A.R.Homoeo Hall

A.R.Homoeo Hall এ আর হোমিও হল
টয়েনবি সার্কুলার রোড, ট?

ডক্টরের সাথে কথা বলতে ম্যাসেজ অপশন খোলা আছে।ডা. সাইদুল ইসলামডি এইচ এম এসবাংলাদেশ হোমিও মেডিকেল কলেজ,গভ রেজিঃ নং-৩২০৫৬সরা...
09/10/2021

ডক্টরের সাথে কথা বলতে ম্যাসেজ অপশন খোলা আছে।

ডা. সাইদুল ইসলাম
ডি এইচ এম এস
বাংলাদেশ হোমিও মেডিকেল কলেজ,
গভ রেজিঃ নং-৩২০৫৬
সরাসরি চেম্বারেও আসতে পারেনঃ
এ আর হোমিও হল, বাংলাদেশ হোমিও মেডিকেল এর পাশে,টিকাটুলি ঢাকা।
রোগি দেখার সময়, সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত । (শুক্রবার বন্ধ)

বি.দ্র.- কমেন্টে কেউ নিজের মোবাইল নাম্বার দিবেন না, দিলে প্রতারিত হতে পারেন।

21/09/2021
♦মানবদেহের ২০৬ টি হাড়ের নাম♦✴ মাথায় আসা যাক - খুলি(Skull) = 22✳ক্রেনিয়াল (Cranial bones) = 8অক্সিপিটাল (Occipital bone) ...
18/09/2021

♦মানবদেহের ২০৬ টি হাড়ের নাম♦

✴ মাথায় আসা যাক - খুলি(Skull) = 22
✳ক্রেনিয়াল (Cranial bones) = 8
অক্সিপিটাল (Occipital bone) -(1)
প্যারাইটাল (Parietal bones) - (2)
ফ্রন্টাল (Frontal bone) - (1)
টেম্পোরাল (Temporal bones) - (2)
স্ফেনয়েড (Sphenoid bone) - (1)
এথময়েড (Ethmoid bone) - (1)

✳ফেসিয়াল(Facial bones) = 14
ন্যাসাল (Nasal bones) - (2)
ম্যাক্সিলা (Maxillae (upper jaw) - (2)
ল্যাক্রিমাল (Lacrimal bone) - (2)
জাইগোমেটিক Zygomatic bone (cheek bones) - (2)
প্যালাটাইন (Palatine bone) - (2)
ইনফিরিয়র ন্যাসাল কনকা (Inferior nasal co**ha) - (2)
ভোমার (Vomer ) - (1)
ম্যান্ডিবল (Mandible) - (1)

✴ কানের ভেতরে ৩ টি করে দুই পাশে মোট = ৬টি
ম্যালিয়াস (Malleus) - (2)
ইনকাস (Incus) - (2)
স্টেপিস (Stapes ) - (2)

হাইওয়েড(Hyoid)(গলার উপরের দিকে থাকে) = ১টি
------------------------------------------------------------
মোট = ২৯টি

✴ এবার আসা যাক হাতঃ
হিউমেরাস (Humerus) - 2টি
রেডিয়াস (Radius) - 2টি
আলনা (Ulna) - 2টি

✳ কারপাল (Carpal) = 16
স্ক্যাফয়েড (Scaphoid bone) - (2)
লুনেট (Lunate bone) - (2)
ট্রাইকুয়েট্রাল (Triquetral bone) - (2)
পিসিফর্ম (Pisiform bone) - (2)
ট্রাপিজিয়াম (Trapezium) - (2)
ট্রাপিজয়েড (Trapezoid bone) - (2)
ক্যাপিটেট (Capitate bone) - (2)
হ্যামেট (Hamate bone) - (2)

✳ মেটাকারপাল (Metacarpal) - ১০টি

✳ফ্যালানজেন্স (Phalanges) = ২৮টি
প্রক্সিমাল ফ্যালানজেস (Proximal phalanges) -১০
ইন্টারমিডিয়েট ফ্যালানজেস (Intermediate
phalanges) - ৮
ডিস্টাল ফ্যালানজেস (Distal phalanges) - ১০
---------------------------------------------
মোট দুই হাতে হবে তাহলে = ৬০টি হাড়

✴ এবার আসা যাক পাঃ
ফিমার (Femur) - ২টি
প্যাটেলা (patella) - ২টি
টিবিয়া (Tibia) - ২টি
ফিবুলা (Fibula) - ২টি

✳টারসাল (Tarsal) = 14
ক্যালকেনিয়াস (Calcaneus or heel bone) - 2
ট্যালাস (Talus ) - 2
নেভিকুলার(Navicular bone) - 2
মিডিয়াল কিউনিফর্ম (Medial cuneiform bone ) - 2
ইন্টারমিডিয়েট কিউনিফর্ম (Intermediate cuneiform bone ) - 2
ল্যাটেরাল কিউনিফর্ম (Lateral cuneiform bone ) - 2
কিউবয়েড (Cuboid bone) - 2
✳মেটাটারসাল(Metatarsal) - ১০টি

✳ফ্যালানজেন্স(Phalanges) = 28
প্রক্সিমাল ফ্যালানজেস(Proximal phalanges) -10
ইন্টারমিডিয়েট ফ্যালানজেস(Intermediate
phalanges) - 8
ডিস্টাল ফ্যালানজেস (Distal phalanges ) - 10
----------------------------
মোট দুই পা এ হবে তাহলে = মোট ৬০ টি হাড়

❇ পেলভিস (pelvis) (শ্রোণী )

✳ পেলভিস (বা হিপ হাড়) তিনটি অঞ্চল নিয়ে গঠিত যা দুটি কক্সাল হাড় গঠনে ফিউজড হয়ে যায় সেগুলি হলোঃ
ইলিয়াম(Illium), ইস্কিয়াম(ischium)এবং পিউভিস(pubis)

✳স্যাক্রাম এবং কক্সিস দুটি নিতম্বের হাড়ের সাথে শ্রোণী গঠনের জন্য সংযুক্ত থাকে তবে মেরুদণ্ডের কলামের জন্য এটি আরও গুরুত্বপূর্ণ।

✴ এবার আসা যাক বুকঃ
রিব-(Rib) = ২৪(দুই পাশে ১২ টি করে)
Rib 1
Rib 2
Rib 3
Rib 4
Rib 5
Rib 6
Rib 7
Rib 8 (False)
Rib 9 (False)
Rib 10 (False)
Rib 11 (Floating)
Rib 12 (Floating)

✳ স্টারনাম (Sternum) = ১টি(মাঝখানে)
✳ ক্ল্যাভিকল (Clavicle) = ২টি(দুইপাশে)
✳ স্ক্যাপুলা (Scapula) = ২টি (দুই পাশে পেছন দিকে)
--------------------------------------------------
মোট = ২৯টি

🔶 মেরুদণ্ডের প্রত্যেক হাড়কে কশেরুকা বলে
✳ সারভাইকাল(Cervical)ঘাড় = ৭টি
Cervical Vertebrae 1 (atlas)
C2 (axis)
C3
C4
C5
C6
C7

✳ থোরাসিক(বুক বরাবর পিঠে) = ১২টি
Thoracic Vertebrae 1
T2
T3
T4
T5
T6
T7
T8
T9
T10
T11
T12

✳লাম্বার(Lumbar)(পেট ও কোমড় বরাবর পিঠে) = ৫টি
Lumbar Vertebrae 1
L2
L3
L4
L5

✳ স্যাক্রাম(Sacrum) (লাম্বারের নিচে) - ১টি
(৫ টি কে ১টি ধরা হয়)

✳ কক্সিক্স(coccyx)(স্যাক্রামের নিচে) = ১টি
(৪ টি কে ১ টি ধরা হয়)
-------------------------------------------
মোট = ২৬ টি

🔶 হিপবোন = ২টি

♦এবার গোনা যাক ২৯+৬০+ ৬০+২৯+২৬+২ = ২০৬♦

হাই ব্লাড প্রেশার? ঘরেই আছে সমাধান।হাই ব্লাড প্রেশারকে হাইপারটেনশনও বলা হয়। এই কন্ডিশন তখনি সৃষ্টি হয় যখন আর্টারিতে রক...
18/09/2021

হাই ব্লাড প্রেশার? ঘরেই আছে সমাধান।

হাই ব্লাড প্রেশারকে হাইপারটেনশনও বলা হয়। এই কন্ডিশন তখনি সৃষ্টি হয় যখন আর্টারিতে রক্তের অনেক প্রেশার থাকে। একজন ব্যক্তির ব্লাড প্রেশার রিডিং যখন ১৪০/৯০ mm Hg বা এর চেয়েও বেশি হয় তখন বলা হয় হাইপারটেনশন। একে “সাইলেন্ট কিলারও” বলা হয়ে থাকে। কেননা যদি সঠিক সময়ে এর চিকিৎসা করা না হয় তাহলে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক এমনকি কিডনি ফেইলিওর-ও হতে পারে কিন্তু লক্ষণীয় কোন সিম্পটম্প দেখা যাবে না। বর্তমানে এমন কোন একটি বাসা পাওয়া যাবে না যেখানে কোন একজন হাইপারটেনশনের রোগী নেই। প্রেশার হুটহাট বেড়ে যেতে পারে।

সবার সিম্পটম এক না তবুও কমন কিছু সিম্পটম হলঃ
প্রচণ্ড মাথা ব্যথা করা,
ঘাড় ব্যথা করা,
বমি বমি ভাব হওয়া এমনকি বমিও হয়ে যাওয়া।
আর খুব এক্সট্রিম হলে নাক দিয়ে রক্ত পড়তে পারে।

যদিও ডাক্তার বিভিন্ন জনকে বিভিন্ন ওষুধ সেবনের পরামর্শ দিয়ে থাকেন তবুও খুব সিম্পল কিছু ন্যাচারাল উপাদান দ্বারা হাই ব্লাড প্রেশার কন্ট্রোল করতে পারেন। এইসব উপাদানগুলো কিচেন ইনগ্রেডিয়েন্স নামে পরিচিত, কেননা এসব উপাদান আমরা আমাদের কিচেন কেবিনেটই পেয়ে থাকি।

হাই ব্লাড প্রেশারের কিছু কারণঃ
-------------------------------
০১. প্রতিদিন ৬ গ্রামের বেশি লবণ খাওয়া।
০২. অ্যালকোহল গ্রহণ করা।
০৩. প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অনেক বেশি ক্যাফেইন জাতীয় খাদ্য /পানীয় থাকা।
০৪. নিয়মিত ব্যায়ামের অভ্যাস গড়ে না তোলা।
০৫. মেন্টাল স্ট্রেস।
০৬. অবেসিটি, যেহেতু হার্টকে অতিরিক্ত ব্লাড পাম্প করা লাগে।
০৭. বংশগত ভাবে অনেকেয় হাই ব্লাড প্রেশারের শিকার হয়ে থাকে।

কোন উপাদান কীভাবে ব্যবহার করবেন হাইপারটেনশন মোকাবেলা করার জন্যঃ

কলাঃ কলা এমন একটি ফল যা ব্লাড প্রেশারের রোগীরা প্রেশার কন্ট্রোল করার জন্য প্রতিদিন খেতে পারেন। কলাতে থাকা পটাসিয়াম প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। একই সাথে কলাতে সোডিয়ামের পরিমাণ কম উপরন্তু কোলেস্টেরল ফ্রি। হাইপারটেনশনের পাঠকেরা আপনারা প্রতিদিন একটি করে কলা খেতে পারেন।

রসুনঃ ২০১০ সালে অস্ট্রেলিয়াতে এক স্টাডিতে পাওয়া গিয়েছে যে রসুন প্রেশারের রোগীদের জন্য ওষুধ স্বরূপ কাজ করে, কারণ এটি প্রাকৃতিক ভাবেই কোলেস্টেরল কমিয়ে দেয় তাই প্রেশারও কমে যায়। চিবানো রসুন হাইড্রোজেন সালফাইড তৈরি করে, যা ব্লাড ফ্লো সঠিক রাখে, গ্যাস দূর করে এবং হার্টের উপর থেকে প্রেশার কমিয়ে আনে। প্রতিদিন রান্না অথবা কাঁচা এক কোয়া রসুন আপনার জন্য যথেষ্ট।

কাঁচা বাদামঃ কাঁচা বাদাম মানে যে বাদামটি বালুতে ভাঁজা হয়নি। প্রতিদিন ৪-৫ টি কাঁচা বাদাম আপনাকে রাখবে প্রেশার থেকে কয়েকশ হাত দূরে। কাঁচা বাদামে আছে mono-saturated ফ্যাট। প্রমাণিত হয়েছে এই ফ্যাট রক্তের কোলেস্টেরল কমিয়ে আনে সেই সঙ্গে arterial inflammation ও কমিয়ে দেয়। ফলশ্রুতিতে আপনি থাকেন লোয়ার ব্লাড প্রেসার লেভেলের আওতায়।

ডাবের পানিঃ ডাবের পানিতে আছে পটাশিয়াম, ইলেক্ট্রোলাইট এবং অন্যান্য নিউট্রিয়েণ্ট। কিছুদিন আগে West Indian Medical Journal এ পাবলিশ হওয়া একটি স্টাডিতে দেখা গেছে স্টাডিতে অংশ নেয়া ৭১% সিসষ্টলিক প্রেশার কমে গিয়েছিল আর ২৯ জনের ডায়াষ্টলিক প্রেশার কমে গিয়েছিলো নিয়মিত ডাবের পানি পান করার কারণে।

হলুদঃ অনেকেই হয়ত জানি না এর আরেক নাম কারকিউমিন। এর অনেক গুলো গুণের মধ্যে একটি হল এটি সারা শরীরের ইনফ্লামেসন দূর করে। ইনফ্লামাসনের প্রাথমিক কারণ হিসেবে হাই কোলেস্টেরল এমনকি হাই ব্লাড প্রেশারকে দায়ি করা হয়। হলুদ ব্লাড ভেসেল শিথিল করে। এটি ব্লাড থিনার-ও, যা হাইপারটেনশনের সাথে ফাইট করার আরেকটি শক্তিশালী হার্ব।

ডার্ক চকলেটঃ প্রতিদিন অল্প অল্প ডার্ক চকলেট খান আর হাই ব্লাড প্রেশার থেকে দূরে থাকুন। আরেকটি সুখবর হল ডার্ক চকলেট খেলে মোটা হওয়ার কোন ভয় নেই। এই চকলেটে আছে কোকো আর কোকোতে থাকা পলিফেনলস প্রেশার কমাতে সাহায্য করে। তবে খেয়াল রাখবেন পরিমাণ যেন খুবই কম হয়।

কালোজিরাঃ কালজিরার তেলে এমন কিছু উপাদান আছে যেগুলো কোলেস্টেরল আর ব্লাড প্রেশার কমাতে সাহায্য করে বলে প্রমাণিত হয়েছে। প্রতিদিন এক চা চামচ করে কালোজিরার তেল খান। যদি এই তেল খেতে আপনার খারাপ লাগে তাহলে জুস অথবা চায়ের সাথে মিশিয়েও খেতে পারেন।

লেবুর রসঃ হাইপারটেনশনের কন্ট্রোলের জন্য নিয়মিত লেবুর রস পানের অভ্যাস করুন। লেবু ব্লাড ভেসেল নরম করে এবং তাদের রিজিডিটি দূর করে। ফলে হাই ব্লাড প্রেশার কমে যায়। উপরন্তু লেবুতে থাকা ভিটামিন বি এর জন্য হার্ট ফেলুয়ার এর চান্স কমে যায়। যাদের হাই ব্লাড প্রেশার আছে তারা দিনে কয়েকবার লেবুর পানি পান করবেন।

পেঁয়াজের রসঃ প্রতিদিন একটি মাঝারি সাইজের কাঁচা পেঁয়াজ খান। এটি নার্ভাস সিস্টেমের জন্য টনিকের মত কাজ করে। এটি রক্ত পরিষ্কার করে, হার্টের কার্যকারিতা রক্ষণাবেক্ষণ করে এবং কোলেস্টেরল কমানোর মাধ্যমে প্রেশার কমিয়ে দেয়।

নিজে জানুন এবং অন্যকে জানাতে পোস্টটি শেয়ার করতে পারেন।

(সংগৃহীত)

18/09/2021

✔প্রতিদিন একটি করে কাঁচা মরিচ খান ... কারন,
গরম কালে কাঁচা মরিচ খেলে ঘামের মাধ্যমে শরীর ঠান্ডা থাকে।
✔প্রতিদিন একটি করে কাঁচা মরিচ খেলে রক্ত জমাট বাধার ঝুঁকি কমে যায়।
✔নিয়মিত কাঁচা মরিচ খেলে হৃদপিণ্ডের বিভিন্ন সমস্যা কমে যায়।
✔কাঁচা মরিচ মেটাবলিসম বাড়িয়ে ক্যালোরি পোড়াতে সহায়তা করে।
✔কাঁচা মরিচে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিটা ক্যারোটিন আছে যা কার্ডিওভাস্কুলার সিস্টেম কে কর্মক্ষম রাখে।
✔নিয়মিত কাঁচা মরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
✔কাঁচা মরিচ রক্তের কোলেস্টেরল কমায়।
✔কাঁচা মরিচে আছে ভিটামিন এ যা হাড়, দাঁত ও মিউকাস মেমব্রেনকে ভালো রাখতে সহায়তা করে।
✔কাঁচা মরিচে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে যা মাড়ি ও চুলের সুরক্ষা করে।
✔নিয়মিত কাঁচা মরিচ খেলে নার্ভের বিভিন্ন সমস্যা কমে।
✔প্রতিদিন খাবার তালিকায় অন্তত একটি করে কাঁচা মরিচ রাখলে ত্বকে সহজে বলিরেখা পড়ে না।
✔কাঁচা মরিচে আছে ভিটামিন সি। তাই যে কোনো ধরণের কাটা-ছেড়া কিংবা ঘা শুকানোর জন্য কাঁচা মরিচ খুবই উপকারী।
✔কাঁচা মরিচের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি শরীরকে জ্বর, সর্দি, কাশি ইত্যাদি থেকে রক্ষা করে।

√ পোষ্টটা কেমন লেগেছে কমেন্টে জানাবেন। আপনার যদি কমেন্ট করতে কষ্ট হয়, তাহলে সংক্ষেপে
T= (Thanks), N= (Nice), E= (Excellent), B= (Bad)
লিখুন৷ আপনাদের কমেন্ট দেখলে আমরা ভাল ভাল পোষ্ট দিতে সাহস পাই।

প্রতিদিনের হেলথ টিপস পেতে অামাদের পেইজে লাইক দিন, ভালো লাগলে শেয়ার করুন৷ ধন্যবাদ৷

💧💧💧বাচ্চার পানির চাহিদা💧💧💧আগে পড়ুন পরে জানুন। আশা করি উপকারে আসবে ইনশাআল্লাহ বাচ্চা কতটুকু পানি পান করবে?বাচ্চার কতটুকু ...
18/09/2021

💧💧💧বাচ্চার পানির চাহিদা💧💧💧

আগে পড়ুন পরে জানুন। আশা করি উপকারে আসবে ইনশাআল্লাহ

বাচ্চা কতটুকু পানি পান করবে?

বাচ্চার কতটুকু পানি প্রয়োজন সেটি আসলে নির্ভর করে বাচ্চার অবস্থা, ওজন ও বয়সের ওপর। জ্বর বা অসুখের সময় পানির বেশি প্রয়োজন। বেশি গরম পড়লে, খেলাধুলা করলে বেশি পানি দিতে হবে। ডায়রিয়াতেও প্রয়োজন বেশি পানি। অপরদিকে শরীরে পানি জমলে বা ইডিমা হলে পানি গ্রহণ কমিয়ে দিতে হয়।

শিশুর প্রতিদিনের পানির চাহিদা

বয়স পানির চাহিদা

সাত -১২ মাস আধা লিটার থেকে পৌনে এক লিটার

এক-তিন বছর এক থেকে সোয়া এক লিটার

চার- আট বছর দেড় থেকে দুই লিটার

নয় -১৬ বছর দুই থেকে আড়াই লিটার

তবে এই পরিমাণটা হলো মোট জলীয় অংশের অর্থাৎ এটা যে পানিই হতে হবে এমন নয়। যে কোনোভাবে জলীয় অংশ শিশুর শরীরে গেলেই হলো। তাই আপনার পাঁচ বছর বয়সের বাচ্চাকে একেবারে দেড় লিটার পানি খাওয়াতে হবে, তা কিন্তু নয়। বাচ্চা যে প্রতিদিন গরুর দুধ খায়, সেই গরুর দুধে শতকরা ৮৭ ভাগই জলীয় অংশ। দইয়ের ৮৯ শতাংশ, আনারসে ৮৮ শতাংশ, কলায় ৭০ শতাংশ, আমে ৮১ শতাংশ, পটলে ৯৩ শতাংশ পানি থাকে। সুতরাং পানি খাওয়ানো হচ্ছে না, এটা ভেবে দুশ্চিন্তা করবেন না। তবে পানির অভাব পূরণের জন্য কোল্ড ড্রিঙ্কস বা বাইরের পেকেটজাত জুস খাওয়ানো যাবে না। কোনো বাচ্চার পানি গ্রহণ কম হচ্ছে কি না সেটি প্রাথমিকভাবে বুঝবেন তার প্রস্রাব দেখে। বাচ্চা প্রতিদিন যে পরিমাণ প্রস্রাব করত পানি শূন্যতা হলে তার চেয়ে কম করবে। পানি শূন্যতার অন্যান্য লক্ষণ হলো : বাচ্চা খুব অস্থির থাকবে, চোখ ভিতর দিকে ঢুকে যাবে, জিহ্বা শুকিয়ে যাবে, নাড়ি বা পালস দুর্বল কিন্তু দ্রুত হবে ।

ছয় মাসের পর থেকেই শিশুকে বাড়তি পানি খাওয়াতে হবে। এক বছর বয়সে শিশুরা সাধারণত নিজে নিজে পানি খেতে পারে। খিচুড়ি খাওয়ানোর পর এ সময় প্লাস্টিক বা ম্যালমাইনের গ্লাসে পানি দিয়ে দিন। বাচ্চাকে রঙিন আকর্ষণীয় মেলামাইনের বা স্টিলের মগ বা গ্লাসে পানি ঢেলে ধীরে ধীরে পানি খেতে শেখান। দেখবেন, পরবর্তীকালে বাচ্চা নিজে থেকেই পানি খাবে।

মনে রাখতে হবে, ডায়রিয়া হলে চিকিৎসকের পরামর্শে দৈনিক চাহিদার চেয়ে বেশি পরিমাণে স্যালাইন ও পানি পান করতে হবে। শিশুর যেকোনো অসুস্থতাতেও বেশি পরিমাণে পানি পান করাতে ভুলবেন না যেন।

লেখক : শিশু বিশেষজ্ঞ ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও

কনসালটেন্ট ইনসাফ বারাকাহ হাসপাতাল।

18/09/2021
সকালে  #লেবুর_শরবত খাওয়ার উপকারীতাঃ- ==============================সকালে লেবু পানি খেলে যে উপকার পাবেনলেবু ছোট একটি ভিটা...
18/09/2021

সকালে #লেবুর_শরবত খাওয়ার উপকারীতাঃ-
==============================
সকালে লেবু পানি খেলে যে উপকার পাবেন
লেবু ছোট একটি ভিটামিন সি জাতীয় ফল হলে এর উপকারিতা কিন্তু মোটেও ছোট বা কম নয়। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে কুসুম গরম পানির সঙ্গে যদি কয়েক ফোঁটা লেবু মিশ্রিত করে খাওয়া যায়, তবে এর অভাবনীয় উপকার আপনি কিছুদিনের মধ্যেই পাবেন।
সকালে লেবু পানি খেলে যে উপকার পাবে।
আসুন জেনে নেই সকালে লেবু পানি পানের উপকারিতা:-


ওজন কমাতে সাহায্য করে

আপনি যদি ডায়েট করার চিন্তা-ভাবনা করতে থাকেন, তাহলে লেবু পানিকে আপনার সেরা বন্ধু হিসেবে বেছে নিতে হবে। লেবুতে আছে পলিফেনলস্‌ যা ক্ষুধা নিবারণে সাহায্য করে। এছাড়া খাওয়ার আগে পানি পান করলেও ক্ষুধা কিছুটা কম লাগে। সকালে উঠে যদি আপনার কমলার জুস পানের অভ্যাস থাকে, তাহলে অভ্যাসটি বদলে লেবু পানি পানের চেষ্টা করুন। কারণ কমলার জুসে ক্যালরি থাকে যাতে আপনার ওজন বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ৮-১২ আউন্স নরমাল বা ঠাণ্ডা পানিতে পুরো একটি লেবুর রস মিশিয়ে নিন। তবে ওজন কমানোর জন্য ঠাণ্ডা লেবুর পানিই বেশি কার্যকরী।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

টক জাতীয় যেকোনো ফল, যেমন- লেবুতে আছে ভিটামিন সি যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়াও লেবুতে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যার প্রভাবে শরীরে কোনো রোগ জীবাণু সহজে বাসা বাঁধতে পারে না। তাই যেকোনো ধরনের ইনফেকশন বা অসুস্থতা এড়াতে লেবুর কোনো বিকল্প নেই। আর লেবুর খোসায় আছে ক্যালসিয়াম, পেকটিন, ফাইবার ও বিভিন্ন খনিজ পদার্থ যা বিভিন্ন রোগের নিরাময়ে সাহায্য করে।

হজম শক্তি বাড়ায়

লেবু পানিতে যে এসিড রয়েছে তা খাবার হজম করতে সাহায্য করে। এতে আছে সাইট্রাস ফ্লাভোনইডস্‌ যা পাকস্থলীতে খাবারকে ভেঙে সহজেই হজম করে। বয়সের সাথে সাথে হজম ক্ষমতা কমে যায়। এছাড়াও পানির সাথে কয়েক টুকরা লেবু বা কুচি করা লেবুর ছোলা মিশিয়ে খেলেও আপনি পেকটিনের গুণ পাবেন। পেকটিন হলো এক ধরনের ফাইবার যা ছোলা থেকে পাওয়া যায়। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যায় যে, ফাইবার হজম শক্তি বাড়াতে বেশ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। তাই লেবু পানি না খেলেও টুকরা লেবু পানিতে দিয়ে বা লেবুর ছোলা পানিতে দিয়ে খেলে উপকার পাবেন।

ভিটামিন সি এর গুণ

United States Department Of Agriculture এর মতে, ১/৪ কাপ লেবুর রস থেকে আপনি ২৩.৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি পেতে পারেন। ভিটামিন সি-তে রয়েছে বেশ কার্যকরী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরের কোষগুলোকে সুরক্ষিত রাখে। National Institute Of Health এর মতে, এই ভিটামিন কার্ডিওভাস্কুলারজনিত রোগ ও ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি স্কার্ভি রোগের প্রতিরোধক, যার ফলে মাড়ি থেকে রক্ত পড়ার সমস্যা সমাধান হতে পারে।

আরও পড়ুন: সকালে যা খাবেন, যা খাবেন না

শরীর হাইড্রেট রাখবে

লেবুর গুণ আপনাকে সরাসরি হাইড্রেট রাখবে না। তবে লেবুর স্বাদ এ বিষয়ে পালন করবে এক অনন্য ভূমিকা। শরীরে পানির পারফেক্ট ব্যালেন্স বজায় রাখতে সারাদিনে আপনার প্রচুর পরিমাণ পানি পান করা দরকার। পানিতে কোনো স্বাদ নেই বলেই হয়তবা বারবার খাবার আগ্রহটা কাজ করে না। সেক্ষেত্রে লেবু পানি পানে স্বাদও পাবেন এবং হাইড্রেটও থাকবেন। যদিও প্রতিদিন আপনার শরীরে ৮ গ্লাস পানির চাহিদা থাকে, তবুও অনেক কিছুর উপর ভিত্তি করেই এই চাহিদা কম বেশি হতে পারে। যেমন- আপনার ওজন, কাজের চাপ, চাহিদা এবং আবহাওয়ার উপর নির্ভর করে আপনার শরীরে ঠিক কতটুকু পরিমাণ পানি পরিমিত বলে গণ্য হবে।

বয়স ধরে রাখে

এখানেও ভিটামিন সি! গবেষকদের মতে, ভিটামিন সি বলিরেখার সম্ভাবনা অনেকটা কমিয়ে আনে। ভিটামিন সি-তে আছে কোলাজেন যা ত্বকের সুরক্ষায় কাজ করে।

লিভারের কার্যক্রম সচল রাখে

লিভার আপনার শরীরে ফিল্টার হিসেবে কাজ করে। লেবুর সাইট্রাস ফ্লাভোনইডস্‌ লিভার থেকে বর্জ্য ফেলে দিতে ও লিভারের ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে। তাই লিভারকে সুস্থ রাখার জন্য লেবু পানি খুব উপকারী।

পটাশিয়ামের মাত্রা বাড়ায়

সাধারণত পটাশিয়ামের কথা বললেই প্রথমে কলা এবং বিভিন্ন ধরনের শাক-সবজি ও ফলমূলের কথা মাথায় চলে আসে। কিন্তু লেবু থেকেও যথেষ্ট পরিমাণ পটাশিয়াম পাওয়া সম্ভব। পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে, মাংসপেশীর কর্মক্ষমতা বাড়ায় ও হার্টবিট নিয়ন্ত্রণ করে। তাই আপনার শরীরে পটাশিয়ামের চাহিদা পূরণ হওয়া দরকার। যেহেতু লেবুতে পটাশিয়াম রয়েছে তাই দিনের শুরুতে লেবু পানি পান করে নিলে আপনার শরীরে পটাশিয়ামের চাহিদার কিছুটা পূরণ করতে পারবেন।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে

কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা সমাধানেও দারুণ কাজ করে লেবু পানি। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে হালকা কুসুম গরম পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে পান করে নিন। শুধু লেবুর রস গরম পানি দিয়ে পান করতে খারাপ লাগলে এর সাথে মিশিয়ে নিতে পারেন মধু ও সামান্য লবণ। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার এই ফর্মুলাটি অভাবনীয়ভাবে কাজ করে। তাই সকালে উঠে লেবু পানি গলাধঃকরণ করলে আপনার পেট পরিষ্কার হওয়ার ব্যাপারটা একেবারেই নিশ্চিত।

কিডনির পাথর প্রতিরোধ করে

কিডনিতে পাথর হওয়ার সমস্যাটি এখন অহরহ দেখা যায়। অপারেশন করে, ওষুধ খেয়ে বা লেজার চিকিৎসার মাধ্যমে এই রোগটি নিরাময় করা যায়। কিন্তু এই রোগটিই যেন না হয় হয় তাই আগে থেকে সাবধানতা অবলম্বন করা ভালো। ডিহাইড্রেশন বা পানির স্বল্পতার কারণে কিডনিতে পাথর জমে। তাই লেবু পানি পান করলে আপনার শরীরে পানির অভাব হবে না এবং কিডনিতে পাথর জমারও সম্ভাবনা থাকবে না। এছাড়া লেবু কিডনি ও পাকস্থলীর পাথর গলাতেও সাহায্য করে।

মুখের দুর্গন্ধ হতে দেয় না

লেবুতে যে সাইট্রাস আছে তা সহজেই মুখের ভেতর ব্যাকটেরিয়া হওয়ার সম্ভাবনা রোধ করে। আর তাই মুখে দুর্গন্ধ হয় না। তবে লেবুর এসিড দাঁতে অতিরিক্ত পরিমাণ পড়লে দাঁতের এনামেল নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই মাঝে মাঝে স্ট্র দিয়ে লেবু পানি পান করতে পারেন।

বিপাকে সাহায্য করে

ঠাণ্ডা পানি বিপাকে তুলনামূলক বেশি উপকারী। আর লেবুর খোসা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে যা বিপাক প্রক্রিয়ায় সহায়ক। তাই ঠাণ্ডা লেবুর পানিতে কিছুটা লেবুর খোসা কুচি করে মিশিয়ে খেয়ে নিন।

গর্ভবতী মা ও শিশুর জন্য উপকারি

গর্ভাবস্থায় মায়ের শরীরে প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদানের চাহিদা পূরণ ছাড়াও গর্ভস্থ শিশুর চাহিদাও পূরণ করতে হয়। সেক্ষেত্রে ভিটামিন সি বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। লেবু পানিতে আছে ভিটামিন সি যা গর্ভবতী মায়ের শরীরের বিভিন্ন ক্ষতিকর ভাইরাস ধ্বংস করবে এবং হাড়ের টিস্যুগুলোকেও মজবুত রাখবে। আর গর্ভে থাকা শিশুও যেকোনো ধরনের রোগ-জীবাণু থেকে মুক্ত থাকবে।

ক্লান্তি দূর করে

গরমের দিনে আমাদের শরীর প্রচণ্ড ঘেমে যায়। ফলে শরীরে ব্লাড সুগার লেভেল কমে যায় এবং আমরা ক্লান্ত হয়ে যাই। লেবু পানিতে চিনি মিশিয়ে পান করে নিলে ব্লাড সুগার লেভেল বেড়ে যায় এবং ক্লান্তিটা আর থাকে না!

ডায়াবেটিকদের জন্য উপকারি

লেবুতে যে ফাইবার আছে তা আপনার শরীর ভাঙতে পারে না বলেই ব্লাড সুগার লেভেলে এর জন্য কোনো প্রভাব পড়ে না। Joslin Diabetes Center-এর পরামর্শ অনুযায়ী দিনে ২০-৩৫ গ্রাম ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া দরকার। মাঝারি আকারের একটি লেবুর রস থেকে ২.৪ গ্রাম ফাইবার পাওয়া যায় যা একজন ডায়াবেটিক রোগীর শরীরে ৭-১২% ফাইবারে দরকার হয়।

HBsAg+(positive)এর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ঃআমরা বার বার বলে থাকি, প্রায় অনেক ক্ষেত্রেই হোমিওপ্যাথি মন্ত্রের মত ক্রিয়া প্রক...
15/09/2021

HBsAg+(positive)এর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ঃ

আমরা বার বার বলে থাকি, প্রায় অনেক ক্ষেত্রেই হোমিওপ্যাথি মন্ত্রের মত ক্রিয়া প্রকাশ করে থাকে। তার একটি হলো লিভার ফাংসন। আপনার রক্তে যদি HBsAg+Positive ধরা পরে তাহলে কাল বিলম্ব না করে ভালো একজন রেজিস্টার্ড হোমিও ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন, দেখবেন চিকিত্সার কয়েক মাসের মধ্যেই অনেক ক্ষেত্রেই HBsAg+Positive টা Nagative হয়ে যায়। তবে এটাও জেনে রাখা দরকার - কারো কারো ক্ষেত্রে নেগেটিভ করা কিছুটা দুরূহ হয়ে দাঁড়ায় - কিন্তু ১০০% ফলাফল না দিলেও এলোপ্যাথির চেয়ে হোমিওপ্যাথির ফলাফল অনেক বেশি। কিছু কিছু ক্ষেত্রে নেগেটিভ হয় না - এর পেছনে কিছু কারণ রয়েছে যেমন - আপনার যদি HBV DNA পসিটিভ থাকে এবং ভাইরাসের গতি ক্রমাগত উর্ধমুখী(খুব বেশি একটিভ) থাকে তাদের ক্ষত্রে Nagative করা সম্ভব হয়ে উঠে না। আপনি ডাক্তারের সাথে আলোচনা করলেই বিস্তারিত বুঝতে পারবেন।

এ আর হোমিও হল
টয়েনবি সার্কুলার রোড, ট�

হাঁপানি বা এজমা রোগীদের কিছু পরামর্শ মূলক কথা,এজমা বা শ্বাসকষ্ট এমন একটা রোগ,যার নিদৃষ্ট কোন কারণ নেই.এজমা বা হাঁপানি আস...
15/09/2021

হাঁপানি বা এজমা রোগীদের কিছু পরামর্শ মূলক কথা,এজমা বা শ্বাসকষ্ট এমন একটা রোগ,যার নিদৃষ্ট কোন কারণ নেই.এজমা বা হাঁপানি আসলে শ্বাসনালির একটা অসুখ.গ্রীক চিকিত্সক হিপোক্রেটিস যে কোন ধরনের শ্বাসকষ্ট কে হাঁপানি নাম দিয়েছিলেন.এজমার সর্বসম্মত কোণ সংজ্ঞা নাই.এজমা শ্বাসতন্তের শ্বাসনালির দীর্ঘ কালীন প্রদাহ জনিত একটা রোগ.শতকরা 65% মানুষের এলার্জি জনিত কারণে এজমা বা হাঁপানি হয়ে থাকে.এই এজমা রোগে বয়স্করা ও শিশুরা বেশি ভূগে থাকেন.বর্তমান বিশ্বে 30 কোটি লোক এজমায় আক্রান্ত.2025 সাল নাগাদ 40কোটি লোক এজমায় আক্রান্ত হবেন.এজমা একটি জেনেটিক রোগ.এজমার কারন 2প্রকার :এটোপি ও এলার্জি এবং শ্বাসনালির অতি সক্রিয়তা.এজমার রোগীরা সবসময় কষ্টের ভিতর দিয়ে দিন অতিবাহিত করে.এজমা স্থায়ী ভাবে ভাল করা খুবই কঠিন .তবে আপনি নিজে যদি অনেক ক্ষেত্রে সেইফ করে চলতে পারেন,তাহলে আপনি অনেক টা উপশম পাবেন,,,,,,যেমন -আপনি ধুলা বালু,ময়লা আবর্জনা এমন কি কুয়াশা বা আগুনের ধোঁয়া,আবার পশুপাখির লোম ,এগুলো হতে আপনাকে এড়িয়ে চলতে হবে, আর আপনি যদি সঠিক পরামর্শ ক্রমে সঠিক হোমিওপ্যাথিক ওষুধ খেতে পারেন,তাহলে ইনশাআল্লাহ্ আপনি রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন.

জার্মানদের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় আস্থাহোমিওপ্যাথি চিকিৎসার প্রতি অগাধ বিশ্বাস মার্টিনা ফ্লাইশমানের৷ যে কোন অসুখ বিসুখই হো...
15/09/2021

জার্মানদের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় আস্থা
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার প্রতি অগাধ বিশ্বাস মার্টিনা ফ্লাইশমানের৷ যে কোন অসুখ বিসুখই হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের কাছে যান তিনি৷ ছেলের চিকিৎসা করাতে গিয়েই প্রথম হোমিওপ্যাথির সংস্পর্শে আসেন তিনি৷
অনেক জার্মানই এখন হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার দিকে ঝুঁকছেন
মার্টিনা ফ্লাইশমানের ছেলে হাইপারঅ্যাকটিভ রোগে ভুগছিল, অর্থাৎ স্থির থাকতে পারতোনা সে৷ ডাক্তার তাকে মানসিক ব্যাধির ওষুধ সাইকোট্রপিক'এর প্রেসক্রিপশন দেন৷ এতে আতঙ্কিত হয়ে ওঠেন মার্টিনা৷ তখন হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার কথাটা তাঁর মাথায় আসে৷ এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমার ছেলের রোগের লক্ষণগুলো দেখে চিন্তিত হয়ে উঠি আমরা৷ সাইকোট্রপিক ওষুধ ‘রিটাল' শুধু রোগের লক্ষণগুলি চেপে রাখতে পারে, সারাতে পারেনা৷ হোমিওপ্যাথি তাকে ভাল করে দিয়েছে৷''
হোমিওপ্যাথির ডাঃ কারিন বান্ডেলিন মার্টিনার ছেলের চিকিৎসা করেছেন৷ মার্টিনাও এখন অসুখ বিসুখে ডাঃ বান্ডেলিনের কাছেই যান৷ হোমিওপ্যাথির খুদে বড়িগুলো শরীরের রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতাকে সক্রিয় করে তুলতে পারে৷ সুস্থ কোনো ব্যক্তি কোনো রোগের ওষুধ খেলে সেই রোগের লক্ষণগুলো ফুটে ওঠে তার শরীরে৷ যেমন মার্টিনা গলাব্যথার জন্য যে ওষুধ খেলেন, তা সুস্থ কেউ খেলে তার গলাব্যথা দেখা দিতে পারে৷ বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে পুরোপুরি প্রমাণিত না হলেও হোমিওপ্যাথির প্রতি আস্থাশীল হয়ে উঠছেন জার্মানির অনেকে৷ এ প্রসঙ্গে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক ডাঃ কারিন বান্ডেলিন বলেন, ‘‘আমি যখন প্রথমে এই চিকিৎসা শুরু করি, তখন আমার কোনো রোগী ওষুধ কিনতে গেলে দোকানদার বলতো ‘আমি যদি আপনার কাছে ওষুধ বিক্রি করি, তাহলে আপনি তা খেতেও পারেন বা ফেলেও দিতে পারেন৷ একই কাজ হবে৷' আমার মনে হয়না, আজ সহজে কেউ এই কথা বলবে৷''
অ্যালোপ্যাথির চিকিৎসকরা হোমিওপ্যাথিকে সন্দেহের চোখে দেখে
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ও ওষুধপত্র সম্পর্কে এখন প্রচুর বইপত্র বাজারে পাওয়া যাচ্ছে৷ ৫৭ শতাংশ জার্মান হোমিওপ্যাথিতে বিশ্বাস করেন৷ পানি বা স্পিরিট মিশিয়ে মিশিয়ে অত্যন্ত লঘু করে ফেলা হয় ওষুধের উপাদানগুলো, যাতে একদিকে এগুলোর বিষ কমে যায়, অন্যদিকে কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়৷ এটাই মনে করা হয় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসাশাস্ত্রে৷ অ্যালোপ্যাথির চিকিৎসকরা কিন্তু এই বিষয়টিকে সন্দেহের চোখে দেখেন৷ কিন্তু ডোরিস রোডের মত রোগীদের পুরোপুরি আস্থা রয়েছে হোমিওপ্যাথিতে৷ ঘাড় ব্যথা হলে ডোরিস তাই হোমিওপ্যাথি চিকিৎসারই দ্বারস্থ হন৷ তাঁর ছেলের হুপিং কাশিতেও হোমিওপ্যাথির খুদে বড়ি দিয়েই চিকিৎসা করিয়েছেন তিনি৷ তাঁর ভাষায়, ‘‘এতে আমি বুঝতে পেরেছি যে, আমার সিদ্ধান্তটা সঠিক ছিল৷ যদিও একজন বন্ধুস্থানীয় অ্যালোপ্যাথিক ডাক্তার আমাদের বলেছিলেন, ছেলের জীবন নিয়ে আমর ছিনিমিনি খেলছি৷''
সব রোগ ভাল করতে পারেনা হোমিওপ্যাথি
সব কিছু অবশ্য হোমিওপ্যাথি ভাল করতে পারেনা৷ যেমন ক্যান্সার৷ এই ব্যাধিতে প্রচলিত ওষুধেরই প্রয়োজন৷ তবে পাশাপাশি হোমিওপ্যাথিও চলতে পারে৷ ডোরিস রোডেও তাঁর ছেলের ফুসফুসের সংক্রমণে অ্যালোপ্যাথির দ্বারস্থ হয়েছিলেন৷ এ প্রসঙ্গে ডোরিস রোডে বলেন, ‘‘হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় অসুখটা ভাল হচ্ছিলনা, অগত্যা অ্যান্টিবায়োটিকের সাহায্যই নিতে হল৷''
মার্টিনা ফ্লাইশমানের অবশ্য হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় এখন পর্যন্ত ভাল অভিজ্ঞতাই হয়েছে৷ খুদে বড়িগুলোর ওপর প্রবল আস্থা রয়েছে তাঁর৷ মার্টিনা বলেন, ‘‘হোমিওপ্যাথি ছাড়া আমি আজকের অবস্থায় আসতে পারতামনা৷ এক কথায় আমি এখন খুব ভাল আছি৷''
উল্লেখ্য, হোমিওপ্যাথির জনক ক্রিস্টিয়ান ফ্রিডরিশ সামুয়েল হানেমানের জন্ম জার্মানির স্যাক্সনি রাজ্যে ১৭৫৫ সালের ১০ই এপ্রিল৷ ১৭৭৯ সালে চিকিৎসা বিজ্ঞানে এমডি ডিগ্রি অর্জন করেন তিনি৷ ১৭৯৬ সালে নতুন এক চিকিৎসা পদ্ধতি উদ্ভাবন করেন হানেমান৷ পরে এই পদ্ধতিকে সুশৃঙ্খল করে নাম দেন হোমিওপ্যাথি৷ রোগীকে অল্প ওষুধ দিয়ে সুস্থ করে তোলাই হোমিওপ্যাথির মূলমন্ত্র৷ চিকিৎসক ও ওষুধপ্রস্তুতকারীরা হোমিওপ্যাথিকে নিজেদের স্বার্থের পরিপন্থী মনে করে হানেমানের বিরুদ্ধাচরণ শুরু করেন সেই সময়৷ এই চাপ সহ্য করতে না পেরে জার্মানি ছেড়ে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে চলে যান হানেমান৷ সেখানেই তিনি ১৮৪৩সালের ২রা জুলাই মৃত্যুবরণ করেন৷
প্রতিবেদন: রায়হানা বেগম
সম্পাদনা: আব্দুল্লাহ আল-ফারূক

হোমিওপ্যাথিকে প্রায়ই এক ন্যয়সঙ্গত ঔষধ, যা বিভিন্ন রোগ সারানোয় কার্যকর হিসেবে উপস্থাপন করা হয়৷ কিন্তু হোমিওপ্যাথি আসল...
15/09/2021

হোমিওপ্যাথিকে প্রায়ই এক ন্যয়সঙ্গত ঔষধ, যা বিভিন্ন রোগ সারানোয় কার্যকর হিসেবে উপস্থাপন করা হয়৷ কিন্তু হোমিওপ্যাথি আসলে কী? এখানে থাকছে আটটি প্রশ্ন এবং উত্তর৷
হোমিওপ্যাথি কী?

২০০ বছর আগে স্যামুয়েল হানেমান নামের এক চিকিৎসক হোমিওপ্যাথি চিকিৎসাপদ্ধতি উদ্ভাবন করেছিলেন৷ এই চিকিৎসার তত্ত্ব হচ্ছে, কোনো একজন সুস্থ ব্যক্তির দেহে কোনো একটি ‘সাবস্টেন্স’ বা উপাদান প্রয়োগ করা হলে যে প্রতিক্রিয়া হয়, সেই একই প্রতিক্রিয়া দেখানো রোগীকে সুস্থ করতে সেই সাবস্টেন্স ব্যবহার করতে হবে৷ আর একজন রোগীকে চিকিৎসার ক্ষেত্রে তাঁর শারীরিক লক্ষণগুলোর পাশাপাশি মানসিক এবং আবেগী অবস্থাকেও মূল্যায়ন করেন হোমিওপ্যাথরা৷ তাঁরা একটি ঔষধে যেসব উপাদান ব্যবহার করেন, তা এতটাই দ্রবীভূত করা হয় যে, তার মধ্যে থাকা উপাদানটি বিশ্লেষণ করে আর মূল উপাদান সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায় না৷

কিন্তু তারপরও তাহলে হোমিওপ্যাথিক ঔষধে কাজ হয় কীভাবে?

হানেমান এক্ষেত্রে এক গূঢ় ব্যাখ্যা দিয়ে গেছেন৷ তিনি বিশ্বাস করতেন, হোমিওপ্যাথিক ঔষধে এক ধরনের ‘স্পিরিট-লাইক পাওয়ার’ রয়েছে৷ একটি উপাদানকে যখন রীতিনীতি মেনে ক্রমাগত অ্যালকোহল বা জলে দ্রবীভূত করে লঘু করা হতো, তখন তা সেই উপাদানে প্রবেশ করতো৷ বলা বাহুল্য, এ ধরনের কথাবার্তার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই৷

হোমিওপ্যাথির জনক ক্রিস্টিয়ান ফ্রিডরিশ সামুয়েল হানেমান
ছোট্ট বলগুলোতে আসলে কী আছে?

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায়ব্যবহৃত উপাদানগুলো নানাভাবে আসে৷ এতে খুবই বিষাক্ত রাসায়নিক উপাদান আর্সেনিক এবং প্লুটোনিয়াম প্রায়ই ব্যবহার করা হয়৷ হোমিওপ্যাথি ঔষুধ তৈরির উপাদানের তালিকায় পটাশিয়াম সায়ানাইড এবং মার্কারি সায়ানাইডও রয়েছে৷ এছাড়া বিভিন্ন হার্বাল এবং অ্যানিমেল প্রোডাক্টও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়৷

একজন রোগী কি জানেন তাঁকে ঠিক কী ঔষধ দেয়া হচ্ছে?

এটা আসলে অনেকটা চিকিৎসক বা হোমিওপ্যাথি চর্চা করা ব্যক্তির উপর নির্ভর করে৷ তবে অধিকাংশ রোগীই জানেন না যে, তিনি ঔষধ হিসেবে ঠিক কী গ্রহণ করছেন৷ আর ফার্মেসিতে হোমিওপ্যাথিক ঔষধগুলো শুধু সেসবের ল্যাটিন নাম দিয়ে চিহ্নিত করা থাকে৷ হোমিওপ্যাথির সমালোচকরা অবশ্য বারংবার দাবি করে আসছেন যে, একজন রোগীকে যেসব ঔষধ দেয়া হয় সেগুলোতে যাতে সেসবের জার্মান (অন্য দেশে হতে পারে ইংরেজি) নাম যোগ করা হয়, যাতে করে একজন রোগী বুঝতে পারেন যে তিনি ঔষুধ হিসেবে কী গ্রহণ করছেন৷

হোমিওপ্যাথিক ঔষধে আর কী থাকে?

গোল ‘পিল’ আকারের হোমিওপ্যাথিক ঔষধগুলোর মূল উপাদান হচ্ছে ‘ক্রিস্টাল সুগার’৷ আর তরল অবস্থায় হোমিওপ্যাথি সাবস্টেন্সগুলোকে আসলে অ্যালকোহল বা পানির বাইরে আর কিছু বলা যায় না৷ কেননা, অ্যাক্টিভ কম্পোনেন্টগুলোকে দ্রবীভূত করে এতটাই পাতলা করে ফেলা হয় যে, সেগুলো শনাক্ত করা অত্যন্ত জটিল ব্যাপার৷

ন্যাটোরোপ্যাথির সঙ্গে এটির সম্পর্ক কী?

ন্যাটোরোপ্যাথি এবং পাইথ্যোথেরাপিকে বিজ্ঞানসম্মত মনে করা হয়৷ তবে এসবের সঙ্গে হোমিওপ্যাথির কোনো সম্পর্ক নেই৷ যেমন হার্বাল চায়ের মধ্যে অনেক শনাক্ত করা যায় এমন সক্রিয় উপাদান রয়েছে, আর হোমিওপ্যাথিক ঔষধে অসনাক্তযোগ্য উপাদানই বেশি৷

হোমিওপ্যাথিক থেরাপির সবচেয়ে বড় ঝুঁকি কী?

অকার্যকর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিতে একজন রোগী যে সময় ব্যয় করেন, সেই সময়ের কারণে তাঁর রোগ আরো জটিল আকার ধারণ করতে পারে৷ যেমন, একজন ক্যানসার রোগী যদি কেমোথেরাপি বা রেডিওথেরাপির বদলে হোমিওপ্যাথিক উপায়ে রোগ সারানোর পথ বেছে নেন, তাহলে পরবর্তীতে তাঁর ক্যানসার চিকিৎসা করা দুরূহ হয়ে পড়তে পারে৷ আর এ ধরনের ক্ষেত্রে রোগীর মৃত্যুর আশঙ্কা বেড়ে যায়৷ তাছাড়া জার্মানিতে কোনো অভিভাবক যদি তাঁর সন্তানকে প্রচলিত চিকিৎসা ব্যবস্থাথেকে জোর করে বাইরে রেখে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণে বাধ্য করেন, তাহলে তিনি আইনি জটিলতায় পড়তে পারেন৷

তাহলে হোমিওপ্যাথির সাফল্য কিসের উপর নির্ভরশীল?

হোমিওপ্যাথরা সাধারণত একজন রোগীকে এবং তাঁর রোগ সম্পর্কে জানতে বেশ কয়েক ঘণ্টা সময় ব্যয় করেন৷ তাঁরা সহানুভূতি প্রকাশের মাধ্যমে রোগীর দুর্বলতা সম্পর্কে জানার চেষ্টা করেন এবং নিবিড় আলোচনার মাধ্যমে এমন এক পরিস্থিতি তৈরি করেন যাতে রোগী নিজেকে গুরুত্বপূর্ণ ভাবতে শুরু করেন৷ আর এ কারণে হোমিওপ্যাথিকে মেডিসিনের বদলে সাইকোথেরাপি হিসেবে বিবেচনা করেন অনেকে৷ এভাবে আসলে একজন মানুষের ‘সেল্ফ-হিলিং’ ক্ষমতাকে জাগিয়ে তোলার চেষ্টা করা হয়৷ ঔষধ এখানে গৌণ ব্যাপার৷ হোমিওপ্যাথি তাই বিশ্বাসের ব্যাপার, যুক্তির নয়৷

ঢাকার কলাবাগানের বাসিন্দা মনসুর আহমেদ প্রায় পনেরো বছর ধরে অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসার পাশাপাশি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসাও নিচ্ছেন।ত...
15/09/2021

ঢাকার কলাবাগানের বাসিন্দা মনসুর আহমেদ প্রায় পনেরো বছর ধরে অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসার পাশাপাশি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসাও নিচ্ছেন।

তিনি বলছেন, কোন কোন রোগে তিনি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় ভালো উপকার পেয়েছেন।

''আঁচিল, চর্মরোগের মতো সমস্যাগুলোয় হোমিওপ্যাথি ওষুধে খুব ভালো উপকার পেয়েছি। হাসপাতালে গেলে এগুলোর জন্য সার্জারি বা লেজার করে।

কিন্তু হোমিওপ্যাথি ওষুধ খেয়ে কিছুদিনের মধ্যে এগুলো ভালো হয়ে গেছে।'' তিনি বলছেন।

বিজ্ঞাপন

কিন্তু শারীরিক বড় সমস্যার জন্য তিনি বরাবরই অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

কারণ হিসাবে তিনি বলছেন, ''হোমিওপ্যাথি ওষুধে ভালো হতে কিছুদিন সময় লাগে। কিন্তু সার্জারি করার মতো বা বড় কোন সমস্যায় সেই দেরী করার ঝুঁকি নিতে চাইনা বলেই এ ধরণের সমস্যা হলে হাসপাতালের চিকিৎসকের কাছে যাই।''

বাংলাদেশে মিঃ আহমেদের মতো অনেক মানুষ নানা সমস্যায় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিয়ে থাকেন। বিশেষ করে গ্রামীণ এলাকায় এই চিকিৎসা অত্যন্ত জনপ্রিয়।

বরগুনার পাথরঘাটার হাসিনা বেগম বলছেন, ''হাসপাতালে গেলে অনেক টাকা লাগে, কিন্তু হোমিওপ্যাথিতে ডাক্তারের খরচ, ওষুধের অনেক কম।

সময় লাগলেও রোগ ভালো হয়। আর তাতেও ভালো না হলে হাসপাতাল তো আছেই।''

সুত্রঃ বিবিসি

Address

Wari

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when A.R.Homoeo Hall posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram