Shamima Homeo Health Care

Shamima Homeo Health Care অরিজিনাল জার্মানি মেডিসিন দিয়ে নারী-পুরুষ ও শিশুদের সকল প্রকার জটিল রোগের চিকিৎসা করা হয়।

🔵 হার্নিয়া কি? কেন হয়? এবং হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা 🔵✅ হার্নিয়া কি?হার্নিয়া হলো এমন একটি শারীরিক সমস্যা, যেখানে শরীরের অভ্যন্...
02/07/2025

🔵 হার্নিয়া কি? কেন হয়? এবং হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা 🔵

✅ হার্নিয়া কি?
হার্নিয়া হলো এমন একটি শারীরিক সমস্যা, যেখানে শরীরের অভ্যন্তরের কোনো অঙ্গ বা টিস্যু দুর্বল বা ক্ষতিগ্রস্ত পেশীর ফাঁক দিয়ে বেরিয়ে আসে। সাধারণত এটি পেটের অংশে দেখা যায়।

✅ হার্নিয়া কেন হয়?
🔹 পেটের পেশী দুর্বল হয়ে গেলে
🔹 অতিরিক্ত ভার উত্তোলন করলে
🔹 দীর্ঘদিন ধরে কাশি, কোষ্ঠকাঠিন্য বা প্রস্রাবের সমস্যা থাকলে
🔹 গর্ভাবস্থায় পেটের চাপ বেশি থাকলে
🔹 পুরাতন সার্জারির জায়গায় দুর্বলতা থাকলে

✅ হার্নিয়ার লক্ষণসমূহ:
🔸 পেট বা কুঁচকিতে ফুলে ওঠা বা গাঁট দেখা যাওয়া
🔸 হঠাৎ ব্যথা অনুভব করা
🔸 দাঁড়ালে বা কাশি দিলে ফুলে ওঠা আরও স্পষ্ট হওয়া
🔸 বমি ভাব বা কোষ্ঠকাঠিন্য

⭕ হার্নিয়ার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় রোগীর পূর্ণ ইতিহাস নিয়ে তার শরীরের সামগ্রিক অবস্থার উপর ভিত্তি করে চিকিৎসা করা হয়। নিচের কিছু ঔষধ ব্যবহৃত হতে পারে:

♦ Lycopodium: পেটের ডান পাশে হার্নিয়ায় উপকারী।
♦ Nux Vomica: কোষ্ঠকাঠিন্য এবং অতিরিক্ত চাপজনিত হার্নিয়ায় কার্যকর।
♦ Calcarea Carbonica: শিশুদের নাভির হার্নিয়ায় উপকারী।
♦ Bellis Perennis: সার্জারির পর হঠাৎ ব্যথায় উপকারী।

📌 দ্রষ্টব্য: উপযুক্ত হোমিওপ্যাথি ঔষধ নির্বাচনের জন্য একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

💬 আপনার যদি হার্নিয়ার লক্ষণ দেখা দেয়, অবহেলা না করে চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন। সঠিক চিকিৎসায় সার্জারি ছাড়াই অনেক ক্ষেত্রে উন্নতি সম্ভব।

⭕ আরও হোমিওপ্যাথি পরামর্শের জন্য আমাদের পেইজে লাইক ও ফলো করুন

★★ #ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন (UTI) 🎯 ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন বা UTI হলো মূত্রনালিতে জীবাণু সংক্রমণ, যা প্রস্রাবের স...
01/07/2025

★★ #ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন (UTI)

🎯 ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন বা UTI হলো মূত্রনালিতে জীবাণু সংক্রমণ, যা প্রস্রাবের সময় জ্বালা, তীব্র ব্যথা এবং ঘন ঘন প্রস্রাবের অনুভূতি তৈরি করে। এটি নারী ও পুরুষ উভয়েরই হতে পারে, তবে নারীদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।

১. কী? (What is UTI?)

🎯 UTI হলো মূত্রনালি (Kidney, Bladder, Urethra) তে ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ।

🎯 এটি একাধিক স্থানে হতে পারে – যেমন Bladder infection (Cystitis), Urethra infection (Urethritis) এবং Kidney infection (Pyelonephritis)।

২. এর লক্ষণ (Symptoms)

🎯 সাধারণ লক্ষণ:
➖ প্রস্রাবে জ্বালা বা পোড়াভাব
➖ ঘন ঘন প্রস্রাবের বোধ
➖ প্রস্রাবের সময় ব্যথা বা চাপ
➖ প্রস্রাবের গন্ধে তীব্রতা বা রং গাঢ় হওয়া
➖ জ্বর বা পেটের নিচে ব্যথা (জটিল ক্ষেত্রে)

৩. এর কারণ (Causes)

🎯 প্রধান কারণ:
➖ অপরিষ্কার যৌনাঙ্গ ও শৌচ অভ্যাস
➖ জল কম পান করা
➖ প্রস্রাব ধরে রাখা
➖ যৌন কার্যকলাপের সময় সংক্রমণ
➖ ডায়াবেটিস বা ইমিউন দুর্বলতা

৪. এর চিকিৎসা (Treatment)

🎯 চিকিৎসার পদ্ধতি:

➖ প্রচুর পানি পান
➖ প্রস্রাব নিয়মিত ও সম্পূর্ণ খালি করা
➖ ব্যথানাশক প্রয়োগ (জরুরিভাবে)
➖ ঘন ঘন চেকআপ

৫. #হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা (Homeopathic Remedies)

🎯 UTI-র জন্য কার্যকর কিছু হোমিওপ্যাথিক ওষুধ আছে।উপযুক্ত ওষুধ বেছে নিতে অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা জরুরি।

৬. প্রতিরোধ (Prevention)

🎯 প্রতিরোধের টিপস:
➖ দিনে অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন
➖ প্রস্রাব চেপে রাখবেন না
➖ যৌনমিলনের পর প্রস্রাব করুন
➖ শৌচের পর সামনের দিক থেকে পেছনের দিকে পরিষ্কার করুন

৮. #মানসিক স্বাস্থ্য ও UTI (Mental Health & UTI)

🎯 দীর্ঘমেয়াদী UTI আক্রান্তরা মানসিক উদ্বেগে ভুগতে পারেন।
🎯 দুশ্চিন্তা, ভয় বা ঘন ঘন প্রস্রাবের ভয়কে দূর করতে সাইকোলজিকাল সাপোর্ট ও কাউন্সেলিং কার্যকর।

৯. #খাদ্যাভ্যাস ও UTI (Diet & UTI)

🎯 আদর্শ খাদ্য:
➖ প্রচুর পানি ও তরল
➖ ভিটামিন C সমৃদ্ধ ফলমূল: আমলকি, কমলা, লেবু
➖ মসলা কম, চর্বিবিহীন খাদ্য
➖ অ্যালকোহল ও ক্যাফেইন পরিহার করুন
#উপসংহার (Conclusion)
UTI একটি সাধারণ কিন্তু অস্বস্তিকর সংক্রমণ, যা সঠিক পরিচর্যা ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় সহজেই নিরাময়যোগ্য।

-----ডাঃ শামীমা নাসরিন
-----বি এইচ এম এস ( ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় )
---- মোবাইল : 01715881814

🧿 চোখে ফোলা? চলাজিয়ন নাকি স্টাই? জেনে নিন পার্থক্য ও হোমিওপ্যাথিক সমাধান!চোখের পাতায় ছোট ফোলা বা গুটির মতো কিছু হলে অন...
29/06/2025

🧿 চোখে ফোলা? চলাজিয়ন নাকি স্টাই? জেনে নিন পার্থক্য ও হোমিওপ্যাথিক সমাধান!

চোখের পাতায় ছোট ফোলা বা গুটির মতো কিছু হলে অনেকেই ভয় পেয়ে যান। তবে এটি হতে পারে দুই ধরনের —
🔹 Chalazion (চলাজিয়ন)
🔹 Stye (স্টাই বা হোর্ডিওলুম)

📌 চলাজিয়ন:
🔸 এটি মিবোমিয়ান গ্রন্থির রন্ধ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় হয়
🔸 সাধারণত ব্যথাহীন
🔸 ধীরে ধীরে বড় হয়
🔸 হোমিওপ্যাথিক ঔষধ: Silicea, Staphysagria, Pulsatilla ইত্যাদি

📌 স্টাই (Stye):
🔸 এটি একটি ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ
🔸 ব্যথাযুক্ত, লালচে, ফুলে ওঠে
🔸 সাধারণত কয়েকদিনের মধ্যে ফেটে যায়
🔸 হোমিওপ্যাথিক ঔষধ: Hepar Sulph, Belladonna, Euphrasia ইত্যাদি

💧 গরম পানির সেঁক, পরিচ্ছন্নতা ও সঠিক হোমিও চিকিৎসায় খুব সহজেই এই সমস্যার সমাধান সম্ভব।

📞 বিস্তারিত পরামর্শের জন্য ইনবক্স করুন / চেম্বারে যোগাযোগ করুন।

🔬 বিশ্বাস রাখুন প্রকৃতির শক্তিতে — হোমিওপ্যাথি শান্তিপূর্ণ সমাধান দেয়!

------ডাঃ শামীমা নাসরিন
-----বি এইচ এম এস ( ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)
----মোবাইল : 01715881814

থাইরয়েড কি ??থাইরয়েড – ছোট্ট একটি গ্রন্থি, কিন্তু বিশাল তার প্রভাব!একবার কি ভেবে দেখেছেন—শরীরের সমস্ত শক্তি, হজম, ঘাম, ...
28/06/2025

থাইরয়েড কি ??

থাইরয়েড – ছোট্ট একটি গ্রন্থি, কিন্তু বিশাল তার প্রভাব!
একবার কি ভেবে দেখেছেন—শরীরের সমস্ত শক্তি, হজম, ঘাম, ঘুম, ওজন, এমনকি মনের ওঠানামার সঙ্গেও যুক্ত একটা ছোট্ট গ্রন্থির নাম থাইরয়েড !

এই গ্রন্থিটি গলার সামনের অংশে থাকে এবং এর মূল কাজ হলো T3 ও T4 নামক হরমোন নিঃসরণ করে দেহের মেটাবলিজম, শরীরের তাপমাত্রা, হৃদস্পন্দন, ওজন, মানসিক স্থিতি ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করা।

থাইরয়েড বেড়ে গেলে (Hyperthyroidism) কী হয়?

ঘন ঘন ঘাম
ওজন কমে যাওয়া
দ্রুত হৃদস্পন্দন
দুশ্চিন্তা, ঘুম না আসা
অস্থিরতা ও রাগ
থাইরয়েড কমে গেলে (Hypothyroidism) কী হয়?
ওজন বেড়ে যাওয়া
ক্লান্তি, অলসতা
ঠাণ্ডা বেশি লাগা
মন খারাপ, বিষণ্নতা
চুল পড়া, ত্বক শুষ্ক হওয়া

তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে – কে এই থাইরয়েডকে নিয়ন্ত্রণ করে?

উত্তর: পিটুইটারি গ্রন্থি (Pituitary Gland) — যাকে বলা হয় “মাস্টার কন্ট্রোলার”। এটি TSH হরমোন নিঃসরণ করে থাইরয়েডকে বলে দেয় কবে কাজ করতে হবে, কবে বিশ্রাম নিতে হবে।
মানসিক চাপ ও হরমোনের ক্ষয়ক্ষতি
চিন্তা, কষ্ট, মানসিক চাপ—এসব শুধু মনকে নয়, শরীরের হরমোন ব্যালেন্সকেও ধ্বংস করে। দীর্ঘমেয়াদে মানসিক অস্থিরতা Hypothalamus-Pituitary-Thyroid (HPT) axis-এর ভারসাম্য নষ্ট করে।

ফলাফল?

থাইরয়েড ডিসঅর্ডার
মাসিক চক্রের গোলমাল
গর্ভধারণে সমস্যা
ত্বকে পরিবর্তন
এমনকি হৃদযন্ত্রের ঝুঁকি

পরামর্শ:
নিজেকে সময় দিন , সব সময় হাসিখুশি থাকুন , অযাচিত দুঃশ্চিন্তা এড়িয়ে চলুন ۔۔۔ঘুম ,খাওয়া এগুলো নিয়মমতো করুন ۔۔۔সঠিক লাইফস্টাইল মেনে চললে এবং মন প্রফুল্ল রাখলে , হরমোনের ভারসাম্য ঠিক থাকে ۔۔۔۔আর হরমোন ব্যালেন্স থাকলে , আপনি সুস্থ সুন্দর জীবন যাপন করতে পারবেন ۔۔۔۔۔
বিঃ দ্রঃ - হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ব্যবস্থায় হাইপো-থাইরোয়েড এবং হাইপার-থাইরয়েডের অত্যন্ত সুন্দর এবং নির্ভরযোগ্য মেডিসিন রয়েছে ۔۔۔۔
সেজন্য অবস্যই একজন অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জরুরি

-----------------ডাঃ শামীমা নাসরিন
বি এইচ এম এস ( ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় )
মোবাইল : 01715881814

শীতের শুরুতে বাচ্চাদের সঠিক যত্ন নেওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এই সময়ে তাদের ত্বক শুষ্ক হয়ে যায় এবং ঠান্ডাজনিত রোগের ঝুঁক...
28/11/2024

শীতের শুরুতে বাচ্চাদের সঠিক যত্ন নেওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এই সময়ে তাদের ত্বক শুষ্ক হয়ে যায় এবং ঠান্ডাজনিত রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। বাচ্চাদের সুস্থ রাখতে কিছু প্রয়োজনীয় যত্নের টিপস:

১. ত্বকের যত্ন:

ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন: গোসলের পর এবং রাতে ঘুমানোর আগে ভালো মানের শিশু-বান্ধব ময়েশ্চারাইজার লাগান।

লিপ বাম: ঠোঁট ফাটে গেলে শিশুদের জন্য উপযুক্ত লিপ বাম ব্যবহার করুন।

সাবান কম ব্যবহার করুন: শীতকালে অতিরিক্ত সাবান ত্বক শুষ্ক করে। শিশুদের জন্য মৃদু সাবান ব্যবহার করুন।

২. পোশাকের যত্ন:

গরম কাপড় পরান: নরম এবং আরামদায়ক উলের বা তুলার কাপড় পরান। তবে অতিরিক্ত ভারী পোশাক পরাবেন না, যাতে শিশু স্বাচ্ছন্দ্যে নড়াচড়া করতে পারে।

স্তর ধরে পোশাক পরান: শীত বেশি লাগলে একাধিক স্তরের পাতলা পোশাক পরান। প্রয়োজন হলে খুলে দেওয়া সহজ হবে।

৩. খাদ্যতালিকা:

পুষ্টিকর খাবার দিন: শীতকালে বাচ্চাদের ইমিউনিটি বাড়ানোর জন্য দুধ, ডিম, মাছ, শাকসবজি এবং তাজা ফল (যেমন কমলা, আপেল) খাওয়ান।

পর্যাপ্ত পানি পান করান: শীতকালে পানির পিপাসা কম লাগে, কিন্তু শরীরে আর্দ্রতা বজায় রাখতে পানি খাওয়ানো জরুরি।

গরম খাবার: স্যুপ, খিচুড়ি বা পায়েসের মতো হালকা গরম খাবার দিন।

৪. ঠান্ডা থেকে সুরক্ষা:

হাত-পা ঢেকে রাখুন: মোজা এবং গরম টুপি পরান।

ঠান্ডা বাতাস এড়ান: খুব সকালে বা রাতে বাইরে না নিয়ে যাওয়াই ভালো।

গোসলের সময় সতর্কতা: হালকা গরম পানিতে গোসল করান এবং দ্রুত শুকিয়ে কাপড় পরিয়ে দিন।

৫. ঠান্ডাজনিত অসুখ প্রতিরোধ:

ইমিউনিটি বুস্টার দিন: প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শে ভিটামিন সি বা শিশুদের জন্য উপযুক্ত সাপ্লিমেন্ট দিন।

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন: হাত ধোয়ার অভ্যাস করান এবং খেলনা নিয়মিত পরিষ্কার করুন।

হাঁচি-কাশির সুরক্ষা: বাচ্চার সামনে কেউ হাঁচি দিলে মুখ ঢাকতে বলুন এবং প্রয়োজন হলে মাস্ক ব্যবহার করুন।

৬. গরম পরিবেশ বজায় রাখুন:

ঘরের তাপমাত্রা উষ্ণ রাখুন, তবে খুব বেশি গরমও যেন না হয়।

বাচ্চাকে সরাসরি হিটার বা গরম বাতির কাছে বসাবেন না।

শীতের শুরুতে এই যত্নগুলো বাচ্চাদের আরামদায়ক ও সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে।

17/06/2024
♦♦CKD (Chronic Kidney Disease)/ kidney failure ***********************************************✅ আপনি কিডনি পেশেন্ট হোন ক...
04/06/2024

♦♦CKD (Chronic Kidney Disease)/ kidney failure
***********************************************
✅ আপনি কিডনি পেশেন্ট হোন কিংবা সু- স্বাস্থ্যের অধিকারী, লিখা টি সবার জন্যই উপকারী।

⭕ কিডনি ফেইলিওর বা কিডনি নষ্ট হয়ে যাওয়া বা ক্রনিক কিডনি ডিজিজ খুবই বিপদজনক শারীরিক সমস্যা। এর ফলে আমাদের শরীরে জমা হওয়া অপ্রয়োজনীয় পদার্থ বা টক্সিন বের হতে পারে না।
যার ফলে দেখা দেয় নানান শারীরিক সমস্যা।
দিনের পর দিন এর সংখ্যা বিপুল হারে বাড়ছে।
যখনই আপনার ক্রিয়েটিনিন ১.৫ এর বেশি হয়ে যাবে তখনই বুঝতে হবে আপনার কিডনির আপ-ডাউন শুরু। ক্রিয়েটিনিন ২-৩ হয়ে গেলে আপনাকে ডায়ালাইসিস এ যেতে হবে। অথবা কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট।

✅ কিন্তু আশার বিষয় হচ্ছে, হোমিওপ্যাথি ট্রিটমেন্টে আপনার ক্রিয়েটিনিন লেভেল
*** নরমাল করা সম্ভব।
*** ডায়ালাইসিস বন্ধ করা সম্ভব।
*** কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট থেকে বাঁচা সম্ভব।

💙💚 অনেক অনেক রোগী আছেন যারা হোমিওপ্যাথি ট্রিটমেন্ট নিয়ে সুস্থ আছেন।
************************************************
➡️ কিডনি রোগের কারণ :-
-------------------------------------
1. HIGH BLOOD PRESSURE
2. DIABETES
3. WRONG FOOD HABITS
4. EFFECTS OF ALLEOPATHIC MEDICINE
*******************************************

✅ আপনি কিডনি পেশেন্ট না হলেও সুস্থ থাকার জন্য এগুলো নিয়ে অবশ্যই সতর্ক থাকুন।

💚 কিডনি পেশেন্ট এর খাবার প্রতি খেয়াল রাখতে হবে।
1. POTASSIUM
2. PHOSPHATE
3. PROTEIN
4. WATER
5. SALT

* POTASSIUM বেড়ে গেলে যে খাবার গুলো বাদ দিতে হবে :-
কলা, খরমুজ, পেঁপে, আলু, টমেটো।

✅ খেতে হবে :-
আপেল, স্ট্রবেরি, আঙ্গুর, তরমুজ, আনারস, ঢেঁড়স, পেঁয়াজ, বেগুন, ক্ষীরা।

* PHOSPHATE বেড়ে গেলে বাদ দিতে হবে :-
দুধ, দুধের তৈরী খাবার, চকলেট, কোক, পিজ্জা, নন-ভেজ।

✅ খেতে হবে :-
আঙ্গুর,আপেল, কর্নফ্লেক্স, লেটুস।

* PROTEIN বেড়ে গেলে হলে বাদ দিতে হবে :-
এনিম্যাল প্রোটিন, দুধ, ডেইরি প্রোডাক্ট, নন-ভেজ।

* WATER :-
পানি বেশি পান করলেও প্রবলেম, কম পান করলেও প্রবলেম। ব্যালান্স রাখা উচিৎ।
১ লিটার / প্রতিদিন পান করা যেতে পারে।

* SALT :- সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত লবন বাদ দিন।

*** যতো মারাত্মক কিডনি সমস্যা হোক না কেনো, আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন । ইনশাআল্লাহ, আল্লাহর রহমতে সুস্থ জীবন ফিরে পেতে আমরা সর্বোচ্চ সেবা দিতে প্রস্তুত ***

⭕ শামীমা হোমিও হেলথ্ কেয়ার
⭕ রোড #4, বাড়ি #46, সেক্টর #13, উত্তরা , ঢাকা

✅ ডাঃ শামীমা নাসরিন
✅ ডাঃ সাবিহা জেসমিন
✅ যোগাযোগ করুন --- 01715881814, 01714239836

⭕ টিউমারঃ✴️ এক আতংকের নাম, রোগিরা টিউমার দেখলেই অনেকটাই ভয়ে থাকে, টিউমার দেখলেই ভাবেন এটা হয়ত ক্যান্সার হবে যাবে। আবার এ...
29/05/2024

⭕ টিউমারঃ

✴️ এক আতংকের নাম, রোগিরা টিউমার দেখলেই অনেকটাই ভয়ে থাকে, টিউমার দেখলেই ভাবেন এটা হয়ত ক্যান্সার হবে যাবে। আবার এমন ও হয় ভুল চিকিৎসায় ম্যালিগন্যান্ট টিউমার জটিল আকার ও ধারন করে।

✴️ আসসালামু আলাইকুম,
আজ আমরা আলোচনা করব টিউমার নিয়ে...

👉👉টিউমার কি?
কোষের অস্বাভাবিক (অনিয়ন্ত্রিত বৃদ্ধি) এর ফলে যে পিন্ড আকার ধারন করে তাকে টিউমার বলে।

👉👉 টিউমার কত প্রকারঃ
টিউমারের চরিত্রের উপর ভিত্তি করে টিউমার কে ২ ভাগে ভাগ করা হয় তা হলোঃ

১) বিনাইন টিউমার (যা ক্যান্সার না)
২) ম্যালিগন্যান্ট টিউমার (ক্যান্সার)

✴️ অনেকে বিনাইন টিউমার নিয়ে আমাদের কাছে আসেন এবং বলেন আমি ভয়ে আছি আমার টিউমার আবার ক্যান্সার হয়ে যায় কি না?

উত্তরঃ
বিনাইন টিউমার জন্মগত ভাবেই বিনাইন ইহা ক্যান্সার হওয়ার চান্স নাই। আর ম্যালিগন্যান্ট জন্মগত ভাবেই ক্যান্সার।

⭕ মনে রাখবেন সব ক্যান্সার ই টিউমার কিন্তু সব টিউমার ক্যান্সার নয়। অর্থাৎ টিউমার হলেই ক্যান্সার এর ভয় পাবেন না। আগে এর পরিচিতি জানবেন।

✴️ এখন আমরা জানার চেষ্টা করি বিনাইন ও ম্যালিগন্যান্ট টিউমারের পার্থক্য কি...

১) রেট অব গ্রোথ অর্থাৎ বৃদ্ধির হার: বিনাইন টিউমার সচারাচার স্লো ডেভেলপ হয় অর্থাৎ আস্তে আস্তে বড় হয়, কিন্তু অপর দিকে ম্যালিগন্যান্ট টিউমারের বৃদ্ধি অনেক দ্রুত হয়ে থাকে।

২) মেটাস্টাসিস অর্থাৎ ছড়িয়ে পড়া: বিনাইন টিউমারের মেটাস্টাসিস হয় না অর্থাৎ যেই জায়গায় টিউমার তৈরী হয় সেখানেই থাকে। কিন্তু ম্যালিগন্যান্ট টিউমার এক জায়গায় তৈরী হলেও এরা দ্রুত অন্য জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে। যেমন: কারো ব্রেষ্টে যদি ম্যালিগন্যান্ট টিউমার হয়ে থাকে তা অতি দ্রুত লাংসে ছড়িয়ে পড়ে, মূলত দুটি মাধ্যম দিয়ে ম্যালিগন্যান্ট টিউমার এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ছড়ায় তা হলো :
১. লিম্ফেটিক মেটাস্টাসিস অর্থাৎ আমাদের লিম্ফ নোডের মাধ্যমে ছড়ায়।
২. হেমাটোজেনাস মেটাস্টাসিস অর্থাৎ রক্তের মাধ্যমে ছড়ায়।

৩) ব্যথা: বিনাইন টিউমারে সচারাচর ব্যথা থাকে না, কিন্তু ম্যালিগন্যান্ট টিউমারে ব্যথা থাকে।

৪) ব্লিডিং: বিনাইন টিউমারে ব্লিডিং হয় না কিন্তু ম্যালিগন্যান্ট টিউমারে ব্লিডিং হয়ে থাকে।

৫) বিনাইন টিউমার অপেক্ষাকৃত নরম ও মুভ করে, ম্যালিগন্যান্ট টিউমার শক্ত এবং মুভ করে না।

টিউমার হলেই আতংকিত না হয়ে , একজন এক্সপার্ট ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে আপনার টিউমারের ধরণ জেনে নিন ۔۔۔۔
অথবা বায়োপসি টেস্ট এর মাধ্যমও সনাক্ত করতে পারেন ,আপনার কি ধরণের টিউমার হয়েছে ۔۔۔۔
*-----* -----* ------* -----* ------* ------*

⭕ ⭕আমাদের এখানে প্রপার হোমিওপ্যাথিক মেডিসিনের মাধ্যমে মানবদেহের সমগ্রিক উন্নতি ও সুস্থতার জন্য আমরা সুচিকিৎসা প্রদান করে থাকি ۔۔۔۔۔
যোগাযোগ : 01715881814

হিটস্ট্রোক কী?বাইরে তাপমাত্রা যাই হোক না কেন আমাদের শরীর স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাপমাত্রা প্রায় স্থির রাখতে সক্ষম। কিন্তু অতিরিক...
22/04/2024

হিটস্ট্রোক কী?

বাইরে তাপমাত্রা যাই হোক না কেন আমাদের শরীর স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাপমাত্রা প্রায় স্থির রাখতে সক্ষম। কিন্তু অতিরিক্ত গরমে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা কাজ করা বন্ধ করে দিলে তখন তাকে হিট স্ট্রোক বলা হয়। এর ফলে ঘাম বন্ধ হয়ে গিয়ে শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত বাড়তে শুরু করে।

হিটস্ট্রোকের লক্ষণ:

১. শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত বেড়ে যাওয়া

২. গরমে অচেতন হয়ে যাওয়

৩. মাথা ঘোরা

৪. তীব্র মাথা ব্যথা

৫. ঘাম কমে যাওয়া

৬. ত্বক গরম ও শুষ্ক হয়ে যাওয়া

৭. শারীরিক দুর্বলতা ও পেশিতে টান অনুভব করা

৮. বমি হওয়া

৯. হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া

১০. শ্বাস কষ্ট

১১. মানসিক বিভ্রম

১২. খিঁচুনি

হিটস্ট্রোকের প্রাথমিক চিকিৎসা:

কারো হিটস্ট্রোক হলে বা অচেতন হয়ে গেলে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। এই সময়ের মধ্যে যে কাজগুলো করতে হবে তা হলো:

১. হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তিকে অপেক্ষাকৃত ঠান্ডা বা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে নিয়ে যেতে হবে। রোগীর শরীর থেকে অপ্রয়োজনীয় কাপড় খুলে ফেলতে হবে।

২. রোগীর শরীরে বাতাস করতে হবে। কাপড় ঠান্ডা পানিতে ভিজিয়ে গা মুছে ফেলতে হবে।

৩. শরীরের তাপমাত্রা কমাতে বগল, ঘাড়, পিঠ ও কুচকিতে আইসপ্যাক ব্যবহার করতে হবে।

অতিরিক্ত গরম থেকে বাঁচার আমল।“যখন গরম বেশি পড়বে, তখন বেশি নামাজ আদায় কর। কারণ অতিরিক্ত গরম হলো জাহান্নামের নিশ্বাস”। (...
22/04/2024

অতিরিক্ত গরম থেকে বাঁচার আমল।

“যখন গরম বেশি পড়বে, তখন বেশি নামাজ আদায় কর। কারণ অতিরিক্ত গরম হলো জাহান্নামের নিশ্বাস”। (মিশকাত-৫৯১)

আল্লাহর ক্রোধ থেকে বাঁচার জন্য রাসুল (সা.) আমাদের বিভিন্ন দোয়া শিখিয়েছেন। নিচে এমনই গুরুত্বপূর্ণ একটি দোয়া দেওয়া হলো।

اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنْ زَوَالِ نِعْمَتِكَ وَتَحَوُّلِ عَافِيَتِكَ وَفُجَاءَةِ نِقْمَتِكَ وَجَمِيعِ سَخَطِكَ

উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন জাওয়ালি নি’মাতিকা ওয়া তাহবিলি আফিয়াতিকা ওয়া ফুজাআতি নিকমাতিকা ওয়া জামি’য়ি সাখাতিকা।

অর্থ: হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাই আপনার নিয়ামতের বিলুপ্তি, আপনার অনুকম্পার পরিবর্তন, আকস্মিক শাস্তি এবং আপনার সমস্ত ক্রোধ থেকে।

13/04/2024

যারা সন্তান লাভের জন্য চিকিৎসা করছেন তারা অবশ্যই চিকিৎসার পাশাপাশি এই দোয়া পড়বেন। মনে রাখবেন সন্তান দেওয়ার মালিক এক মাত্র আল্লাহ।

সন্তান লাভের জন্য যাকারিয়া (আঃ) এর দোয়া।
رَبِّ لَا تَذَرۡنِىۡ فَرۡدًا وَّاَنۡتَ خَيۡرُ الۡوٰرِثِيۡنَ

সূরা আল আম্বিয়া - ২১:৮৯

রব্বি লা-তার্যানী র্ফাদাঁও অআন্তা খাইরুল্ ওয়ারিছীন্।

অর্থ : হে আমার রব! আমাকে একা রেখো না, তুমি তো শ্রেষ্ঠ মালিকানার অধিকারী

দোয়ার প্রেক্ষাপট: সন্তান কামনায় হযরত যাকারিয়া (আ.)-এর প্রার্থনা।

Address

Uttarati

Opening Hours

Monday 10:00 - 13:00
17:00 - 21:00
Tuesday 10:00 - 13:00
17:00 - 21:00
Wednesday 10:00 - 13:00
17:00 - 21:00
Thursday 10:00 - 13:00
17:00 - 21:00
Saturday 10:00 - 13:00
17:00 - 21:00
Sunday 10:00 - 13:00
17:00 - 21:00

Telephone

+8801715881814

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shamima Homeo Health Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Shamima Homeo Health Care:

Share