Bismillah Homeo Pharmacy

Bismillah Homeo Pharmacy ইলেক্ট্র আকুলাইফ মেশিনের সাহায্যে ও ?

04/04/2021

টা টা বাই বাই।
ব্যাথাকে টা টা বাই বাই বলতে আজই আপনার মোবাইল নাম্বার সহ ইনবক্স করুন।

প্রতিদিন যদি এক গ্লাস পানিতে এক বা দু চামচ মধু মিশিয়ে খাওয়া যায়, তাহলে শরীরটাকে নিয়ে আর কোনো চিন্তাই থাকবে না। সেই সঙ্গ...
18/09/2020

প্রতিদিন যদি এক গ্লাস পানিতে এক বা দু চামচ মধু মিশিয়ে খাওয়া যায়, তাহলে শরীরটাকে নিয়ে আর কোনো চিন্তাই থাকবে না। সেই সঙ্গে নানাবিধ রোগ থেকেও বেঁচে থাকা সম্ভব হয়।

উপকারিতাসমূহঃ

১. আর ভুগতে হবে না বদ-হজমে।
প্রতিদিন সকালে উঠে এক গ্লাস হালকা গরম পানিতে মধু মিশিয়ে খেলে পাকস্থলীর কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ফলে বদ-হজম বা গ্যাস-অম্বলের সমস্যা মাথা তোলার সুযোগই পায় না। সেই সঙ্গে মধুতে থাকা একাধিক পুষ্টিকর উপাদান এসিডিটির সমস্যা কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই আপনাকে যদি মাঝেমধ্যে বাইরের খাবার খেয়ে ক্ষিদে মেটাতে হয়ে, তাহলে আজ থেকেই পানি এবং মধুকে সঙ্গী বানান। দেখবেন কোনো ধরনের পেটের রোগ আপনাকে ছুঁতেও পারবে না।

২. রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে।
প্রতিদিন মধু এবং হালকা গরম পানি খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন রোগের ভোগান্তি আর পোহাতে হবে না।
মধুতে থাকা অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট শরীরের অন্দরে খারাপ ব্যাকটেরিয়াদের বাঁচতে দেয় না। সেই সঙ্গে রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থাকে এতটাই চাঙা করে তোলে যে অন্যান্য ক্ষতিকর জীবাণুও শরীরের ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না।
মধুতে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, যা শরীরে উপস্থিত ক্ষতিকর টক্সিক উপাদানদের খতম করে ক্যান্সারের মতো মরণ রোগকে দূরে রাখতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

৩. অ্যালার্জির প্রকোপ কমায়
একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত এক গ্লাস গরম পানিতে মধু মিশিয়ে পান করলে আমাদের আশপাশে ঘুরে বেড়ানো পলেন বা অ্যালার্জি সৃষ্টিকারী উপাদানগুলি সেভাবে আমাদের ওপর কোনো প্রভাব ফেলতে পারে না। ফলে স্বাভাবিকভাবেই অ্যালার্জির প্রভাব কমতে শুরু করে।

৪. শক্তির ঘাটতি দূর হয়
ঠিকমতো খাবার না খাওয়ার কারণে প্রথমেই যে ক্ষতিটা হয়, তা হলো শরীরের শক্তি কমতে শুরু করে। ফলে কাজে মন বসতে চায় না। সেই সঙ্গে সারাক্ষণই কেমন যেন ক্লান্তি বোধ ঘিরে থাকে। এমন পরিস্থিতে পানি-মধুর মিশ্রণটি দারুণ কাজে আসতে পারে। কারণ একদিকে পানি দেহের অন্দরে পানির ঘাটতি দূর করে শরীরকে চাঙা করে তোলে। অন্যদিকে, মধু দেহে কার্বোহাইড্রেটের যোগান ঠিক রাখার মধ্য দিয়ে শক্তির ঘাটতি দূর করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

৫. গলার ব্যথা এবং সর্দির প্রকোপ কমায়।
হঠাৎ ঠাণ্ডা লেগে যাওয়ার কারণে গলায় ব্যথা। সেই সঙ্গে হাঁচি-কাশি? এক গ্লাস গরম পানিতে কয়েক চামচ মধু মিশিয়ে খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন উপকার মিলবে। প্রসঙ্গত, বুকে সর্দি জমে থাকার মতো সমস্যা কমাতেও মধু এবং পানির কোনো বিকল্প হয় না বললেই চলে।

৬. ওজন কমায়।
প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক গ্লাস গরম পানি, সঙ্গে মধু মিশিয়ে খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন অল্প দিনেই অতিরিক্ত মেদ কমে যাবে।

৭. শরীরে জমে থাকা বিষ বেড়িয়ে যায়
খাবারের সঙ্গে তো বটেই, আরো নানাভাবে একাধিক ক্ষতিকর উপাদান আমাদের শরীরে এবং রক্তে প্রতিনিয়ত মিশে চলেছে। এই সব টক্সিক উপাদানগুলিকে যদি শরীর থেকে বের না করা যায়, তাহলেই কিন্তু বিপদ! আর এ ক্ষেত্রে আপনাকে দারুণভাবে সাহায্য করতে পারে পানি এবং মধু। কিভাবে? এই পানীয়টি খাওয়ার পর পরই প্রস্রাবের হার বেড়ে যাবে। ফলে কিডনি প্রস্রাবের মধ্য দিয়ে শরীরে উপস্থিত এইসব টক্সিক উপাদানদের বের করে দিতে পারবে। এবং কমবে নানাবিধ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা।

৮. হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়।
নিয়মিত মধু এবং পানি মিশিয়ে খেলে শরীরে ভালো কোলেস্টরলের মাত্রা বাড়ে। যা হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটানোর পাশাপাশি শরীরকেও নানাবিধ রোগ থেকে দূরে রাখবে।

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় যে কোন রোগই নিমূল করা সম্ভব। কাজেই সমস্যা বেশী মনে হলে গাফলতি না করে নিদ্বিধায় অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের নির্দেশনা অনুযায়ী চিকিৎসা নিন। আশা করা যায়, অতি সহজেই নিশ্চিত আরোগ্য বা সুস্থতা লাভ করা যেতে পারে।





ডা: আহমদ ইমতিয়াজ
ডি এইচ এম এস, বি এইচ এম সি (ঢাকা)
ফার্মাসিস্ট ও হোমিওপ্যাখ
বিসমিল্লাহ্‌ হোমিও ফার্মেসী
৬৫, আর. কে. মিশন রোড, জজ গলি, গোপীবাগ, ঢাকা-১২০৩।
মোবাইল: ০১৯১৪৪৪০৪৩০ ই-মেইল: drahmadimtiaj@gmail.com

ব্রেস্ট ক্যান্সারআমাদের দেহে সর্বদায় স্বাভাবিক নিয়মে নতুন নতুন কোষ সৃষ্টি হয়, স্তনও এর বাইরে নয়। যদি কোনো কারণে অপ্রয়োজন...
09/09/2020

ব্রেস্ট ক্যান্সার

আমাদের দেহে সর্বদায় স্বাভাবিক নিয়মে নতুন নতুন কোষ সৃষ্টি হয়, স্তনও এর বাইরে নয়। যদি কোনো কারণে অপ্রয়োজনীয় নতুন কোষ ব্রেস্টে সৃষ্টি হয় আর স্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি ঘটতে থাকে এবং চাকা অথবা পিণ্ড আকার ধারণ করতে থাকে তবে একে স্তন টিউমার বলা হয়। এ টিউমারটি যদি স্বাভাবিক কোষ দ্বারা হয়ে থাকে তবে তাকে অক্ষতিকারক বা বিনাইন টিউমার বলে যা ক্যান্সার নয়। আর যদি অস্বাভাবিক কোষ ধারা তৈরি হয়ে অস্বাভাবিক বৃদ্ধি ঘটতে থাকে তবেই তাকে ক্যান্সার বা ম্যালিগন্যান্ট বলা হয়। এর সূত্রপাত কোষে হয়ে গ্ল্যানডিউলার টিস্যুসহ স্তনের সবকটি লোবে ছড়িয়ে পড়তে পারে। বিশেষ করে ডাক্টস এবং লবিউলসে।

স্তন ক্যান্সারের কারণ সমূহ

স্তন ক্যান্সারের এবং যেকোনো ক্যান্সারেরই প্রকৃত কারণ কারো জানা নেই। তবে কিছু কিছু ফ্যাক্টরকে জোরালোভাবে দায়ী করা হয়ে থাকে। বিশেষ করে যেমন ৪০ ঊর্ধ্ব বয়সে এর ঝুঁকি বা প্রবণতা অধিক হয়ে থাকে। তবে এটি কম বয়সেও হতে পারে।

বংশানুক্রমেঃ
পারিবারিক ইতিহাস পর্যালোচনায়, মায়ের ক্যান্সার আছে বা মৃত্যু হয়েছে, অথবা বংশে কারো আছে, যেমনঃ মা, বোন, খালা, ফুফুদের থাকলে ঝুঁকিটা বেড়ে যায়। রক্তের সম্পর্কিত কোনো পুরুষের ক্যান্সার থাকলেও ওই মহিলার ঝুঁকি থাকে।

ফ্যামিলিয়াল বা জেনিটিকঃ
ব্রেস্ট ক্যান্সার জিন বিআরসিএ-১ বা বিআরসিএ-২ যেকোনোটা বহন করলে ঝুঁকি থাকে।

মা হওয়ার বয়সঃ
৩০ বছরের বেশি বয়সে যদি কেউ মা হয় তবে তাদের ব্রেস্ট ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

মদ্যপানঃ
মদ্যপান স্তন ক্যান্সার, মুখ, গলাসহ অন্যান্য অর্গানের ক্যান্সার ঝুঁকি বাড়ায়।

ধূমপানঃ
যে মায়েরা ধূমপানের সাথে জড়িত বা যাদের ঘরে ধূমপায়ী আছে, তাদের থেকেও আক্রান্ত হতে পারেন।

সাদাপাতা, জর্দা বা পানমশলাঃ
এক গবেষণায় দেখা গেছে, সুপারি তা বাড়িয়ে দিতে পারে। আর ধূমপানের চেয়ে সাদা জর্দা বেশি ক্ষতি করতে পারে।
অতিরিক্ত ওজনঃ যাদের শারীরিক ওজন বেশি থাকে, তাদের ঝুঁকি বেশি।

অতিরিক্ত ফেটি খাবারঃ
যাদের অভ্যাস আছে অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার খাওয়া, উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাদ্য বেশি খাওয়া, যারা শাকজাতীয় খাবার কম খায়, গোশতজাতীয় খাবার বেশি খায়।

অতিরিক্ত রেডিয়েশনঃ
যাদের শরীরে খুব বেশি এক্স-রে করা হয়েছে, যারা খুব বেশি রেডিয়েশন চিকিৎসা নিয়েছেন, তাদের এ ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে অন্যদের তুলনায়।

ওষুধের অপব্যবহারঃ
ওষুধের অপব্যবহারে ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে। প্রয়োজনের অতিরিক্ত ওষুধও এমনটি করতে পারে। ফলে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবন ঠিক নয়।

মেনোপজঃ
দেরিতে মেনোপজ হলেও ঝুঁকি আছে। আবার কেউ মনে করে, মেনোপজ আসা মানে যৌন জীবনের পরিসমাপ্তি। তাই হরমোন জাতীয় ওষুধ খেয়ে মাসিক স্রাব দীর্ঘায়িত করতে চান। যা স্তন ক্যান্সারসহ অন্যান্য ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে। জন্ম নিয়ন্ত্রণ বড়িকেও এভাবে দায়ী করা হয়ে থাকে।

স্তন সিস্ট বা চাকাঃ
দীর্ঘ দিন স্তনে সিস্ট থাকলে, যদি বড় হয়ে যায় সাথে অস্বাভাবিক কোষ বৃদ্ধি থাকে। স্তনের চাকা বা বিনাইন টিউমার যদি এমনি বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং পাশাপাশি অস্বাভাবিক থাকে।

স্তন ক্যান্সার বুঝার উপায়
যে কোনো স্তনে প্রথমে এক বা একাধিক ছোট আকারে টিউমার বা চাকা বা ছোট গোটা আকারে দেখা দেয়।

* মাসিক ঋতু স্রাবের সময় বেশি অনুভব হতে থাকে।
* স্তনের বোঁটা হতে রস নিঃসৃত হতে পারে, তা পরিষ্কার বা রক্তের মতো হতে পারে।
* প্রথমপর্যায়ে স্থানীয় লসিকা গ্রন্থিতে থাকে তেমন বেদনা থাকে না।
* চাকা বা গুঁটি নড়াচড়া করানো যায়।
* পরবর্তীতে নড়াচড়া না করে স্থির থাকে।
* ব্যথা-বেদনা হতে থাকে। ব্যথার ধরন বিভিন্ন রকম হতে পারে। চিড়িক মারা ব্যথা, ঝিমধরা ব্যথা বা সর্বদায় ব্যথা থাকা।
* অস্বাবধানতায় চাপে, রিকশার ঝাঁকিতে ব্যথা হতে পারে।
* ব্রেস্টের আকার-আকৃতির পরিবর্তন হতে পারে।
* স্তনের ত্বকের কালার পরিবর্তন হতে পারে।
* যেকোনো এক স্তনের ক্যান্সার পরবর্তীতে উভয় স্তনে, বুকের হাড়ে, গলার নিচে, পরবর্তীতে হাড়ে শিরদাঁড়ায় এবং শরীরে অন্যান্য অর্গানে ছড়িয়ে পড়তে পারে।

স্তন ক্যান্সারের স্টেজঃ

স্টেজ-১ঃ স্তন ক্যান্সারের তীব্রতা অনুযায়ী ১ ইঞ্চির কম স্থানে কোথাও না ছড়িয়ে সীমাবদ্ধ থাকলে।

স্টেজ-২ঃ ১ ইঞ্চির কম বটে কিন্তু লসিকা গ্রস্থিতে ছড়িয়েছে বা দুই ইঞ্চি পরিমাণে কিন্তু কোথাও ছড়ায়নি।

স্টেজ-৩ঃ টিউমারের আকার দুই ইঞ্চির বেশি হলে এবং লসিকা গ্রন্থিতে ছড়িয়ে পড়লে বা যেকোনো আকারের টিউমার গ্রন্থিগুলোর একে অপরের সাথে লেগে গেলে।
স্টেজ-৩/বিঃ যেকোনো আকারের টিউমার, ত্বকে, স্তনের নিচে, বুকে ছড়িয়ে পড়লে বা ইন্টারনাল মেমারি লসিকা গ্রন্থিতে অবস্থান করে।

স্টেজ-৪ঃ এ অবস্থায় ক্যান্সার আর স্তনে সীমাবদ্ধ না থেকে দূরবর্তী স্থানে যেমনÑ দূরবর্তী লসিকা গ্রন্থি, ফুসফুস, বুকে, হাড়ে ছড়িয়ে যায়।

স্তন ক্যান্সার নির্ণয়ঃ
আপনি নিজেই আপনার স্তন পরীক্ষা করে দেখেন কোনো রকম অসাধারণতা পরিলক্ষিত হয় কি না এবং আজকের লিখিত উপসর্গের কোনোটা উপস্থিত আছে কি না। শুধু টিউমার হলেই ক্যান্সার নয়। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন এ ব্যাপারে। আক্রান্ত ব্রেস্টের এক্স-রে করে আলট্রাসনোগ্রাফি করে, মেমোগ্রাফি করে, এফএনএসি করে, বায়োপসি করে জানতে পারেন কোন অবস্থায় বা কোন স্টেজে আছে।

স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধের উপায়ঃ
০১. যত তাড়াতাড়ি আপনার রোগ ধরা পড়বে তত তাড়াতাড়ি সুচিকিৎসা সম্ভব।
০২. স্বাস্থ্য সম্পর্কে প্রত্যেককে সচেতন হতে হবে।
০৩. অতি লজ্জা চেপে যাওয়া থেকে বিরত হয়ে গার্ডিয়ান বা চিকিৎসককে বিস্তারিত জানাতে হবে।
০৪. বয়সন্ধিকাল শুরু থেকে নিয়মিত নিজে নিজে স্তন পরীক্ষা করতে হবে।
০৫. প্রতি বছর চিকিৎসক দ্বারা আলট্রাসনোগ্রাফ বা মেমোগ্রাফি করানো উচিত।
০৬. ৪০ বছরের বেশি বয়সীদের প্রতি বছর একবার মেমোগ্রাফি করানো ভালো।
০৭. যাদের বংশে আছে তাদের অতি সচেতন হতে হবে।
০৮. যাদের নিজ পরিবারে বোন, মা,খালা, ফুফুর থাকলে অতিসত্বর চিকিৎসকের পরামর্শ, পরীক্ষা সব বিষয়ে যতœবান হতে হবে।
০৯. যেহেতু সুনির্ধারিত কোনো কারণ জানা নেই, সেহেতু সম্ভাব্য ফ্যাক্টরগুলো এড়িয়ে চলতে হবে।
১০. পানের সাথে জর্দা, সাদা পাতা, পানমশলা পরিত্যাগ করা।

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় যে কোন রোগই নিমূল করা সম্ভব। কাজেই সমস্যা বেশী মনে হলে গাফলতি না করে নিদ্বিধায় অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের নির্দেশনা অনুযায়ী চিকিৎসা নিন। আশা করা যায়, অতি সহজেই নিশ্চিত আরোগ্য বা সুস্থতা লাভ করা যেতে পারে।





ডা: আহমদ ইমতিয়াজ
ডি এইচ এম এস, বি এইচ এম সি (ঢাকা)
ফার্মাসিস্ট ও হোমিওপ্যাখ
বিসমিল্লাহ্‌ হোমিও ফার্মেসী
৬৫, আর. কে. মিশন রোড, জজ গলি, গোপীবাগ, ঢাকা-১২০৩।
মোবাইল: ০১৯১৪৪৪০৪৩০ ই-মেইল: drahmadimtiaj@gmail.com

থ্যালাসেমিয়ালোহিত রক্ত কনিকার মধ্যে হিমোগ্লোবিন (হিম+গ্লোবিন) থাকে বিধায় রক্ত লাল দেখায়। স্বাভাবিক মানুষের লোহিত রক্ত কন...
01/09/2020

থ্যালাসেমিয়া

লোহিত রক্ত কনিকার মধ্যে হিমোগ্লোবিন (হিম+গ্লোবিন) থাকে বিধায় রক্ত লাল দেখায়। স্বাভাবিক মানুষের লোহিত রক্ত কনিকার গড় আয়ু ১২০ দিন হলেও থ্যালাসেমিয়া রোগীর ত্রুটিপূর্ণ গ্লোবিনের কারণে লোহিত রক্ত কনিকার গড় আয়ু মাত্র ২০ থেকে ৬০ দিন। অপরিপক্ক অবস্থায় লোহিত রক্ত কনিকা ভেঙ্গে যায় বা মারা যায় তাই রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়।

মানবদেহে ১৬নং ক্রোমোজোমে থাকে আলফা জীন আর ১১নং ক্রোমোজোমে থাকে বিটা জীন। আলফা ও বিটা জীনদ্বয় আলফা ও বিটা গ্লোবিন নামক প্রোটিন তৈরী করে যা অনেকগুলো এমাইনো এসিডের সমষ্টি। জন্মগতভাবে ১৬ অথবা ১১নং ক্রোমোজোমের আলফা অথবা বিটা জীন সঠিকভাবে এমাইনো এসিড তৈরী করতে না পারলে আলফা অথবা বিটা গ্লোবিন নামক প্রোটিন ত্রুটিপূর্ণ হয়। আলফা অথবা বিটা গ্লোবিন চেইন ত্রুটিপূর্ণ থাকায় হিমোগ্লোবিন ত্রটিপূর্ণ হয় বিধায় লোহিত রক্ত কনিকা দ্রুত ভেঙ্গে যায় বা মারা যায় এবং রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়।

থ্যালাসেমিয়া একটি রক্তপ্রবাহিত জন্মগত রোগ। এই রোগে আক্রান্ত রোগী যতদিন বাঁচবে, ততোদিন পর্যন্ত নির্দিষ্ট সময় অন্তর-অন্তর রক্ত-গ্রহণ করে বাঁচতে হয়। এই রোগের জন্য দায়ী হলো বাবা এবং মা।

Haematology Autoanalyzer মেশিনে CBC পরীক্ষায় (মাত্র ২০০-৫০০ টাকায়) যদি Haemoglobin low, near normal or normal, RBC number normal or increased , MCV less than 80 fl, MCH less than 27 pgm, MCHC normal, RDW-CV normal (less than 15) হয়, তাহলে থ্যালাসেমিয়া বাহক হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। এরপর Haemoglobin Electrophoresis করে থ্যালাসেমিয়া বাহক কিনা নিশ্চিত হওয়া যাবে। তবে, ক্ষেত্রবিশেষ DNA analysis লাগে। বাবা-মা থ্যালাসেমিয়ার বাহক হলে মায়ের পেটের বাচ্চা থ্যালাসেমিয়ার রোগী কিনা তা নিশ্চিত হয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরী।

থ্যালাসেমিয়ার বাহক এবং সুস্থ মানুষ বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে
সম্ভাব্য অবস্থার বর্ণনা করা হলোঃ-

* ২ জন থ্যালাসেমিয়ার বাহক যদি বিয়ে করে তাহলে তাদের অনাগত সন্তান থ্যালাসেমিয়া রোগী হওয়ার সম্ভাবনা ২৫%, বাহক হওয়ার সম্ভাবনা ৫০% এবং সম্পূর্ণ সুস্থ মানুষ হওয়ার সম্ভাবনা ২৫%

* ২ জন থ্যালাসেমিয়া রোগী বিয়ে করলে তাদের অনাগত সন্তান অবশ্যই অবশ্যই রোগী হবে। অর্থাৎ এক্ষেত্রে বাচ্চা সুস্থ জন্ম নিবেনা।

* ১ জন থ্যালাসেমিয়ার বাহক এবং একজন সম্পূর্ণ সুস্থ্য মানুষ (যে বাহক নয়) যদি বিয়ে করে তাহলে তাদের অনাগত সন্তান ৫০% সম্ভাবনা থাকে বাহক হওয়ার এবং ৫০% সম্ভাবনা থাকে সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়ার।

* ১ জন বাহক এবং একজন থ্যালাসেমিয়া রোগী হলে তাদের অনাগত সন্তানের রোগী হওয়ার সম্ভাবনা থাকে ৫০% এবং বাহক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে ৫০%

* ১ জন সুস্থ মানুষ এবং একজন থ্যালাসেমিয়া রোগী বিয়ে করলে তাদের অনাগত সন্তানদের মধ্যে থ্যালাসেমিয়া রোগী হওয়ার কোন সম্ভাবনা নাই। শুধু বাহক হওয়া সম্ভাবনা ১০০%

* ২ জন সুস্থ মানুষ (অর্থাৎ যারা বাহক নয়) তারা যদি বিয়ে করে তাহলে তাদের অনাগত সন্তানদের মধ্যে বাহক এবং রোগী হওয়ার সম্ভাবনা নাই। অর্থাৎ সম্পূর্ণ সুস্থ হবে।

প্রচলিত পদ্ধতিতে থ্যালাসেমিয়া রোগী সুস্থ হওয়ার জন্য “বোন মেরু ট্রান্সপ্ল্যান্টেশন” করতে হয়। এটি অনেক ব্যয়বহুল চিকিৎসা।

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় যে কোন রোগই নিমূল করা সম্ভব। কাজেই সমস্যা বেশী মনে হলে গাফলতি না করে নিদ্বিধায় অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের নির্দেশনা অনুযায়ী চিকিৎসা নিন। আশা করা যায়, অতি সহজেই নিশ্চিত আরোগ্য বা সুস্থতা লাভ করা যেতে পারে।


ডা: আহমদ ইমতিয়াজ
ডি এইচ এম এস, বি এইচ এম সি (ঢাকা)
ফার্মাসিস্ট ও হোমিওপ্যাখ
বিসমিল্লাহ্‌ হোমিও ফার্মেসী
৬৫, আর. কে. মিশন রোড, জজ গলি, গোপীবাগ, ঢাকা-১২০৩।
মোবাইল: ০১৯১৪৪৪০৪৩০ ই-মেইল: drahmadimtiaj@gmail.com

12/08/2020

Forget your own mobile number? here is the step to check your own GrameenPhone (GP), Banglalink, Robi, Airtel, Teletalk, Citycell mobile number.

কিসমিস শরীরে আয়রনের ঘাটতি দূর করার পাশাপাশি রক্তে লাল কণিকার পরিমাণ বাড়ায়। শুকনো কিসমিস খাওয়ার পরিবর্তে ভিজিয়ে খেলে উপ...
07/08/2020

কিসমিস শরীরে আয়রনের ঘাটতি দূর করার পাশাপাশি রক্তে লাল কণিকার পরিমাণ বাড়ায়। শুকনো কিসমিস খাওয়ার পরিবর্তে ভিজিয়ে খেলে উপকার বেশি। কিসমিস ভেজানো পানি রক্ত ​​পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।

প্রতিদিন কিসমিসের পানি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি পাবেন ওষুধ ছাড়াই। এছাড়া কিসমিস হৃদয় ভালো রাখে। নিয়ন্ত্রণে রাখে কোলেস্টেরল। কিসমিসে প্রচুর ভিটামিন এবং খনিজ আছে। আছে প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা সহজে রোগমুক্তির কারণ। আর আছে প্রচুর আয়রন, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফাইবার।

ভেজানো কিসমিসের উপকারিতা-

কিসমিস খাওয়ার সবচেয়ে ভালো উপায় সারারাত কিসমিস পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন ভোরে সেটা খান। ভেজানো কিসমিসে থাকে আয়রন, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফাইবার। তাছাড়া এতে থাকা প্রাকৃতিক চিনি শরীরের কোনও ক্ষতি করে না। হাই ব্লাডপ্রেসারের সমস্যা থাকলেও এটি তা নিয়ন্ত্রণে রাখে। একই ভাবে কিসমিস ভেজানো পানিও শরীরের পক্ষে উপকারি।

১. ব্লাড প্রেসার

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের প্রাকৃতিক পদ্ধতিগুলোর মধ্যে একটি কিসমিস। এর মধ্যে থাকা পটাসিয়াম হাই ব্লাড প্রেসার বশে রাখে।

২. রক্ত স্বল্পতা কমায়

রক্ত স্বল্পতা কমাতে কিসমিস যথেষ্ট উপকারি। নিয়মিত খেলে এর মধ্যে থাকা আয়রন হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ায়। এছাড়াও এর মধ্যে আছে তামা যা রক্তে লাল রক্তকণিকা তৈরিতে সাহায্য করে।

৩. হজমশক্তি বাড়ায়

সুস্থ থাকার জন্য ভালো হজমশক্তি জরুরি। এক্ষেত্রে কিসমিস হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। রোজ রাতে এক গ্লাস পানিতে কিসমিস ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন ভোরে সেই কিসমিস খান। নিজেই তারপর তফাত খেয়াল করুন দিন পনেরো পরেই।

৪. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

আপনি যদি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বড়াতে চান তবে ভেজা কিসমিস এবং তার জল নিয়মিত খান। এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা রোগের সঙ্গে লড়াই করার ক্ষমতা বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

৫. বিষমুক্ত শরীর

শরীরকে দূষণমুক্ত করতে কিসমিস খান নিয়মিত। চারিদিকের দূষণে আপনি যখন জেরবার তখন সকালে খালি পেটে ভেজানো কিসমিস খেলে শরীর বিষমুক্ত হবে। ভেজানো কিসমিসের পাশাপাশি কিসমিস ভেজানো পানিও খেতে পারেন।

৬. কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়

নিয়মিত কিসমিস খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য কমে। আপনি যদি পেটের সমস্যায় নিয়মিত ভোগেন তাহলে প্রতিদিন সকালে খালিপেটে ভেজানো কিসমিস খান। যাঁরা কোষ্ঠকাঠিন্যে কষ্ট পান তাঁরা ওষুধের বদলে নিয়মিত কিসমিস খেয়ে দেখতে পারেন।

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় যে কোন রোগই নিমূল করা সম্ভব। কাজেই সমস্যা বেশী মনে হলে গাফলতি না করে নিদ্বিধায় অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের নির্দেশনা অনুযায়ী চিকিৎসা নিন। আশা করা যায়, অতি সহজেই নিশ্চিত আরোগ্য বা সুস্থতা লাভ করা যেতে পারে।


ডা: আহমদ ইমতিয়াজ
ডি এইচ এম এস, বি এইচ এম সি (ঢাকা)
ফার্মাসিস্ট ও হোমিওপ্যাখ
বিসমিল্লাহ্‌ হোমিও ফার্মেসী
৬৫, আর. কে. মিশন রোড, জজ গলি, গোপীবাগ, ঢাকা-১২০৩।
মোবাইল: ০১৯১৪৪৪০৪৩০ ই-মেইল: drahmadimtiaj@gmail.com

দান-ছদকা করলে হায়াত বৃদ্ধি পায় মর্মে একটি ওয়াকিয়াহাদীসে কুদসীতে মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন,ﺍَﻧْﻔِﻖْ ﻳَﺎ ﺍِﺑْﻦِ ﺍٲﺩَﻡ...
05/08/2020

দান-ছদকা করলে হায়াত বৃদ্ধি পায় মর্মে একটি ওয়াকিয়া

হাদীসে কুদসীতে মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন,

ﺍَﻧْﻔِﻖْ ﻳَﺎ ﺍِﺑْﻦِ ﺍٲﺩَﻡَ ﺍُﻧْﻔِﻖْ ﻋَﻠَﻴْﻚَ

অর্থ: ‘হে আদম সন্তান তুমি দান কর, আমিও তোমাকে দান করব।’

মহান আল্লাহ পাক জানিয়ে দিয়েছেন যে, আদম সন্তান যদি মহান আল্লাহ পাকের রাস্তায় দান করে তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনিও তাকে দান করবেন। অর্থাৎ তার ধন সম্পদ ইত্যাদি বৃদ্ধি করে দিবেন।

এছাড়া হাদীস শরীফে বর্ণিত আছে,
ﻣَﺎ ﻧَﻘَﺼَﺖْ ﺻَﺪَﻗَﺔٌ ﻣِّﻦْ ﻣَّﺎﻝٍ

অর্থ: ‘দানের দ্বারা সম্পদ কমে না।’

হাদীস শরীফে ইরশাদ হয়েছে, ‘দান ছদকা বালা মুছিবত দূর করে।’ (সুবহানাল্লাহ)

দান ছদকার আরো অনেক ফযীলত আছে। যেমন, দান ছদকা করলে হায়াতও বৃদ্ধি পায়।

এ প্রসঙ্গে একটি ওয়াকিয়া উল্লেখ করছি

একবার হযরত জীবরীল আলাইহিস সালাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত মুবারকে উপস্থিত হয়ে বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অমুক সাহাবীর হায়াত মুবারক আর একদিন আছে।

অত:পর হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উক্ত সাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে জিজ্ঞাসা করলেন, আপনার শেষ ইচ্ছা কি?

তখন উক্ত সাহাবী বললেন, শাদি মুবারক করে উনার আহলিয়ার হাতে তৈরীকৃত হালুয়া রুটি খাওয়া।

অত:পর হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেন, কে আছেন যে উনার মেয়েকে একদিনের জন্য শাদি মুবারক দিবেন।

অত:পর একজন ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু আল্লাহু তায়ালা আনহু উনার মেয়েকে একদিনের জন্য শাদি মুবারক দেয়ার ইচ্ছা পোষণ করলেন।

উনাদের শাদী মুবারক সম্পাদন হলো এবং উনার আহলিয়া হালুয়া রুটি তৈরী করলেন, তারপর যখন খাওয়ার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করলেন, এমন সময় একজন ভিক্ষুক এসে কিছু সাহায্য প্রার্থণা করলো, তখন উক্ত ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি সেই হালুয়া রুটি নিজে না খেয়ে সম্পূর্ণটাই ভিক্ষুককে দান করে দিলেন।

অত:পর উনারা ঘুমিয়ে গেলেন এবং পরদিন ফজরের সময় উক্ত ছাহাবী রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ফজরের নামায আদায় করার জন্য মসজিদে নববী শরীফ উপস্থিত হলেন, এদিকে যখন মসজিদে নববী শরীফে প্রবেশ করলেন,তখন হযরত জীবরীল আলাইহিস সালাম তিনিও হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত মুবারকে হাযির হয়ে বললেন, ইয়া রাসূল্লাল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাহি ওয়া সাল্লাম আমি লওহে মাহফুযে যে উক্ত সাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার হায়াত মুবারক একদিনই লিখা দেখেছিলাম কিন্তু পরে আরো কিছু লিখা ছিলো যা কোন কারণে আমার দেখা হয়নি, লিখা ছিলো উক্ত সাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুর হায়াত মুবারক আর মাত্র একদিন আছে, অত:পর আরো লিখা ছিলো, তবে যদি তিনি দান করেন তাহলে উনার হায়াত মুবারক বৃদ্ধি পাবে। আর তিনি যেহেতু কাল রাতে দান করেছিলেন তাই উনার পরিবর্তে অন্য একটি প্রাণীর প্রাণ নিয়ে উনার হায়াত মুবারক বৃদ্ধি করে দেয়া হয়েছে। (সুবহানাল্লাহ)

অত:পর হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, আপনি আপনার বিছানা মুবারকের নিচে দেখতে পাবেন আপনার পরিবর্তে আরেকটি প্রাণীর প্রাণ নেয়া হয়েছে। অত:পর উক্ত সাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বাসায় এসে উনার বিছানা মুবারক উঠিয়ে দেখতে পেলেন একটি মৃত সাপ পড়ে আছে মুখে হালুয়া রুটি নিয়ে। (সুবহানাল্লাহ)

উক্ত মুবারক ঘটনা উনার মাধ্যমে আমরা পরিপূর্ণ ভাবে বুঝতে পারলাম যে, দান ছদকা করার কারণে হায়াত মুবারক বৃদ্ধি পেয়েছে। (সুবহানাল্লাহ)

মূলত এই দান ছদকা এটা এমন এক ইবাদত যার মাধ্যমে ধন-সম্পদ,হায়াত ইত্যাদি সমস্ত কিছু বৃদ্ধি পায়।এবং বালা-মুছিবত, বিপদ-আপদ ইত্যাদি সমস্ত কিছু থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন আমাদের সকলকে খালিশ ভাবে আল্লাহ পাকের রাস্তায় দান করার তৌফিক দান করুন আমিন।

05/08/2020

আজ ঐতিহাসিক ১৪ই যিলহজ্জ শরীফ,
হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আঙ্গুলী মুবারকের ইশারায় চাঁদ দিখণ্ডিত হওয়ার দিবস

27/07/2020

টা টা বাই বাই। আর নয় পাইলস।

পাইলসকে টা টা বাই বাই বলতে আজই আপনার মোবাইল নাম্বার সহ ইনবক্স করুন।

Address

65 R K Mission Road, Gopibag Judge Lane
Wari
1000

Opening Hours

Monday 17:00 - 17:00
Tuesday 17:00 - 22:00
Wednesday 17:00 - 17:00
Thursday 17:00 - 22:00
Friday 17:00 - 22:00
Saturday 09:00 - 22:00
Sunday 05:00 - 22:00

Telephone

+8801914440430

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bismillah Homeo Pharmacy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Bismillah Homeo Pharmacy:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category