Doctor's Tips , ডাক্তারের পরামর্শ

Doctor's Tips , ডাক্তারের পরামর্শ অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে আমাদের পেজের সাথেই থাকুন ।

17/09/2025

পুরুষের যৌ-ন সমস্যা হওয়ার জন্য সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে ভিটামিন "ডি" এব ঘাটতি।
কারণ এই ভিটামিন সরাসরি টেস্টোস্টরেন হরমোন উৎপাদনের সাথে জড়িত।আর টেস্টোস্টরেন হরমোন হলো পুরুষের প্রধান যৌ-ন হরমোন।
পরামর্শ নিতে ইনবক্স করুন।

কোলন ক্যানসার: কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার – সচেতনতাই বাঁচাতে পারে জীবন 🚩💢আমাদের দেশে পেটের নানা সমস্যার মধ্যে কোলন ক্যানসার ...
13/09/2025

কোলন ক্যানসার: কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার – সচেতনতাই বাঁচাতে পারে জীবন 🚩💢

আমাদের দেশে পেটের নানা সমস্যার মধ্যে কোলন ক্যানসার এখন এক মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে। অনেকেই সাধারণ হজমের সমস্যা, গ্যাস্ট্রিক বা পাইলস ভেবে অবহেলা করেন, কিন্তু এগুলোর আড়ালে লুকিয়ে থাকতে পারে কোলন ক্যানসার।

💢কোলন ক্যানসার কী? 🚨
কোলন হলো আমাদের বৃহদান্ত্রের (large intestine) একটি অংশ। এখানে খাবারের হজম শেষে অবশিষ্টাংশ জমে থাকে এবং পরে তা মলের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়। যখন কোলনের কোষগুলো অস্বাভাবিকভাবে বাড়তে শুরু করে এবং টিউমার তৈরি করে, তখন তাকে কোলন ক্যানসার বলা হয়।

শুরুর দিকে এটি লক্ষণহীন হতে পারে, কিন্তু ধীরে ধীরে এটি ভয়াবহ রূপ নেয় এবং জীবনহানির কারণ হতে পারে।

💢কোলন ক্যানসারের কারণ ও ঝুঁকির কারণসমূহ 🔎
🔴 অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস – অতিরিক্ত চর্বি, ফাস্টফুড, প্রক্রিয়াজাত খাবার ও লাল মাংস খাওয়া
🔴 ফলমূল ও সবজি কম খাওয়া – আঁশের ঘাটতি কোলনের স্বাভাবিক কার্যক্রমকে ব্যাহত করে
🔴 পারিবারিক ইতিহাস – পরিবারের কারো কোলন ক্যানসার থাকলে ঝুঁকি বেশি
🔴 বয়স – সাধারণত ৫০ বছরের পর ঝুঁকি বাড়ে
🔴 ধূমপান ও অ্যালকোহল সেবন
🔴 অতিরিক্ত ওজন ও অলস জীবনযাপন
🔴 কিছু দীর্ঘমেয়াদি রোগ – যেমন ক্রোন’স ডিজিজ, আলসারেটিভ কোলাইটিস ইত্যাদি।

💢কোলন ক্যানসারের লক্ষণসমূহ 🚩
শুরুর দিকে উপসর্গগুলো সাধারণ হজমজনিত সমস্যা মনে হতে পারে। তবে কিছু লক্ষণ বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন:

⏺️ মলে রক্ত থাকা – লাল বা কালো রঙের মল দেখা যেতে পারে
⏺️ কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া দীর্ঘদিন থাকা
⏺️ মলত্যাগের অভ্যাসে পরিবর্তন – বারবার মলত্যাগের চাপ অনুভব করা বা সম্পূর্ণ মলত্যাগ না হওয়া
⏺️ পেটের ব্যথা বা অস্বস্তি
⏺️ পেট ফোলা ও গ্যাসের সমস্যা
⏺️ অকারণে ওজন কমে যাওয়া
⏺️ শরীর দুর্বল ও রক্তাল্পতা – ক্যানসারের কারণে লুকানো রক্তক্ষরণ হতে পারে।

💢চিকিৎসা ও প্রতিকার 🚨

🚩(অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসা)
কোলন ক্যানসারের চিকিৎসা এর স্টেজ অনুযায়ী নির্ধারিত হয়:
✅ সার্জারি – ক্যানসারযুক্ত অংশ কেটে ফেলা হয়
✅ কেমোথেরাপি – ওষুধের মাধ্যমে ক্যানসার কোষ ধ্বংস করা হয়
✅ রেডিয়েশন থেরাপি – ক্যানসার কোষ ধ্বংসে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন রশ্মি ব্যবহার
✅ টার্গেটেড থেরাপি ও ইমিউনোথেরাপি – নতুন প্রজন্মের চিকিৎসা, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াই করে

📗ন্যাচারাল ও লাইফস্টাইল প্রতিকার 🌿
👉 ন্যাচারাল লাইফ স্টাইল জেনে বুঝে মানতে হবে।
👉 সঠিক খাবার-দাবার ও পানীয় খেতে হবে।
👉 রোগের মাত্রা বুঝে প্রয়োজনীয় ন্যাচারাল ওষুধ গ্রহণ করতে হবে।
👉 সংশ্লিষ্ট বিষয়ের জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে সঠিক বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে।

💢প্রতিরোধই সর্বোত্তম সুরক্ষা 🚩
ন্যাচারাল লাইফস্টাইল ও ন্যাচারোপ্যাথির মাধ্যমে এলোপ্যাথি ওষুধ মুক্ত হয়ে নিজেকে সবসময় সুস্থ রাখাটাই হলো সর্বোত্তম সুরক্ষা ব্যবস্থা।

শেষ কথা 🌿
কোলন ক্যানসারকে অবহেলা করা মানেই জীবনকে ঝুঁকিতে ফেলা। শুরুর দিকে ধরা পড়লে এই রোগ পুরোপুরি নিরাময় সম্ভব। তাই অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন পরিহার করুন, সঠিক খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন এবং ন্যাচারাল লাইফস্টাইল জেনে বুঝে মেনে চলুন। সচেতন থাকুন, সুস্থ থাকুন💚

©️ তথ্য সংকলন ও পরিমার্জনে-
Muhammad Nasim Hossain
Dhaka: 11-Sep, 2025

চিকিৎসা পরামর্শ পেতে যোগাযোগ করুন ।
10/09/2025

চিকিৎসা পরামর্শ পেতে যোগাযোগ করুন ।

 🥲🥲চিকিৎসা নিতে যোগাযোগ করুন।ফলো দিয়ে পাশে থাকুন💖💖।
10/09/2025

🥲🥲
চিকিৎসা নিতে যোগাযোগ করুন।
ফলো দিয়ে পাশে থাকুন💖💖।

🩺 Cellulitis (সেলুলাইটিস)🦠 কারণ (Cause)ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ (বিশেষতঃ Streptococcus pyogenes এবং Staphylococcus aureus)ত্ব...
08/09/2025

🩺 Cellulitis (সেলুলাইটিস)

🦠 কারণ (Cause)

ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ (বিশেষতঃ Streptococcus pyogenes এবং Staphylococcus aureus)
ত্বকের কাটা/ঘষা/পোড়া বা কামড়ের মাধ্যমে জীবাণু প্রবেশ করে
---
📍 ঝুঁকির কারণ (Risk Factors)

🧑‍🦽 ডায়াবেটিস
🩸 দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (ইমিউন সিস্টেম)
🦶 একজিমা বা ফাঙ্গাল ইনফেকশন
🩹 ক্ষত, শল্যচিকিৎসার পর কাটা স্থান
🧑‍🦱 লিম্ফডিমা (ফোলা অঙ্গ)
---
⚠️ লক্ষণ (Symptoms)

🔴 আক্রান্ত জায়গায় লালচে ফোলা
🌡️ উষ্ণতা ও ব্যথা
🟠 দ্রুত ছড়িয়ে পড়া লাল দাগ
🤒 জ্বর ও কাঁপুনি
😣 ক্লান্তি
⛔ গুরুতর হলে ফোড়া বা ফোঁড়ার মতো তৈরি হতে পারে
---
🧪 ডায়াগনসিস (Diagnosis)

👀 শারীরিক পরীক্ষা
💉 রক্ত পরীক্ষা (CBC, blood culture)
🧫 ক্ষত থেকে কালচার টেস্ট
🖼️ জটিল ক্ষেত্রে আল্ট্রাসনোগ্রাফি বা MRI

💊 চিকিৎসা (Treatment)

✔️ Antibiotics (oral বা IV, যেমন: Penicillin, Cephalosporins, Macrolides)
✔️ ব্যথানাশক ওষুধ (Paracetamol, NSAIDs)
✔️ পা উঁচু করে রাখা (ফোলা কমানোর জন্য)
✔️ গুরুতর হলে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে IV antibiotics নিতে হয়
---
🛡️ প্রতিরোধ (Prevention)

🧼 নিয়মিত হাত ও শরীর পরিষ্কার রাখা
🩹 ক্ষত হলে দ্রুত পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত করা
👟 পায়ে ফাঙ্গাল ইনফেকশন (athlete’s foot) হলে দ্রুত চিকিৎসা করা
💉 ডায়াবেটিস রোগীরা রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখা
🧴 মশা বা পোকা কামড়ালে চুলকানি এড়িয়ে চলা
-
👉 সতর্কতা:
Cellulitis দ্রুত ছড়ালে বা জ্বর, মাথা ঘোরা, শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে অবিলম্বে হাসপাতালে যেতে হবে 🚑





স্ক্যাবিস এখন মহামারি আকার ধারন করেছে। সবাইকে তাই সচেতন হবার অনুরোধ করছি।স্ক্যাবিস (Scabies) একটি তীব্র চর্মরোগ, যা Sarc...
04/09/2025

স্ক্যাবিস এখন মহামারি আকার ধারন করেছে। সবাইকে তাই সচেতন হবার অনুরোধ করছি।

স্ক্যাবিস (Scabies) একটি তীব্র চর্মরোগ, যা Sarcoptes Scabiei নামক এক ধরনের পোকা বা ক্ষুদ্র পরজীবী মাইট (mite) দ্বারা হয়। এটি খুবই সংক্রামক এবং চুলকানির মাধ্যমে এর প্রধান উপসর্গ প্রকাশ পায়।

স্ক্যাবিসের ভয়াবহতা :

১. চরম চুলকানি: স্ক্যাবিস হলে বিশেষ করে রাতে বেশি চুলকানি হয়, ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। অনেক বাচ্চারা চুলকাতে চুলকাতে ঘুম ভেঙে যায়, যন্ত্রনায় কান্নাকাটি করে।

২. চামড়ায় ফুসকুড়ি ও ক্ষত: স্ক্যাবিস হলে ঘর্ষণ এবং চুলকানোর ফলে চামড়ায় ঘা ও ইনফেকশন হতে পারে। কখনো কখনো চামড়ার নিচে পুঁজ জমে যায়।

৩. পরিবারে দ্রুত ছড়ায়: স্ক্যাবিস রোগে পরিবারে একজন আক্রান্ত হলে তার সংস্পর্শে এলে পুরো পরিবার এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। মারাত্মক ছোঁয়াচে রোগ এটি।

৪. দীর্ঘমেয়াদে হলে সেকেন্ডারি ইনফেকশন: স্ক্যাবিসের সঠিক চিকিৎসা না হলে শরীরে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ, সেলুলাইটিস, এমনকি শিশু রোগীর কিডনি সমস্যা পর্যন্ত হতে পারে, তাই সচেতনতা ভীষন ভাবে প্রয়োজন।

৫. মানসিক অস্বস্তি: অতিরিক্ত চুলকানি ও অস্বস্তির কারণে শিশুর মানসিক চাপ ও অস্থিরতা তৈরি হয়।

স্ক্যাবিস থেকে মুক্তির উপায়:

১. চিকিৎসা:

🍀 পারমেথ্রিন - ৫% (Permethrin - 5%) ক্রিম: এটি সবচেয়ে কার্যকর। শরীরের গলা থেকে পা পর্যন্ত মেখে রাতভর রেখে সকালে (১০-১২ ঘন্টা শরীরে রাখার পর) ধুয়ে ফেলতে হয়। এই নিয়মে একটু ভুল হলে কোনেভাবেই এউ স্ক্যাবিস রোগ শরীর থেকে যাবেনা। মাসের পর মাস এই রোগের অসহ্য যন্ত্রণা ভোগ করতে হবে। হাজার হাজার টাকা, ১০-১২টা ডাক্তার যাই করেন, কাজ হবেনা। শরীরের এক ইঞ্চি তো দূরের কথা একসূতা পরিমাণ জায়গাও বাদ রাখবেন না, রাতে ওয়াসরুমে গেলে, ওষুধ ধুয়ে গেলে, আবার প্রয়োগ করুন। মনে রাখবেন, ভীষণ জরুরি। না কমলে ৭ দিন পরপর একই নিয়মে ব্যবহার করুন। আর অবশ্যই পরদিন সকালে গায়ে থাকা পোষাক, বিছানার চাদর, বালিশের কাভার সব কিছু গরম পানিতে ৩০ মিনিট ধরে সিদ্ধ করে ধুয়ে ফেলুন। নিজের ও শিশুর শরীর গরম পানি ও বডি ওয়াস দিয়ে ভালো ভাবে রগরে গোসল করুন ও করান।

🍀 আপনার শিশুকে শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেখানোর পর শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী (Permethrin - 5% + Crotamiton) Combined Cream বা Monosulfuram - 25% Solutions ইত্যাদি ব্যাবহার করতে পারবেন।

🍀 আইভারমেকটিন (Ivermectin) ওষুধ: কিছু ক্ষেত্রে শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক আপনার শিশুর স্ক্যাবিস রোগের চিকিৎসায় খাওয়ার ওষুধ দিতে পারেন, বিশেষ করে জটিল ও পুনঃসংক্রমণের ক্ষেত্রে।

🍀 অ্যান্টিহিস্টামিন ট্যাবলেট: চুলকানি কমাতে সাহায্য করে। শিশুদের ক্ষেত্রে Syrup বড়দের ক্ষেত্রে ট্যাবলেট।

২. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা:

আক্রান্ত ব্যক্তির পোশাক, বিছানার চাদর, তোয়ালে গরম পানিতে ৩০ মিনিট ধরে সিদ্ধ করে ধুয়ে রোদে শুকাতে হবে।

এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত জিনিসপত্র থেকে ৩ দিন পর্যন্ত দূরে রাখতে হবে (কারণ রোগ সৃষ্টিকারী পোকা বা মাইট ২–৩ দিন বেঁচে থাকে)।

৩. একসাথে চিকিৎসা:

পরিবারের সকল সদস্যকে একসাথে চিকিৎসা গ্রহণ করা জরুরি। এমনকি উপসর্গ না থাকলেও। এটা খুবি জরুরি।

৪. নিয়মিত হাত ধোয়া ও শরীর পরিষ্কার রাখাবেন। বাইরে থেকে বাসায় ফিরে সবার আগে ভালো ভাবে হাত ধোয়ার অভ্যাস করবেন। এতে রিইনফেকশন হবার সম্ভাবনা কমে যায়।

বিশেষ সতর্কতা:

শিশুদের জন্য শিশু বিশেষজ্ঞ এবং গর্ভবতীদের নারীদের গাইনী বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কারণ ঔষধ গুলো শিশু ও নারীদের প্রতি বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।

বিশেষ দ্রষ্টব্য:
এই স্ক্যাবিসকে সাধারন ভাবে দেখবেন না। এর ভয়াবহতা অনেক। তাই সচেতন হবেন। যারা আক্রান্ত হয়েছিলেন এখন সম্পূর্ণ সুস্থ তারাও প্রতি মাসে একবার করে পরিবারের সবাই একসাথে পারমিথ্রিন ৫% ব্যবহার করুন এবং পরিধেয় পোষাক, বিছানার চাদর গরম পানিতে ধুয়ে নিন।
নিজে জানুন অন্যকে জানান।

আশা করি আজকের আলোচনা আপনাদের অনেক উপকারে আসবে, আমার জন্য দোয়া রাখবেন, সবাই সুস্থ থাকবেন, সম্ভব হলে এই পোস্টটি শেয়ার করবেন।

দয়া করে আপনারা সবাই সচেতন হবেন।

© Dr.Tanvir Ahmed
For online consultation : ⁨01974-088128⁩ (whats app)

আগামী ১২ অক্টোবর থেকে সারাদেশে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন শুরু হচ্ছে। ৯ মাস থেকে ১৫ বছর বয়সী সকল শিশু এবং প্রাক-প্রাথমিক...
02/09/2025

আগামী ১২ অক্টোবর থেকে সারাদেশে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন শুরু হচ্ছে। ৯ মাস থেকে ১৫ বছর বয়সী সকল শিশু এবং প্রাক-প্রাথমিক থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত সকল শিক্ষার্থী এই টিকা পাবে। আপনার সন্তানের টিকাদান নিশ্চিতকল্পে দ্রুত রেজিস্ট্রেশন করুন।

রান্না করার সময় চুলার আশে পাশে বাচ্চাদের আসতে দিবেন না। পানি বা দুধ গরম করলে বাচ্চাদের দূরে রাখবেন।নয়তো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটন...
27/08/2025

রান্না করার সময় চুলার আশে পাশে বাচ্চাদের আসতে দিবেন না।
পানি বা দুধ গরম করলে বাচ্চাদের দূরে রাখবেন।নয়তো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটতে পারে।
বাচ্চাদের যত রকম বার্ন ইঞ্জুরি আসে বেশির ভাগ মা রান্না ঘরে রান্না করার সময় বাচ্চাকে রান্না ঘরে নিয়ে যাওয়ার কারনে হয়।
যদি কখনো পোড়ে যায় তাহলে আক্রান্ত স্থানে কিছু লাগাবেন না শুধু নরমাল কলের পানি দিবেন।
বরফ বা ঠান্ডা পানি দিবেন না তাহলে আরো বেশি ক্ষতি হবে।
ফার্মেসীতে না নিয়ে সাথে সাথে হাসপাতালে নিয়ে যাবেন
ডা: এস হাসান

🏥 কোন রোগে কোন ডাক্তার দেখাবেন? জেনে নিন এক পোস্টেই – সঠিক রোগে সঠিক ডাক্তারই আপনার সুস্থতার চাবিকাঠি!"আমাদের অনেক সময় অ...
27/08/2025

🏥 কোন রোগে কোন ডাক্তার দেখাবেন? জেনে নিন এক পোস্টেই – সঠিক রোগে সঠিক ডাক্তারই আপনার সুস্থতার চাবিকাঠি!"

আমাদের অনেক সময় অসুখ হলে আমরা বিভ্রান্ত হয়ে যাই – কোন ডাক্তারকে দেখাব?
সঠিক রোগে সঠিক ডাক্তার দেখানোই দ্রুত আরোগ্যের মূল চাবিকাঠি। আসুন এবার এক নজরে দেখে নিই রোগভেদে কোন ডাক্তার দেখানো উচিত 👇

🫀 হৃদযন্ত্র ও রক্তনালী সম্পর্কিত রোগ:
লক্ষণ: বুকে ব্যথা, ধড়ফড়, উচ্চ রক্তচাপ, স্ট্রোক।
ডাক্তার: কার্ডিওলজিস্ট (হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ), ভাসকুলার সার্জন।

🧠 স্নায়ু ও মস্তিষ্কের রোগ
লক্ষণ: মাথাব্যথা, খিঁচুনি, স্ট্রোক, স্মৃতিশক্তি সমস্যা।
ডাক্তার: নিউরোলজিস্ট (স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞ), নিউরোসার্জন।

👁️ চোখের রোগ
লক্ষণ: ঝাপসা দেখা, চোখ লাল হওয়া, ছানি, গ্লুকোমা।
ডাক্তার: অপথ্যালমোলজিস্ট (চক্ষু বিশেষজ্ঞ)।

👂 কান, নাক ও গলার রোগ
লক্ষণ: কান বাজা, শ্রবণ সমস্যা, সাইনোসাইটিস, টনসিল।
ডাক্তার: ইএনটি বিশেষজ্ঞ।

🍽️ পাকস্থলী ও পরিপাকতন্ত্রের রোগ
লক্ষণ: বুক জ্বালা, গ্যাস, আলসার, লিভারের সমস্যা।
ডাক্তার: গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজিস্ট।

😮‍💨 শ্বাসতন্ত্রের রোগ
লক্ষণ: হাঁপানি, কাশি, শ্বাসকষ্ট, ফুসফুস সংক্রমণ।
ডাক্তার: পালমোনোলজিস্ট।

🦴 হাড়, জয়েন্ট ও মেরুদণ্ডের রোগ
লক্ষণ: জয়েন্ট ব্যথা, হাড় ভাঙা, আর্থ্রাইটিস, কোমর ব্যথা।
ডাক্তার: অর্থোপেডিক সার্জন, রিউমাটোলজিস্ট।

🧬 হরমোন ও ডায়াবেটিস
লক্ষণ: ডায়াবেটিস, থাইরয়েড সমস্যা, ওজন কমে যাওয়া বা বেড়ে যাওয়া।
ডাক্তার: এন্ডোক্রাইনোলজিস্ট।

🩸 রক্ত ও ক্যান্সার সম্পর্কিত রোগ
লক্ষণ: রক্তশূন্যতা, লিউকেমিয়া, ক্যান্সার।
ডাক্তার: হেমাটোলজিস্ট, অনকোলজিস্ট।

👩‍🍼 নারী স্বাস্থ্য
লক্ষণ: মাসিক অনিয়ম, বন্ধ্যাত্ব, গর্ভাবস্থা।
ডাক্তার: গাইনোকোলজিস্ট ও অবস্টেট্রিশিয়ান।

👶 শিশু স্বাস্থ্য
লক্ষণ: শিশুদের জ্বর, ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, অপুষ্টি।
ডাক্তার: পেডিয়াট্রিশিয়ান।

🧔 পুরুষ স্বাস্থ্য
লক্ষণ: প্রস্টেট সমস্যা, পুরুষ বন্ধ্যাত্ব।
ডাক্তার: ইউরোলজিস্ট।

🩺 চর্ম ও যৌন রোগ
লক্ষণ: চুলকানি, ফুসকুড়ি, সোরিয়াসিস, যৌন রোগ।
ডাক্তার: ডার্মাটোলজিস্ট ও ভেনেরিওলজিস্ট।

😔 মানসিক স্বাস্থ্য
লক্ষণ: অবসাদ, দুশ্চিন্তা, ঘুমের সমস্যা, মানসিক বিভ্রান্তি।
ডাক্তার: সাইকিয়াট্রিস্ট (মনোরোগ বিশেষজ্ঞ), সাইকোলজিস্ট।

🦷 দাঁতের সমস্যা
লক্ষণ: দাঁতে ব্যথা, মাড়ি ফোলা, দাঁত ভেঙে যাওয়া।
ডাক্তার: ডেন্টিস্ট।

🧑‍⚕️ সার্বিক রোগ / প্রাথমিক চিকিৎসা
লক্ষণ: সাধারণ জ্বর, ঠান্ডা, কাশি, শরীর দুর্বলতা।
ডাক্তার: মেডিসিন বিশেষজ্ঞ (ইন্টারনাল মেডিসিন) বা জেনারেল ফিজিশিয়ান।

✅ অসুস্থ হলে দেরি না করে সঠিক বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখান। কারণ, সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা মানেই দ্রুত আরোগ্য।

#সঠিকডাক্তার #স্বাস্থ্যসেবা #বাংলাহেলথটিপস #স্বাস্থ্যসচেতনতা #ডাক্তার #হৃদরোগ #নিউরোলজি #ডায়াবেটিস #চিকিৎসা #স্বাস্থ্য

27/08/2025

সতর্কবার্তা
মনে রাখবেন একটানা ০৬ মাস গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ Omeprazole খেলে আপনার শরীরের হাড় গুলো ক্ষয় হতে শুরু করে!!

কতদিন পর পর সহবাস করা ভালো, জেনে নিন দরকারি কিছু তথ্যএকজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ ও একজন প্রাপ্তবয়স্ক নারীর যে কোনও দিন, দি...
27/08/2025

কতদিন পর পর সহবাস করা ভালো, জেনে নিন দরকারি কিছু তথ্য

একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ ও একজন প্রাপ্তবয়স্ক নারীর যে কোনও দিন, দিন ও রাতের যে কোনও মুহূর্তে সহবাসের ইচ্ছা জাগতে পারে। এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু কতদিন পর পর সহবাস করা উচিত, সেটা কিন্তু আমাদের অনেকের কাছেই অজানা!

আমাদের সকলেরই জানতে ইচ্ছা করে, এক মাসে, এক সপ্তাহে বা এক দিনে কতবার সহবাস করা উচিত। এই সব প্রশ্নের উত্তর অবশ্যই প্রত‍্যেকের জানা উচিত। কারণ আপনার বিবাহিত জীবন যতই সুখের হোক, এ সম্পর্কে জ্ঞান না থাকলে পরবর্তী জীবনে আপনি সমস‍্যয় পড়তে পারেন।

একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ ও একজন প্রাপ্তবয়স্ক নারী যখন শারীরিক ও মানসিক দিক থেকে ফুরফুরে অবস্থায় থাকেন তখনই তাঁদের মধ্যে শারীরিক মিলন হতে পারে। দু’জনের মধ্যে একজন যদি শারীরিক ও মানসিক দিক থেকে মিলনে আগ্রহী না হন, তবে সহবাস না করাই শ্রেয়। সেক্ষেত্রে অনাগ্রহী পার্টনারের শারীরিক ও মানসিক ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়।
কোন বয়সে কতবার!
যৌনমিলনের হার পুরুষ ও নারীর বয়সের উপর নির্ভর করে। বয়সের সঙ্গে নারী ও পুরুষের যৌনজীবনের সরাসরি সম্পর্ক আছে। বয়স যত বাড়ে যৌনমিলনের হার তত কমে। সদ‍্যবিবাহিত দম্পতিরা প্রথমদিকে দিনে ২ থেকে ৩ বার সহবাস করলেও, কয়েক মাসের মধ্যে যৌনমিলনের হার দিনে এক বার অথবা দু’দিনে এক বারে থিতু হয়।

গবেষণায় দেখা গেছে,

●১৮ থেকে ২৯ বছর বয়সী দম্পতিরা বছরে গড়ে ১১২ বার শারীরিক মিলনে লিপ্ত হন। অর্থাৎ এক সপ্তাহে দু’বারের একটু বেশি।

●৩০ থেকে ৩৯ বছর বয়সী দম্পতিরা বছরে গড়ে ৮৬ বার যৌনমিলন করেন। অর্থাৎ এক মাসে ৭ বার।

● ৫০ থেকে ৫৯ বছর বয়সী দম্পতিরা বছরে ৬৯ বার শারীরিক মিলনে লিপ্ত হন। এঁদের যৌনমিলনের হার গড়ে মাসে ৬ বারের একটু কম।
বিজ্ঞান বলছে
●যাঁদের বয়স ২০ থেকে ৩০ বছর, তাঁরা সপ্তাহে ৩ বার সহবাস করতে পারেন।

●যাঁদের বয়স ৩০-৪০ বছর তাঁরা সপ্তাহে ২ বার সহবাস করতে পারেন।

●যাঁদের বয়স ৪০-৫০ বছর তাঁরা সপ্তাহে ১ বার করে সহবাস করতে পারেন।

●যাঁদের বয়স ৫০-৬০ বছর, তাঁরা ১৫ দিনে কিংবা ৩০ দিনে ১ বার সহবাস করতে পারেন।

বেশি বয়সেও কেন নিয়মিত সঙ্গম করা উচিত!
●মাত্রাতিরিক্ত সহবাস যেমন ক্ষতিকর আবার কম সহবাসও শরীর ও মনের পক্ষে ততটাই ক্ষতিকারক। The American Journal of Cardiology দ্বারা প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্র বলছে, যে সব দম্পতি সপ্তাহে অন্তত দুবার সহবাস করেছেন তাঁদের হৃদপিণ্ড অনেক

একটা ছেলের জীবনে এর থেকেকষ্টের আর কিছু নেই!!!!!!
27/08/2025

একটা ছেলের জীবনে এর থেকে
কষ্টের আর কিছু নেই!!!!!!

Address

Dhaka
1207

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Doctor's Tips , ডাক্তারের পরামর্শ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Doctor's Tips , ডাক্তারের পরামর্শ:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram