Tamim Medicine Gallery

14/08/2025

-মানুষ আগামীকাল বাঁচবে কি না সে চিন্তা নাই কিন্তু কাকে কি ভাবে ঠোকানো যায় সে চিন্তা ঠিকই আছে...!!

12/08/2025

৩০ বছর পর থেকে ডায়াবেটিস ঝুঁকি বাড়তে শুরু করে-
ডায়াবেটিস ১৪ টি আসল কথা,
যা কোন চিকিৎসক বলে না-

নাম্বার ১. মিষ্টি নয়, মানসিক চাপই ডায়াবেটিসের সবচেয়ে বড় কারণ।
নাম্বার ২. শারীরিক পরিশ্রম কম হলে,শরীরে চর্বি জমে পেশীতে ইনসুলিন কার্যকারিতা হ্রাস করে।
নাম্বার ৩. দীর্ঘক্ষণ বসে থাকলে ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
নাম্বার ৪. অতিরিক্ত লাল মাংস খাওয়া ডায়াবেটিক ঝুঁকি বাড়তে পারে।
নাম্বার ৫. খাবারের পরপরই শুয়ে পড়া গ্লুকোজ বিপাক ধীর করে দেয়।
নাম্বার ৬. শরীরে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি ইনসুলিন সংবেদনশীলতা কমায়।
নাম্বার ৭. মানসিক অবসাদ বা হতাশা ইনসুলিনের কার্যকারিতা কমাতে পারে।
নাম্বার ৮. খাবারে পর্যাপ্ত ফল, শাকসবজি ও ডাল
না থাকলে ইনসুলিন প্রতিরোধ বাড়াতে পারে।
নাম্বার ৯. প্রতি চার ঘন্টা অন্তর অন্তর অল্প পরিমাণে খাওয়া উপকারী।
নাম্বার ১০. নিয়মিত ব্যায়াম না করলে সুগারের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
নাম্বার ১১. পানি শূন্যতা অর্থাৎ পানি অভাব ও রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।
নাম্বার ১২. রাগ এবং বিরক্তি ও শরীরে সুগারের ভারসামহীনতা তৈরি করতে পারে।
নাম্বার ১৩. অতিরিক্ত ক্যাফেইন বা এনার্জি ড্রিংকস সুগারের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।
নাম্বার ১৪. পর্যাপ্ত ঘুম না হলে ইনসুলিনের কার্যকারিতা কমে যায়।

11/08/2025

কিসমিস ভেজানো পানির উপকারিতা:

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে: কিসমিসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার বা আঁশ থাকে যা হজমে সহায়তা করে এবং মল নরম করে।এটি শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
হজমশক্তি বৃদ্ধি করে: কিসমিসে থাকা ফাইবার হজম প্রক্রিয়াকে দ্রুত করতে সাহায্য করে।ফলে হজমশক্তি বৃদ্ধি পায়।
রক্তস্বল্পতা কমায়: কিসমিস আয়রনের একটি ভালো উৎস।আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে, ফলে রক্তস্বল্পতা কমে।কিসমিসে থাকা তামা রক্তে লোহিত রক্তকণিকা তৈরিতেও সাহায্য করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: কিসমিসে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।এটি বিভিন্ন ভাইরাল ও ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ থেকে শরীরকে রক্ষা করতে পারে।
লিভার ও কিডনি পরিষ্কার রাখে: কিসমিস ভেজানো পানি শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে, যা লিভার ও কিডনিকে সুস্থ রাখতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
শক্তি যোগায়: কিসমিসে থাকা প্রাকৃতিক চিনি, গ্লুকোজ এবং ফ্রুক্টোজ তাৎক্ষণিকভাবে শরীরে শক্তি সরবরাহ করে।
কিভাবে খাওয়াবেন:
সারা রাত কয়েকটি কিসমিস পানিতে ভিজিয়ে রেখে পরের দিন সকালে সেই পানি শিশুকে খাওয়ানো যেতে পারে। ভেজানো কিসমিসগুলোও শিশুকে খেতে দেওয়া যেতে পারে।
সতর্কতা:
যদিও কিসমিস ভেজানো পানি উপকারী, তবে যেকোনো নতুন খাবার শুরু করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত, বিশেষ করে যদি শিশুর কোনো শারীরিক সমস্যা থাকে। কিসমিসের প্রাকৃতিক মিষ্টির কারণে অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়ানো উচিত নয়।

04/08/2025

Good morning

03/08/2025

28/06/2025

জ্বর কোন রোগ নয়, এটি অন্য রোগের উপসর্গ

28/06/2025

শুভ রাত্রি

28/06/2025

ছেলে ও মেয়ে উভয়ের ভিডিওটি দেখা খুবই দরকার

28/06/2025

শুভ সকাল