Bengal Laboratories, Bangladesh

Bengal Laboratories, Bangladesh One of Leading Unani & Herbals Medicine Manufacturer in Bangladesh

ন্যাচারাল হেলথ টিপস্ : ডাঃ গুলজার হোসেন
07/08/2025

ন্যাচারাল হেলথ টিপস্ : ডাঃ গুলজার হোসেন

এলোভেরা (Aloe Vera) একটি জনপ্রিয় ঔষধি গাছ, যার গুণাগুণ বহু প্রাচীনকাল থেকে মানুষ ব্যবহার করে আসছে।এলোভেরার উপকারিতা:কোষ...
03/08/2025

এলোভেরা (Aloe Vera) একটি জনপ্রিয় ঔষধি গাছ, যার গুণাগুণ বহু প্রাচীনকাল থেকে মানুষ ব্যবহার করে আসছে।

এলোভেরার উপকারিতা:
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সহায়ক
অম্লতা ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা উপশমে
অন্ত্র পরিষ্কার ও হজম শক্তি বাড়ায়
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা (সীমিত মাত্রায়)
ক্ষত, কাটা, পোড়া জায়গায় দ্রুত নিরাময় ঘটায়
মুখের ঘা বা আলসার নিরাময়ে
চর্মরোগ (যেমন: একজিমা, ছুলির দাগ) কমাতে
ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করতে
জ্বর বা ইনফ্ল্যামেশন কমাতে
লিভার ডিটক্সে সাহায্য করে





#ন্যাচারালমেডিসিন

📌 আয়রনের ঘাটতি ঠেকাতে যা খাবেন!🩸 রক্তাল্পতা (অ্যানিমিয়া) দূর করে, শক্তি ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।🍖 প্রাণিজ উৎস (হেম আ...
02/08/2025

📌 আয়রনের ঘাটতি ঠেকাতে যা খাবেন!
🩸 রক্তাল্পতা (অ্যানিমিয়া) দূর করে, শক্তি ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

🍖 প্রাণিজ উৎস (হেম আয়রন) – সহজে শোষণযোগ্য:
• গরুর কলিজা ও মাংস
• মুরগির কলিজা
• মাছ (টুনা, চিংড়ি)
• ডিমের কুসুম

🥬 উদ্ভিজ্জ উৎস (নন-হেম আয়রন):
• পালং ও কচু শাক
• মসুর ও ছোলার ডাল
• কিশমিশ, খেজুর
• বাদাম, তিল, ওটস

🍊 ভিটামিন C খেতে ভুলবেন না!
লেবু, পেয়ারা, টমেটো, মাল্টা ➡️ আয়রনের শোষণ বাড়ায়

⚠️ এড়িয়ে চলুন:
☕ খাবারের সাথে চা/কফি
🥛 আয়রনের সময় ক্যালসিয়াম (দুধ/দই)

✅ টিপ:
প্রতিদিন অন্তত ২ বেলা আয়রনসমৃদ্ধ খাবার খান। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

🔁 শেয়ার করুন – সচেতন হোন, সচেতন করুন!
#রক্তাল্পতা #আয়রনযুক্তখাবার #রক্তস্বাস্থ্য #শরীরচর্চা #হিমোফল #ফিকোক #ন্যাচারালমেডিসিন

রক্ত সঞ্চালন (Blood Transfusion)রক্ত সঞ্চালন কী?রক্ত সঞ্চালন হল এমন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি, যার মাধ্যমে একজন রোগীর শিরায় (...
02/08/2025

রক্ত সঞ্চালন (Blood Transfusion)
রক্ত সঞ্চালন কী?
রক্ত সঞ্চালন হল এমন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি, যার মাধ্যমে একজন রোগীর শিরায় (IV লাইনের মাধ্যমে) রক্ত বা রক্তের উপাদান স্থানান্তর করা হয়। এটি সাধারণত রক্তপাত, রক্তাল্পতা, সার্জারি বা গুরুতর অসুস্থতার সময় ব্যবহৃত হয়।

রক্ত সঞ্চালনের প্রয়োজনীয়তা
সার্জারি: প্রচুর রক্তক্ষরণ হলে তা প্রতিস্থাপনের জন্য
রক্তাল্পতা: লোহিত কণিকা স্বাভাবিকের নিচে নেমে গেলে
ক্যান্সার: কেমোথেরাপি ও বিকিরণে অস্থিমজ্জা ক্ষতিগ্রস্ত হলে
আঘাত বা দুর্ঘটনা: হঠাৎ রক্তপাতের জন্য
অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ: পেপটিক আলসার ইত্যাদিতে
জেনেটিক অসুখ: যেমন সিকেল সেল ডিজিজ, হিমোফিলিয়া

রক্ত সঞ্চালনের প্রকারভেদ
লোহিত রক্তকণিকা সঞ্চালন (RBC Transfusion): রক্তাল্পতার চিকিৎসায় ব্যবহৃত
প্লেটলেট সঞ্চালন: অতিরিক্ত রক্তপাত রোধে সহায়ক
প্লাজমা সঞ্চালন: রক্ত জমাট বাঁধার জন্য প্রয়োজনীয় প্রোটিন দেয়

উপকারিতা
শরীরের কোষে পর্যাপ্ত অক্সিজেন পৌঁছায়
হৃদপিণ্ড ও অঙ্গগুলো কার্যকরভাবে কাজ করে
রক্তপাত নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে
রোগীর জীবনরক্ষা সম্ভব

সম্ভাব্য ঝুঁকি
জ্বর, বমি বমি ভাব, অস্বস্তি
অ্যালার্জি প্রতিক্রিয়া (চুলকানি, আমবাত)
হেমোলাইটিক প্রতিক্রিয়া (তীব্র বা বিলম্বিত)
সংক্রমণের ঝুঁকি: (HIV, হেপাটাইটিস B/C)
অ্যানাফিল্যাক্সিস: মারাত্মক শ্বাসকষ্ট বা রক্তচাপ পতন

প্রস্তুতি ও সময়কাল
রক্তচাপ, তাপমাত্রা ও পালস পরীক্ষা করা হয়
দাতার রক্ত বিভিন্ন সংক্রমণের জন্য পরীক্ষিত হয়

রক্ত সঞ্চালনের সময়কাল নির্ভর করে রক্তের পরিমাণ ও রোগীর শারীরিক অবস্থার ওপর (সাধারণত ১–৪ ঘণ্টা)

বিকল্প পদ্ধতি
কিছু ওষুধ হিমোগ্লোবিন উৎপাদনে সহায়ক
কিন্তু তীব্র রক্তক্ষরণ হলে রক্ত সঞ্চালনই একমাত্র কার্যকর সমাধান

বিশেষ দ্রষ্টব্য: রক্ত সঞ্চালন একটি নিরাপদ ও জীবনরক্ষাকারী প্রক্রিয়া হলেও, সঠিক পর্যালোচনা, পরীক্ষা ও পর্যবেক্ষণ অপরিহার্য।




#রক্তদানেরপ্রয়োজন #রক্তসঞ্চালন #রক্তদান
#জীবনবাঁচান #রক্তদাতা #স্বাস্থ্যসচেতনতা #রোগপ্রতিরোধ #চিকিৎসাজ্ঞান #বাংলাহেল্থ #হিমোফল #ফিকোক #ন্যাচারালমেডিসিন

📢 ম্যালেরিয়ার ঝুঁকি এখন শহরেও! সতর্ক হোন, সচেতন হোনবাংলাদেশে ম্যালেরিয়া একসময় শুধু পার্বত্য ও সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে...
31/07/2025

📢 ম্যালেরিয়ার ঝুঁকি এখন শহরেও! সতর্ক হোন, সচেতন হোন

বাংলাদেশে ম্যালেরিয়া একসময় শুধু পার্বত্য ও সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে সীমাবদ্ধ ছিল। কিন্তু এখন ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ শহর এলাকাতেও এর প্রাদুর্ভাব দেখা যাচ্ছে, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য একটি বড় হুমকি হয়ে উঠেছে।

🔍 কী কারণে বাড়ছে ম্যালেরিয়া?

স্ত্রী অ্যানোফিলিস মশার মাধ্যমে ছড়ায়

কীটনাশকের বিরুদ্ধে মশার প্রতিরোধশক্তি তৈরি হয়েছে

মশারি ও সচেতনতার অভাব

শহরাঞ্চলে ‘আরবান ম্যালেরিয়া’র নতুন চ্যালেঞ্জ

💡 সমাধান কী?
✅ দ্রুত পরীক্ষা ও চিকিৎসা নিশ্চিত করা
✅ মশারি ও মশা নিরোধক ব্যবহার করা
✅ বাড়ির আশপাশ পরিষ্কার রাখা
✅ সরকারি নির্দেশনা অনুসরণ করা

🧪 বিকল্প চিকিৎসা হিসেবে ইউনানি চিকিৎসা পদ্ধতি অনেক ক্ষেত্রে কার্যকর।
হাকীম মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, “কুড়চি, কালমেঘ, গুলঞ্চ ও নিশিন্দা জাতীয় ভেষজ উপাদান ম্যালেরিয়ার উপসর্গ কমাতে কার্যকর।”
📌 উদাহরণস্বরূপ, বেঙ্গল ল্যাবরেটরীজের তৈরি সিরাপ ‘জিরোলিনা’ ও ‘শাপলা’, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে।

⚠️ মনে রাখবেন—
নিজে সচেতন হোন, পরিবারকে সচেতন করুন।
ম্যালেরিয়া প্রতিরোধযোগ্য, কিন্তু অবহেলা করলে হতে পারে প্রাণঘাতী।

#ম্যালেরিয়া #স্বাস্থ্যসচেতনতা #জনস্বাস্থ্য #মশা_নিয়ন্ত্রণ #ন্যাচারালমেডিসিন #শাপলা #জিরোলিনা

🔴 অজানা ভাইরাস জ্বরের প্রকোপ: সতর্ক থাকুন!বর্তমানে দেশের বিভিন্ন এলাকায় এক ধরনের ভয়াবহ ভাইরাস জ্বর ছড়িয়ে পড়ছে। এটি ...
31/07/2025

🔴 অজানা ভাইরাস জ্বরের প্রকোপ: সতর্ক থাকুন!

বর্তমানে দেশের বিভিন্ন এলাকায় এক ধরনের ভয়াবহ ভাইরাস জ্বর ছড়িয়ে পড়ছে। এটি সাধারণ সর্দিজ্বর বা ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া নয় — বরং কিছুটা ভিন্ন উপসর্গ নিয়ে দেখা দিচ্ছে, যা অনেক রোগীকেই দুর্বল করে ফেলছে।

🦠 এই ভাইরাস জ্বরে সাধারণত যা দেখা যাচ্ছে:
▪️ শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত বেড়ে ১০৩–১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইটে পৌঁছে যাচ্ছে
▪️ প্রচণ্ড শরীরব্যথা (বিশেষ করে পিঠ, হাঁটু ও কোমরে)
▪️ তীব্র দুর্বলতা ও প্রেসার লো
▪️ রক্ত পরীক্ষায় ডেংগু বা চিকুনগুনিয়ার পজিটিভ রিপোর্ট না এলেও উপসর্গ থাকে ভয়াবহ
▪️ অনেককে হাসপাতালে ভর্তি হতে হচ্ছে
▪️ জ্বর সেরে গেলেও শরীরব্যথা সহজে কমছে না

🛑 সতর্কতা ও করণীয়:
✔️ জ্বর হলে নিজে থেকেই ওষুধ না খেয়ে ডাক্তার দেখান
✔️ বিশ্রামে থাকুন ও প্রচুর পানি পান করুন
✔️ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (ইমিউনিটি) বাড়ান

🌿 ঘরোয়া প্রতিকার (ইমিউন বুস্টার হোম রেমেডি):

সকালে খালি পেটে:
তুলসী পাতা + আদা + দারুচিনি + লবঙ্গ ফুটিয়ে রং চা আকারে পান করুন, চাইলে এক চামচ মধু যোগ করুন

ভিটামিন সি জাতীয় ফল বেশি খান (লেবু, আমলকি, কমলা ইত্যাদি)

প্রতিদিন হালকা ব্যায়াম করুন ও ঘুম ঠিক রাখুন

📝 বিশেষ দ্রষ্টব্য:
এই ভাইরাস সম্পর্কে এখনও নির্দিষ্ট নাম বা উৎস নিশ্চিত না হলেও, প্রচুর মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন। তাই সচেতন থাকা ও প্রতিরোধ গড়ে তোলাই এখন প্রধান করণীয়।

#ভাইরাসজ্বর #স্বাস্থ্যসচেতনতা #ইমিউনিটিবুস্টার #জ্বরপ্রতিরোধ #ন্যাচারালমেডিসিন #শাপলা #জিরোলিনা

🥥 নারকেল: পুষ্টিগুণে ভরপুর প্রাকৃতিক উপকারিতানারকেল একটি প্রাকৃতিক ও স্বাস্থ্যসম্মত ফল, যা আমাদের দেশের প্রতিটি অঞ্চলে স...
30/07/2025

🥥 নারকেল: পুষ্টিগুণে ভরপুর প্রাকৃতিক উপকারিতা

নারকেল একটি প্রাকৃতিক ও স্বাস্থ্যসম্মত ফল, যা আমাদের দেশের প্রতিটি অঞ্চলে সহজলভ্য। এটি শুধু ডাব বা নারকেল পানি হিসেবেই নয়, বরং শাঁস ও তেলের মাধ্যমেও শরীরের জন্য নানা উপকার বয়ে আনে। বাংলাদেশের খ্যাতনামা ইউনানী চিকিৎসক ও ভেষজ গবেষক হাকীম মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম নারকেলের পুষ্টিগুণ নিয়ে বলেন, “নারকেল শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে, হজম শক্তি উন্নত করতে এবং হৃদরোগ ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।”

নারকেলের পানিতে রয়েছে প্রাকৃতিক ইলেকট্রোলাইট যেমন পটাশিয়াম, সোডিয়াম ও ক্যালসিয়াম, যা শরীরকে হাইড্রেট রাখে ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। অন্যদিকে, নারকেলের শাঁসে রয়েছে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, ফাইবার ও বিভিন্ন খনিজ উপাদান যা হজমে সাহায্য করে, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং হাড়ের গঠন মজবুত করে।

নারকেলের তেলও চিকিৎসা ও রূপচর্চায় ব্যবহৃত হয়। এতে থাকা লৌরিক অ্যাসিড অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিভাইরাল গুণে সমৃদ্ধ, যা সংক্রমণ প্রতিরোধে সহায়ক।

চিকিৎসকদের মতে, প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় নারকেল যুক্ত করলে শরীর ও মনের সুস্থতা বজায় রাখা সম্ভব। তবে কিডনি রোগীদের ক্ষেত্রে ডাবের পানিতে অতিরিক্ত পটাশিয়াম থাকায় সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত।

#নারকেল #ডাবেরপানি #স্বাস্থ্যকরখাদ্য #ডায়াবেটিসনিয়ন্ত্রণ #পুষ্টিকরখাদ্য #প্রাকৃতিকচিকিৎসা #ন্যাচারালমেডিসিন #শাপলা

 # # # শাপলা (Sapla) — প্রাচীন ইউনানী রক্ত পরিশোধক হারবাল টনিক**শাপলা** হলো জনপ্রিয় একটি ইউনানী হারবাল সিরাপ, যা মূলত শর...
29/07/2025

# # # শাপলা (Sapla) — প্রাচীন ইউনানী রক্ত পরিশোধক হারবাল টনিক

**শাপলা** হলো জনপ্রিয় একটি ইউনানী হারবাল সিরাপ, যা মূলত শরীরের রক্ত পরিশোধন ও বিষাক্ত উপাদান দূর করতে ব্যবহৃত হয়। এটি ত্বক পরিষ্কার রাখা, ব্রণ, ফোঁড়া, ঘামাচি ও চুলকানি কমাতে সহায়ক বলে বিবেচিত।

---

# # # # 📦 শাপলার মূল উপাদানসমূহ:

* **চিরতা (Chirayata):** জ্বর ও রক্ত বিশুদ্ধকরণে কার্যকর
* **নীম (Neem):** অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিফাংগাল গুণসম্পন্ন
* **সনা পাতা (Senna):** হজমে সাহায্য ও হালকা জুলাপ হিসেবে কার্যকর
* **গোলঞ্চ (Tinospora cordifolia):** রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
* **পুনর্নবা (Punarnava):** লিভার সুরক্ষা নিশ্চিত করে
* **মঞ্জিষ্ঠা ও ধাত্রি (আমলকি):** অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে, ত্বক সুন্দর রাখে

---

# # # # 🩺 শাপলা ব্যবহারের উপকারিতা:

* শরীর থেকে টক্সিন বের করে রক্ত পরিশোধন
* ব্রণ ও অন্যান্য চর্মরোগ কমায়
* হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে
* মুখে দাগ-ছোপ কমায়
* অতিরিক্ত ঘাম ও দুর্গন্ধ কমাতে সাহায্য করে

---

# # # # 🧪 সেবন পদ্ধতি:

বড়রা দিনে ১-২ বার, খাবারের আগে ২ চামচ (১০-১৫ মি.লি.) শাপলা হালকা গরম পানির সঙ্গে মিশিয়ে পান করতে পারেন। শিশুর ক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।

---

# # # # ⚠️ সতর্কতামূলক দিকনির্দেশনা:

* প্রত্যেকের দেহে একইভাবে কাজ নাও করতে পারে
* গ্যাস্ট্রিক বা পেটের সমস্যায় সতর্ক থাকা প্রয়োজন
* গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী নারীরা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া গ্রহণ করবেন না
* যেহেতু ইহা মল নরম করে তাই, দীর্ঘদিন বা বেশীমাত্রায় ব্যবহার করলে ডায়রিয়া / পেটের সমস্যা হতে পারে

শাপলা একটি প্রাচীন ইউনানী হারবাল টনিক, যা রক্ত পরিশোধন ও ত্বক ভালো রাখার জন্য ব্যবহৃত হয়।তাই বড় ধরনের শারীরিক সমস্যায় ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

#রক্তপরিশোধক #হারবালচিকিৎসা #ভেষজউপচার #ত্বকেরযত্ন #ন্যাচারালমেডিসিন #শাপলা

ভুল খাদ্যাভ্যাস ও শারীরিক পরিশ্রমের অভাব ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ানোর অন্যতম প্রধান কারণ— অথচ এই বিষয়গুলোই আমাদের নিয়ন্ত্রণ...
29/07/2025

ভুল খাদ্যাভ্যাস ও শারীরিক পরিশ্রমের অভাব ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ানোর অন্যতম প্রধান কারণ— অথচ এই বিষয়গুলোই আমাদের নিয়ন্ত্রণে। গবেষণা বলছে, প্রক্রিয়াজাত ও কৃত্রিম চিনি, প্রক্রিয়াজাত মাংস, চাষের মাছ, আচার, স্মোকড খাবার, হাইড্রোজেনেটেড তেল, আলুর চিপস, মাইক্রোওয়েভ পপকর্ন ও পরিশোধিত সাদা আটা নিয়মিত খেলে শরীরে ক্ষতিকর রাসায়নিক জমে ক্যান্সারের সম্ভাবনা বাড়ায়। তাই এখনই সময় খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনার—চিনির বদলে মধু বা গুড়, চর্বিহীন মাংস, প্রাকৃতিক মাছ, ঘরে তৈরি খাবার, স্বাস্থ্যকর তেল এবং পুষ্টিকর শস্য বেছে নেওয়ার। একইসঙ্গে নিয়মিত ব্যায়াম, ওজন নিয়ন্ত্রণ ও ধূমপান-মদ্যপান থেকে দূরে থাকা জরুরি। সচেতনতাই রক্ষা করতে পারে আপনার সুস্থ ভবিষ্যৎ।

#স্বাস্থ্যকরজীবন #ক্যান্সারপ্রতিরোধ #সচেতনহোন
#ন্যাচারালমেডিসিন

গ্রীষ্মকালের প্রধান আকর্ষণ আম শুধু স্বাদের জন্য নয়, ওষধি গুণের কারণেও দিন দিন আলোচনায় উঠে আসছে। প্রাচীন আয়ুর্বেদ চিকি...
28/07/2025

গ্রীষ্মকালের প্রধান আকর্ষণ আম শুধু স্বাদের জন্য নয়, ওষধি গুণের কারণেও দিন দিন আলোচনায় উঠে আসছে। প্রাচীন আয়ুর্বেদ চিকিৎসা থেকে শুরু করে আধুনিক পুষ্টিবিজ্ঞান—সবখানেই আমের পুষ্টিগুণ এবং রোগ প্রতিরোধে ভূমিকা নিয়ে চলছে বিস্তর গবেষণা।

আমের মধ্যে থাকা ভিটামিন সি, এ এবং ই—এই তিনটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরকে ফ্রি-র‍্যাডিকেলের ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সক্ষম। এটি শুধু ত্বকের যত্নই নয়, হৃদযন্ত্রকেও রাখে সুস্থ। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন পরিমিত পরিমাণে আম খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমে।

আবার, আমের পাতা রক্তে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভূমিকা রাখে বলে জানিয়েছেন বিভিন্ন পুষ্টিবিদ। গবেষণায় দেখা গেছে, আম পাতার নির্যাস ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে। তবে পাকা আম অতিরিক্ত খাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে, তাই এর ব্যবহার হতে হবে পরিমিত এবং সচেতনভাবে।

তাছাড়া আমের আঁটি এবং কাঁচা আম পেটের বিভিন্ন সমস্যা, যেমন অম্লতা, কোষ্ঠকাঠিন্য ও হজমের সমস্যায় দারুণ কার্যকর। গ্রামবাংলায় কাঁচা আমের শরবতকে এখনো প্রাকৃতিক পানীয় হিসেবে ব্যবহৃত করা হয়, বিশেষত গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে।

তবে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলেন, আমের উপকারিতা থাকলেও এটি কোনো চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা ঠিক নয়। বরং এটি প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় পরিমিতভাবে যুক্ত রাখলে দীর্ঘমেয়াদে স্বাস্থ্য উপকার মিলতে পারে।

এখন সময় এসেছে আমকে শুধু মৌসুমি ফল হিসেবে নয়, সম্ভাব্য প্রাকৃতিক ওষুধ হিসেবেও দেখার। গবেষণা যত গভীরে যাচ্ছে, আমের বহুবিধ ঔষধি দিক ততই উন্মোচিত হচ্ছে।

#ন্যাচারালমেডিসিন

আখের রস সম্পর্কে ১০টি অজানা তথ্য!১.  আখের রস একটি প্রাকৃতিক ইলেক্ট্রোলাইট!আখের রসে প্রাকৃতিকভাবে সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও ক...
27/07/2025

আখের রস সম্পর্কে ১০টি অজানা তথ্য!
১. আখের রস একটি প্রাকৃতিক ইলেক্ট্রোলাইট!
আখের রসে প্রাকৃতিকভাবে সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও ক্যালসিয়ামের মতো ইলেক্ট্রোলাইট থাকে, যা শরীরের পানিশূন্যতা প্রতিরোধে সাহায্য করে — তাই এটি শুধু সুস্বাদু নয়, বরং শারীরিক ভারসাম্য বজায় রাখতেও কার্যকর।

২. মাত্র ১৫ মিনিটেই আখের রস নষ্ট হতে শুরু করে!
আখের রস কেটে নেওয়ার ১৫-২০ মিনিট পর থেকেই এটি অক্সিডাইজড হয়ে যায়, যার ফলে স্বাদ, গন্ধ এবং পুষ্টিগুণ কমে যেতে থাকে। তাই রস কেটে সঙ্গে সঙ্গে পান করাই ভালো।

৩. 🧴 একসময় আখের রস দিয়ে সাবান তৈরি হতো!
বিশ্বের কিছু অঞ্চলে অতীতে আখের রস বা এর উপজাত দিয়ে প্রাকৃতিক সাবান ও ডিটারজেন্ট তৈরি করা হতো।

৪. আখের রস থেকে অ্যালকোহলও বানানো হয়!
আখের রস বা মলাসেস (চিটাগুড়) ফার্মেন্ট করে রাম (Rum) নামের একটি অ্যালকোহলিক ড্রিংক তৈরি করা হয়, যা জনপ্রিয় মদজাতীয় পানীয়।

৫. আখের রস ঠান্ডা রাখলে সবুজ হয়ে যেতে পারে!
আখের রস অনেকক্ষণ ফ্রিজে রাখলে তাতে ক্লোরোফিলজাতীয় বিক্রিয়া শুরু হয়, ফলে এটি হালকা সবুজ রঙ ধারণ করতে পারে — যা অনেকেই অজানা ভাবেন।

৬. আখের রস খেলে কখনও রক্তের রঙ পরিবর্তিত দেখা যায়!
আখের রসে থাকা কিছু উপাদান রক্তে গিয়ে সাময়িকভাবে হেমোগ্লোবিনের রঙে সামান্য প্রভাব ফেলতে পারে (বিশেষত পরীক্ষাগারে) — যদিও এটি মানবদেহে কোনো ক্ষতি করে না।

৭. মৌমাছির প্রিয় পানীয়!
আখের রসের মিষ্টতা মৌমাছিদের ভীষণভাবে আকর্ষণ করে, তাই আখের রস দোকানে বা মাঠে খোলা রেখে দিলে খুব দ্রুত মৌমাছি ভিড় জমায়।

৮. এক ফোঁটা আখের রসে ১০০ কোটির বেশি জীবাণু থাকতে পারে!
আখের রস যদি অপরিষ্কার পরিবেশে রাখা হয়, তবে তাতে আশ্চর্যজনক সংখ্যক ব্যাকটেরিয়া জন্ম নিতে পারে — যা অনেক সময় পাতলা পায়খানা বা পেট ব্যথার কারণ হতে পারে।

৯. 🥶 বরফ ছাড়া আখের রস দীর্ঘ সময় টিকিয়ে রাখা সম্ভব নয়!
আখের রসকে ৫°C নিচে না রাখলে তা দ্রুতই গাঁজন হয়ে খারাপ হয়ে যায়। তাই ফ্যাক্টরিগুলোতে বরফ ছাড়া অন্য কোনো প্রক্রিয়ায় এটি সংরক্ষণ করা প্রায় অসম্ভব।

১০. প্রাচীন ভারতে আখের রসকে "ঐশ্বরিক পানীয়" বলা হতো!
ঋগ্বেদ ও আয়ুর্বেদে আখের রসকে "গৌরমধ্য" বা ঐশ্বরিক রস হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, কারণ এটি তখনকার রাজাদের শক্তি পুনরুদ্ধারের প্রাকৃতিক উৎস ছিল।

যতটা আমরা আখের রসকে গরমে আরামদায়ক পানীয় ভাবি, এর পেছনে রয়েছে অনেক বৈজ্ঞানিক, ঐতিহাসিক ও বিস্ময়কর তথ্য। এবার থেকে আখের রস পান করার সময় নিশ্চয় এই অজানা দিকগুলো মনে পড়বে!

#ন্যাচারালমেডিসিন #আখেররস #প্রাকৃতিকপানীয় #দেশীয়পানীয় #সুস্থজীবন

জ্বর নিয়ে সচেতনতা প্রয়োজন১. যেকোনো ভাইরাস জ্বর ৩ থেকে ৫দিন টানা ১০২/১০৩°f আসতে পারে এবং কমলে, ১০১ এর নিচে নাও নামতে পারে...
27/07/2025

জ্বর নিয়ে সচেতনতা প্রয়োজন
১. যেকোনো ভাইরাস জ্বর ৩ থেকে ৫দিন টানা ১০২/১০৩°f আসতে পারে এবং কমলে, ১০১ এর নিচে নাও নামতে পারে। কাজেই জ্বর শুরু হওয়ার পরের বেলাতেই বা পরের দিন জ্বর কেনো কমছে না, অস্থির হওয়া যাবে না।
২. একদিনে জ্বর কমিয়ে দেয়ার কোনো মেডিসিন বা ম্যাজিক ডাক্তারদের জানা নাই। ভাইরাস জ্বরে এন্টিবায়োটিক কোনো কাজে লাগে না যদি না কোন ইনফেকশনের সোর্স পাওয়া যায় যা অনেকসময় প্রকাশ পেতে ৩দিনও লেগে যায়।
৩. জ্বর হলে বাচ্চা খাওয়াদাওয়া ছেড়ে দিবে, বড়রাও দেয়। এই অরুচির প্রাথমিক কোনো চিকিৎসা নাই। সবার মতো আপনাকেও বুঝিয়ে শুনিয়ে অল্প অল্প করে পানি তরল জাউ স্যুপ শরবত বা বাচ্চা যেটা খেতে চায় ( এমন কিছু দিবেন না যা আবার বমি, পাতলা পায়খানা ঘটায়) তাই খাওয়াবেন। পেশাব যেন অন্তত ৪ বার হয়। মুখে একদমই খেতে না পারলে, পেশাব কমে গেলে, বমি বন্ধ না হলে বা খিচুনি হলে বাচ্চাকে হাসপাতালে নিয়ে যাবেন।
৪. হালকা জ্বরে ( ১০০ থেকে ১০২°) গা মুছে দিবেন, মুখে ঔষধ খাওয়াবেন। একবার ঔষধ খাওয়ানোর পর আবার সিরাপ দিতে অন্তত ৪/৬ ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে। আর সাপোসিটারী দিতে হলে অন্তত ৪ ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে।
৫. বেশী জ্বরে ( ১০২° F এর উপরে গেলে) তাড়াতাড়ি জ্বর কমানোর প্রয়োজন হলে সাপোসিটার ব্যবহার করতে পারেন (যদিও এটা বাচ্চাদের জন্য অস্বস্তিকর), এতে জ্বর সাময়িকভাবে হয়তো ১০২ এর নিচে নামতে পারে তবে পুরোপুরি যাওয়ার সম্ভাবনা কমই ১ম তিনদিনে। একটা সাপোসিটারী দেয়ার ৮ ঘন্টার মধ্যে আরেকটা সাপোসিটারী দিতে পারবেন না। তবে ৪/৬ ঘন্টা পর সিরাপ দিতে পারেন।
৫. জ্বরের ঔষধ ডাবল ডোজে বা ঘন ঘন খাওয়ালে, এন্টিবায়োটিক দিলেই জ্বর ভালো হয়ে যাবে এমন না। ভাইরাসের পরিমানের উপর, কতদিন এরা এক্টিভ থাকে তার উপর জ্বরের স্থায়ীত্ব নির্ভর করে।
৬. জ্বরের ঔষধ খাওয়ানোর চেয়ে বাচ্চার যত্ন নিন, ভিজা গামছা বা সুতি কাপড় দিয়ে গা মুছে দিন, গরম ও নরম খাবার খাওয়ানোর চেষ্টা করুন, সবচেয়ে বড় কথা বাচ্চাকে বিশ্রাম নিতে দিন। ভালো ঘুমাতে দিন, ঘুমের মধ্যে জ্বর থাকলেও তাকে ঘুম ভাঙিয়ে জ্বরের ঔষধ খাওয়ানোর দরকার নাই।
৭. থার্মোমিটার দিয়ে মেপে জ্বর ১০০ বা বেশী পেলেই জ্বরের ঔষধ খাওয়াবেন। গায়ে হাত দিয়ে গরম লাগা, জ্বর ৯৮, ৯৯° ; জ্বরের আগে শীত শীতভাব, অস্থির করা জ্বরের ঔষধ খাওয়ানোর কোন কারণ হতে পারে না।
৮. বাচ্চাদের এসিডিটি কম হয়, তাই একদম সম্ভব না হলে, খালিপেটে জ্বরের ঔষধ দিতে পারবেন।
৯. জ্বর হলে বাচ্চা এক আধটু বমি হতে পারে, কিছু জ্বরের ঔষধেও বাচ্চাদের বমি হয়। এসব ক্ষেত্রে বমির ঔষধ লাগে না, প্রয়োজনে জ্বরের ঔষধ পাল্টান। ঔষধ খাওয়ার ১০/১৫ মিনিটের মধ্যে বমি করলে ১৫/২০ মিনিট পর আবার ঔষধটটুকু খাওয়াতে হবে।
ডেঙ্গু সিজন এখন। পাশাপাশি করোনার প্রকোপ আবার বাড়ছে। কাজেই সন্দেহ হলেই আশেপাশে শিশু বিশেষজ্ঞ দেখিয়ে টেস্ট করে নিবেন।
আপনার শিশুকে সাবধানে রাখুন ও সবাই সুস্থ থাকুন।

#ভাইরালজ্বর #সতর্কহোন #স্বাস্থ্যসচেতনতা #ভালোথাকুন #সুস্থজীবন #ন্যাচারালমেডিসিন

Address

Mymensing

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801714259986

Website

https://bengallaboratories.com.bd/, https://bengallaboratories.com.bd/category/products

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bengal Laboratories, Bangladesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Bengal Laboratories, Bangladesh:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram