https://www.facebook.com/101520182516160/

Dr. Akram Hossain, Tejgaon (2025)

21/04/2024

"🚨"মূত্রনালীতে পাথর"""🚨

ইউরেটেরিক ক্যালকুলি( মূত্রনালীতে পাথর )যাকে প্রায়শই কিডনিতে পাথর বলা হয়। এই পাথর, যা আকারে কয়েক মিলিমিটার থেকে কয়েক সেন্টিমিটার পর্যন্ত পরিবর্তিত হতে পারে। ইউরেটেরিক ক্যালকুলি অবস্থানের উপর ভিত্তি করে যথেষ্ট ব্যথা এবং যন্ত্রণার কারণ হতে পারে।

🛑🛑ইউরেটেরিক ক্যালকুলির প্রকারভেদ:🛑🛑

১.ক্যালসিয়াম অক্সালেট পাথর: এই পাথরগুলি প্রধানত ক্যালসিয়াম অক্সালেট দিয়ে গঠিত, যা অনেক খাবারে পাওয়া প্রাকৃতিকভাবে পাওয়া যায়।

২.স্ট্রুভাইট পাথর: এই পাথরগুলি সাধারণত মূত্রনালীর সংক্রমণের কারণে হয়, যেমন মূত্রাশয় সংক্রমণ এবং এতে ম্যাগনেসিয়াম অ্যামোনিয়াম ফসফেট স্ফটিক থাকে।

৩.ইউরিক অ্যাসিড পাথর: এই পাথরগুলি ইউরিক অ্যাসিড স্ফটিক দ্বারা গঠিত এবং প্রায়শই অ্যাসিডিক প্রস্রাব বা পিউরিনযুক্ত খাবারের কারণে তৈরি হয় (অনেক মাংসে পাওয়া এক ধরনের প্রোটিন)।

৪.সিস্টিন স্টোন: এই পাথরগুলি বিরল কিন্তু সিস্টিনুরিয়া নামক একটি উত্তরাধিকারসূত্রে বিপাকীয় ব্যাধির কারণে ঘটতে পারে যা প্রস্রাবে অ্যামিনো অ্যাসিডের অতিরিক্ত মাত্রা তৈরি করে।

🛑🛑ইউরেটেরিক ক্যালকুলির কারণ কী?🛑🛑

ইউরেটেরিক ক্যালকুলির সবচেয়ে সাধারণ কারণ হল খুবই কম পরিমাণে পানি বা তরল জাতীয় খাবার কম খাওয়া যা প্রসাবের পরিমাণ হ্রাস করে মূত্রনালীতে খনিজ এবং লবণ জমা হতে দেয়। এছাড়া পানিশূন্যতা
,মূত্রনালীর সংক্রমণ,কিছু ওষুধ

🛑🛑ইউরেটেরিক ক্যালকুলির লক্ষণ:🛑🛑

১.পাঁজরের নীচে, পাশে এবং পিছনে ব্যথা।
২.ব্যথা যা তলপেটে উৎপন্ন হয় এবং কুচকির দিকে ছড়িয়ে পড়ে।

৩. বমি বমি ভাব এবং বমি.

৪.প্রস্রাবে রক্তের অস্বাভাবিক উপস্থিতি।

৫.ঘন ঘন, বেদনাদায়ক প্রস্রাব।

৬.প্রস্রাব করার সময় জ্বলন্ত অনুভূতি।

৭. গন্ধযুক্ত প্রস্রাব

🛑🛑🛑আপনি কিভাবে Ureteric Calculi প্রতিরোধ করতে পারেন?

সুষম খাবার খাওয়া

সিগারেট এবং অতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবন এড়িয়ে চলা

ডায়াবেটিস বা হাইপারটেনশনের মতো আগে থেকে বিদ্যমান যেকোনো চিকিৎসা সংক্রান্ত সমস্যার যত্ন নেওয়া এবং কোনো জটিলতা প্রতিরোধ করে

খাবারে অত্যধিক লবণ এড়ানোও ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে।

🛑🛑ইউরেটেরিক ক্যালকুলি - রোগ নির্ণয় এবং পরীক্ষা

ইউরেটেরিক ক্যালকুলির নির্ণয় সাধারণত শারীরিক পরীক্ষা, ইমেজিং পরীক্ষা (যেমন আল্ট্রাসাউন্ড) এবং পরীক্ষাগার পরীক্ষা (যেমন প্রস্রাব বিশ্লেষণ) এর মাধ্যমে করা হয়।

শারীরিক পরীক্ষা: আপনার চিকিৎসক শারীরিক পরীক্ষার সময় আপনার পেটের অঞ্চলের পুঙ্খানুপুঙ্খ পরীক্ষা করবেন, ব্যথা বা পিণ্ডের ইঙ্গিত খুঁজবেন।

ইমেজিং পরীক্ষা: ইউরেটেরিক ক্যালকুলির নির্ণয় নিশ্চিত করার জন্য, আল্ট্রাসাউন্ড বা কম্পিউটেড টমোগ্রাফি (সিটি) স্ক্যানের মতো ইমেজিং পদ্ধতিগুলি প্রায়ই সঞ্চালিত হয়। এই পরীক্ষাগুলি পাথরের আকার নির্ধারণের পাশাপাশি মূত্রনালীর অভ্যন্তরে নির্দিষ্ট অবস্থান নির্ণয় সক্ষম

প্রস্রাব বিশ্লেষণ: প্রস্রাবে স্ফটিকের উপস্থিতি আছে কিনা তা নির্ধারণ করতে প্রস্রাব বিশ্লেষণ ব্যবহার করা হয় যা ইউরেটেরিক ক্যালকুলির নির্দেশক হতে পারে।

রক্ত পরীক্ষা: সংক্রমণের কোনো লক্ষণ বা অন্যান্য চিকিৎসা অবস্থা যা ইউরেটেরিক ক্যালকুলি গঠনের কারণ হতে পারে তা পরীক্ষা করার জন্যও রক্ত পরীক্ষা করা যেতে পারে।

সিটি স্ক্যান: পেট এবং পেলভিসের সিটি স্ক্যানের মাধ্যমে ইউরেটেরিক ক্যালকুলির উপস্থিতি নির্ধারণ করা যেতে পারে। এই পরীক্ষাটি মূত্রনালীর একটি বিশদ চিত্র তৈরি করতে এক্স-রে ব্যবহার করে, এতে উপস্থিত যেকোন পাথর সহ। সিটি স্ক্যান পাথরের আকার এবং অবস্থান সম্পর্কেও তথ্য সরবরাহ করতে পারে, যা সর্বোত্তম চিকিৎসার বিকল্প নির্ধারণে সহায়ক।

আল্ট্রাসাউন্ড: আল্ট্রাসাউন্ড প্রায়ই ইউরেটেরিক ক্যালকুলির নির্ণয় নিশ্চিত করতে ব্যবহৃত হয়। আল্ট্রাসাউন্ড হল একটি নন-ইনভেসিভ ইমেজিং কৌশল যা শরীরের ছবি তৈরি করতে শব্দ তরঙ্গ ব্যবহার করে এবং তরল পরিবেশেও ছোট বস্তু শনাক্ত করার ক্ষমতার কারণে মূত্রনালীতে পাথর শনাক্ত করার জন্য বিশেষভাবে উপযোগী।

🛑🛑ইউরেটেরিক ক্যালকুলিতে কী খাবেন?🛑🛑

সাধারণভাবে, ইউরেটেরিক ক্যালকুলিতে আক্রান্ত হলে কম-অক্সালেট ডায়েট অনুসরণ করার পরামর্শ দেওয়া হয়।

ব্রোকলি, ফুলকপি, বাঁধাকপি, শসা এবং আপেলের মতো অক্সালেট কম থাকে এমন ফল ও সবজি বেশি করে খাওয়া কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে।

অতিরিক্তভাবে প্রচুর পরিমাণে তরল পান করা (প্রতিদিন অন্তত 2 লিটার) মূত্রনালীতে থাকা পাথরকে বের করে দিতে সাহায্য করতে পারে।

🛑🛑 ইউরেটেরিক ক্যালকুলিতে কী খাবেন না?🛑🛑

উচ্চ-অক্সালেট জাতীয় খাবার যেমন পালংশাক, বীট, রুবার্ব, মিষ্টি আলু, বাদাম, চকলেট, চা এবং গমের ভুসি এড়ানো গুরুত্বপূর্ণ।ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারগুলিও এড়ানো ভাল। এর মধ্যে রয়েছে দুগ্ধজাত পণ্য যেমন দুধ এবং পনির, কিছু শস্য যেমন গম, রাই এবং বার্লি এবং কিছু ফল যেমন কমলা এবং কলা।প্রক্রিয়াজাত খাবারও এড়িয়ে চলতে হবে।

🛑🛑ইউরেটেরিক ক্যালকুলির চিকিৎসা🛑🛑

পাথরের আকার এবং এটি আপনার শরীরে কোথায় অবস্থিত তার উপর নির্ভর করে আপনার ডাক্তার আপনার জন্য নিম্নলিখিত এক বা একাধিক চিকিৎসার পরামর্শ দিতে পারেন:

ওষুধ: আপনার চিকিৎসক পাথরকে বিচ্ছিন্ন এবং বের করতে সাহায্য করার জন্য ওষুধ লিখে দিতে পারেন। এই ওষুধগুলির মধ্যে আলফা-ব্লকার অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে, যা আপনার মূত্রনালীর পেশীগুলিকে শিথিল করতে সাহায্য করে পাথরটিকে সরাতে সাহায্য করে, অথবা তাদের মধ্যে ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকারগুলিও অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে যা আপনার মূত্রনালীতে খিঁচুনির কারণে ব্যথা কমায়।

শক ওয়েভ লিথোট্রিপসি (SWL): SWL কিডনি পাথরকে ছোট ছোট টুকরো টুকরো করতে উচ্চ শক ওয়েভ ব্যবহার করে যা মূত্রতন্ত্রের মধ্য দিয়ে আরও সহজে সরে যেতে পারে।

ইউরেটেরোস্কোপি: এই পদ্ধতিতে আপনার মূত্রনালী, মূত্রাশয় এবং মূত্রনালীতে একটি পাতলা নল ঢোকানো একটি ক্যামেরা সহ একটি প্রান্তে সংযুক্ত করা হয় যাতে পাথরগুলি খুঁজে বের করা যায় এবং সেখান থেকে অপসারণ করা যায়।

পারকিউটেনিয়াস নেফ্রোলিথোটমি (PCNL): PCNL হল একটি ন্যূনতম প্রক্রিয়া যাতে আপনার পিঠে একটি ছেদ তৈরি করা হয় যার মাধ্যমে আপনার কিডনি বা উপরের মূত্রনালীর মধ্যে থেকে বড় পাথর অপসারণের জন্য যন্ত্র ঢোকানো হয়।

এক্সট্রাকর্পোরিয়াল শক ওয়েভ লিথোট্রিপসি (ESWL): ESWL এসকিউএল এর মতই কিন্তু বড় পাথরকে ছোট ছোট টুকরো টুকরো করার জন্য অভ্যন্তরীণ পাথরের পরিবর্তে বাহ্যিক শক ওয়েভ ব্যবহার করে যা আরও সহজে অতিক্রম করতে পারে
ইউরেটেরিক ক্যালকুলির জন্য সেরা ওষুধগুলি কোনটি?

🛑সাধারণত ব্যবহৃত ওষুধের মধ্যে রয়েছে:

আলফা-ব্লকার: এই ওষুধগুলি ইউরেটারের পেশীগুলিকে শিথিল করতে এবং প্রস্রাবের সময় ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। যেমন: Tamsulosin (Flomax), Alfuzosin (Uroxatral), Silodosin (Rapaflo)।

ব্যথার ওষুধ: আইবুপ্রোফেন এবং অন্যান্য ননস্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ওষুধ (NSAIDs) ইউরেটারাল ক্যালকুলির দ্বারা উৎপন্ন অস্বস্তি কমাতে সাহায্য করতে পারে।

অ্যান্টিবায়োটিক: এগুলি কখনও কখনও মূত্রনালীর সংক্রমণ (ইউটিআই) এর মতো ইউরেটেরিক ক্যালকুলির সাথে সম্পর্কিত সংক্রমণের চিকিৎসার জন্য নির্ধারিত হয়।

🛑🛑চিকিৎসার ফলাফল কি স্থায়ী?🛑🛑

ইউরেটেরিক ক্যালকুলির চিকিৎসার ফলাফলগুলি অবস্থার তীব্রতা এবং ব্যবহৃত চিকিৎসার ধরণের উপর নির্ভর করে।

সফল চিকিৎসার পরে, বেশিরভাগ রোগীই পাথরের পুনরাবৃত্তি ছাড়াই সম্পূর্ণ উপসর্গের উপশম অনুভব করেন। তবে, মূত্রনালীর সংক্রমণ বা বিপাকীয় ব্যাধিগুলির মতো অন্তর্নিহিত অবস্থার কারণে ভবিষ্যতে নতুন পাথর তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

অতএব, রোগীদের তাদের পুনরাবৃত্তির ঝুঁকি কমাতে ডায়েট এবং লাইফস্টাইল পরিবর্তনের বিষয়ে তাদের ডাক্তারের নির্দেশনা অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ।

🛑🛑চিকিৎসার পরবর্তী নির্দেশিকা কি?🛑🛑

ইউরেটেরিক ক্যালকুলির জন্য অস্ত্রোপচার-পরবর্তী চিকিৎসায় সাধারণত অ্যান্টিবায়োটিক, ব্যথা ব্যবস্থাপনা এবং অন্যান্য সহায়ক ব্যবস্থার সংমিশ্রণ জড়িত থাকে। কিছু ক্ষেত্রে, অবশিষ্ট পাথর অপসারণের জন্য বা প্রাথমিক প্রক্রিয়া থেকে ক্ষতি মেরামতের জন্য অতিরিক্ত অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হতে পারে।

ব্যথা ব্যবস্থাপনা: পদ্ধতির সাথে যুক্ত অস্বস্তি বা ব্যথার জন্য ব্যথানাশক ওষুধগুলি নির্ধারিত হতে পারে।

হাইড্রেশন: আপনার পদ্ধতির পরে হাইড্রেটেড থাকা জরুরী যাতে কোনও অবশিষ্ট পাথর বের করে দেওয়ার পাশাপাশি নিরাময় এবং পুনরুদ্ধারের সময় সাহায্য করার জন্য।

ফলো-আপ অ্যাপয়েন্টমেন্ট: যে কোনও অবশিষ্ট পাথর সফলভাবে অপসারণ করা হয়েছে এবং অস্ত্রোপচারের পরে কোনও জটিলতা তৈরি হয়নি তা নিশ্চিত করার জন্য নিয়মিত ফলো-আপ অ্যাপয়েন্টমেন্টের পরামর্শ দেওয়া হয়।

খাদ্যতালিকাগত পরিবর্তন: খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন যেমন ফাইবার গ্রহণের পরিমাণ বৃদ্ধি করা, লবণের ব্যবহার কমানো, নির্দিষ্ট ধরনের খাবার (যেমন, লাল মাংস) এড়িয়ে যাওয়া এবং বেশি পানি পান করা কিছু রোগীদের ইউরেটেরিক ক্যালকুলির অস্ত্রোপচারের পর পাথরের পুনরাবৃত্তি কমাতে সাহায্য করতে পারে।

🛑🛑Ureteric Calculi চিকিত্সার খরচ কত?🛑🛑

ইউরেটেরিক ক্যালকুলির চিকিৎসার খরচ চিকিৎসার ধরন, অবস্থার তীব্রতা এবং যে হাসপাতাল বা ক্লিনিকে চিকিৎসা চাওয়া হয় তার উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়।

সাধারণত, ইউরেটেরোস্কোপি বা লিথোট্রিপসির মতো জটিল পদ্ধতির জন্য 1 লাখ বা তার বেশি। খরচের মধ্যে ওষুধ, ল্যাবরেটরি পরীক্ষা এবং আবাসন এবং খাবারের মতো অন্যান্য সম্পর্কিত খরচও অন্তর্ভুক্ত।

🛑🛑Ureteric Calculi চিকিৎসার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলি কী কী?🛑🛑

ইউরেটারাল ক্যালকুলির চিকিৎসার সবচেয়ে বেশি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নিম্নলিখিত:

ব্যথা, বিশেষ করে প্রস্রাব করার সময়।
বমি বমি ভাব এবং বমি
প্রস্রাবে রক্ত।
প্রস্রাবের ফ্রিকোয়েন্সি এবং জরুরিতা।
অস্বাভাবিক রঙিন বা দুর্গন্ধযুক্ত প্রস্রাব।
🛑🛑🛑🛑
Note:::::::::
কিডনি সংক্রম:::::::::
আপনি যদি ইউরেটেরিক ক্যালকুলির সাথে সম্পর্কিত কোনো জটিলতায় ভুগছেন তবে আপনার নিকটস্থ কিডনি বিশেষজ্ঞ একজন ডাক্তারের কাছে পরামর্শ নিন
Dr. Akram Hossain

10/04/2024

সালোকসংশ্লেষণকারী অঙ্গসমূহ:
পাতার সবুজ অংশ
কচি সবুজ কাণ্ড
থ্যালয়েড সবুজ উদ্ভিদের থ্যালাস
ফুলের সবুজ বৃতি ও বৃন্ত
ফলের সবুজ ত্বক
সাইটোপ্লাজম
সালোকসংশ্লেষণের উপাদান:
প্রধান উপাদান
জল (H2O)
কার্বন ডাই অক্সাইড (CO2)
সূর্যালোক
ক্লোরোফিল
ক্যারোটিনয়েড

সাহায্যকারী উপাদান
কো-এনজাইম
ADP( adenosine diphosphate)
NADP( Nicotinamide adenine dinucleotide phosphate)
RuDP( Ribulose Disphosphate)
RuBP( Ribulose Bisphosphate)

সালেকসংশ্লেষণ এর বিক্রিয়া:-

6CO2 + 12H2O +তাপ→ C6H12O6+6H2O+6O2
সালেকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়া ২টি পর্যায়ে সম্পন্ন হয়-

1 আলোক নির্ভর পর্যায়
2 অন্ধকার পর্যায়
সালোকসংশ্লেষণের সামগ্রিক প্রক্রিয়া: কার্বন ডাই-অক্সাইড+পানি (আলো/ক্লোরোফিল)= গ্লুকোজ + অক্সিজেন + পানি

10/04/2024

মানুষের প্রতিটি কোষে 23 জোড়া বা 46 টি ক্রোমোজোম থাকে,এর মধ্যে 22জোড়া যাকে বলা হয় অটোসোম পুরুষ ও মহিলা উভয়ের ক্ষেত্রেই একই রকম দেখতে। 23 তম জোড়া, সেক্স ক্রোমোজোম পুরুষ এবং মহিলাদের মধ্যে পার্থক্য। মহিলাদের X ক্রোমোজোমের দুটি কপি থাকে, যেখানে পুরুষদের একটি X এবং একটি Y ক্রোমোজোম থাকে।22টি অটোসোম আকার অনুসারে একই। অন্য দুটি ক্রোমোজোম, X এবং Y, হল সেক্স ক্রোমোজোম। জোড়ায় সারিবদ্ধ মানব ক্রোমোজোমের এই ছবিটিকে ক্যারিওটাইপ বলা হয়।

Address

Tejgaon

Website

facebook.com

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Akram Hossain posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Dr. Akram Hossain

21/04/2024

10/04/2024

10/04/2024

Address

Website

Alerts

Shortcuts

Share

Category