনও পেরে ওঠে না, বেশ কিছু পুলিশ মারাও পড়ে। পুলিশের সংখ্যা কমতে থাকে, কড়া অফিসার H D L ও এক সময় ম্রিয়মান হয়ে পড়ে, মাস্তানরা তখন আরও উল্লসিত হতে থাকে,

শহরের পরিবেশ অস্বাস্থ্যকর হতে থাকে,

শহরের প্রানকেন্দ্র হৃৎপিণ্ড ও অচল হয়ে পড়ে,

তাহলে উপায়?
উপায় হলো— মাস্তান মাফিয়াদের কমাতে কড়া পুলিশ অফিসার বাড়াতে হবে,

অনেক H D L , অর্থাৎ অনেক কড়া পুলিস অফিসার চাই,

এইসব কড়া পুলিশ অফিসার যত বাড়বে , ততই —

* মাস্তানরা, মানে– Cholesterol,
* মাস্তানের চামচেরা — মানে– Triglycerides ,
* দুষ্টু নেতা— মানে L D L রা কমতে থাকবে, ।

শরীর শহর আবার প্রানচাঞ্চল্য ফিরে পাবে,

শহরের প্রানকেন্দ্র হার্ট আবার মাস্তানদের অবরোধ থেকে মুক্তি পাবে, হার্ট ব্লকও আর হবে না,

আর শহরের প্রানকেন্দ্র হার্ট সুস্থভাবে বাঁচা মানে শরীর শহরের সবাই সুস্থভাবে বাঁচতে পারবে ।

তাহলে এই থিওরি অনুযায়ী দুষ্টদের দমন করে ভালো কড়া পুলিস অফিসারদের বহাল রাখতে হলে কি
করতে হবে?

পুরো শহরের সবাইকে এ্যাকটিভ হতে হবে, সবাইকে নড়াচড়া করতে হবে, কঠোর পরিশ্রম করে ঘাম ঝরাতে হবে,

—- হাঁটতে হবে,
দিনের মধ্যে কিছুটা সময় বের করে পই পই করে দৌড়ানোর মতন করে হাঁটতে হবে,

হাতে হাত ধরে গল্প করতে করতে হাঁটা নয়,

জোরে জোরে দ্রুুতগতিতে কমপক্ষে আধঘন্টা হাঁটার শেষে সারা শরীর যেন ঘামে ভরে যায়!

” কদম কদম বাড়ায়ে যা ”
এই ছন্দের হাঁটা নয়!

তাহলেই শরীর নামক শহরের সবাই ঠিক থাকবে, কেউ ঝিমিয়ে পড়বে না,

শহরের প্রানকেন্দ্র হৃৎপিণ্ডও ঠিক থাকবে!

✍️ ডা. রবিন বর্মন (কলকাতা)

06/06/2025
পৃথিবীর সবচেয়ে বিষধর সাপের কামড়ে হাতিও মারা যায়, কিন্তু এক প্রাণী টিকে যায় – তার নাম ঘোড়া! 🐎জানেন কি? পৃথিবীর যেকোন...
03/06/2025

পৃথিবীর সবচেয়ে বিষধর সাপের কামড়ে হাতিও মারা যায়, কিন্তু এক প্রাণী টিকে যায় – তার নাম ঘোড়া! 🐎

জানেন কি? পৃথিবীর যেকোনো বিষধর সাপের বিষ—even কিং কোবরা’র মতো মারাত্মক সাপের কামড়েও—ঘোড়া মারা যায় না।
সাপের বিষ শরীরে ঢোকার পর ঘোড়া কিছুটা অসুস্থ থাকে, মাত্র তিন দিন। এরপর সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠে, যেন কিছুই হয়নি।

এটাই প্রকৃতির এক অভূতপূর্ব বিস্ময়।

আর এই ঘোড়ার মধ্যেই লুকিয়ে আছে মানুষের জীবন রক্ষাকারী এক অনন্য গোপন রহস্য—Anti-venom।
🧬 কীভাবে তৈরি হয় এই অ্যান্টি-ভেনাম?

👉 প্রথমে সাপের বিষ সংগ্রহ করে তা ঘোড়ার শরীরে ইনজেকশনের মাধ্যমে প্রবেশ করানো হয়।
👉 ঘোড়ার শরীর তার নিজস্ব ইমিউন সিস্টেম দিয়ে এই বিষের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে।
👉 ২-৩ দিনের মাথায় ঘোড়ার রক্তে তৈরি হয়ে যায় বিষের প্রতিষেধক—অ্যান্টিবডি।
👉 এরপর ঘোড়ার শরীর থেকে রক্ত নিয়ে তার লাল অংশ (RBC) আলাদা করে ফেলা হয়।
👉 সাদা অংশ (প্লাজমা) থেকে প্রক্রিয়াজাত করে তৈরি করা হয় অ্যান্টি-ভেনাম।
👉 এই অ্যান্টি-ভেনামই ইনজেকশনের মাধ্যমে সাপ-কামড় খাওয়া মানুষকে জীবন ফিরিয়ে দেয়।
ভারতে অসংখ্য অ্যান্টি-ভেনাম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান আছে, যারা শত শত ঘোড়া পালন করে এই জীবনরক্ষাকারী ওষুধ তৈরি করছে।

ভাবুন একবার—এই নিরীহ প্রাণীটির কারণেই আমরা সাপের ভয়াবহ বিষ থেকে রক্ষা পেতে পারি।
ঘোড়া না থাকলে, সাপের এক ছোবলে বহু মানুষের প্রাণ যাওয়া অবধারিত হতো।
🍃 আল্লাহর সৃষ্টির অপার রহস্য ও করুণার আরেকটি নিদর্শন:

فَبِأَىِّ ءَالَآءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ

“অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অনুগ্রহকে অস্বীকার করবে?”
(সূরাহ আর-রহমান, আয়াত-১৩)

প্রকৃতির প্রতিটি জিনিসই সৃষ্টিকর্তার একেকটি নিদর্শন। আজ ঘোড়ার মতো এক সাধারণ প্রাণী আমাদের মনে করিয়ে দেয়—আল্লাহর করুণা কত গভীর, কত বিস্ময়কর।

🌿 তাই কৃতজ্ঞ হই, সচেতন হই, আর সৃষ্টির প্রতিটি রহস্যে খুঁজে ফিরি স্রষ্টার ছোঁয়া।
আপনার একটি ফলো আমাকে নতুন নতুন তথ্য দিতে অনুপ্রাণিত করবে ইনশাআল্লাহ। ❤️

ধন্যবাদ সবাইকে 🖤

ইসলামিক পদ্ধতিতে গরু জবাইয়ের সময় গরু ব্যাথা অনুভব করে কি না এ নিয়ে একটা পরীক্ষা করা হয়েছিল।। গরুজবাইয়ের সময়ে EEG পরীক্ষা...
03/06/2025

ইসলামিক পদ্ধতিতে গরু জবাইয়ের সময় গরু ব্যাথা অনুভব করে কি না এ নিয়ে একটা পরীক্ষা করা হয়েছিল।। গরু
জবাইয়ের সময়ে EEG পরীক্ষা করে গরুর মস্তিষ্ক এবং ECG করে গরুর হার্ট দেখা হয়।

পরীক্ষায় দেখা যায়,
*জবাইয়ের প্রথম ৩সেকেন্ডে EEG গ্রাফে কোনো পরিবর্তন দেখা যায় না, অর্থাৎ গরু কোনো ব্যাথা পায় না।
*পরের ৩ সেকেন্ডের EEG রেকর্ডে দেখা যায়, গরু গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন থাকার মতো অচেতন হয়ে থাকে,শরীর হতে প্রচুর রক্ত বের হয়ে যাওয়ায় ব্রেইনে রক্ত সরবরাহ হয় না বলে এই অচেতন অবস্থা হয়।
*এই প্রথম ৬ সেকেন্ড পরে EEG গ্রাফে Zero level দেখাচ্ছিলো, তার মানে গরু কোনো ব্যাথা পাচ্ছিলো না।
*গরুর যে খিচুনি আমরা দেখি সেটা Spinal cord এর একটি Reflex Reaction, এটা মোটেও ব্যাথার জন্য হয় না।

(এই পরীক্ষাটি করেন জার্মানির হ্যানোভার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর শুলজ এবং ডক্টর হাজিম।)

সুবহানাল্লাহ।
আল্লাহ রাব্বুল আল-আমীন এমন ভাবে সব কিছু সৃষ্টি করে দিয়েছেন, যা অত্যন্ত নিখুঁত। যারা ভাবেন যে পশু জবাইয়ের মাধ্যমে মুসলমানরা পশুকে কষ্ট দিচ্ছে তারা আল্লাহ রাব্বুল আল-আমীনের এই রহমতের কথা জানতে পারলে সত্যিই অবাক হবে।

ভাই কিছু বুঝলেন? এইটাই আল্লাহর কুদরত সেজদায় মাথাটা আল্লাহর সামনে নত হয়ে গেলো |

📣 সুখবর: বিশ্ববিখ্যাত ভাইরোলজিস্ট অ্যালবার্ট ওস্টারহাউস বাংলাদেশে আসছেন! 📣🎓 ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাবলিক লেকচার - সবাই আস...
14/04/2025

📣 সুখবর: বিশ্ববিখ্যাত ভাইরোলজিস্ট অ্যালবার্ট ওস্টারহাউস বাংলাদেশে আসছেন! 📣

🎓 ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাবলিক লেকচার - সবাই আসতে পারবেন! 🎓

📅 তারিখ: ১৭ এপ্রিল, ২০২৫ (বৃহস্পতিবার)
⏰ সময়: সকাল ১০:০০ টা
📍 স্থান: সিনেট ভবন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
রেজিস্ট্রেশন করুন:
https://forms.gle/uywGmtXA3GvCJ7Tv6

10/04/2025

মওলা হোমিও ক্লিনিক আপনার চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত।

৪০ বছরের বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান পুরাতন বাসস্ট্যান্ড, ট্রাফিক মোড়,টাংগাইল

#মওলাহোমিওক্লিনিক #টাংগাইলহোমিও #টাংগাইল হোমিওপ্যাথি সবার জন্য #বিশ্বস্তচিকিৎসা
#প্রাকৃতিকচিকিৎসা #হোমিওথেরাপি #বিশ্বস্তচিকিৎসা #আধুনিকহোমিওথেরাপি

Address

Old Bus-stand, Traffic Mor, 2nd Floor, Tangail
Tangail
1900

Opening Hours

Monday 10:00 - 20:00
Tuesday 10:00 - 20:00
Wednesday 10:00 - 20:00
Thursday 10:00 - 20:00
Friday 10:00 - 20:00
Saturday 10:00 - 20:00
Sunday 10:00 - 20:00

Telephone

+8801827602016

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mowla Homeo Clinic posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Mowla Homeo Clinic:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category