MS Prescription

MS Prescription আসসালামু আলাইকুম। আমাদের কাছে দেশি বিদেশি মেডিসিন ও ইঞ্জেকশন এবং সার্জিক্যাল আইটেম সর্বোচ্ছ ডিসকাউন্ট

প্রদাহ কমাবে যে ৮ খাবার!১. বেরি (স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি)২. তেলযুক্ত মাছ৩. অ্যাভোকাডো৪. গ্রিন টি৫. মরিচ বা পেপার৬. আঙুর৭. ডা...
07/03/2023

প্রদাহ কমাবে যে ৮ খাবার!

১. বেরি (স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি)

২. তেলযুক্ত মাছ

৩. অ্যাভোকাডো

৪. গ্রিন টি

৫. মরিচ বা পেপার

৬. আঙুর

৭. ডার্ক চকলেট

৮. হলুদ

The Remedist.  সকল প্রকার প্রোডাক্ট পাওয়া যাবে।01833-475261
07/03/2023

The Remedist. সকল প্রকার প্রোডাক্ট পাওয়া যাবে।
01833-475261

07/03/2023

এইখানে দেশি বিদেশি সকল প্রকার ভ্যাক্সিন, সাবান, ক্রিম, ফেইসওয়াস, ইঞ্জেকশন, ও ট্যাবলেট পাওয়া যায়।
01833-475261

26/12/2022

জেনে নিন সুস্থতার কিছু ট্রিপ্স। Model Pharma

26/12/2022
পা ফুলে যাওয়া বা Leg oedema:পা ফুলে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকারঃপায়ের পাতা, গোড়ালি এবং পায়ে অতিরিক্ত পানি জমে ফুলে যেতে পারে ...
30/09/2022

পা ফুলে যাওয়া বা Leg oedema:

পা ফুলে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকারঃ

পায়ের পাতা, গোড়ালি এবং পায়ে অতিরিক্ত পানি জমে ফুলে যেতে পারে যাকে মেডিকেলের ভাষায় Leg oedema বলে।

সাধারণত পা ফুলে যাওয়ার কারণ হলোঃ
যখন সূক্ষ্ণ রক্ত নালী হতে তরল পদার্থ লিক করে বেরিয়ে এসে টিস্যুতে ছড়িয়ে পড়ে তখনই চামড়া সমেত পা ফুলে যায়।

১) দীর্ঘ সময় ধরে একইভাবে বসে থাকা কিংবা দাঁড়িয়ে থাকা (দীর্ঘ বিমান ভ্রমণ, ট্রাফিক পুলিশ কিংবা অপারেশনের সময় রোগীর পাশে দীর্ঘ সময় ধরে চিকিৎসকের কাজ করা)
২) অতিরিক্ত লবণাক্ত খাবার বেশি করে খাওয়া,
৩) দেহের ওজন বেড়ে যাওয়া,
৪) মাসিকের পূর্ববর্তী সময়ে,
৫) গর্ভবতী হওয়া,
৬) কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া - উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ (ক্যালশিয়াম চ্যানেল ব্রোকার), জন্ম নিয়ন্ত্রণ বড়ি, স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ, ব্যথানাশক ওষুধ (NSAIDs), হরমোন থেরাপি (ইস্ট্রোজেন), কিছু ডায়াবেটিসের ওষুধ (থায়াজোলিডিনেডিওন)
৭) পায়ে আঘাত জনিত কারণে (ভেঙ্গে গেলে, মচকে গেলে)
৮) পোকার কামড়ে (মৌমাছি, ভীমরুল)
৯) বিচ্ছুর কামড়ে,
১০) লিভার সিরোসিস,
১১) হার্ট ফেইলিউর,
১২) কিডনি ফেইলিউর,
১৩) পায়ের রক্ত নালী নষ্ট হয়ে গেলে (ক্রনিক ভেনাস ইনসাফিশিয়েন্সি)
১৪) লসিকা গ্রন্থি ও লসিকা প্রবাহ নষ্ট হয়ে গেলে (ক্যান্সার সার্জারির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায়)
১৫) খাবারে দীর্ঘ মেয়াদি প্রোটিনের ঘাটতি হলে,
১৬) পায়ের রক্ত নালীতে রক্ত জমাট বেঁধে গেলে (DVT)
১৭) পায়ে ইনফেকশন হলে (সেলুলাইটিস, ফাইলেরিয়াসিস)
১৮) ডায়াবেটিক ফুট

পা ফুলে গেলে পরে পায়ে কি কি পরিবর্তন আসেঃ
★ পা স্বাভাবিকের চেয়ে ফুলে ওঠে,
★ পায়ের চামড়া চকচকে ও টানটান হয়ে যায়,
★ ফুলে যাওয়া পায়ের চামড়ার রং পরিবর্তিত হয়ে কালশিটে দাগ পড়ে, অস্বস্তি অনুভূত হয় এবং আঙ্গুলের ডগা দিয়ে চাপ দিলে চামড়া দেবে যায়।

প্রতিকার কি?

যা করতে হবে -
★ যখন সম্ভব হয় তখন ফুলে যাওয়া পা চেয়ার কিংবা বালিশের ওপর উঠিয়ে রাখতে হবে,
★ ফুলে যাওয়া পায়ে রক্ত সঞ্চালন বাড়ানোর জন্য হালকা ব্যায়াম যেমন হাঁটাহাঁটি করা যেতে পারে,
★ পায়ের সাথে মানানসই আরামদায়ক ছোট হিল এবং নরম সোলের জুতা পরা যেতে পারে,
★ ইনফেকশন এড়ানোর জন্য পা সর্বদা পরিষ্কার ও শুষ্ক রাখা এবং প্রয়োজনে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা।

যা বর্জনীয় -
★ দীর্ঘ সময় ধরে দাঁড়িয়ে থাকা কিংবা বসে থাকা যাবে না,
★ টাইট জুতা, মোজা কিংবা জামাকাপড় পরিধান করা যাবে না।

কখন চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন?
যদি এক পা কিংবা উভয় পা ফুলে যায় এবং
★ বাসায় কয়েক দিন চিকিৎসা নেওয়ার পরও উন্নতি না হয়,
★ যদি বেশি খারাপ হয়ে যায় -
১) আঘাত কিংবা অন্য কোন কারণ খুঁজে না পাওয়া যায়,
২) যদি হঠাৎ করে ব্যথা হয়ে পা ফুলে যায় এবং মারাত্মক আকার ধারণ করে,
৩) যদি ফুলে যাওয়া অংশ লালা হয়ে যায় এবং স্পর্শ করলে গরম অনুভূত হয়,
৪) যদি শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায় এবং কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসে,
৫) যদি পা ফোলার সাথে অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস থাকে,
৬) যদি পা ফোলার সাথে বুকে চাপ, দমবন্ধ অনুভূত হওয়া এবং শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়,
৭) বুকে প্রচন্ড চাপ, ভার লাগা কিংবা ব্যথা করে,
৮) যদি কাশির সাথে রক্ত যায়

যথাযথ চিকিৎসা না পেলে যেসব জটিলতা দেখা দিতে পারে -
★ ক্রমাগত ব্যথাময় পা ফুলতেই থাকবে,
★ হাঁটতে অসুবিধা হবে,
★ পায়ের জোড়া শক্ত হয়ে আসবে,
★ ফুলে যাওয়া পায়ের চামড়া টানটান হয়ে আসবে এবং পরবর্তীতে অস্বস্তি লাগা ও চুলকানি দেখা দিবে,
★ ফুলে যাওয়া অংশে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে,
★ ফুলে যাওয়া অংশের চামড়া ফেটে যেয়ে রক্ত ও তরল গড়িয়ে পড়তে পারে,
★ ফুলে যাওয়া অংশে রক্ত পরিসঞ্চালন কমে যেতে পারে,
★ ফুলে যাওয়া অংশের ধমনি, শিরা, হাড়জোড়া ও মাংস পেশির স্থিতিস্থাপকতা কমে যেতে পারে,
★ চামড়ায় ঘা দেখা দিতে পারে।

কিডনি: একটি অমূল্য সম্পদ।। আমরা অনেকেই মনে করি কিডনির কাজ শুধুমাত্র প্রস্রাব তৈরি করে শরীরের বর্জ্য পদার্থ বের করে দেওয়া...
28/09/2022

কিডনি: একটি অমূল্য সম্পদ।।

আমরা অনেকেই মনে করি কিডনির কাজ শুধুমাত্র প্রস্রাব তৈরি করে শরীরের বর্জ্য পদার্থ বের করে দেওয়া। কিন্তু আসলে এই গুরুত্বপূর্ণ কাজের পাশাপাশি কিডনির আরও অনেক অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ আছে।। গাড়ী যেমন চলার জন্য চারটা চাকাই সমান গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি আমাদের শরীরটা চলার জন্যেও হার্ট,ফুসফুস, ব্রেইন,লিভার ইত্যাদির পাশাপাশি কিডনি সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ।

তাই চলুন কিডনি সম্পর্কে আরও একটু ভালোভাবে জানি যাতে একে সুস্থ রাখার চেষ্টা করতে পারি।

★ আমাদের শরীরে সারাদিনে অনেক বর্জ্য পদার্থ তৈরি হয়,যেগুলো শরীর থেকে বের করে দেওয়া খুব জরুরী। এগুলো শরীরে জমে গেলে শরীরের নানা ধরনের ক্ষতি করবে ও শরীরকে দূর্বল করে দিবে। সারাদিনের মানে ২৪ ঘন্টার এই বর্জ্য পদার্থ বের করতে হলে ২৪ঘন্টায় কমপক্ষে ১.৫(১৫০০ মিলি) লিটার প্রস্রাব করতে হবে,বা ৫-৬ বার কমপক্ষে বাথরুমে যেতে হবে (কেননা মূত্রথলীর প্রস্রাব ধারণক্ষমতা সর্বোচ্চ ৩০০-৪০০মিলি)।
এর চেয়ে বেশি হলে সমস্যা নেই,কেননা অনেকে পানি বেশি খায়। তবে কিছুতেই কম হওয়া যাবেনা। তাই পানি বেশি বেশি খাওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম।

★ কিডনীর আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল এটি erythropoitin নামে একটি হরমোন রিলিজ করে,যার কাজ হল রক্তের লোহিত কণিকাগুলোকে ম্যাচিউর বা পরিণত করে। সেজন্য কিডনির কোনো সমস্যা হলে অ্যানিমিয়া বা রক্তস্বল্পতা হবে।

★ কিডনির আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল সূর্যালোকের উপস্থিতিতে সক্রিয় ভিটামিন ডি রিলিজ করে,যা শরীরের ক্যালসিয়াম লেভেলকে ঠিক রাখে, এবং ইমিউনিটি বাড়ায়। তাই কিডনির কোনো সমস্যা হলে শরীরে ক্যালসিয়াম লেভেল ঠিক থাকবেনা ও নানান ধরনের অসুখ ও দূর্বলতা হবে।।

★ কিডনির আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল renin নামক এনজাইম রিলিজ করে যা আমাদের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। তাই কিডনির কোনো সমস্যা হলে আমাদের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবেনা।

★ কিডনির আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল এটি গ্লুকোনিওজেনেসিস পদ্ধতির সাহায্যে শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

★ কিডনি শরীরে ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখে(Na+, K+, Cl- ইত্যাদি)। এরমধ্যে K+ বা পটাসিয়াম হল সবচেয়ে ডেঞ্জারাস কেননা এর রেঞ্জ খুবই সীমিত (৩.৫ থেকে ৫)। ৫ এর বেশি হলেও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে, ৩.৫ এর কম হলেও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। কিডনির কাজ হল এসব অতি গুরুত্বপূর্ণ ইলেক্ট্রোলাইটকে নরমাল লেভেলে রেখে আমাদেরকে সুস্থ রাখা।

ইতিমধ্যে সবাই মোটামুটি বুঝতে পেরেছি যে কিডনী কতটা মূল্যবান একটি অঙ্গ। কিডনির আরও অনেক কাজ আছে।। তাই চলুন সবাই বেশি বেশি পানি খাই, অনেক ঘেমে গেলে,ডায়রিয়া হলে বা বেশি বমি হলে সঠিক নিয়মে স্যালাইন খাই,প্রস্রাব আটকে রাখার অভ্যাস পরিহার করি,কিছু খাবার আছে(যেমন-কামরাঙা) যারা কিডনির জন্য ক্ষতিকর সেগুলো না খাই, যখন তখন ব্যথার ঔষধ না খাই,ডায়াবেটিস ও প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখি - এবং অন্যান্য যেসব অভ্যাসে কিডনি ভালো থাকবে তা মেনে চলার চেষ্টা করি।।

আল্লাহর দেয়া এ মূল্যবান সম্পদকে রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদেরই।

ডাঃ জান্নাতুল ফেরদৌস জিনাত

26/09/2022

ভয়াবহ ট্রেন সেতু

আমার মত অনেকেরই হয়ত রোজকার জীবনে চায়ের ভূমিকা অপরিহার্য। দিনে কয়েক কাপ চা কম-বেশি অনেকেরই পান করা হয়, তাইনা? সকালে নাস্ত...
25/09/2022

আমার মত অনেকেরই হয়ত রোজকার জীবনে চায়ের ভূমিকা অপরিহার্য। দিনে কয়েক কাপ চা কম-বেশি অনেকেরই পান করা হয়, তাইনা? সকালে নাস্তার টেবিলে, অফিস ব্রেকে, বন্ধুদের সাথে আড্ডায় টং দোকানে ইচ্ছেমত দুধ-চিনি দিয়ে চা তো নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার। তবে এই দুধ চা এর আপনার জীবনে বিশেষত আপনার ত্বকে কি প্রভাব সেটাই আজ জানবো।

দুধকে বলা হয় আদর্শ খাবার। কি নেই এতে? প্রোটিন, ফ্যাট, কারবোহাইড্রেট এমনকি সোডিয়াম-পটাশিয়াম এর মত গুরুত্বপূর্ণ মিনারেলগুলোও আছে। বাড়ন্ত শিশুদের খাদ্যতালিকায় দুধ থাকা চাই ই চাই। কিন্তু যা একের অম্রিত তা অন্যের বিষ। ভয় পাবেন না! শিশুদের ক্ষেত্রে তা বলছিনা। তবে বয়ঃসন্ধির পর থেকে পূর্ণ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের অনেকের ক্ষেত্রে এই দুধ বা দুগ্ধজাত নানা খাবার হতে পারে ত্বকের নানা সমস্যার কারণ।
অনেকেই নিশ্চয়ই "ল্যাকটোজ ইনটলারেন্স" শব্দটির সাথে পরিচিত! বিশেষত যারা দুধ জাতীয় খাবার হজম করতে পারেন না তারা হয়ত ডাক্তারের কাছে এই শব্দটি শুনে থাকবেন। এই ল্যাকটোজ হজম করার জন্য প্রয়োজন হয় ক্ষুদ্রান্ত বা স্মল ইনটেস্টাইন এ তৈরি হওয়া একধরনের এনজাইম 'ল্যাকটেজ' এর যা দুধ হজম করতে সাহাজ্য করে। বয়স বাড়ার সাথে সাথে এই ল্যাকটেজ এর উৎপাদনের মাত্রা কমতে থাকে ফলে অল্পবয়সে যেখানে দুধ হজমে কোনই অসুবিধা ছিলোনা বয়স বাড়ার সাথে সাথে সেই দুধই আর পেটে সহ্য হয়না। এ অবস্থায় শুধু যে বদহজম হয় তা না বরং দেহে ইনফ্লামেশন এর বিভিন্ন কেমিক্যাল তৈরি হয়। ফলে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা যেমন চোখের নিচের কালি, চোখের নিচে ফোলা ভাব, মুখে ছিটা ছিটা সাদা দাগ এবং ব্রণের সমস্যা তৈরি হয়। এছাড়াও দুধে কিছু হরমোন যেমন ইস্ট্রোজেন এবং প্রজেস্টেরণ এর উপস্থিতিও ব্রণের কারণ হতে পারে। এছাড়াও দুধে একটি গ্রোথ হরমোনের উপস্থিতি পাওয়া গেছে যা ঠিকমত হজম হয়না এবং ইনফ্লামেশন তৈরি করে। দুধের সেবনে ত্বকের তেলগ্রন্থির নিঃসরণ বাড়ে। আর এ কারণগুলোই যাদের ব্রণের প্রবণতা বেশি তাদের ব্রণের ঝুকি বাড়িয়ে দেয়।
এসব শুনে যারা ওয়েট লসের জন্য স্কিমড মিল্ক বা নন-ফ্যাট মিল্ক পান করছেন তারা যদি খুশি হয়ে থাকেন তবে মাটিতে নেমে আসুন। স্কিমড মিল্ক পানকারীদের ব্রণ বেশি বৈ কম হয়না! লো ফ্যাট দুধে সাধারণত বিভিন্ন প্রসেস এর মাধ্যমে ভালো ফ্যাটি এসিডগুলো বের করে ফেলা হয়,সেই সাথে ভিটামিন 'এ' এবং 'ডি' কেও। পরবর্তীতে ফ্যাট বাদে বাকি উপকরণগুলো আবারও দুধের সাথে মিক্স করা হয়। কিন্তু তাতে বিশেষ লাভ হয়না। কেননা ফ্যাট সলিউবল ভিটামিন যেমন উপরোক্ত ভিটামিনগুলো দেহে কাজ করতে পারেনা। কাজেই ব্রণের প্রকোপ কমাতে এবং ত্বককে পরিষ্কার রাখতে যে উপকরণ প্রয়োজন তা থেকে আমরা বঞ্চিত থেকে যাই।

করণীয়ঃ
যদি আপনার মনে হয় দুধজাতীয় খাদ্য আপনার ব্রণ কন্ট্রোলে আসতে দিচ্ছেনা তবে চিকিৎসা চলাকালীন তা গ্রহণ না করা/কম মাত্রায় গ্রহণ করাই শ্রেয়। (আমি পারসোনালি আমার পেশেন্টদের সাথে কাউন্সেলিং এর সময় তাদের খাদ্যাভাসের ওপর গুরুত্ব দিই)। দুধের জায়গায় এসময় টা টক দই খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন। টকদই তে প্রোবায়োটিক থাকায় সাধারণত এ সমস্যাগুলো কম দেখা যায়।

আজ এ পর্যন্তই।

ডাঃ তাসনীম তামান্না হক
ডার্মাটোলজিস্ট

Address

Dhaka

Telephone

+8801833475261

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MS Prescription posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to MS Prescription:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Our Story

ট্যাক্সি ড্রাইবে বাংলাদেশের সবচেয়ে দ্রুত গতিতে বেড়ে চলা প্রযুক্তি-ভিত্তিক স্টার্ট আপ। দেশের কাঠামোগত বিভিন্ন সমস্যার মোকাবেলায় তারা গড়ে তুলছে বাস্তবমূখী ও বাস্তবায়নযোগ্য সমাধান।

আপনার কি বাইক, কার বা যে কোন গাড়ি আছে? আপনি কি ভাড়া খুঁজছেন? আপনি কি গাড়ি চালক? বা মালিক? তাহলে আজই ফ্রিতে যোগ দিন ট্যাক্সি ড্রাইবে নেটওয়ার্কে। এখানে বিনা খরচে, কোন প্রকার কমিশন বা চার্জ ছাড়াই আপনি সারা দেশের যে কোন জেলার ট্রিপ ধরতে পারবেন।

ই-কমার্স ডেলিভারি কোম্পানি, কক্সবাজার হোটেল বুকিং, গাইড সার্ভিস,সেন্টমার্টিন সার্ভিস টিকেট, এবং অন্যতম জনপ্রিয় রাইড-শেয়ারিং পরিবহন সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করার পর তারা এখন চালু করেছে খাবার ডেলিভারি সেবা, আর এই সকল সেবা এখন পাওয়া যাচ্ছে একই প্ল্যাটফর্মে। হাজার হাজার মোটরবাইক, গাড়ি ও বাইসাইকেল এর প্রগতিশীল সমন্বয়ে এবং বিশ্বমানের প্রযুক্তির সাহায্যে তাদের সমাধানগুলো বাংলাদেশকে নিয়ে যাচ্ছে আগামীর পথে।