Nurullah Homeo Health Care

28/09/2025

28/09/2025

স্বাস্থ্য সেবায় বেশি দরকার আস্থা ও বিশ্বাসের। নুরুল্লাহ হোমিও হেলথ কেয়ার আপনাদের পাশে সদা সর্বদা আস্থা ও বিশ্বাসের প্রতীক।

22/09/2025

13/09/2025

✨ ৪০ বছর বয়স পার হওয়ার পর জরুরি ভিটামিন ✨

৪০ পেরোলেই আমাদের শরীরে ধীরে ধীরে পরিবর্তন আসে। সুস্থ থাকতে হলে কিছু ভিটামিন ও মিনারেল খুবই প্রয়োজনীয়:

✅ Vitamin D – হাড় মজবুত রাখে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
👉 উৎস: সূর্যের আলো, সামুদ্রিক মাছ, ডিমের কুসুম, দুধজাত খাবার।

✅ Vitamin B12 – স্নায়ু ও স্মৃতিশক্তি ভালো রাখে, রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ করে।
👉 উৎস: মাছ, মাংস, ডিম, দুধ।

✅ Folate (B9) – নতুন রক্ত তৈরি করে, হার্ট ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।
👉 উৎস: সবুজ শাকসবজি, ডাল, বাদাম।

✅ Vitamin C – রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ত্বক তরুণ রাখে।
👉 উৎস: লেবু জাতীয় ফল, পেয়ারা, আমলকি।

✅ Vitamin E – কোষকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে, চোখ ও ত্বকের জন্য উপকারী।
👉 উৎস: বাদাম, বীজ, অলিভ অয়েল।

🦴 মিনারেল যা সমান জরুরি

Calcium – হাড় ও দাঁতের জন্য (দুধ, মাছ, শাকসবজি)

Magnesium – স্নায়ু ও পেশির জন্য (বাদাম, বীজ, ডাল)

Zinc – রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য (মাংস, ডাল, মাছ)

Selenium – থাইরয়েড ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে জরুরি (বাদাম, মাছ, ডিম)

💡 সংক্ষেপে:
৪০ বছর বয়সের পর 👉 Vitamin D, B12, B9, C, E + Calcium & Magnesium সবচেয়ে দরকারি।

✍️ শেয়ার করুন যাতে অন্যরাও উপকৃত হয়।
🌿 সুস্থ থাকুন, প্রাকৃতিকভাবে বাঁচুন।

Follow :Facebook.com/DrNurullahHossain

08/09/2025

🥚 সিদ্ধ ডিম নাকি ভাজা ডিম – কোনটা স্বাস্থ্যকর?

ডিম আমাদের প্রতিদিনের শক্তি ও ভিটামিনের অন্যতম প্রধান উৎস। কিন্তু রান্নার ধরণে ভিটামিনের কিছু পার্থক্য হয়ে যায়।

🔹 সিদ্ধ ডিম → ভিটামিন প্রায় অক্ষত থাকে, বাড়তি ফ্যাট বা ক্যালোরি যোগ হয় না।
🔹 ভাজা ডিম → তেলের কারণে ক্যালোরি ও ফ্যাট বেড়ে যায়, আর ভিটামিন কিছুটা কমে যায়।

✅ গবেষণা অনুযায়ী ভাজার ফলে ভিটামিন হ্রাসের হার:

ভিটামিন A → ১০–২০% কমে

ভিটামিন D → ১০–১৫% কমে

ভিটামিন E → ১৫–২০% কমে

ভিটামিন K → ৫–১০% কমে

ভিটামিন B গ্রুপ → ১০–১৫% কমে

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট (লুটেইন, জিয়াজ্যান্থিন) → ১৫–২০% কমে

📊 তুলনামূলক চার্ট (প্রায় গড় হিসাব)

পুষ্টি উপাদান কাঁচা ডিম সিদ্ধ ডিম ভাজা ডিম

ভিটামিন A 100% ~95% ~80–90%
ভিটামিন D 100% ~95% ~85–90%
ভিটামিন E 100% ~95% ~80–85%
ভিটামিন B গ্রুপ 100% ~90–95% ~85–90%
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট 100% ~90–95% ~80–85%

👉 স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য সিদ্ধ ডিম সবচেয়ে ভালো।
👉 মাঝে মাঝে ভাজা ডিম খাওয়া ক্ষতিকর নয়, তবে নিয়মিত হলে ফ্যাট ও ভিটামিন ক্ষতির দিকটা খেয়াল রাখতে হবে।

✍️ ডাঃ মোঃ নুরুল্লাহ হোসেন
ডিএইচএমএস (উত্তরা হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল), বি এইচ বি, এম.এ, এম,বি,এ
এক্স অফিসার, আলোক হাসপাতাল লিমিটেড, ঢাকা
চিফ কনসালটেন্ট, নুরুল্লাহ হোমিও হেলথ কেয়ার
📍 চেম্বার: জহির মার্কেট, দত্তপাড়া, টঙ্গী
📞 মোবাইল: ০১৬৮৫০৪০৩২৯ | হোয়াটসঅ্যাপ: ০১৮৩৬৯১৭২৯১
Follow:facebook.com/DrNurullahHossain

07/09/2025

🍃 “প্রাকৃতিক উপায়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ সম্ভব—ওষুধের ওপর নির্ভরশীল হতে হবে না সবসময়।”
👉 জানতে চান কিভাবে? 📩 ইনবক্স করুন এখনই।

03/09/2025

☀️ ভিটামিন ডি – স্বাস্থ্য রক্ষার নীরব যোদ্ধা

আমাদের শরীরের সুস্থতা বজায় রাখতে ভিটামিনগুলোর ভূমিকা অপরিসীম। এর মধ্যে ভিটামিন ডি একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন, যাকে অনেকেই “Sunshine Vitamin” নামে চেনে। ভিটামিন ডি শুধু একটি ভিটামিন নয়, এটি হরমোনের মতো কাজ করে এবং শরীরের অসংখ্য প্রক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করে।

🔴 ভিটামিন ডি ঘাটতির কারণে কী কী সমস্যা হতে পারে?

ভিটামিন ডি এর অভাব দীর্ঘদিন থাকলে শরীরে নানা জটিলতা দেখা দেয়, যেমন:

1. হাড় দুর্বল হয়ে যাওয়া (Osteoporosis, Rickets)
– বাচ্চাদের হাড় বাঁকা হয়ে যাওয়া, বড়দের হাড় ভঙ্গুর হওয়া, সহজে ফ্র্যাকচার হওয়া।

2. পেশীর দুর্বলতা ও ব্যথা
– হালকা কাজেও ক্লান্তি আসা, মাংসপেশীতে টান ধরা, পায়ে ব্যথা।

3. দাঁতের সমস্যা
– দাঁত দুর্বল হয়ে যাওয়া, সহজে ক্যাভিটি হওয়া, ঠান্ডা বা গরমে দাঁত শিরশির করা।

4. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া
– ঘন ঘন ঠান্ডা-কাশি, সংক্রমণ বা ফ্লুতে আক্রান্ত হওয়া।

5. মানসিক সমস্যা
– ডিপ্রেশন, মুড সুইং, অতিরিক্ত অবসাদ।

6. ডায়াবেটিস, হৃদরোগ ও ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধি
– ভিটামিন ডি ইমিউন সিস্টেমকে সঠিকভাবে কাজ করতে সাহায্য করে, তাই ঘাটতি থাকলে বিভিন্ন ক্রনিক রোগের ঝুঁকি বাড়ে।

🟢 ভিটামিন ডি কোথা থেকে পাওয়া যায়?

1. সূর্যের আলো ☀️
– ভোর থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত অথবা বিকাল ৩টার পর ১৫–২০ মিনিট সূর্যের আলোতে হাত, মুখ, পা খোলা রেখে বসলে শরীর নিজেই ভিটামিন ডি তৈরি করে।

2. খাবার 🍳🥛🐟
– ডিমের কুসুম
– দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার
– মাছ (সামুদ্রিক মাছ যেমন স্যামন, টুনা, সার্ডিন)
– যকৃত (Liver)
– মাশরুম (বিশেষ করে সূর্যের আলোতে শুকানো মাশরুম)

3. সাপ্লিমেন্ট 💊
– যাদের ঘাটতি বেশি, তাদের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শে ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট (ক্যাপসুল/সিরাপ) গ্রহণ করা প্রয়োজন।

⚖️ ভিটামিন ডি এর স্বাভাবিক মাত্রা

Normal Level: 30 – 100 ng/mL

Insufficient: 20 – 29 ng/mL

Deficient: < 20 ng/mL

👉 টেস্ট না করেও অনেক সময় লক্ষণ দেখে আন্দাজ করা যায়, তবে নিশ্চিত হতে চাইলে রক্ত পরীক্ষা করাই উত্তম।

🌿 ভিটামিন ডি এর অভাব রোধে করণীয়

✔️ প্রতিদিন অন্তত কিছু সময় সূর্যের আলো গ্রহণ করা।
✔️ ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া।
✔️ প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শে সাপ্লিমেন্ট নেওয়া।
✔️ বাচ্চা, বৃদ্ধ, গৃহিণী ও যারা ঘরে বেশি থাকেন তাদের ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্ক থাকা।

✨

ভিটামিন ডি শুধু হাড় ও দাঁতের জন্য নয়, বরং আমাদের পুরো শরীরের সুস্থতার জন্য অপরিহার্য। পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি থাকলে আমরা হবো বেশি শক্তিশালী, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে এবং জীবন হবে অনেক বেশি সুস্থ ও প্রাণবন্ত।

👉 তাই আসুন, প্রতিদিন কিছুটা সময় সূর্যের আলোতে কাটাই, ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করি এবং সুস্থ জীবন উপভোগ করি।

02/09/2025

✨ শুভেচ্ছা

আলহামদুলিল্লাহ—ব্যস্ততার বিরতির পর আবার আপনাদের সঙ্গে নিয়মিত থাকতে চাই। আপনাদের দোয়া ও ভালোবাসাই আমার শক্তি। ইনশাআল্লাহ সামনে থেকে নিয়মিত স্বাস্থ্য–পরামর্শ ও রোগ–ব্যাধি নিয়ে সচেতনতামূলক লেখা আসবে। 💚

---

🏥 হোমিওপ্যাথি: নিরাপত্তা, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও বৈজ্ঞানিক দলিল

হোমিওপ্যাথি নিয়ে একটা বড় প্রশ্ন হলো—এটা কি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত? প্রমাণ কী বলে? নিচে সংক্ষেপে মূল কথা ও আন্তর্জাতিক সূত্র:

১) সাধারণ নিরাপত্তা–চিত্র

উচ্চমাত্রায় dilute করা, ফার্মাকোপিয়া–অনুযায়ী প্রস্তুত হোমিওপ্যাথিক ওষুধ সাধারণত ভালোভাবে সহ্যযোগ্য এবং গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া অত্যন্ত বিরল—এমনটাই উল্লেখ আছে স্বীকৃত স্বাস্থ্য–সংস্থার তথ্যে।

২) কেন কম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায়

হোমিওপ্যাথি ওষুধ তৈরিতে potentization (serial dilution + succussion) পদ্ধতিতে মূল পদার্থের বিষাক্ততা অপসৃত হয় এবং ক্ষুদ্রমাত্রা ব্যবহৃত হয়—ফলে রাসায়নিক–জনিত direct toxicity এর ঝুঁকি কমে। WHO হোমিওপ্যাথিক ওষুধ প্রস্তুতি–নিরাপত্তা নিয়ে আলাদা গাইডলাইন প্রকাশ করেছে, যা মান–নিয়ন্ত্রণের গুরুত্ব দেখায়।

৩) বাস্তব জগতে (real-world) ব্যবহার ও নিরাপত্তা

ফ্রান্সের EPI3 নামে বড় আকারের কহর্ট গবেষণায় দেখা গেছে—হোমিওপ্যাথি–পছন্দের চিকিৎসকদের রোগীরা প্রয়োজনে কম কনভেনশনাল ওষুধ ব্যবহার করেও উপসর্গের ফলাফলে তাৎপর্যপূর্ণ নেতিবাচক পার্থক্য ছাড়াই চলেছেন (URTI/মানসিক স্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন সাবস্টাডি)। এটি পরোক্ষভাবে অপ্রয়োজনীয় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া–ঝুঁকি কমার ইঙ্গিত দেয়।

৪) সতর্কতা – ‘শূন্য ঝুঁকি’ নয়

যদিও সাধারণত নিরাপদ, ভুল প্রস্তুতি/লেবেলিং, ভেজাল বা অপব্যবহার হলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে—এমন কেস–রিপোর্টের সিস্টেম্যাটিক রিভিউতে allergic reaction/ইনটক্সিকেশনসহ বিচ্ছিন্ন বিরল ঘটনা নথিভুক্ত আছে; কয়েকটি গুরুতর ঘটনাও রিপোর্ট হয়েছে। তাই মানসম্মত উৎসের ওষুধ ও প্রশিক্ষিত চিকিৎসকের তত্ত্বাবধান অপরিহার্য।

৫) বিশ্বমানের নজরদারি (Pharmacovigilance)

WHO সহ বিভিন্ন সংস্থা ফার্মাকোভিজিল্যান্স জোরদার করার কথা বলেছে—যাতে সব চিকিৎসা–ব্যবস্থার মতো হোমিওপ্যাথির ক্ষেত্রেও নিরাপত্তা নিয়মিত মনিটরিং হয়। রোগীর সুরক্ষা আমাদের সবার আগে।

---

✅ সারমর্ম (পোস্টের মেসেজ)

হোমিওপ্যাথি সাধারণত নিরাপদ ও ভালোভাবে সহ্যযোগ্য—বিশেষত মান–নিয়ন্ত্রিতভাবে প্রস্তুত ও অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শে ব্যবহার করলে।

অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক/পেইনকিলার কমানোর মাধ্যমে অনর্থক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ঝুঁকি কমতে পারে—এমন ইঙ্গিত বড় কহর্ট গবেষণায় পাওয়া যায়।

তবু ‘একেবারে শূন্য ঝুঁকি’ বলার সুযোগ নেই; ভুল/ভেজাল/অপব্যবহার এড়াতে যোগ্য চিকিৎসকের তত্ত্বাবধান জরুরি।

---

📚 দলিল ও সূত্র (International)

1. NCCIH (US NIH): “Homeopathy – Safety & risks; highly diluted remedies under professional supervision are generally safe.”

2. NHS (UK): “Homeopathic remedies are generally safe; risk of serious adverse side effects thought to be small.”

3. WHO: Safety issues in the preparation of homeopathic medicines (guidance on quality & safety in preparation).

4. EPI3 (France): Population-based cohort on homeopathy-preferring GPs—lower conventional drug use without worse outcomes (URTI/ADD/sleep).

5. Systematic review (Int. J. Clin. Pract., 2012/2013): Case reports of adverse effects—rare but documented (emphasizes proper use & quality).

6. WHO Pharmacovigilance resources: global best-practice on monitoring medicine safety.

Call now to connect with business.

17/08/2025

🔸 যৌন রোগে অবহেলা নয় – এখনই নিন সঠিক চিকিৎসা 🔸

👉 যৌন দুর্বলতা, দ্রুত বীর্যপাত, ইরেকশন সমস্যা বা আত্মবিশ্বাস হারানো – এগুলো লজ্জার নয়, চিকিৎসাযোগ্য।
👉 নিরাপদ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় অনেক রোগী ইতিমধ্যেই উপকৃত হচ্ছেন।

🌟 গোপন রোগের স্থায়ী সমাধান – সঠিক চিকিৎসায় ফিরে পান আত্মবিশ্বাস 🌟

✅ দ্রুত বীর্যপাত নিয়ন্ত্রণ
✅ দুর্বলতা দূরীকরণ
✅ পারিবারিক সম্পর্কে প্রশান্তি
✅ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন নিরাপদ চিকিৎসা

যোগাযোগের ঠিকানা :

ডাঃ মোঃ নুরুল্লাহ হোসেন
ডিএইচএমএস, এম.এ, এমবিএ
এক্স অফিসার, আলোক হাসপাতাল লিমিটেড, ঢাকা
চিফ কনসালটেন্ট, নুরুল্লাহ হোমিও হেলথ কেয়ার
চেম্বার: জহির মার্কেট, দত্তপাড়া, টঙ্গী
মোবাইল: ০১৬৮৫০৪০৩২৯ | হোয়াটসঅ্যাপ: ০১৮৩৬৯১৭২৯১

17/07/2025

হযরত আবু উমামাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করিয়াছেন, মুমিনের মধ্যে জন্মগত ভাবে সব রকম অভ্যাস থাকিতে পারে। (ভালো হোক বা মন্দ হোক) কিন্তু প্রতারণা এবং মিথ্যার (মন্দ) অভ্যাস থাকিতে পারে না।

09/07/2025

🩺 বাল্কি ইউটেরাস (Bulky Uterus): একটি নীরব নারীর সমস্যা

বাল্কি ইউটেরাস বলতে বোঝানো হয় জরায়ুর স্বাভাবিক আকারের চেয়ে বড় হয়ে যাওয়া অবস্থা। এটি নিজে কোনও রোগ নয়, বরং অন্য গাইনী সমস্যার লক্ষণ বা ফলাফল।

🔍 কেন হয় এই সমস্যা?

জরায়ু বড় হয়ে যেতে পারে বিভিন্ন কারণে:

হরমোনের ভারসাম্যহীনতা

ফাইব্রয়েড বা জরায়ুর গাঁট

অ্যাডিনোমায়োসিস (জরায়ুর পেশীতে এন্ডোমেট্রিয়াল টিস্যু প্রবেশ)

বারবার গর্ভপাত, জন্মনিয়ন্ত্রণের দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহার

ইনফেকশন বা দীর্ঘমেয়াদী প্রদাহ

⚠️ লক্ষণ যেগুলো সচেতন করে তোলে:

পিরিয়ডে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ বা অনিয়মিত রক্তস্রাব

তলপেটে চাপ, ভারী ভাব বা ব্যথা

প্রস্রাবে চাপ অনুভব

দীর্ঘমেয়াদে বন্ধ্যত্বের ঝুঁকি

মেরুদণ্ডে বা কোমরে ব্যথা

শারীরিক দুর্বলতা ও রক্তস্বল্পতা

🧠 অনেকে বুঝতেই পারেন না…

এই সমস্যাটি ধীরে ধীরে গড়ে ওঠে বলে অনেক নারী এটি বুঝতে পারেন না। কিন্তু দেহের ভেতরে ক্রমাগত হরমোনের গোলমাল, ফাইব্রয়েড, বা প্রদাহ জরায়ুকে বড় করতে থাকে, যার পরিণতি হয় শারীরিক ও মানসিক দুর্বলতা।

✅ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা: এক বিকল্প নির্ভরযোগ্য সমাধান

হোমিওপ্যাথিতে রোগীকে শুধুমাত্র লক্ষণ নয়, বরং তার সম্পূর্ণ মানসিক ও শারীরিক গঠন অনুযায়ী চিকিৎসা দেয়া হয়। বাল্কি ইউটেরাসের ক্ষেত্রেও এই নীতি অনুসরণ করে জরায়ুর অস্বাভাবিকতা ধীরে ধীরে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব।

🔹 অপারেশন ছাড়াও আরোগ্য সম্ভব — যদি সময়মতো চিকিৎসা শুরু করা হয়।
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় হরমোনের স্বাভাবিক ভারসাম্য ফিরে আসে, দেহের স্বাভাবিক নিয়মে জরায়ু আকারে কমে আসে এবং ব্যথা ও অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ ধীরে ধীরে কমে আসে।

📌 আপনার করণীয় কী?

1. তলপেট বা পিরিয়ড সংক্রান্ত সমস্যায় অবহেলা করবেন না

2. আল্ট্রাসনোগ্রাফি করে নিশ্চিত হোন

3. হোমিওপ্যাথির মত বিকল্প ও বিজ্ঞানসম্মত চিকিৎসার সাহায্য নিন

4. দীর্ঘমেয়াদি কষ্টের পরিবর্তে নিরাপদ ও স্বাভাবিক সমাধান বেছে নিন

📘 ফেসবুক পেজ: facebook.com/DrNurullahHossain

ডা:মোঃ নুরুল্লাহ হোসেন
ডিএইচএমএস, পিডিটি (হোমিও মেডিসিন), বিএইচবি, এম.এ, এমবিএ
এক্স অফিসার, আলোক হাসপাতাল লিমিটেড, ঢাকা
চিফ কনসালটেন্ট, নুরুল্লাহ হোমিও হেলথ কেয়ার
চেম্বার: জহির মার্কেট, দত্তপাড়া, টঙ্গী
📱 হোয়াটসঅ্যাপ: ০১৮৩৬-৯১৭২৯১