Dr.Dilruba

Dr.Dilruba I'm Doctor, Always Help The Patient

বাচ্চার মায়েদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপদেশঃ👇আমাদের বাচ্চাদের ব্রেইনের ৯৫% গঠন হয় প্রথম ৫ বছরে। বাকি ৫% গঠন হয় পরের ৩ ব...
23/06/2023

বাচ্চার মায়েদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপদেশঃ👇

আমাদের বাচ্চাদের ব্রেইনের ৯৫% গঠন হয় প্রথম ৫ বছরে। বাকি ৫% গঠন হয় পরের ৩ বছরে। তাই প্রথম ৮ বছর আপনার সন্তানের জন্য - সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়। এর ভিতর ৫ বছর বেশী গুরুত্বপূর্ণ!

ফলে এই সময়ে সবচেয়ে careful থাকা উচিৎ! এই গঠন বলতে বুঝায় - ব্রেইনের connection তৈরী হওয়া।

যার যত connection তৈরী হবে, সে তত ব্রিলিয়ান্ট হবে!

এই connection তৈরীতে রঙিন খেলনা, পুষ্টিকর খাবার, বাচ্চার সাথে খেলা করা, গল্প বলা - এমনই অনেক কিছু নির্ভরশীল!

কিন্তু আমাদের দেশে - বাচ্চা কথা বলা শেখার আগেই - সবাই লাঠি নিয়ে বসে - ঠিকমত পড়ালেখা শিখছে তো?

#খাবারঃ

একসময় এদেশে মায়েদের বাচ্চার খাবারই ছিল - বার্লি আর সাগু!

তখন বার্লি Face বলে, একটা অপুষ্টির লক্ষ্মণ দেখা যেত। বাচ্চা হতো মোটাতাজা, মা মনে করতো - বেশ ভাল স্বাস্থ্য হয়েছে!

আজ সেই জায়গাটা নিয়েছে, সুজি! সুজি হয় চালের গুড়া, নাহলে গমের।

আবার এর সাথে কোন না কোন দুধ মিশ্রিত করে, সাথে থাকে চিনি। অথচ এর সবগুলোই অপুষ্টির জন্য যথেষ্ট।

কারণ গরীব হলে, গরুর দুধ মিশ্রিত করে - আর টাকা থাকলে infant formula. অথচ দুটোই বাচ্চার জন্য ক্ষতিকারক!

Infant formula'তে কোন কিছু মিশানো নিষেধ। আবার কোন চিকিৎসক লিখে দিলে - শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

আমরা জানি সবসময়ই সুষম খাবার প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে খিচুড়ি হলো, বাচ্চার সুষম খাবার।

অথচ মা'দের বুঝানো কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। সাথে যোগ হয়েছে - দাদা/দাদি, নানা/নানি।

মুরুব্বিদের ধারণা - তারাও তো বাচ্চা মানুষ করেছে, কখনো তো সমস্যা হয় নাই!

এর উত্তরে অনেক সময় বলি, দেশ যে ব্রিলিয়ান্ট জনসংখ্যার সংকটে ভুগছে, তা আপনাদের দান!

জাপানে প্রাইমারি স্কুলে কোন পরীক্ষা নেয় না! ওরা এই early childhood development এর উপর গুরুত্ব দিয়ে থাকে।

আর তাই সেরা ব্রিলিয়ান্ট ঐদেশে তৈরী হয়। আমাদের মত লাঠি হাতে নিয়ে শিক্ষা দেয় না।

#কেন_খিচুড়ি_সেরা?

আমরা সবাই বা অনেকেই জানি essential amino acid বলে, একটা শব্দ আছে। যা শরীর তৈরী করতে পারে না। ফলে বাহিরের খাবার খেয়ে সেই অভাব পূরণ করতে হয়।

একমাত্র খিচুড়িতেই সবগুলো পাওয়া সম্ভব (চালে আটটি আর বাকিগুলো ডালে থাকে)। ফলে চাল-ডাল একসাথে থাকলেই শুধু সবগুলো essential amino acid পাওয়া সম্ভব!

এছাড়াও ডিমে এইসবগুলো essential amino acid থাকে।

#ফলে_বাচ্চার_খাবার_হওয়া_উচিৎঃ

১) মায়ের বুকের দুধ ২ বছর পর্যন্ত, এর বাহিরে আর কোন দুধ নয়।

২) খিচুড়ি (চাল+ডাল+সয়াবিন/অলিভ ওয়েল+সবজি)

৩) ডিম

৪) মা যখন যা খাবেন - সেখান থেকে মাছ/মাংস/সবজি বাচ্চাকে দিবেন। (ফ্রেশ হতে হবে)

৫) সারাদিনে একবার ফল খাবে। #আঙ্গুর বাদে।
বাচ্চা সকাল/দুপুর/রাত, প্রচুর ফল খায় - এটাও ভাল লক্ষ্মণ নয়। কারণ পেট ভরা থাকায়, অন্য প্রয়োজনীয় খাবার খাবে না।

সবশেষে মা'দের বলি - আপনার সন্তান যদি পড়ালেখা নাও করে - Early Childhood Development ঠিক থাকলে, সে যাই হোক সেরাটাই হবে।

তাই সবাই Early Childhood Development এর উপর সময় দিন। সঠিক খাবার নিশ্চিত করুন! সুজি/গরু/ছাগলের (২ বছর বয়স পর্যন্ত) দূধ খাওয়ানো বন্ধ করুন।

বি.দ্র. ছাগলের দূধে অতিরিক্ত অসুবিধা, এক ধরনের রক্তশূন্যতা রোগ হয়।

গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট পেতে পেজ ফলো করতে পারেন।

23/06/2023
07/06/2023
👉👉 #শক্তির__উৎস_কাঁঠাল_কেন_বলা_হয়_জানেন_কি? 🎯কাঁঠালে ১০০ কিলো ক্যালরি খাদ্য শক্তি পাওয়া যায় মাত্র ৩-৪ কোয়াতে, শুধু তা...
01/06/2023

👉👉 #শক্তির__উৎস_কাঁঠাল_কেন_বলা_হয়_জানেন_কি?

🎯কাঁঠালে ১০০ কিলো ক্যালরি খাদ্য শক্তি পাওয়া যায় মাত্র ৩-৪ কোয়াতে, শুধু তাই নয় কাঁঠালের মধ্যে কোন কোলেস্টেরল এর ঝামেলা নেই। গর্ভবতী মায়ের জন্য কাঁঠাল একটি উৎকৃষ্ট খাবার কারণ এতে চর্বির পরিমাণ খুবই কম এবং ওজন বৃদ্ধির কোনো আশঙ্কাই নেই। আপনারা অনেকেই জেনে থাকবেন গর্ভবতী অবস্থায় গর্ভবতী মায়ের কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা দেখা দেয়। কিন্তু আপনারা কি জানেন কাঁঠাল কোষ্ঠকাঠিন্য মত রোগকে নিরাময় করার ক্ষমতা রাখে।

🎯হ্যাঁ আপনি ঠিকই শুনেছেন কাঁঠাল কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো রোগকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যা অন্ত্রের গতিবিধিকে স্বাভাবিক রাখে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ নিরাময় করে দেয়।

🎯কাঁঠালের বিচি মানুষের জন্য ভাল খাবার এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে আর আমরা সকলেই জানি বীজ জাতীয় সকল খাবারে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন আয়রন এবং পুষ্টি গুণ থাকে।

🎯গর্ভাবস্থায় কাঁঠাল খাওয়ার উপকারিতা নিচে বর্ণনা করা হলোঃ🔜⤵️

✅✅গর্ভবতী মহিলাকে যদি প্রতিদিন ২০০ গ্রাম কাঁঠাল খাওয়ানো যায় তবে, গর্ভবতী মা এবং শিশুর পর্যাপ্ত পরিমাণ পুষ্টি প্রায় পরিপূর্ণ হয়ে যায়।

🎯গর্ভবতী মায়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য প্রত্যেকদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে কাঁঠাল খাওয়া উচিত যা তার জন্য পরিমাণমতো। এতে গর্ভবতী মায়ের স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং গর্ভাবস্থায় শিশুর স্বাস্থ্য ভালো থাকে। বুকের দুধ বৃদ্ধির জন্য গর্ভবতী মায়ের কাঁঠাল খাওয়া খুবই জরুরি। কাঁঠাল বিটা ক্যারোটিন সমৃদ্ধ তাছাড়া আয়রন, জিংক ও ক্যালসিয়াম ভরপুর শিশুর বৃদ্ধি এবং বিকাশে সহায়তা করে। কাঁঠালে প্রচুর গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন রয়েছে যেমন ভিটামিন সি এবং এ । তাছাড়া ফোলেট আয়রন থাকায় শিশুর প্রয়োজনীয় অঙ্গ প্রত্যঙ্গ সঠিক গঠনে সহায়তা করে।

✅✅কাঁঠাল উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে কাঁঠাল খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মহিলাকে কাঁঠাল খাওয়ালে তার উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থেকে সমাধান হয় কারণ এতে রয়েছে ৩০৩ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম যা রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণ করে। চিনি বা শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখে ম্যাঙ্গানিজ যা কাঁঠালে ভরপুর।

❌❌সতর্কতাঃ কাঁঠাল উপকারী তবে এটি খাওয়ার ফলে কিছু পাশ্ব প্রতিক্রিয়ার ও সৃষ্টি হতে পারে। সব কিছু ই পরিমাণ মত খাবেন।

🎯যে সকল গর্ভবতী মায়েরা গর্ভকালিন ডায়াবেটিস এ ভুগছেন তাদের জন্য কাঁঠাল খাওয়া নিরাপদ নয়। যাদের ডায়াবেটিস বা সুগারের সমস্যা তাদের ক্ষতি করতে পারে আপনারা অবশ্যই আপনার ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে কাঁঠাল খাবেন।

বিদ্রঃ সকল তথ্য সংগ্রহকৃত বিভিন্ন ডাক্তারের পরামর্শ ও ওয়েবসাইট হতে।

💢💢যে ঠকে যায়, সে তো ঠকেই গেলো... তার সব কিছু ওখানেই শেষ..... আর যে ঠকায় সে প্রতিনিয়ত মানুষিক যন্ত্রনা তে ভোগে এটা ভেবে য...
23/02/2023

💢💢যে ঠকে যায়, সে তো ঠকেই গেলো... তার সব কিছু ওখানেই শেষ..... আর যে ঠকায় সে প্রতিনিয়ত মানুষিক যন্ত্রনা তে ভোগে এটা ভেবে যে কখন সে নিজেই ঠকে যায়.......

💢💢 একটা মজার ব্যাপার হলো ঠকে যাওয়া মানুষের সান্তনা হলো তাকে আর ঠকানোর কেউ নাই..... আর যে ঠকালো তাকে কিনতু ঠকানোর অনেকেই আছে......

💢💢 বিধাতার এক অনন্য বৈশিষ্ট্য হলো তুমি যদি এই পৃথিবীতে খারাপ কিছু করো তার শাস্তি তুমি দুনিয়াতে নাও পেতে পারো,,,কিনতু বিধাতার সৃষ্টি এর প্রতি যে অন্যায় করে সে একদিন ঠিকই শাস্তি পাবে......

💢💢এই বৃওাকার পৃথিবীতে তুমি যেমনটা করবে, তেমনটাই তোমার কাছেই ঘুরে ফিরে চলে আসবে.... আসতে বাধ্য..... যদি তোমার জন্য অন্য কারো চোখের ১ ফোটা জল পড়ে তবে বিস্বাস করো তোমার চোখ দিয়েও ১ ফোটা জল না পড়ে তোমার মৃত্যু হবে না.....

💢💢 প্রকৃতির নিয়ম একদম আলাদা.... প্রকৃতি তোমাকে কখনো খালি হাতে ফিরাবে না..... তুমি সব কিছুর থেকে মাফ পেলেও, প্রকৃতির হাত থেকে মাফ পাওয়ার কোন রাস্তা নেই..... সবার হাত থেকে তুমি মুক্তি পেলেও, প্রকৃতির হাতে তুমি বন্দী..... যখন তখন সে ধরে ফেলবেই......

💢💢আর একটা মজার ব্যাপার, যে ঠকায় সে ঠিকই জানে, একদিন সেও এমনি করে ঠকে যাবে...... আর যে ঠকে যায় সেও ঐ দিনটির কথা তখন মনে করবে যখন সে ঠকেছিল...

💢💢তাই ঠকে গেলে আফসোস করতে নেই, আবার কাউকে ঠকিয়ে বাদশাহ মনে করতে নেই.....

💢💢কারন পৃথিবীতে ঠকে যাওয়া আর কাউকে ঠকানোর হিসাব কখনো অনিশ্চিত হিসাব নয়,..... অপেক্ষা কর, হিসাব মিলবেই...

💢Collected💢

👉 #শিক্ষামূলক_গল্প 🤔দুশ্চিন্তা ধরে রেখোনা🤔🍓একদিন একজন শিক্ষক ক্লাসে একটি অর্ধপূর্ন পানির গ্লাস নিয়ে ঢুকলেন। তা দেখে ছাত্...
22/02/2023

👉 #শিক্ষামূলক_গল্প
🤔দুশ্চিন্তা ধরে রেখোনা🤔

🍓একদিন একজন শিক্ষক ক্লাসে একটি অর্ধপূর্ন পানির গ্লাস নিয়ে ঢুকলেন। তা দেখে ছাত্র-ছাত্রীরা ধরে নিলো তিনি সেই পুরোনো “গ্লাসটি কি অর্ধেক পূর্ণ নাকি অর্ধেক খালি?”
নামক বোরিং প্রশ্নটি করবেন।

🍓কিন্তু শিক্ষক সবাইকে অবাক করে দিয়ে জানতে চাইলেন। বলো তো এখানে কতোটুকু ওজনের পানি আছে? শিক্ষার্থীরা ভিন্ন ভিন্ন জবাব দিল।

🍓তখন শিক্ষক জবাব দিলেন আসলে কতটুকু ওজনের পানি ধরে আছো তা সবসময় গুরুত্বপূর্ণ না, কতক্ষণ সময় যাবত ধরে আছো সেটাই আসল বিষয়।

🍓যদি তুমি একটি পানির গ্লাস এক মিনিটের জন্য ধরে থাকো তাহলে তোমার কাছে এটি কোন ব্যাপারই মনে হবেনা।

🍓যদি ১০ মিনিট যাবত ধরে থাকো তবে হাতে কিছুটা অসারতা বা ব্যাথা অনুভুত হতে পারে। সেই একই গ্লাস যদি সারা দিনের জন্য ধরে রাখতে হয় তবে তোমার সেই সামান্য ওজনের গ্লাসেই অস্বস্থিকর ব্যাথা হবে।

🍓ঠিক তেমনই তুমি যখন কোন মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তা শুরু করো যদি সেটা অল্প কিছুক্ষণ ভেবে বাদ দাও তবে সেটা তেমন ক্ষতির কিছুনা।

🍓কিন্তু তুমি যদি সেটি নিয়ে দিন পার করে দাও এবং ভাবতেই থাকো তাহলে তা আস্তে আস্তে বড় হতে থাকে সেটা থেকে আরো দুশ্চিন্তা এবং আপ্রয়োজনীয় চিন্তার ডাল পালা গজায়।

🍓আর তুমি যদি এই ওভার থিংকিং নিয়ে ঘুমাতে যাও এবং এটি নিয়েই জেগে উঠো তবে এর চেয়ে খারাপ আর কিছুই হতে পারেনা।

🍓🍓গল্পের শিক্ষানীয় উক্তিঃ
আমাদের দুশ্চিন্তা নিয়ে ঘুমাতে যাওয়া উচিত না। যদি সে বেপারে আমাদের হাতে করার কিছু থেকে থাকে তবে তা করা উচিত, আর না থাকলে দুশ্চিন্তা বাদ দিয়ে দেয়া উচিত।

🍓Collected🍓

🍎শিক্ষণীয় গল্প🍎✔️এক রাজার এক চাকর ছিল। চাকরটা সবসময় যেকোন অবস্থাতেই রাজাকে বলত, রাজা মশাই, কখনো মন খারাপ করবেন না কেননা...
21/02/2023

🍎শিক্ষণীয় গল্প🍎

✔️এক রাজার এক চাকর ছিল। চাকরটা সবসময় যেকোন অবস্থাতেই রাজাকে বলত, রাজা মশাই, কখনো মন খারাপ করবেন না কেননা আল্লাহ যা করেন তাঁর সবকিছুই নিখুঁত ও সঠিক,,

✔️একবার রাজা সেই চাকর সহ শিকারে যেয়ে নিজেরাই এক হিংস্র প্রাণীর আক্রমণের শিকার হলো। রাজার চাকর সেই প্রাণীকে মারতে পারলেও, ততক্ষণে রাজা তার একটা আঙুল হারান,,

✔️রাগে- যন্ত্রণায়-ক্ষোভে রাজা ক্ষিপ্ত হয়ে চাকরের উদ্দেশ্য করে বলেন, আল্লাহ যদি ভালোই হবেন তাহলে আজকে শিকারে এসে আমার আঙুল হারাতে হতো না। চাকর বলল, এতকিছুর পরও আমি শুধু আপনাকে এটাই বলব আল্লাহ সবসময়ই ভালো ও সঠিক কাজই করেন; কোনো ভুল করেন না,,

✔️চাকরের এই কথায় আরও বিরক্ত হয়ে রাজা তাকে জেলে পাঠানোর হুকুম দিলেন,,

✔️এরপর একদিন রাজা আবার শিকারে বের হলেন। এবার তিনি একদল বন্য মানুষের হাতে বন্দি হলেন। এরা তাদের দেবদেবির উদ্দেশ্যে মানুষকে বলি দিত,,

✔️রাজাকে বলি দিতে যেয়ে তারা দেখল যে, রাজার একটা আঙুল নেই। তারা এমন বিকলাঙ্গ কাউকে তাদের দেবতার উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করতে রাজি হলো না। তাই তারা রাজাকে ছেড়ে দিল। প্রাসাদে ফিরে এসে তিনি তার সেই পুরোনো চাকরকে মুক্ত করে দেওয়ার হুকুম দিলেন,,

✔️চাকরকে এনে বললেন, আল্লাহ আসলেই ভালো। আমি আজ প্রমাণ পেয়েছি তার, আমি আজ প্রায় মরতেই বসেছিলাম। কিন্তু আঙুল না থাকার কারণে প্রাণ নিয়ে ফিরে আসতে পেরেছি,,

✔️তবে আমার একটা প্রশ্ন আছে। আল্লাহ ভালো- এটা তো বুঝলাম। কিন্তু তাহলে তিনি আমাকে দিয়ে তোমাকে জেলে পুরলেন কেন? চাকর বলল, রাজামশাই, আমি যদি আজ আপনার সাথে থাকতাম, তাহলে আপনার বদলে আজ আমিই কোরবান হয়ে যেতাম। আপনার আঙুল ছিল না, কিন্তু আমার তো ছিল। ওরা আপনার বদলে আমাকে বলি দিয়ে দিত। কাজেই আল্লাহ যা করেন সেটাই সঠিক, তিনি কখনো কোনো ভুল করেন না।

✔️ গল্পের শিক্ষাঃ-
সব কিছুরই ইতিবাচক ও নেতিবাচক দুই দিকই থাকে। কখনো নিরাশ হবেন না, যদি কোন কিছুতে সফলতা না পান তবে ইতিবাচক চিন্তা করুন। সফল না হওয়ার কারণে কি ক্ষতি হয়েছে তা নিয়ে না ভেবে- কি লাভ হয়েছে তা দেখুন। মনে বিশ্বাস রাখুন- আপনার জন্য আল্লাহর সিদ্ধান্তই যথার্থ এবং যথেষ্ট,,

🍎Collected🍎

🌷শিক্ষা মুলক পোষ্ট🌷 💯রবীন্দ্রনাথ স্কুল পালিয়েছেন। নজরুল তোবেশি পড়তেই পারলো না। লালন তো বুঝলই নাস্কুল কি। আজ মানুষ তাঁদ...
19/02/2023

🌷শিক্ষা মুলক পোষ্ট🌷

💯রবীন্দ্রনাথ স্কুল পালিয়েছেন। নজরুল তো
বেশি পড়তেই পারলো না। লালন তো বুঝলই না
স্কুল কি। আজ মানুষ তাঁদেরকে নিয়ে গবেষণা
করে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করছে।

💯আন্ড্রু কার্নেগীকে তো ময়লা পোশাকের
জন্য পার্কেই ঢুকতে দেয় নি। ৩০ বছর পরে উনি
সেই পার্কটি কিনে ফেলেন আর সাইন বোর্ড
লাগিয়ে দেন “সবার জন্য উন্মুক্ত”।

♠স্টিভ জবস শুধু মাত্র ১ দিন ভাল খাবারের আশায় ৭
মাইল দূরে পায়ে হেটে মন্দিরে যেতেন।
ভারতের সংবিধান প্রণেতা আম্বেদকর নিম্ন
বর্ণের হিন্দু ছিলেন বলে স্কুলের বারান্দায়
বসে বসে ক্লাস করতেন। তাঁকে ক্লাসের
বেঞ্চে বসতে দেয়া হতো না, কোন গাড়ি
তাঁকে নিতো না। মাইলের পর মাইল হেঁটে
পরীক্ষা দিয়েছেন।

💯বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর এর
ক্যাডেট কলেজে ভর্তির টাকা হাটুরেদের নিকট
থেকে টাকা তুলে যোগার করেছিলেন তার
চাচারা। গরু না থাকায় তিনি নিজে জমিতে লাঙ্গল
টেনেছেন একসময়।

💯সুন্দর চেহারার কথা ভাবছেন? শেখ সাদী এর
চেহারা যথেষ্ট কদাকার ছিল, লতা মুঙ্গেস্কারের
চেহারা মোটেই সুশ্রী নয়। তৈমুর লং খোঁড়া
ছিলেন, নেপোলিয়ন বেটে ছিলেন। শচীন
টেল্ডুলকারের উচ্চতা তো জানাই আছে।
আব্রাহাম লিঙ্কনের মুখ ও হাত যথেষ্ট বড় ছিল।

💯স্মৃতি শক্তির কথা ভাবছেন? আইনস্টাইন নিজের
বাড়ীর ঠিকানা ও ফোন নাম্বার মনে রাখতে
পারতেন না।

#মূলকথাঃ কিছুই আপনার উন্নতির পিছনে বাঁধা হতে পারে না।
যদি কোন কিছু বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় তবে তা আপনার
ভিতরের ভয়। ভয়কে দূরে রেখে জয় করা শিখুন। সাফল্য আসবেই আজ অথবা কাল.........

🍎Collected🍎

👉👉 #কেন_মাইগ্রেন_হয় :🌹মাথার ভেতরের রক্ত চলাচলের তারতম্যের কারণে মাইগ্রেন হয়। রক্ত চলাচল কমে গেলে হঠাৎ করে চোখে সব অন্ধ...
26/12/2022

👉👉 #কেন_মাইগ্রেন_হয় :

🌹মাথার ভেতরের রক্ত চলাচলের তারতম্যের কারণে মাইগ্রেন হয়। রক্ত চলাচল কমে গেলে হঠাৎ করে চোখে সব অন্ধকার দেখা যায় এবং পরে রক্ত চলাচল হঠাৎ বেড়ে গিয়ে প্রচণ্ড মাথাব্যথার অনুভূতি তৈরি হয়। চকলেট, পনির, কফি ইত্যাদি বেশি খাওয়া, জন্মবিরতিকরণ ওষুধ, দুশ্চিন্তা, অতিরিক্ত ভ্রমণ, ব্যায়াম ইত্যাদির কারণে এ রোগ হতে পারে।

👉👉 #সাধারণ_মাইগ্রেনের_লক্ষণ :

🌹মাথাব্যথা, বমি ভাব এ রোগের প্রধান লক্ষণ। তবে অতিরিক্ত হাই তোলা, কোনো কাজে মনোযোগ নষ্ট হওয়া, বিরক্তি বোধ করা ইত্যাদি উপসর্গ মাথাব্যথা শুরুর আগেও হতে পারে। মাথার যে কোনো অংশ থেকে এ ব্যথা শুরু হয়। পরে পুরো মাথায় ছড়িয়ে পড়ে। চোখের পেছনে ব্যথার অনুভূতি তৈরি হতে পারে। চোখের ওপর হালকা চাপ দিলে আরাম লাগে। মাথার দুই পাশে কানের ওপর চাপ দিলে এবং মাথার চুল টানলেও ভালো লাগে। তখন শব্দ ও আলো ভালো লাগে না। কখনও কখনও অতিরিক্ত শব্দ ও আলোয় মাথাব্যথা বেড়ে যায়।

👉👉 #ক্লাসিক্যাল_মাইগ্রেনের_লক্ষণ :

🌹এতে দৃষ্টি সমস্যা, যেমন- চোখে উজ্জ্বল আলোর অনুভূতি, হঠাৎ অন্ধকার হয়ে যাওয়া, দৃষ্টিসীমানা সরু হয়ে আসা অথবা যে কোনো একপাশ অদৃশ্য হয়ে যাওয়া ইত্যাদি উপসর্গ হতে পারে। ২০ মিনিট স্থায়ী এসব উপসর্গের পর বমির ভাব এবং মাথাব্যথা শুরু হয়, যা সাধারণত এক পাশে হয়। দৃষ্টির সমস্যা এক ঘণ্টার বেশি স্থায়ী হলে ধরে নিতে হবে এটি মাইগ্রেন নয়। মস্তিষ্ক অথবা চোখে অন্য কোনো সমস্যার কারণে দৃষ্টির এ সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। মাথাব্যথা ছাড়া শুধু দৃষ্টির সমস্যাও ক্লাসিক্যাল মাইগ্রেনের লক্ষণ হতে পারে।

👉👉 #যা_করতে_হবে :

🌹মাইগ্রেন থাকলে প্রতিদিন অন্তত আট ঘণ্টা ঘুম দরকার। যেসব খাবার খেলে ব্যথা শুরু হতে পারে, যেমন-কফি, চকলেট, পনির, আইসক্রিম, মদ ইত্যাদি একদম বাদ দিতে হবে। বেশি সময় না খেয়ে থাকা যাবে না। জন্মবিরতিকরণ ওষুধ যারা খায়, তাদের সেটা সেবন না করাই শ্রেয়। প্রয়োজনে অন্য পদ্ধতি বেছে নেয়া যেতে পারে। পরিশ্রম, মানসিক চাপ ও দীর্ঘ ভ্রমণ বর্জনের মাধ্যমে মাইগ্রেন অনেকাংশে কমিয়ে আনা যায়।

👉👉 #চিকিৎসা :

🌹বারবার মাইগ্রেনের আক্রমণ কমানোর জন্য পিজোটিফেন, অ্যামিট্টিপটাইলিন, বিটাব্লকার-জাতীয় ওষুধ কার্যকর। মাথাব্যথা শুরু হলে প্যারাসিটামল, এসপিরিন, ডাইক্লোফেনাক-জাতীয় ওষুধ ভালো। বমির ভাব কমানোর জন্য মেটোক্লোর প্রোমাইড, ডমপেরিডন-জাতীয় ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে। এসব ওষুধে মাথাব্যথা না কমলে সুমাট্টিপটান, আরগোটামাইন-জাতীয় ওষুধে অনেক সময় যথেষ্ট স্বস্তি পাওয়া যায়। সবচেয়ে বড় কথা, পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে অনেক ক্ষেত্রেই বারবার এ রোগের আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। মনে রাখবেন, সব মাথাব্যথাই মাইগ্রেন নয়, দৃষ্টিস্বল্পতা, মস্তিষ্কের টিউমার, মাথায় রক্তক্ষরণ প্রভৃতি কারণেও মাথাব্যথা হতে পারে। সে ক্ষেত্রে চক্ষুবিশেষজ্ঞের পাশাপাশি স্মায়ুরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।

🌷ডাঃদিলরুবা🌷

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Dilruba posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr.Dilruba:

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram