Homeo Aid

Homeo Aid একটি স্বাস্থ্য সচেতনতা মূলক পেজ ।

25/05/2025

আমার নতুন ফলোয়ারদের স্বাগত জানাই! আপনাদের ফলোয়ার হিসাবে পেয়ে আমি খুবই খুশি! Nurul Huda, শাহ আলম পাভেল

লাইপোমার উপসর্গ ও উপমহাদেশের হোমিওপ্যাথিক স্কলার ডাঃ রবীন বর্মনের লাইপোমা চিকিৎসার দিকনির্দেশনাঃলাইপোমা একটি নির্দোষ টি...
23/09/2022

লাইপোমার উপসর্গ ও উপমহাদেশের হোমিওপ্যাথিক স্কলার ডাঃ রবীন বর্মনের লাইপোমা চিকিৎসার দিকনির্দেশনাঃ

লাইপোমা একটি নির্দোষ টিউমার যা চর্বিযুক্ত টিস্যু দিয়ে গঠিত। নরম টিস্যু টিউমারগুলোর মধ্যে লাইপোমা হচ্ছে সবচেয়ে সাধারণ ধরন। লাইপোমাগুলোতে হাত দিয়ে স্পর্শ করলে নরম অনুভূত হয়, সাধারণত নড়ানো চড়ানো যায় এবং সাধারণভাবে এগুলো ব্যথাহীন। অনেক লাইপোমা ছোট আকারের, সাধারণত এক সেন্টিমিটার ব্যাসের কম; কিন্তু কোনো কোনো লাইপোমা ছয় সেন্টিমিটারের চেয়ে বড় আকারের হতে পারে।

সাধারণত ৪০ থেকে ৬০ বছর বয়সে লাইপোমা বেশি দেখা দেয়, তবে শিশুদেরও এটা হতে পারে। কারও কারও মতে লাইপোমা ক্যান্সারে রূপান্তর ঘটতে পারে।

লাইপোমার ধরন : বিভিন্ন ধরনের লাইপোমা রয়েছে, যেমন- *অ্যানজিওলাইপোমা : ত্বকের নিচে ব্যথাপূর্ণ গোটা।লাইপোমায় অন্য সব বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
* অ্যানজিও লাইপো লিওমায়োমা : এটি অর্জিত লাইপোমা। একক। উপসর্গবিহীন গোটা। ত্বকের নিচে গোলাকার টিউমার। পরীক্ষা করলে নরম মাংসপেশি কোষ, রক্তনালি, সংযোজক কলা ও চর্বি পাওয়া যায়।

* নিউরাল ফাইব্রোলাইপোমা : নার্ভ ট্রাংক বরাবর ফাইব্রো-ফ্যাটি টিস্যুর অতিরিক্ত বৃদ্ধি। নার্ভে চাপ পড়ে।
* কনড্রয়েড লাইপোমা : মহিলাদের পায়ের গভীরে হয়। শক্ত, হলুদ টিউমার।
* স্পিনডল-সেল লাইপোমা : উপসর্গবিহীন। বয়স্ক পুরুষদের পিঠ, ঘাড় ও কাঁধের ত্বকের নিচে হয়। ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে।
* প্লিওমরফিক লাইপোমা : স্পিনডল-সেল লাইপোমার মতো এই লাইপোমাগুলো বয়স্ক পুরুষদের পিঠের বেশিরভাগ জায়গায় ও ঘাড়ে হয়ে থাকে।
* ইন্ট্রাডার্মাল স্পিনডল সেল লাইপোমা : এই লাইপোমা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মহিলাদের হয়। সচরাচর মাথা, ঘাড়, পেট, বুক, পিঠ এবং হাত ও পায়ে হয়ে থাকে।
* হাইবারনোমা : এই লাইপোমাতে থাকে বাদামি চর্বি। লাইপোমার সবচেয়ে সাধারণ ধরন হলো ‘সুপারফিসিয়াল সাবকিউটেনিয়াস লাইপোমা,’ অর্থাৎ ত্বকে ঠিক নিচে অবস্থানকারী লাইপোমা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এগুলো বুক, পিঠ, পেট, উরু এবং হাতে দেখা যায়।

চিকিৎসা সার্জারি : টিউমারগুলোতে
ব্যথা না করলে কিংবা হাঁটাচলার অসুবিধা না হলে সাধারণত লাইপোমার চিকিৎসার প্রয়োজন নেই। সৌন্দর্যগত কারণে এগুলো অপসারণ করা যেতে পারে। যদি লাইপোমা বেশি বড় হয় কিংবা খারাপ কিছু সন্দেহ করা হয় তাহলে অপারেশন করে হিস্টোপ্যাথলজি পরীক্ষা করা যেতে পারে। সাধারণত সহজ অপারেশনের মাধ্যমে এসব লাইপোমা ফেলে দেওয়া হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে অপারেশনের
পরেও আবার লাইপোমা দেখা দিতে পারে।

★হোমিও বন্ধুদের শেখানোর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসঃ--উপমহাদেশের হোমিওপ্যাথিক স্কলার ডাঃ রবিন বর্মনের লাইপোমা সম্পর্কে উপদেশমুলক লেখার কপি ---জন্য

বিষয় --লাইপোমা ( Lipoma) , বা ফ্যাটি টিউমার।

বন্ধুরা, লাইপোমা বা ফ্যাটি টিউমার তোমরা অনেকেই দেখেছো । চামড়া এবং মাংসপেশীর মাঝখানে ফ্যাটি সেলস জমে যে সব swellings বা উঁচু ভাব হয় তার নামই লাইপোমা।

এগুলি খুবই আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে। সেই জন্য প্রথমে অনেকে বুঝতে পারে না, পরে চোখে পড়ে। তবে এগুলি সব সময় বেনাইন, অর্থাৎ ভবিষ্যতে খারাপ হয় না। কেবলমাত্র দুই-একটি কেসে যখন খুব বেশি ব্যথা হয়, বা অতি দ্রুত বাড়তে থাকে, বা অপারেশন করে খোঁচাখুঁচি করা হয়েছে, সেই রকম কিছু কেস ক্যান্সারের দিকে যেতে পারে। তখন তাকে বলা হয় লাইপো সারকোমা।

এ্যালোপ্যাথিতে এই রোগের কোন মেডিকেল ট্রিটমেন্ট নেই । আমাদের হোমিওপ্যাথিক ঔষধে অনেক কেস সারে। আমি অনেক রোগীর উন্নতি করতে সক্ষম হয়েছি।

কেমনভাবে চিকিৎসা করতে হবে?

চিকিৎসা হবে অ্যান্টিসাইকোটিক।

কেন?

কারণ----ভাবো,

১) এগুলি ত swellings, বা টিউমার, অর্থাৎ proliferative growths। আর extra growth, বা proliferation মানেই ত সাইকোটিক।

২) কিন্তু এই রকম গ্রোথ বা সোয়েলিং ত সবার হচ্ছে না। তার মানে ----there is incoordination of the particular system, of the particular body, of the particular human beings.

তাহলে কোন মানুষের শরীরের এই রকম ইনকোঅর্ডিনেশন বা অসামঞ্জস্যতা = সাইকোটিক, তা আমরা মায়াজম পড়ার সময় জেনেছি। = এ্যান্টিসাইকোটিক ঔষধ সিলেকশন করতে হবে।

যে কোন রোগ আরোগ্যের ক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা একটি সদৃশবিধান নীতিতে উপযোগী ঔষধ প্রয়োগে করিতে পারিলে এই জটিল রোগ সহজেই আরোগ্র হয়।এ কাজটি একজন দক্ষ হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারই সহজে করতে সক্ষম হয়।
বিঃদ্রঃ
ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ খাবেনা। ★Dr.M.S.Alam.
Time: 10.am-2.pm. | 04.pm--8.pm.
সিটি হোমিও হল, রুম-৫৫, ৩য় তলা,
রাজউক কর্মাশিয়াল কমপ্লেক্স।
সেক্টর --৭. উত্তরা, ঢাকা।
®_01715254370.

প্রসঙ্গ পাইলস বা অর্শরোগ।********************************বৃহদান্ত্রের শষাংশে রেকটামের ভেতর ও বাইরে থাকা কুশনের মতো একটি ...
15/05/2022

প্রসঙ্গ পাইলস বা অর্শরোগ।
********************************
বৃহদান্ত্রের শষাংশে রেকটামের ভেতর ও বাইরে থাকা কুশনের মতো একটি রক্তশিরার জালিকা থাকে।যা প্রয়োজনে সংকুচিত ও প্রসারিত হয়।এর নাম হেমোরয়েড Hemorrhoids বা পাইলস Piles.যখন পায়ুপথে এসব শিরার সংক্রমণ এবং প্রদাহ হয়, চাপ পড়ে তখন হেমোরয়েড বা পাইলসে প্রদাহ হয়। যাকে সাধারনত অর্শরোগ বলে।
অর্শরোগের অবস্হান সাধারনত তিন ধরনের হয়---
★পায়ুপথের বহিঃঅর্শরোগ
★পায়ুপথের অন্ত বা ভিতরে অর্শরোগ
★আবার দুই অবস্হা একসঙ্গেও থাকতে পারে।
পায়ুপথের ভেতরের অর্শরোগ বা পাইলস ফুলে মলদ্বারের বাইরে বের হয়ে আসাকে চারটি পর্যায় দেখা যায়।
★ প্রথম পর্যায় ( পাইলস ফুলে বাইরে বের হয়ে আসেনা বা প্রলেপস হয় না।)
★২য় পর্যায় ( পায়খানারর পর পাইলস ফুলে বাইরে বের হয়ে আসে এবং তার পর আপনা-আপনি ঠিক হয়ে যায়)
★৩য় পর্যায় ( পাইলস ফুলে বের হয়ে আসে এবং রোগী নিজে ঠিক করতে হয়)
★৪র্থ পর্যায় ( পাইলস ফুলে বের হয়ে আসে বা প্রলেপস হয় এবং তা আর নিজে ঠিক করা যায় না)

পাইলস বা অর্শরোগের কারনঃ
======================
* দীর্ঘদিন কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগা।
* পুরনো ডায়রিয়া বা পেটের পীড়া।
* মরত্যাগে দীর্ঘক্ষণ টয়লেটে বসে থাকা ও দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকা।
* আঁশযুক্ত খাবার কম খাওয়া।
* ভারি মালপএ বহন করা।
*স্হূলতা।* কায়িক শ্রম কম করা।
* গর্ভকালীন সময়ে। * যকৃতের বা লিভার সিরোসিস। * পায়ুপথে যৌনক্রিয়া, * বংশগত বা পারিবারিক ইতিহাস, ইত্যাদি ইত্যাদি কারনে রোগের আশংকা বেরে যায়।
সর্বোপরি পোর্টাল ভেনাস সিস্টেম কোন ভাল্ব না থাকায়, উপরিউক্ত যে কোন কারনে পায়ু আন্ঞ্বলে শিরাগুলোতে চাপের ফলে পাইলস সৃষ্টি হয়।

অর্শরোগের লক্ষনঃ
******************
★পায়ুপথের অন্ত বা ভেতরের অর্শরোগে সাধারনত তেমন কোন ব্যাথা বেদনা,অস্বস্তি থাকেনা। আবার কাটা ফোটা, কাঠি গোজা জাতিয় অনুভূতি লাগতে পারে।
★ পায়ুপথের বহিঃঅর্শরোগে পায়ুপথ চুলকায়,বসলে ব্যাথা করে, পায়খানার সাথে টকটকে লাল রক্ত দেখা যায় বা শৌচ করা টিস্যুতে তাজা রক্ত লেগে থাকে, মলত্যাগে ব্যাথা হয়, পায়ু চারপাশে এক বা একাদিক থোকা থোকা ফোলা থাকে।

প্রতিরোধের উপায়ঃ
*******************
কোষ্ঠকাঠিন্য যাতে না হয় সে দিকে খেয়াল রাখা।নিয়মিত ঘুমানো।পরিমাণ মতো পানি পান করা(৮ গ্লাস প্লাস)।অতিরিক্ত পরিশ্রম না করা।তরলও সহজপাচ্য খাদ্য গ্রহণ( শাক, সবজ্বি, ফল মুল)।অধিক মশলা জাতীয় খাদ্য পরিহার করা।

★হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ★
****************************
হোমিওপ্যাথি রোগ নিরাময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি চিকিৎসা পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে ব্যক্তি স্বাতন্ত্র ও সদৃশ উপসর্গের উপর ভিত্তি করে চিকিৎসা করা হয়। এটি উপসর্গ ও জটিলতা মুছে ফেলে সম্পূর্ণ সু-স্বাস্থ্য অবস্থায় রোগীর ফিরে যাবার একমাত্র উপায়। সদৃশবিধানের লক্ষ্য শুধু অর্শ চিকিৎসা নয়, তার অন্তর্নিহিত কারণ ও স্বতন্ত্র প্রবণতা মোকাবেলায়ও সহায়তা করে। স্বতন্ত্র ঔষধ নির্বাচন এবং চিকিৎসার জন্য রোগীকে একজন যোগ্যতাসম্পন্ন, হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করে জরুরী চিকিৎসা নেয়া উচিত।

ডাঃ এম.এস.আলম★ডাঃ মুঃইলিয়াছ,
01715 254 370 &01817 521 617

26/08/2020
26/08/2020

প্রসঙ্গ পাইলস বা অর্শরোগ।
********************************
বৃহদান্ত্রের শষাংশে রেকটামের ভেতর ও বাইরে থাকা কুশনের মতো একটি রক্তশিরার জালিকা থাকে।যা প্রয়োজনে সংকুচিত ও প্রসারিত হয়।এর নাম হেমোরয়েড Hemorrhoids বা পাইলস Piles.যখন পায়ুপথে এসব শিরার সংক্রমণ এবং প্রদাহ হয়, চাপ পড়ে তখন হেমোরয়েড বা পাইলসে প্রদাহ হয়। যাকে সাধারনত অর্শরোগ বলে।
অর্শরোগের অবস্হান সাধারনত তিন ধরনের হয়---
★পায়ুপথের বহিঃঅর্শরোগ
★পায়ুপথের অন্ত বা ভিতরে অর্শরোগ
★আবার দুই অবস্হা একসঙ্গেও থাকতে পারে।
পায়ুপথের ভেতরের অর্শরোগ বা পাইলস ফুলে মলদ্বারের বাইরে বের হয়ে আসাকে চারটি পর্যায় দেখা যায়।
★ প্রথম পর্যায় ( পাইলস ফুলে বাইরে বের হয়ে আসেনা বা প্রলেপস হয় না।)
★২য় পর্যায় ( পায়খানারর পর পাইলস ফুলে বাইরে বের হয়ে আসে এবং তার পর আপনা-আপনি ঠিক হয়ে যায়)
★৩য় পর্যায় ( পাইলস ফুলে বের হয়ে আসে এবং রোগী নিজে ঠিক করতে হয়)
★৪র্থ পর্যায় ( পাইলস ফুলে বের হয়ে আসে বা প্রলেপস হয় এবং তা আর নিজে ঠিক করা যায় না)

পাইলস বা অর্শরোগের কারনঃ
======================
* দীর্ঘদিন কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগা।
* পুরনো ডায়রিয়া বা পেটের পীড়া।
* মরত্যাগে দীর্ঘক্ষণ টয়লেটে বসে থাকা ও দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকা।
* আঁশযুক্ত খাবার কম খাওয়া।
* ভারি মালপএ বহন করা।
*স্হূলতা।* কায়িক শ্রম কম করা।
* গর্ভকালীন সময়ে। * যকৃতের বা লিভার সিরোসিস। * পায়ুপথে যৌনক্রিয়া, * বংশগত বা পারিবারিক ইতিহাস, ইত্যাদি ইত্যাদি কারনে রোগের আশংকা বেরে যায়।
সর্বোপরি পোর্টাল ভেনাস সিস্টেম কোন ভাল্ব না থাকায়, উপরিউক্ত যে কোন কারনে পায়ু আন্ঞ্বলে শিরাগুলোতে চাপের ফলে পাইলস সৃষ্টি হয়।

অর্শরোগের লক্ষনঃ
******************
★পায়ুপথের অন্ত বা ভেতরের অর্শরোগে সাধারনত তেমন কোন ব্যাথা বেদনা,অস্বস্তি থাকেনা। আবার কাটা ফোটা, কাঠি গোজা জাতিয় অনুভূতি লাগতে পারে।
★ পায়ুপথের বহিঃঅর্শরোগে পায়ুপথ চুলকায়,বসলে ব্যাথা করে, পায়খানার সাথে টকটকে লাল রক্ত দেখা যায় বা শৌচ করা টিস্যুতে তাজা রক্ত লেগে থাকে, মলত্যাগে ব্যাথা হয়, পায়ু চারপাশে এক বা একাদিক থোকা থোকা ফোলা থাকে।

প্রতিরোধের উপায়ঃ
*******************
কোষ্ঠকাঠিন্য যাতে না হয় সে দিকে খেয়াল রাখা।নিয়মিত ঘুমানো।পরিমাণ মতো পানি পান করা(৮ গ্লাস প্লাস)।অতিরিক্ত পরিশ্রম না করা।তরলও সহজপাচ্য খাদ্য গ্রহণ( শাক, সবজ্বি, ফল মুল)।অধিক মশলা জাতীয় খাদ্য পরিহার করা।

★হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ★
****************************
হোমিওপ্যাথি রোগ নিরাময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি চিকিৎসা পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে ব্যক্তি স্বাতন্ত্র ও সদৃশ উপসর্গের উপর ভিত্তি করে চিকিৎসা করা হয়। এটি উপসর্গ ও জটিলতা মুছে ফেলে সম্পূর্ণ সু-স্বাস্থ্য অবস্থায় রোগীর ফিরে যাবার একমাত্র উপায়। সদৃশবিধানের লক্ষ্য শুধু অর্শ চিকিৎসা নয়, তার অন্তর্নিহিত কারণ ও স্বতন্ত্র প্রবণতা মোকাবেলায়ও সহায়তা করে। স্বতন্ত্র ঔষধ নির্বাচন এবং চিকিৎসার জন্য রোগীকে একজন যোগ্যতাসম্পন্ন, হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করে জরুরী চিকিৎসা নেয়া উচিত।

ডাঃ এম.এস.আলম. ডাঃ মুঃ ইলিয়াছ
01715 254 370 01817 521 617

যৌন রোগ,পলিপাস,সাইনাস,বারো মাসি এলার্জি সহ  অনবরত হাচি, পাইলস,অর্শ্ব,  টিনিটাস বা কানে শোঁ শোঁ, ঝিঝি, ভোঁ ভোঁ, বিভিন্ন শ...
01/07/2019

যৌন রোগ,পলিপাস,সাইনাস,বারো মাসি এলার্জি সহ অনবরত হাচি, পাইলস,অর্শ্ব, টিনিটাস বা কানে শোঁ শোঁ, ঝিঝি, ভোঁ ভোঁ, বিভিন্ন শব্দ সহ বধিরতা, স্তন টিউমার, পুরাতন আমাশয়,IVS, ব্রণ, মেশতা,আচিল সহ বিভিন্ন জটিল রোগের স্বল্প ব্যায়ে স্হায়ী আরোগ্য জন্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিন।
বিস্তারিত জানতে ছবিতে ক্লিক করুন।

পুরুষত্বহীনতা বা IMPOTENCY       (যৌন সমস্যার সহজ সমাধান)      *******************************পুরুষত্বহীনতা যা পুরুষের শ...
25/05/2019

পুরুষত্বহীনতা বা IMPOTENCY
(যৌন সমস্যার সহজ সমাধান)
*******************************
পুরুষত্বহীনতা যা পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতাকে বুঝায়। যা সমাজে প্রকট আকার ধারন করেছে। এতে উঠিতি বয়সের যুবকরা হতাশ। এ সমস্যা যে কোন বয়সেই হতে পারে, সে ক্ষেএে লজ্জা, অবহেলা, আজ কাল, না করে জটিল হওয়ার পূর্বেই দ্রুত চিকিৎসা নেয়া আবশ্যক।
★পুরুষত্বহীনতা কি?
ইহা পুরুষের যৌনকার্যে অক্ষমতাকে বুঝায়।
★শ্রেণীবিভাগঃ পুরুষত্বহীনতাকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।
১| ইরেকশন ফেইলিউরঃ পুরুষের লিঙ্গের উথ্বানে ব্যার্থতা।
২|পোনিট্রেশন ফেলিউরঃ লিঙ্গের যৌনিদ্বার ছেদনে ব্যার্থতা বা অক্ষমতা।
৩|প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশনঃ সহবাসে দ্রুত বীর্যপাত তথা স্বায়ীত্বের অভাব।
★কারণঃ * অতিরিক্ত কু-অভ্যাস ( হস্তমৈথুন, পূর্নছবি,) * যৌনবাহিত রোগ( সিফিলিস, গনোরিয়া).* রক্তে সেক্স-হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,* ডায়াবেটিস, *দুশ্চিন্তা,টেনশন, অভসাদ, ও অ-পুষ্টি, *যৌনরোগ বাএইডস ভীতি, * সেক্স-এডুকেশের অভাব. * বয়সের পার্থক্য, *পার্টনারকে অপছন্দ(দেহ-সৌষ্ঠব,ত্বক, মূখশ্রী,আচরন, ব্যক্তিত্ব). * নারীর ত্রুটিপূর্ণ যৌনাসন, * মানসিক ও শারীরিক সম্যসা।
★অনেকই হাতুড়ে ডাক্তার, ক্যান্ভাচারের নিকট থেকে হরমোন ইন্জেকশন, টেবলেট অনুমোদনহীন ক্ষতিকর ঔষধ সেবন করে,এর পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়ায় পুরুষত্বহীনর আশন্কা অনেক বেশী যা থেকে আরোগ্য কঠিন।
*যৌন সমস্যার মধ্যে আরো রয়েছে স্বপ্নদোষ সমস্যা, লিঙ্গ অকেজো,ক্ষুদ্রাকৃতি, লিঙ্গের অসারতা, ইচ্ছা লোপ, বিবাহ ভীতি,++++++
এসব সমস্যায় ‘*হোমিওপ্যাথি *'বেশ কার্যকরভাবে কাজ করে। এর কোনো বিরূপ পাশ্ব্য প্রতিক্রিয়াও নেই। লজ্জা ও জড়তা ঝেড়ে ফেলে খোলা মনে ডাঃ এর সাথে আলাপ করুন। এ সমস্যা খুবই সাধারণ এবং এর সফল চিকিৎসাও রয়েছে।
★হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা+ Counselling
হোমিও ঔষধ পাশাপাশি কাউনসিলিং এর সাহায্যে, পুরুষত্বহীনতা বা যৌনরোগের সহজ এবং স্বল্প খরচে কোন রকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন পাকৃতিক ভাবে শতভাগ আরোগ্য করে, অন্যদিকে মহিলাদেরও যৌন দুরবলতা, যৌনকর্মে ‍অনীহা ইত্যাদি থাকতে পারে এবং হোমিওপ্যাথিতে তারও চমৎকার চিকিৎসা আছে।

Lycopodium clavatum:
লাইকোপোডিয়াম ধ্বজভঙ্গের একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ। মাত্রাতিরিক্ত ধূমপানের কারণে ধ্বজভঙ্গ হলে এটি খেতে পারেন। লাইকোপোডিয়ামের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো এদের পেটে প্রচুর গ্যাস হয়, এদের ব্রেন খুব ভালো কিন্তু স্বাস্থ্য খুব খারাপ, এদের প্রস্রাব অথবা পাকস্থলী সংক্রান্ত কোন না কোন সমস্যা থাকবেই, অকাল বার্ধক্য, সকাল বেলা দুর্বলতা ইত্যাদি ইত্যাদি।

Selenium:
যৌন শক্তির দুর্বলতা, দ্রুত বীর্য নির্গত হওয়া, স্বপ্নদোষ, মাথার চুল পড়ে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যায় সেলিনিয়াম একটি প্রথম শ্রেণীর ঔষধ। বিশেষত যাদের কোষ্টকাঠিন্যের সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রে এটি ভালো কাজ করে।

Agnus Castus:
রণত গনোরিয়া রোগের পরে যৌন দুর্বলতা দেখা দিলে এটি ভালো কাজ করে। পুরুষাঙ্গ ছোট এবং নরম হয়ে যায়, পায়খানা এবং প্রস্রাবের আগে-পরে আঠালো পদার্থ নির্গত হয়, ঘনঘন স্বপ্নদোষ হয়।

Caladium seguinum:
যারা যৌনমিলনে কোন আনন্দ পান না বা যৌনমিলনের পর বীরয নির্গত হয় না বা যাদের বীরয তাড়াতাড়ি নির্গত হয়ে যায় বা যারা মাত্রাতিরিক্ত হস্তমৈথুন করে দুবর্ল হয়ে পড়েছেন, তাদের জন্য কার্যকরী।

Origanum marjorana:
ওরিগ্যানাম ঔষধটি পুরুষ এবং নারীদের যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধিতে একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। তবে এটি নিম্নশক্তিতে খাওয়া উচিত কেননা উচ্চশক্তিতে কোন ফল পাওয়া যায় না।

Moschus Moschiferus:
ডায়াবেটিস রোগীদের ধ্বজভঙ্গে এটি ভালো কাজ করে। এটি ক্ষুদ্রাকৃতি হয়ে যাওয়া পুরুষাঙ্গকে পূর্বের আকৃতিতে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে পারে।

Staphisagria:
পুরুষদের যৌন দুর্বলতা দূর করার ক্ষেত্রে স্টেফিসেগ্রিয়া একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। বিশেষত অতিরিক্ত যৌনকর্ম করার কারণে বা মাত্রাতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে যাদের ধ্বজভঙ্গ হয়ে গেছে, তাদের ক্ষেত্রে বেশী প্রযোজ্য। বিয়ের প্রথম কিছুদিনে মেয়েদের প্রস্রাব সম্পর্কিত অথবা যৌনাঙ্গ সম্পর্কিত কোন সমস্যা হলে নিশ্চিন্তে স্টেফিসেগ্রিয়া নামক ঔষধটি খেতে পারেন। কারণ স্টেফিসেগ্রিয়া একই সাথে যৌনাঙ্গ সম্পর্কিত রোগে এবং আঘাতজনিত রোগে সমান কাযর্কর।

Salix nigra:
মাত্রাতিরিক্ত যৌনকর্ম, হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ প্রভৃতি কারণে সৃষ্ট পুরুষদের যৌনকর্মে দুর্বলতা বা অক্ষমতার একটি শ্রেষ্ট ঔষধ হলো স্যালিক্স নাইগ্রা। এসব কারণে যাদের ওজন কমে গেছে, এই ঔষধ একই সাথে তাদের ওজনও বাড়িয়ে দিয়ে থাকে যথেষ্ট পরিমাণে। পাশাপাশি অবিবাহিত যুবক-যুবতী বা যাদের স্বামী-স্ত্রী বিদেশে আছেন অথবা মারা গেছেন, এই ঔষধ তাদের মাত্রাতিরিক্ত উত্তেজনা কমিয়ে দিয়ে স্বাভাবিক জীবনযাপনে সাহায্য করে।

Sabal serrulata:
সেবাল সেরুলেটা পুরুষদের যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে এবং পাশাপাশি হজমশক্তি, ঘুম, শারীরিক শক্তি, ওজন (কম থাকলে) ইত্যাদিও বৃদ্ধি পায়। এটি মেয়েদেরও যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি করে থাকে এবং ক্ষুদ্রাকৃতির স্তনবিশিষ্ট মেয়েদের স্তনের আকৃতি বৃদ্ধি করে থাকে। বয়ষ্ক পুরুষদের প্রোস্টেট গ্ল্যান্ডের বৃদ্ধিজনিত যে-কোন সমস্যা এবং ব্রঙ্কাইটিস নির্মূল করতে পারে।

Conium:
স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা অধিক কিন্তু অক্ষম।সহবাস কালে সোহাগ আলিঙ্গনের সময় লিঙ্গ শিথিল হইয়া পড়ে।

Calcarea Carb:
ক্যালকেরিয়া কার্ব যৌনশক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ। বিশেষত মোটা, থলথলে স্বাস্থ্যের অধিকারী লোকদের বেলায় এটি ভালো কাজ করে।

Natrum carbonicum:
যে-সব নারীদের পুরুষরা আলিঙ্গন করলেই বীযর্পাত হয়ে যায় (সহবাস ছাড়াই) অর্থাৎ অল্পতেই তাদের তৃপ্তি ঘটে যায় এবং পরে আর সঙ্গমে আগ্রহ থাকে না, তাদের জন্য উৎকৃষ্ট ঔষধ হলো নেট্রাম কার্ব। এই কারণে যদি তাদের সন্তানাদি না হয় (অর্থাৎ বন্ধ্যাত্ব দেখা দেয়), তবে নেট্রাম কার্বে সেই বন্ধ্যাত্বও সেরে যাবে।

Nux Vomica:
নাক্স ভমিকা ঔষধটি যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে একটি শ্রেষ্ট ঔষধ বিশেষত যারা শীতকাতর, যাদের পেটের সমস্যা বেশী হয়, সারাক্ষণ শুয়ে-বসে থাকে, শারীরিক পরিশ্রম কম করে, মানসিক পরিশ্রম বেশী করে ইত্যাদি ইত্যাদি।

Titanium:
সঙ্গমে অতি শীঘ্রই বীর্যপাত ও বীর্যপাতলা
রতিশক্তির দর্ববলতায় উত্তম।

★ ডাক্তারের পরার্মশ ছাড়া ঔষধ খাবেন না।
ডাক্তারের পরার্মশ ছাড়া ঔষধ খেয়ে বিপদ ঢেকে আনবেনা। ডাক্তারের পরার্মশ নিন। সুস্হ্য হউন।

ডাঃ এম.এস.আলম,/ডাঃ মুঃ ইলিয়াছ
01715254370, / 01817521617
*Counselling & Curative male female internal reproductive organs disorder.


♪প্রয়োজনে অনলাইন চিকিৎসা নিন।

নাকে বারোমাসি অ্যালার্জির স্হায়ী চিকিৎসাঃ*****************************************কোন কোন রোগী আছেন বছরের বারো মাসেই অনব...
14/10/2018

নাকে বারোমাসি অ্যালার্জির স্হায়ী চিকিৎসাঃ
*****************************************
কোন কোন রোগী আছেন বছরের বারো মাসেই অনবরত হাঁচি, নাক চুলকানো, নাক দিয়ে পানি পড়া এবং চোখ লাল হয়ে যায়। ঘরের পুরনো ধুলাবালি যাতে মাইট থাকে, ছত্রাক বা পোষা প্রানীর লোমের সংস্পর্শে এলেই এই উপসর্গগুলো দেখা যায়। গ্রীষ্মের শেষে এবং বর্ষা ও শরতের শুরুতে এ রোগের প্রকোপ বেশি দেখা দেয়।

♠বংশানুক্রমে অ্যালার্জিঃ এ রোগীরা কোন অ্যালারজেনের সংস্পর্শে এলেই রক্তে এ রোগের প্রকোপ বেশি দেখা দেয়।
♠রোগ নির্ণয়ঃ সাইনাসের এক্স-রে করা হয়। এছাড়া ত্বকের ওপর ওপর বিভিন্ন অ্যালারজেন দিয়ে পরীক্ষা করা হয়। একে স্কিন প্রিক টেষ্ট বলে।
★নাকের ড্রপ ও স্প্রে ব্যবহারঃ দেখা যায় এ রোগীরা যতদিন নাকের ড্রপ ও স্প্র ব্যবহার করেন ততদিন ভালো থাকেন। তাই অ্যালার্জির সুনিদির্ষ্ট কারন খুঁজে তা পরিহার করে চললে অ্যালার্জি নিয়ন্তণ সহজ হয়।যেহেতু ষ্টেরয়েডের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে তাই একনাগাড়ে অনেক দিন ব্যবহার করলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে।

হোমিও চিকিৎসা : লক্ষণানুসারে, সদৃশ বিধানমতে নাকের বারো মাসি সর্দি সহ সাইনাস, পলিপস এবং অ্যালার্জি জনিত যে কোন সমস্যা সম্পুর্ন আরোগ্য হয়।

Allium cepa: পেয়াজের রস থেকে তৈরী করা এলিয়াম সেপা নামক ঔষধটি (ক্লার্কের মতে) হোমিওপ্যাথিতে সর্দির সবচেয়ে ভালো ঔষধ। সর্দির সাথে যদি জ্বরও এসে যায়, তথাপি অন্য কোন ঔষধ খাওয়ার প্রয়োজন হবে না।

Natrum muriaticum: নাক দিয়ে পানি ঝরাসহ হঠাৎ সর্দির আক্রমণ হলে নেট্রাম মিউর দুয়েক ঘন্টা পরপর খেতে পারেন। এটিও সর্দির একটি ভালো ঔষধ।

Bromium: অত্যন্ত বিরক্তিকর কাচাঁ সর্দিতে ব্রোমিয়াম একটি মনে রাখার মতো ঔষধ। বিশেষত যাদের সর্দি, গলা ব্যথা, টনসিলের সমস্যা ইত্যাদি সারা বছর লেগেই থাকে।

Sticta pulmonaria: স্টিকটা সর্দির একটি ভালো ঔষধ। ইহার সর্দিতে পানি ঝরে কম কিন্তুনাক বন্ধ হয়ে থাকে। সর্দির সাথে মাথা ব্যথা এবং চোখের সমস্যা থাকে। নাকের গোড়াকে মনে হয় বোধশক্তিহীন এবং ভারি।
এছাড়া লক্ষনানুসারে
* Pulsatilla, Kali sulph, Calcarea carb, Bacillinum, S.nite. ইত্যাদি ইত্যাদি মেডিসিন ব্যবহৃত হয়।

♥ডাক্তারের পরার্মশ ছাড়া ঔষধ খাবেনা।

Dr.M.S.Alam.
*Practicing all kinds of Acute & Chronic disease.
*Counselling & Curative male female internal reproductive organs disorder
♪01632776450

♪ ষ্ট্রেস মানসিক চাপ              ★★★★★★♪প্রবল ষ্ট্রেস বা মানসিক চাপ থেকে মানসিক সমস্যার পাশা-পাশি নানা শারীরিক সমস্যা য...
07/10/2018

♪ ষ্ট্রেস মানসিক চাপ
★★★★★★♪
প্রবল ষ্ট্রেস বা মানসিক চাপ থেকে
মানসিক সমস্যার পাশা-পাশি নানা শারীরিক সমস্যা যেমন রক্তচাপ হ্রাস-বৃদ্ধি, হৃদরোগ,ষ্টোক, হার্ট অ্যাটাকের মত মারাত্মক বিপর্যয় ঘটতে পারে।

বেশীর ভাগ ক্ষেএে ষ্ট্রেস বা মানসিক অভসাদের কিছুকিছু কারন থাকে। এসব কারনের মধ্যে থাকে দীর্ঘ দিনের শারীরিক অসুস্থতা, পারিবারিক, ব্যাক্তিগত ও পারিপার্শ্বিক সম্যসা, কর্মক্ষেত্রে চাপ,কাজের চাপ, ব্যাবসায়িক ক্ষতি, সম্পর্কের অবনতি, দ্বন্দ্ব, ব্যার্থতা নানা কিছু মানসিক চাপ তৈরিতে ভুমিকা রাখে।

তবে মানসিক চাপ বা ষ্ট্রেসের কারন যাই হউক একে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।চিকিৎসকের পরার্মশ, বন্ধু -বান্ধবদের সংস্পর্শের চেয়ে সম্যসা আক্রান্ত ব্যাক্তির দৃঢ়তা, মনোবল ও সম্যসা জয় করার ইচ্ছা শক্তিই সবচেয়ে বড়।

তাই প্রবল মানসিক চাপ ঔষধ ছাড়া নিয়ন্তণে আনার চেষ্ঠা করুন। আর যদি কোন ভাবেই মানসিক চাপ কমানো না যায় তবে অবশ্যই অবশ্যই কোন চিকিৎসকের পরার্মশ নিন।

Dr.M.S.Alam.
*Practicing all kinds of Acute & Chronic disease.
*Counselling & Curative male female internal reproductive organs disorder.

♪01632776450.

♥বিশ্ব হার্ট দিবস♥সচেতন হউন, অন্যকেও সচেতন করুন। ♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥★প্রতিদিন নিয়ম করে এক ঘন্টা হাটুন।★চর্বি ও অতিরিক্ত তৈল জা...
29/09/2018

♥বিশ্ব হার্ট দিবস♥
সচেতন হউন, অন্যকেও সচেতন করুন।
♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥
★প্রতিদিন নিয়ম করে এক ঘন্টা হাটুন।
★চর্বি ও অতিরিক্ত তৈল জাতীয় খাবার
(গরু/ছাগল /মহিষ /ভেড়া/চিংড়ি/কাকড়া/
ফাস্টফুড) পরিহার করুন।
★ইলিশ মাছ, সামুদ্রিক মাছ, হাঁস, মুরগী, শাক সবজ্বি, ফলমূল বেশী খান।
★উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, ওজন নিয়ন্তণে রাখুন।
★মানসিক চাপ এরিয়ে আনন্দে বাচুন।
★মাদক/ ধুমপান ত্যাগ করুন।
Dr.M.S.Alam.
DHMS. BA.BEd.MA.
*Practicing all kinds of Acute & Chronic disease.
*Counselling & Curative male female internal reproductive organs disorder.

Address

Dhaka
40

Telephone

01632776450

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Homeo Aid posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Homeo Aid:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram