Agrizbd Ltd

Agrizbd Ltd Agriz BD is one of the best agriculture feed, medicine products websites and best sellers in Dhaka Bangladesh. We wish to be a part of their success story.

About us:
Agrizbd Ltd is a pioneer of e-commerce business organization in the Agro Livestock industry of Bangladesh. We are working on all kinds of poultry, Aqua, Dairy and Cattle products, equipment and other related goods. We hope by connecting on this e-commerce platform, both seller and buyer can further develop their business. As mentioned of our position and uphold on the online platform since we started our journey in 2020. Finally, we want to say, that we are committed to making your business simple, easy, risk-free, and swift. Mission:
As a part of the Agro Live Stock Industry we will run to resolve maximum miss management by working on our concept and focused on providing an excellent customer experience, ease-of-purchase, wholesale customer care, and hassle-free shopping and returns professional experience. Vision:
Agrizbd Ltd wants to see all of our stack holders of this industry, running their operation successfully and sustainably.

সকলকে  শুভ নব বর্ষের শুভেচ্ছা - ১৪২৯ 🥰
14/04/2022

সকলকে শুভ নব বর্ষের শুভেচ্ছা - ১৪২৯ 🥰

To improve Libido & To Promote Sexual DriveComposition: Each 100 gm Contains:Kumkuma (Crocus sativus)                   ...
07/04/2022

To improve Libido & To Promote Sexual Drive
Composition: Each 100 gm Contains:
Kumkuma (Crocus sativus) : 760 mg
Maricha (Piper nigrum) : 150 mg
Latakasthuri (Hibiscus abelmoschus) : 300 mg
Shudha kupilu (Strychnos nux vomica) : 490 mg
Makardhwaj : 490 mg
Shilajeet (Purified) : 970 mg
Salabmisri (Orchis mascula) : 490 mg
Akarakarabha (Anacyclus pyrethrum) : 490 mg
Ashvagandha (Withania somnifera) : 1.97 gm
Bala (Sida cordifolia) : 490 mg
Shalmali (Bombax malabaricum) : 490 mg
Vriddadaru (Argyreia speciosa) : 970 mg
Kapikachchhu (Mucuna pruriens) : 970 mg
Trivang : 970 mg
Mineral excipients : q.s.

To improve Libido & To Promote Sexual Drive Composition: Each 100 gm Contains: Kumkuma (Crocus sativus) : 760 mg Maricha (Piper nigrum) : 150 mg Latakasthuri (Hibiscus abelmoschus) : 300 mg Shudha kupilu (Strychnos nux vomica) : 490 mg Makardhwaj : 490 mg Shilajeet (Purified) : 970 mg Salabmisri (Or...

New Look of Agrizbd Ltd
04/04/2022

New Look of Agrizbd Ltd

Life is hard enough already. Let us make it a little easier.

Ramadan Mubarak To All - 2022
03/04/2022

Ramadan Mubarak To All - 2022

All Muslim Ummah - Ramadan Mubarak-2022
03/04/2022

All Muslim Ummah - Ramadan Mubarak-2022

এ দেশে গবাদিপশু মোটাতাজাকরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ। কারণ আমাদের মাংসের চাহিদা প্রচুর, উৎপাদন কম। এছাড়া গবাদিপশু মোটাতা...
24/03/2022

এ দেশে গবাদিপশু মোটাতাজাকরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ। কারণ আমাদের মাংসের চাহিদা প্রচুর, উৎপাদন কম। এছাড়া গবাদিপশু মোটাতাজাকরণের সাথে কর্মসংস্থান, গোবর উৎপাদন, চামড়া উৎপাদন, পরিবেশ উন্নয়ন এসব নানা কিছু জড়িত। একটি কথা তো সর্বজন স্বীকৃত যে প্রতি বছর কোরবানি ঈদের সময় এদেশে প্রায় ৪০-৫০ লাখ গরু, ছাগল, মহিষ, ভেড়া কোরবানি করতে হয়। এ সংখ্যার ৭০% গরু। সুতরাং কোরবানি উপলক্ষে গরিষ্টসংখ্যক গবাদিপশু মোটাতাজা করতে হয়। কাজটি নানা দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ। গবাদিপশু মোটাতাজাকরণ এ দেশের উল্লেখযোগ্য মানুষের নিয়মিত কর্মসংস্থান। এরা বছরব্যাপী আমাদের মাংস সরবরাহে সহায়তা করে। এছাড়া বিগত কয়েক বছর ধরে পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে গরু আমদানি নিষিদ্ধ অথবা নিয়ন্ত্রিত। সুতরাং দেশে গো মাংসের চাহিদা পূরণে গবাদিপশু মোটাতাজাকরণের কোনো বিকল্প আর নেই।

বহুল পরিচিত কয়েকটি গরুর জাত:
১. শাহীওয়াল জাতের গরু
২. রেড সিন্ধি জাতের গরু
৩. আয়ারশ্যার/আইরশ্যার
৪. রেড চিটাগাং
৫. ব্রাউন সুইস জাতের গরু
৬. জার্সি জাতের গরু
৭. হলস্টেইন-ফ্রিজিয়ান গরু
৮. দেশি গরুর
৯. অ্যাবারডিন-অ্যাঙ্গাস জাত

গবাদিপশু মোটাতাজা করার পদ্ধতিগুলো হচ্ছে
১. গরু নির্বাচন
২. বাসস্থান
৩. প্রতিষেধক টিকা
৪. কৃমিনাশক
৫. পুষ্টিকর খাবার সরবরাহ।
মোটামুটি এ পাঁচটি কাজ সুষ্ঠুভাবে করা গেলে স্বাস্থ্যসম্মত মাংস উৎপাদনে গবাদিপশু মোটাতাজাকরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও প্রসংশনীয় ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হয়।

গবাদিপশু মোটাতাজাকরণের ধাপগুলো হলো -
পশু ক্রয় এবং নির্বাচন : পশু ক্রয়ের ক্ষেত্রে পশুর বয়স ২-৩ বছরের মধ্যে হলে সহজে মোটাতাজা করা যায়। বয়স্ক গরু মোটাতাজাকরণের জন্য খুব বেশি উপযোগী নয়। গরু সাধারণত ষাড় হওয়া ভালো। ষাড় গরুর মাংসের মূল্য এবং চাহিদা বেশি। গরু নির্বাচনের সময় খেয়াল রাখবেন প্রাণীটির দেহের কাঠামো যেন একটু বড় হয়। যেমন লম্বা এবং উচ্চতা এ দুটো বিষয়ই খেয়াল রাখতে হয়। বড় আকারের একটি কংকালসার গরুর গায়ে বেশ মাংস উৎপন্ন করা যায়। প্রাণী ক্রয়ের সময় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন প্রাণীটির বাহ্যত কোনো সংক্রামক রোগ আছে কি নেই। এ ক্ষেত্রে আমরা মূলত লক্ষ করতে বলি ‘ক্ষুরারোগ’ আছে কি নেই। কারণ ক্ষুরারোগ প্রাণীর জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। ঝুঁকিপূর্ণ এ কারণে যে অল্প বয়স্ক রুগ্ন পশুতে ক্ষুরারোগ থাকলে তা পশুর মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ায়। সুতরাং তাপ দেখবেন, ক্ষুরার ক্ষত দেখবেন, প্রাণীটি অস্থির কিনা তা দেখবেন, চোখ লাল এবং ছলছল করছে কিনা সেটাও দেখবেন। যদি এসব লক্ষণ দেখেন তবে বুঝবেন প্রাণীটির ক্ষুরারোগ থাকতে পারে। এরপর পশু পাতলা পায়খানা করছে, রক্ত আমাশয় আছে, পশু হাড্ডি কংকালসার এসব যতো সমস্যাই থাক এগুলো সবকিছু নিরাময় করে মোটাতাজাকরণকে লাভজনক করা যায়। মোটাতাজাকরণ কার্যক্রমটি একজন ভেটেরিনারি ডাক্তারের তত্ত্বাবধানে করবেন। তিনি এসব সামান্য রোগব্যাধি নিরাময়ের ব্যবস্থা নেবেন। পশু ক্রয় করার পর তার গোবর পরীক্ষা করান। দেখা যাবে সেখানে প্রচুর কৃমির ডিম পাওয়া যাবে, এছাড়া পশুটি লম্বা সময় পুষ্টিহীনতার কারণে তার পরিপাকতন্ত্রের কার্যক্রম দুর্বল থাকতে পারে। দীর্ঘদিন পশু অপুষ্টিতে ভুগলে তার ক্ষুধামন্দা দেখা দেয়। কৃষক ভাইদের প্রাথমিক ধারণা থাকার জন্য বলছি ভেটেরিনারি ডাক্তার সাধারণত কী কী করেন।

১. তিনি মল পরীক্ষার ওপর ভিত্তি করে কৃমির ওষুধ দেন;
২. পেটে কোনো জীবাণু সংক্রামণ থাকলে সেখানে শুধু পেটে অথবা পরিপাকতন্ত্রে কাজ করে এমন অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে চিকিৎসা করেন। এতে পাতলা পায়খানা চলে যায়;
৩. যদি আমাশয় থাকে, সেক্ষেত্রে মেট্রোনিডাজল গ্রুপের যে কোনো ভালো ওষুধ দিয়ে তা দূর করেন। খাদ্য হজমটি ভালোভাবে হলে প্রাণীর স্বাস্থ্য ভালো হতে বাধ্য।

প্রতিষেধক টিকা
সবাইকে মনে রাখতে হবে গবাদিপশু মোটাতাজা করতে ৪-৫ মাস সময় লাগে। হঠাৎ করে স্টেরয়েড খাইয়ে গরু মোটাতাজা করা যায়। তবে কাজটি অনৈতিক, নিষিদ্ধ এবং ঝুঁকিপূর্ণ। স্টেরয়েডের ব্যবহারের কারণে খামারেই গরুর মৃত্যু ঘটে এমন নজির প্রচুর আছে। কারণ স্টেরয়েড প্রাণীর স্বাভাবিক মেটাবলিজমকে অস্বাভাবিকভাবে বাড়িয়ে দেয়। ফলে শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অংগ যেমন লিভার, লাং, হৃদপি- এসব স্বাভাবিক নিয়মে কাজ করে না। অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায় স্টেরয়েড খাওয়ানো গরু হাইপারটেনশনে বেশি মারা যায়। এ ছাড়া স্টেরয়েড মানব দেহের জন্যও যথেষ্ট ক্ষতিকর। সুতরাং মোটাতাজাকরণ প্রক্রিয়ার কোথাও স্টেরয়েডের প্রয়োজন হয় না। যদি তা স্বাভাবিক সময় এবং নিয়ম জেনে করা হয়। তবে মোটাতাজাকরণের সময় চিকিৎসকরা সহনীয় মাত্রায় ভিটামিন, মিনারেল ব্যবহার করেন। যা প্রাণীর জন্যও ক্ষতিকর নয়, মানুষের জন্যও ক্ষতিকর নয়। এ হচ্ছে সাধারণ রোগব্যাধির প্রতিকার। সংক্রামক রোগ আছে এমন প্রাণী ক্রয় করা যাবে না। দ্বিতীয়ত প্রাণী ক্রয়ের পর পর ক্ষুরা, তড়কা এবং গলাফুলা রোগের টিকা দেয়া বাঞ্ছনীয়।
বাসস্থান
এখন প্রশ্ন হচ্ছে গবাদিপশু মোটাতাজাকরণে বাসস্থান কেমন হবে। বাসস্থান নির্ভর করে আপনি কতটি গরু মোটাতাজাকরণে ব্যবহার করবেন। যদি সংখ্যা ১০-১৫টির মধ্যে থাকে, তবে স্ট্রাকচারড শেড বানানোর দরকার নেই। সাধারণত আমরা গোয়ালঘরে যেভাবে গরু পালন করি সেই রকম একটা গোয়ালঘরের মতো ঘর বানাতে পারলেই মোটাতাজাকরণ শুরু করা যায়। তবে এখানে বিচার্য বিষয় হচ্ছে যে প্রতিটি গরুর জন্য ৩ ফিট প্রস্থ এবং ৭ ফিট দৈর্ঘ্যরে জায়গা দরকার হয়। এর সাথে যা দরকার হয় তা হচ্ছে খাবারের চারি। প্রতিটি গরুর জন্য একটি চারি গোয়ালঘরে রাখতে হবে। খর, টিন, ছন অথবা হোগলাপাতা দিয়ে তৈরি করা যায়। যেখানে যা সহজলভ্য এবং যা সাধ্যের মধ্যে কুলায় এমন উপকরণ দিয়ে মোটাতাজাকরণ শুরু করতে হবে। কারণ গবাদিপশু মোটাতাজাকরণ একটি লাভজনক ব্যবসা। বাসস্থানের ক্ষেত্রে কিছু বিষয় মাথায় রাখা দরকার। যেমন গোয়ালঘর খোলামেলা হওয়া ভালো। এতে গবাদিপশুর স্বাস্থ্য ভালো থাকে। গোয়ালঘরের কাছে একটি স্যালো টিউবওয়েল অথবা ডিপটিউবওয়েল স্থাপন করা দরকার। কারণ মোটাতাজাকরণে গবাদিপশুকে পরিমিত পানি, দানাদার খাবার মিশ্রণ, ইউরিয়া মিশ্রিত স্ট্র এসব প্রস্তুত করতে পর্যাপ্ত পানির সংস্থান থাকতে হয়। তাছাড়া মোটাতাজাকরণের পশুকে দু-তিন দিন পরপর পানির স্প্রে করে শরীর ধুইয়ে দিলে ত্বক মসৃণ হয়। বাসস্থানে গোবর এবং মূত্র নিষ্কাশিত হওয়ার ব্যবস্থা থাকতে হবে।

পুষ্টিকর খাবার সরবরাহ
গবাদিপশু মোটাতাজাকরণ এবং উৎপাদন দুই ক্ষেত্রেই কাঁচা ঘাসের সংকট আছে। এ সংকট মোকাবিলায় আমরা ইউরিয়া মোলাসেস স্ট্র কে ঘাসের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করত পারি। তবে এর পরিমাণ দিনে ৩-৪ কেজির ঊর্ধ্বে হওয়া যাবে না। ৩-৪ কেজির বেশি ইউরিয়া মিশ্রিত খর খাওয়ালে গরুতে ইউরিয়া বিষক্রিয়া দেখা দিতে পারে। কারণ একটি গরু মিশ্রিত উপকরণের সাথে দৈনিক গড়ে ৫০-৬০ গ্রাম ইউরিয়া শরীরবৃত্তির কাজে ব্যবহার করতে পারে। এর বেশি ইউরিয়া খাওয়ালে পশুতে বিষক্রিয়া হয়। ১০ কেজি শুকনো খড় টুকরো টুকরো কাটুন। ৫ লিটার পানি একটি বালতিতে রাখুন; এ ৫ লিটার পানির মধ্যে ২.৫ কেজি (আড়াই কেজি) চিটাগুড় মিশান, চিটাগুড় মিশ্রিত হলে এর সাথে ২৫০ গ্রাম (এক পোয়া) ইউরিয়া মেশান। এখন ইউরিয়া এবং চিটাগুড় মিশ্রিত পানির দ্রবণটি ১০ কেজি খড়ের সাথে ভালোভাবে মেশান। ব্যাস, ইউরিয়া মোলাসেস তৈরি হয়ে গেলো। এখন এ খড় প্রতিদিন প্রতিটি গরুকে ৩ থেকে ৪ কেজি পরিমাণ খাওয়াবেন। ৩ থেকে ৪ কেজির বেশি ইউএমএস এক দিনে একটি গরুকে খাওয়ানো যাবে না। এখন খাদ্য তালিকায় আরও যা রাখবেন তা হচ্ছে গরু প্রতি প্রতিদিন ৫-৬ কেজি কাঁচাঘাস ঘাস খাওয়াতে হবে। দানাদার খাদ্য হিসেবে বিভিন্ন প্রকার ডালের ভুসি ২-৩ কেজি মিশ্রণ করবেন এর সাথে ২-৩ কেজি চালের কুঁড় এবং গমের ভুসির মিশ্রণ করবেন। এ হারে মিশ্রিত দানাদার খাদ্য প্রতিদিন প্রতিটি গরুকে খাওয়াতে হবে। গবাদিপশু মোটাতাজাকরণে প্রতিটি গরুকে খাওয়াতে হবে। গবাদিপশু মোটাতাজাকরণে প্রতিটি গরুকে দিনে ২৫০ গ্রাম সরিষার খৈল খাওয়ালে গরুর ত্বক মসৃণ হয় এবং স্বাভাবিকভাবে চর্বির বৃদ্ধি ঘটে। এ ছাড়া ভাতের মাড়, চাল ধোয়া পানি, সবজির অবশিষ্ট অংশ, ফলমূলের ছোবড়া গবাদিপশুকে খাওয়ান, পশুর বৃদ্ধি খুব দ্রুত হবে।

বাংলাদেশের আবহাওয়া পোল্ট্রি পালনের জন্য অনেক বেশি অনুকূল বা বন্ধুত্ব সুলভ। বহু বছর আগ থেকে এখানকার মানুষ বিভিন্ন ধরনের ...
23/03/2022

বাংলাদেশের আবহাওয়া পোল্ট্রি পালনের জন্য অনেক বেশি অনুকূল বা বন্ধুত্ব সুলভ। বহু বছর আগ থেকে এখানকার মানুষ বিভিন্ন ধরনের স্থানীয় জাতের পাখি পালন করে আসছে।

বাংলাদেশে পোল্ট্রির মধ্যে মাংসের জন্য সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় ব্রয়লার মুরগি এবং ডিমের জন্য লেয়ার মুরগি।

পোল্ট্রি মুরগি ও এর বিভিন্ন জাত :
পোল্ট্রি মুরগি আমিষ যোগানের সবথেকে সস্তা মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত। সারা বিশ্বে অনেক উৎপাদনশীল পোল্ট্রি মুরগির জাত পাওয়া যায়। এদের মধ্যে কিছু ডিম উৎপাদনের জন্য খুব বিখ্যাত, আবার কিছু মাংস উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত। অন্যদিকে কিছু জাত আছে যেটি মাংস এবং ডিম উভয়ের জন্যই বিখ্যাত এবং জনপ্রিয়। পোল্ট্রি জাত উৎপাদনশীলতার ভিত্তিতে তিন ধরনের হয়। আমরা নীচে কিছু উৎপাদনশীল পোল্ট্রি জাতের নাম এবং বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করেছি ।
ডিম উৎপাদনশীল পোল্ট্রি জাতঃ লেয়ার
ডিম উৎপাদনের জন্য উত্থাপিত মুরগি লেয়ার মুরগি হিসাবে পরিচিত। প্রায় সব ধরনের বাণিজ্যিক লেয়ার পাঁচ থেকে ছয় মাস বয়সের মধ্যে ডিম উৎপাদন শুরু করে এবং একটানা প্রায় 275 থেকে 300 টা ডিম পাড়ে। এদের মধ্যে কিছু স্ট্রেন বছরে প্রায় 330 টা ডিম পাড়ে। কিছু ডিম উৎপাদনশীল জাত হল, লেগহর্ন, মিনোর্কা, এঙ্কোনা, ফাওমি ইত্যাদি। এসকল স্ট্রেইন হতেই বানিজ্যিক লেয়ার বা হাইব্রিড জাত ডেভেলপ করা হয়েছে।

বর্তমানে বানিজ্যিক লেয়ার ফার্ম বলতে হাইব্রিড এসব জাতকেই পালন করা বুঝায়। আমাদের দেশে জনপ্রিয় হাইব্রিড লেয়ার মুরগির মধ্যে, হাই-লাইন (জার্মানি), হেনড্রিক্স জেনেটিক্স (আমেরিকা), নভজেন (ফ্রান্স) ইত্যাদি কোম্পানির ডেভেলপ করা লেয়ার মুরগির জাত।

জাতের আচার ও ডিমের রঙের ভিত্তিতে লেয়ার মুরগি সাধারনত দুই ধরনের। লাল ও সাদা লেয়ার। অবশ্য বর্তমানে আমদের উপমহাদেশে হালকা ক্রীম কালারের ডিমের চাহিদার প্রেক্ষিতে আরো এক ধরনের ডিমের লেয়ার ডেভেলপ করেছে বেশ কিছু কোম্পানি।

লেয়ারের সাধারণ বৈশিষ্টগুলি হলো :
✅ অন্যান্য পোল্ট্রি প্রজাতির তুলনায় তুলনামূলকভাবে ওজন কম হয়।
✅ আগে যৌন পরিপক্কতা লাভ।
✅ ডিমে তা দেয়ার প্রবণতা কম।
✅ পাঁচ থেকে ছয় মাসের মধ্যে ডিম উৎপাদন শুরু হয়।
✅ খাদ্য থেকে ডিম রূপান্তর দক্ষতা খুব বেশি
✅ তাদের শরীরের মধ্যে কম চর্বি থাকে।
✅ ডিম উৎপাদন ক্ষমতা খুব বেশী।
✅ ডিম বড় আকারের হয়।

মাংস উৎপাদনশীল পোল্ট্রি জাতঃ ব্রয়লার
এই ধরনের পোল্ট্রি শুধুমাত্র মাংস উৎপাদন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়। তাদের মাংস খুব নরম এবং সুস্বাদু হয়ে থাকে। তারা 7 থেকে 8 সপ্তাহের মধ্যে ২ থেকে 2.5 কেজি হয় এবং প্রায় 4 কেজি খাদ্য গ্রহণ করে। তারা আট সপ্তাহের মধ্যেই মার্কেটিং এর জন্য উপযুক্ত হয়ে। ব্রয়লার পোল্ট্রির বিশ্বের জনপ্রিয় প্রজাতি গুলি হলো, স্টারব্রো, প্লেমাউথ-রক, কর্ণিশ, সাসেক্স, ব্রহ্মা বা ব্রাহামা, হাই-লাইন, আসিল, কোচিন ইত্যাদি।
ব্রয়লার মুরগির সাধারণ বৈশিষ্টগুলি হলো

অন্যান্য পোল্ট্রি মুরগির তুলনায় তুলনামূলকভাবে বেশি ওজন।
✅ ডিমে তা দেয় না।
✅ মাংস রূপান্তর দক্ষতা অত্যন্ত বেশি।
✅ খুব দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
✅ তাদের শরীরের মধ্যে অনেক চর্বি ধারণ করে।
✅ ডিম উৎপাদন ক্ষমতা খুব কম।
✅ আকারে বড় হয়।
✅ মাংস নরম ও সুস্বাদু

দ্বৈত-উদ্দেশ্য পোল্ট্রি জাতঃ
পোল্ট্রি মুরগির মধ্যে কিছু জাত রয়েছে যেগুলি একই সাথে মাংস ও ডিম ঊভয় উৎপাদনের জন্য পালন করা হয়। আমাদের দেশের সোনালী মুরগির জাতটি এর মধ্যে অন্যতম। বর্তমানে অনেক কোম্পানি এরই মধ্যে বানিজ্যিক ‘ডুয়াল পারপাজ’ মুরগি ডেভেলপ করছে। মাংস ও ডিম উভয় উৎপাদনের জন্য জনপ্রিয় ‘দ্বৈত-উদ্দেশ্য’ জাতগুলি হলো, সোনালী, ক্রয়লার, অস্ট্রলপ, রোড আইল্যান্ড রেড (RIR), বনরাজা ইত্যাদি।



মাছমাছ একটি শীতল রক্তবিশিষ্ট মেরুদণ্ডী প্রাণী যার শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য ফুলকা রয়েছে,চলাচলের জন্য যুগ্ম অথবা অযুগ্ম পাখন...
22/03/2022

মাছ
মাছ একটি শীতল রক্তবিশিষ্ট মেরুদণ্ডী প্রাণী যার শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য ফুলকা রয়েছে,চলাচলের জন্য যুগ্ম অথবা অযুগ্ম পাখনা রয়েছে,এদের দেহে সচরাচর আঁইশ থাকে,সাধারণত এরা জলকেই বসবাসের মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করে থাকে। সাধারণত এদের দেহের বহির্ভাগ আঁশ দ্বারা আচ্ছাদিত; তবে আঁশ নেই এমন মাছের সংখ্যাও একেবারে কম নয়। এরা সমুদ্রের লোনা জল এবং স্বাদু জলের খাল, বিল, হাওর, বাওর, নদী, হ্রদ, পুকুর, ডোবায় বাস করে। পাহাড়ি ঝর্ণা থেকে শুরু করে মহাসাগরের গহীন অতল স্থানে, অর্থাৎ যেখানেই জল রয়েছে সেখানেই মাছের অস্তিত্ব দেখতে পাওয়া যায়। পৃথিবীর প্রায় সর্বত্র মাছ মানুষের খাদ্য হিসাবে ব্যবহৃত হয়। মাছ মানবদেহে অন্যতম আমিষ যোগানদাতা। অনেক স্থানেই মাছ চাষ করা হয়ে থাকে। এ ছাড়াও বিনোদন হিসাবে ছিপ/বড়শি দিয়ে মাছ ধরা আবার মাছকে অ্যাকুয়ারিয়ামে প্রদর্শন করা হয়ে থাকে। কয়েকটি প্রাণী মাছ না হলেও এগুলো মাছ হিসাবে প্রচলিত।

মাছের বৈচিত্র্য
আমেরিকার ন্যাশনাল ওসেনিক অ্যান্ড অ্যাটমসফিয়ার অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের বিজ্ঞানীরা ‘ওপা’ নামের উষ্ণ রক্তের মাছের সন্ধান পান। মাছটির কানসার টিস্যু এমনভাবে সাজানো যে, শিরা থেকে ঠাণ্ডা রক্ত প্রবাহিত হয়ে বিপরীতমুখী উষ্ণ রক্তের সঙ্গে মিলিত হয়। যে রক্ত কানসার দিকে আসছে তা গরম হয়।
পৃথিবীতে প্রায় ৩০-৪০ হাজার মাছের প্রজাতি পাওয়া যায়। বাংলাদেশে ৪৭৫ প্রজাতির সামুদ্রিক মাছ এবং ২৬০ প্রজাতির স্বাদু জলের মাছ পাওয়া যায়।

মাছের রোগ
ছত্রাক রোগ, মাছের ক্ষতরোগ, পাখনা ও লেজ পচা রোগ, পেট ফোলা রোগ, সাদা দাগ রোগ, মিক্সোবোলিয়াসিস, উকুন রোগ (আরগুলোসিস), ফুলকা পচা রোগ (ট্রাইকোডিনিয়াসিস), কালো দাগ রোগ, গিলফ্লক (ডেক্টাইলোগাইরোসিস), গাইরোডিক্টাইলোসিস, ভিটামিনের অভাব ও অপুষ্টি রোগ।



Address

House: 04 (5th Floor, East Side), Garib-E-Newaz Avenue, Sector: 13, Uttara, Dhaka
Uttara

Opening Hours

Monday 09:00 - 05:00
Tuesday 09:00 - 05:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801958363636

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Agrizbd Ltd posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Agrizbd Ltd:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram