Asan আসান

Asan আসান সকল সমস্যার সহজ সমাধান
Easy Solution for your Life
Health, Soul, Family & Career Consult with our medical professionals from the comfort of your home.

🌟 Welcome to Asan: Your Path to Health and Wellness! 🌟

🩺 **Discover a Healthier You with Asan! 🌈**

At Asan, we're not just an online medical service – we're your partners in well-being! 🌐💙

✨ **What Sets Us Apart:**

👨‍⚕️ **Expert Doctors at Your Fingertips:**
Access top-notch medical expertise from the comfort of your home! Our skilled doctors are here to guide you through any health concerns,

ensuring personalized and effective solutions.

🧠 **Mental & Psychological Support:**
Your mental well-being matters! Our caring therapists provide a listening ear and practical strategies to help you navigate life's challenges. Let's work together to cultivate a healthier mind.

🥗 **Tailored Nutrition Guidance:**
Fuel your body with the right nutrients! Our nutrition experts create customized plans to suit your lifestyle, ensuring you get the energy and vitality you deserve.

🎉 **Benefits of Choosing Asan:**

1️⃣ **Convenience:**
Say goodbye to long waits! Asan brings healthcare to you, making it easy to prioritize your well-being.

2️⃣ **Comprehensive Services:**
From basic medical advice to specialized consultations, we've got you covered. Our all-in-one platform ensures that you have access to a wide range of health services, promoting holistic care.

3️⃣ **Affordable & Transparent:**
Quality healthcare shouldn't break the bank! Asan offers affordable services with transparent pricing. No hidden fees – just accessible and reliable care.

4️⃣ **Confidentiality & Privacy:**
Your health is personal, and so is our approach. Asan prioritizes the confidentiality and privacy of your health information, creating a secure space for your well-being journey.

🚀 **Embark on Your Wellness Journey with Asan! 🌟**

Ready to experience the benefits of convenient, expert, and compassionate healthcare? Join Asan today and take the first step toward a healthier, happier you. Your well-being is our priority! 🌈💪

"আমার মা আর আগের মতো নেই…" আমার ছোটবেলার মা ছিলেন পাহাড়ের মতো দৃঢ়, বটগাছের মতো ছায়া দেওয়া। কিন্তু এখন? হারিয়ে ফেলেছেন স্...
14/06/2025

"আমার মা আর আগের মতো নেই…"
আমার ছোটবেলার মা ছিলেন পাহাড়ের মতো দৃঢ়, বটগাছের মতো ছায়া দেওয়া।
কিন্তু এখন?
হারিয়ে ফেলেছেন স্মৃতিশক্তি… হাত-পা কাঁপে… ঘরে হাঁটলেও ভয় পান পড়ে যাবেন না তো?
ভাই-বোনেরা যার যার সংসারে ব্যস্ত। আমি চাকরি করি, সন্তানদের সময় দেই…
কিন্তু মা?
তিনি চুপচাপ বসে থাকেন, কারো মুখে হাসি দেখলেই চোখ ভিজে যায়।
কখনো খেতে ভুলে যান, কখনো ছোট্ট বাচ্চার মতো কান্না করে বলেন – “তুই না থাকলে আমি কী করতাম মা…”
🍀 তখনই বুঝলাম –
আমার প্রিয়জনের ভালোবাসা শুধুই আবেগ দিয়ে নয়, দরকার সঠিক যত্ন, ধৈর্য আর দক্ষ কৌশলী জ্ঞান।
Caregiving মানে কী?
Caregiving মানে হচ্ছে অসুস্থ, প্রবীণ, প্রতিবন্ধী বা বিশেষ সহায়তা প্রয়োজন এমন প্রিয়জনের পাশে থেকে যত্ন নেয়া, তাদের দৈনন্দিন প্রয়োজন মেটানো এবং মানসিক শান্তি নিশ্চিত করা।
এটা শুধু “সেবা” নয়, বরং একধরনের শ্রেষ্ঠ দায়িত্ব ও সাওয়াবের কাজ, যার প্রয়োজন আজ প্রতিটি পরিবারেই।
★ আমাদের ট্রেনিংয়ে কী শেখানো হয়?
আমাদের Caregiving কোর্সে শেখানো হয়:
// বয়স্ক বা অসুস্থ ব্যক্তির শারীরিক ও মানসিক যত্ন
// খাবার খাওয়ানো ও ওষুধ সঠিকভাবে দেওয়া
// হাইজিন ও পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা রক্ষা
// হুইলচেয়ার, ওয়াকিং স্টিক বা অন্যান্য যন্ত্র ব্যবহারে সহায়তা
// জরুরি অবস্থা মোকাবেলা ও প্রাথমিক চিকিৎসা
// ডিমেনশিয়া বা আলঝেইমার রোগীর সাথে ব্যবহার
// রোগীর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ কৌশল
// মানবিকতা, ধৈর্য ও সহমর্মিতা চর্চা
★ চাহিদা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ
// বাংলাদেশে এবং বিদেশে (বিশেষ করে ইউরোপ, কানাডা, মধ্যপ্রাচ্য) প্রশিক্ষিত কেয়ারগিভারদের বিশাল চাহিদা।
// নারীদের জন্য নিরাপত্তার সাথে, ঘরে থেকেই কাজ করার সুযোগ।
// বিদেশে গিয়ে বৈধভাবে ভালো বেতনে চাকরির দরজা খুলে দেয় এই ট্রেনিং।
// বয়স্ক মা-বাবা, প্রতিবন্ধী সন্তান, অসুস্থ স্বামীর যত্ন নিতে দক্ষতা অর্জনের অন্যতম উপায়।
// Caregiving কেন শিখবেন?
💠 পরিবারের জন্য – মায়ের জন্য, বাবার জন্য, স্পেশাল শিশুটির জন্য
💠 পেশা হিসেবে – সম্মানজনক ও চাহিদাসম্পন্ন ক্যারিয়ার
💠 ইবাদত হিসেবে – মানুষকে সহানুভূতির সঙ্গে সহায়তা করা
💠 নিজের আত্মার শান্তির জন্য – যেন একজন মানুষও অবহেলায় না হারিয়ে যায়
// আপনি যদি শিখতে চান…
আমাদের Expert Care Academy তে রয়েছে:
🔹 অভিজ্ঞ প্রশিক্ষক
🔹 হাতে-কলমে শেখানো
🔹 ট্রেনিং শেষে সার্টিফিকেট
🔹 চাকরির জন্য গাইডলাইন ও সহায়তা
🔹 মহিলা ও পুরুষ উভয়ের জন্য পৃথক ক্লাস
🔹 ঘরে বসে অনলাইন ট্রেনিংয়ের সুবিধা
আসুন, একজন মানুষকে আগলে রাখার যোগ্যতা অর্জন করি। আপনার ভালোবাসা থাকুক জ্ঞানের আলোয় সুশোভিত হয়ে…
📞 বিস্তারিত জানতে ইনবক্সে নক/ কল করুন: +8801337-434363
অথবা আমাদের অফিসে আসতে পারেন।
Caregiving শেখার মধ্য দিয়ে বদলে দিন নিজেকে এবং কারো জীবনের গল্প

“মা, তুমি কি আবার ফিরে আসবে?” শিশুটা কাঁদছিল, ঠান্ডা লাগছিল… মা মারা গেছেন প্রসবের সময়। বাবা কাজে যান সকাল থেকে সন্ধ্যা,...
14/06/2025

“মা, তুমি কি আবার ফিরে আসবে?”
শিশুটা কাঁদছিল, ঠান্ডা লাগছিল…
মা মারা গেছেন প্রসবের সময়।
বাবা কাজে যান সকাল থেকে সন্ধ্যা, দাদু-দাদি অসুস্থ, ঘরে কেউ নেই যে ঠিকমতো কোলে নেয়, খাওয়ায়, আদর করে।
একটা শিশুর পুরো জীবন গড়ে ওঠে শুরুর যত্নে।
আর সেই যত্ন যদি না পায়?
এইরকম হাজারো শিশু প্রতিদিন বেড়ে উঠছে অযত্ন, অসতর্কতা আর অসচেতন পরিবেশে।
তাদের জন্য দরকার প্রশিক্ষিত শিশু কেয়ারগিভার, যারা শুধু ‘দেখাশোনা’ই নয়, ভালোবাসা আর নিরাপত্তা দিতে পারে।
👶 শিশু কেয়ারগিভিং কী?
শিশু কেয়ারগিভিং হচ্ছে ০-১০ বছর বয়সী শিশুদের নিরাপদ ও যত্নপূর্ণভাবে দেখাশোনা করা, তাদের স্বাস্থ্য, খাওয়া, ঘুম, খেলাধুলা, শেখার পরিবেশ ও মানসিক বিকাশে সহায়তা করা।
এটা শুধুই 'ন্যানি' হওয়া নয় – এটা একটা সচেতনদের জন্য প্রফেশনাল ও মানবিক পেশা।
# আমাদের শিশু কেয়ার ট্রেনিংয়ে যা শেখানো হয়:
// নবজাতকের সঠিক কোলে নেয়া, কাপড় বদলানো, খাওয়ানো
// দুধ খাওয়ানোর সময়সূচি ও নিয়ম
// ঘুম ও ঘুমপূরণ নিয়ন্ত্রণে কৌশল
// প্রাথমিক চিকিৎসা ও জ্বর/ঠান্ডা ব্যবস্থাপনা
// সেফটি মেজার – শিশুর জন্য নিরাপদ পরিবেশ
// খেলনার নিরাপত্তা ও মানসিক বিকাশে ভূমিকা
// মায়েদের সহায়তা ও শিশুর অভিভাবকদের সঙ্গে আচরণ
// বাচ্চাদের সঙ্গে আদুরে ও ধৈর্যশীল আচরণ
// বিশেষ শিশু (অটিজম, ডাউন সিনড্রোম) কেয়ারের প্রাথমিক ধারণা
# শিশু কেয়ারগিভারদের গুরুত্ব ও সুযোগ
★ কাজের মা-বাবারা এখন সবচেয়ে বেশি খুঁজেন বিশ্বস্ত ও দক্ষ শিশুর দেখভালকারী।
দেশ-বিদেশে প্রশিক্ষিত শিশু কেয়ারগিভারের চাহিদা অত্যন্ত বেশি।
★ বাসায়, ডে-কেয়ার, হসপিটাল, প্লে-স্কুল, এনজিও – সবখানে এই পেশার সম্মান ও মূল্য আছে।
এই কাজটি একটি ইবাদত – আপনি একটি শিশুর জীবন সুন্দর করে গড়ে দিতে সাহায্য করছেন।
যে কেউ এই ট্রেনিং নিতে পারেন যদি—
// আপনি একজন মা হতে চান আরও সচেতন
// আপনি চাকরির জন্য প্রস্তুত হতে চান
// আপনি বিদেশে যেতে চান একজন কেয়ারগিভার হিসেবে
// আপনি একজন মানবিক মানুষ হয়ে সমাজে ভূমিকা রাখতে চান
★ আমাদের ট্রেনিং সেন্টারে পাবেন—
// অভিজ্ঞ প্রশিক্ষকদের শেখানো হাতে-কলমে শিক্ষা
// নবজাতক থেকে বড় শিশুর যত্নের পূর্ণ প্রশিক্ষণ
// সার্টিফিকেট ও চাকরির সহায়তা
// মহিলা ও পুরুষ – উভয়ের জন্য উপযোগী কোর্স
// অফলাইন ও অনলাইন ক্লাসের সুবিধা
📞 বিস্তারিত জানতে ইনবক্সে নক
অথবা What'sApp কল: +8801337-434363
অথবা আমাদের আফতাবনগর অফিসে আসতে পারেন
🌸 আসুন, শিশুর চোখে হাসি ফোটাতে, Caregiving শিখি ভালোবাসা আর দক্ষতায়

08/07/2024

ওজন কমাতে চান🤔 কিভাবে?
ডায়েট করবেন🤔 কিভাবে?
কিটো ডায়েট, না খেয়ে, ভাত, মাংস,ডিম বাদ দিয়ে🤔
কোনটা🤔🤔🤔🤔🤔???????

01/05/2024

গরমে ঘেমে ডিহাইড্রেশন রোধ করতে কি নিয়মিত স্যালাইন খাচ্ছি?
এটা কতটা নিরাপদ?

📍কিভাবে এই গরমে নিজেকে সুস্থ ও হাইড্রেটেট রাখা যায় তার ১০ টি উপায়:১. প্রচুর পানি পান করা। তৃষ্ণাবোধ না করলেও নির্দিষ্ট...
27/04/2024

📍কিভাবে এই গরমে নিজেকে সুস্থ ও হাইড্রেটেট রাখা যায়
তার ১০ টি উপায়:

১. প্রচুর পানি পান করা।
তৃষ্ণাবোধ না করলেও নির্দিষ্ট সময় পর পরপানি পান করা । সব সময় সাথে বিশুদ্ধ পানি রাখা। ঘরে থাকা তাপমাত্রার পানি ধীরে ধীরে পান করা।
ঠান্ডা পানি ও বরফ পানি পান না করা। কারণ, এই সময়ে খুব বেশি ঠান্ডা পানি খেলে দেহের ছোট রক্তনালিগুলো ফেটে যেতে পারে।

২. যদি বাইরে থাকার সময় হাত-পা রোদের সংস্পর্শে থাকে, তাহলে বাসায় ফিরেই তড়িঘড়ি হাত-পা না ধোয়া। গোসল বা হাত-পা ধোয়ার আগে কমপক্ষে আধা ঘণ্টা অপেক্ষা করা।

৩. এই সময়ে যতটা সম্ভব বাইরে বের না হওয়াই ভালো। বিশেষ করে বেলা ১১টার পর থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত রোদের তাপ অনেক বেশি থাকে। শিশুদের এ সময় বাইরে খেলাধুলা বা দৌড়ঝাঁপ করতে না দেওয়া। বাইরে বের হলে বেশিক্ষণ রোদে না থাকা। পেশাগত কারণে রাস্তায় রোদে যাঁদের থাকতেই হবে, তাঁরা কিছু সময় অন্তর ছায়া বা ঠান্ডায় বিশ্রাম নেওয়ার চেষ্টা করা।বেরিয়েও কিছুটা সময় অপেক্ষা করতে হবে। শরীরকে স্বাভাবিক তাপমাত্রার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার সময় দিতে হবে।

৪. বাইরে বের হতে হলে ছাতা, টুপি সঙ্গে রাখা। পা ঢাকা জুতা ও হালকা, ঢিলেঢালা সুতির পোশাক পরা। আঁটসাঁট বা সিনথেটিক কিছু না পরা। সানগ্লাস ও সানব্লক ব্যবহার করা যেতে পারে।

৫. শরীরে অস্বস্তি হলে ওরস্যালাইনে পান করা যায়। বাড়িতে শরবত, ফলের রস, লেবুপানি, লাচ্ছি বানিয়েও খেলে সুস্থ লাগবে। প্রচুর ফলমূল খাওয়া যাতে পানির পরিমাণ বেশি। এভাবে শরীরকে সব সময় হাইড্রেটেড রাখা দরকার।

৬. প্রচণ্ড গরম থেকে এসে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে ঢোকার আগে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করা। আবার এসি থেকে বেরিয়েও কিছুটা সময় অপেক্ষা করা। শরীরকে স্বাভাবিক তাপমাত্রার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার সময় দিতে হবে।

৭. হিটস্ট্রোক ও হিট ক্র্যাম্প (গরমের কারণে পেশিতে টান) এড়াতে শরীর ঠান্ডা রাখতে হবে। খুব গরম লাগলে চোখেমুখে পানির ঝাপটা দেয়া। পারলে ঠান্ডা পানিতে গা স্পঞ্জ করে নেয়া।

৮. প্রতিদিন অবশ্যই গোসল করা।

৯. বাতাস শুষ্ক ও গরম থাকলে দিনের বেলা জানালা বন্ধ রেখে বিকেলে খুলে দেয়া। এতে করে ঘরের ভেতর ঠান্ডা থাকবে। ঘরের জানালায় ভারী পর্দা ব্যবহার করলে বাইরের রোদ তাতিয়ে তুলবে না।

আসুন সুস্থ থাকি ও আশেপাশের সকলকে সুস্থ রাখি।
আমরা আসান নিয়ে আপনাদের পাশে সব সময়ই আছি।
স্বাস্থ্য সংক্রান্ত যে কোন সমস্যা ও সমাধানে নক করুন আমাদের ইনবক্সে।

মন খারাপ হওয়া মানেই কি ডিপ্রেশনে ভোগা?আমরা ডিপ্রেশন মানে এখন সাধারনভাবে মন খারাপ হলেই মনে করি।আসলে কি সাধারন মন খারাপ ও ...
11/02/2024

মন খারাপ হওয়া মানেই কি ডিপ্রেশনে ভোগা?
আমরা ডিপ্রেশন মানে এখন সাধারনভাবে মন খারাপ হলেই মনে করি।
আসলে কি সাধারন মন খারাপ ও ডিপ্রেশন এক জিনিস?

ডিপ্রেশন কি?
সবারই মন খারাপ থাকে, তাই বলে সবাই কিন্তু ডিপ্রেশনে ভোগে না।
কেননা মন খারাপ লাগা আর ডিপ্রেশনে ভোগা এক নয়।

মন খারাপ আর ডিপ্রেশন আলাদা করার কিছু লক্ষন আছে।
--.দিনের বেশীরভাগ সময় মন খারাপ থাকা ।
--.কার্জকর্মে আনন্দ ও আগ্রহ কমে যাওয়া।
--.অস্বাভাবিকভাবে ঘুম কমা বা বেড়ে যাওয়া ।
--.খাবারের রূচি কমে যাওয়া বা বেড়ে যাওয়া।
--.প্রায় খুব অস্থিরতা বা একদম চুপচাপ হয়ে পড়া।
--.প্রায় প্রতিদিন ক্লান্তবোধ করা বা শক্তি হারিয়ে ফেলা অনুভব করা।
--.প্রায় প্রতিদিন নিজেকে অপরাধী বা মূল্যহীন বা দায়ী মনে করা।
-- .প্রায় প্রতিদিন সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগা অথবা চিন্তা বা মনোযোগের সামর্থ হারিয়ে ফেলা।
--.বারবার মৃত্যুচিন্তা কিংবা আত্নহত্যার চিন্তা বা আত্নহত্যার প্লান বা আত্নহত্যার চেষ্টা করা ।

এই ৯ টি লক্ষণের মধ্যে অন্তত ৫ টি লক্ষণ টানা ২ সপ্তাহ বা তার বেশি সময়ে থাকলে ডিপ্রেশন হবে এগুলো না হলে সাধারন মন খারাপ।
তাই মন খারাপ হলেই ডিপ্রেশনের নামে ডিপ্রেশনকে ডেকে না এনে আমরা মন ভালো রাখি ও কাজে প্রফুল্ল হই।
ইনশাআল্লাহ নেক্সট পোস্টে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির কার্যকরী কিছূ উপায় বলবো।
হ্যাপি লাইফ
#হ্যাপি #লাইফ #ডিপ্রেশন #সুস্থতা #আসান

কাউকে ক্ষমা করলে আল্লাহ সম্মান বাড়িয়ে দেন।ভুল-ত্রুটি ও ভালো-মন্দে মিশিয়ে মানুষের জীবন। কেউ ভুল-ত্রুটির ঊর্ধ্বে নয়। কিন্...
04/02/2024

কাউকে ক্ষমা করলে আল্লাহ সম্মান বাড়িয়ে দেন।
ভুল-ত্রুটি ও ভালো-মন্দে মিশিয়ে মানুষের জীবন। কেউ ভুল-ত্রুটির ঊর্ধ্বে নয়। কিন্তু কারো ভুলে তার প্রতি ক্রোধ দেখানো, রাগ ঝাড়া, জেদ-উত্তেজনা কিংবা উগ্র-কাতর হওয়া ভীষণ নিন্দনীয়। এসব মানুষকে ছোট করে। আমলনামা থেকে সওয়াব মুছে দেয়।

বিপরীতে ক্ষমা মানুষের মান-মর্যাদা বাড়ায়। কাউকে ক্ষমা করে একজন সাধারণ মানুষও হয়ে ওঠতে পারেন অসাধারণ মানুষ।

ক্ষমাশীল মানুষ সর্বোত্তম ব্যবহারকারী ও ধৈর্যশীল। যিনি উদারপ্রকৃতির, তিনিই ক্ষমাশীল।

যাদের এ ধরনের গুণাগুণ রয়েছে, তারা আল্লাহ তাআলার বিশেষ নেয়ামতপ্রাপ্ত। ক্ষমাকারী ধৈর্যবান ও সৎকর্মশীলদের অন্তর্ভুক্ত।
মহান আল্লাহ অত্যন্ত দয়ালু ও ক্ষমাশীল। তিনি ক্ষমা করতে ভালোবাসেন।

যে অন্যকে ক্ষমা করে তাকেও ভালোবাসেন। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যারা সুসময়ে ও দুঃসময়ে ব্যয় করে এবং ক্রোধ সম্বরণ করে ও মানুষকে ক্ষমা করে। আর আল্লাহ সৎকর্মশীলদের ভালোবাসেন। ’ (সুরা আলে ইমরান, আয়াত: ১৩৪)
জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে মানুষ অন্যের রূঢ় বা কটু কথাবার্তা কিংবা অশোভনীয় আচার-আচরণে কষ্ট পেয়ে থাকেন। ফলে একে অপরে মতবিরোধ তৈরি হয়। অনেক সময় মতবিরোধ ও মতানৈক্যকে কেন্দ্র করে পরস্পরের মধ্যে সংঘাত ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

আল্লাহ তাআলা মানুষকে আদেশ দিয়েছেন, যেন একে-অপরকে ক্ষমা করে। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘যদি তোমরা ভালো কিছু প্রকাশ করো কিংবা গোপন করো অথবা মন্দ ক্ষমা করে দাও, তবে নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, ক্ষমতাবান। ’ (সুরা নিসা, আয়াত: ১৪৯)

ক্ষমাকারীকে আল্লাহ তাআলা বিশেষভাবে পুরস্কার দেবেন। পরস্পরের মধ্যে বিরোধ নিষ্পন্নকারীও আল্লাহর কাছ থেকে পুরস্কার পাবেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর মন্দের প্রতিফল মন্দ। অতঃপর যে ক্ষমা করে দেয় এবং আপস নিষ্পত্তি করে, তার পুরস্কার আল্লাহর কাছে রয়েছে। নিশ্চয় আল্লাহ জালিমদের পছন্দ করেন না। ’ (সুরা শুরা, আয়াত: ৪০)

ক্ষমা করলে কারও মর্যাদা কমে না। বরং বহু গুণে ক্ষমাশীল ব্যক্তির মর্যাদা বৃদ্ধি পায়। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন করেছেন, সদকা করলে সম্পদের ঘাটতি হয় না। যে ব্যক্তি ক্ষমা করে, আল্লাহ তার মর্যাদা বৃদ্ধি করে দেন। আর কেউ আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য বিনীত হলে, তিনি তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন। (মুসলিম, হাদিস: ২৫৮৮)

উদারতা ও সহিষ্ণুতা মুমিনের বৈশিষ্ট্য। কোমলতা ও হৃদয়ার্দ্রতা মুমিনদের বিশেষ একটি গুণ। আল্লাহর রাসুল (সা.) যখন সাহাবি মুয়াজ (রা.) ও মুসা (রা.) কে ইয়ামেনে প্রেরণ করেন ও আদেশ দেন, ‘লোকদের প্রতি কোমলতা করবে, কঠোরতা করবে না, তাদের সুখবর দেবে, ঘৃণা সৃষ্টি করবে না। পরস্পর একমত হবে, মতভেদ করবে না। ’ (বুখারি, হাদিস: ৩০৩৮)

~সংগৃহীত

Home and Exceoriesমুরগির মাংসের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতামুরগির মাংসের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা অনেক। আমরা সবাই মুরগির মাংস খেতে ...
03/02/2024

Home and Exceories

মুরগির মাংসের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা

মুরগির মাংসের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা অনেক। আমরা সবাই মুরগির মাংস খেতে পছন্দ করি। দামে সস্তা হওয়ায় মুরগির মাংসের চাহিদা বাজারে সবচেয়ে বেশি। মুরগির মাংসে কোলেস্ট্ররল এর পরিমান গরু ও খাসির মাংসের চায়তে কম থাকায় সকলে খেতে পারে। মুরগির মাংসের পুষ্টি উপাদান অন্য মাংসের তুলনায় কোন আংমে কম নয়। এটি খেতেও খুব সুস্বাদু। এটি বিভিন্ন ভাবে খাওয়া যায়। চিকেন কবাব, চিকেন রোল, চিকেন গ্রীল, ভোনা, রান্না, আর ও অনেক রকম করে রান্না করে খাওয়া যায়।

মুরগির মাংসের পুষ্টিগুণ

মুরগির মাংস পুষ্টিগুণে ভরপুর। এতে আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজনী ক্যালসিয়াম রয়েছে। আর ক্যালসিয়াম মানবদেহে বিভিন্ন ধরনের উপকারে আসে। এটি হাড় ও দাঁত গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাড়ন্ত ও বয়স্কদের জন্য খুবই প্রয়োজন নিয়মিত মুরগির মাংস খাওয়া। আর মুরগির মাংসে অধিক কোলেস্টেরলের পরিমান না থাকায় বয়স্কদের জন্য ভালো। এটি আমাদের প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করে। নিচে জেনে নিই মুরগির মাংসের পুষ্টিগুণ - প্রতি ১০০ গ্রাম মুরগিতে

উপাদান পরিমান

পানি ৭৪ শতাংশ,
শক্তি ১২১ ক্যালরি
প্রোটিন ২০ গ্রাম
চর্বি ৪ গ্রাম
ক্যালসিয়াম ১৪ মি.গ্রা.
ভিটামিন বি ০.১ মি.গ্রা.
ভিটামিন বি-২ ০.১৬ মি.গ্রা.
নায়াসিন ১১.৬ মি.গ্রা.
ম্যাগনেশিয়াম: ২০ মি.গ্রা
পটাশিয়াম: ১৮৯ মি.গ্রা.

মুরগির মাংসের উপকারিতা

মুরগির মাংসের উপকারিতা প্রচুর। আমরা প্রনিয়ত মুরগির মাংস খাচ্ছি কিন্তু এর উপকারিতা সম্পর্কে অনেকেই জানি না। মুরগির মাংস হার্টের স্বাস্থ্য ভালো এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। মুরগির মাংসে চর্বির পরিমান কম থাকায় এটি খাওয়া নিরাপদ। মুরগির মাংসে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে। যা আমাদের পেশীকে শক্তিশালী করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কম চর্বিযুক্ত প্রোটিন হওয়ায় এটি ওজন কমানোর ভালো উৎস হিসাবে কাজ করে। দীর্ঘদিন ওজন কমিয়ে রাখতে চাইলে মুরগির মাংস নিঃসন্দেহে স্বাস্থ্যকর খাবার। আর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এটির কম। এই মাংসে উচ্চ মাত্রায় ট্রাইফটোফ্যান নামক অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে। এর ফলে এক বাটি চিকেন স্যুপ স্বস্তি এনে দিতে পারে। বিষণ্ণবোধ হলে আপনে কয়েকটি চিকেন উইংস খাওয়া যেতে পারে। যা মস্তিষ্কে সেরেটোনিনের মাত্রা বাড়িয়ে চাপমুক্ত থাকতে সাহায্য করে। সবসময় বয়স্কদের আর্থ্রাইটিস ও হাড় সংক্রান্ত অন্য রোগের আশঙ্কা বেশি থাকে। প্রতিদিন মুরগির মাংস খাবার তালিকায় রাখলে এর প্রোটিন হাড়ের ক্ষয় প্রতিরোধ করবে। মুরগির মাংস হোমোকিস্টাইনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রেখে হার্টের বিভিন্ন ধরনের কার্ডিওভাস্কুলার রোগের বিরুদ্ধে কাজ করে থাকে। আর হোমোকিস্টাইন একটি অ্যামিনো অ্যাসিড। উচ্চমাত্রায় এটি হার্টের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। মুরগির মাংস ফসফরাস সমৃদ্ধ হওয়ায় দাঁত ও হাড়ের স্বাস্থ্য জন্য ভালো। তাছাড়া ফসফরাস আমাদের কিডনি, লিভার ও স্নায়ুতন্ত্রের নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এই মাংসে ভিটামিন বি-৬ শরীরে বিপাকে, খাবার হজম করতে সাহায্য করে। রক্তনালী ঠিক রাখতেও এটি কাজ করে থাকে। আমাদের শরীরকে ক্যান্সারমুক্ত রাখতে নিয়াসিন একটি প্রয়োজনীয় ভিটামিন। মুরগির মাংসে প্রচুর পরিমাণে নিয়াসিন থাকে, যা বিভিন্ন রকমের ক্যান্সার ও ত্রুটিপূর্ণ ডিএনএ দ্বারা যেসব জিনগত সমস্যা তৈরি হয় তার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে সাহায্য করে। এতে বুঝা যায় মুরগির মাংসের উপকারিতা আমাদের শরীরের জন্য অনেক। অন্য খাবারগুলোর মতো মুরগির মাংসও চোখের সুরক্ষায় কাজ করে থাকে। মুরগির মাংসে রেটিনল, লাইকোপেন আলফা ও বিটা ক্যারোটিন থাকে যার সবগুলোই ভিটামিন 'এ' তে পাওয়া যায়। চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে এগুলো জরুরি উপাদান।

হাতিম আল আসম  (রহ.)-কে জিজ্ঞাসা করা হলো, ‘আপনার তাওয়াক্কুল  এত শক্তিশালী হলো কীভাবে? আপনি কীভাবে এত শক্তভাবে আল্লাহর ওপর...
01/02/2024

হাতিম আল আসম (রহ.)-কে জিজ্ঞাসা করা হলো,

‘আপনার তাওয়াক্কুল এত শক্তিশালী হলো কীভাবে? আপনি কীভাবে এত শক্তভাবে আল্লাহর ওপর ভরসা করেন?’
তিনি বললেন,

‘দেখো, আমি বিশ্বাস করি আমার রিযকে কেউ ভাগ বসাতে পারবে না। তাই আমার অন্তর দুশ্চিন্তামুক্ত, পরিতৃপ্ত। আমি জানি মৃত্যু আমার জন্য অপেক্ষা করে আছে। তাই আমি রসদ জোগাড় করছি পরকালের জন্য। আমি জানি আমার আমলগুলো অন্য কেউ করে দেবে না, আমার কাজ করতে হবে আমাকেই। তাই আমি মনোযোগ দিয়েছি আমলে। আমি জানি আল্লাহ আমাকে সব সময় দেখছেন। আল্লাহ আমাকে দেখছেন এমন অবস্থায় পাপ করতে আমি লজ্জাবোধ করি।’
লোকেরা তাঁকে এত পরিতৃপ্ত, এত প্রশান্ত দেখে অবাক হয়ে গেল। তারপর প্রশ্ন করল, আপনি কোথা থেকে খাবার সংগ্রহ করেন?
হাতিম আল আসম (রহ) কুরআনের আয়াত দিয়ে জবাব দিলেন,

وَلِلَّهِ خَزَآئِنُ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلۡأَرۡضِ وَلَٰكِنَّ ٱلۡمُنَٰفِقِينَ لَا يَفۡقَهُونَ

‘আর আসমানসমূহ ও যমীনের সমুদয় ধনভান্ডার তো আল্লাহ তা’আলারই, কিন্তু মুনাফিকরা তা বুঝতে পারে না।’ [সূরা আল মুনাফিকুন, ৬৩: ৭]
আশ শাফে’ঈ (রহ.) বলতেন, ‘রিযকের জন্য আমি পুরোপুরি আল্লাহর ওপর নির্ভর করি। আমার জন্য নির্ধারিত রিযক আমার কাছে আসবেই আসবে। এ নিয়ে আমার বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই। গহিন অন্ধকার সাগরের তলদেশ থেকে হলেও আমার রিযক আমার কাছে আসবেই। তাহলে কেন আমি রিযক নিয়ে হা-হুতাশ করব? কেন এ নিয়ে দুশ্চিন্তা করব? মন খারাপ করব? এ নিয়ে হতাশার, দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই। নিশ্চিন্ত থাকো।’
📚সূত্রঃ
📘তাওহিদের মূলনীতি: ০২
✍️ শাইখ আহমেদ মুসা জিবরিল

19/01/2024

আসসালামু আলাইকুম সকলকেই ❤️

কেমন আছেন সবাই, আলহামদুলিল্লাহ ❤️

আমাদের সকলেই সবার সাথে দেখা হলে আলহামদুলিল্লাহ বলি। এটা আমাদের নবীর সুন্নত।
সবার জীবনেই চড়াই,উৎরাই আছে। জীবন সবাইকে সমান অবস্থান থেকে উপরে ওঠার ব্যবস্থা করে দেয় না। সবাইকে তৈরী করে নিতে হয় নিজ যোগ্যতায় আবার কারো উপরে ওঠার সিড়ি আগে থেকে তৈরি করাই থাকে।

যেটা বেয়ে তরতর করে আগে ভাগে উপরে উঠে বসে থাকাই যায়৷ সেজন্য খুব বেশি কাঠ খড় পোড়াতে হয়না। শুধু পায়ের একটু শক্তি খরচ হয়।

আর, যাদের নানা ধরণের প্রতিবন্ধকতা থাকে,তারপরেও তারা হার না মেনে ঐ একই পথ,একই সিড়ি বেয়ে,না ভুল বললম,এরা সিড়ি বেয়ে ওঠে না।

এরা নিজের মত করে সিড়ি গেথে উপরে ওঠার রাস্তা নিজেরা তৈরি করে। তাই এদের গতি তরতর করে বাড়ে না ঠিকই, তারা ধীর গতির মাঝে তারা যে শিক্ষাটা পায়,সেটাই এদের জীবনের পরম প্রাপ্তি।

তাই হতাশ না হয়ে, ভেংগে না পরে, জীবনের প্রতিটি কষ্টকে হাসি দিয়ে বিদায় করতে হবে। কাপড়ের ধূলোকে আমার যেভাবে ঝারা দিয়ে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করি ঠিক সেই ভাবে মনের অশান্তি, হতাশাকে মোকাবিলা করতে হবে।

Be happy ❤️ Bee smile 😆

কি আজকের পর থেকে কি আর কোন মনের সমস্যা থাকবে🤔🤔 ইনশাআল্লাহ
সবাই বলি, নানা-নানা🤣

সামসুন নাহার
পুষ্টিবিদ এবং উদ্দোক্তা

18/01/2024

শীতে শিশুর সুরক্ষা
ছোট্ট সোনামণির সুস্থতার জন্য ১০টি বিষয় খেয়াল রাখুন।

আবহাওয়ার বদলাতে থাকে আর তখনই শিশুরা অসুস্থ হতে শুরু করে ।৷ গরম শেষ হয়ে এরপর আসে শীত। বছরের এ সময়টায় শিশুদের মধ্যে অসুস্থ হয়ে যাওয়ার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। হুটহাট ঠান্ডা লেগে যাওয়া, জ্বর আসা এগুলো খুব সাধারণ ব্যাপার। শীতের সময় ভেবে আমরাও শিশুদের পানি ধরতে দেই না, বাইরে খেলতে যাওয়া বন্ধ করে দেই, এমনকি খাওয়াদাওয়ার ব্যাপারেও বেঁধে দেই অনেক নিষেধাজ্ঞা। কিন্তু আসলেই কি শিশুদের সুস্থ থাকার জন্য এত নিষেধাজ্ঞার প্রয়োজন আছে? নাকি শীতকালেও সাধারণ কিছু নিয়ম মেনেই শিশুকে সুস্থ রাখা যায়? শীতে শিশুর সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কোন বিষয়গুলো খেয়াল রাখবেন, জেনে নিন তাহলে।

👉শীতে শিশুর সুরক্ষা নিশ্চিত করবেন যেভাবে

👐 নিয়মিত হাত ধোয়া

শীতের বাতাস বইতে শুরু করলেই আমরা শিশুদের সুস্থ রাখার জন্য অস্থির হয়ে যাই। পানি ধরতে দেই না। শুধু গোসলের সময় গরম পানি করে অল্প সময়েই গোসল শেষ করে ফেলি। ভাবি, যেহেতু শরীর বা হাত ঘামছে না তাই শীতে এত পানি ধরার দরকার নেই। ঠান্ডা লেগে যাবে বা জ্বর আসবে। সচেতন বাবা-মা হিসেবে এমনটি আপনি ভাবতেই পারেন। কিন্তু শিশুকে সুস্থ রাখতে হলে তাকে অবশ্যই অন্যান্য সময়ের মতো নিয়মিত হাত ধোয়াতে হবে। কারণ এ সময় বাতাসে ধুলিকণা বেশি থাকে। নিয়মিত হাত না ধোয়ালে খাবার বা খেলনার সঙ্গে সেগুলো শরীরে প্রবেশের সম্ভাবনা বেশি। এক্ষেত্রে ঠান্ডা পানির বদলে কুসুম গরম পানি এবং হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহারের অভ্যাসও গড়ে তুলুন।

শিশুরা যে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করবে সেটি নন স্টিকি হলে ভালো হয়। এতে হাত আঠা আঠা মনে হবে না। মনে রাখবেন, তার মাঝে হাত ধোয়ার অভ্যাস যতটা গড়ে দিবেন, ততই ঠান্ডা, ফ্লু, নিউমোনিয়ার মতো সমস্যা তার থেকে দূরে থাকবে।

শীতে শিশুর সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হাত ধোয়াতে হবে নিয়মিত।

🛁 নিয়মিত গোসল করানো

শীতের ঠান্ডা আবহাওয়ায় শিশুদের গোসল করাতে চান না অনেকেই। কিন্তু গোসল না করলে শরীর আর চুলে ধুলো লেগে থাকবে যা শিশুর জন্য মোটেই ভালো নয়। এক্ষেত্রে গোসলের সময় কুসুম গরম পানি ব্যবহার করতে হবে। সঙ্গে রাখতে হবে বেবি সোপ। কারণ এ ধরনের সাবানে ক্ষারের পরিমাণ খুবই কম থাকে। অ্যালার্জির চিন্তা থেকে অনেকটাই নিশ্চিন্ত থাকা যায়। শিশুদের মাথার ত্বক খুবই সেনসিটিভ বলে ভালো মানের ও কম ক্ষারের বেবি শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে। বেবি শ্যাম্পুগুলো বানানো হয় ‘No More Tears’ ফর্মুলা দিয়ে। এ ধরনের শ্যাম্পু ব্যবহারে শিশুর চোখ জ্বালা করবে না, সঙ্গে মাথার ত্বক পরিষ্কার হবে এবং চুল ভালো থাকবে।

🙎‍♂️নিয়মিত সোয়েটার পরিষ্কার করা

শীতে শরীর ঘামে না বলে শিশুদের উলের সোয়েটার ধোয়ার কথা আমাদের ভাবনাতেই আসে না। কিন্তু উলে খুব দ্রুত ধুলোবালি আটকে যায়। এতে শিশুদের ডাস্ট এলার্জি বেড়ে যেতে পারে। তাই নিয়মিত উলের সোয়েটার ধুয়ে দিতে হবে। উলের সোয়েটার খুব নরম হয় বলে কখনোই ক্ষার জাতীয় সাবান দিয়ে সেগুলো ধোয়া যাবে না। এক্ষেত্রে ওয়াশিং লিকুইড ব্যবহার করলে সোয়েটার অনেকদিন ভালো থাকবে।

🪟 দরজা জানালা খুলে রাখা

ভাবছেন, শীতের সময় কেন দরজা জানালা খুলে রাখার কথা বলছি? বলছি আপনার সন্তানের সুস্থতার জন্যই। বদ্ধ রুমে বাতাস প্রবাহিত হতে পারে না বলে ঘরে জীবাণুর সংক্রমণ বাড়তে থাকে। তাই সূর্যের আলো ঘরে প্রবেশ করা পর্যন্ত দরজা জানালা কিছু সময়ের জন্য খুলে রাখুন। দুপুরের পর আবার সব লাগিয়ে দিন যেন মশা প্রবেশ না করতে পারে। শিশুকে সুরক্ষিত রাখতে সন্ধ্যার পর তার শরীরে Mosquito Repellent Spray ব্যবহার করতে পারেন।

☕গরম খাবার খাওয়ানো

শীতের সময় শিশুদের ঠান্ডা খাবার পরিবেশন থেকে বিরত থাকুন। ফ্রিজে থাকা যে কোনো খাবার দেওয়ার আগে অবশ্যই ভালো করে গরম করে নিতে হবে। সম্ভব হলে দিনে অন্তত একবার স্যুপ, গরম পানি, গরম দুধ, খাওয়াতে হবে। এতে শিশুর শ্বাসকষ্ট বা ঠান্ডার সমস্যা থাকলে আরাম মিলবে। সঙ্গে ভিটামিন সি যুক্ত ফল অবশ্যই খাওয়াতে হবে।

🫳ত্বকের যত্ন নেয়া

শিশুদের রোগের সংক্রমণ থেকে বাঁচাতে অনেক কিছু করার পাশাপাশি নজর রাখতে হবে শিশুর ত্বকের দিকেও। ত্বক শুষ্ক, ঠোঁট ফাটা বা হাতে-পায়ে-আঙুলের ফাঁকে চুলকানির মতো সমস্যা হচ্ছে কিনা এসব দিকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। শিশুদের ত্বক কোমল রাখার জন্য দুধ, অলিভ অয়েল ও ভিটামিন ই সমৃদ্ধ বেবি লোশন ব্যবহার করলে সবচেয়ে ভালো। এতে তাদের ত্বকে কোনো অ্যালার্জিও হবে না।

🎾 খেলাধুলা করা

অসুস্থ হয়ে যাবে এই চিন্তায় শীতের সময় শিশুদের খেলাধুলার বদলে কম্বলের নিচে থাকার পরামর্শই বেশি দেন বড়রা। কিন্তু এটা তাদের জন্য মোটেই উপকারী নয়। এ সময় খেলাধুলা কমিয়ে দিলে শরীরের ভেতর যে কোষগুলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় সেগুলো দুর্বল হতে থাকবে। তাই পর্যাপ্ত খেলাধুলা করা এ সময় অবশ্যই জরুরি।

🥱পর্যাপ্ত ঘুম
বয়স অনুযায়ী শিশুদের ঘুমের পরিমাণ বিভিন্ন রকম হয়। যেমন- জন্মের পর ১৪/ ১৬ ঘণ্টা, ৬ মাস থেকে ১ বছর বয়সে ১৩/১৪ ঘণ্টা, ২-৫ বছর বয়সে ১১/১২ ঘণ্টা এবং ৬-১৬ বছর বয়সে ৯ থেকে সাড়ে ১০ ঘণ্টা। খেয়াল রাখতে হবে, এ বয়স অনুযায়ী শিশুরা নির্দিষ্ট পরিমাণে ঘুমাচ্ছে কিনা। কারণ ভালো ঘুম শরীরে সংক্রমণের সম্ভাবনা কমায়।

🍸পানি পান করা
শীতে পানির পিপাসা কম লাগে। তাই শিশুদেরও পানি পানে বেশ অবহেলা দেখা যায়। কিন্তু অভিভাবক হিসেবে আপনার মনে রাখতে হবে, এ সময়েও শিশুর শরীরে পর্যাপ্ত পানি প্রবেশের প্রয়োজন আছে। তাই সময়মতো শিশুকে পানি পান করাতে একদম ভুলবেন না।

🥤শিশুর পানি খাওয়া

👘 রাতে ওয়াইপসের ব্যবহার
অন্যান্য সময়ের চেয়ে শীতে নবজাতক শিশুদের জন্য আলাদা যত্নের প্রয়োজন হয়। শিশুদের রাতে ঘুমানোর সময় অবশ্যই পাশে বেবি ওয়াইপস রাখুন। যখনই প্রয়োজন হবে তখনই যেন ওয়াইপস দিয়ে শরীর মুছে পোশাক বদলে দেওয়া যায়। নইলে ভেজা পোশাকে শিশুর ঠান্ডা লেগে যেতে পারে। ওয়াইপস ব্যবহারে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ নিয়ে কোনো চিন্তা থাকে না। শিশুর জন্য অবশ্যই অ্যালকোহল ফ্রি ওয়াইপস বাছাই করুন।

সামসুন নাহার
পুষ্টিবিদ আবং একজন উদ্দোক্তা
আপনাদের সাথে সবসময়ই আছি

শীত কমানোর বিভিন্ন কৌশল: যাদের প্রচুর শীত লাগে, সারাক্ষণ শীত শীত ভাব তাদের জন্য১. খুব শীত পড়ছে এই চিন্তাটা আগে দূর করা দ...
13/01/2024

শীত কমানোর বিভিন্ন কৌশল:
যাদের প্রচুর শীত লাগে, সারাক্ষণ শীত শীত ভাব তাদের জন্য

১. খুব শীত পড়ছে এই চিন্তাটা আগে দূর করা দরকার।
অনেকে কথায় প্রভাবিত হয়।
'আরে কোথায় শীত? থার্মোমিটারে তো অনেক তাপ দেখাচ্ছে। রোদ উঠে গেছে বাইরে, শীততো শেষ।' এই কথাতেও অনেককে দেখা গেছে কাপুনি বন্ধ করে সোয়েটার চাদর খুলে ফেলতে।

২. দুশ্চিন্তা উদ্বেগ কমাবো:
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা ও উদ্বেগের ফলে শীত বেশি লাগার প্রমাণ পাওয়া যায়। তাছাড়া বর্ষার মতো শীতের সময়ও বিষণ্ণতা বাড়ে। তাই এই সময় কারণ ছাড়া শীত শীত লাগলে নিজেকে রিল্যাক্স করে দিবো।

৩. পানি পর্যাপ্ত খাওয়া:
গরমের মতো শীতেও পর্যাপ্ত পানি খেতে হবে। অনেকে শীতে খুব কম পানি খেয়ে থাকে। এতে রক্ত তৈরি হতে, প্রবাহ ঠিকঠাক হতে বাধা আসে। পানি খেলে ত্বক চামড়াও ভালো থাকে, শীতও কম লাগে।

৪. ঘুম ভালো হতে হবে:
শীতে এমনিতেই অনেক ঘুম পায়। তাই বলে প্রচুর ঘুমাবো না।
আবার কম ঘুমালে শরীরের ঘুমের অভাবে হাইপোথ্যালামাসের কাজে ঝামেলা হয়। হাইপোথ্যালামাস বিপাক এবং শরীরের তাপমাত্রাসহ জরুরী বেশ কিছু কাজ নিয়ন্ত্রণ করে। ঘুম কম হলে হাত পা ঠাণ্ডা হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা হতেই পারে।
নিয়মমাফিক অবশ্যই ঘুমাতে হবে। এবং আরামে ঘুমের জন্য ঘরের তাপমাত্রার দিকে খেয়াল রাখতে হবে।

৫. খাবার খেতে হবে ঠিকঠাক:
-- আয়রণের ঘাটতি থাকলে রক্ত তৈরি হতে বাধা পায়। আয়রণ খেতে হবে দরকার মতো।
-- দরকার ভিটামিন ডি। সূর্যের তাপ গায়ে লাগাতে হবে।
-- দরকার ভিটামিন সি। টকফল ইত্যাদি খেতে হবে।
-- ভিটামিন বি এর অভাবেও রক্ত তৈরিতে সমস্যা হয়, এবং বেশি বেশি শীত লাগতে পারে।
-- থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতি থাকলে প্রচুর শীত লাগতে পারে।

-- মেন্সট্রুয়াল চলাকালীন সময়ে শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে আয়রণ, মিনারেলস ও পানির ঘাটতি হয়। তখন একটু বেশি পরিমাণে পানি খাওয়া, শাক সবজি, প্রোটিন খাওয়া জরুরী দরকার।

-- দরকার পর্যাপ্ত স্বাস্থ্য। বিএমআই (বডি মাস ইনডেক্স) ১৮ দশমিক ৫ অথবা এর কম হলে বেশি শীত লাগতে পারে। মানে দেহে চর্বি কম থাকলে শীত বেশি লাগবে। সুতরাং একেবারে স্লিম না হয় হালকা ফ্যাটি হবার ব্যাপারটা অবশ্যই ভাবা দরকার।

-- শীত কমাতে বার বার চা খাবো না শীতে। গ্লুকোজ লেভেল হাই করার কোন দরকার নাই।
বিভিন্ন ধরণের ঝোল বা স্যুপ বানিয়ে খেতে পারি। কম খরচে ঘরে তৈরি বিভিন্ন ঝোল জাতীয় খাবার খেতে পারি। স্যুপ বানাতে যে কর্ণফ্লাওয়ারই লাগবে এমন কোন কথা নাই। আটা- চাল-চালের গুড়ো সব কিছু দিয়েই স্যুপ করা যায়।
চিকেন স্টক দিয়ে স্যুপ, ভেজিটেবল স্যুপ, ডাল দিয়ে স্যুপ, চটপটি, নিহারী, পাতলা মুড়িঘন্ট, ডিম স্যুপ, মাসালা স্যুপ, স্যুপ নুডলস ইত্যাদি খেতে পারি।

৬. শারীরিক শ্রম বা কায়িক শ্রম বেশি বেশি করা:
ঘর গোছানো, কাপড় কাচা, ব্যায়াম, ইনডোর গেমস ইত্যাদি অনেক কিছু করেই শীতে বেশ উষ্ণ ও প্রাণবন্ত ভালো থাকা পসিবল।

Address

Uttara

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Asan আসান posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Asan আসান:

Share