Noor Pharmacy

Noor Pharmacy Noor Pharmacy is a modern drug store and health care Centre with a huge number of local & imported...

ব্যাথা নাশক ওষুধের প্রেগন্যান্সি ক্যাটাগরি।
11/12/2024

ব্যাথা নাশক ওষুধের প্রেগন্যান্সি ক্যাটাগরি।

যেসব রোগী প্রর্যাপ্ত খেতে পারে না বা মুখে খাবার বন্ধ তাদের এবং Parental Nutrition হিসেবে 𝟱%𝗗𝗔 ব্যাবহার করা হয়। 𝟱%𝗗𝗔 যার...
01/10/2024

যেসব রোগী প্রর্যাপ্ত খেতে পারে না বা মুখে খাবার বন্ধ তাদের এবং Parental Nutrition হিসেবে 𝟱%𝗗𝗔 ব্যাবহার করা হয়।

𝟱%𝗗𝗔 যার মানে Dextrose in Aqua
𝐃𝐞𝐱𝐭𝐫𝐨𝐬𝐞 মানে = গ্লুকোজ
𝐀𝐪𝐮𝐚 মানে = পানি

তা হলে 5%DA মানে 100ml Water এর মধ্যে 5g glucose আছে।


বিঃদ্রঃ 10%DA, 25%DA 50%DA শুধু পানির সাথে গ্লুকোজ এর ঘনত্বের পার্থক্য এ ছাড়া অন্য কোনো পার্থক্য নাই।

জাপানে ছড়াচ্ছে ভয়ংকর মাংসখেকো ব্যাকটেরিয়া...করোনা ভাইরাসের পর এবার উদ্বেগ ছড়াচ্ছে নতুন এক ব্যাকটেরিয়া। যা এখন জাপানজুড়ে ...
16/06/2024

জাপানে ছড়াচ্ছে ভয়ংকর মাংসখেকো ব্যাকটেরিয়া...

করোনা ভাইরাসের পর এবার উদ্বেগ ছড়াচ্ছে নতুন এক ব্যাকটেরিয়া। যা এখন জাপানজুড়ে ছড়িয়ে পড়ছে। মাংসখেকো এ ব্যাকটেরিয়া এতটাই মারাত্মক যে, এটি সংক্রমণের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই মানুষের মৃত্যু হতে পারে।

জানা যাচ্ছে, মাংস খেকো এই ব্যাকটেরিয়ার প্রভাবে যে রোগটির সৃষ্টি হচ্ছে, তার নাম স্ট্রেপটোকোককাল টক্সিক শক সিনড্রোম। জাপানে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ইনফেকসাস ডিসিসের পক্ষ থেকে যে পরিসংখ্যান দেওয়া হয়েছে, তাতে দেখা গিয়েছে, চলতি বছর গত ২ জুন পর্যন্ত ৯৭৭ জন এই বিরল রোগে আক্রান্ত হয়েছেন যা গত বছরের তুলনায় বেশি। উল্লেখ্য, গত বছর এই রোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন ৯৪১ জন।

টোকিও উইমেন্স মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কেন কিকুচি জানিয়েছেন, মাংস খেকো এই ব্যাকটেরিয়ার প্রভাবে বেশিরভাগ মানুষের মৃত্যু হয়েছে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই।এই ব্যাকটেরিয়ার প্রভাবে প্রথম পা ফুলতে শুরু করে। এরপর হাঁটুর কাছের অংশ ফুলতে শুরু করে। তারপর ক্রমশই শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে শুরু করে। শেষ পর্যন্ত ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই ওই রোগীর মৃত্যু হয়।

অধ্যাপক কিকুচি জানিয়েছেন, পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে, তাতে চলতি বছর এই রোগে আক্রান্তের সংখ্যা ২৫০০-তে পৌঁছাবে।

ইউরোপের বেশ কিছু দেশে ২০২২ সালের শেষ দিক থেকেই এই রোগ ছড়াতে শুরু করেছে। যেভাবে এই রোগের প্রসার ঘটছে তাতে শঙ্কিত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। বিশেষজ্ঞদের মতে, করোনা মহামারী শেষ হয়ে যাওয়ার পর এই রোগ বিভিন্ন দেশে ক্রমশ ছড়াতে শুরু করেছে।

11/06/2024

#টিটেনাস_ভ্যাক্সিন_সিনারিও
সোলাইমান বয়স ৩৮, heavy dusty metal এর সাথে cut injury নিয়ে আসছে-- হিস্ট্রি নিয়ে জানা গেলো, সে জীবনে কখনো টিটেনাস ভ্যাক্সিন দেয়নাই, ছোট বেলা দিয়েছে কিনা জানা নাই, তাকে কিভাবে Tetanus vaccine দিবেন?

আসুন জেনে নিই-

টিটেনাস ভ্যাক্সিন এর জন্য পেশেন্ট এর ৩ প্রকার হিস্ট্রি থাকতে পারে--

১..৷ ছোট বেলায় শিডিউল ভ্যাক্সিন পেয়েছে, এবং সর্বশেষ ডোজের এখনো ১০ বছর অতিক্রম করেনি-- তাহলে সে যত বড় ইনজুরি নিয়ে আসুক না কেনো, তার কোনো ভ্যাক্সিন লাগবেনা-

উদাহরণ --
সালমান, বয়স ৮ বছর, সে EPI schedule e DPT টিকা পেয়েছে, প্রথম বছর, তাহলে ১ বছর +১০ বছর = পরবর্তী ১১ বছর বয়স পর্যন্ত কোনো টিকা লাগবেনা----------

২৷৷ ছোট বেলায় ভ্যাক্সিন পেয়েছে, শিডিউল ভ্যাক্সিন --
সর্বশেষ ডোজের ১০ বছর অতিক্রম করেছে, এখন সে clean wound নিয়ে আসছে, কোনো ভ্যাক্সিন লাগবেনা-

সে Dirty metalic wound নিয়ে আসছে, তাহলে তার একটা ভ্যাক্সিন লাগবে, সাথে একটা Immunoglobulin --

উদাহরণ -- সামিন বয়স ১৪৷ ছোট বেলায় শিডিউল ভ্যাক্সিন পেয়েছে, এখন dirty wound নিয়ে আসছে-----৷সে ভ্যাক্সিন আর immuno globulin দুইটাই পাবে-- এবং পরবর্তী ১০ বছর তার আর কোনো ভ্যাক্সিন লাগবেনা, যদি কোনো wound নিয়ে আসে--------

Rx-- TTvax Stat

Vaxitat iG stat....

এবার আসি -- আজকের সিনারিও-

সোলাইমান ৩৮ বছর বয়স-ছোট বেলায় ভ্যাক্সিন পেয়েছে কিনা জানা নাই-- এমন ব্যক্তি যদি Dirty wound নিয়ে আসে --

তাহলে সে vaccine + immunoglobulin দুইটাই পাবে---

এবং তাকে ৩ ডোজ ভ্যাক্সিন দেওয়া হবে, পরবর্তী ১০ বছর protection দেওয়ার জন্য----

Rx--
Inj- TT-Vax

Day-0 - 1st dose
4 weeks later -2nd dose
6 month later - 3rd dose

Vaxitet-Ig stat dose at day -1

কেউ কোনো injury না হলেও life time protection পাওয়ার জন্য শিডিউল ভ্যাক্সিন শেষ করার পর প্রতি ১০ বছর পরপর ১ টা করে booster dose দিবে--

উপরের সিনারিওতে *সোলাইমান* যার বয়স ৩৮ বছর, সে পূর্বে কখনো শিডিউল ভ্যাক্সিন পায়নাই-- dirty injury তে ৩ টা ভ্যাক্সিন দেওয়ার পরে পরবর্তী ১০ বছর পরপর আরো ১ টা করে করে ডোজ দেওয়া হবে--

 #হাড়ক্ষয়_ঠেকাতে_যা_প্রয়োজনবয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হাড়ের ক্ষয়ের মাত্রা বাড়তে থাকে। পুরুষের তুলনায় নারীরা এ ক্ষয়জনিত সমস্য...
10/06/2024

#হাড়ক্ষয়_ঠেকাতে_যা_প্রয়োজন
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হাড়ের ক্ষয়ের মাত্রা বাড়তে থাকে। পুরুষের তুলনায় নারীরা এ ক্ষয়জনিত সমস্যায় বেশি আক্রান্ত হন। হাড়ের ঘনত্ব বাড়া-কমা একটি জীবনব্যাপী চলমান প্রক্রিয়া। ১৬ থেকে ১৮ বছর বয়সের পর হাড়ের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু ২০ বছর বয়স পর্যন্ত হাড়ের ভেতরের গঠন ও ক্ষয় একই গতিতে চলতে থাকে। ৪০ বছর পার হলে গঠনের তুলনায় ক্ষয়ের মাত্রা একটু একটু করে বাড়তে থাকে। বিশেষ করে নারীদের মেনোপজ বা ঋতুস্রাব বন্ধের পর শরীরে ইস্ট্রোজেন নামক হরমোন কমে যায়। ফলে হাড়ের ক্ষয়ের মাত্রা হঠাৎ খুব বেড়ে যায়।
পর্যাপ্ত পরিমাণ শারীরিক পরিশ্রম না করা। পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি গ্রহণ না করা। অপুষ্টি ও অতি কম ওজন। অতিরিক্ত ধূমপান বা অ্যালকোহল গ্রহণ। তা ছাড়া কিছু কিছু রোগ হাড়ক্ষয়ের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। যেমন বাতরোগ, হাইপোগোনাডিজম, থাইরয়েড বা প্যারাথাইরয়েড হরমোনের সমস্যা; যেসব রোগে খাবার শোষণ ব্যাহত হয় যেমন সিলিয়াক ডিজিজ, ক্রনস ডিজিজ। দীর্ঘ মেয়াদে কেউ যদি শয্যাশায়ী থাকেন। কিছু ওষুধও হাড়ের ক্ষয় বাড়িয়ে দেয়। যেমন স্টেরয়েড, খিঁচুনিবিরোধী ওষুধ, ক্যানসার চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধ।

#লক্ষণ
যেহেতু বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে হাড়ক্ষয় একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া, তাই প্রাথমিক পর্যায়ে তেমন কোনো লক্ষণ থাকে না। কিন্তু হাড়ের ভেতরের উপাদান বা ঘনত্ব অধিক পরিমাণ কমে গেলে বিভিন্ন উপসর্গ দেখা যায়। যেমন সারা শরীরে ব্যথা, সামান্য আঘাতে হাড় ভেঙে যাওয়া, মেরুদণ্ডে ফ্র্যাকচারের কারণে পিটে বা কোমরে ব্যথা।

#ঝুঁকি_নির্ণয়
রোগীর উপসর্গ পর্যবেক্ষণ, বয়স, পূর্ববর্তী অন্যান্য রোগ ও ওষুধের ইতিহাস থেকে ঝুঁকি নির্ণয় করা যায়। ঝুঁকিযুক্ত রোগীর বোন মিনারেল ডেনসিটি পরীক্ষার মাধ্যমে হাড়ের ঘনত্ব নির্ণয় করা যায়।

#প্রতিরোধে_করণীয়
সুষম খাদ্যাভ্যাস অনুসরণ করা। বিশেষ করে শৈশব থেকে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি–সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া। যেমন ননিতোলা দুধ, কম স্নেহজাতীয় দই, কডলিভার অয়েল ইত্যাদি। নিয়মিত শরীরচর্চা ও ব্যায়াম করা উচিত। ধূমপান ও মদ্যপান ত্যাগ করুন। পতন বা পড়ে যাওয়া রোধ করুন। ৫০-ঊর্ধ্ব প্রত্যেক নারীর হাড়ের ঘনত্ব নির্ণয় করতে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

#চিকিৎসা
এ চিকিৎসায় বিভিন্ন ধরনের ওষুধ ব্যবহৃত হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিসফোনেট থেরাপি, হরমোনের সমস্যা থাকলে হরমোন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি, ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট ইত্যাদি। যা সারা জীবন খেয়ে খেয়ে ব্যাথা কমিয়ে চলতে হয়।।।
হোমিপ্যাথিক ঔষধে সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে খুব দ্রুতই সুস্থ জীবনে ফিরিয়ে আনা সম্ভব।।।

ভিটামিন অসুস্থ অবস্থায় না খেয়ে সুস্থ অবস্থায় টাকা খরচ করলে মানুষের কষ্ট লাঘব করা সম্ভব ।।

27/05/2024
27/05/2024

লিচুতে হাইপোগ্লাইসিন নামের এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ থাকে, যা শরীরে শর্করা তৈরি হতে বাধা দেয়। বাচ্চাকে খালি পেটে লিচু খাওয়াবেন না। ✅ একদিনে ৫/৬ টির বেশি নয় ❌

রোগ মুক্ত থাকার ৫ টি সূত্র
24/05/2024

রোগ মুক্ত থাকার ৫ টি সূত্র

হিটস্ট্রোকের কারণ ও প্রতিরোধের উপায়দীর্ঘ সময় প্রচণ্ড গরমে থাকার ফলে শরীরের তাপমাত্রা ১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট ছাড়িয়ে গেলে হি...
01/05/2024

হিটস্ট্রোকের কারণ ও প্রতিরোধের উপায়

দীর্ঘ সময় প্রচণ্ড গরমে থাকার ফলে শরীরের তাপমাত্রা ১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট ছাড়িয়ে গেলে হিটস্ট্রোক হয়। এ অবস্থায় শরীরের ঘাম বন্ধ হয়ে যায় এবং অনেক সময় মানুষ অজ্ঞান হয়ে পড়ে। তাৎক্ষণিক চিকিৎসা না করলে হিট স্ট্রোক স্থায়ী পঙ্গুত্ব বা মৃত্যুর কারণ হতে পারে।

হিটস্ট্রোকে কারা আক্রান্ত হতে পারে?
-শ্রমিক
-ক্রীড়াবিদ
-শিশু
-বয়োবৃদ্ধ
-প্রতিবন্ধী ব্যক্তি
-যাদের ওজন বেশি
-যারা শারীরিক ভাবে দুর্বল বা অসুস্থ বা যাদের উচ্চরক্তচাপ আছে।

হিট স্ট্রোকের লক্ষণগুলো হচ্ছে-
* শরীর প্রচণ্ড ঘামতে শুরু করে আবার হঠাৎ করে ঘাম বন্ধ হয়ে যায়
* নিঃশ্বাস দ্রুত হয়
* নাড়ির অস্বাভাবিক স্পন্দন হওয়া অর্থাৎ হঠাৎ ক্ষীণ ও দ্রুত হয়
* রক্তচাপ কমে যায়
* প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায়
* হাত পা কাঁপা, শরীরে খিঁচুনি হয়
* মাথা ঝিমঝিম করা
* তীব্র মাথাব্যথা
* ব্যবহারে অস্বাভাবিকতার প্রকাশ
* কথা-বার্তায় অসংলগ্ন হওয়া
* শিশুদের ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে দৈনিক ৬ বারের চেয়ে কম প্রস্রাব করছে কিনা।

স্ট্রোক হলে বা লক্ষণ দেখা দিলে যা করবেন:
* হিট স্ট্রোকের লক্ষণ দেখা দিলেই প্রথমে শরীরের তাপ কমানোর জন্য ঠাণ্ডা পানি দিয়ে শরীর মুছে
দিন
* আক্রান্ত ব্যক্তিকে শীতল পরিবেশে নিয়ে আসুন।
* শরীরের কাপড় যথাসম্ভব খুলে নিন, সম্ভব হলে বগল কুঁচকি, ঘাড় ও পিঠে বরফ ধরুন।
* প্রচুর পানি, ফলের শরবত অথবা স্যালাইন পান করতে দিন।
* হিট স্ট্রোক হয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেললে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব স্থানীয় হাসপাতালে নিতে হবে।

হিটস্ট্রোক এড়াতে যা করবেন:
- যথাসম্ভব ঘরের ভেতরে বা ছায়াযুক্ত স্থানে থাকতে হবে।
- ঢিলেঢালা হালকা রঙের সুতি কাপড় পরতে হবে।
- প্রচুর পরিমাণ পানি, খাওয়ার স্যালাইন অথবা ফলের রস পান করতে হবে।
- রোদে বাইরে যাওয়ার সময় টুপি, ক্যাপ অথবা ছাতা ব্যবহার করা উচিত।
- রোদে দীর্ঘ শারীরিক পরিশ্রম অবশ্যই এড়িয়ে চলতে হবে।

অনেকে পানির চাহিদা পূরণ করতে গিয়ে বাহিরের অস্বাস্থ্যকর বিভিন্ন খাবার, পানীয়, শরবত, আইসক্রিম খায় তা থেকে হেপাটাইটিস, ডায়রিয়া সহ প্রাণঘাতী পানি বাহিত রোগ হতে পারে। ঠান্ডা পানি ও গরম থেকে গলাব্যথা, কাশি, জ্বর, সর্দি হতে পারে এ ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে।

একজন ২২ বছর বয়সী ছেলে এসে বল্লেন স্যার বিড়াল আচড় দেয়ায় র‍্যাবিস ভ্যাক্সিন পাচ ডোজ দেয়া হয়েছিল। কম্পলিট হয়েছে ২০/১২/২০২৩ ...
01/05/2024

একজন ২২ বছর বয়সী ছেলে এসে বল্লেন স্যার বিড়াল আচড় দেয়ায় র‍্যাবিস ভ্যাক্সিন পাচ ডোজ দেয়া হয়েছিল। কম্পলিট হয়েছে ২০/১২/২০২৩ আজকে আবার বিড়ালের আচড় লেগেছে আবার কি ভ্যাক্সিন নিতে হবে?

সমাধানঃ
পূর্বে ভ্যাক্সিন দেওয়ার ৩ মাসের মধ্যে কামড় দিলে ভ্যাক্সিন লাগবেনা, এর পরে কামড় দিলে কেবল ২ ডোজ লাগবে। প্রথম দিন একটি এবং তার ৩য় দিন একটি শুধু ভ্যাক্সিন লাগবে,
immunoglobulin লাগবেনা।

যেহেতু আপনার ৩ মাস পার হয়ে গিয়েছে সেহেতু ভ্যাক্সিন দেওয়া উচিৎ।

03/03/2024

Address

Brahmanbaria

Opening Hours

Monday 09:00 - 21:00
Tuesday 09:00 - 21:00
Wednesday 09:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 21:00
Friday 09:00 - 12:00
14:00 - 21:00
Saturday 09:00 - 21:00
Sunday 09:00 - 21:00

Telephone

+8801719226684

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Noor Pharmacy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Noor Pharmacy:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram