Dr.Saidul Islam

Dr.Saidul Islam যেকোনো সমস্যার জন্য পরামর্শ নিতে ইনবক্স যোগাযোগ করুন

28/08/2023

ডা. সাইদুল ইসলাম
ডি.এইচ.এম.এস
(বাংলাদেশ হোমিও মেডিকেল কলেজ, ঢাকা)

চেম্বারঃ এ আর হোমিও হল
বাংলাদেশ হোমিও মেডিকেল এর পাশে, ওয়ারী, জয়কালী মন্দির,ঢাকা।

পুষ্টিগুণে ভরপুর খেজুরে রয়েছে ভিটামিন, আঁশ, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও জিঙ্ক। খেজুর একজন সু...
27/08/2023

পুষ্টিগুণে ভরপুর খেজুরে রয়েছে ভিটামিন, আঁশ, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও জিঙ্ক। খেজুর একজন সুস্থ মানুষের শরীরে আয়রনের চাহিদার প্রায় ১১ ভাগই পূরণ করে। তাই প্রতিদিন খেতে পারেন খেজুর। পুষ্টিবিদদের মতে, শরীরের প্রয়োজনীয় আয়রনের অনেকটাই খেজুর থেকে আসে। তাই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় যুক্ত করুন খেজুর।

সুখী দাম্পত্য জীবনের জন্য স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালো মিল থাকার পাশাপাশি দরকার নিয়মিত যৌন মিলন। সুখী যৌন জীবন সবাই চায়। কি...
27/08/2023

সুখী দাম্পত্য জীবনের জন্য স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালো মিল থাকার পাশাপাশি দরকার নিয়মিত যৌন মিলন। সুখী যৌন জীবন সবাই চায়। কিন্তু প্রায়ই দেখা যায় যৌন সমস্যার কারণে সংসারে অশান্তি যা অনেকসময় ডিভোর্স পর্যন্ত গড়ায়। তাই সাংসারিক ঝামেলা এড়াতে আগে থেকে সতর্ক হওয়া জরুরী। যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য কোনো ধরনের ঔষধের প্রয়োজন নেই, প্রতিদিন কিছু পুষ্টিকর খাবার খাওয়াই যথেষ্ট।

অনেকেই রয়েছেন যারা নিজেদের যৌন জীবন নিয়ে সন্তুষ্ট নয়। অনিয়মিত ঘুম, দুশ্চিন্তা, মানসিক চাপ, বাজে খাদ্যাভ্যাস ইত্যাদি কারণে যৌন সমস্যা দেখা দিতে পারে। প্রায় সবার মধ্যেই কৌতুহল থাকে প্রাকৃতিক উপায়ে কিভাবে যৌন ক্ষমতা বাড়ানোর যায় তা নিয়ে। সংসার জীবন সুখময় করে তুলতে সেক্স বৃদ্ধি করার খাবার খেতে হবে। নিয়মিত এই খাদ্যগুলি খেলে আপনার যৌন শক্তি কয়েকগুণ বৃদ্ধি পাবে। আজকে সেক্স পাওয়ার বাড়ানোর খাদ্যগুলি নিয়ে আলোচনা করা হলো।

সেক্স পাওয়ার বৃদ্ধিতে কিসমিস

কিসমিস মিষ্টি বা সুস্বাদু একটি খাবার। কিসমিসের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ গুন। কিসমিস যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে ব্যাপক ভূমিকা রাখে, এই বিষয়টা হয়তো অনেকেই জানে না। তাহলে জেনে নেই কিসমিসের যৌন শক্তির উপকারিতা সমূহ–
যাদের যৌন ক্ষমতা দূর্বল তাদের নিয়মিত কিসমিস খেলে সমস্যা দূর হবে। কারণ কিসমিস যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে। দেহের পুষ্টির ঘাটতি থাকলে সেটি সহজেই কিসমিস পূরন করে থাকে। কারন কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন বা ক্যালরি শক্তি।কিসমিস শরীরের হজম শক্তি ঠিক রাখে এবং শরীরের ভারসাম্য বজায় থাকে। আর হজম ও ভারসাম্য ঠিক থাকলেই বিভিন্ন যৌন সমস্যার বিলুপ্তি ঘটবে সহজেই। কিসমিস শরীর ও মন দুটোই ভালো রাখে। আর শরীর ও মন ভালো থাকলে যৌন মিলন হয়ে উঠে তৃপ্তিময় ও দীর্ঘক্ষন। তাই নিয়ম করে প্রতিদিন কিসমিস খাওয়া প্রয়োজন। মানুষের শরীরে সেক্স মূলত নির্ভর করে মন ও শরীরের উপর। মন ও শরীর ভালো না থাকলে যৌন আসক্তি বা তৃপ্তি ঠিক মতো পাওয়া যাবে না সেক্সে। তাই মন ও শরীর ভালো রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদানটি হলো কিসমিস।কিসমিস শরীরে রক্ত চলাচলে সাহায্য করে। এবং যৌন সমস্যা আস্তে আস্তে সমাধান হয়ে থাকে।

সেক্স পাওয়ার বৃদ্ধিতে বাদাম ও বিভিন্ন বীজ

বাদাম, আখরোট, কিসমিস, কিংবা পেস্তার মতো শুকনো ফলগুলো শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টির যোগান দেয়।
বাদামে রয়েছে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট যা শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখে। এছাড়া বাদামের আর্জিনিন নামক অ্যামাইনো অ্যাসিড শরীরে উন্নত শুক্রাণু তৈরী করে ও টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন অল্প করে হলেও চীনা বাদাম,কাজু বাদাম, কাঠ বাদাম,আখরোট ইত্যাদি খাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে আপনার যৌন স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। এছাড়া বীজ জাতীয় খাবার যেমন কুমড়োর বীজ, শিম, সূর্যমূখীর বীজ ইত্যাদিতে প্রচুর ফাইটোস্ট্রোজেন থাকে যা যৌন ইচ্ছা এবং যৌন ক্ষমতা বাড়ায়। দেহের পুষ্টিযোগাতে কিসমিস দারুণভাবে কাজ করে। এটি খেলে প্রচুর পরিমানে ক্যালরি পাওয়া যায়। কিসমিস যৌন সমস্যা দূর করে দেয়, হজম শক্তি ভালো করে ফলে শরীরের ভারসাম্য ঠিক থাকে। তাই প্রতিদিন বিকালে ৫ থেকে ৭টি কিসমিস খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।

সেক্স পাওয়ার বৃদ্ধিতে মধুর ভূমিকা

যৌন অক্ষমতার সমাধানের জন্য মধুর গুণের কথা আমরা সবাই জানি। তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক মধু কিভাবে সহায়তা করে-
মধুতে রয়েছে গুকোজ ও ফ্রুকটোজ যাতে সেক্স হরমোন দ্রুত কাজ করে। এছাড়া নিয়ম করে মধু খেলে পাকস্থলী পরিষ্কার হয়, মস্তিষ্ক অতিরিক্ত শক্তি লাভ করে, শরীরের স্বাভাবিক তাপশক্তি বজায় থাকে, প্রস্রাব স্বাভাবিক হয়, গ্যাসের সমস্যা দূর হয় এবং খিদে বাড়ায়। এছাড়া প্যারালাইসিসে আক্রান্ত রোগীর জন্যও মধু খুব উপকারী। যৌন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য প্রতিদিন সকালে ও রাতে ঘুমানোর আগে ১ গ্লাস গরম জলে ১ চামচ খাঁটি মধু মিশিয়ে খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে খাঁটি কালোজিরা ফুলের মধু বিশেষ উপকারী।

৫কোমরের ব্যথা কমবেশি সব মানুষের হয়। এই ব্যথা যুবক থেকে বৃদ্ধ—সব বয়সেই হতে পারে। গবেষণায় বলা হয়, বিশ্বের ৭০ থেকে ৮০ ভাগ প...
27/08/2023

৫কোমরের ব্যথা কমবেশি সব মানুষের হয়। এই ব্যথা যুবক থেকে বৃদ্ধ—সব বয়সেই হতে পারে। গবেষণায় বলা হয়, বিশ্বের ৭০ থেকে ৮০ ভাগ প্রাপ্তবয়স্ক লোক জীবনে কখনও না কখনও এ ব্যথায় আক্রান্ত হয়। শুরু থেকে কোমরের ব্যথা নির্মূল করতে না পারলে রোগীকে ভবিষ্যতে বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়।

মূলত কয়েকটি কারণে কোমর ব্যথা হয়। যেমন:
�১। ওজন উচ্চতা অনুযায়ী বেশি হলে।�২। ভারী বস্তু তোলার কাজ করলে।�৩। কোমরে চোট পেলে।�৪। অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে বা বসে কাজ করলে।�৫। পা পিছে কোথাও পড়ে গেলে।�৬। নিয়মিত গাড়ি চালালে।�৭। সাধারণত কুঁজো হয়ে হাঁটলে বা বসলে।�৮। গর্ভধারণ সময়ে।�৯। হঠাৎ কোনো কারণে হাড়, মাংসপেশি, স্নায়ু—এই তিনটি উপাদানের সামঞ্জস্য নষ্ট হলে।

উপসর্গ
* প্রথমে কোমরে অল্প ব্যথা থাকলেও ধীরে ধীরে ব্যথা বাড়তে থাকে
* অনেক সময় হয়তো রোগী হাঁটতেই পারে না
* ব্যথা কখনও কখনও কোমর থেকে পায়ে ছড়িয়ে পড়ে
* পায়ে ঝিনঝিন ধরে থাকে
* অধিকাংশ ক্ষেত্রে চিৎ হয়ে শুয়ে থাকলে এ ব্যথা কিছুটা কমে আসে
* কোমরে সামান্য নড়াচড়া হলেই এ ব্যথা বেড়ে যায়
* সকালে ঘুম থেকে উঠে পা ফেলতে সমস্যা হতে পারে
* হাঁটতে গেলে পা খিঁচে আসে বা আটকে যেতে পারে
* ব্যথা দুই পায়ে বা যেকোনো এক পায়ে নামতে পারে
* কোমরের মাংসপেশি কামড়ানো ও শক্ত ভাব হয়ে যাওয়া
* পা অবশ ও ভারী হয়ে যায়, পায়ের শক্তি কমে যায়
* প্রাত্যহিক কাজে, যেমন- নামাজ পড়া, তোলা পানিতে গোসল করা, হাঁটাহাঁটি করা ইত্যাদিতে কোমরে ব্যথা হওয়া

কোমর ব্যথায় ঘরোয়া চিকিৎসা
* সেঁক দিন: কোমরের যে জায়গায় ব্যথা সেখানে সেঁক দিলে যন্ত্রণা থেকে কিছুটা মুক্তি পাওয়া যাবে।
* আদা: আদাতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে। এই পটাশিয়ামের অভাবের ফলে নার্ভের সমস্যা দেখা দেয়। প্রতিদিন নিয়ম মেনে আদা খেলে কোমরের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
* হলুদ: দুধের সঙ্গে নিয়ম করে হলুদ খেলে কোমরের ব্যথা অনেকটাই কমতে পারে।
* মেথি বীজ: গুড়াঁ দুধের সঙ্গে মেথি বীজের মিশ্রণ তৈরি করে ব্যথার জায়গায় ম্যাসাজ করলে উপকার পাবেন।

* লেবুর শরবত: লেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। ভিটামিন সি যন্ত্রণা উপশমে খুবই কার্যকারী।
* অ্যালোভেরা: প্রতিদিন নিয়ম করে অ্যালোভেরা শরবত খেলে কোমরের ব্যথা থেকে মুক্তি মিলতে পারে।
* ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়াম জাতীয় খাদ্য: প্রতিদিন নিয়ম করে দুধ, ঘি, পনির, ফল, শাকসবজি, বাদাম ইত্যাদি খেলে কোমরের ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। আর নিয়মিত শরীরচর্চা করতে ভুলবেন না।

কোমর ব্যথা কমানোর জন্যে কিছু এক্সারসাইজ
১) বিছানায় চিত হয়ে শুয়ে দুই হাত শরীরের দুই পাশে রেখে দুই পা সোজা করে শুতে হবে। হাঁটু ভাঁজ না করে এক পা ওপরের দিকে তুলুন যত দূর সম্ভব। ১০ সেকেন্ড পা তুলে রাখতে হবে। একইভাবে অপর পা ওপরে তুলুন এবং একই সময় নিন।
২) এবার একইভাবে হাঁটু ভাঁজ না করে একসঙ্গে দুই পা তুলুন এবং একই সময় নিন।

৩) এবার এক হাঁটু ভাঁজ করে দুই হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে হাঁটুকে বুকে লাগানোর চেষ্টা করুন। ১০ সেকেন্ড থাকুন। একইভাবে অপর হাঁটু বুকে লাগাতে হবে।
এই এক্সারসাইজ করার পরেও ব্যথা না কমলে সম্পূর্ণ চিকিৎসা পেতে আপনাকে সঠিক মোবিলাইজেশন, ম্যানুপুলেশন, স্ট্রেচিংয়ের মতো চিকিৎসা নিতে হবে। সেক্ষেত্রে ফিজিওথেরাপি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিবেন। অল্প বয়সেই কোমর ব্যথা কিন্তু অবহেলা করা যাবে না! হাড় ক্ষয় রোধে ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার খেতে হবে।

কোমর ব্যাথায় হোমিও চিকিৎসাঃ
কোমরের ব্যথায় সুনির্বাচিত হোমিও ঔষধ বেশ ফলপ্রসু -- যা বহুল পরিক্ষিত । লক্ষণসমষ্টি নির্ণয় করে রোগের হ্রাস-বৃদ্ধি ও ধাতুগত দিক বিবেচনায় রেখে নিম্নলিখিত ওষুধগুলো ব্যাবহার করা যেতে পারে।

কোমর ব্যাথার কিছু হোমিও ঔষধঃ

* রাস টক্স: রাস টক্স প্রাথমিক কোমর ব্যথার চমৎকার ঔষধ ভারি কাজ বা একটানা বেশীক্ষণ বসে থাকার কারনে কোমর ব্যথা।

রাসটক্সের রোগী বেশিক্ষণ বসে থাকতে পারে না কিছুক্ষণ পরেই উঠে দাঁড়িয়ে যায় এবং হাঁটাচলা শুরু করে তাতেই কোমর ব্যথার আরাম হয়।
* ব্রায়োনিয়াঃ তরুন ও পুরাতন কোমর ব্যথায় ব্রায়োনিয়া ব্যবহৃত হয়।

কোমরে সূচ ফোঁটানোর মত ব্যথা, রোগী কোনভাবেই নড়াচড়া করতে চায়না চুপচাপ শুয়ে থাকতে চায়, একটু নড়াচড়া বা হাঁটাচলা করলেই তার কোমর ব্যথা বেড়ে যায়।

* রুটাঃ তরুন কোমর ব্যথার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ হলো রুটা, রুটার রোগীরা হাঁটাচলা বা উঠাবসায় হাড় ভেঙ্গে যাওয়ার মতো এক শব্দ হয় ।
এবং কোমর ব্যথা ডান পার্শ্বে চাপিয়া শুইলে এবং সোজা হয়ে শুইলে আরামবোধ করে।

* আর্নিকাঃ পড়ে গিয়ে আঘাত পেলে বা যেকোন উপায়ে আঘাত পেয়ে কোমরব্যথা হলে আর্নিকা কার্যকরী।
আর্নিকার রোগীরা শক্ত বিছানায় শুতে পারে না, তাই সবসময় নরম বিছানা চায়।

* লিডামঃ বাত ব্যথা কোমর থেকে উপরের দিকে ধাবিত হয়। বসে থাকলে বা বসা থেকে উঠতে গেলে বৃদ্ধি।
ঠান্ডা পানি বা বরফ লাগালে আরাম।

* কেলকেরিয়া ফ্লোরঃ কোমরের হাড় ক্ষয় হেতু কোমর ব্যথা হলে কেলকেরিয়া ফ্লোর কার্যকরী, সাথে কোমরে শক্তবোধ হয়।

* হাইপেরিকামঃ আঘাত লাগার ফলে সৃষ্ট দীর্ঘদিনের পুরাতন কোমর ব্যথা হলে হাইপেরিকাম কার্যকরী।

* কেলি কার্বঃ পুরাতন কোমর ব্যথার চমৎকার ঔষধ কেলি কার্ব, কোমরে অসহ্য শুচ ফোঁটানো ব্যথা এবং ব্যথা রাতের বেলায় বেশি হয় বিশেষ করে রাত্রি ২-৩টার দিকে।

* কষ্টিকামঃ যে সকল মহিলারা অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রম করে তাদের জন্য কষ্টিকাম অমৃতের মত।

তবে হোমিও চিকিৎসা অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিতে হবে। নাহয় হিতে বিপরীত হতে পারে।

চেম্বার, এ আর হোমিও হল
বাংলাদেশ হোমিও মেডিকেল এর পাশে,টিকাটুলি ঢাকা।

31/12/2022

ডা. সাইদুল ইসলাম
ডি.এইচ.এম.এস ( ঢাকা)

চেম্বার, এ আর হোমিও হল
বাংলাদেশ হোমিও মেডিকেল এর পাশে,টিকাটুলি ঢাকা।

ডক্টরের সাথে কথা বলতে ম্যাসেজ অপশন খোলা আছে।ডা. সাইদুল ইসলামডি এইচ এম এসবাংলাদেশ হোমিও মেডিকেল কলেজ,গভ রেজিঃ নং-৩২০৫৬সরা...
11/12/2022

ডক্টরের সাথে কথা বলতে ম্যাসেজ অপশন খোলা আছে।
ডা. সাইদুল ইসলাম
ডি এইচ এম এস
বাংলাদেশ হোমিও মেডিকেল কলেজ,
গভ রেজিঃ নং-৩২০৫৬
সরাসরি চেম্বারেও আসতে পারেনঃ
মেহেদী হোমিও হল
বাংলাদেশ হোমিও মেডিকেল এর পাশে,টিকাটুলি ঢাকা।
রোগী দেখার সময়, সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত । (শুক্রবার বন্ধ)
বি.দ্র.- কমেন্টে কেউ নিজের মোবাইল নাম্বার না দেয়ার অনুরোধ রইলো, দিলে প্রতা-রিত হতে পারেন।

শরীর সুস্থ রাখতে হাঁটার বিকল্প নেই। বেশ কিছু গবেষণায় বলা হয়েছে, শুধু হেঁটেই কঠিন রোগের ঝুঁকি কমানো যায়। তবে এক্ষেত্রে ...
26/10/2022

শরীর সুস্থ রাখতে হাঁটার বিকল্প নেই। বেশ কিছু গবেষণায় বলা হয়েছে, শুধু হেঁটেই কঠিন রোগের ঝুঁকি কমানো যায়। তবে এক্ষেত্রে আপনি কতক্ষণ হাঁটছেন সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

ওজন কমানোর সঙ্গে ১০ হাজার কদম হাঁটার একটি তত্ত্ব কমবেশি সবাই জানেন, আবার অনেকে মানারও চেষ্টা করেন।

নেচার মেডিসিনে প্রকাশিত এক নতুন গবেষণায় দিনে ১০ হাজার ধাপ হাঁটার দাবির সত্যতা দাবি করেছে।

গবেষণায় ৬ হাজারেরও বেশি অংশগ্রহণকারী যুক্ত ছিলেন, যার মধ্যে ৭৩ শতাংশই নারী।

অংশগ্রহণকারীদের গড় বয়স ছিল ৫৬.৭ ও শরীরের ভর সূচক প্রতি মিটার বর্গক্ষেত্রে ২৮.১ কেজি ছিল।

সমীক্ষায় দেখা গেছে, প্রতিদিন যারা ১০ হাজার কদম হেঁটেছেন তাদের বেশিরভাগই ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, জিইআরডি, এমডিডি, স্থূলতা, স্লিপ অ্যাপনিয়াসহ বেশ কয়েকটি সাধারণ, দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমেছে।

গবেষকরা দেখেছেন, যারা প্রতিদিন ৮,২০০ কদম হেঁটেছেন তারাও এসব রোগ থেকে ঝুঁকিমুক্ত ছিলেন।

প্রতিদিন কত ধাপ হাঁটা উচিত?

গবেষকরা বলেছেন, একজন ব্যক্তির বিএমআই ২৮ কেজি হলে (তাদের স্থূলত্বের ঝুঁকি ৬৪ শতাংশ) তা কমাতে প্রতিদিন প্রায় ৬-১১ হাজার ধাপ হাঁটাই যথেষ্ট হতে পারে।

এই গবেষণায় কয় কদম হাঁটছেন তার সঙ্গে কতটুকু জোরে হাঁটছেন সেদিকও বিশ্লেষণ করা হয়েছে।

এক্ষেত্রে ধীরে হাঁটার চেয়ে মাঝারি থেকে জোরে হেঁটেছেন যারা, তাদের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কম ছিল।

হাঁটার উপকারিতা কী কী?

>> কার্যকরভাবে ওজন কমায়
>> অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা কমায়
>> স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়
>> জয়েন্টের ব্যথা উপশম করে
>> ইমিউন ফাংশন উন্নত করে
>> পা ও পেটের পেশিগুলো মজবুত করে
>> ৩০ মিনিটের দ্রুত হাঁটা ১৫০ ক্যালোরি পর্যন্ত বার্ন করে
>> মেজাজ উন্নত করে

সাধারণ কাশি নাকি হাঁপানিতে ভুগছেন বুঝবেন যে লক্ষণেঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সর্দি-কাশির সমস্যা ছোট-বড় সবার মধ্যেই দেখা ...
26/10/2022

সাধারণ কাশি নাকি হাঁপানিতে ভুগছেন বুঝবেন যে লক্ষণে

ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সর্দি-কাশির সমস্যা ছোট-বড় সবার মধ্যেই দেখা দেয়। তবে সাধারণ সর্দি-কাশি কিংবা শ্বাসকষ্ট কখনোই অবহেলা করা উচিত নয়।

বিশেষ করে বেশ কয়েকদিন ধরেই কাশি, শ্বাসকষ্ট কিংবা বুকে চাপ ধরে থাকার সমস্যা দেখা দিলে সতর্ক থাকুন। কারণ এসব সমস্যা হতে পারে হাঁপানির লক্ষণ।

সাধারণ কাশি কিংবা শ্বাসকষ্ট ভেবে অনেকেই এড়িয়ে যান হাঁপানির মতো মারাত্মক সমস্যাকে। আপনারও যদি হাঁপানির লক্ষণ সম্পর্কে তেমন কোনো ধারণা না থাকে, তাহলে জেনে রাখুন প্রাথমিক লক্ষণগুলো সম্পর্কে-

শ্বাসকষ্ট

হাঁপানির প্রাথমিক লক্ষণগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো শ্বাসকষ্ট। যখন-তখনই হতে পারে শ্বাসকষ্ট। যখন শ্বাসনালি স্ফীত ও সংকীর্ণ হয়ে যায়, তখন শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। ফলে ফুসফুসে পর্যাপ্ত পরিমাণে অক্সিজেন চলাচল করতে পারে না ও শ্বাসকষ্ট শুরু হয়।

বুকে শোঁ শোঁ শব্দ

প্রদাহের কারণে যখন শ্বাসনালি সংকুচিত হয়ে যায় তখন শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়া কঠিন হয়ে যায়। এ সময় শরীর প্রয়োজনীয় পরিমাণে অক্সিজেন গ্রহণ করতে ব্যর্থ হয়। আর এ কারণেই বুকে শোঁ শোঁ শব্দ হয় শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়ার সময়।

কাশি

হাঁপানির অন্যতম লক্ষণ হলো কাশি। ধুলা-বালি, কুয়াশা, ধোঁয়ার কারণে হাঁপানির ঝুঁকি বাড়তে পারে। যখন এই মাইক্রো-পার্টিকেল শ্বাসনালিতে প্রবেশ করে, তখনই জ্বালা ও প্রদাহ হয়। ফলে কাশি বাড়ে।

এমনকি হাঁপানির ফলে কাশি হলে তা সহজে সারতে চায় না। শীতকালে এমন রোগীদের কাশির সমস্যা আরও বাড়তে পারে। হাঁপানির কারণে হওয়া গুরুতর কাশির সমস্যাকে কফ-ভ্যারিয়েন্ট অ্যাজমা বলা হয়।

বুকে চাপ ধরা

হাঁপানির আরও একটি লক্ষণ হলো বুকে চাপ ধরার অনুভূতি। এক্ষেত্রে শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে বেশকষ্ট হয় ফলে বুকের মধ্যে টান বাড়ে ও চাপাভাব অনুভব হয়।

দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়া

দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়াও হাঁপানির আরও একটি লক্ষণ। এর ফলে শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়। শ্বাসকষ্টের সময় ফুসফুস থেকে সম্পূর্ণরূপে বাতাস বেরিয়ে যায়, ফলে আক্রান্ত ব্যক্তি নিজেই দ্রুত শ্বাস নিতে বাধ্য হন।

এসব লক্ষণ ছাড়াও কথা বলতে সমস্যা, দুশ্চিন্তা কিংবা অস্থিরতা, অত্যাধিক ঘাম ও ঠোঁট নীল হয়ে যাওয়ার মতো লক্ষণ হাঁপানির ইঙ্গিত দেয়। এসব লক্ষণ দেখলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

এ সময়ের গলা ব্যথা ও খুসখুসে কাশি সারাতে যা করবেনআবহাওয়া এখন বেশ ঠান্ডা। শীত আসতে বুঝি আর বেশি দেরি নেই! এ সময় ঋতু পরিবর্...
26/10/2022

এ সময়ের গলা ব্যথা ও খুসখুসে কাশি সারাতে যা করবেন

আবহাওয়া এখন বেশ ঠান্ডা। শীত আসতে বুঝি আর বেশি দেরি নেই! এ সময় ঋতু পরিবর্তনের কারণে অনেকেই সর্দি-কাশির পাশাপাশি গলা ব্যথায় ভুগছেন!

ঋতু পরিবর্তনের সময় জীবাণু অনেক বেশি সক্রিয় হয়ে ওঠে। যা গলা ব্যথাসহ গলায় খুসখুসে ভাব ও খুসখুসে কাশির মতো সমস্যা তৈরি করতে পারে।

তবে করোনা মহামারির এ সময় হঠাৎ গলা ব্যথা বা কাশি হওয়া কিন্তু সাধারণ বিষয় নয়। কারণ গলা ব্যথা, খুসখুসে ভাব ও জ্বালাপোড়ার সমস্যা হতে পারে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্টের লক্ষণ। তাই এ সময়ের গলা ব্যথাকে অবহেলা করা ঠিক নয়।

করোনা হোক বা সাধারণ গলা ব্যথার সমস্যা সারাতে অনেকেই অ্যান্টিবায়োটিক বা অ্যান্টিঅ্যালার্জিক ওষুধ খেয়ে নেন না বুঝেই। চাইলে কয়েকটি উপাদানের মাধ্যমে ঘরোয়া উপায়েই সারাতে পারবেন এ সমস্যা। জেনে নিন করণীয়-

হলুদ দুধ

হলুদ দুধের স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বিশেষ জায়গা করে নিয়েছে হলুদ। হলুদের মধ্যে থাকে অনেক উপকারী উপাদান। হলুদে থাকা নানা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যে কোনো ধরনের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
তাই গলা ব্যথা ও খুসখসে কাশির সমস্যা সারাতে খেতে পানে হলুদ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এক্ষেত্রে গরম দুধের সঙ্গে সামান্য কাঁচা হলুদ খেয়ে নিন।

আদা চা

গলা ব্যথার সমস্যায় আদা চা খুবই উপকারী। আদায় থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট দ্রুত সারায় গলার যে কোনো সমস্যা। এছাড়া চায়ে থাকে নানা উপকারী উপাদান। যা বহু সমস্যার করতে পারে সমাধান।

আদা, গুড় ও জোয়ান

সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা ও গলার খুসখুসে ভাব দূর করতে আদা, গুড় ও জোয়ান হতে পারে দারুণ উপকারী। এজন্য সামান্য গুড়ের সঙ্গে মিশিয়ে নিন আদা কুচি ও জোয়ান। দেখবেন সেরে যাবে গলার সব সমস্যা।

লবণ পানিতে গার্গল

গলা ব্যথা বা খুসখুসে কাশির সমস্যা সমাধানে লবণ পানি খুবিই কার্যকরী। দু’দিন তিনবেলা করে লবণ পানি গার্গল করলেও খুব দ্রুত সেরে যাবে গলা ব্যথা। একই সঙ্গে খুসখুসে কাশিও কমে আসবে।

সন্তান উদ্বেগে ভুগছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণেশিশুদের মধ্যেও দেখা দিতে পারে উদ্বেগ। যা শিশুর মানসিক বিকাশে খারাপ প্রভাব ফেল...
26/10/2022

সন্তান উদ্বেগে ভুগছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে

শিশুদের মধ্যেও দেখা দিতে পারে উদ্বেগ। যা শিশুর মানসিক বিকাশে খারাপ প্রভাব ফেলে। অনেক শিশু আছে, যারা আগাম উদ্বেগ বা অ্যান্টিসিপেটরি অ্যাংজাইটিতে ভুগছে।

প্রাথমিক অবস্থায় অভিভাবকরা যদি সন্তানের এই সমস্যাকে গুরুত্ব না দেন, তাহলে পরবর্তী সময়ে শিশু মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে যেতে পারে। তবে কীভাবে বুঝবেন আপনার সন্তান উদ্বেগে ভুগছে কি না-

অন্যের সঙ্গে সন্তানের তুলনা

আপনি কি সন্তানের সামনে তার সমবয়সী অন্য সন্তানের বা তার কোনো বন্ধুর তুলনা করেন? কিংবা সব সময় শুধু শিশুর ভুলত্রুটিই খুঁজে বের করেন? অনেক বাবা-মায়েরাই এই কাণ্ড ঘটান।

প্রায়ই যদি আপনি শিশুকে অন্যের সঙ্গে তুলনা করেন তাহলে বুঝবেন সন্তানে উদ্বেগে ভুগছে। পরবর্তী সময় থেকে এ বিষয়ে সতর্ক থাকুন। শিশুমনে এ বিষয়ে ব্যাপক খারাপ প্রভাব পড়ে।

শিশুর ফোকাস করতে অক্ষমতা

কোনো বিষয়ে ফোকাস বা মনোযোগ ধরে রাখতে আপনার সন্তান কি দুর্বল? এটি কিন্তু আগাম উদ্বেগের আরেকটি লক্ষণ।

এক্ষেত্রে শিশু বিভিন্ন কাজ বা স্কুলে মনোনিবেশ করতে পারে না। উদ্বেগ স্মৃতিশক্তিও নষ্ট করে দেয়, ফলে যকোনো বিষয়ে মনোযোগ দেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে।

একাকী থাকার অভ্যাস

আপনার সন্তান কি সব সময় একা থাকতে পছন্দ করে? এই লক্ষণ কিন্তু মোটেও ভালো নয়। এমনটি দেখলে বুঝবেন শিশু উদ্বেগে ভুগছে।

শিশুমনে যে কোনো বেদনাদায়ক ঘটনা গেঁথে থাকে, যা তার উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়ায় ভবিষ্যতে। এমন ক্ষেত্রে শিশুর মানসিক অবস্থার যত্ন নিন।

বিরক্তি
শিশু যদি কথায় কথায় বিরক্তবোধ হয় তাহলে আপনার সচেতন হতে হবে। কারণ যেসব শিশুরা উদ্বেগে ভোগে তারা যে কোনো বিষয়েই বিরক্ত হয়।

মাথা ঘোরা

মাথা ঘোরা একটি ভীতিকর লক্ষণ হতে পারে, যা উদ্বেগ বাড়ায়। শিশু যদি কখনো মাথা ঞোরার কথা জানায় তাহলে দ্রুত ব্যবস্থা নিন। এই লক্ষণ নিয়ে হেলাফেলা করবেন না।

নার্ভাস হওয়া

শিশুর মুখে যদি কেখনো শোনেন, ‘আগামীকালের ক্লাস টেস্ট/স্পোর্টস/অ্যাসাইনমেন্ট/ডিবেট নিয়ে আমি খুিই নার্ভাস’ তাহলে সতর্ক হন। এটিও হতে পারে শিশুর আগাম উদ্বেগের লক্ষণ।

সব কথা ‘যদি’ দিয়ে শুরু

বর্তমানে শিশুরাও কম্পিটিশনে ব্যস্ত সময় পার করে। কে কার চেয়ে বেশি নম্বর পাবে সেটি তো আছেই, এর সঙ্গে কালচারাল অ্যাকটিভিটিসহ নানা স্পোর্টসেও চ্যাম্পিয়ন হতে কতজনই না কতকিছু করেন।

তবে যদি কখনো আপনার সন্তানকে বলতে শোনেন, ‘যদি আমি না পারি’ কিংবা বিভিন্ন কথা সে ‘যদি’ দিয়ে শুরু করে তাহলে বুঝবেন নিশ্চয়ই সন্তানত উদ্বেগে ভুগছে কোনো বিষয় নিয়ে।

অভিভাবককে ভয় পাওয়া

হঠাৎ করেই কি সন্তান আপনাকে ভয় পাচ্ছে? হয়তো আপনার কোনো কথায় বা কাজে শিশু মানসিকভাবে উদ্বেগে ভুগছে।

এজন্য সন্তানকে সব সময় হাসিখুশি রাখার চেষ্টা করুন। কখনো তার সামনে উচ্চস্বরে কথা বলবেন না কিংবা আক্রমণাত্মক হবেন না।

রক্তচাপ বেড়ে কিংবা হঠাৎ করেই কমে যাওয়া স্বাস্থ্যে গুরুতর প্রভাব ফেলে। এ কারণে রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখার পরামর্শ দেন বিশেষজ...
26/10/2022

রক্তচাপ বেড়ে কিংবা হঠাৎ করেই কমে যাওয়া স্বাস্থ্যে গুরুতর প্রভাব ফেলে। এ কারণে রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। সাধারণত প্রেশার বেশি থাকার সমস্যাই দেখা যায়।

তবে কারও কারও ক্ষেত্রে লো প্রেশারও মারাত্মক বিপদের কারণ হতে পারে। যেমন-মাথা ঘোরা, চোখে ঝাপসা দেখা এমনকি অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার মতোও সমস্যা হতে পারে।হঠাৎ এ ধরনের উপসর্গ দেখলে সাবধান হতে হবে। এ সময় ঘাবড়ে না গিয়ে বরং কীভাবে এর সমাধান করবেন তা জানতে হবে। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক নিজের ক্ষেত্রে কিংবা অন্যদের প্রেশার বেড়ে গেলে তাৎক্ষণিক কী করণীয়-

লবণ পানি পান করুন

লবণ দ্রুত ব্লাড প্রেশার বাড়াতে পারে। তাই যদি কখনো মনে করেন যে আপনার প্রেশার লো হয়েছে, তাহলে দ্রুত লবণ পানি পান করুন। দেখবেন সুস্থবোধ করছেন।

খালিপেটে থাকলে খেয়ে নিন

কেউ যদি দীর্ঘক্ষণ না খেয়ে থাকেন, সেক্ষেত্রেও কমে যেতে পারে প্রেশার। বিশেষ করে যারা ইন্টারমিটিং ফাস্টিং করেন বা রোজা রাখেন তখন এ সমস্যা বেশি দেখা দেয়। এমন ক্ষেত্রে দ্রুত খাবার খেয়ে নিন।

ওরস্যালাইন পান করুন

শরীরে ইলোকট্রোলাইট ব্যালান্স ঠিক না থাকলে কমতে পারে ব্লাড প্রেশার। সাধারণত ডায়রিয়া ও বমি হলে এ সমস্যা দেখা দেয়। এমন অবস্থাতেও ওআরএস খুবই কার্যকরী।

ডাবের পানি পান করুন

হাতের কাছে ডাবের পানি থাকলে প্রেশার লো হলে দ্রুত খেয়ে নিন। এতে থাকা পুষ্টি উপাদান প্রেশার স্বাভাবিক করবে মুহূর্তেই।

চকলেট খেতে পারেন

এক টুকরো চকলেটও ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে। কারণ এর মধ্যে ফ্ল্যাভানয়েড নামক এক ধরনের উপাদান থাকে। যা মুহূর্তেই বাড়াতে পারে প্রেশার।

লো প্রেশারের সমস্যার সমাধানে তাৎক্ষণিক এই খাবারগুলোতে স্বস্তি মিলতে পারে। তবে দীর্ঘদিন ধরে লো প্রেশারের সমস্যায় ভুগলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

পুরুষদের যৌ/ন সমস্যারসমাধান একমাত্র হোমিওপ্যাথিডক্টরের সাথে কথা বলতে ম্যাসেজ অপশন খোলা আছে।ডা. সাইদুল ইসলামডি এইচ এম এসব...
01/07/2022

পুরুষদের যৌ/ন সমস্যার
সমাধান একমাত্র হোমিওপ্যাথি

ডক্টরের সাথে কথা বলতে ম্যাসেজ অপশন খোলা আছে।

ডা. সাইদুল ইসলাম
ডি এইচ এম এস
বাংলাদেশ হোমিও মেডিকেল কলেজ,
গভ রেজিঃ নং-৩২০৫৬
সরাসরি চেম্বারেও আসতে পারেনঃ
এ আর হোমিও হল, বাংলাদেশ হোমিও মেডিকেল এর পাশে,টিকাটুলি ঢাকা।
রোগি দেখার সময়, সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত । (শুক্রবার বন্ধ)

বি.দ্র.- কমেন্টে কেউ নিজের মোবাইল নাম্বার না দেয়ার অনুরোধ রইলো, দিলে প্রতারিত হতে পারেন।

পুরুষদের গো/প/ন সমস্যারসমাধান একমাত্র হোমিওপ্যাথিডক্টরের সাথে কথা বলতে ম্যাসেজ অপশন খোলা আছে।ডা. সাইদুল ইসলামডি এইচ এম এ...
22/03/2022

পুরুষদের গো/প/ন সমস্যার
সমাধান একমাত্র হোমিওপ্যাথি

ডক্টরের সাথে কথা বলতে ম্যাসেজ অপশন খোলা আছে।

ডা. সাইদুল ইসলাম
ডি এইচ এম এস
বাংলাদেশ হোমিও মেডিকেল কলেজ,
গভ রেজিঃ নং-৩২০৫৬
সরাসরি চেম্বারেও আসতে পারেনঃ
এ আর হোমিও হল, বাংলাদেশ হোমিও মেডিকেল এর পাশে,টিকাটুলি ঢাকা।
রোগি দেখার সময়, সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত । (শুক্রবার বন্ধ)

বি.দ্র.- কমেন্টে কেউ নিজের মোবাইল নাম্বার না দেয়ার অনুরোধ রইলো, দিলে প্রতারিত হতে পারেন।

ডক্টরের সাথে কথা বলতে ম্যাসেজ অপশন খোলা আছে।ডা. সাইদুল ইসলামডি এইচ এম এসবাংলাদেশ হোমিও মেডিকেল কলেজ,গভ রেজিঃ নং-৩২০৫৬সরা...
05/03/2022

ডক্টরের সাথে কথা বলতে ম্যাসেজ অপশন খোলা আছে।

ডা. সাইদুল ইসলাম
ডি এইচ এম এস
বাংলাদেশ হোমিও মেডিকেল কলেজ,
গভ রেজিঃ নং-৩২০৫৬
সরাসরি চেম্বারেও আসতে পারেনঃ
এ আর হোমিও হল, বাংলাদেশ হোমিও মেডিকেল এর পাশে,টিকাটুলি ঢাকা।
রোগি দেখার সময়, সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত । (শুক্রবার বন্ধ)

বি.দ্র.- কমেন্টে কেউ নিজের মোবাইল নাম্বার দিবেন না, দিলে প্রতারিত হতে পারেন।

Address

Wari

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Saidul Islam posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share