Duare Doctor - দুয়ারে ডাক্তার

Duare Doctor - দুয়ারে ডাক্তার Duare Doctor is an online medical service targeting emerging markets that are rapidly digitizing.

💥ঈদ মোবারক💥
06/06/2025

💥ঈদ মোবারক💥

🌙 ঈদ মোবারক! 🎉দুয়ারের ডাক্তার পরিবারের পক্ষ থেকে আপনাকে এবং আপনার পরিবারকে জানাই পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা! 💖এই ঈদ আন...
30/03/2025

🌙 ঈদ মোবারক! 🎉

দুয়ারের ডাক্তার পরিবারের পক্ষ থেকে আপনাকে এবং আপনার পরিবারকে জানাই পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা! 💖

এই ঈদ আনন্দ, সুস্থতা ও শান্তি বয়ে আনুক আপনার জীবনে। 🚑 💊

২০২৫ নতুন সম্ভাবনা, নতুন লক্ষ্যে পূর্ণ হোক—আপনাদের প্রতিটি দিন হোক সফলতা এবং সুস্থতায় ভরা।
31/12/2024

২০২৫ নতুন সম্ভাবনা, নতুন লক্ষ্যে পূর্ণ হোক
—আপনাদের প্রতিটি দিন হোক সফলতা এবং সুস্থতায় ভরা।

সুস্থতার সাথে উদযাপন হোক আমাদের বিজয়!স্বাস্থ্য সেবা সহজতর করতে আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ।সকলকে দুয়ারে ডাক্তারের পক্ষ থেকে বিজয...
15/12/2024

সুস্থতার সাথে উদযাপন হোক আমাদের বিজয়!
স্বাস্থ্য সেবা সহজতর করতে আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ।
সকলকে দুয়ারে ডাক্তারের পক্ষ থেকে বিজয়ের শুভেচ্ছা।

এই গরমে ঘামাচি প্রতিরোধে পাউডার আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী। দেশের বাজারে ট্যালকম পাউডার আসার পর থেকেই মানুষ এটি ব্যবহার করছ...
27/07/2024

এই গরমে ঘামাচি প্রতিরোধে পাউডার আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী। দেশের বাজারে ট্যালকম পাউডার আসার পর থেকেই মানুষ এটি ব্যবহার করছে বিভিন্নভাবে। শরীর ঠান্ডা রাখতে, ত্বক ফাঙ্গাসের আক্রমণ থেকে রক্ষা করার পাশাপাশি সুগন্ধি হিসেবেও ব্যবহার করা হচ্ছে পাউডার। তবে অতিরিক্ত পাউডারের ব্যবহার এবং সময় বুঝে ব্যবহার না করলে পাউডারে উপকারের চেয়ে অপকারই বেশি হতে পারে বলে জানান বিশেষজ্ঞরা।

প্রচণ্ড গরম থেকে কিছুটা স্বস্তি পেতে আমরা পাউডার ব্যবহার করে থাকি। দেশের বাজারে এখন বিভিন্ন ধরনের পাউডার পাওয়া গেলেও মূলত ট্যালকম ও ডিওডোরেন্ট পাউডার বেশি দেখতে পাওয়া যায়। ট্যালকম পাউডার, যা মূলত ঘাম প্রতিরোধে ব্যবহার করা হয়। অন্যদিকে ডিওডোরেন্ট পাউডার পারফিউমের কাজ করে থাকে।

তবে অনেকের মনে সন্দেহ থাকে যে ডিওডোরেন্ট পাউডার ব্যবহারে হয়তো ট্যালকম পাউডারের মতো উপকার পাওয়া যায় না। এ ধারণা ভুল প্রমাণ করে হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চর্মরোগ বিভাগের অধ্যাপক সৈয়দ আফজালুল করিম বলেন, ‘এ দুই ধরনের পাউডারের মধ্যে পার্থক্য একটাই, ডিওডোরেন্ট পাউডারে অতিরিক্ত কিছু সুগন্ধি ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া মূল উপাদান একই থাকে। তবে কোনো কোনো ডিওডোরেন্ট পাউডার ব্যবহারে অনেক সময় চুলকানি হতে পারে। যে পাউডার আপনার ত্বকের চুলকানির কারণ হতে পারে, তা ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা ভালো।’

অধ্যাপক সৈয়দ আফজালুল করিম পাউডার ব্যবহারের তিনটি প্রয়োজনীয়তার কথা জানালেন।

প্রথমত, আমরা পাউডার ব্যবহার করে থাকি ঘাম থেকে বাঁচতে। কারণ, ঘাম থেকে অনেক সময় শরীরে ঘামাচি দেখা দেয়। দ্বিতীয়ত, শরীরের বিভিন্ন জায়গার ঘর্ষণ কমাতে আমরা পাউডার ব্যবহার করে থাকি এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, আরামদায়ক অনুভূতির জন্য আমরা বিভিন্ন রকম পাউডার ব্যবহার করে থাকি।

বড়দের জন্য ব্যবহৃত পাউডার শিশুদের হিতে বিপরীত হতে পারে। শিশুদের জন্য বেবি পাউডারগুলো ব্যবহার করা উত্তম ।

শিশুদের জন্য বেবি পাউডারই ব্যবহার করুন

পাউডার নিয়ে অনেক আলোচনা হলো। তবে পাউডার ব্যবহারের নিয়ম কি আমরা জানি?

অনেক সময় আমরা শরীরে ঘাম থাকা অবস্থায় পাউডার ব্যবহার করে থাকি, আবার কখনো গোসলের পরপরই পাউডার ব্যবহার করি। তবে গোসল শেষে শরীর শুকানোর পর পাউডার ব্যবহার করতে হবে।

প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো নয়। অতিরিক্ত পাউডার ব্যবহার করলে শরীরে অ্যালার্জির সমস্যা দেখা দিতে পারে।

প্রেসারের রোগীরা ডাক্তারের কাছে আসলে তাদের মুখে একটাই প্রশ্ন থাকে আপনি যে ওষুধ দিয়েছেন আমি কি সারা জীবন এই ওষুধই খেয়ে যা...
09/07/2024

প্রেসারের রোগীরা ডাক্তারের কাছে আসলে তাদের মুখে একটাই প্রশ্ন থাকে আপনি যে ওষুধ দিয়েছেন আমি কি সারা জীবন এই ওষুধই খেয়ে যাবো। আসলে প্রশ্নটা খুবই জটিল আবার সহজও। রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন সাধারণ কোনো রোগ নয়। আবার শুধু ওষুধ খেয়ে যাওয়ার বিষয় এটি নয়। উচ্চ রক্তচাপের অল্প কিছু কারণ বিজ্ঞানীরা জানতে পেরেছেন। অধিকাংশ কারণ অজানা। এজন্য উচ্চ রক্তচাপ হলেই ওষুধ খাবেন ভালো কথা। কিন্তু কারণ না জেনে ওষুধ সেবন করলে অনেক ক্ষেত্রেই ফলাফল ইতিবাচক হয় না। এই বিষয়ে কথা বলেছেন ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী।

তবে জনশ্রুতি আছে, উচ্চ রক্তচাপ নিরোধক ওষুধ একবার খেলে সারাজীবন চালিয়ে যেতে হয়। সারাজীবন রোগী হয়ে থাকার ভয়ে অনেকেই ব্লাডপ্রেসার কন্ট্রোলের কথা ভুলে যান। ওষুধ খাওয়ার অভ্যস্ততা ত্যাগ করেন। এটি ভালো কথা নয়। উচ্চ রক্তচাপের কারণ অজানা থাকলে দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য আপনাকে ওষুধ সেবন করতে হবে সারাজীবন।

অনেক সময় স্থূলতা, ডায়াবেটিসের সঙ্গী হিসেবে উচ্চ রক্তচাপ বিরাজ করে। সেক্ষেত্রে প্রেসার কমানোর ওষুধ শুধু সেবন করেই কাজ হয় না। খাদ্যাভ্যাস, জীবনযাত্রা সব কিছুই পরিবর্তন করতে হয়। কিডনির অসুখের কারণেও উচ্চ রক্তচাপ দেখা দিতে পারে। কিডনি ধমনী সংকুচিত হয়ে গেলে কিডনি ফেইলুর, কিডনি নিকটস্থ গ্লান্ডে টিউমার হলেও উচ্চ রক্তচাপ দেখা দিতে পারে। সেক্ষেত্রে রোগ আবিষ্কার করা সম্ভব হলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

