https://www.facebook.com/111175358033476/

Bismillah Homeo Hall, Dhaka (2025)

10/07/2025

#ক্রনিক কিডনী ডিজিজ ( CKD)
চিকিৎসার সময় একজন চিকিৎসকের যে সব বিষয় মাথায় রাখা উচিত?
পাশাপাশি রোগী এবং রোগীর এটেন্ডেন্টদেরও উক্ত বিষয়ে মিনিমাম জানা উচিত, তাহলে অনেক জটিলতা আগে থেকেই আটকানো সম্ভব।

কোন বানান ভুল থাকলে কারেকশন করে দিন, লিখা এক থাকবে।

আজ সকালে উক্ত বিষয়ের উপর একটি লাইভ ক্লাশ নিয়েছিলাম (যারা অংশ নিয়েছেন তাদের ৮০%–ই হোমিওপ্যাথি ডাক্তার এবং বাকিরা হোমিওপ্যাথি স্টুডেন্ট)।

তাই ভাবলাম ক্লাশের সামারী যদি আর্টিকেল আকারে প্রকাশ করি তাহলে হয়তো যারা অংশ নিতে পারেন নাই তাদের কিছু উপকার হবে, পাশাপাশি যাদের ঘরে কিডনী রোগী আছেন তাদেরও কিছুটা উপকার হবে।

#ক্রনিক কিডনী ডিজিজ কি?

উত্তর:আমাদের শরীরে দুইটি কিডনী আছে যাদের
মূল কাজ হলো শরীর থেকে ছাকনির মাধ্যমে অপ্রয়োজনীয় পানি
এবং বর্জ্য পদার্থ বের করে দেওয়া। আমাদের কিডনীদ্বয় প্রতি মিনিটে ১২৫ মিলি রক্ত ছাকতে পারে।
সাধারণত একটি সুস্থ কিডনী ৯০–১২৫ মিলি রক্ত ছাকে প্রতি মিনিটে, একে GFR (Glomerular Filtration Rate) বলে।
যদি কোন কারণে কিডনী অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং এই ফিল্টারের মাত্রা ৬০-এর নিচে চলে আসে তখন তাকে ক্রনিক কিডনী ডিজিজ বা CKD বলে।
তবে মনে রাখবে, GFR ৬০ পেলেই তাকে CKD বলা যাবে না।
একে ফলোআপে রাখতে হবে, যদি পরপর তিন মাস এমন ৬০ বা তার নিচে নামতে থাকে তখন তাকে
আমরা CKD বলি।
সাধারণত ল্যাবে eGFR করা যায়, এছাড়া ক্রিয়েটিনিন থেকে হিসাব করে GFR বের করা যায়।
এছাড়া DTPA রেনোগ্রাম করে সঠিক GFR ডায়াগনোসিস করা যায়।
DTPA রেনোগ্রামের মাধ্যমে প্রতিটা কিডনী ইন্ডিভিজুয়াল GFR এবং কত পার্সেন্ট কাজ করছে তা জানা যায়।
রেনোগ্রাম নিউক্লিয়ার মেডিসিনের পরীক্ষা।

👉👉 অনেকেই আমরা ক্রিয়েটিনিন এর মাত্রা কম-বেশি দেখে ভয় পেয়ে যাই,
আসলে ক্রিয়েটিনিন এর মাত্রা অনেক সময় কম থাকলেও CKD হতে পারে।
কারণ ক্রিয়েটিনিন একটি বর্জ্য পদার্থ, যার বৃদ্ধি সাধারণত কিডনী ফেলিউরকে ইন্ডিকেট করলেও অনেক সময় ক্রিয়েটিনিন নরমাল থাকলেও CKD হতে পারে।
মনে করুন ৬০ বছর বয়স্ক একজন ৫২ কেজি ওজনের পুরুষের ক্রিয়েটিনিন পেলে ১.১।
তার GFR কত হবে জানেন?
GFR হবে ৫০-এর মত। সুতরাং তার কিন্তু
কিডনী ফেলিউর স্টেজ 3B হবে।
তাই সব সময় ক্রিয়েটিনিন এর উপর ভর করে বসে থাকবেন না।
CKD মূল ডায়াগনোসিস হলো GFR।

👉👉 GFR এর উপর ভিত্তি করে CKD কে পাঁচটি স্টেজে ভাগ করা হয়:
Stage : 1, 2, 3A, 3B, 4, 5

👉👉 মনে রাখবেন, স্টেজ ৫-এ রোগিকে অবশ্যই হেমোডায়ালাইসিস করতেই হবে, কোন বিকল্প নাই।

👉👉 CKD-এর তীব্রতা ডায়াগনোসিস করার আরেকটি অন্যতম ল্যাব টেস্ট হলো
ACR অর্থাৎ Albumin and Creatinine Ratio
অর্থাৎ প্রস্রাবের সাথে কী পরিমাণ Creatinine এবং Albumin বেরিয়ে যাচ্ছে তার রেশিও।
(Albumin হচ্ছে আমাদের শরীরের একটি মেজর প্রোটিন, যা মূলত আমাদের দেহের পানির ভারসাম্য রক্ষা করে। CKD হওয়ার ফলে রোগীর কিডনির ছাকনি বা Glomerulus নষ্ট হয়ে যাওয়াতে দরকারি প্রোটিন প্রস্রাবের সাথে বেরিয়ে যায়।)

সাধারণত কী পরিমাণ প্রোটিন বেরিয়ে যাচ্ছে তা ডায়াগনোসিস করার জন্য
ACR করা হয়।
ACR-এর নরমাল ভ্যালু ৩০ মিলিগ্রাম/গ্রাম।

যদি কোনো কারণে এটি ৩০০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত পাওয়া যায়, তখন তাকে Microalbuminuria বলে।

আর এটি যদি ৩০০ মিলিগ্রামের উপরে যায়, তখন তাকে Macroalbuminuria বলা হয়।
অর্থাৎ কিডনির অবস্থা খুবই খারাপ — প্রচুর প্রোটিন চলে যাচ্ছে।
উক্ত কন্ডিশনে রোগিকে সাপোর্ট হিসেবে অবশ্যই প্রোটিন দিতে হবে।
হোমিওপ্যাথি মেডিসিনের ভরসায় থেকে লাভ হবে না। যদি প্রোটিন রিপ্লেস না করা হয়, তাহলে
ফুসফুসে পানি জমতে পারে, যাকে Pulmonary Edema বলা হয়।
এমনকি হার্টেও পানি জমতে পারে, Pericardial Effusion হতে পারে।

তাই বাইরে থেকে এলবুমিন অথবা সেই জাতীয় খাবার দিতে হবে।

---

✍️ লিখাটি বড় হয়ে যাচ্ছে — নেক্সট পর্বে কিডনী রোগীর Bicarbonate এবং এসিডোসিস নিয়ে আলোচনা করব,
পাশাপাশি কেনো সোডিয়াম বাইকার্বোনেট গুরুত্বপূর্ণ তা নিয়ে আলোচনা করব।

আমি এমন অনেক হোমিওপ্যাথ পেয়েছি যারা সোডিয়াম বাইকার্বোনেট না বুঝে বন্ধ করে দিয়েছেন এবং রোগী এসিডোসিসে ভয়াবহ আকার ধারণ করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

ধন্যবাদ।
লিখাটি শেয়ার করে সবাইকে জানানোর জন্য বিশেষ অনুরোধ করা হইল।

09/07/2025

Let's welcome to our new members ☺️Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Munshi Rahman, Ruhul Amin, Md Tahamid, Md Akter Hosen, Nusrat Jahan, Abu Hanif, Rakib Islam, Any Islam thank you so much for supporting the page and see. Bismillah Homeo Hall

09/07/2025

📌 গনোরিয়া (Gonorrhoea)

🧫 সংজ্ঞা:
গনোরিয়া হলো একটি যৌনবাহিত রোগ (STD), যা Neisseria gonorrhoeae নামক গ্রাম-নেগেটিভ ডিপ্লোকক্কাস ব্যাকটেরিয়া দ্বারা হয়। এটি মূলত যৌনাঙ্গ, মূত্রনালী, চোখ, গলা এবং রেকটামে সংক্রমণ ঘটায়।

🦠 জীবাণুর নাম:
👉 Neisseria gonorrhoeae
👉 গ্রাম-নেগেটিভ, কফি-বিন আকৃতির, ইনট্রাসেলুলার

🔁 সংক্রমণের উপায়:
🔹 অসুরক্ষিত যৌনসম্পর্ক (vaginal, a**l, oral)
🔹 মায়ের থেকে নবজাতকের চোখে সংক্রমণ
🔹 দূষিত জিনিস (খুবই কম)

⚠️ লক্ষণ ও উপসর্গ:

🔸 পুরুষ:
• প্রস্রাবে জ্বালা ও ব্যথা
• হলুদ/সবুজ ডিসচার্জ
• অণ্ডকোষ ফুলে যাওয়া

🔸 মহিলা:
• অস্বাভাবিক যোনি ডিসচার্জ
• তলপেটে ব্যথা
• অনিয়মিত মাসিক
• উপসর্গহীন থাকতে পারে

🔸 অন্যান্য:
• গলাব্যথা (oral s*x)
• চোখে পুঁজ (নবজাতকের চোখ)
• রেকটাল ব্যথা ও রক্তপাত

❗ জটিলতা:
🔹 বন্ধ্যাত্ব (পুরুষ ও মহিলা)
🔹 Pelvic Inflammatory Disease
🔹 চোখে অন্ধত্ব (নবজাতক)
🔹 Disseminated Infection (DGI)

🛡️ প্রতিরোধ:
✅ কনডম ব্যবহার
✅ একাধিক সঙ্গী পরিহার
✅ সংক্রমণ ধরা পড়লে দুজনের চিকিৎসা
✅ নবজাতকের চোখে প্রতিরোধমূলক ড্রপ

📚 উপসংহার:
গনোরিয়া একটি প্রতিরোধযোগ্য ও চিকিৎসাযোগ্য যৌন রোগ। সচেতনতা ও নিরাপদ যৌন আচরণই প্রধান প্রতিকার।

📍 চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কখনো ওষুধ সেবন করবেন না।

#জেনে_নিন #স্বাস্থ্য_বার্তা

08/07/2025

ভিটামিন কি?
ভিটামিন হলো এক ধরনের জৈব যৌগ যা শরীরের স্বাভাবিক বৃদ্ধি, বিকাশ ও বিপাকীয় কার্যক্রমের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। শরীর সাধারণত এগুলো নিজে তৈরি করতে পারে না, তাই খাদ্যের মাধ্যমে গ্রহণ করতে হয়।

ভিটামিনের প্রকারভেদ:
ভিটামিন প্রধানত ২ প্রকার:
1. জল-দ্রবণীয় ভিটামিন(water soluble) (ভিটামিন B কমপ্লেক্স ও ভিটামিন C)
2. চর্বি-দ্রবণীয় ভিটামিন(fat soluble) (ভিটামিন A, D, E, K)

ভিটামিনের অঙ্গভিত্তিক কার্যকারিতা:

1. ভিটামিন A (রেটিনল)
- চোখ : রড ও কোণ কোষের জন্য প্রয়োজনীয়, রাতকানা প্রতিরোধ করে।
- ত্বক : এপিথেলিয়াল টিস্যু রক্ষা করে, ত্বকের সুস্থতা বজায় রাখে।
- ইমিউন সিস্টেম : শ্লেষ্মা ঝিল্লি সংরক্ষণ করে সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

2. ভিটামিন B1 (থায়ামিন):
- মস্তিষ্ক ও স্নায়ুতন্ত্র : স্নায়ু সংকেত প্রেরণে সাহায্য করে, বেরিবেরি রোগ প্রতিরোধ করে।
- হৃদপিণ্ড : কার্বোহাইড্রেট বিপাকে সাহায্য করে হৃদযন্ত্রের শক্তি সরবরাহ করে।

3. ভিটামিন B2 (রাইবোফ্লেভিন):
- ত্বক ও চোখ : মুখের ঘা, জিহ্বার ফাটা রোধ করে।
- লিভার : ফ্যাট ও প্রোটিন বিপাকে সাহায্য করে।

4. ভিটামিন B3 (নিয়াসিন):
- ত্বক : পেলাগ্রা রোগ প্রতিরোধ করে।
- পাচনতন্ত্র : খাদ্য থেকে শক্তি উৎপাদনে সাহায্য করে।

5. ভিটামিন B6 (পাইরিডক্সিন):
- মস্তিষ্ক : সেরোটোনিন ও ডোপামিন উৎপাদনে সাহায্য করে, মানসিক স্বাস্থ্য রক্ষা করে।
- রক্ত : হিমোগ্লোবিন সংশ্লেষণে ভূমিকা রাখে।

6. ভিটামিন B12 (কোবালামিন):
- রক্তকোষ : লোহিত রক্তকোষ গঠনে সাহায্য করে, অ্যানিমিয়া প্রতিরোধ করে।
- স্নায়ুতন্ত্র : মায়েলিন শীথ গঠনে সাহায্য করে।

7. ভিটামিন C (অ্যাসকরবিক অ্যাসিড)
- ত্বক : কোলাজেন সংশ্লেষণে সাহায্য করে, ক্ষত নিরাময় করে।
- ইমিউন সিস্টেম : শ্বেত রক্তকোষের কার্যকারিতা বাড়ায়।

8. ভিটামিন D (ক্যালসিফেরল):
- হাড় ও দাঁত : ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস শোষণে সাহায্য করে, অস্টিওম্যালেসিয়া ও রিকেটস প্রতিরোধ করে।
- পেশী : পেশীর সংকোচনে সাহায্য করে।

9. ভিটামিন E (টোকোফেরল):
- ত্বক : অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে, ফ্রি র্যাডিকেল থেকে কোষ রক্ষা করে।
- প্রজনন অঙ্গ : প্রজনন স্বাস্থ্য রক্ষায় ভূমিকা রাখে।

10. ভিটামিন K (ফাইলোকুইনোন):
- রক্ত: রক্ত জমাট বাঁধার জন্য প্রয়োজনীয় প্রোটিন সংশ্লেষণ করে।
- হাড় : অস্টিওক্যালসিন উৎপাদনে সাহায্য করে।

সারসংক্ষেপ:
প্রতিটি ভিটামিন নির্দিষ্ট অঙ্গ ও শারীরিক কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভারসাম্যপূর্ণ খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে পর্যাপ্ত ভিটামিন গ্রহণ করা স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য অপরিহার্য।

07/07/2025

অনেক সময়েই ডাক্তারের কাছে গেলে ডাক্তাররা বলেন দ্রুত বিয়ে করতে এবং বাচ্চা নিতে। কেন বলেন??
সেক্স ডেপ্রাইভেশান একটা মডার্ন ফেনোমেনা যার জন্য আমাদের ফিজিওলজি-জিনেটিক্স কিছুই প্রস্তুত নয়।

দেখেন, বয়স বাড়ার সাথে সাথে মানুষের স্ট্রেস বাড়তে থাকে এবং আনন্দময় জীবনের সুযোগ কমে যেতে থাকে।

এটাকে কাউন্টার করার সবচেয়ে প্রধান বায়োলজিক্যাল স্ট্র‍্যাটেজি হচ্ছে দুইটা।
১)ঘুম
২)সেক্স

শিল্প বিপ্লবের পর এলো আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা, যা আসলে যতটা না মানুষের প্রয়োজনে, তার চেয়ে বেশি পুজিপতিদের প্রয়োজনে। কম টাকায় বেশি সংখ্যক শ্রমিক যেন পাওয়া যায়, সেজন্য শিক্ষাকে করা হল বাধ্যতামূলক আর সহজলভ্য।

পাশাপাশি, বাংলাদেশের মত দেশগুলোতে উচ্চশিক্ষাকে করা হল একপ্রকার বাধ্যতামূলক যদিও স্কিল হিসেবে উচ্চশিক্ষায় যেসব স্পেসিফিক এক্সপার্টিজ শেখানোর কথা বাংলাদেশে তা খুব কমই শেখানো হয়।

তো দেখেন, মানুষ বায়োলজিক্যালি সেক্সুয়াল এবিলিটি অর্জন করে সাধারনত মেয়েরা ১২-১৫ বছরে, ছেলেরা ১৪-১৬ বছরে। এখানে আমি গত একশো বছরের কথা বলছি।

তো লম্বা এডুকেশন ও ইকোনমিক সিস্টেমের কারনে, দেখা যাচ্ছে আমরা সেক্স শুরু করতে পারি এরাউন্ড ২৬-৩০ বছর বয়সে গিয়ে। এর ফলে পুরুষদের ক্ষতি খুব বেশি না হলেও মেয়েদের ক্ষতির পরিমান হয়ে দাঁড়ায় অনেক।

একে তো, একজন মেয়ের অধিকাংশ উর্বর ডিম্বানু সেক্স লাইফে প্রবেশের আগেই খরচ হয়ে যায়, দ্বিতীয়ত, সেক্স ও প্রেগন্যান্সির যে অন এন্ড অফ সাইকেলের মাধ্যমে স্বাভাবিক ফিজিওলজিক্যাল হরমোনাল রেগুলেশান এবং স্বাভাবিক স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট, তা থেকে মেয়েরা বঞ্চিত হন তাদের রিপ্রোডাক্টিভ সাইকেলের সবচেয়ে ফার্টাইল সময়টাতে।

এর ফলে দেখা যায়, দেরিতে বিয়ের পর শরীর সন্তান ধারনের জন্য প্রস্তুত হতে চায় না, অথবা এড্রেনাল ফ্যাটিগে ধরে বসে, যেকারনে বিয়ের পর সেক্স এবং প্রেগন্যান্সির ব্যাপারে অনেকেই অনাগ্রহী হয়ে পড়েন।

এটার জন্য দোষ মেয়েদেরকে দেয়া হলেও বাস্তবে এই দোষটা আমাদের নীতিনির্ধারণী ব্যবস্থার, যারা শুধু কপি পেস্ট করে পলিসি তৈরি করেন, তাদের মাথায় থাকে না এর ফলে মেয়েরা কি সমস্যায় পড়তে যাচ্ছে।

মেয়েদেরকে একটা শিক্ষা ও উৎপাদনব্যবস্থার মধ্যে প্রবেশ করতে বাধ্য করা হয়েছে যা আসলে পুরুষের ফিজিওলজির জন্য তৈরি।

যারা সন্তান নিতে চান সেসব মেয়েদের বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান ও চাকরিতে যোগদানের বয়সসীমা হওয়া উচিত যথাক্রমে ২৮ ও ৪০ বছর। এতে একজন মেয়ে সহজেই তার ফার্টাইল পিরিয়ডে বিয়ে ও গর্ভধারন করে সন্তান কিছুটা বড় হবার পর পড়াশোনা ও চাকরিতে ফিরতে পারবে।

পৃথিবীতে কোটি কোটি নারী ইনফার্টিলিটির সমস্যায় ভুগছেন পুরুষের ফিজিওলজিকে মাথায় রেখে তৈরি করা ফিন্যান্সিয়াল সিস্টেমে ঢুকতে গিয়ে। এর দায় রাষ্ট্রীয় নীতিনির্ধারকদের নেয়া উচিত বলে আমি মনে করি।

লাখ লাখ মানুষ সারাজীবনে জমানো সঞ্চয় শুধু সন্তান নেয়ার জন্য খরচ করবে আর তারপরে ঋনের বোঝা টানবে, এগুলো তো কোন পলিসি হতে পারে না।

এখন সবাই তো গাইনোকলোজিস্টের দোষ দেখেন, কেন আমাকে গেলেই বিয়ের কথা বলতেসে!!

আরে ভাই ওনারা তো ইকোনমিস্ট না, ওনারা ডাক্তার। ওনার সেন্স থেকে তো উনি ভুল বলেন নাই।

হ্যা, বিয়ে করলেই আপনি সুস্থ হয়ে যাবেন না, সেটা যেমন ঠিক, তেমনি, দ্রুত বিয়ে করতে বলাটাও ওনাদের জায়গা থেকে ভুল না।
゚viralfbreelsfypシ゚viral Bismillah Homeo Hall

07/07/2025

হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমে এবার জড়ায়ু 1. fibroad, cyst, uterus enlarge, polyp

আল্লাহর রহমতে ভালো হয়ে গেলো । Bismillah Homeo Hall

゚viralfbreelsfypシ゚viral

06/07/2025

Bismillah Homeo Hall

04/07/2025

অনেকে না বুঝে যৌন উত্তেজক ঔষধ হিসেবে এসব সেবন করে থাকেন, এর পরিণাম ভয়াবহ!

পরবর্তীতে কিডনি ড্যামেজ হয়ে যায়, মাথা ব্যথা, কোমরে ব্যথা, পায়ের তলায় ব্যথা, শরীর প্রচন্ড দুর্বল ও পূর্বে যে যৌন উত্তেজনা ছিল তাও নেই। এসব পরিহার করে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ঔষধ সেবন করুন। Bismillah Homeo Hall

04/07/2025

এন্টিবায়োটিকের বিকল্প হোমিওপ্যাথিক ঔষধ-
---------------------------------
Alternative medicine list of homeopathy
কিছু হোমিও ঔষধ আছে যাদেরকে লক্ষণ মিলিয়ে প্রয়োগ করতে পারলে দেখা যাবে,এরা বাজারের যে-কোন হাই-পাওয়ারের এন্টিবায়োটিকের চাইতেও ভালো এবং দ্রুত কাজ করছে।যেমন-একোনাইট নেপিলাস, আর্সেনিকএলবম, বেলেডোনা, ব্যাপটেসিয়া, ফসফরাস,ল্যাকেসিস, ফেরমফস, পালসেটিলা,হিপার সালফার,মার্কসল,আর্নিকা,ভেরেট্রাম এলবম,
কেলি বাইক্রম, পাইরোজিনাম,ইচিনিসিয়া ঔষধগুলিকে বিপদজ্জনক পরিস্থিতিতে হোমিও এন্টিবায়োটিক রূপে ব্যবহার করতে পারেন।এদের বাইরেও আরো অনেক হোমিও ঔষধ আছে, যাদেরকে লক্ষণ মিলিয়ে প্রয়োগ করলে এন্টিবায়োটিকের মতো ফল পাবেন।সাধারণত মারাত্মক কোন জীবাণুর আক্রমণ নিয়ন্ত্র্রণ এবং নিমূর্ল করতে যে-কোন হাই-পাওয়ারের এন্টিবায়োটিকেরও দুই থেকে তিন দিন সময় লেগে যায় ; কিন্তু যদি ঠিক-ঠাক মতো লক্ষণ মিলিয়ে হোমিও ঔষধগুলো উচ্চ শক্তিতে প্রয়োগ করতে পারেন, তবে দেখবেন দু’য়েক ঘণ্টার মধ্যেই যে-কোন মারাত্মক ইনফেকশানও কন্ট্রোলে এসে যায়।
আরেকটি কথা হলো এন্টিবায়োটিকগুলো সাধারণত ব্যাকটেরিয়া নিধন করতে পারে কিন্তু ভাইরাস দমন করতে পারে না;কিন্তু হোমিও ঔষধগুলো যথাযথ ভাবে ব্যবহার করতে পারলে সেগুলো ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ফাংগাস সবই মুহূর্তের মধ্যে বিনাশ করে দিবে। এ‍্যালোপ্যাথিতে যদিও অল্পকিছু এন্টিভাইরাল ঔষধও আছে, কিন্তু দাম এতো বেশী যে তাতে রোগীদের ভিটেমাটি বিক্রি করা লাগতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে এন্টিবায়োটিক কাজ না করলে রক্তের কালচার টেস্ট করে জানতে হয়, কোন জাতের কোন বেজাতের জীবাণু আক্রমণ করেছে এবং কোন এন্টিবায়োটিকে তাকে মারা সম্ভব ! কিন্তু হোমিও ঔষধগুলো ঠিকমতো, লক্ষণ মিলিয়ে দিতে পারলে, জীবাণু নিশ্চিতই বিনাশ হবে, তাদের জীবাণুর জাতকুল জানা যাক আর না যাক।তাছাড় উচ্চ শক্তির এন্টিবায়োটিক গুলোর সাইড ইফেক্ট এতই মারাত্মক যে, তাতে যে কারও অকাল মৃত্যুও হয়ে যেতে পারে। এগুলো মস্তিষ্ক বা স্নায়ুতন্ত্রের এবং হাড়ের মেরুমজ্জার এতই ক্ষতি করে যে, তাতে যে কেউ প্যারালাইসিস, ব্রেন ড্যামেজ, ব্লাড ক্যানসার, সারাজীবনের জন্য কংকালসার হয়ে যেতে পারেন। কিন্তু হোমিও ঔষধগুলোর মধ্যে এমন জঘন্য ধরনের কোন সাইড ইফেক্ট নাই, এমনকি ছোট্ট শিশুরাও যদি ভুল ঔষধ খেয়ে ফেলে তাতেও না। আরেকটি কথা হলো, এন্টিবায়োটিকগুলো ক্ষতিকর জীবাণুর সাথে সাথে আমাদের শরীরের অনেক উপকারী জীবাণুকেও বিনাশ করে দেয়, কিন্তু হোমিও ঔষধগুলো উপকারী জীবাণু হত্যা করে না।এজন্য অনেক বিজ্ঞানী এন্টিবায়োটিককে মনে করেন আন্দাজে বোমা মারার সমান, যাতে দুশমনও মরে আবার নিরীহ মানুষও মরে আবার কখনও কখনও বন্ধু বান্ধব আত্মীয় স্বজনও মরে সাফ হয়ে যায়।

#একোনাইট নেপিলাস:
যে-কোন রোগই হউক না কেন, যদি সেটি হঠাৎ শুরু হয় এবং শুরু থেকেই মারাত্মকরূপে দেখা দেয় অথবা দুয়েক ঘণ্টার মধ্যে সেটি মারাত্মক আকার ধারণ করে, তবে একোনাইট হলো শ্রেষ্ট এন্টিবায়োটিক। রোগের উৎপাত এত বেশী হয় যে, তাতে রোগী মৃত্যুর ভয়ে ভীত হয়ে পড়ে। এক ফোটা বা ৫টি বড়ি করে রোজ তিনবেলা বা আরো ঘন ঘন খেতে পারেন যতদিন প্রয়োজন মনে করেন।সাধারণত ৩০ বা ২০০ শক্তি হইল স্ট্যান্ডার্ড পাওয়ার।

#ব্রাইয়োনিয়া এলবম:
যদি রোগীর গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে থাকে,নড়াচড়া করলে রোগীর কষ্ট বৃদ্ধি পায়, পায়খানা শক্ত হয়ে যায়ইত্যাদি লক্ষণ থাকে, তবে হোক না তা টাইফয়েড-নিউমোনিয়া-এপেন্ডিসাইটিস বা আরো মারাত্মক কোন ইনফেকশান, ব্রায়োনিয়া হবে তার শ্রেষ্ট এন্টিবায়োটিক। উচ্চ শক্তিতে (১০০০, ১০০০০, ৫০০০০) এক ডোজ ব্রায়োনিয়া খাইয়ে দিন, সম্ভবত দ্বিতীয় ডোজ খাওয়ানোর আর প্রয়োজন হবে না।

#রাসটক্স:
রাস টক্সের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো প্রচণ্ড অস্থিরতা, রোগী এতই অস্থিরতায় ভোগে যে এক পজিশনে বেশীক্ষণ স্থির থাকতে পারে না, রোগীর শীতভাব এমন বেশী যে তার মনে হয় কেউ যেন বালতি দিয়ে তার গায়ে ঠান্ডা পানি ঢালতেছে, নড়াচড়া করলে (অথবা শরীর টিপে দিলে) তার ভালো লাগে অর্থাৎ রোগের কষ্ট কমে যায়, স্বপ্ন দেখে যেন খুব পরিশ্রমের কাজ করতেছে। বর্ষাকাল, ভ্যাপসা আবহাওয়া বা ভিজা বাতাসের সময়কার যে-কোন জ্বরে (বা অন্যান্য রোগে) রাস টক্স এক নাম্বার ঔষধ। রাস টক্স খাওয়ার সময় ঠান্ডা পানিতে গোসল বা ঠান্ডা পানিতে গামছা ভিজিয়ে শরীর মোছা যাবে না। বরং এজন্য কুসুম কুসুম গরম পানি ব্যবহার করতে হবে। কেননা ঠান্ডা পানিতে গোসল করলে রাস টক্সের একশান নষ্ট হয়ে যায়।
(* ব্রায়োনিয়া এবং রাস টক্সের প্রধান দুটি লক্ষণ মনে রাখলেই চলবে ; আর তা হলো - নড়াচড়া করলে ব্রায়োনিয়ার রোগ বেড়ে যায় এবং রাস টক্সের রোগ হ্রাস পায় / কমে যায়।)

#বেলেডোনা:
যে-কোন রোগেযদি সারা শরীরে বা আক্রান্ত স্থানে উত্তাপ বেশী থাকে, যদি আক্রান্ত স্থান লাল হয়ে যায়, শরীর জ্বালা পোড়া করতে থাকে, তবে বেলেডোনা হলো তার শ্রেষ্ট এন্টিবায়োটিক। যে-কোন রোগের সাথে যদি রোগী প্রলাপ বকতে থাকে (অর্থাৎ এলোমেলো কথা বলতে থাকে), তবে বুঝতে হবে যে রোগীর ব্রেনে ইনফেকশান হয়েছে এবং এসব ক্ষেত্রে বেলেডোনা হলো তার সেরা এন্টিবায়োটিক।

#আর্সেনিক এলবম:
যে-কোন রোগে বা ইনফেকশনের সাথে যদি রোগীর মধ্যে প্রচণ্ড অস্থিরতা (অর্থাৎ রোগী নড়াচড়া ছাড়া থাকতে পারে না), শরীরের বিভিন্ন স্থানে ভীষণ জ্বালা-পোড়া ভাব, অল্পতেই রোগী দুর্বল-কাহিল-নিস্তেজ হয়ে পড়ে,অতিমাত্রায় মৃত্যুভয়, রোগী মনে করে ঔষধ খেয়ে কোন লাভ নেই- তার মৃত্যু নিশ্চিতইত্যাদি লক্ষণ থাকে, তবে আর্সেনিক হলো তার শ্রেষ্ট এন্টিবায়োটিক।

#ব্যাপটেসিয়া টেনাক্স :
যদিও ব্যাপটিশিয়া ঔষধটি হোমিওপ্যাথিতে টাইফয়েড জ্বরের চিকিৎসায় বেশী ব্যবহৃত হয় কিন্তু এই ঔষধটির লক্ষণসমূহ পাওয়া গেলে যে-কোন মারাত্মক ধরনের ইনফেকশনে এটি চমৎকার এন্টিবায়োটিকের কাজ দেবে। ব্যাপটিশিয়ার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো অবশ অবশ ভাব, এখনই প্যারালাইসিস হয়ে যাবে এমন ভয় হওয়া, চেতনা আধা লোপ পাওয়া (অনেকটা মাতালদের মতো), সারা শরীরে যেন ঘা হয়ে গেছে এমন ব্যথা, মুখ থেকে এবং নিঃশ্বাসে মরা লাশের গন্ধ, ঘুমঘুম ভাব, কথা শেষ করার আগেই ঘুমিয়ে পড়ে, মনে হয় তার শরীর টুকরা টুকরা হয়ে সারা ঘরে ছড়িয়ে আছে ইত্যাদি ইত্যাদি।

#ফেরম ফস:
ফেরাম ফস ঔষধটি যে-কোন নতুন ইনফেকশানে ব্যবহার করে দারুণ ফল পাবেন। ইনফেকশনের মূল ঝামেলা হলো স্থানীয় রক্ত সঞ্চয় এবং ফেরাম ফস কনজেশান দূর করতে সেরা ঔষধ। সাধারণত অন্যকোন ঔষধের লক্ষণ পাওয়া না গেলে যে-কোন ইনফেকশনে ফেরাম ফস একটি উৎকৃষ্ঠ এন্টিবায়োটিকের কাজ দেবে।

#হিপার সালফ:
হিপার সালফ চর্ম এবং কোমল কলাতন্তু একটি শ্রেষ্ঠ এন্টিবায়োটিক। সাধারণত ফোড়া , দাঁতের গর্তের ইনফেকশান, ইরিসিপেলাস , কান পাকা ইত্যাদি রোগে ইহার প্রয়োগ বেশী হয়ে থাকে। পাশাপাশি ফুসফুসের রোগেও এটি একটি সেরা এন্টিবায়োটিক।কাশি, হাঁপানি, ব্রঙ্কাইটিস, হুপিং কাশি ইত্যাদি রোগেও হিপারের কথা এক নাম্বারে মনে রাখা দরকার। হিপার সালফের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো আক্রান্ত স্থানে এতো ব্যথা থাকে যে স্পর্শই করা যায় না এবং ঠান্ডা বাতাসে রোগের মাত্রা বৃদ্ধি পায়।

#আর্নিকা মন্টেনা:
আমরা সবাই জানি যে, আঘাতের ব্যথার জন্য আনির্কা একটি শ্রেষ্ঠ ঔষধ।কিন্তু আনির্কা যে একটি শক্তিশালী এন্টিবায়োটিক বা জীবাণু বিনাশী ঔষধ তা আমরা অনেকেই জানি না। টাইফয়েড, নিউমোনিয়া, হুপিং কাশি ইত্যাদির মতো মারাত্মক ইনফেকশনেও লক্ষণ থাকলে চোখ বুজে আনির্কা দিতে পারেন। সাধারণত যে-কোন ধরনের আঘাত, থেতলানো, মচকানো, মোচড়ানো, ঘুষি, লাঠির আঘাত বা উপর থেকে পড়ার কারণে কোন ইনফেকশান বা ক্ষত হলে; এমনকি গ্যাংগ্রিন হলেও আনির্কাহবে তার শ্রেষ্ঠ এন্টিবায়োটিক।আনির্কার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো আক্রান্ত স্থানে এমন তীব্র ব্যথা থাকে যে, কাউকে তার দিকে আসতে দেখলেই সে ভয় পেয়ে যায় (কারণ ধাক্কা লাগলে ব্যথার চোটে তার প্রাণ বেরিয়ে যাবে), রোগী ভীষণ অসুস্থ হয়েও মনে করে তার কোন অসুখ নেই, সে ভালো আছ।

#মার্ক সল: মার্ক সল একটি বহুমুখী কার্যসম্পন্ন হোমিওপ্যাথিক এন্টিবায়োটিক। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো প্রচুর ঘাম হয় কিন্তুরোগী আরাম পায় না, ঘামে এবং মুখে দুর্গন্ধ থাকে, পায়খানা করার সময় কোথানি লাগে, অধিকাংশ রোগ রাতের বেলা বেড়ে যায় ইত্যাদি। মারকারী গ্রুপের অন্যান্য ঔষধগুলিও একই রকম এন্টিবায়োটিক ক্ষমতাসম্পন্ন ঔষধ।যেমন- মার্ক কর, মার্ক ডলসিস, মার্ক আইয়োড, আইয়েডেট, মার্ক পডো আইয়োড ইত্যাদি প্রয়োজনের সময় যে-টাই হাতের কাছে পান,ব্যবহার করতে পারেন।

রোগীর ধাতুগত লক্ষণ, মানসিক লক্ষণ, রোগীর লক্ষণসমষ্টির সাদৃশ্যে সর্বাপেক্ষা অধীক সদৃশ ঔষধ নির্বাচন করতে সক্ষম হলেই দ্রুত রোগ নিরাময় সম্ভব। এ কাজটি অত্যন্ত কঠিন তাই নিজের ঔষধ নিজে নির্বাচন না করে একজন দক্ষ হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের সাহায্য নিন।
---------------------
লেখা-- Dr. Umme habiba mozumder

01/07/2025

🪶কস্টিকাম 🪶
এন্টি সোরিক ,এন্টি সাইকোটিক,এন্টি সিফিলিটিক ও এন্টি টিউবারকুলার অর্থাৎ চারটি মায়াজমই এই ওষুধে বিদ্যমান আছে। কিন্তু লক্ষণ নিয়ে কষ্টিকামের রোগীকে এই কষ্টিকাম দিলে কোন ক্ষেত্রে একটু উপশম আসে কোন ক্ষেত্রে রোগ বেড়ে যায় আবার কোন ক্ষেত্রে কোন রেজাল্টই আসেনা,এর কারণ কি? এর কারণ হলো মায়াজমিক চিকিৎসা না দেওয়া । কিভাবে মায়াজমিক চিকিৎসা হলো না? এই কষ্টিকামে তো চারটি মায়াজমই বিদ্যমান আছে, তাহলে তো মায়াজমিক চিকিৎসাই হল ? তাহলে সমস্যা কোথায়?
ধরুন,কষ্টিকামের একজন বাত ব্যথার রোগী কষ্টিকামে ভালো হচ্ছে না,তখন সিফিলিনাম সিএম দিয়ে কষ্টিকাম দিন দেখবেন ম্যাজিক দেখাবে। তাহলে এমন হলো কেন?
এমন হওয়ার কারণ হলো,প্রকৃতপক্ষে কষ্টিকামে উক্ত চারটি মায়াজম নেই ,কষ্টিকাম শুধুই মাত্র লক্ষণের ঔষধ ,শুধুমাত্র লক্ষণের সাধারণ ঔষধ । কষ্টিকামের রোগীকে ভালো করতে হলে অবশ্যই হোমিওর এন্টিবায়োটিক দিতে হবে,আর ওই এন্টিবায়োটিক ঔষধি হলো মায়াজমিক ঔষধ গুলো। আর ঐ মায়াজমিক ঔষধ বা হোমিওর এন্টিবায়োটিক ঔষধ গুলো চেনার জন্য অবশ্যই চেহারা দেখে মায়াজম চিনতে হবে,তা না হলে কোন রোগীকেই হোমিওর এন্টিবায়োটিক ওষুধ দিতে পারবেন না,রোগীকে সঠিক চিকিৎসাও দিতে পারবেন না। আর আমরা যেটা বলে থাকি একটি ওষুধেই সব মায়াজমিক অবস্থান থাকে সেটাও সঠিক নয়। আবার দেখা যায় সিফিলিস মায়াজমে সিফিলিনাম ও কষ্টিকাম সঠিক ঔষধ সত্তেও রোগীর রোগে এই ঔষধে কাজ হচ্ছেনা। সে ক্ষেত্রে অবশ‍্যই বুঝতে হবে রোগী অর্জিত থুজার বেড়াজালে আটকে আছে তাই ঐ রোগীতে সবার আগে অর্জিত থুজা প্রয়োগের পরেই কেবল পরবর্তী ঔষধে কাজ করবে। অর্থাৎ রোগীকে অর্জিত অবস্থা, মায়াজমিক অবস্থা এবং লক্ষনগত অবস্থা এই তিনটি অবস্থার চিকিৎসাকেই আদি মায়াজমিক চিকিৎসা বলা হয়।
রোগীর চেহারা ও গাঠনিক অবস্থা দেখে অর্জিত ও মায়াজমিক ঔষধ সিলেকশন করতে হবে আর রোগীর রোগ লক্ষন নিয়ে লক্ষনের ঔষধ সিলেকশন করতে হবে।
কখনোই লক্ষন নিয়ে মায়াজমিক ঔষধ সিলেকশন করা যায়না তাই রেপাটরি দিয়ে পুর্ণাঙ্গ চিকিৎসা হয় না শুধু লক্ষনের ঔষধ সিলেকশন হয় তবুও শতভাগ নয় আংশিক।
আমার এই কথা গুলো আপনাদের প্রাক্টিস জীবনে রোগীদের সাথে মিলিয়ে দেখবেন শতভাগ মিলে যাচ্ছে। আর যদি না মেলাতে পারেন তাহলে ধরে নিবেন আপনি হোমিও থেকে অনেক দুরে আছেন।

Bismillah Homeo Hall

10/07/2025

09/07/2025

09/07/2025

08/07/2025

07/07/2025

07/07/2025

06/07/2025

04/07/2025

04/07/2025

01/07/2025

Address

Website

Alerts

Contact The Practice

Shortcuts

Share

Category