A.R.Homoeo Hall

A.R.Homoeo Hall এ আর হোমিও হল
টয়েনবি সার্কুলার রোড, ট?

ডক্টরের সাথে কথা বলতে ম্যাসেজ অপশন খোলা আছে।ডা. সাইদুল ইসলামডি এইচ এম এসবাংলাদেশ হোমিও মেডিকেল কলেজ,গভ রেজিঃ নং-৩২০৫৬সরা...
09/10/2021

ডক্টরের সাথে কথা বলতে ম্যাসেজ অপশন খোলা আছে।

ডা. সাইদুল ইসলাম
ডি এইচ এম এস
বাংলাদেশ হোমিও মেডিকেল কলেজ,
গভ রেজিঃ নং-৩২০৫৬
সরাসরি চেম্বারেও আসতে পারেনঃ
এ আর হোমিও হল, বাংলাদেশ হোমিও মেডিকেল এর পাশে,টিকাটুলি ঢাকা।
রোগি দেখার সময়, সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত । (শুক্রবার বন্ধ)

বি.দ্র.- কমেন্টে কেউ নিজের মোবাইল নাম্বার দিবেন না, দিলে প্রতারিত হতে পারেন।

♦মানবদেহের ২০৬ টি হাড়ের নাম♦✴ মাথায় আসা যাক - খুলি(Skull) = 22✳ক্রেনিয়াল (Cranial bones) = 8অক্সিপিটাল (Occipital bone) ...
18/09/2021

♦মানবদেহের ২০৬ টি হাড়ের নাম♦

✴ মাথায় আসা যাক - খুলি(Skull) = 22
✳ক্রেনিয়াল (Cranial bones) = 8
অক্সিপিটাল (Occipital bone) -(1)
প্যারাইটাল (Parietal bones) - (2)
ফ্রন্টাল (Frontal bone) - (1)
টেম্পোরাল (Temporal bones) - (2)
স্ফেনয়েড (Sphenoid bone) - (1)
এথময়েড (Ethmoid bone) - (1)

✳ফেসিয়াল(Facial bones) = 14
ন্যাসাল (Nasal bones) - (2)
ম্যাক্সিলা (Maxillae (upper jaw) - (2)
ল্যাক্রিমাল (Lacrimal bone) - (2)
জাইগোমেটিক Zygomatic bone (cheek bones) - (2)
প্যালাটাইন (Palatine bone) - (2)
ইনফিরিয়র ন্যাসাল কনকা (Inferior nasal co**ha) - (2)
ভোমার (Vomer ) - (1)
ম্যান্ডিবল (Mandible) - (1)

✴ কানের ভেতরে ৩ টি করে দুই পাশে মোট = ৬টি
ম্যালিয়াস (Malleus) - (2)
ইনকাস (Incus) - (2)
স্টেপিস (Stapes ) - (2)

হাইওয়েড(Hyoid)(গলার উপরের দিকে থাকে) = ১টি
------------------------------------------------------------
মোট = ২৯টি

✴ এবার আসা যাক হাতঃ
হিউমেরাস (Humerus) - 2টি
রেডিয়াস (Radius) - 2টি
আলনা (Ulna) - 2টি

✳ কারপাল (Carpal) = 16
স্ক্যাফয়েড (Scaphoid bone) - (2)
লুনেট (Lunate bone) - (2)
ট্রাইকুয়েট্রাল (Triquetral bone) - (2)
পিসিফর্ম (Pisiform bone) - (2)
ট্রাপিজিয়াম (Trapezium) - (2)
ট্রাপিজয়েড (Trapezoid bone) - (2)
ক্যাপিটেট (Capitate bone) - (2)
হ্যামেট (Hamate bone) - (2)

✳ মেটাকারপাল (Metacarpal) - ১০টি

✳ফ্যালানজেন্স (Phalanges) = ২৮টি
প্রক্সিমাল ফ্যালানজেস (Proximal phalanges) -১০
ইন্টারমিডিয়েট ফ্যালানজেস (Intermediate
phalanges) - ৮
ডিস্টাল ফ্যালানজেস (Distal phalanges) - ১০
---------------------------------------------
মোট দুই হাতে হবে তাহলে = ৬০টি হাড়