ব্লাডপ্রেসার নিয়ন্ত্রক ওষুধ নিয়মিত সেবনের ফলে অনেক সময় রক্ত চাপ কমে আসতে পারে। ডায়রিয়া, অধিক বমি এসব কারণেও রক্তচাপ কমে আসতে পারে। প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধের ডোজ কমিয়ে এনে চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে।

বিস্ময়কর হলেও সত্য, অনেকের আবার চিকিৎসকের শরণাপন্ন হলেই উচ্চ রক্তচাপ দেখা দিতে পারে। সেক্ষেত্রে অবশ্যই বিষয়টি সুনিশ্চিত করে উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসা নিতে হবে। এই বিশেষ অবস্থাটিকে আমরা চিকিৎসার পরিভাষায় হোয়াইট কোট হাইপারটেনশন বলে থাকি। প্রেসার নিয়ন্ত্রক পিল অনিয়মিতভাবে এবং অপর্যাপ্ত পরিমাণে সেবন করলে স্ট্রোক, কিডনি ফেইলুর এসব মারাত্মক জটিলতা দেখা দিতে পারে।

অনেক ক্ষেত্রে একক মাত্রার এবং একটি মাত্র প্রেসার কন্ট্রোল পিল খেয়ে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে না। সেক্ষেত্রে একাধিকবার এবং ভিন্ন ভিন্ন ধরনের প্রেসার কন্ট্রোলের ওষুধ সেবনের প্রয়োজন হতে পারে। এ অবস্থাটি রোগীর জন্য বিরক্তিকর এবং কষ্টকরও বটে। বিশেষ করে যারা বার্ধক্যে উপনীত হন তাদের পক্ষে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রক ওষুধ সময় ধরে সেবন করা সম্ভব হয় না।

উচ্চ রক্তচাপের প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসকেরা মূত্রবর্ধক ওষুধ এবং অনেক ক্ষেত্রে ডায়াটেশিয়ানের পরামর্শে জীবনযাত্রার কৌশল পরিবর্তন তথা ব্যায়াম ও খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। খাবারে অতিরিক্ত লবণ তো বটেই, লবণযুক্ত খাবার যেমন শুঁটকি, লোনা ইলিশ, সালাদ এসব খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।

উচ্চ রক্তচাপের পারিবারিক ইতিহাস না থাকলে স্থূল ব্যক্তিরা জীবনযাত্রার কৌশল পরিবর্তনের মাধ্যমে উচ্চ রক্তচাপ থেকে রেহাই পেতে পারেন। সেক্ষেত্রে পৃথকভাবে ওষুধ সেবনের প্রয়োজন পড়ে না। তবে উচ্চ রক্তচাপ যখন যে বয়সেই ধরা পড়ূক না কেন, তাকে মামুলি রোগ বলে উড়িয়ে দেবেন না। সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা নিন।

গরমে অনেকের প্রচুর ঘাম হয়। সঙ্গে ত্বকে ফুসকুড়ি, ঘামাচি বা র‍্যাশ হওয়া সাধারণ ব্যাপার। অনেক সময় এটি অস্বস্তিকর হয়ে দাঁ...
01/07/2024

গরমে অনেকের প্রচুর ঘাম হয়। সঙ্গে ত্বকে ফুসকুড়ি, ঘামাচি বা র‍্যাশ হওয়া সাধারণ ব্যাপার। অনেক সময় এটি অস্বস্তিকর হয়ে দাঁড়ায়। অনুভূত হয় সব সময় গরম ও শরীরে চুলকানি। এ কারণে ত্বকে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে। কিছু টিপস মেনে চললে ঘামাচি বা র‍্যাশ থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।

যা করতে হবে

শরীর ঠান্ডা রাখুন। শরীরের তাপের কারণে ঘাম হয়। এ কারণে শরীরকে ভেতর থেকে ঠান্ডা রাখার চেষ্টা করতে হবে। এ জন্য পর্যাপ্ত পানি পান করুন, হাইড্রেটেড ফল ও শাকসবজি খান।

ঘামাচি বা র‍্যাশ সাধারণত হাত বা গলায় বেশি হয়। তাই ঢিলেঢালা পোশাক পরুন। আঁটসাঁট পোশাক এড়িয়ে চলুন। গরমে সুতির কাপড় পরুন। কারণ, এ কাপড়ের মধ্য দিয়ে শরীরের তাপ নির্গত হতে পারে। ঘাম দ্রুত শুকিয়ে যায় এবং শরীরও শীতল হয়। কৃত্রিম কাপড়ের জামাকাপড়ে ঘাম শুকায় না এবং দীর্ঘ সময় তা শরীরে লেগে থাকলে ঘামাচি বা র‍্যাশের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

নিয়মিত গোসল করবেন, কিন্তু শরীর ভেজা রাখবেন না। ভালো করে গা-হাত-পা মুছবেন। শরীর ভেজা থাকলে ব্যাকটেরিয়া ও জীবাণু বাসা বাঁধতে পারে। ফলে ঘামাচি বা র‍্যাশের আশঙ্কা থাকে।

স্বাভাবিক তাপমাত্রার বা ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করুন। ব্যায়াম বা হাঁটার পর দিনে দুবার গোসল করতে ভুলবেন না। নিয়মিত গোসলে শরীরে জমে থাকা ঘাম দূর হবে এবং হিট র‍্যাশের ঝুঁকিও কমবে।

গরমে প্রায়ই কপালে ঘামাচি বা র‍্যাশ হতে পারে। ঘামলে ধুলা ও ময়লা ত্বকে লেগে থাকে এবং ত্বকের ছিদ্রগুলো আটকে যায়। এ অবস্থায় গোসলের সময় হাত দিয়ে ত্বক ঘষে নিন। চাইলে ওটস বা বেসনের মতো কিছু ঘরোয়া জিনিস দিয়েও এটি করতে পারেন। এতে ত্বকে জমে থাকা ময়লা বেরিয়ে আসবে এবং ত্বক উজ্জ্বল হবে।

এরপরও বেশি ঘামাচির সমস্যা হলে প্রয়োজনে একজন চর্মরোগ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন।

বর্ষা মৌসুম এডিস মশা প্রজননের সময়। এই মশা ডেঙ্গুতে আক্রান্ত কোনো রোগীর শরীর থেকে ডেঙ্গু ভাইরাসসমৃদ্ধ রক্ত খেয়ে সুস্থ ম...
23/06/2024

বর্ষা মৌসুম এডিস মশা প্রজননের সময়। এই মশা ডেঙ্গুতে আক্রান্ত কোনো রোগীর শরীর থেকে ডেঙ্গু ভাইরাসসমৃদ্ধ রক্ত খেয়ে সুস্থ মানুষের শরীরে ঢুকিয়ে দেয়। তাই এই মৌসুমে কোনো শিশুর জ্বর হলে ডেঙ্গু জ্বরের বিষয়টি মনে রাখতে হবে।

ডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত শিশুর লক্ষণ সাধারণত কয়েকটি ধাপে হয়ে থাকে—

জ্বরের ধাপ: এ ধাপে আক্রান্ত শিশুর অনেক জ্বর হয়। পাশাপাশি আক্রান্ত শিশুর মাথাসহ সারা শরীরে ব্যথা হয়, বমি বমি ভাব বা বমি হয়। অনেক সময় শরীরে লালচে র‍্যাশ হতে পারে।

ক্রিটিক্যাল ধাপ: এ ধাপে শিশুর জ্বর আস্তে আস্তে কমতে থাকে এবং কমার সঙ্গে সঙ্গে হাত-পা অনেকটা ঠান্ডা হয়ে যায়।

● অনেক সময় বাচ্চার নাক বা দাঁতের গোড়া থেকে বা প্রস্রাব বা বমির সঙ্গেও রক্ত আসতে পারে।

● শরীর চুলকাতে থাকে।

● কখনো কখনো শরীরের বিভিন্ন জায়গায় লাল লাল স্পট পড়ে, রক্ত জমে কালচে দাগ হয়ে যায়।

● এ ধাপে বাচ্চার ব্যবহারে বিরক্তিভাব বা অস্থিরতা দেখা যায়।

● অনেক সময় রক্তচাপ কমে যায়।

● কোনো ধরনের জটিলতা না হলে বাচ্চা ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠে।

জ্বর হলে কী করবেন
● দৈনন্দিন পরিচর্যা, খাবার আগের মতোই থাকবে। তবে একটু প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার খাওয়ানো ভালো।

● জ্বর কমাতে নির্দিষ্ট মাত্রায় প্যারাসিটামল দিতে হবে। তবে জ্বর বা শরীরের ব্যথা কমাতে অ্যাসপিরিন বা আইবুপ্রোফেন–জাতীয় ওষুধ দেওয়া যাবে না।

● বেশি বেশি তরল দিতে হবে—যেমন পানি, ডাবের পানি, ফলের রস ইত্যাদি। প্রতিদিন ১-২ প্যাকেট খাবার স্যালাইন দিতে হবে।

● বাচ্চার প্রস্রাব ঠিকমতো হচ্ছে কি না, খেয়াল করতে হবে।

মা-বাবাকে যেসব বিষয় খেয়াল রাখতে হবে
● বাচ্চাকে অতিশয় দুর্বল বা অস্থির দেখাচ্ছে কি না।

● নাক বা দাঁতের গোড়া থেকে বা বমির সঙ্গে রক্ত আসছে কি না।

● শরীরের কোনো জায়গায় রক্ত জমাট বাঁধার মতো মনে হচ্ছে কি না।

● বাচ্চা বারবার বমি করছে কি না।

কখন হাসপাতালে নিতে হবে
● জ্বরে আক্রান্ত শিশু বারবার বমি করলে।

● পেট ফুলে গেলে।

● পেটে অনেক বেশি ব্যথা হলে।

● নাক বা মুখ থেকে বমির সঙ্গে রক্ত বের হলে বা শরীরের কোথাও রক্ত জমাট বাঁধা কালচে দাগ দেখা গেলে।

● বাচ্চার ব্যবহারে অস্থিরতা দেখা গেলে বা ঝিমানো ভাব থাকলে।

● শ্বাসকষ্ট হলে।

এসব লক্ষণের কোনো একটি দেখা গেলে দ্রুত শিশুকে হাসপাতালে নিতে হবে।

দুয়ারে ডাক্তার এর পক্ষ থেকে সবাইকে পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা || ঈদ মোবারক ||
16/06/2024

দুয়ারে ডাক্তার এর পক্ষ থেকে সবাইকে পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা || ঈদ মোবারক ||

কারও ওজন যদি হয় ৬০ কেজি, তাহলে দিনে তিনি ৬০ গ্রামের মতো প্রোটিন গ্রহণ করতে পারবেন। তবে কিডনি রোগসহ বিশেষ বিশেষ রোগ থাকল...
12/06/2024

কারও ওজন যদি হয় ৬০ কেজি, তাহলে দিনে তিনি ৬০ গ্রামের মতো প্রোটিন গ্রহণ করতে পারবেন। তবে কিডনি রোগসহ বিশেষ বিশেষ রোগ থাকলে অন্য কথা। আবার মেয়েদের মাসিক ও গর্ভাবস্থায় এই প্রোটিনের চাহিদা প্রায় দ্বিগুণ হারে বৃদ্ধি পেয়ে থাকে।

প্রতি ১০০ গ্রাম লাল মাংসে প্রায় ২৩ গ্রাম প্রোটিন ও ২.৫ গ্রাম ফ্যাট থাকে। সেই হিসাবে ওই ব্যক্তির প্রতিদিন ২৬০ গ্রামের মতো লাল মাংস খাওয়ায় কোনো বাধা থাকার কথা নয়। কিন্তু প্রোটিনের অন্য সব উৎস বাদ দিয়ে প্রতিদিন তিনি যদি শুধু ২৬০ গ্রাম লাল মাংস খান, তাহলে এটি তাঁর জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করবে।

প্রতিদিন ১০০ গ্রামের বেশি লাল মাংস খেলে হৃদ্‌রোগে মৃত্যুর আশঙ্কা ১৫ শতাংশ, স্ট্রোকের ঝুঁকি ১১ শতাংশ, বৃহদন্ত্র ও প্রোস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি ১৭ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। অতিরিক্ত লাল মাংস কোষ্ঠকাঠিন্য ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যাও তৈরি করে। লাল মাংস থাকা বিশেষ ইনফ্ল্যামেটরি যৌগ পাকস্থলী, ক্ষুদ্রান্ত্র ও বৃহদন্ত্র ক্যানসারের জন্যও দায়ী। এ ছাড়া ফুসফুসের নানা রোগ, কোলন ও স্তন ক্যানসারে ভূমিকা রাখে লাল মাংস। এমনকি অতিরিক্ত লাল মাংস আর্থ্রাইটিস, গেঁটে বাত, পেপটিক আলসার, পিত্তথলিতে পাথর, অগ্ন্যাশয়ের প্রদাহ, কিডনি রোগসহ বিভিন্ন জটিলতা তৈরি করে।

টাটকা লাল মাংসের চেয়ে প্রক্রিয়াজাত লাল মাংস আরও বেশি ক্ষতিকারক। দৈনিক ৫০ গ্রামের বেশি প্রক্রিয়াজাত মাংস গ্রহণ হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি ৪২ শতাংশ ও ক্যানসারের ঝুঁকি ৬৩ শতাংশ বাড়িয়ে দেয়।

প্রাপ্তবয়স্ক কারোরই দিনে ৭০ গ্রামের বেশি রান্না করা মাংস খাওয়া উচিত নয়। আমরা যেভাবে মাংস কেটে থাকি, সেখানে একটি বড় টুকরাতে থাকে প্রায় ২০ গ্রাম মাংস। গরুর মাংস খাওয়ার নিরাপদ মাত্রা হলো সপ্তাহে দুই দিন বা সপ্তাহে মোট তিন থেকে পাঁচ বেলা। প্রতি বেলায় ঘরে রান্না করা মাংস ১৫-২৫ গ্রাম বা দুই বা তিন টুকরার বেশি খাবেন না।

১ থেকে ৪ বছর পর্যন্ত শিশুদের দৈনিক ১-২ আউন্সের মতো মাংস খাওয়ানো যাবে। এভাবে সপ্তাহে দুই বা তিন দিন।

৫ থেকে ১৮ বছর চাহিদা অনুযায়ী ৩-৪ আউন্স পর্যন্ত দেওয়া যাবে। এভাবে সপ্তাহে দুই বা তিন দিন। তবে ঈদে শিশুরা যেহেতু ইচ্ছেমতো মাংস খেয়ে থাকে, তাই অভিভাবকদের খেয়াল রাখতে হবে, যেন সারা দিনের খাদ্যতালিকায় পর্যাপ্ত শাকসবজি, ফলমূল ও পানি থাকে। না হলে কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

গর্ভাবস্থায় দ্বিতীয় ও তৃতীয় ত্রৈমাসিকে দৈনিক ৭০ থেকে ৮৫ গ্রাম পর্যন্ত গ্রহণ করা যাবে। এভাবে সপ্তাহে তিন বা চার দিন।

কিডনিজনিত জটিলতা, ইউরিক অ্যাসিডের আধিক্যসহ বিভিন্ন জটিল দীর্ঘমেয়াদি রোগের ক্ষেত্রে অবশ্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তারপর মাংস গ্রহণ করা উচিত।

মাংস রান্নার স্বাস্থ্যকর উপায়

নিয়ম মেনে মাংস গ্রহণ ও সঠিক উপায়ে রান্না করলে অনেক জটিলতা থেকে মুক্ত থাকা যায়। চলুন, কিছু উপায় জেনে নিই—

মাংসের গায়ে লেগে থাকা দৃশ্যমান চর্বি বাদ দিয়ে রান্না করতে হবে। কম তেলে রান্না করতে হবে।

রান্নার আগে সম্ভব হলে ৫-১০ মিনিট মাংস সেদ্ধ করে পানি ঝরিয়ে নিলে চর্বির অংশ অনেকটা কমে যায়। উচ্চ তাপে রান্না করতে হবে।

মাংস রান্নার সময় ভিনেগার, টক দই, পেঁপেবাটা, লেবুর রস ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন। এতে চর্বির ক্ষতিকর প্রভাব কিছুটা হলেও কমানো সম্ভব।

যাঁদের উচ্চ রক্তচাপজনিত সমস্যা আছে বা কো-মরবিডিটি আছে, তাঁরা একেবারেই না এড়াতে পারলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে এক–দুই টুকরা খেতে পারেন। সে ক্ষেত্রে মাংস রান্নায় সবজি ব্যবহার করতে হবে, যেমন কাঁচা পেঁপে, লাউ, চালকুমড়া, টমেটো কিংবা মাশরুম। তাঁরা মাংসের সঙ্গে সবজি মিশিয়ে কাটলেট বা চপ করেও খেতে পারেন।

প্রতিবেলায় খাবারের সঙ্গে শসা, লেবু, টমেটো ইত্যাদির এক কাপ সালাদ রাখতে হবে।

খাওয়ার কিছু পর লেবুপানি বা টক দই খেলেও তা হজমপ্রক্রিয়ায় সাহায্য করে।

মাংস খাওয়ার সময় ঝোল বাদ দিয়ে খাওয়া ভালো। ভুনা মাংসের পরিবর্তে কম তেলে গ্রিল, বারবিকিউ বা কাবাব করেও মাংস খাওয়া যায়।

তিন বেলা মাংসের তৈরি ভারী খাবার না খেয়ে যেকোনো এক বেলা একেবারেই হালকা খাবার যেমন সবজির স্যুপ, সবজি ও ফলের নানা আইটেম রাখতে পারেন।

ত্বকের যত্নে ভিটামিন সি একটি অপরিহার্য উপাদান। ত্বকের পরিচর্যায় বিভিন্নভাবে ব্যবহার করা যায় ভিটামিন সি। হতে পারে লেবু, ক...
01/06/2024

ত্বকের যত্নে ভিটামিন সি একটি অপরিহার্য উপাদান। ত্বকের পরিচর্যায় বিভিন্নভাবে ব্যবহার করা যায় ভিটামিন সি। হতে পারে লেবু, কমলা, স্ট্রবেরি ইত্যাদি ফল বা ভিটামিন সি–যুক্ত সিরাম বা ক্রিম।

ভিটামিন সি–যুক্ত সিরাম ব্যবহার করতে প্রথমে ফেসওয়াশ দিয়ে আপনার মুখ পরিষ্কার করে নিন। তারপর ত্বকে টোনার লাগিয়ে নিতে পারেন। এরপর মুখে কয়েক ফোঁটা ভিটামিন সি সিরাম লাগিয়ে নিন। বেশি পরিমাণে লাগালে ত্বকের জন্য খারাপ। কারণ, অতিরিক্ত মাত্রায় ভিটামিন সির ব্যবহার ত্বককে শুষ্ক করে ফেলতে পারে। ধীরে ধীরে ত্বক সিরাম শুষে নিলে ভালো ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে ভালো করে মালিশ করে নিন। দিনের বেলা হলে পরে অবশ্যই সানস্ক্রিন লাগাতে ভুলবেন না। রাত হলে ময়েশ্চারাইজারের বদলে নাইট ক্রিম লাগাতে পারেন।

ত্বকের পরিচর্যায় লেবু, কমলা, স্ট্রবেরি ইত্যাদি ফল বা ভিটামিন সি–যুক্ত সিরাম বা ক্রিম।
ত্বকের পরিচর্যায় লেবু, কমলা, স্ট্রবেরি ইত্যাদি ফল বা ভিটামিন সি–যুক্ত সিরাম বা ক্রিম।ছবি: পেক্সেলস

যেভাবে রূপচর্চায় ভিটামিন সি ব্যবহার করবেন

১ চা-চামচ কমলার খোসার গুঁড়া, ১ চা-চামচ মধু ও ১ টেবিল চামচ টক দই একসঙ্গে মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে নিন। মুখের মরা চামড়া তুলে ত্বককে কোমল ও নরম করতে প্যাকটি ব্যবহার করতে পারেন। পরিষ্কার মুখে প্যাকটি লাগিয়ে রাখুন ১৫ থেকে ২০ মিনিট। এরপর কুসুম গরম পানি দিয়ে আলতোভাবে ঘষে ঘষে তুলে ফেলুন। টক দইয়ের পরিবর্তে ১ চা-চামচ বেসন এবং ১-২ টেবিল চামচ দুধ দিয়েও প্যাকটি তৈরি করা যায়।

তবে সরাসরি মুখে কমলা বা লেবু না লাগানোর পরামর্শ দিলেন রূপচর্চাবিশারদ রাহিমা সুলতানা রিতা। এতে উপকারের চেয়ে ক্ষতির আশঙ্কা বেশি। যেকোনো ধরনের ত্বকের অধিকারীরাই ভিটামিন সি প্যাক লাগাতে পারবেন, তবে তৈলাক্ত ত্বকের জন্য এটি অধিক উপযোগী। সংবেদনশীল ত্বকের অধিকারীদের ভিটামিন সি প্যাক ব্যবহারের ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। ত্বকের ধরন যা–ই হোক, সপ্তাহে তিনবারের বেশি এসব প্যাক লাগানো উচিত নয় বলে জানান তিনি।

ত্বকে দাগছোপ বা কালচে ভাব দেখা দিলে কিংবা ত্বক মলিন হয়ে পড়লে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সিরাম ব্যবহার করতে পারেন
ত্বকে দাগছোপ বা কালচে ভাব দেখা দিলে কিংবা ত্বক মলিন হয়ে পড়লে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সিরাম ব্যবহার করতে পারেনছবি: কবির হোসেন
ভিটামিন সির উপকারিতা

ত্বকের কালো দাগ, দাগছোপ এবং অসমান ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে ভিটামিন সি কার্যকর। এটি ত্বকের মেলানিন উৎপাদন নিয়ন্ত্রণ করে এবং দাগছোপ কমিয়ে আনে।

ভিটামিন সি ত্বকের বলিরেখা কমায়।

ভিটামিন সি–যুক্ত খাবার খাবেন, নাকি ভিটামিন সি–যুক্ত উপাদান রূপচর্চায় ব্যবহার করবেন—এ নিয়ে বিভ্রান্ত হওয়া যাবে না বললেন রূপচর্চাবিশারদ রাহিমা সুলতানা রিতা। ত্বকের যত্নে দুটিই উপকারী।

ভিটামিন সি–সমৃদ্ধ খাদ্য ভেতর থেকে কোলাজেনের বৃদ্ধি ঘটিয়ে ত্বকের টান টান ভাব বজায় রাখে।

ভিটামিন সি–যুক্ত প্যাক বা সিরাম ব্যবহার ত্বককে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে।

চা দিবসে জানুন চা নিয়ে সাতটি মজার তথ্যচা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রায় অপরিহার্য অংশ। দিনের যেকোনো সময় একচুমুক চা মুহূর্ত...
21/05/2024

চা দিবসে জানুন চা নিয়ে সাতটি মজার তথ্য

চা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রায় অপরিহার্য অংশ। দিনের যেকোনো সময় একচুমুক চা মুহূর্তেই দূর করে একঘেয়ে ভাব। বন্ধু কিংবা পরিবারের সবাই মিলে চায়ের আড্ডা এক অনন্যসুন্দর অনুভূতি। প্রতিবছর ২১ মে পালিত হয় আন্তর্জাতিক চা দিবস।

চায়ের চল রয়েছে পৃথিবীজুড়েই। আজ চা দিবসে জেনে নিতে পারেন চা নিয়ে সাতটি মজার তথ্য।
১. পৃথিবীতে প্রায় তিন হাজার ধরনের চা রয়েছে। পানির পর বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় পানীয় হলো চা।

২. কিংবদন্তি আছে যে চীনা সম্রাট শেন নাং ২৭৩৭ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে চা আবিষ্কার করেন। বলা হয়ে থাকে, তাঁর গরম পানির বাটিতে হঠাৎ একটি বুনো গাছের পাতা এসে পড়ে এবং তিনি তা পান করেন; সেটিই আমাদের বর্তমানের চা!

৩. মাত্র এক পাউন্ড চা তৈরিতে প্রয়োজন হয় দুই হাজারটি চা–পাতা।

৪. ব্রিটিশরা তাদের চা–প্রীতির জন্য পরিচিত। একজন ব্রিটিশ বছরে প্রায় এক হাজার কাপ চা পান করেন। আর গোটা পৃথিবীতে বছরে চা খাওয়া হয় ৩ দশমিক ৬ বিলিয়ন কাপ।

৫. পৃথিবীর সবচেয়ে দামি টি–ব্যাগটি হীরার তৈরি যা তৈরি করেছিল ইংল্যান্ডের বুডলস জুয়েলারস। টি–ব্যাগটির মূল্য ধরা হয়েছিল সাত হাজার পাউন্ড, যা ব্যবহার করা হয় দাতব্য কাজে।

৬. বর্তমানে পৃথিবীর ৫২টি দেশে চা চাষ করা হয়। তবে সবচেয়ে পুরোনো চা–গাছটির অবস্থান চীনে, এর বয়স ৩ হাজার ২০০ বছর।

৭. চা–পাতা মশা তাড়াতে ব্যবহার করা যায়। বিশেষত সবুজ চা–পাতা মশা দূরে রাখার কার্যকর প্রাকৃতিক উপায়।

Address

House: 248, Azampur Super Market, Sha Kobir Mazar Road, Dakhin Khan, Uttara
Uttar Khan
1230

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Duare Doctor - দুয়ারে ডাক্তার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Duare Doctor - দুয়ারে ডাক্তার:

Share