Nursing & BcsTarget

Nursing & BcsTarget Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Nursing & BcsTarget, Medical and health, Dhaka, Tongi.

বাবা আমাকে ক্ষমা করে দিও ভুল করে থাকলে। 🙏🙏
06/07/2025

বাবা আমাকে ক্ষমা করে দিও ভুল করে থাকলে। 🙏🙏

05/07/2025

বন্ধুরা বলেন তো এইটা কি ফুল গাছ?
নাকি
ফল গাছ?

29/06/2025

রিলেশন টিকানোর জন্য বিয়ের আগেই সেক্স করা উচিত না 🫠

একটা সম্পর্ক কত বছর টিকলে সেটাকে “সিরিয়াস” বলা যায়? পাঁচ বছর? দশ বছর? নাকি শারীরিক সম্পর্ক হলেই সেটা গভীর হয়ে যায়?

রিলেশন হওয়ার পর সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সম্পর্কের আবেগ বাড়ে, আবেগ থেকে চাহিদা আসে, চাহিদা মেটাতে গিয়ে শরীরের সীমা ভাঙে।

এখন প্রশ্ন হলো—বিয়ের আগেই যদি শরীর দেওয়া-নেওয়া হয়ে যায়, তাহলে বিয়েটা কতটা জরুরি থাকে?

বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ক—এটা কি সত্যিই রিলেশন টিকিয়ে রাখে?

একবার এক মেয়ে জানালো, সে পাঁচ বছর ধরে সম্পর্কে আছে। ছেলেটিকে সে ভালোবাসে, ছেলেটিও তাকে ভালোবাসে (মেয়েটার তাই ধারণা)। শারিরীক সম্পর্ক হয়েছে বেশ কয়েকবার।

এখন পরিবার থেকে বিয়ের চাপ আসছে, কিন্তু ছেলেটা বিয়ে নিয়ে সিরিয়াস না। মেয়েটি যখনই বিয়ের প্রসঙ্গ তোলে, ছেলেটি বলে—
- সময় লাগবে
- সিচুয়েশন ভালো না
- ক্যারিয়ার সেট হোক, তারপর

মেয়েটি এতদিন ভাবছে, সম্পর্ক গভীর বলেই তো তারা একসঙ্গে রাত কাটিয়েছে, মাসে কয়েকবার অন্তরঙ্গ হয়েছে।

মেয়েটির ধারণা, তারা স্বামী-স্ত্রীর মতোই, শুধু কাগজের সিলমোহরটা বাকি।

কিন্তু ছেলেটি কি আসলেই সেভাবে ভাবে?

মোটেই না।

কারণ?

১. যা বিনামূল্যে পাওয়া যায়, তার দাম থাকে না

যে কোনো কিছু সহজলভ্য হলে, তার প্রতি মানুষের আগ্রহ কমে যায়।

একটা ছেলে জানে, বিয়ে ছাড়াই সে তার শারীরিক চাহিদা পূরণ করতে পারছে। তাহলে সে কেন বিয়ে করে দায়িত্ব নেবে?

২. শারীরিক সম্পর্ক সহজলভ্য হলে, কমিটমেন্ট কঠিন হয়ে যায়

যখন কোনো কিছু পেতে কষ্ট করতে হয়, তখন সেটার কদর বাড়ে।

কিন্তু যদি কাউকে সহজে পাওয়া যায়, তাহলে তাকে পাওয়ার জন্য লড়াই করার দরকার পড়ে না।

৩.বিয়ে মানেই দায়িত্ব, আর দায়িত্ব নিতে সবাই চায় না

প্রেম মানে আনন্দ, ঘোরাঘুরি, কফিশপে সময় কাটানো। কিন্তু বিয়ে মানে সংসার, দায়িত্ব, পরিবার।

ছেলেটা জানে, বিয়ে মানেই—
• অর্থনৈতিক চাপ
• পারিবারিক দায়বদ্ধতা
• সামাজিক দায়িত্ব

সে যদি এগুলোর জন্য প্রস্তুত না থাকে, তাহলে সম্পর্ক চালিয়ে যাবে, কিন্তু বিয়ের কথা এড়িয়ে যাবে।

তাহলে করণীয় কী?

- সেক্স করাকে সম্পর্কের গভীরতার মাপকাঠি ভাববেন না।
- যদি দেখেন ছেলেটি বিয়ে নিয়ে সিরিয়াস না, তবে সম্পর্ক থেকে দ্রুত সরে আসার ট্রাই করুন।
- দূরত্ব তৈরি করুন, তার প্রতিক্রিয়া দেখুন।
- যদি সে সত্যিই আপনাকে চায়, তাহলে আপনাকে হারানোর ভয় কাজ করবে এবং সে কমিটমেন্টের দিকে এগোবে।
- যদি সে দূরে সরে যায়, বুঝবেন—সে আপনাকে কখনোই বিয়ে করার পরিকল্পনায় ছিল না।

একটা কথা মনে রাখবেন…

রিলেশন মানেই শরীর না, আর শরীর মানেই ভালোবাসা না।

দুনিয়ার হিসাব-নিকাশ খুবই জটিল।

আপনি কাউকে মাগনা কিছু দিতে থাকলে সে আপনাকে টেকেন ফর গ্র্যান্টেড ধরে নেবে। আপনাকে ভাববে মাগনা মাল।

সুতরাং, সময় থাকতে সিদ্ধান্ত নিন.

29/06/2025

📌 সন্তান জন্মের পর আমাদের দেশের বেশীরভাগ স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কেই ভাটা পড়ে। ২ জন বা ৩ জন বাচ্চা হলে তো কথাই নেই। স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক হয়ে যায় ভাইবোনের মতো। বাচ্চার পিছনে দৌড়ে দৌড়ে, সংসারের কাজ করে করে স্বামীর সাথে রোমান্টিক সম্পর্কের মুড আর থাকেনা। সম্পর্কে শুরু হয় তিক্ততা।

- এদিকে দেশীয় কালচারে বাচ্চা নিয়ে ঘুমানো প্রায় সব পরিবারেই দেখা যায়। বাচ্চার বয়স ৫/৬/৭ কিন্তু মা বাবার সাথে শোয়। যেখানে আড়াই বা তিন হলেই বাচ্চাকে আলাদা করে দেয়া উচিত। কারন এরপর বাচ্চারা বুঝতে পারে অনেক কিছুই। রাতে ঘুম ভেংগে সে মা-বাবাকে অপ্রস্তুত অবস্থায় দেখলে তার মনে যেমন প্রশ্নের উদ্রেক হবে, তেমনি উল্টোদিকে বাচ্চার সাথে একসাথে শোবার কারনে দাম্পত্যে বিঘ্ন তৈরি হয়।

বাচ্চার বয়স আড়াই বা তিন হলেই তাকে আলাদা করে দিন। বাচ্চা কিন্তু কষ্ট পাবেনা, কষ্ট পাবেন আপনি, বাচ্চা দূরে সরে যাবে মনে হবে। কিন্তু না, আসলে বাচ্চা দূরে সরে যায়না। এটা বাচ্চার ভালোর জন্য, আপনাদের স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক ভালো থাকার জন্য অত্যাবশ্যকীয়।

বাচ্চার জন্য আলাদা বিছানা রেডি করুন। ওর রুমটাকে ওর পছন্দ মতো সাজিয়ে দিন। রাতে গল্প শুনিয়ে বা বই পড়িয়ে ওকে ঘুম পাড়ান। ঘুমিয়ে গেলে চলে আসুন আপনার রুমে। ও আপনার অনুপস্থিতি টেরও পাবেনা। রাতে ও উঠতে পারে এই ভয় থাকলে একটা বেবি মনিটর কিনে নিন, দাম বেশি নয়। ওর মাথার কাছে মনিটর রেখে রিসিভার আপনার নিজের বালিশের কাছে রাখুন। রাতে উঠলে আপনি সাথে সাথে টের পাবেন, যেমনটা পেতেন আপনার সাথে ঘুমালে। আপনি তো জানেনই সকালে কখন উঠে। তার একটু আগে গিয়ে ওর সাথে শোবেন। ও ঘুম হতে উঠেও আপনাকে পাবে। রাতে যে আপনি ছিলেন না, তা ও বুঝবেইনা।

দ্বিতীয় সন্তান হলে বেশীরভাগ মায়েরা প্রথম সন্তানকে অবহেলা শুরু করে। সব আদর যেন ছোটজনের জন্য, অথচ সে আদরের কিছুই বোঝেনা। আর যে বোঝে সেই বড়জনকে কথায় কথায় ডাক দেয়া, বকা দেয়া চলতে থাকে। মা/ রে*র কথা তো বাদই দিলাম। স্বাভাবিকভাবেই তার মনে ছোট বাচ্চাটার প্রতি বি- দ্বেষ সৃষ্টি হয়। ভাবে, ও না থাকলেই ভালো হতো, মা আদর করতো। অথচ মায়ের উচিত এই সময়ে বড়জনকে বেশি করে সময় দেয়া, আদর করা। বড়জনকে বোঝানো তোমার প্রতি আমার ভালোবাসা একটুও কমেনি। আপনি আর আপনার স্বামী দুজনেরই দায়িত্ব এটা।

দু বাচ্চার মাঝে তুলনা করবেন না। কারন তারা দুজনই সম্পুর্ন আলাদা মানুষ। দুই বাচ্চার জন্য আলাদা নিয়ম বানাবেন না। একজনকে মোবাইল দেখিয়ে খাওয়াবেন, আরেকজনকে বলবেন খাওয়ার সময় নো ডিভাইস, তাহলে তো হবেনা। দুজনের বেডটাইম যেন এক হয়। কোনো জিনিস কিনলে একজনের জন্য নয়, দুজনের জন্যই কিনবেন।
ছোটটির বয়স যখন আড়াই হবে তখন ওকেও আলাদা করে দিন, বড়জনের সাথে। দুজন একসাথে ঘুমুবে বা একই রুমে দুটো বিছানায়।

দিনে এক হতে দেড়ঘন্টা আলাদা করে রাখুন যখন পরিবারের সবাই মিলে সময় কাটাবেন। হাসি আনন্দ করবেন। বাচ্চাদের সাথে স্বামী স্ত্রী একসাথে খেলবেন। নিজের পার্টনারের দিকে ভালোবাসার দৃষ্টিতে তাকাবেন। মেজাজ যদি বেশি খারাপ থাকে অকারণে, সরে যান প্রিয় মানুষগুলোর কাছ হতে তাদের আ*ঘাত করার আগেই। আলাদা রুমে বা বারান্দা বা ছাদে গিয়ে মেডিটেশন করুন। নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন যে কারনে আপনার মেজাজ খারাপ তা কতটা যুক্তিযুক্ত। গভীর নিঃস্বাস নিন। মন খারাপকে ছড়িয়ে দিন বাতাসে।

সংসার তৈরি হয় স্বামী স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে। সংসারের কাজ করতে করতে এই মানুষগুলোই যেন অবহেলিত না হয় সেটা নিশ্চিত করার দায়িত্ব কিন্তু আমাদেরই। ভালোবাসার সম্পর্কগুলো অটুট থাকুক।

আপনার স্ত্রীকে প্রকাশ্যে পরিবারের সামনে সম্মান করুন,যত্ন করুন, ভালবাসুন। তাহলে দেখবেন আপনার পরিবারও আপনার স্ত্রীকে সম্মা...
23/06/2025

আপনার স্ত্রীকে প্রকাশ্যে পরিবারের সামনে সম্মান করুন,যত্ন করুন, ভালবাসুন। তাহলে দেখবেন আপনার পরিবারও আপনার স্ত্রীকে সম্মান করবে। 💫❣️ একজন মেয়ে শুধুমাত্র ভাত-কাপড়ের আশায় আপনাকে বিয়ে করে না। যদি আপনি নিজের স্ত্রীকে সম্মান দিতে না জানেন, মানুষের কটু কথায় ভয়ে যদি স্ত্রীর পাশে দাঁড়াতে না পারেন, তাহলে "বিয়ে" নামক পবিত্র বন্ধন আপনার জন্য নয়।😇❤️ আপনি মেরুদন্ডহীন পুরুষ হন , তাহলে আপনার বিয়ে করা উচিৎ হবে না। মেরুদণ্ডহীন পুরুষেরা দয়া করে বিয়ে করবেন না। আমি আবারও বলছি — মেরুদণ্ডহীন পুরুষেরা বিয়ে করবেন না। কারণ, একটা পুরুষই পারে একটা মেয়ের জীবনকে জান্নাত বানিয়ে দিতে, আবার সেই পুরুষই চাইলে একটা মেয়ের জীবন জাহান্নাম করে দিতে।💔
It’s depends on you…!!
Dear,
All Friend Plesse Share My Post.
🥀💝❤️

অভিনন্দন সুইটি ।চূ ড়ান্ত সুপারিশপ্রাপ্ত। উপ-পরিদর্শক (সাব-ইইন্সপেক্টর/ এসআই),বাংলাদেশ পুলিশ।দিনাজপুর নার্সিং কলেজ এর ২০১...
23/06/2025

অভিনন্দন সুইটি ।
চূ ড়ান্ত সুপারিশপ্রাপ্ত। উপ-পরিদর্শক (সাব-ইইন্সপেক্টর/ এসআই),বাংলাদেশ পুলিশ।
দিনাজপুর নার্সিং কলেজ এর ২০১৭-১৮ সেশনের মেধাবী ছাত্রী।

স্বামী-স্ত্রী আর তাদের তিন মাস বয়সের একটিবাচ্চা রাতে বিছানায় ঘুমাচ্ছে।😌😌হটাৎ😐তিন মাসের বাচ্চা রাত তিনটার সময় জোরে জোরে ...
22/06/2025

স্বামী-স্ত্রী আর তাদের তিন মাস বয়সের একটি
বাচ্চা রাতে বিছানায় ঘুমাচ্ছে।😌😌
হটাৎ😐
তিন মাসের বাচ্চা রাত তিনটার সময় জোরে জোরে কান্না করতে লাগলো। 😰বাচ্চার কান্না শুনে মা বাবা দুজনেরই ঘুম ভেঙ্গে গেলো।😧😧

স্বামী বললেন..😨

ওকে একটু থামাও.....!😩 আর মা বাচ্চাটিকে বুকে জরিয়ে নিয়ে এদিক-ওদিক হাঁটতে লাগলেন।😌
কিছুক্ষন পর ,বাচ্চাটির বাবা বিছানা থেকে উঠে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। 😟

কিছুক্ষন পর বাচ্চাটির বাবা ঘরে ফিরে এলেন আর বাচ্চাটির মা তাকে জিজ্ঞাস করলেন..😐

কোথায় গেছিলে ?😐😐

তিনি বললেন ,😇😇

মায়ের কবরটা দেখতে গিয়েছিলাম।😌

বাচ্চাটির মা জিজ্ঞেস করলেন,😧

এত রাতে কেন ?😧😧

সে উত্তর দিল ,😇

আমাদের বাচ্চাটি যখন কাঁদতেছিলো তখন আমার খুব বিরক্ত লাগছিল।😥😥

কিন্তূ😇😇

তুমি ওকে কাঁধে নিয়ে আদর করতে করতে হাটতেছ।😌

কারন...😌😌

তুমি তার মা।😌😌

তখনি মনে পরে গেলো। হয়তো , আমি যখন ছোট ছিলাম তখন আমার মা ও আমাকে এভাবেই যত্ন করেছিলেন।😇😌😌

তাই মাকে দেখতে গেছিলাম।😌😘😍

আজ আমি মায়ের যত্নে এত বড় হয়েছি। কিন্তু
জানি না মা আমার সেখানে কতটুকু যত্নে আছেন।😰😥😔😔

পৃথিবীতে মা একমাত্র আপন।❤💖💖

হে আল্লাহ্ আপনি আমাদের মা
বাবার সেবা করার তৌফিক দিন। 💖যাদের মা বাবা পৃথিবীতে নেই😰😔😭

তাঁদের কে জান্নাত বাসি করুন।।😭😭

আমিন..!🤲🤲🤲

🥰🥰

একটি_শিক্ষামূলক_পোস্ট 🎗️⚡যে পুরুষ নিজের কামনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, সে কখনোই সফল হতে পারে না।”🫵✍️সাফল্যের পথে সবচেয়ে...
22/06/2025

একটি_শিক্ষামূলক_পোস্ট 🎗️
⚡যে পুরুষ নিজের কামনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, সে কখনোই সফল হতে পারে না।”🫵
✍️সাফল্যের পথে সবচেয়ে বড় বাঁধা—ভোগের আসক্তি।
যৌন আসক্তি শুধু সময়ই নয়, কেড়ে নেয় শক্তি, মনোযোগ ও ভবিষ্যৎ।
আত্মসংযমই আসল শক্তি।
ইতিহাস বলছে, যারা নিজেদের নিয়ন্ত্রণ করেছে, তারাই হয়েছে বিজয়ী—আলেকজান্ডার থেকে এলন মাস্ক পর্যন্ত।
প্রতিদিন আপনি কী বেছে নিচ্ছেন?
অপ্রয়োজনীয় সেক্স বা পর্ন?
নাকি নিজের লক্ষ্য, স্কিল ও ক্যারিয়ার?
নারীরা সম্মান করে সেই পুরুষকে—যার চোখে স্বপ্ন, মনে নিয়ন্ত্রণ, জীবনে ভিশন।
স্মরণ রাখুন:
যদি আপনি নিজের শরীর ও মন নিয়ন্ত্রণ না করতে পারেন, তাহলে সাফল্যও আপনাকে নিয়ন্ত্রণ করবে না।
নিজেকে জয় করুন—জীবন আপনাকে জয়ী করবে।💥
🥰🥰

19/06/2025

Chandpur lonch terminal 🥰🥰

ছেলে মেয়ের যেসব বিষয় জানা এবং মানা উচিৎ....... ১. এই বয়সে যৌ'নতা নিয়ে আগ্রহ হবে এটা স্বাভাবিক। মাথায় উদ্ভট কথাবার্তা ঘুর...
18/06/2025

ছেলে মেয়ের যেসব বিষয় জানা এবং মানা উচিৎ.......

১. এই বয়সে যৌ'নতা নিয়ে আগ্রহ হবে এটা স্বাভাবিক। মাথায় উদ্ভট কথাবার্তা ঘুরপাক খাবে। কিন্তু ভুলেও এসবের ফাদে পা দেওয়া যাবে না।

২. এই বয়সের আগে প্রেমের মোহ জন্মাবে কিন্তু ভাই বিশ্বাস করেন, এই বয়সে প্রেম খুব একটা টেকে না। কারণ দুজনেই ইম্যাচুয়ার থাকে তখন। তাছাড়া এই বয়সে প্রেম করলে পড়াশোনার ১২ টা বাজিয়ে ফেলবেন। আবেগকে কন্ট্রোল করলে নিজেকে অনেকদূর এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবেন।

৩. নিজেকে বাবা-মায়ের চেয়ে বেশি জ্ঞানী ভাবিয়েন না। এই বয়সে আগ বাড়াইয়া পাকনামি করার প্রবনতা থাকবে কিন্তু দিনশেষে দেখবেন মা-বাবার কথাই ঠিক। সো বাবা-মার অবাধ্য সন্তান হইওয়েন না।

৪. খারাপ সঙ্গ একেবারে ত্যাগ করবেন। যেইসব ছেলে রাস্তার মোড়ে বা টঙ্গে দাঁড়িয়ে বেনসন টান মারে এইসব ছেলে থেকে কয়েকশো হাত দূরে থাকতে হবে। শুধু এরা না যারা খারাপ কাজ করে তাদের থেকে দূরে থাকতে হবে।

৫. পড়াশোনার পাশাপাশি যেকোনো একটা স্কিল ডেভেলপ করবেন। পড়শোনা তো সবাই করে কিন্তু স্কিল ডেভেলপ খুব কমে মানুষই করে। রাঁন্না হক, আর্ট হোক, হ্যা'কিং হোক কিছু একটা শিখবেন। জীবনে প্রেম করে কাজে না লাগলেও এগুলো ঠিকি কাজে লাগবে৷

৬. রাত জেগে থাকার একটা টেন্ডেন্সি থাকবে তখন। মনে হবে আরে এখন আমরা কিশোর, সমস্যা নাই রাত জাগলে। কিন্তু সমস্যা অবশ্যই আছে। তাই ১১.৩০ এর আগেই শুয়ে পড়তে হবে।

৭. টাকার মর্ম বুঝতে হবে৷ আপনার মায়ের ১০০ টাকায় সারাদিন চলে যায় কিন্তু আপনার ফুচকা খাওয়ার বিল-ই লাগে ২০০ টাকা। এমনটা হলে কিন্তু চলবে না৷ তখন থেকেই একটা সঞ্চয়ী মনোভাব গড়ে তুলতে হবে৷

৮. বড়দের শ্রদ্ধা করা শিখতে হবে। দেখা হলে সালাম-আদাব এর সহিত কথা বলতে হবে৷ মনে রাখবেন একদিন আপনি ওই বড়দের কাতারে যাবেন সো....

৯. নিজেকে সময় দেন। যাকে বলতেছেন "তোমাকে ছাড়া আমার চলবে না", গিয়ে দেখেন আপনারে জাস্ট পোস্টে রিয়েক্ট দেন বলে ফ্রেন্ডলিস্টে রাখছে৷ সো আবেগ ক্ষয় না করে সঠিক সময়ের জন্য সঞ্চয় করুন।

এই বয়সে ভুল সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রবণতা বেশি, তাই মুটামুটি এগুলো মেনে চললে পরবর্তী জীবন টা আরও সুন্দর ও গোছানো হবে।

❤️❤️

বিপদ-আপদ বলে কয়ে আসে না! কোনো কারণে যদি আপনার বাচ্চা বিপদে পড়ে বা তাকে হঠাৎ করেই একা পথ চলতে হয়, তখন সে কি করবে? তাই খু...
15/06/2025

বিপদ-আপদ বলে কয়ে আসে না! কোনো কারণে যদি আপনার বাচ্চা বিপদে পড়ে বা তাকে হঠাৎ করেই একা পথ চলতে হয়, তখন সে কি করবে? তাই খুব বেশি দেরি হওয়ার আগেই তাকে শিখিয়ে রাখুন কিছু জীবনদক্ষতা। শিশুকে এখন থেকেই ট্রেনিং দিন জীবনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য।

এই দক্ষতাগুলো তার জীবনকে যেমন সহজ করবে, তেমনি আপনাকেও করবে নিশ্চিন্ত। এগুলো সাধারণত প্রথাগত কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দেওয়া হয় না। তাই শিশুর জীবনমুখী শিক্ষার শিক্ষক হয়ে উঠতে হবে বাবা মাকেই।

আত্মরক্ষার প্রথম পাঠ:
আত্মরক্ষার কৌশল শেখানোর আগে শিশুকে আত্মবিশ্বাসী করে গড়ে তুলতে হবে। শিশুকে জানাতে হবে, কোনো পরিস্থিতিতেই মনোবল হারানো চলবে না, নিজের প্রতি বিশ্বাস হারানো যাবে না। শারীরিকভাবেও সুস্থ থাকা এবং দৌড়ঝাঁপের অভ্যাস জরুরি। আত্মরক্ষার প্রাথমিক পাঠ হলো কোথায় আঘাত করতে হবে, সেটা জানা। শিশুর জন্য সহজ হলো আক্রমণকারীর হাঁটুতে আঘাত করে দৌড়ে পালিয়ে যাওয়া। এ ছাড়া আক্রমণকারীর ঘাড়, চোখ, কান ও নাকও সহজ লক্ষ্যবস্তু হতে পারে; যেখানে আঘাত করলে সহজেই কিছু সময়ের জন্য হামলাকারীকে বিভ্রান্ত করা যায় ও ব্যস্ত রাখা যায়।

মানচিত্র শেখানো এবং দিক চেনানো:
এটা বেশ ছোট বয়স থেকেই শেখানো যায়। শিশুর হাতে একটি গ্লোব দিয়ে দিন এবং ঘরের দেয়ালে টানিয়ে দিন নিজের দেশের বড় একটি মানচিত্র। শিশু নিজেই অনেক কিছু শিখে যাবে। ছুটির দিনে বা সময় পেলে তাকে নিয়ে বসে দিক চেনান, বাড়ির আশপাশের এলাকাগুলো চিনিয়ে রাখুন। এতে কোনো দিন পথ হারালে বা ভুল করেও যদি কখনো বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়, তাহলে সে নিজেই বাড়ি চিনে ফিরে আসতে পারবে।

বাড়ির ঠিকানা ও টেলিফোন নম্বর শেখানো:
যখনই শিশু কথা বলতে শিখবে, তাকে বাড়ির ঠিকানা ও মা বাবার ফোন নম্বর শিখিয়ে ফেলুন। যেন কখনো বিপদে পড়লে সে মা বাবার নাম, ঠিকানা বা টেলিফোন নম্বর বলতে পারে।

বিপদের বন্ধু চেনান:
শিশুকে চেনান বিপদে কে বন্ধু হতে পারে। পুলিশ ও সেনাবাহিনীর পোশাক চেনান। কখনো ভিড়ের মধ্যে আপনাকে খুঁজে না পেলে যেন সে পোশাক দেখে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের কাছে যেতে পারে এবং তাকে বিপদের কথা বুঝিয়ে বলতে পারে।

"না" বলতে শেখান:
আপনার শিশুকে "না" বলতে শেখান। যেন মনের বিরুদ্ধে গিয়ে কেবল সমাজের চাপে তাকে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে না হয়। ছোটবেলা থেকেই এই অভ্যাস গড়ে তুললে বড় হয়েও সে স্বাধীনভাবে নিজের সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। মেয়ে শিশুকে আলাদাভাবে নিজেকে রক্ষা করার কৌশল রপ্ত করান। সে যেন অপরিচিত পুরুষের সাথে একা কোথাও না যায় বা হুট করে কাউকে বিশ্বাস করে না ফেলে এই শিক্ষা তাকে দিন।

প্রাথমিক চিকিৎসা:
খেলতে গিয়ে কেটে-ছিঁড়ে গেলে কিংবা বন্ধুর হাত-পা কেটে গেলে শিশু যেন আতঙ্কিত না হয়ে প্রাথমিক চিকিৎসাটুকু দিতে পারে, তাকে সে জ্ঞান দিন। স্যাভলন বা অ্যান্টিসেপটিক দিয়ে ক্ষতস্থান পরিষ্কার, ব্যান্ডেজ বাঁধার মতো সহজ কাজগুলো শিখিয়ে দিন। ঠিক কতটুকু কেটে গেলে দ্রুত বড়দের সাহায্য নিতে হবে, তাও বুঝিয়ে বলুন।

অর্থ ব্যবস্থাপনা:
শিশুকে অর্থের মূল্য শেখান। তার হাতখরচ যেন সে কোনো ভালো কাজে ব্যয় করতে পারে, সেটা শেখান। অযথা খেলনা বা খাবারে অর্থ খরচ না করে কীভাবে অর্থের সর্বোত্তম ব্যবহার করা যায়, টাকা জমিয়ে শখের জিনিস বা প্রয়োজনীয় জিনিস কেনা যায়, সে শিক্ষা তাকে দিন।

রান্নাঘরের ছোটখাটো কাজ:
আজকাল বাজারে শিশুদের ব্যবহারের জন্য প্লাস্টিকের ছুরি পাওয়া যায়। সেসব ব্যবহার করে টুকটাক সবজি কাটা, খাবার বানানো, সাত বছর বয়সের পর গ্যাসের চুলার ব্যবহার শেখান। কোনো দিন মা–বাবা বাড়িতে না থাকলে সে যেন ফ্রিজ থেকে খাবার বের করে গরম করে খেতে পারে বা নিজেই বড় পাত্র থেকে ছোট পাত্রে খাবার নিয়ে খেতে পারে, সেটুকু তাকে শিখিয়ে দিন। তাছাড়া বাড়িতে যখন আপনারা রান্না করবেন, তাকে সহায়তা করতে উৎসাহ দিন। ছোটখাটো কাজ, যেমন পেঁয়াজ-রসুনের খোসা ছাড়ানো, ফ্রিজ থেকে সবজি বের করে আনা, সিংক থেকে প্লেট চামচ নিয়ে যথাস্থানে রাখা, খাবার টেবিলে প্রত্যেকের গ্লাসে পানি ঢেলে দেওয়ার মতো কাজের দায়িত্ব শিশুকে দিন।

এভাবে ছোটখাটো কাজের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিলে আপনার শিশু যেমন আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠবে, তেমনি ভবিষ্যৎ জীবনের জন্যও তৈরি হতে শুরু করবে। বাড়ি থেকে কখনো দূরে পড়তে গেলে বা নতুন পরিবেশে গেলে খুব সহজেই সে মানিয়ে নিতে পারবে, নিজের যত্নও নিতে পারবে ঠিকভাবে। সবচেয়ে বড় কথা, তাকে নিয়ে আপনাকে আর দুশ্চিন্তা করতে হবে না।

❤️❤️

ভেজা চুলের মায়া: গোসলের পর নারীর রূপ একান্ত এক রহস্য..গোসলের পর নারীর রূপে যেন প্রকৃতির এক নিঃশব্দ জাদু কাজ করে। এই সময়ট...
15/06/2025

ভেজা চুলের মায়া: গোসলের পর নারীর রূপ একান্ত এক রহস্য..

গোসলের পর নারীর রূপে যেন প্রকৃতির এক নিঃশব্দ জাদু কাজ করে। এই সময়টায় তার মধ্যে ফুটে ওঠে একধরনের সতেজতা, যেন শরীরজুড়ে ভেজা জল কেবল শরীরকে ধুয়ে দেয় না—তাকে এক নতুন রূপে ঢেলে সাজায়।

মাথায় হালকা করে জড়ানো তোয়ালে, কাঁধ ছুঁয়ে নামা ভেজা চুল—সেই ভেজা চুল বেয়ে টুপটাপ করে জল গড়িয়ে পড়ে ঘাড় বরাবর। চোখে-মুখে এক শান্ত, ধোয়া-ধোয়া ভাব—যেন তৃষ্ণার্ত দুপুরে ঝরনার জল ছুঁয়ে আসা কোনো পরী। তার হাসি তখন হয় একটু লাজুক, একটু চুপচাপ, যেন নিজেও জানে এই মুহূর্তে সে অপ্রতিরোধ্য।

গায়ের গন্ধটাও তখন অন্যরকম—ভেজা ত্বকের সাথে সাবানের মৃদু সুবাস আর নারীর নিজস্ব ঘ্রাণ মিশে বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে এক কোমল উষ্ণতায়। এই ঘ্রাণ পারফিউমের মতো কৃত্রিম নয়—এ যেন নিখাঁদ, শুদ্ধ, শরীর ও আত্মার গন্ধ। যার একফোঁটা স্পর্শেও প্রেমিকের ভেতর জেগে ওঠে একধরনের কাতরতা।

ভেজা কাপড়ে শরীরের রেখাগুলো হালকা ঝাপসা হয়ে ধরা দেয়, ঠিক যেন এক নিপুণ চিত্রকরের জলরঙে আঁকা শিল্প। চোখ আটকে যায়, মন থমকে দাঁড়ায়। আর যখন সে ধীরে ধীরে চুল আচড়ায়—একেকটা চুলে যেন সময় থেমে যায়, পৃথিবী কিছুটা ধীর হয়ে আসে।

এই সময়টা শুধু দেখার নয়—অনুভব করার।
এ সময়টায় তাকে দেখলে শুধু ভালোবাসতেই ইচ্ছে করে না—চুমু খেতেও ইচ্ছে করে, তাকে জড়িয়ে ধরে নিজের করে রাখতে মন চায়। এই রূপে থাকে একসঙ্গে কোমলতা ও কামনা—হটনেস আর কিউটনেস যেন পাশাপাশি হাতে হাত রেখে দাঁড়িয়ে থাকে।

তবে এই রূপটা জনসমক্ষে আসে না।
এটা একান্ত, একদম ব্যক্তিগত। যেন নারী নিজেও জানে—এই মুহূর্ত, এই চেহারা, এই ভেজা সৌন্দর্য কেবল তার প্রিয় মানুষটির জন্যই তুলে রাখা।

তাই তো বলা চলে,
গোসলের পর নারীর রূপ কেবল চোখে নয়, হৃদয়ে গেঁথে যাওয়ার মতো।
একবার যদি তা অনুভব করা যায়—তাহলে তা ভুলে যাওয়া কঠিন। বরং সেই চেহারা মনে পড়ে গভীর রাতে, একাকীত্বে, কিংবা ভালোবাসার সবচেয়ে নির্জন কোণায়।

❤️❤️

Address

Dhaka
Tongi

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nursing & BcsTarget posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share