Homeopathy Treatment

Homeopathy Treatment This is a place where I am as a doctor going to share my ideas and thoughts. Please also share yours. Thanks

25/06/2025
স্ক্যাবিস একটি ছোঁয়াচে চর্মরোগ, যা Sarcoptes scabiei নামক ক্ষুদ্র পরজীবীর সংক্রমণে হয়। এটি ত্বকের নিচে বাসা বাঁধে এবং ডি...
31/05/2025

স্ক্যাবিস একটি ছোঁয়াচে চর্মরোগ, যা Sarcoptes scabiei নামক ক্ষুদ্র পরজীবীর সংক্রমণে হয়। এটি ত্বকের নিচে বাসা বাঁধে এবং ডিম পাড়ে, যার ফলে শরীরে তীব্র চুলকানি ও লালচে গুটি দেখা দেয়। বিশেষ করে রাতে এই চুলকানি অসহ্য পর্যায়ে পৌঁছায়, যা রোগীর দৈনন্দিন জীবনযাপন ব্যাহত করে তোলে।

হোমিওপ্যাথি মতে, স্ক্যাবিস কেবল ত্বকের একটি সমস্যা নয়—এটি শরীরের অভ্যন্তরীণ ভারসাম্যের বিচ্যুতির একটি বহিঃপ্রকাশ। একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথ চিকিৎসক রোগীর শরীরের লক্ষণ, মানসিক অবস্থা, জীবনধারা ও পূর্ব ইতিহাস বিশ্লেষণ করে সার্বিকভাবে চিকিৎসা প্রদান করেন, যার ফলে কেবল চুলকানি বা গুটি কমে না, বরং রোগের মূল কারণ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব হয়।

স্ক্যাবিস সাধারণত শীতকাল বা বর্ষাকালে বেশি দেখা দেয়, যখন শরীর কম গোসল করা হয় বা ঘাম জমে থাকে। অতিরিক্ত জনবসতি, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ বা ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতার অভাবেও এটি সহজে ছড়ায়।

যেসব লক্ষণ দেখা দিলে হোমিও চিকিৎসা গ্রহণ জরুরি হতে পারে:
১. তীব্র চুলকানি, যা বিশেষত রাতে বেড়ে যায়।
২. আঙুলের ফাঁকে, কনুই, বগল, কোমর বা যৌনাঙ্গের আশেপাশে লালচে গুটি।
৩. গুটি ঘষে ঘষে ঘা হয়ে যাওয়া বা ইনফেকশন হওয়া।
৪. পরিবারের একাধিক সদস্যের মধ্যে একই লক্ষণ দেখা দেওয়া।
৫. দীর্ঘদিন ধরে চুলকানি চলতে থাকা, যদিও চর্মরোগের মলম বা অ্যান্টিসেপটিক ব্যবহার করা হয়েছে।
৬. শিশুদের ক্ষেত্রে মুখ, মাথা বা হাত-পায়ের তালুতে চুলকানি ও ফুসকুড়ি।

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা দ্রুত আরাম নয়, বরং দীর্ঘস্থায়ী ও স্বাভাবিক নিরাময়ের পথ খুঁজে দেয়। এজন্য স্ক্যাবিসে শুধু বাহ্যিক মালিশ বা অ্যান্টিবায়োটিক নির্ভরতা না বাড়িয়ে, মূল কারণ চিহ্নিত করে দেহের ভেতর থেকে চিকিৎসা শুরু করাই উত্তম।

পরিশেষে, যদি আপনি বা পরিবারের কেউ উপরোক্ত লক্ষণগুলো অনুভব করেন, তবে দেরি না করে একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। সময়মতো সঠিক চিকিৎসা আপনাকে শুধু রোগমুক্তিই দেবে না, ভবিষ্যতের জটিলতা থেকেও রক্ষা করবে।
#স্ক্যাভিস #চুলকানি

শীতকালে ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল: উপকারিতা ও সতর্কতাউপকারিতা১. রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি:ঠান্ডা পানি ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে দ...
27/01/2025

শীতকালে ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল: উপকারিতা ও সতর্কতা

উপকারিতা
১. রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি:
ঠান্ডা পানি ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে দেয়, যা ত্বকের উজ্জ্বলতা ও স্বাস্থ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।
২. ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে:
ঠান্ডা পানি ইমিউন সিস্টেমকে সক্রিয় করে, ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
৩. মানসিক প্রশান্তি:
ঠান্ডা পানির ঝাপটা মনকে সতেজ করে ও মানসিক চাপ কমায়।
৪. ক্যালরি বার্ন:
ঠান্ডা পানি শরীরের তাপ ধরে রাখতে ক্যালরি খরচ করে, যা ওজন কমানোর জন্য সহায়ক হতে পারে।
৫. ব্যথা ও ক্লান্তি দূর:
ব্যায়ামের পর ঠান্ডা পানিতে গোসল করলে পেশির ব্যথা কমে এবং ক্লান্তি দূর হয়।

ক্ষতিকর দিক
১. ঠান্ডাজনিত সমস্যা:
দীর্ঘ সময় ঠান্ডা পানিতে থাকলে সর্দি-কাশি বা ঠান্ডা লাগতে পারে।
২. হার্টের ঝুঁকি:
হঠাৎ ঠান্ডা পানির ধাক্কা হৃদযন্ত্রের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে, বিশেষত বয়স্ক বা হার্টের রোগীদের ক্ষেত্রে।
৩. ত্বকের শুষ্কতা:
ঠান্ডা পানি ত্বক শুষ্ক ও রুক্ষ করে তুলতে পারে।
৪. সাইনাসের সমস্যা:
সাইনাসের রোগীদের জন্য ঠান্ডা পানিতে গোসল বাড়তি সমস্যার কারণ হতে পারে।

সতর্কতা
ঠান্ডা লাগলে কুসুম গরম পানি ব্যবহার করুন।
ধীরে ধীরে শরীরকে ঠান্ডা পানির সাথে অভ্যস্ত করুন।
শিশু, বয়স্ক ও অসুস্থ ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে ঠান্ডা পানির ব্যবহার এড়িয়ে চলুন।

আপনার যেকোনো চিকিৎসার সেবা নিতে,
📞 যোগাযোগ করুন:
WhatsApp: +880 1677-460087
ফোন: +880 1718-218225

📱 ফেসবুক পেজ:
https://www.facebook.com/share/1HbLoV6FCj/

দীর্ঘক্ষণ প্রস্রাব আটকে রাখলে যে মারাত্মক ক্ষতি হবে শরীরে! প্রস্রাব আটকে রাখার অভ্যাস দীর্ঘমেয়াদে নানা শারীরিক সমস্যার জ...
14/09/2024

দীর্ঘক্ষণ প্রস্রাব আটকে রাখলে যে মারাত্মক ক্ষতি হবে শরীরে! প্রস্রাব আটকে রাখার অভ্যাস দীর্ঘমেয়াদে নানা শারীরিক সমস্যার জন্ম দিতে পারে। এর মধ্যে কয়েকটি মারাত্মক ক্ষতির কথা উল্লেখ করা হলো:

১. মূত্রনালির সংক্রমণ (UTI): দীর্ঘক্ষণ প্রস্রাব আটকে রাখলে মূত্রথলিতে জীবাণু সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে যায়। এর ফলে মূত্রনালির সংক্রমণ হতে পারে, যা পেটে ব্যথা, জ্বালাপোড়া, এবং প্রস্রাব করার সময় অস্বস্তি সৃষ্টি করে।

২. কিডনির ক্ষতি: মূত্র থলিতে বেশি সময় প্রস্রাব জমে থাকলে তা কিডনিতে চাপ সৃষ্টি করে এবং এর ফলে কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। দীর্ঘমেয়াদে এটি কিডনির কার্যক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে।

৩. মূত্রথলির দুর্বলতা: বারবার প্রস্রাব আটকে রাখার কারণে মূত্রথলি দুর্বল হতে পারে, ফলে প্রস্রাব ধরা বা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে পড়ে।

৪. পাথর তৈরি হওয়ার ঝুঁকি: প্রস্রাব আটকে রাখার কারণে শরীরে মিনারেল জমতে শুরু করে যা দীর্ঘদিনের মধ্যে কিডনি বা মূত্রথলিতে পাথর সৃষ্টি করতে পারে।

৫. প্রস্রাবের অসুবিধা (Urinary Retention): অনেকক্ষন ধরে প্রস্রাব আটকে রাখার ফলে পরবর্তীতে প্রস্রাব করার সময় সমস্যা হতে পারে, এবং পুরোপুরি মূত্র বের হতে অসুবিধা হতে পারে।

এই সমস্ত সমস্যাগুলো এড়াতে নিয়মিত প্রস্রাব করা এবং শরীরের সংকেত অনুযায়ী তৎক্ষণাৎ সাড়া দেওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা উচিত।

প্রস্রাবের যেকোনো সমস্যা সমাধানে সেবা নিতে যোগাযোগ করুন।
ডাঃ মোঃ মোজাম্মেল হক খান
ডি এইচ এম এস (বি এইচ বি) ঢাকা।
01718218225

চর্মরোগ কি?চর্মরোগ হলো ত্বকের এমন একটি অবস্থাকে বোঝায় যেখানে ত্বকে প্রদাহ, চুলকানি, ফুসকুড়ি, লালচে ভাব, এবং সংক্রমণ দে...
10/09/2024

চর্মরোগ কি?
চর্মরোগ হলো ত্বকের এমন একটি অবস্থাকে বোঝায় যেখানে ত্বকে প্রদাহ, চুলকানি, ফুসকুড়ি, লালচে ভাব, এবং সংক্রমণ দেখা দিতে পারে। চর্মরোগের বিভিন্ন প্রকার রয়েছে এবং এটি ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাক, বা অ্যালার্জির কারণে হতে পারে। কিছু চর্মরোগ ক্ষণস্থায়ী, আবার কিছু দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে।

রোগ নির্ণয়:
হোমিওপ্যাথিতে বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগকে নির্নয় করা হয়, যেমন:
১. একজিমা (Eczema)
২. সোরিয়াসিস (Psoriasis)
৩. অ্যাকনে (Acne)
৪. ছত্রাক সংক্রমণ (Fungal infections)
৫. অ্যালার্জিক ডার্মাটাইটিস (Allergic Dermatitis)
৬. উত্তপ্ত ফুসকুড়ি (Heat rash)
৭. হরপিস (Herpes)
৮. স্কেবিস (Scabies)
৯. প্রুরিটাস (Pruritus বা ত্বকের চুলকানি)

চর্মরোগ থেকে প্রতিকারের প্রাকৃতিক চিকিৎসা:
১. ত্বক পরিষ্কার রাখা: নিয়মিতভাবে ত্বক পরিষ্কার রাখা এবং আর্দ্রতা বজায় রাখা জরুরি।
২. সঠিক পোষাক পরিধান: হালকা, ঢিলা, এবং আরামদায়ক কাপড় পরিধান করা উচিত।
৩. আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ: আর্দ্র পরিবেশে বেশিক্ষণ না থাকা এবং শরীর শুকনো রাখা।
৪. সঠিক খাদ্যাভ্যাস: স্বাস্থ্যকর খাবার, প্রচুর পানি পান করা এবং ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ।
যদি সমস্যাটি দীর্ঘস্থায়ী হয়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

হোমিওপ্যাথিতে চিকিৎসা:
প্রতিটি চর্মরোগের জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ রোগীর বিশেষ লক্ষণ অনুযায়ী ব্যবহার করা হয়, যেমন;
- চুলকানি, লাল ফুসকুড়ি ইত্যাদির জন্য।
- শুষ্ক ত্বকের জন্য।
- বর্ষার কারণে হওয়া ফাঙ্গাল ইনফেকশনের জন্য।

চিকিৎসার জন্য সঠিকভাবে রোগ নির্ণয় করে হোমিওপ্যাথ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। চর্মরোগের যে কোনো সমস্যা সমাধানে সেবা নিতে যোগাযোগ করুন।
ডাঃ মোঃ মোজাম্মেল হক খান
ডি এইচ এম এস (বি এইচ বি) ঢাকা।
01718218225

**বন্ধ্যাত্ব (Infertility) এবং এর ধরন:বন্ধ্যাত্ব হল এমন একটি অবস্থা যেখানে একজন নারী নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে গর্ভধারণ করতে...
08/09/2024

**বন্ধ্যাত্ব (Infertility) এবং এর ধরন:
বন্ধ্যাত্ব হল এমন একটি অবস্থা যেখানে একজন নারী নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে গর্ভধারণ করতে সক্ষম হন না, যদিও তারা স্বাভাবিক সম্পর্ক বজায় রেখে গর্ভধারণের চেষ্টা করছেন। চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে, যদি কোন দম্পতি নিয়মিত শারীরিক সম্পর্ক বজায় রাখার পরেও দুই বছর বা তারও বেশি সময় গর্ভধারণে সফল না হন, তবে একে বন্ধ্যাত্ব বলা হয়। এটি নারী বা পুরুষ উভয়ের কারণে হতে পারে।

বন্ধ্যাত্ব দুই ধরনের হতে পারে:
১) প্রাথমিক বন্ধ্যাত্ব (Primary Infertility):
যখন কোন নারী প্রথমবারের মতো কখনও গর্ভধারণ করতে পারেননি, এমনকি বিবাহের পর সমস্ত উপযুক্ত পরিস্থিতি থাকা সত্ত্বেও, তখন তাকে প্রাথমিক বন্ধ্যাত্ব বলা হয়। এটি অর্থাৎ কোনো পুরুষ বা নারীর ক্ষেত্রে যদি পূর্বে কোন সন্তান না হয়ে থাকে এবং তারা বারবার চেষ্টা করেও সন্তান ধারণে ব্যর্থ হন, এটি প্রাথমিক বন্ধ্যাত্বের উদাহরণ।

**প্রাথমিক বন্ধ্যাত্বের কারণসমূহ:
- নারীদের ক্ষেত্রে ওভুলেশনের সমস্যা
- পুরুষদের ক্ষেত্রে শুক্রাণুর সংখ্যা কম থাকা
- জরায়ুর সমস্যা বা টিউব বন্ধ থাকা
- পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম (PCOS)
- ডায়াবেটিস বা অন্যান্য হরমোনজনিত সমস্যা

২) পরবর্তী বা দ্বিতীয় পর্যায়ের বন্ধ্যাত্ব (Secondary Infertility):
যদি কোনো মহিলা প্রথমবার গর্ভধারণ করতে সক্ষম হন, কিন্তু পরবর্তী সময়ে দ্বিতীয়বার বা পরবর্তী গর্ভধারণের চেষ্টায় সফল না হন, তাহলে একে দ্বিতীয় পর্যায়ের বা পরবর্তী বন্ধ্যাত্ব বলা হয়।

**পরবর্তী বন্ধ্যাত্বের কারণসমূহ:
- প্রথম গর্ভধারণ বা প্রসবের পর শারীরিক পরিবর্তন
- বয়সের সাথে সাথে প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস
- শারীরিক বা মানসিক চাপ
- ওজন বৃদ্ধি বা অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
- পুরুষের শুক্রাণুর গুণগত মান কমে যাওয়া

**হোমিওপ্যাথির দারুণ সফলতা:
বন্ধ্যাত্বের জন্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ব্যক্তির সমস্যার ধরণ ও কারণের উপর নির্ভর করে প্রয়োগ করা হয়। যেমন, হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, ওভুলেশন সমস্যা, কিংবা শুক্রাণুর গুণগত মানের সমস্যার চিকিৎসা করা হয়। বন্ধ্যাত্বের সমস্যায় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা একটি জনপ্রিয় এবং কার্যকরী বিকল্প হিসেবে দেখা হয়েছে।

বন্ধ্যাত্বের যে কোনো সমস্যা সমাধানে সেবা নিতে যোগাযোগ করুন।
ডাঃ মোঃ মোজাম্মেল হক খান
ডি এইচ এম এস (বি এইচ বি) ঢাকা।
01718218225

সারা দেশে প্রচণ্ড দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে। দেশের কোথাও কোথাও তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে গেছে। সারা দেশেই গরমে হাঁসফাঁ...
21/04/2024

সারা দেশে প্রচণ্ড দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে। দেশের কোথাও কোথাও তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে গেছে। সারা দেশেই গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা, আর গরমের উৎপাতে দিশেহারা মানুষ এবং প্রাণিকুল। এছাড়া নানা রকম অসুখবিসুখে আক্রান্ত হচ্ছে অনেকেই। প্রচণ্ড গরমে শরীর উত্তপ্ত হয়ে অতি দুর্বলতা, বমির উদ্রেক, মাথাব্যথা, শরীর ঝিমঝিম করা, খিঁচুনি, শ্বাসকষ্ট, অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার মতো লক্ষণকে হিট স্ট্রোক বলে। যদি হিট স্ট্রোকের অবিলম্বে ব্যবস্থা না নেয়া হয় তাহলে এটা শরীরের অভ্যন্তরীণ অঙ্গ প্রতঙ্গকে নষ্ট করে দিতে পারে এবং তা থেকে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

করণীয়—
ঠাণ্ডা পরিবেশে থাকুন, প্রচুর পানি পান করুন, আরামদায়ক পোশাক পরিধান করুন, মৌসুমী ফল গ্রহণ করুন, সবুজ সালাদ বা সবজি খান।

বর্জনীয়—
সফট অথবা হার্ড ড্রিঙ্কস নেয়া থেকে বিরত থাকুন, পানি পানের সময় সতর্ক থাকুন, ফাস্টফুডকে না বলুন, স্যালাইন খাওয়ার সময় সতর্ক থাকুন (অতিরিক্ত গরমের জন্য শরীরের দুর্বলতা কমানোর জন্য স্যালাইন খেয়ে নিতে পারেন তবে প্যাকেটের গায়ে নির্দেশিত পরিমাণ পানির চেয়ে কম পানি দিয়ে স্যালাইন খাবেন না। শুধু স্যালাইন গুড়া খেলে বা কম পানি দিয়ে স্যালাইন খেলে লবণের ঘনত্ব বেড়ে কিডনির ক্ষতি হতে পারে।)

পরামর্শ :
গরমে নিজের পাশাপাশি পরিবারের যত্ন নিন। বাইরে চলাফেলার সময় বয়স্ক এবং শিশুদের দিকে খেয়াল রাখুন এবং তাদেরকে অগ্রাধিকার দিন যানবাহনে চলাচলের ক্ষেত্রে। কেউ অসুস্থ হলে সচেতনতার সাথে সিদ্ধান্ত নিন।

হোমিও সমাধান :
হোমিওতে রোগের চিকিৎসা নয়, রোগীর চিকিৎসা করা হয় তাই অনেক ওষুধ লক্ষণের উপর ভিত্তি করে চিকিৎসক নির্বাচন করে থাকেন এক্ষেত্রে হিট স্ট্রোক রোগীর রোগের পুরো লক্ষণ নির্বাচন করতে পারলে হোমিওতে ভালো সমাধান দেওয়া সম্ভব। তাছাড়া এই সমস্যার জন্য হোমিও ওষুধ নিজে নিজে ব্যবহার না করে বিশেষজ্ঞ হোমিওচিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
ডাঃ মোঃ মোজাম্মেল হক খান
ডি এইচ এম এস (বি এইচ বি) ঢাকা।

Address

Uttara

Opening Hours

Monday 09:00 - 23:00
Tuesday 08:00 - 23:00
Wednesday 08:00 - 23:00
Thursday 08:00 - 23:00
Friday 08:00 - 23:00
Saturday 08:00 - 23:00
Sunday 08:00 - 23:00

Telephone

+8801718218225

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Homeopathy Treatment posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category