✴ এবার আসা যাক পাঃ
ফিমার (Femur) - ২টি
প্যাটেলা (patella) - ২টি
টিবিয়া (Tibia) - ২টি
ফিবুলা (Fibula) - ২টি

✳টারসাল (Tarsal) = 14
ক্যালকেনিয়াস (Calcaneus or heel bone) - 2
ট্যালাস (Talus ) - 2
নেভিকুলার(Navicular bone) - 2
মিডিয়াল কিউনিফর্ম (Medial cuneiform bone ) - 2
ইন্টারমিডিয়েট কিউনিফর্ম (Intermediate cuneiform bone ) - 2
ল্যাটেরাল কিউনিফর্ম (Lateral cuneiform bone ) - 2
কিউবয়েড (Cuboid bone) - 2
✳মেটাটারসাল(Metatarsal) - ১০টি

✳ফ্যালানজেন্স(Phalanges) = 28
প্রক্সিমাল ফ্যালানজেস(Proximal phalanges) -10
ইন্টারমিডিয়েট ফ্যালানজেস(Intermediate
phalanges) - 8
ডিস্টাল ফ্যালানজেস (Distal phalanges ) - 10
----------------------------
মোট দুই পা এ হবে তাহলে = মোট ৬০ টি হাড়

❇ পেলভিস (pelvis) (শ্রোণী )

✳ পেলভিস (বা হিপ হাড়) তিনটি অঞ্চল নিয়ে গঠিত যা দুটি কক্সাল হাড় গঠনে ফিউজড হয়ে যায় সেগুলি হলোঃ
ইলিয়াম(Illium), ইস্কিয়াম(ischium)এবং পিউভিস(pubis)

✳স্যাক্রাম এবং কক্সিস দুটি নিতম্বের হাড়ের সাথে শ্রোণী গঠনের জন্য সংযুক্ত থাকে তবে মেরুদণ্ডের কলামের জন্য এটি আরও গুরুত্বপূর্ণ।

✴ এবার আসা যাক বুকঃ
রিব-(Rib) = ২৪(দুই পাশে ১২ টি করে)
Rib 1
Rib 2
Rib 3
Rib 4
Rib 5
Rib 6
Rib 7
Rib 8 (False)
Rib 9 (False)
Rib 10 (False)
Rib 11 (Floating)
Rib 12 (Floating)

✳ স্টারনাম (Sternum) = ১টি(মাঝখানে)
✳ ক্ল্যাভিকল (Clavicle) = ২টি(দুইপাশে)
✳ স্ক্যাপুলা (Scapula) = ২টি (দুই পাশে পেছন দিকে)
--------------------------------------------------
মোট = ২৯টি

🔶 মেরুদণ্ডের প্রত্যেক হাড়কে কশেরুকা বলে
✳ সারভাইকাল(Cervical)ঘাড় = ৭টি
Cervical Vertebrae 1 (atlas)
C2 (axis)
C3
C4
C5
C6
C7

✳ থোরাসিক(বুক বরাবর পিঠে) = ১২টি
Thoracic Vertebrae 1
T2
T3
T4
T5
T6
T7
T8
T9
T10
T11
T12

✳লাম্বার(Lumbar)(পেট ও কোমড় বরাবর পিঠে) = ৫টি
Lumbar Vertebrae 1
L2
L3
L4
L5

✳ স্যাক্রাম(Sacrum) (লাম্বারের নিচে) - ১টি
(৫ টি কে ১টি ধরা হয়)

✳ কক্সিক্স(coccyx)(স্যাক্রামের নিচে) = ১টি
(৪ টি কে ১ টি ধরা হয়)
-------------------------------------------
মোট = ২৬ টি

🔶 হিপবোন = ২টি

♦এবার গোনা যাক ২৯+৬০+ ৬০+২৯+২৬+২ = ২০৬♦

হাই ব্লাড প্রেশার? ঘরেই আছে সমাধান।হাই ব্লাড প্রেশারকে হাইপারটেনশনও বলা হয়। এই কন্ডিশন তখনি সৃষ্টি হয় যখন আর্টারিতে রক...
18/09/2021

হাই ব্লাড প্রেশার? ঘরেই আছে সমাধান।

হাই ব্লাড প্রেশারকে হাইপারটেনশনও বলা হয়। এই কন্ডিশন তখনি সৃষ্টি হয় যখন আর্টারিতে রক্তের অনেক প্রেশার থাকে। একজন ব্যক্তির ব্লাড প্রেশার রিডিং যখন ১৪০/৯০ mm Hg বা এর চেয়েও বেশি হয় তখন বলা হয় হাইপারটেনশন। একে “সাইলেন্ট কিলারও” বলা হয়ে থাকে। কেননা যদি সঠিক সময়ে এর চিকিৎসা করা না হয় তাহলে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক এমনকি কিডনি ফেইলিওর-ও হতে পারে কিন্তু লক্ষণীয় কোন সিম্পটম্প দেখা যাবে না। বর্তমানে এমন কোন একটি বাসা পাওয়া যাবে না যেখানে কোন একজন হাইপারটেনশনের রোগী নেই। প্রেশার হুটহাট বেড়ে যেতে পারে।

সবার সিম্পটম এক না তবুও কমন কিছু সিম্পটম হলঃ
প্রচণ্ড মাথা ব্যথা করা,
ঘাড় ব্যথা করা,
বমি বমি ভাব হওয়া এমনকি বমিও হয়ে যাওয়া।
আর খুব এক্সট্রিম হলে নাক দিয়ে রক্ত পড়তে পারে।

যদিও ডাক্তার বিভিন্ন জনকে বিভিন্ন ওষুধ সেবনের পরামর্শ দিয়ে থাকেন তবুও খুব সিম্পল কিছু ন্যাচারাল উপাদান দ্বারা হাই ব্লাড প্রেশার কন্ট্রোল করতে পারেন। এইসব উপাদানগুলো কিচেন ইনগ্রেডিয়েন্স নামে পরিচিত, কেননা এসব উপাদান আমরা আমাদের কিচেন কেবিনেটই পেয়ে থাকি।

হাই ব্লাড প্রেশারের কিছু কারণঃ
-------------------------------
০১. প্রতিদিন ৬ গ্রামের বেশি লবণ খাওয়া।
০২. অ্যালকোহল গ্রহণ করা।
০৩. প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অনেক বেশি ক্যাফেইন জাতীয় খাদ্য /পানীয় থাকা।
০৪. নিয়মিত ব্যায়ামের অভ্যাস গড়ে না তোলা।
০৫. মেন্টাল স্ট্রেস।
০৬. অবেসিটি, যেহেতু হার্টকে অতিরিক্ত ব্লাড পাম্প করা লাগে।
০৭. বংশগত ভাবে অনেকেয় হাই ব্লাড প্রেশারের শিকার হয়ে থাকে।

কোন উপাদান কীভাবে ব্যবহার করবেন হাইপারটেনশন মোকাবেলা করার জন্যঃ

কলাঃ কলা এমন একটি ফল যা ব্লাড প্রেশারের রোগীরা প্রেশার কন্ট্রোল করার জন্য প্রতিদিন খেতে পারেন। কলাতে থাকা পটাসিয়াম প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। একই সাথে কলাতে সোডিয়ামের পরিমাণ কম উপরন্তু কোলেস্টেরল ফ্রি। হাইপারটেনশনের পাঠকেরা আপনারা প্রতিদিন একটি করে কলা খেতে পারেন।

রসুনঃ ২০১০ সালে অস্ট্রেলিয়াতে এক স্টাডিতে পাওয়া গিয়েছে যে রসুন প্রেশারের রোগীদের জন্য ওষুধ স্বরূপ কাজ করে, কারণ এটি প্রাকৃতিক ভাবেই কোলেস্টেরল কমিয়ে দেয় তাই প্রেশারও কমে যায়। চিবানো রসুন হাইড্রোজেন সালফাইড তৈরি করে, যা ব্লাড ফ্লো সঠিক রাখে, গ্যাস দূর করে এবং হার্টের উপর থেকে প্রেশার কমিয়ে আনে। প্রতিদিন রান্না অথবা কাঁচা এক কোয়া রসুন আপনার জন্য যথেষ্ট।

কাঁচা বাদামঃ কাঁচা বাদাম মানে যে বাদামটি বালুতে ভাঁজা হয়নি। প্রতিদিন ৪-৫ টি কাঁচা বাদাম আপনাকে রাখবে প্রেশার থেকে কয়েকশ হাত দূরে। কাঁচা বাদামে আছে mono-saturated ফ্যাট। প্রমাণিত হয়েছে এই ফ্যাট রক্তের কোলেস্টেরল কমিয়ে আনে সেই সঙ্গে arterial inflammation ও কমিয়ে দেয়। ফলশ্রুতিতে আপনি থাকেন লোয়ার ব্লাড প্রেসার লেভেলের আওতায়।

ডাবের পানিঃ ডাবের পানিতে আছে পটাশিয়াম, ইলেক্ট্রোলাইট এবং অন্যান্য নিউট্রিয়েণ্ট। কিছুদিন আগে West Indian Medical Journal এ পাবলিশ হওয়া একটি স্টাডিতে দেখা গেছে স্টাডিতে অংশ নেয়া ৭১% সিসষ্টলিক প্রেশার কমে গিয়েছিল আর ২৯ জনের ডায়াষ্টলিক প্রেশার কমে গিয়েছিলো নিয়মিত ডাবের পানি পান করার কারণে।

হলুদঃ অনেকেই হয়ত জানি না এর আরেক নাম কারকিউমিন। এর অনেক গুলো গুণের মধ্যে একটি হল এটি সারা শরীরের ইনফ্লামেসন দূর করে। ইনফ্লামাসনের প্রাথমিক কারণ হিসেবে হাই কোলেস্টেরল এমনকি হাই ব্লাড প্রেশারকে দায়ি করা হয়। হলুদ ব্লাড ভেসেল শিথিল করে। এটি ব্লাড থিনার-ও, যা হাইপারটেনশনের সাথে ফাইট করার আরেকটি শক্তিশালী হার্ব।

ডার্ক চকলেটঃ প্রতিদিন অল্প অল্প ডার্ক চকলেট খান আর হাই ব্লাড প্রেশার থেকে দূরে থাকুন। আরেকটি সুখবর হল ডার্ক চকলেট খেলে মোটা হওয়ার কোন ভয় নেই। এই চকলেটে আছে কোকো আর কোকোতে থাকা পলিফেনলস প্রেশার কমাতে সাহায্য করে। তবে খেয়াল রাখবেন পরিমাণ যেন খুবই কম হয়।

কালোজিরাঃ কালজিরার তেলে এমন কিছু উপাদান আছে যেগুলো কোলেস্টেরল আর ব্লাড প্রেশার কমাতে সাহায্য করে বলে প্রমাণিত হয়েছে। প্রতিদিন এক চা চামচ করে কালোজিরার তেল খান। যদি এই তেল খেতে আপনার খারাপ লাগে তাহলে জুস অথবা চায়ের সাথে মিশিয়েও খেতে পারেন।

লেবুর রসঃ হাইপারটেনশনের কন্ট্রোলের জন্য নিয়মিত লেবুর রস পানের অভ্যাস করুন। লেবু ব্লাড ভেসেল নরম করে এবং তাদের রিজিডিটি দূর করে। ফলে হাই ব্লাড প্রেশার কমে যায়। উপরন্তু লেবুতে থাকা ভিটামিন বি এর জন্য হার্ট ফেলুয়ার এর চান্স কমে যায়। যাদের হাই ব্লাড প্রেশার আছে তারা দিনে কয়েকবার লেবুর পানি পান করবেন।

পেঁয়াজের রসঃ প্রতিদিন একটি মাঝারি সাইজের কাঁচা পেঁয়াজ খান। এটি নার্ভাস সিস্টেমের জন্য টনিকের মত কাজ করে। এটি রক্ত পরিষ্কার করে, হার্টের কার্যকারিতা রক্ষণাবেক্ষণ করে এবং কোলেস্টেরল কমানোর মাধ্যমে প্রেশার কমিয়ে দেয়।

নিজে জানুন এবং অন্যকে জানাতে পোস্টটি শেয়ার করতে পারেন।

(সংগৃহীত)

18/09/2021

✔প্রতিদিন একটি করে কাঁচা মরিচ খান ... কারন,
গরম কালে কাঁচা মরিচ খেলে ঘামের মাধ্যমে শরীর ঠান্ডা থাকে।
✔প্রতিদিন একটি করে কাঁচা মরিচ খেলে রক্ত জমাট বাধার ঝুঁকি কমে যায়।
✔নিয়মিত কাঁচা মরিচ খেলে হৃদপিণ্ডের বিভিন্ন সমস্যা কমে যায়।
✔কাঁচা মরিচ মেটাবলিসম বাড়িয়ে ক্যালোরি পোড়াতে সহায়তা করে।
✔কাঁচা মরিচে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিটা ক্যারোটিন আছে যা কার্ডিওভাস্কুলার সিস্টেম কে কর্মক্ষম রাখে।
✔নিয়মিত কাঁচা মরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
✔কাঁচা মরিচ রক্তের কোলেস্টেরল কমায়।
✔কাঁচা মরিচে আছে ভিটামিন এ যা হাড়, দাঁত ও মিউকাস মেমব্রেনকে ভালো রাখতে সহায়তা করে।
✔কাঁচা মরিচে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে যা মাড়ি ও চুলের সুরক্ষা করে।
✔নিয়মিত কাঁচা মরিচ খেলে নার্ভের বিভিন্ন সমস্যা কমে।
✔প্রতিদিন খাবার তালিকায় অন্তত একটি করে কাঁচা মরিচ রাখলে ত্বকে সহজে বলিরেখা পড়ে না।
✔কাঁচা মরিচে আছে ভিটামিন সি। তাই যে কোনো ধরণের কাটা-ছেড়া কিংবা ঘা শুকানোর জন্য কাঁচা মরিচ খুবই উপকারী।
✔কাঁচা মরিচের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি শরীরকে জ্বর, সর্দি, কাশি ইত্যাদি থেকে রক্ষা করে।

√ পোষ্টটা কেমন লেগেছে কমেন্টে জানাবেন। আপনার যদি কমেন্ট করতে কষ্ট হয়, তাহলে সংক্ষেপে
T= (Thanks), N= (Nice), E= (Excellent), B= (Bad)
লিখুন৷ আপনাদের কমেন্ট দেখলে আমরা ভাল ভাল পোষ্ট দিতে সাহস পাই।

প্রতিদিনের হেলথ টিপস পেতে অামাদের পেইজে লাইক দিন, ভালো লাগলে শেয়ার করুন৷ ধন্যবাদ৷

💧💧💧বাচ্চার পানির চাহিদা💧💧💧আগে পড়ুন পরে জানুন। আশা করি উপকারে আসবে ইনশাআল্লাহ বাচ্চা কতটুকু পানি পান করবে?বাচ্চার কতটুকু ...
18/09/2021

💧💧💧বাচ্চার পানির চাহিদা💧💧💧

আগে পড়ুন পরে জানুন। আশা করি উপকারে আসবে ইনশাআল্লাহ

বাচ্চা কতটুকু পানি পান করবে?

বাচ্চার কতটুকু পানি প্রয়োজন সেটি আসলে নির্ভর করে বাচ্চার অবস্থা, ওজন ও বয়সের ওপর। জ্বর বা অসুখের সময় পানির বেশি প্রয়োজন। বেশি গরম পড়লে, খেলাধুলা করলে বেশি পানি দিতে হবে। ডায়রিয়াতেও প্রয়োজন বেশি পানি। অপরদিকে শরীরে পানি জমলে বা ইডিমা হলে পানি গ্রহণ কমিয়ে দিতে হয়।

শিশুর প্রতিদিনের পানির চাহিদা

বয়স পানির চাহিদা

সাত -১২ মাস আধা লিটার থেকে পৌনে এক লিটার

এক-তিন বছর এক থেকে সোয়া এক লিটার

চার- আট বছর দেড় থেকে দুই লিটার

নয় -১৬ বছর দুই থেকে আড়াই লিটার

তবে এই পরিমাণটা হলো মোট জলীয় অংশের অর্থাৎ এটা যে পানিই হতে হবে এমন নয়। যে কোনোভাবে জলীয় অংশ শিশুর শরীরে গেলেই হলো। তাই আপনার পাঁচ বছর বয়সের বাচ্চাকে একেবারে দেড় লিটার পানি খাওয়াতে হবে, তা কিন্তু নয়। বাচ্চা যে প্রতিদিন গরুর দুধ খায়, সেই গরুর দুধে শতকরা ৮৭ ভাগই জলীয় অংশ। দইয়ের ৮৯ শতাংশ, আনারসে ৮৮ শতাংশ, কলায় ৭০ শতাংশ, আমে ৮১ শতাংশ, পটলে ৯৩ শতাংশ পানি থাকে। সুতরাং পানি খাওয়ানো হচ্ছে না, এটা ভেবে দুশ্চিন্তা করবেন না। তবে পানির অভাব পূরণের জন্য কোল্ড ড্রিঙ্কস বা বাইরের পেকেটজাত জুস খাওয়ানো যাবে না। কোনো বাচ্চার পানি গ্রহণ কম হচ্ছে কি না সেটি প্রাথমিকভাবে বুঝবেন তার প্রস্রাব দেখে। বাচ্চা প্রতিদিন যে পরিমাণ প্রস্রাব করত পানি শূন্যতা হলে তার চেয়ে কম করবে। পানি শূন্যতার অন্যান্য লক্ষণ হলো : বাচ্চা খুব অস্থির থাকবে, চোখ ভিতর দিকে ঢুকে যাবে, জিহ্বা শুকিয়ে যাবে, নাড়ি বা পালস দুর্বল কিন্তু দ্রুত হবে ।

ছয় মাসের পর থেকেই শিশুকে বাড়তি পানি খাওয়াতে হবে। এক বছর বয়সে শিশুরা সাধারণত নিজে নিজে পানি খেতে পারে। খিচুড়ি খাওয়ানোর পর এ সময় প্লাস্টিক বা ম্যালমাইনের গ্লাসে পানি দিয়ে দিন। বাচ্চাকে রঙিন আকর্ষণীয় মেলামাইনের বা স্টিলের মগ বা গ্লাসে পানি ঢেলে ধীরে ধীরে পানি খেতে শেখান। দেখবেন, পরবর্তীকালে বাচ্চা নিজে থেকেই পানি খাবে।

মনে রাখতে হবে, ডায়রিয়া হলে চিকিৎসকের পরামর্শে দৈনিক চাহিদার চেয়ে বেশি পরিমাণে স্যালাইন ও পানি পান করতে হবে। শিশুর যেকোনো অসুস্থতাতেও বেশি পরিমাণে পানি পান করাতে ভুলবেন না যেন।

লেখক : শিশু বিশেষজ্ঞ ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও

কনসালটেন্ট ইনসাফ বারাকাহ হাসপাতাল।

18/09/2021

Address

Wari

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when A.R.Homoeo Hall posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram