Dr.Md Abdur Rashid

  • Home
  • Dr.Md Abdur Rashid

Dr.Md Abdur Rashid Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr.Md Abdur Rashid, Doctor, .

06/10/2022

এক্সারসাইজ করার বেস্ট টাইম হলো সকাল বেলা। খালিপেটে ব্যায়াম করা খুব ইফেক্টিভ। এতে গ্রোথ হরমোন অনেকগুণ বেড়ে যায় এবং ফ্যাট বার্নে খুবই কাজে দেয়। ব্যায়ামের আগে এক কাপ চিনি ছাড়া লেবু চা খেয়ে নিলে তো আরো ভালো। ব্যায়াম হিসেবে HIIT (ইউটিউবে সার্চ দিন) এর কোনো বিকল্প নেই। মূলত চর্বি পোড়ানোর জন্য এবং হার্টের ক্যাপাসিটি বাড়ানোর জন্য এটি খুব ভালো ব্যায়াম।

সুস্থ থাকার চেষ্টা আমাদের প্রত্যেকের করা উচিত। ফজরের নামাজের পর দোয়া-জিকির শেষ করে ব্যায়াম করা গেলে শরীর ও মনের উপর বেশ ইতিবাচক প্রভাব পড়ে।

05/10/2022
05/10/2022

॥ জিরো ক্যালরীর নকল চিনি
জেনে শুনে বুঝে কিনি৷
Diet drinks, Diet খাবার
শরীর ভালো রাখে কি সবার? ॥

॥ ১ ॥
১৮৭৯ সাল৷ খনিজ আলকাতরা নিয়ে গবেষণা করছিলেন আমেরিকান বিজ্ঞানী ফালবার্গ৷ একদিন সন্ধ্যায় বাসায় ফিরে তিনি তার হাতে মিষ্টি স্বাদ পেলেন৷ এভাবেই আলকাতরা থেকে accidentally আবিস্কার হলো Zero Calorie চিনি বা Artificial চিনি বা নকল চিনি "স্যাকারিন" যা আসল চিনির চেয়ে প্রায় ৬০০ গুন মিষ্টি৷

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্বজুড়ে চিনির সংকট দেখা দিলে, স্যাকারিনের চাহিদা বেড়ে যায়৷ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর উৎপাদনকারী কোম্পানীগুলো স্যাকারিনের চাহিদা ও গ্রহনযোগ্যতা আরো বাড়ানোর জন্য, ওজন কমানোর কার্যকরী উপায় হিসেবে স্যাকারিনের প্রচারণা শুরু করে৷ ফলে বিশ্বব্যাপী স্যাকারিনের ব্যবসা ফুলে ফেঁপে ওঠে৷ কোমল পানীয়, কেক, বিস্কুট, চকলেট, মিষ্টি, মিষ্টি খাবার, জুস, জেলী, আইসক্রীম এমনকি বিভিন্ন ঔষধেও স্যাকারিন ব্যবহার হতে থাকে৷ এবং এসব Sugar Free বা জিরো ক্যালরি খাবার এবং পানীয়গুলো খুব দ্রুতই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে৷

স্যাকারিনের ব্যবসায়িক সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয়ে এরপর একের পর এক Zero calorie sugar বাজারে আসতে থাকে এবং তারা নিজেকে অন্যগুলোর চেয়ে আরো উন্নত, আরো নিরাপদ দাবি করতে থাকে৷ এগুলোর মধ্যে Aspartame এবং Sucralose আমাদের দেশে বেশি জনপ্রিয়৷ খাবার এবং পানীয়ে ব্যবহৃত এসব নকল চিনি, সত্যিকারের চিনি থেকে ২০০ থেকে ২০০০ গুন পর্যন্ত বেশি মিষ্টি হয়!

॥ ২ ॥
ওজন কমানো এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা - এই দুটো কারণেই মানুষ কৃত্রিম চিনি বা Zero ক্যালরী নকল চিনির প্রতি ঝুঁকেছে৷ কিন্তু এগুলো দীর্ঘমেয়াদে গ্রহনের ফলে বাস্তবে কি ঘটছে আমাদের শরীরের ভেতরে? সমস্ত নকল চিনির প্রভাবকে আমরা ১) পেট - যার ভেতর এগুলো যাচ্ছে এবং ২) Brain যার নির্দেশে আমাদের শরীর পরিচালিত হয়, এদের response এর আলোকে ব্যাখ্যা করবো৷

॥ পেটের ভেতর ক্যালরীবিহীন নকল চিনির প্রভাব ও সম্ভাব্য ফলাফল॥

জেনে অবাক হবেন, ব্যাক্টেরিয়া, ভাইরাস, ফাঙ্গাস যেমন আমাদের শত্রু এবং বিভিন্ন রোগের কারণ আবার ঠিক ব্যাক্টিরিয়া, ভাইরাস, ফাঙ্গাস দিয়েই আল্লাহ আমাদের শরীরের বিভিন্ন যায়গায় প্রতিরক্ষা ব্যুহ এবং অতি প্রয়োজনীয় কাজ সম্পাদনের কারখানা তৈরী করে রেখেছেন৷

মুখ, পেট, ফুসফুস, চামড়া এবং যোনীপথে অবস্থিত এসব কারখানাকে বলে Microbiota. মজার ব্যাপার হলো, মানুষের Fingerprint যেমন একজনের সাথে আরেকজনের হুবহু মেলেনা, ঠিক তেমনই এই Microbiota গুলোও একেকজনের একেকরকম composition এ তৈরি৷ এজন্যই একেকজনের শরীরের সুস্থ থাকার ক্ষমতা কিংবা রোগাক্রান্ত হবার ধরণ একেক রকম৷

মুখ থেকে পরিপাকতন্ত্রের পুরোটা জুড়ে আছে Gut Microbiota যেখানে শুধু ব্যাকটেরিয়াই আছে প্রায় ১০০ ট্রিলিয়ন, যা আমাদের মোট দেহের কোষসংখ্যার দ্বিগুনেরও বেশি৷ ৷

খাবার হজম, পুষ্টি শোষণ, পরিপাকতন্ত্রকে সুরক্ষিত রাখা, ক্ষতিকর ভাইরাস-ব্যাক্টিরিয়া-ছত্রাকের আক্রমণ থেকে আমাদের শরীরকে রক্ষা করা, প্রয়োজনীয় ভিটামিন - এমাইনো এসিড - লিপিড তৈরী করা, বেশি ক্যালরী পুড়িয়ে শরীরকে সুঠাম রাখা, দেহের immune system বা সার্বিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়ানো, ইনসুলিনের কার্যকারিতা বজায় রাখা, ক্যান্সার প্রতিরোধ করা, আমাদের মস্তিস্কের কিছু কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করা, শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ করা সহ বহু গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে থাকে এই Gut Microbiota.

সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, Zero Calorie নকল চিনি গুলো এই microbiota কে পরিবর্তিত অথবা ক্ষতিগ্রস্ত করে৷ ফলে কারো কারো শরীরের glycemic response পরিবর্তিত হয়, ইন্সুলিন রেজিস্ট্যান্স তৈরী হয়, শরীরের ওজন বেড়ে যায় এমনকি ডায়াবেটিসও হতে পারে৷

॥ Brain এর উপর Zero ক্যালরী নকল চিনির প্রভাব ও সম্ভাব্য ফলাফল ॥

১) Zero Calorie Sugar যুক্ত যেকোন খাবার আমরা যখন মুখে দিই, তখন তার মিষ্টি স্বাদে আমাদের Brain বিভ্রান্ত হয় এবং ইনসুলিন নিঃসরণ ঘটায়৷ কিন্তু যেহেতু এটা চিনি নয়, তাই ইনসুলিন কোন কাজও খুঁজে পায়না৷ এভাবে দিনের পর দিন অতিরিক্ত ইনসুলিন নিঃসরণ হবার কারণে শরীরে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স তৈরি হয়, অর্থাৎ ইনসুলিন ঠিকমতো কাজ করেনা৷

আবার এমন সময়ও আসতে পারে, যখন সেই মিথ্যেবাদি রাখালবালক আর বাঘের গল্পের মতো ঘটে৷ অর্থাৎ ইনসুলিন দরকার, অথচ প্রয়োজন মাফিক ইনসুলিন নিসৃত হয়না, ফলে রক্তে সুগারের মাত্রা বাড়তে থাকে৷ এজন্যই নিয়মিত এবং দীর্ঘদিন Zero ক্যালরী নকল চিনি খেলে ডায়াবেটিস রোগিদের সুগার নিয়ন্ত্রণ কঠিন হয়ে পড়ে এবং সুস্হ মানুষদেরও ডায়াবেটিস হবার ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়৷

২) গবেষণায় আরো দেখা গেছে, ক্যালরিবিহীন কোমল পানীয় বা চা-কফি যেটাই পান করা হোক না কেন, যেহেতু সেটা শরীরে ক্যালরির যোগান দেয়না, সেহেতু brain মানুষকে অন্য খাবার বেশি খাবার জন্য প্রলুব্ধ করে এবং এজন্যই তাদের ওজন কমার পরিবর্তে ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে৷

৩) যেহেতু আমাদের Brain এ বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে, জিরো ক্যালরীর সব নকল চিনি নিরাপদ, তাই এসব চিনিযুক্ত মিষ্টি খাবারের প্রতি মানুষের সংযম কমে যায় এবং বেশি বেশি খেতে থাকে৷ কিন্তু brain যখন বুঝতে পারে, এগুলো আসল চিনি নয়, তখন তার একমাত্র খাবার সত্যিকারের চিনি (glucose) খাবার আগ্রহ আরো বেড়ে যায়৷ এভাবে নকল চিনি গ্রহনকারীদের Brain এর sugar craving বা মিষ্টি খাবারে আসক্তি দিন দিন বেড়েই চলে৷

৪) Artificial sugar এ অভ্যস্ত মানুষরা আস্তে আস্তে প্রাকৃতিক পুষ্টিকর মিষ্টি ফলগুলো খেয়েও তৃপ্তি পাননা, যেহেতু তাদের brain ভিন্ন রকম মিষ্টতাতে অভ্যস্ত হয়ে যায়৷ এজন্য তাদের মনে ফলমূলের প্রতি অনীহা তৈরী হয় এবং পুষ্টিকর ফলগুলোর ভিটামিন ও মিনারেল থেকেও তাদের শরীর বন্চিত হতে থাকে৷

॥ ৩ ॥ অন্যান্য গবেষনায় খুঁজে পাওয়া নকল চিনির ক্ষতিকর প্রভাব ॥

মানবদেহে Aspartame, Sucralose এবং Acesulfame এই তিন রকম জিরো ক্যালরীর নকল চিনির প্রভাব নিয়ে এক লক্ষেরও বেশি মানুষের উপর ফ্রান্সে একটি গবেষণা করা হয়৷ ২০০৯-২০২১ দীর্ঘ ১২ বছর ধরে চলে গবেষণা এবং ফলাফল বিশ্লেষণ৷

ফলাফলে পাওয়া যায়, যেকোন ধরনের নকল চিনি গ্রহনকারীদের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে ১৩% - ১৪%৷ এদের মধ্যে Aspartame গ্রহনকারী মহিলাদের breast cancer এর ঝুঁকি বাড়ায় ২২%! (অর্থাৎ প্রতি ৫ জনে একজন আক্রান্ত হতে পারেন)৷

একই গবেষণায় আরো জানা যায়, নিয়মিত Diet Coke, Energy drinks, Diet Soda পানকারীদের Stroke এর ঝুঁকি বাড়ে ২৩%৷ এছাড়া, স্মৃতিশক্তি হ্রাস, প্রেশার বেড়ে যাওয়া এবং হার্টের আর্টারী ব্লকের ঝুঁকিও উল্লেখযোগ্য হারে বেড়ে যায়৷

এছাড়াও বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, ওজন কমানো বা সুন্দর ফিগারের আশায় যারা নিয়মিত এবং দীর্ঘমেয়াদে নকল চিনি খেয়েছেন অথবা Diet coke, Energy drink, Diet soda, Weight control খাবার খেয়েছেন, তাদের ডায়াবেটিস হবার ঝুঁকি ৬৭% বেড়ে যায়৷ University of Texas এর গবেষণায় বেরিয়ে আসে, উপরোক্ত পানীয় ও খাবার গ্রহনকারীদের Brain tumor ও কিডনী ড্যামেজ এর হারও আশঙ্কাজনক ভাবে বাড়ে৷

গর্ভবতী মায়েরা যারা এসব নকল চিনি খেয়েছেন, তাদের সন্তানদের ১ বছর বয়সেই oveweight হয়ে যাবার ঝুঁকি বাড়ে৷

॥ ৪ ॥ বিতর্ক এবং ব্যবসায়িক শক্তি॥

নকল চিনি এবং সেসব ব্যবহার করে পানীয় ও খাদ্য প্রস্ততকারকদের ব্যবসায়িক শক্তি অপরিসীম৷ ১৯০৭ সালে USFDA প্রধান, বিষাক্ত স্যাকারিন নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে গেলে, প্রেসিডেন্ট রুজভেল্টের রোষানলে পড়েন এবং চাকুরীচ্যুত হন৷ ১৯৭৭ সালে ইঁদুরে ক্যান্সার তৈরী করায় আবার স্যাকারিনের উৎপাদন নিষিদ্ধের চেষ্টা করে USFDA. কিন্তু এবারো উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রচারণা এবং কিছু মানুষের বিক্ষোভের মুখে সেটা পন্ড হয়ে যায়৷

এছাড়াও শতাধিক গবেষণাপত্র তৈরী করা হয়েছে, যেগুলোর ফলাফল দেখানো হয়েছে Zero Calorie নকল চিনিগুলো সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং মানবদেহের জন্য কোনরকম ক্ষতিকর প্রভাব এগুলোর নেই৷ দূর্ণাম আছে, এগুলোর বেশিরভাগই প্রস্তুতকারক কোম্পানী গুলোর টাকায় পরিচালিত ফরমায়েশী গবেষণা৷ বিপরীতে অনেক কম সংখ্যক গবেষণায় এগুলোর ক্ষতিকর দিকগুলো উন্মোচিত হয়েছে৷

সুতরাং এসব নকল চিনি দিনে দিনে তাদের ব্যবসায়ে আরো চটকদার বিজ্ঞাপনী ভাষা যোগ করবে এবং এগুলোর উৎপাদন কখনোই বন্ধ হবেনা৷

স্বাস্থ্য আপনার, দায়িত্বও আপনার৷ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সুস্বাস্হ্যের পাহারাদারও আপনি৷ সুতরাং জানুন, বুঝুন, নিজের logic প্রয়োগ করুন এবং তারপর সিদ্ধান্ত নিন৷
Ejaj Bari Choudhury

05/10/2022

মানুষ কষ্ট করতে চায় না, ধৈর্য ধরতে চায় না। মানুষ চায় ম্যাজিকাল কিউর। আমি যেমন ছিলাম তেমন থাকব কোনো একটা অলৌকিক কিছু দিয়ে আমার রোগ ভাল হয়ে যাবে। মানুষ এমনটাই চায়। কিন্তু আসলে তা তো হয়না।

আমরা রোগের জন্য মেডিসিন নেই। যেকোনো মেডিসিনের সাইড ইফেক্ট থাকে। মেডিসিন মানেই ক্যামিকেল। এগুলো আমাদের শরীরের বিভিন্ন সিস্টেমকে প্রক্রিয়াজাত করে কাজ করে। বেশিরভাগ মেডিসিন শরীরের হয় কোনো কিছু একটা বাড়িয়ে দেয় বা কমিয়ে দেয়। তাই পারতপক্ষে যেকোনো মেডিসিন এভয়েড করা উচিত। সেটা এমনকি প্যারাসিটামল হলেও। আমরা ডাক্তারগণ মেডিসিন দেই প্রযোজন অনুসারে। আমরা লাইফস্টাইল পরিবর্তনের কথাও বলি। কিন্তু বেশিরভাগ রোগীর কাছে মেডিসিন যেভাবে প্রিয় সেভাবে উপদেশ কিন্তু প্রিয় না!

ডায়াবেটিস, হাই প্রেশারের রোগীগণ মনে করেন ওষুধ খেয়ে কন্ট্রোল থাকলে এরপর খাওয়া দাওয়া উল্টাপাল্টা হলেও সমস্যা নেই। তাদের দিন দিন ওষুধের পরিমাণ ও ডোজ বাড়তে থাকে কিন্তু তাদের লাইফস্টাইলে তেমন কোনো পরিবর্তন তারা করে না। তারা হাই ডেজের ওষুধ খেয়ে কন্ট্রোল থাকাকে ভাল থাকা মনে করে অথচ তারা জানেনা এভাবে দিন দিন হাই ডোজের ওষুধ খাওয়ার মাধ্যমে নিজেদের শরীরটাকে নষ্ট করে ফেলা হয়। এছাড়া ডায়াবেটিস, হাই প্রেশার ইত্যাদি রোগের কম্প্লিকেশন হিসেবে হার্ট, কিডনি, চোখ, ব্রেইন ইত্যাদি অঙ্গের স্থায়ী ক্ষতি করা তো আছেই।

তাই আমাদের উচিত লাইফস্টাইল মডিফিকেশনের মাধ্যমে এসব রোগ থেকে মুক্তির চেষ্টা করা। নিয়মিত ব্যায়াম করা, রোজা রাখা, খাবার থেকে চিনি, মিষ্টি জাতীয় জিনিস বাদ দেয়া, কার্বোহাইড্রেট কমিয়ে ফেলা। ভালো আঁশযুক্ত খাবার, শাক-সবজি, বাদাম, অলিভ অয়েল ইত্যাদি খাওয়া। মেটাবোলিক সিন্ড্রোমগুলো যেমনঃ ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ, ফ্যাটি লিভার, হাই কোলেস্টেরল ইত্যাদি লাইফস্টাইল মডিফিকেশনের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা এবং সুস্থ থাকা যায়।

মানুষ জিজ্ঞেস করে ভালো থাকার জন্য কী খাব? ভালো থাকার জন্য সবচেয়ে বেশি যেটা দরকার সেটা হলো না খাওয়া!

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Md Abdur Rashid posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram