Clinical Dietitian & Nutrition Consultant Mahfuza Nasreen Shampa

Clinical Dietitian & Nutrition Consultant  Mahfuza Nasreen Shampa অনলাইন ও অফলাইন ডায়েট চার্ট ও কাউন্সিলিং এর জন্য ইনবক্সে এ যোগাযোগ করুন অথবা ওয়াটস্ আপ এ নক করুন 01312180451.

As a Dietatian & Nutritionist I would like to suggest proper food & food utilization for good health

10/12/2025

আপনি যে খাবারটি খাচ্ছেন তা কত ক্যালরি তা জানা থাকলে আপনি সহজে আপনার ক্যালোরি মেইনটেইন করতে পারবেন।

#ক্যালোরি

🫵 পেটের উপরের অংশে ব্যথা, বমি বমি ভাব ও বমি, বুকজ্বালা পোড়া করা , অ্যাসিডিটি  বা বারবার ঢেকুর ওঠা, খাবার পর দ্রুত পেট ভর...
09/12/2025

🫵 পেটের উপরের অংশে ব্যথা, বমি বমি ভাব ও বমি, বুকজ্বালা পোড়া করা , অ্যাসিডিটি বা বারবার ঢেকুর ওঠা, খাবার পর দ্রুত পেট ভরে যাওয়া বা পেট ফুলে যাওয়া, পেটে জ্বালাপোড়া অনুভূতি হওয়া, যা খাবারের পর পর অনুভব হয় এবং রাতে বাড়তে থাকে। যাকে গ্যাসট্রাইটিস বলে
এই সমস্যা সমাধান পেতে হলে,
#আপনাকে সময় মতো খাওয়া ও ঘুমের অভ্যাস ঠিক করতে হবে।
#রাতে ঘুমানো ৩ ঘন্টা আগে রাতের খাবার শেষ করতে হবে।
#অধিক তেল মশলা যুক্ত খাবার বাদ দিতে হবে।

ধন্যবাদ
সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন
পুষ্টিবিদ
মাহফুজা নাসরীন শম্পা

🍊🍋🍅  বিক্রেতার প্রলোভনে থাই পেঁপে কিনেছিলাম, বলেছিল দেশি পেঁপে থেকে অনেক মিষ্টি। কিন্তু  ....... মিস্টি না একদম 😒দেশি পে...
08/12/2025

🍊🍋🍅 বিক্রেতার প্রলোভনে থাই পেঁপে কিনেছিলাম, বলেছিল দেশি পেঁপে থেকে অনেক মিষ্টি।
কিন্তু ....... মিস্টি না একদম 😒
দেশি পেঁপে তিতা হলেও ভালো 🙂

07/12/2025

লিফট ব্যবহার না করে সিড়ি ব্যবহার করুন।

#সিড়ি

06/12/2025

Pickled

👉.  আপনি কি কোন কাজে মনযোগ দিতে পারছেন না,ক্লান্ত লাগছে, ওজন বেড়ে যাচ্ছে কোন কারন ছাড়াই, মানসিক অবসাদ দেখা দিয়েছে, মেজাজ...
05/12/2025

👉. আপনি কি কোন কাজে মনযোগ দিতে পারছেন না,ক্লান্ত লাগছে, ওজন বেড়ে যাচ্ছে কোন কারন ছাড়াই, মানসিক অবসাদ দেখা দিয়েছে, মেজাজ খিটখিটে হয়ে গেছে,রেগে যাচ্ছেন হুট করে।
তাহলে আপনার circadian rhythm' ঠিক করতে হবে।

'circadian rhythm' এটা কি জানেন? এটা হচ্ছে আমাদের দেহ ঘড়ি।একটা গান আছে না -
"মন আমার দেহ ঘড়ি সন্ধান করি
কোন মিস্তুরী বানাইয়াছে"
হুম একদম ঠিক এই দেহ ঘড়ি হচ্ছে সার্কেডিয়ান রিদম।যা আমাদের সারাদিন বা ২৪ ঘন্টার কাজের একটা ধারাবাহিকতা, যাকে আমরা ছন্দ বলতে পারি।এই circadian rhythm আমাদের দেহের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।এই রিদম এর উল্টা পাল্টা হলে জীবনের অনেক কিছুই উল্টা পাল্টা হয়ে যেতে পারে।
তাই আমাদের সুস্হ থাকার জন্য এই circadian rhythm ঠিক রেখে চলতে হবে।

circadian rhythm ঠিক না থাকলে আপনার দেহে কি কি ধরনের সমস্যা দেখা দেয় আসুন আমরা তা জেনে নেই, যেমন --
# হরমোনাল ইমব্যালেন্স দেখা দেয়।
# স্ট্রেস হরমোন বেড়ে যায়।
# ওজন বৃদ্ধি পায়।
# উচ্চরক্তচাপ দেখা দেয়।
# ইনসুলিন রেজিসটেন্স দেখা দেয়।
# অবসাদ, ক্লান্তি, কাজ করার মধ্যে অনিহা দেখা দিবে
# মনোযোগ নষ্ট হয় হয়ে যায়।
# হজমে সমস্যা।
# স্মৃতি শক্তি হ্রাস পাওয়া।

circadian rhythm আপনি কিভাবে ঠিক রাখবেন। এজন্য আপনাকে যা করতে হবে তা হলো আপনাকে ঘুমাতে যাওয়া আর ঘুম থেকে উঠার সময়টা ঠিক করতে হবে প্রথমে।

আপনাকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ঘুমাতে যেতে হবে এবং একটানা ৬/৭ ঘন্টা আপনাকে ঘুমাতে হবে।

ঘুমের এই সময় টা আপনাকে সব সময় ঠিক রাখতে হবে অর্থাৎ প্রতিদিন একই সময় ঘুমাতে হবে কারন আমাদের দেহের ঘুমের হরমোন "মেলাটোনিন" তৈরি হওয়া, অন্ধকার হওয়ার সাথে জড়িত যা আমাদের দেহ কে শান্ত রাখতে সাহায্য করে,ঘুমাতে সাহায্য করে।

আপানকে ঘুম থেকে উঠার সময়টাও ঠিক রাখতে হবে অর্থাৎ আপনাকে সবসময় একই সময়ে ঘুম থেকে উঠতে হবে।এই সময় আপনার শরীরে কর্টিসল হরমোন এর মাত্রা বাড়তে থাকবে যা দিনের আলোর সাথে সম্পর্কিত এবং এই হরমোন আপনাকে কাজ করার জন্য তৈরি করবে। circadian rhythm ঠিক রাখতে আপনাকে সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠতে হবে।

circadian rhythm ঠিক রাখতে হলে আপনাকে আপনার কাজ কর্মের একটা রুটিন তৈরি করে ফেলতে হবে।যেমন :-
রাতে ঘুমের সময় ব্যাঘাত ঘটায় এমন কাজ থেকে দূরে থাকতে হবে যেমন - মোবাইল, চা, কফি ইত্যাদি সন্ধ্যা পর থেকে বাদ দিতে হবে।
হালকা ব্যায়াম করতে হবে যা আপনার ভালো ঘুমের জন্য সাহায্য করবে।

circadian rhythm যদি আপনি ঠিক রাখতে পারেন তাহলে আপনি অনেক রোগ থেকে নিজেকে দূরে রাখতে পারবেন আর সুস্থ থাকবেন।

সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন
পুষ্টিবিদ
মাহফুজা নাসরীন শম্পা

👉 "ডায়বেটিস ফুট "( diabetic foot)  এটা কাদের হয় আপনি কি জানেন বা এটা কি ধরনের সমস্যা?  নাম শুনেই নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন রো...
02/12/2025

👉 "ডায়বেটিস ফুট "( diabetic foot) এটা কাদের হয় আপনি কি জানেন বা এটা কি ধরনের সমস্যা?
নাম শুনেই নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন রোগ টা ডায়াবেটিস রোগী দের একটি রোগ।
ডায়বেটিক ফুট রোগটি খুব ভয়াবহ কিন্তু আপনি যদি ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন এবং কিছু নিয়ম মেনে চলতে পারেন তাহলে এই রোগটি আপনাকে কিছু ই করতে পারবে না।

"ডায়বেটি ফুট" এর একটা ছবি, যা আমি তুলেছি আমার একজন আই সি ইউ এর ভর্তি রোগীর। যেহেতু পিকটা দেখতে অনেক কষ্ট লাগবে তাই কমেন্টে ছবিটা টা দেয়া হয়েছে। যারা দেখতে চান কমেন্ট যেয়ে ডায়বেটিস ফুট এর ছবিটা দেখে নিতে পারেন।

এই 'ডায়বেটিক ফুট "কেনো হয় এটা নিশ্চয়ই সবার জানতে ইচ্ছা করছে।আমি খুব সহজ ভাষায় আপনাদের কে বুঝিয়ে বলছি।

আমাদের পায়ে অনেক সূক্ষ্ণ স্নায়ূ ও রক্তনালি (blood vessels & nerve) আছে।যার মধ্যে দিয়ে রক্ত চলাচল করে আমাদের পা কে সুস্থ রাখে।
কিন্তু যখন একজন ডায়বেটিস রোগীর ব্লাড সুগার বা রক্তের চিনির পরিমান সব সময় বেশি থাকে (অনিয়ন্ত্রিত ডায়বেটিস) তখন রক্তের এই অতিরিক্ত গ্লুকোজ বা চিনি পায়ের রক্তনালি ও স্নায়ু কে ড্যামেজ বা নষ্ট করে দেয়, স্নায়ূর (nerve)এই ড্যামেজ কে মেডিকেল এর ভাষায় Diabetic neuropathy বলে এর ফলে পায়ের অনুভুতি গুলো নষ্ট হয়ে যায়। কোন ধরনের ব্যাথা বা কেটে গেলে ডায়াবেটিস রোগীরা বুঝতে পারে না বা অনুভব করতে পারে না এবং এই অবস্থায় যখন একজন ডায়বেটিস রোগী পায়ে কোন আঘাত পায় তখন রক্তে গ্লুকোজ বেশি থাকার কারনে এবং রক্তনালি ড্যামেজ হওয়ার কারনে সেখানে পচন শুরু হয়ে যায় এবং এই পচন রোধ করতে আক্রান্ত অংশ সার্জারি করে ফেলে দিতে হয়। যা একজন রোগী ও তার পরিবার জন্য খুব কষ্টকর।

তাই "ডায়াবেটি ফুট "থেকে নিজেকে বাঁচাতে যে কাজ গুলো করা জরুরি তা হলো --

# অবশ্যই ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
# ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
# পায়ের যত্ন নিতে হবে।সব সময় পা পরীক্ষা করতে হবে কোন সমস্যা আছে কিনা।
# পায়ের ব্লাড,সার্কুলেশন বাড়ানোর জন্য পায়ের ব্যায়াম করতে হবে।
# আঙুলের ফাঁকে যেনো ভেজা ভাব না থাকে সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে।
# পায়ে অনেক গরম পানি ব্যাবহার করা যাবে না।
# পায়ে নরম জুতা বা স্লিপার পড়তে হবে।
# খালি পায়ে থাকা যাবে না।
# পায়ে যে কোন ধরনের আঘাত বা সমস্যা কে অবহেলা করা যাবে না।
# ৬ মাস বা ১ বছর পর পর ডায়বেটোলজিস্ট ও পুষ্টিবিদ কে দেখিয়ে ওষুধ ও খাবার তালিকা ঠিক করে নিতে হবে।

সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন
পুষ্টি বিশেষজ্ঞ
মাহফুজা নাসরীন শম্পা

👉  Detox water  বর্তমান সময়ে একটি খুব পরিচিত পানিয়।অনেকেই নিজের ওজন কামতে এই পানিয় কে মনে করেন যাদুর কাঠি। আসলেই কি তাই?...
29/11/2025

👉 Detox water বর্তমান সময়ে একটি খুব পরিচিত পানিয়।
অনেকেই নিজের ওজন কামতে এই পানিয় কে মনে করেন যাদুর কাঠি।
আসলেই কি তাই??
সারাদিন ধরে আপনি পানি পান করবেন আর আপনার শরীরে বাড়তি মেদ ঝড়ে ঝড়ে পড়বে?
এটা বিশ্বাস করা টা বোকামি।
আমি অনেক মানুষকেই দেখে থাকি কোন রকম ডায়েট ফলো না করে সারাদিন ডিটক্স ওয়াটার পান করছেন আর স্বপ্ন দেখছে যে তিনি একদম স্লিম হয়ে যাচ্ছেন।
কিন্তু এটা কখনো সম্ভব নয়।
শুধু একটা পানিয় আপনাকে স্লিম করে তুলতে পারবে না।বরং সারাদিন বোতল বোতল ডিটক্স ওয়াটার খেয়ে যে সমস্যা গুলোর মধ্যে পড়াবেন তা হলো --

# শরীরে ইলেকট্রোলাইটস ইমব্যালেন্স।
# অতিরিক্ত ডিটক্স ওয়াটার পান করার ফলে আপনার শরীর থেকে প্রয়োজনীয় সোডিয়াম বের হয়ে যাবে।এর ফলে দেখা দিবে নানা সমস্যা।
# শরীর বমি বমি ভাব , মাথা ব্যাথা , ক্লান্তি ইত্যাদি দেখা দিবে।
# দাঁতের এনামেল নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে।
# দেহে পর্যাপ্ত পুষ্টি উপাদানের ঘাটতি দেখা দিবে।
# পেটে গ্যাস বা এসিডিটি দেখা দিবে।
# ক্ষুধামন্দা দেখা দিবে।

তাই যারা সারাদিন ধরে ডিটক্স ওয়াটার পান করছেন স্বপ্ন দেখছেন তারা একটু ভাবুন।

সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন

পুষ্টি বিশেষজ্ঞ
মাহফুজা নাসরীন শম্পা

👉 আপনার শরীরে রক্ত সব সময়ই কম থাকে , যখনই আপনি রক্ত পরীক্ষা  করাচ্ছেন  ( cbc, Hemoglobin ) তখনই আপনি দেখতে পাচ্ছেন আপনার...
26/11/2025

👉 আপনার শরীরে রক্ত সব সময়ই কম থাকে , যখনই আপনি রক্ত পরীক্ষা করাচ্ছেন ( cbc, Hemoglobin ) তখনই আপনি দেখতে পাচ্ছেন আপনার রক্ত কম। কিন্তু রক্ত কম থাকার কারনটা খুঁজে পাচ্ছেন না।
কেন শরীরে রক্ত কমে যায়? এই প্রশ্নের উত্তরে বলতে হয়, অনেক কারনে আপনার শরীরের রক্ত কমতে পারে।তবে অনেক কারনের মধ্যে আমি আজ এমন এমন একটা কারন বলবো যা আপনি নিজেই সমাধান করতে পারবেন,যদি আপনার এই কারনে রক্ত কম থাকে।
ধরুন আপনি ভালো ভালো খাবার খাচ্ছেন, খাবার এর কোন অভাব নাই কিন্তু অভাব আপনার শরীরে রক্তের। তাহলে কি এমন কারন হতে পারে যে আপনি ভালো খাচ্ছেন তবুও আপনার গায়ে রক্ত কম।আর এই রক্ত কম থাকার কারনে আপনার শরীরে কোন কাজ করার শক্তি পাচ্ছেন না, সারাক্ষণ অবসাদ অবসাদ
লাগে।ঘুম ঘুম লাগে।
ভালো খাবার খাওয়ার পরও কেনো শরীরে রক্ত কমে যাচ্ছে?? কারণ কি?
কারন হচ্ছে আপনার ভুল খাদ্যাভ্যাস
যেমন আপনি সকালে নাস্তার পরপরই চা বা কফি খাচ্ছেন।
দুপুরে বা রাতে খাওয়ার পর পরই চা বা কফি বা ডার্ক চকলেট খাচ্ছেন।
আপনি হয়তো ভাবতেও পারছেন না এই অভ্যাসটা আপনার শরীরের ভিতরে কি ক্ষতি করছে।

প্রথমে জেনে নেই খাদ্যের কোন উপাদান টি আমাদের রক্ত তৈরি তে সাহায্য করে।আমাদের দেহে যে লাল রং এর রক্ত আমরা দেখতে পাই তাকে লাল রক্ত কনিকা বা হিমোগ্লোবিন বলে। এই হিমোগ্লোবিন এর হিম মানে আয়রন এবং গ্লোবিন মানে প্রোটিন এর সমন্বয়ে তৈরি।
যখন আমাদের দেহে আয়রন বা লৌহ এর অভাব হয় তখন এই রক্ত স্বল্পতা দেখা দেয় যাকে লৌহের অভাব জনিত রক্ত স্বল্পতা বলে বা iron deficiency anemia বলে।
চা,কফির মধ্যে একটি উপাদান থাকে যার নাম ট্যানিন।
এই ট্যানিন আপনার রক্ত তৈরির যে উপাদান আয়রন, বা লৌহ তা শোষণে বাধা দেয়। আমরা যখন আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খাই এবং খাবার খাওয়ার পর পরই চা কফি খাই তখন খাদ্যের মধ্যে থাকা আয়রন বা লৌহ এর সাথে ট্যানিন যুক্ত হয়ে দেহ থেকে বের করে দেয়।
এর ফলে আয়রন আমাদের দেহে ভালো ভাবে শোষিত হতে পারে না এবং আয়রন বা লৌহ শোষিত না হওয়ার কারনে রক্ত তৈরি তে ব্যাঘাত ঘটে।ফলে দেহে দেখা দেয়
এক ধরনের রক্ত স্বল্পতা।
তাই যতই আপনি ভালো খাবার খান না কেনো আপনার খাদ্যাভ্যাসের ভুলের কারনে আপনার দেহে রক্ত তৈরি পর্যাপ্ত হচ্ছে না আর আপনি রক্ত শূন্যতা বা স্বল্পতায় ভুগছেন।
তাই এই ধরনের রক্ত স্বল্পতা দূর করতে অতিরিক্ত চা বা কফি পান থেকে বিরত থাকতে হবে এবং খাবার খাওয়ার পর পরই চা বা কফি খাওয়ার অভ্যাস বাদ দিতে হবে।
সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ্য থাকবেন।

পুষ্টি বিশেষজ্ঞ
মাহফুজা নাসরীন শম্পা

👉  মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা, ভয় এই সব কিছুর জন্য দায়ী যে হরমোন তার নাম কর্টিসল। এই হরমোন কে দমন করতে না পারলে অর্থাৎ কর্টি...
23/11/2025

👉 মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা, ভয় এই সব কিছুর জন্য দায়ী যে হরমোন তার নাম কর্টিসল।
এই হরমোন কে দমন করতে না পারলে অর্থাৎ কর্টিসল দেহে বৃদ্ধি পেতে থাকলে আপনার শরীরে নানা রোগ বাসা বাঁধবে।
যেমন কারো যদি দীর্ঘ দিন ধরে ভয়, হতাশা,দুঃশ্চিন্তা থাকে তাহলে তার শরীরে কর্টিসল হরমোন বেড়ে যাবে এবং সে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হবে তার মধ্যে
# উচ্চরক্তচাপ,
# অতিরিক্ত ওজন
# টাইপ ২ ডায়াবেটি
# ইনসুলিন রেজিস্টেনস্
# অনিয়মিত মাসিক,
# ইনফার্টিলিটি (সন্তান জন্মদানে অক্ষমতা)
# হৃৎস্পন্দন বেড়ে যাওয়া ইত্যাদি।

তাই আমাদের মানসিক চাপ কমাতে হবে অর্থাৎ কর্টিসল হরমোন নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
কর্টিসল হরমোন নিয়ন্ত্রণে কিছু খাবার আপনাকে সাহায্য করতে পারে।এখন কি সেই খাবার?? মনে প্রশ্ন জাগতে পারে।
এই খাবার গুলো হচ্ছে ম্যাগনেসিয়াম যুক্ত ,
এন্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত খাবার, ভিটামিন বি ৬, বি ১২, ভিটামিন সি যুক্ত খাবার।
দেখা গেছে ম্যাগনেসিয়াম যুক্ত খাবার কর্টিসল হরমোন কমাতে সাহায্য করে।
আসুন জেনে নেই উচ্চ ম্যাগনেসিয়াম যুক্ত খাবার গুলো কি কি...
# কাঠ বাদাম, কাজু বাদাম, মিস্টি কুমড়োর বীচি,চিয়া সিড, ডাল,সিমের বীচি, মটরশুঁটি, পালংশাক, কলা।

এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার গ্রীন টি,গাঢ় সবুজ শাক সবজি।

ওমেগা থ্রি সমৃদ্ধ খাবার- সামুদ্রিক মাছ,চিয়াসিড,বাদাম।

বি ৬ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার - লালা চালের ভাত,লাল আটা,ওটস।

বি ১২ যুক্ত খাবার - মাছ, মাংস,দুধ, ডিম ।

মানসিক চাপ কমাতে বা স্ট্রেস হরমোন কর্টিসল কমাতে এই সমস্ত খাবার আমাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখাতে হবে।

আমরা বর্তমান সময়ে সবাই ভূমিকম্পের আতংকে আছি, সবার মধ্যে একটা মানসিক চাপ বিরাজ করছে।আল্লাহ তায়লা আমাদের সবাই কে তার রহমতের ছায়ায় রাখুক।সেই সাথে নিজেরাও সুস্থ থাকার চেষ্টা করি।
সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

পুষ্টি বিশেষজ্ঞ
মাহফুজা নাসরীন শম্পা

🥰 এখানে কি কি ফুল আছে বলুন তো?
22/11/2025

🥰 এখানে কি কি ফুল আছে বলুন তো?

21/11/2025

এত বড় ভূমিকম্প আমি এর আগে এই জীবনে দেখি নাই।
আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমত, আল্লাহ সবাই কে রক্ষা করেছেন, আলহামদুলিল্লাহ

Address

Impulse Hospital
Tejgaon
1215

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Clinical Dietitian & Nutrition Consultant Mahfuza Nasreen Shampa posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Clinical Dietitian & Nutrition Consultant Mahfuza Nasreen Shampa:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram